শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ জুন, ২০১৯ আপডেট:

ইতিহাসের মুখোমুখি আমির হোসেন আমু

‘নাতি শেখ মুজিব দেশ স্বাধীন করবে আমার কবরে ফুল শুকাবে না’

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
‘নাতি শেখ মুজিব দেশ স্বাধীন করবে আমার কবরে ফুল শুকাবে না’

বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, আওয়ামী লীগ নেতা, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক আমির হোসেন আমু বলেছেন, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক মৃত্যুর আগে হাসপাতালের শয্যায় বলেছিলেন, আমি পারিনি, কিন্তু আমার নাতি শেখ মুজিব এই দেশ স্বাধীন করে দেবে। আর আমার কবরের ফুল কখনো শুকাবে না! আমুর ভাষায়, পরবর্তীতে তিনি যখনই তার কবরে গেছেন সতেজ ফুল দেখেছেন। কেউ না কেউ ফুল রেখে যেত। আর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রাম, কারাবরণ এমনকি ফাঁসির মঞ্চে আপসহীন নির্ভীক থেকে ছয় দফা দিয়ে বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে ’৭০ সালের নির্বাচনে জয়লাভের মধ্য দিয়ে পূর্ব বাংলার একক সাংবিধানিক নেতা হিসেবে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশের জন্ম দিয়েছেন। তিনি বলেন, শেরেবাংলা সেদিন আরও বলেছিলেন, ‘নানার সঙ্গে স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে নাতি অনেক ঝগড়া করলেও আমাদের নানা-নাতি সম্পর্ক ছিল গভীর। শ্রদ্ধা ও ¯ন্ডেœহের কোনো ঘাটতি কখনই ছিল না।’ আমির হোসেন আমু বলেন, ’৬২ সালের ২৭ এপ্রিল শুক্রবার সকাল ১০টা ২০ মিনিটে তিনি ইন্তেকাল করেন। তার আগে শেষবারের মতো ২৭ মার্চ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অসুস্থ অবস্থায় ভর্তি করানো হলে এক মাস চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। তখন তার বয়স ৮৮ বছর। ২৮ এপ্রিল সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লাশ তার টিকাটুলির ২৭ কে এম দাস লেনের বাসভবনে রাখা হলে শোকার্ত মানুষের ঢল নামে। সেখান থেকে সকালে পল্টন ময়দানে বিশাল নামাজে জানাজা শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় তাকে সমাহিত করা হয়। যেখানে তার পাশে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও খাজা নাজিমউদ্দিনের কবর রয়েছে। যেটিকে এখন তিন নেতার মাজার বলা হয়।

আমির হোসেন আমু বলেন, মৃত্যুর আগের বছর ’৬১ সালে শেরেবাংলা যখন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তখন বরিশাল অঞ্চলের ঢাকায় বসবাসরত কয়েকজন তরুণ আইনজীবী ও রাজনৈতিক নেতা-কর্মী হাসপাতালে তাকে দেখতে গেলে তাদের এ কথাগুলো বলেছিলেন। আমু বলেন, ’৪০ সালে লাহোর বৈঠকে শেরেবাংলার প্রস্তাব গৃহীত হওয়া এবং পরবর্তীতে মুসলিম লীগের তা পাল্টে ফেলার ইতিহাস আগের পর্বে বলেছি। ’৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের বিজয়ের পর শেরেবাংলা প্রধানমন্ত্রী হয়ে কলকাতা গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি তার মনের ভিতরে থাকা সেই বিষয়টি নিয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে বক্তব্য দিলে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ভালোভাবে নেয়নি। একটা টানাপড়েন শুরু হলে, মন্ত্রিসভা ভাঙায় হাত দিলে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তা উপলব্ধি করে সুযোগটি কাজে লাগাতে চেয়েছিলেন। তিনি তাকে বলেছিলেন, নানা ’৫৪ সালের যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতি এখন ঐক্যবদ্ধ হয়ে আমাদের সঙ্গে রয়েছে। আপনার জনপ্রিয়তা আছে। আপনি স্বাধীনতার ডাক দিতে পারেন। শেরেবাংলা তখন রাজি হননি। আর সেই ঘটনার পর ’৫৪ সালের ৩১ মে পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিপরিষদ ৯২(ক) ধারায় বাতিল করে দিয়ে পূর্ব বাংলায় গভর্নরের শাসন প্রবর্তন করেন। এ ছাড়া যুক্তফ্রন্টের ২১ দফা বাস্তবায়নের জন্য শেরেবাংলা সরকার তৎপরতা শুরু করেছিল। যেমন বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা, ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস হিসেবে সরকারি ছুটির দিন ঘোষণা, ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মৃতিতে শহীদ মিনার নির্মাণ, বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন ১ বৈশাখে সরকারি ছুটি ঘোষণা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় বর্ধমান হাউসকে বাংলা ভাষা গবেষণা কেন্দ্র বা বাংলা একাডেমি ঘোষণা করা ও জমিদারি ব্যবস্থা সম্পূর্ণ উচ্ছেদ।

আমির হোসেন আমু বলেন, আগেই বলেছি অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ ও কমরেড মণি সিংহের ভাষায়- ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতার ভিত্তিতে পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্মই শেখ মুজিবুর রহমান মেনে নেননি। পাকিস্তান জন্মের সময় থেকেই তিনি বাঙালির স্বাধীনতা ও স্বাধীন আবাসভূমি চেয়েছিলেন। আর সেই লক্ষ্যেই ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা এবং ’৫২-এর ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতীয়তাবাদের উন্মেষ ঘটিয়ে স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে ছয় দফা ঘোষণা করে বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধই করেননি, ছয় দফাকে জনপ্রিয়ই করেননি, নিজেকেও বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতায় পরিণত করেছিলেন।

সিরাজুল আলম খান যে নিউক্লিয়াস তত্ত্ব হাজির করে নিজেকে স্বাধীনতা সংগ্রামে অন্যতম রূপকার হিসেবে আবির্ভূত করার চেষ্টা চালিয়ে এসেছেন এবং নতুন করে তার জবানবন্দিতে ‘আমি সিরাজুল আলম খান’ বই লিখে ইতিহাস বিকৃতির নজিরবিহীন দৃষ্টান্ত স্থাপনের চেষ্টা করেছেন তা পাগলের প্রলাপ ছাড়া আর কিছু নয়। শেখ ফজলুল হক মণি যখন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তখন তিনি ’৬২-এর হামুদুর রহমান শিক্ষা কমিশনের রিপোর্টের বিরুদ্ধে ছাত্রসমাজের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন। আবদুর রাজ্জাক যখন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তখন বঙ্গবন্ধুর ছয় দফা প্রচারে ছাত্রলীগের কর্মীদের মাঠে-ময়দানে কাজে লাগিয়েছেন। আবদুর রউফ ও খালেদ মোহাম্মদ আলী যখন ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক ও তোফায়েল আহমেদ ডাকসুর ভিপি তখন তারা ছাত্রসমাজের ঐক্যবদ্ধ ১১ দফার ছাত্র-গণ-আন্দোলন গড়ে তুলতে ভূমিকা রেখেছেন। সেই গণঅভ্যুত্থানে আগরতলা বা রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিব মামলা থেকে ৩৮ মাসের কারাবরণ শেষে সব রাজবন্দীসহ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মুক্তিলাভ করে জনগণের মাঝে এসে নেতৃত্ব দিয়েছেন। আইয়ুব খানের পতন ঘটেছে। কোথাও কোনো দিন তাদের তথাকথিত নিউক্লিয়াস খুঁজে পাওয়া দূরে থাক সিরাজুল আলম খান সাধারণ সম্পাদক থাকাকালে কোনো আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়ে ইতিহাস সৃষ্টি দূরে থাক কিছুই পারেননি। এমনকি নূরে আলম সিদ্দিকী যখন ছাত্রলীগের সভাপতি ও শাজাহান সিরাজ সাধারণ সম্পাদক আর আ স ম আবদুর রব ডাকসুর ভিপি এবং আবদুল কুদ্দুস মাখন ডাকসুর জিএস তখন বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের ব্যানারে অগ্নিঝরা উত্তাল মার্চের আন্দোলনে ভূমিকা রেখেছেন। ’৬৬ সালের ৭ জুন আওয়ামী লীগ ঘোষিত ছয় দফা দাবিতে যে হরতাল হয়েছে তার নেতৃত্ব কার্যত মাঠে দিয়েছেন শেখ ফজলুল হক মণি। টঙ্গীতে কাজী জাফর আহমদের শক্ত ঘাঁটি ছিল। আমাকে টঙ্গীতে পাঠানো হলো সঙ্গে আবুল কালাম আজাদ ও শায়েস্তা খানকে দিয়ে। তারা একের পর এক মিল গেটের সামনে নিয়ে যেতে থাকল, আর আমরা ছয় দফার ব্যাখ্যা করে ৭ জুনের হরতাল সফল করতে বক্তৃতা দিলাম। সেখানে কাজ করার পর হরতালের দিন আমি ও তোফায়েল আহমেদসহ অনেকে নীলক্ষেত এলাকায় ছিলাম। নূরে আলম সিদ্দিকী ও খালেদ মোহাম্মদ আলীর দায়িত্ব ছিল তেজগাঁও শিল্প এলাকায়। শ্রমিক মনু মিয়া যখন নিহত হন, তখন সেখানে নূরে আলম সিদ্দিকী উপস্থিত। আর সিরাজুল আলম খান বলছেন, তাকে পুলিশের গাড়িতে করে পোস্তগোলায় আওয়ামী লীগ অফিস থেকে নিয়ে আবার ফিরিয়ে দিয়ে যায়। সেই কঠিন সময়ের কঠিন যুদ্ধের ময়দানে যখন আইয়ুবের কঠিন দমননীতি, নেতারা যখন কারাগারে, তখন তার এই বর্ণনা তামাশা ছাড়া কিছুই নয়। আসলে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তিনি যেখানে ব্যর্থ সেখানে আষাঢ়ে গল্প রচনা করার মধ্য দিয়ে ইতিহাস বিকৃতির অপচেষ্টার নেপথ্যের কারণ অন্যখানে। রাজনীতিতে ব্যর্থ আর ষড়যন্ত্রে জড়িত একজন মানুষকেই কেবল রাজনীতির রহস্যপুরুষ বলা হয়। মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে একটি সদ্যস্বাধীন দেশে জাসদ গঠনের মধ্য দিয়ে সিরাজুল আলম খান স্বাধীনতার মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে জাতি যখন ঐক্যবদ্ধভাবে দেশকে ঘুরে দাঁড়াতে গেছে, তখন তিনি আঘাত করেছেন। অন্ধকার রাজনীতির ষড়যন্ত্রের রাজনীতির দরজা খুলে তার অপকর্মের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনৈতিকভাবে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের পথে জাসদে আশ্রয় দিয়েছেন। উগ্র হঠকারী বেআইনি সংবিধানবিরোধী কর্মকান্ডে র মাধ্যমে জাসদ দিয়ে তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডে র প্রেক্ষাপট তৈরি করেছেন। মাঝখানে অনেক সম্ভাবনাময় রাজনৈতিক নেতা-কর্মীর স্বপ্নের মৃত্যুই ঘটাননি, তাদের ক্যারিয়ার শেষ করে দিয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তির মুখপাত্র হিসেবে আজকে তিনি এমন সময় স্বাধীনতার প্রায় ৪৭ বছর পর এক বইয়ে যেসব তথ্য হাজির করেছেন যা সম্পূর্ণ অসত্য নগ্ন মিথ্যাচার। আর এমন সময়ে তিনি তার আমিত্বের অহংকারে নিজেকে বড় করতে গিয়ে বিকৃত ইতিহাস তুলে ধরেছেন যখন দেশের নতুন প্রজন্মসহ জনগণ ও মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষশক্তি বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমাদের মহান স্বাধীনতা সংগ্রাম ও সুমহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের সত্য প্রতিষ্ঠিত করেছে। ইতিহাস নিয়ে যখন আর কোনো বিতর্ক নেই, তখন নিজের অতীত অপকর্মের ধারাবাহিকতায় মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তির মুখপাত্রের ভূমিকায় রহস্যপুরুষের আবার আবির্ভূত হওয়া রহস্যজনক।

তিনি নিজেই তার বইয়ে বলেছেন, তার জাসদ গণআন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে সেনা অভ্যুত্থানের পথ নিয়েছিল। সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরে ’৭৩ সালেই বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা গঠন করা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডে র পর খুনি মোশতাক চক্রকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করা খালেদ মোশাররফের সেনা অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে তারাই ৭ নভেম্বর ঘটিয়ে মুক্তিযোদ্ধা অফিসারদের হত্যা করে জিয়ার সঙ্গে আঁতাত করে বিপ্লবী সরকার গঠন করতে গিয়ে সেখানেও ব্যর্থ হয়েছেন। আর জিয়াকে উৎখাত করতে গিয়ে কর্নেল তাহেরকে ফাঁসিতে ঝুলিয়েছেন। ষড়যন্ত্রের রাজনীতির নেতা সিরাজুল আলম খান ষড়যন্ত্রের পথেই আজ ইতিহাসের মীমাংসিত সত্যকে বিতর্কিত করার অপপ্রয়াস চালিয়েছেন। জাসদ গঠনের পর তারা স্লোগান তুলেছিলেন, ‘রুশ-ভারতের দালালেরা হুঁশিয়ার সাবধান।’ আমাদের মুক্তিযুদ্ধে যারা গণহত্যা চালিয়েছে ধর্ষণ চালিয়েছে আর তাদের যারা মদদ ও সমর্থন দিয়েছে তাদের আত্মাকে সন্তুষ্ট করতেই এ স্লোগান সদ্যস্বাধীন দেশে তারা দিয়েছিলেন। আর আমাদের মুক্তিযুদ্ধে অকৃত্রিম বন্ধুর মতো ঐতিহাসিক সহযোগিতা দিয়েছিল সোভিয়েত রাশিয়া ও মহান গণতান্ত্রিক ভারত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর পক্ষে যখন সপ্তম নৌবহর পাঠাচ্ছিল, তখন এক দিনে তিনবার সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেটো দিয়ে তা প্রতিরোধ করে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ’৬২ সালে ইত্তেফাক অফিসে তার অগ্রজ ও সম্পাদক তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়াকে নিয়ে ভারতীয় উপহাইকমিশনার শশাঙ্ক ব্যানার্জির সঙ্গে বৈঠক করে স্বাধীনতার পরিকল্পনা তুলে ধরেছিলেন। নেহরুর সঙ্গে বৈঠকের প্রস্তাব দিয়ে চিঠি দিয়েছিলেন। আগরতলায় গিয়ে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করে তাকে নেহরুর কাছে পাঠিয়েছিলেন। এমনকি ভারতের সব মুখ্যমন্ত্রীর সম্মেলনে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বিধান রায়কে দিয়ে ব্রিফ করিয়েছিলেন।

বিধান রায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী পি ত জওহরলাল নেহরুকে বঙ্গবন্ধুর পরিকল্পনা অবহিত করেছিলেন। স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখতে দেখতে ছয় দফা দিলেন বঙ্গবন্ধু। আওয়ামী লীগ ওয়ার্কিং কমিটি ও সম্মেলনে অনুমোদন করালেন। লাহোর বৈঠকে প্রস্তাব গৃহীত না হওয়ায় সেখানে ঘোষণা করে ফিরে এসে ঢাকায় সংবাদ সম্মেলন করে ছয় দফার ব্যাখ্যা দিলেন। ছয় দফার পক্ষে সারা দেশ সফর করে জনমত গড়লেন। ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা চালালেন। জনগণের সামনে স্বাধীনতার নেতা হিসেবে বঙ্গবন্ধু যখন আস্থার আসনে তখন সিরাজুল আলম খান বলছেন, তার তথাকথিত নিউক্লিয়াস নিয়ে ’৬৯ সালে বঙ্গবন্ধুকে অবহিত করেন। বঙ্গবন্ধু যখন দেশের জনগণকে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ করে স্বাধীনতা সংগ্রামের লক্ষ্যে নেতৃত্বের আসনে, তখন তার হাঁটুর নিচে পড়ে থাকা একজন কর্মী সিরাজুল আলম খান নিজেকে বড় করে আজ ইতিহাস বিকৃতির চেষ্টা করছেন। হিটলার ছয়জনকে নিয়ে শুরু করেছিলেন। সিরাজুল আলম খান সেই স্বপ্ন দেখে প্রলাপ বকছেন। বঙ্গবন্ধু ছয়জনকে নিয়ে শুরু করেননি। তিনি তার আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও জনগণকে নিয়ে শুরু করেছিলেন। ’৭০-এর নির্বাচনের পর বঙ্গবন্ধু সাংবিধানিকভাবে নির্বাচিত নেতাই নন, মানুষের হৃদয়ে ও চিন্তা-চেতনাজুড়ে তিনিই একক নেতা। তার নির্দেশে অগ্নিঝরা উত্তাল ’৭১-এর ১ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ রাতে স্বাধীনতা ঘোষণা থেকে তার আয়োজন করে রাখা ভারতে গিয়ে মুজিবনগর সরকারের মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা সবকিছু সম্পন্ন হয়েছে। একটা তরতাজা জীবন্ত ইতিহাসকে এভাবে বিকৃত করার চেষ্টা করে ষড়যন্ত্রের রাজনীতির লাশ সিরাজুল আলম খান তার বিকৃত ইতিহাস ও মিথ্যাচার প্রতিষ্ঠা করার স্বপ্ন দেখে থাকলে ভুল করবেন। (চলবে)

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুইজনের লাশ উদ্ধার
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুইজনের লাশ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ
মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের
নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’
‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি
প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের
ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়