শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ জুন, ২০১৯ আপডেট:

ইতিহাসের মুখোমুখি আমির হোসেন আমু

‘নাতি শেখ মুজিব দেশ স্বাধীন করবে আমার কবরে ফুল শুকাবে না’

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
‘নাতি শেখ মুজিব দেশ স্বাধীন করবে আমার কবরে ফুল শুকাবে না’

বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, আওয়ামী লীগ নেতা, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক আমির হোসেন আমু বলেছেন, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক মৃত্যুর আগে হাসপাতালের শয্যায় বলেছিলেন, আমি পারিনি, কিন্তু আমার নাতি শেখ মুজিব এই দেশ স্বাধীন করে দেবে। আর আমার কবরের ফুল কখনো শুকাবে না! আমুর ভাষায়, পরবর্তীতে তিনি যখনই তার কবরে গেছেন সতেজ ফুল দেখেছেন। কেউ না কেউ ফুল রেখে যেত। আর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রাম, কারাবরণ এমনকি ফাঁসির মঞ্চে আপসহীন নির্ভীক থেকে ছয় দফা দিয়ে বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে ’৭০ সালের নির্বাচনে জয়লাভের মধ্য দিয়ে পূর্ব বাংলার একক সাংবিধানিক নেতা হিসেবে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশের জন্ম দিয়েছেন। তিনি বলেন, শেরেবাংলা সেদিন আরও বলেছিলেন, ‘নানার সঙ্গে স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে নাতি অনেক ঝগড়া করলেও আমাদের নানা-নাতি সম্পর্ক ছিল গভীর। শ্রদ্ধা ও ¯ন্ডেœহের কোনো ঘাটতি কখনই ছিল না।’ আমির হোসেন আমু বলেন, ’৬২ সালের ২৭ এপ্রিল শুক্রবার সকাল ১০টা ২০ মিনিটে তিনি ইন্তেকাল করেন। তার আগে শেষবারের মতো ২৭ মার্চ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অসুস্থ অবস্থায় ভর্তি করানো হলে এক মাস চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। তখন তার বয়স ৮৮ বছর। ২৮ এপ্রিল সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লাশ তার টিকাটুলির ২৭ কে এম দাস লেনের বাসভবনে রাখা হলে শোকার্ত মানুষের ঢল নামে। সেখান থেকে সকালে পল্টন ময়দানে বিশাল নামাজে জানাজা শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় তাকে সমাহিত করা হয়। যেখানে তার পাশে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও খাজা নাজিমউদ্দিনের কবর রয়েছে। যেটিকে এখন তিন নেতার মাজার বলা হয়।

আমির হোসেন আমু বলেন, মৃত্যুর আগের বছর ’৬১ সালে শেরেবাংলা যখন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তখন বরিশাল অঞ্চলের ঢাকায় বসবাসরত কয়েকজন তরুণ আইনজীবী ও রাজনৈতিক নেতা-কর্মী হাসপাতালে তাকে দেখতে গেলে তাদের এ কথাগুলো বলেছিলেন। আমু বলেন, ’৪০ সালে লাহোর বৈঠকে শেরেবাংলার প্রস্তাব গৃহীত হওয়া এবং পরবর্তীতে মুসলিম লীগের তা পাল্টে ফেলার ইতিহাস আগের পর্বে বলেছি। ’৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের বিজয়ের পর শেরেবাংলা প্রধানমন্ত্রী হয়ে কলকাতা গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি তার মনের ভিতরে থাকা সেই বিষয়টি নিয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে বক্তব্য দিলে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ভালোভাবে নেয়নি। একটা টানাপড়েন শুরু হলে, মন্ত্রিসভা ভাঙায় হাত দিলে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তা উপলব্ধি করে সুযোগটি কাজে লাগাতে চেয়েছিলেন। তিনি তাকে বলেছিলেন, নানা ’৫৪ সালের যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতি এখন ঐক্যবদ্ধ হয়ে আমাদের সঙ্গে রয়েছে। আপনার জনপ্রিয়তা আছে। আপনি স্বাধীনতার ডাক দিতে পারেন। শেরেবাংলা তখন রাজি হননি। আর সেই ঘটনার পর ’৫৪ সালের ৩১ মে পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিপরিষদ ৯২(ক) ধারায় বাতিল করে দিয়ে পূর্ব বাংলায় গভর্নরের শাসন প্রবর্তন করেন। এ ছাড়া যুক্তফ্রন্টের ২১ দফা বাস্তবায়নের জন্য শেরেবাংলা সরকার তৎপরতা শুরু করেছিল। যেমন বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা, ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস হিসেবে সরকারি ছুটির দিন ঘোষণা, ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মৃতিতে শহীদ মিনার নির্মাণ, বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন ১ বৈশাখে সরকারি ছুটি ঘোষণা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় বর্ধমান হাউসকে বাংলা ভাষা গবেষণা কেন্দ্র বা বাংলা একাডেমি ঘোষণা করা ও জমিদারি ব্যবস্থা সম্পূর্ণ উচ্ছেদ।

আমির হোসেন আমু বলেন, আগেই বলেছি অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ ও কমরেড মণি সিংহের ভাষায়- ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতার ভিত্তিতে পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্মই শেখ মুজিবুর রহমান মেনে নেননি। পাকিস্তান জন্মের সময় থেকেই তিনি বাঙালির স্বাধীনতা ও স্বাধীন আবাসভূমি চেয়েছিলেন। আর সেই লক্ষ্যেই ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা এবং ’৫২-এর ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতীয়তাবাদের উন্মেষ ঘটিয়ে স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে ছয় দফা ঘোষণা করে বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধই করেননি, ছয় দফাকে জনপ্রিয়ই করেননি, নিজেকেও বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতায় পরিণত করেছিলেন।

সিরাজুল আলম খান যে নিউক্লিয়াস তত্ত্ব হাজির করে নিজেকে স্বাধীনতা সংগ্রামে অন্যতম রূপকার হিসেবে আবির্ভূত করার চেষ্টা চালিয়ে এসেছেন এবং নতুন করে তার জবানবন্দিতে ‘আমি সিরাজুল আলম খান’ বই লিখে ইতিহাস বিকৃতির নজিরবিহীন দৃষ্টান্ত স্থাপনের চেষ্টা করেছেন তা পাগলের প্রলাপ ছাড়া আর কিছু নয়। শেখ ফজলুল হক মণি যখন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তখন তিনি ’৬২-এর হামুদুর রহমান শিক্ষা কমিশনের রিপোর্টের বিরুদ্ধে ছাত্রসমাজের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন। আবদুর রাজ্জাক যখন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তখন বঙ্গবন্ধুর ছয় দফা প্রচারে ছাত্রলীগের কর্মীদের মাঠে-ময়দানে কাজে লাগিয়েছেন। আবদুর রউফ ও খালেদ মোহাম্মদ আলী যখন ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক ও তোফায়েল আহমেদ ডাকসুর ভিপি তখন তারা ছাত্রসমাজের ঐক্যবদ্ধ ১১ দফার ছাত্র-গণ-আন্দোলন গড়ে তুলতে ভূমিকা রেখেছেন। সেই গণঅভ্যুত্থানে আগরতলা বা রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিব মামলা থেকে ৩৮ মাসের কারাবরণ শেষে সব রাজবন্দীসহ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মুক্তিলাভ করে জনগণের মাঝে এসে নেতৃত্ব দিয়েছেন। আইয়ুব খানের পতন ঘটেছে। কোথাও কোনো দিন তাদের তথাকথিত নিউক্লিয়াস খুঁজে পাওয়া দূরে থাক সিরাজুল আলম খান সাধারণ সম্পাদক থাকাকালে কোনো আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়ে ইতিহাস সৃষ্টি দূরে থাক কিছুই পারেননি। এমনকি নূরে আলম সিদ্দিকী যখন ছাত্রলীগের সভাপতি ও শাজাহান সিরাজ সাধারণ সম্পাদক আর আ স ম আবদুর রব ডাকসুর ভিপি এবং আবদুল কুদ্দুস মাখন ডাকসুর জিএস তখন বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের ব্যানারে অগ্নিঝরা উত্তাল মার্চের আন্দোলনে ভূমিকা রেখেছেন। ’৬৬ সালের ৭ জুন আওয়ামী লীগ ঘোষিত ছয় দফা দাবিতে যে হরতাল হয়েছে তার নেতৃত্ব কার্যত মাঠে দিয়েছেন শেখ ফজলুল হক মণি। টঙ্গীতে কাজী জাফর আহমদের শক্ত ঘাঁটি ছিল। আমাকে টঙ্গীতে পাঠানো হলো সঙ্গে আবুল কালাম আজাদ ও শায়েস্তা খানকে দিয়ে। তারা একের পর এক মিল গেটের সামনে নিয়ে যেতে থাকল, আর আমরা ছয় দফার ব্যাখ্যা করে ৭ জুনের হরতাল সফল করতে বক্তৃতা দিলাম। সেখানে কাজ করার পর হরতালের দিন আমি ও তোফায়েল আহমেদসহ অনেকে নীলক্ষেত এলাকায় ছিলাম। নূরে আলম সিদ্দিকী ও খালেদ মোহাম্মদ আলীর দায়িত্ব ছিল তেজগাঁও শিল্প এলাকায়। শ্রমিক মনু মিয়া যখন নিহত হন, তখন সেখানে নূরে আলম সিদ্দিকী উপস্থিত। আর সিরাজুল আলম খান বলছেন, তাকে পুলিশের গাড়িতে করে পোস্তগোলায় আওয়ামী লীগ অফিস থেকে নিয়ে আবার ফিরিয়ে দিয়ে যায়। সেই কঠিন সময়ের কঠিন যুদ্ধের ময়দানে যখন আইয়ুবের কঠিন দমননীতি, নেতারা যখন কারাগারে, তখন তার এই বর্ণনা তামাশা ছাড়া কিছুই নয়। আসলে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তিনি যেখানে ব্যর্থ সেখানে আষাঢ়ে গল্প রচনা করার মধ্য দিয়ে ইতিহাস বিকৃতির অপচেষ্টার নেপথ্যের কারণ অন্যখানে। রাজনীতিতে ব্যর্থ আর ষড়যন্ত্রে জড়িত একজন মানুষকেই কেবল রাজনীতির রহস্যপুরুষ বলা হয়। মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে একটি সদ্যস্বাধীন দেশে জাসদ গঠনের মধ্য দিয়ে সিরাজুল আলম খান স্বাধীনতার মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে জাতি যখন ঐক্যবদ্ধভাবে দেশকে ঘুরে দাঁড়াতে গেছে, তখন তিনি আঘাত করেছেন। অন্ধকার রাজনীতির ষড়যন্ত্রের রাজনীতির দরজা খুলে তার অপকর্মের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনৈতিকভাবে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের পথে জাসদে আশ্রয় দিয়েছেন। উগ্র হঠকারী বেআইনি সংবিধানবিরোধী কর্মকান্ডে র মাধ্যমে জাসদ দিয়ে তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডে র প্রেক্ষাপট তৈরি করেছেন। মাঝখানে অনেক সম্ভাবনাময় রাজনৈতিক নেতা-কর্মীর স্বপ্নের মৃত্যুই ঘটাননি, তাদের ক্যারিয়ার শেষ করে দিয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তির মুখপাত্র হিসেবে আজকে তিনি এমন সময় স্বাধীনতার প্রায় ৪৭ বছর পর এক বইয়ে যেসব তথ্য হাজির করেছেন যা সম্পূর্ণ অসত্য নগ্ন মিথ্যাচার। আর এমন সময়ে তিনি তার আমিত্বের অহংকারে নিজেকে বড় করতে গিয়ে বিকৃত ইতিহাস তুলে ধরেছেন যখন দেশের নতুন প্রজন্মসহ জনগণ ও মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষশক্তি বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমাদের মহান স্বাধীনতা সংগ্রাম ও সুমহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের সত্য প্রতিষ্ঠিত করেছে। ইতিহাস নিয়ে যখন আর কোনো বিতর্ক নেই, তখন নিজের অতীত অপকর্মের ধারাবাহিকতায় মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তির মুখপাত্রের ভূমিকায় রহস্যপুরুষের আবার আবির্ভূত হওয়া রহস্যজনক।

তিনি নিজেই তার বইয়ে বলেছেন, তার জাসদ গণআন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে সেনা অভ্যুত্থানের পথ নিয়েছিল। সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরে ’৭৩ সালেই বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা গঠন করা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডে র পর খুনি মোশতাক চক্রকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করা খালেদ মোশাররফের সেনা অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে তারাই ৭ নভেম্বর ঘটিয়ে মুক্তিযোদ্ধা অফিসারদের হত্যা করে জিয়ার সঙ্গে আঁতাত করে বিপ্লবী সরকার গঠন করতে গিয়ে সেখানেও ব্যর্থ হয়েছেন। আর জিয়াকে উৎখাত করতে গিয়ে কর্নেল তাহেরকে ফাঁসিতে ঝুলিয়েছেন। ষড়যন্ত্রের রাজনীতির নেতা সিরাজুল আলম খান ষড়যন্ত্রের পথেই আজ ইতিহাসের মীমাংসিত সত্যকে বিতর্কিত করার অপপ্রয়াস চালিয়েছেন। জাসদ গঠনের পর তারা স্লোগান তুলেছিলেন, ‘রুশ-ভারতের দালালেরা হুঁশিয়ার সাবধান।’ আমাদের মুক্তিযুদ্ধে যারা গণহত্যা চালিয়েছে ধর্ষণ চালিয়েছে আর তাদের যারা মদদ ও সমর্থন দিয়েছে তাদের আত্মাকে সন্তুষ্ট করতেই এ স্লোগান সদ্যস্বাধীন দেশে তারা দিয়েছিলেন। আর আমাদের মুক্তিযুদ্ধে অকৃত্রিম বন্ধুর মতো ঐতিহাসিক সহযোগিতা দিয়েছিল সোভিয়েত রাশিয়া ও মহান গণতান্ত্রিক ভারত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর পক্ষে যখন সপ্তম নৌবহর পাঠাচ্ছিল, তখন এক দিনে তিনবার সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেটো দিয়ে তা প্রতিরোধ করে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ’৬২ সালে ইত্তেফাক অফিসে তার অগ্রজ ও সম্পাদক তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়াকে নিয়ে ভারতীয় উপহাইকমিশনার শশাঙ্ক ব্যানার্জির সঙ্গে বৈঠক করে স্বাধীনতার পরিকল্পনা তুলে ধরেছিলেন। নেহরুর সঙ্গে বৈঠকের প্রস্তাব দিয়ে চিঠি দিয়েছিলেন। আগরতলায় গিয়ে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করে তাকে নেহরুর কাছে পাঠিয়েছিলেন। এমনকি ভারতের সব মুখ্যমন্ত্রীর সম্মেলনে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বিধান রায়কে দিয়ে ব্রিফ করিয়েছিলেন।

বিধান রায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী পি ত জওহরলাল নেহরুকে বঙ্গবন্ধুর পরিকল্পনা অবহিত করেছিলেন। স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখতে দেখতে ছয় দফা দিলেন বঙ্গবন্ধু। আওয়ামী লীগ ওয়ার্কিং কমিটি ও সম্মেলনে অনুমোদন করালেন। লাহোর বৈঠকে প্রস্তাব গৃহীত না হওয়ায় সেখানে ঘোষণা করে ফিরে এসে ঢাকায় সংবাদ সম্মেলন করে ছয় দফার ব্যাখ্যা দিলেন। ছয় দফার পক্ষে সারা দেশ সফর করে জনমত গড়লেন। ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা চালালেন। জনগণের সামনে স্বাধীনতার নেতা হিসেবে বঙ্গবন্ধু যখন আস্থার আসনে তখন সিরাজুল আলম খান বলছেন, তার তথাকথিত নিউক্লিয়াস নিয়ে ’৬৯ সালে বঙ্গবন্ধুকে অবহিত করেন। বঙ্গবন্ধু যখন দেশের জনগণকে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ করে স্বাধীনতা সংগ্রামের লক্ষ্যে নেতৃত্বের আসনে, তখন তার হাঁটুর নিচে পড়ে থাকা একজন কর্মী সিরাজুল আলম খান নিজেকে বড় করে আজ ইতিহাস বিকৃতির চেষ্টা করছেন। হিটলার ছয়জনকে নিয়ে শুরু করেছিলেন। সিরাজুল আলম খান সেই স্বপ্ন দেখে প্রলাপ বকছেন। বঙ্গবন্ধু ছয়জনকে নিয়ে শুরু করেননি। তিনি তার আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও জনগণকে নিয়ে শুরু করেছিলেন। ’৭০-এর নির্বাচনের পর বঙ্গবন্ধু সাংবিধানিকভাবে নির্বাচিত নেতাই নন, মানুষের হৃদয়ে ও চিন্তা-চেতনাজুড়ে তিনিই একক নেতা। তার নির্দেশে অগ্নিঝরা উত্তাল ’৭১-এর ১ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ রাতে স্বাধীনতা ঘোষণা থেকে তার আয়োজন করে রাখা ভারতে গিয়ে মুজিবনগর সরকারের মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা সবকিছু সম্পন্ন হয়েছে। একটা তরতাজা জীবন্ত ইতিহাসকে এভাবে বিকৃত করার চেষ্টা করে ষড়যন্ত্রের রাজনীতির লাশ সিরাজুল আলম খান তার বিকৃত ইতিহাস ও মিথ্যাচার প্রতিষ্ঠা করার স্বপ্ন দেখে থাকলে ভুল করবেন। (চলবে)

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক