শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ জুন, ২০১৯ আপডেট:

ইতিহাসের মুখোমুখি আমির হোসেন আমু

‘নাতি শেখ মুজিব দেশ স্বাধীন করবে আমার কবরে ফুল শুকাবে না’

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
‘নাতি শেখ মুজিব দেশ স্বাধীন করবে আমার কবরে ফুল শুকাবে না’

বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, আওয়ামী লীগ নেতা, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক আমির হোসেন আমু বলেছেন, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক মৃত্যুর আগে হাসপাতালের শয্যায় বলেছিলেন, আমি পারিনি, কিন্তু আমার নাতি শেখ মুজিব এই দেশ স্বাধীন করে দেবে। আর আমার কবরের ফুল কখনো শুকাবে না! আমুর ভাষায়, পরবর্তীতে তিনি যখনই তার কবরে গেছেন সতেজ ফুল দেখেছেন। কেউ না কেউ ফুল রেখে যেত। আর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রাম, কারাবরণ এমনকি ফাঁসির মঞ্চে আপসহীন নির্ভীক থেকে ছয় দফা দিয়ে বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে ’৭০ সালের নির্বাচনে জয়লাভের মধ্য দিয়ে পূর্ব বাংলার একক সাংবিধানিক নেতা হিসেবে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশের জন্ম দিয়েছেন। তিনি বলেন, শেরেবাংলা সেদিন আরও বলেছিলেন, ‘নানার সঙ্গে স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে নাতি অনেক ঝগড়া করলেও আমাদের নানা-নাতি সম্পর্ক ছিল গভীর। শ্রদ্ধা ও ¯ন্ডেœহের কোনো ঘাটতি কখনই ছিল না।’ আমির হোসেন আমু বলেন, ’৬২ সালের ২৭ এপ্রিল শুক্রবার সকাল ১০টা ২০ মিনিটে তিনি ইন্তেকাল করেন। তার আগে শেষবারের মতো ২৭ মার্চ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অসুস্থ অবস্থায় ভর্তি করানো হলে এক মাস চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। তখন তার বয়স ৮৮ বছর। ২৮ এপ্রিল সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লাশ তার টিকাটুলির ২৭ কে এম দাস লেনের বাসভবনে রাখা হলে শোকার্ত মানুষের ঢল নামে। সেখান থেকে সকালে পল্টন ময়দানে বিশাল নামাজে জানাজা শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় তাকে সমাহিত করা হয়। যেখানে তার পাশে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও খাজা নাজিমউদ্দিনের কবর রয়েছে। যেটিকে এখন তিন নেতার মাজার বলা হয়।

আমির হোসেন আমু বলেন, মৃত্যুর আগের বছর ’৬১ সালে শেরেবাংলা যখন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তখন বরিশাল অঞ্চলের ঢাকায় বসবাসরত কয়েকজন তরুণ আইনজীবী ও রাজনৈতিক নেতা-কর্মী হাসপাতালে তাকে দেখতে গেলে তাদের এ কথাগুলো বলেছিলেন। আমু বলেন, ’৪০ সালে লাহোর বৈঠকে শেরেবাংলার প্রস্তাব গৃহীত হওয়া এবং পরবর্তীতে মুসলিম লীগের তা পাল্টে ফেলার ইতিহাস আগের পর্বে বলেছি। ’৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের বিজয়ের পর শেরেবাংলা প্রধানমন্ত্রী হয়ে কলকাতা গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি তার মনের ভিতরে থাকা সেই বিষয়টি নিয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে বক্তব্য দিলে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ভালোভাবে নেয়নি। একটা টানাপড়েন শুরু হলে, মন্ত্রিসভা ভাঙায় হাত দিলে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তা উপলব্ধি করে সুযোগটি কাজে লাগাতে চেয়েছিলেন। তিনি তাকে বলেছিলেন, নানা ’৫৪ সালের যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতি এখন ঐক্যবদ্ধ হয়ে আমাদের সঙ্গে রয়েছে। আপনার জনপ্রিয়তা আছে। আপনি স্বাধীনতার ডাক দিতে পারেন। শেরেবাংলা তখন রাজি হননি। আর সেই ঘটনার পর ’৫৪ সালের ৩১ মে পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিপরিষদ ৯২(ক) ধারায় বাতিল করে দিয়ে পূর্ব বাংলায় গভর্নরের শাসন প্রবর্তন করেন। এ ছাড়া যুক্তফ্রন্টের ২১ দফা বাস্তবায়নের জন্য শেরেবাংলা সরকার তৎপরতা শুরু করেছিল। যেমন বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা, ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস হিসেবে সরকারি ছুটির দিন ঘোষণা, ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মৃতিতে শহীদ মিনার নির্মাণ, বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন ১ বৈশাখে সরকারি ছুটি ঘোষণা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় বর্ধমান হাউসকে বাংলা ভাষা গবেষণা কেন্দ্র বা বাংলা একাডেমি ঘোষণা করা ও জমিদারি ব্যবস্থা সম্পূর্ণ উচ্ছেদ।

আমির হোসেন আমু বলেন, আগেই বলেছি অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ ও কমরেড মণি সিংহের ভাষায়- ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতার ভিত্তিতে পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্মই শেখ মুজিবুর রহমান মেনে নেননি। পাকিস্তান জন্মের সময় থেকেই তিনি বাঙালির স্বাধীনতা ও স্বাধীন আবাসভূমি চেয়েছিলেন। আর সেই লক্ষ্যেই ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা এবং ’৫২-এর ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতীয়তাবাদের উন্মেষ ঘটিয়ে স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে ছয় দফা ঘোষণা করে বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধই করেননি, ছয় দফাকে জনপ্রিয়ই করেননি, নিজেকেও বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতায় পরিণত করেছিলেন।

সিরাজুল আলম খান যে নিউক্লিয়াস তত্ত্ব হাজির করে নিজেকে স্বাধীনতা সংগ্রামে অন্যতম রূপকার হিসেবে আবির্ভূত করার চেষ্টা চালিয়ে এসেছেন এবং নতুন করে তার জবানবন্দিতে ‘আমি সিরাজুল আলম খান’ বই লিখে ইতিহাস বিকৃতির নজিরবিহীন দৃষ্টান্ত স্থাপনের চেষ্টা করেছেন তা পাগলের প্রলাপ ছাড়া আর কিছু নয়। শেখ ফজলুল হক মণি যখন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তখন তিনি ’৬২-এর হামুদুর রহমান শিক্ষা কমিশনের রিপোর্টের বিরুদ্ধে ছাত্রসমাজের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন। আবদুর রাজ্জাক যখন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তখন বঙ্গবন্ধুর ছয় দফা প্রচারে ছাত্রলীগের কর্মীদের মাঠে-ময়দানে কাজে লাগিয়েছেন। আবদুর রউফ ও খালেদ মোহাম্মদ আলী যখন ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক ও তোফায়েল আহমেদ ডাকসুর ভিপি তখন তারা ছাত্রসমাজের ঐক্যবদ্ধ ১১ দফার ছাত্র-গণ-আন্দোলন গড়ে তুলতে ভূমিকা রেখেছেন। সেই গণঅভ্যুত্থানে আগরতলা বা রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিব মামলা থেকে ৩৮ মাসের কারাবরণ শেষে সব রাজবন্দীসহ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মুক্তিলাভ করে জনগণের মাঝে এসে নেতৃত্ব দিয়েছেন। আইয়ুব খানের পতন ঘটেছে। কোথাও কোনো দিন তাদের তথাকথিত নিউক্লিয়াস খুঁজে পাওয়া দূরে থাক সিরাজুল আলম খান সাধারণ সম্পাদক থাকাকালে কোনো আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়ে ইতিহাস সৃষ্টি দূরে থাক কিছুই পারেননি। এমনকি নূরে আলম সিদ্দিকী যখন ছাত্রলীগের সভাপতি ও শাজাহান সিরাজ সাধারণ সম্পাদক আর আ স ম আবদুর রব ডাকসুর ভিপি এবং আবদুল কুদ্দুস মাখন ডাকসুর জিএস তখন বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের ব্যানারে অগ্নিঝরা উত্তাল মার্চের আন্দোলনে ভূমিকা রেখেছেন। ’৬৬ সালের ৭ জুন আওয়ামী লীগ ঘোষিত ছয় দফা দাবিতে যে হরতাল হয়েছে তার নেতৃত্ব কার্যত মাঠে দিয়েছেন শেখ ফজলুল হক মণি। টঙ্গীতে কাজী জাফর আহমদের শক্ত ঘাঁটি ছিল। আমাকে টঙ্গীতে পাঠানো হলো সঙ্গে আবুল কালাম আজাদ ও শায়েস্তা খানকে দিয়ে। তারা একের পর এক মিল গেটের সামনে নিয়ে যেতে থাকল, আর আমরা ছয় দফার ব্যাখ্যা করে ৭ জুনের হরতাল সফল করতে বক্তৃতা দিলাম। সেখানে কাজ করার পর হরতালের দিন আমি ও তোফায়েল আহমেদসহ অনেকে নীলক্ষেত এলাকায় ছিলাম। নূরে আলম সিদ্দিকী ও খালেদ মোহাম্মদ আলীর দায়িত্ব ছিল তেজগাঁও শিল্প এলাকায়। শ্রমিক মনু মিয়া যখন নিহত হন, তখন সেখানে নূরে আলম সিদ্দিকী উপস্থিত। আর সিরাজুল আলম খান বলছেন, তাকে পুলিশের গাড়িতে করে পোস্তগোলায় আওয়ামী লীগ অফিস থেকে নিয়ে আবার ফিরিয়ে দিয়ে যায়। সেই কঠিন সময়ের কঠিন যুদ্ধের ময়দানে যখন আইয়ুবের কঠিন দমননীতি, নেতারা যখন কারাগারে, তখন তার এই বর্ণনা তামাশা ছাড়া কিছুই নয়। আসলে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তিনি যেখানে ব্যর্থ সেখানে আষাঢ়ে গল্প রচনা করার মধ্য দিয়ে ইতিহাস বিকৃতির অপচেষ্টার নেপথ্যের কারণ অন্যখানে। রাজনীতিতে ব্যর্থ আর ষড়যন্ত্রে জড়িত একজন মানুষকেই কেবল রাজনীতির রহস্যপুরুষ বলা হয়। মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে একটি সদ্যস্বাধীন দেশে জাসদ গঠনের মধ্য দিয়ে সিরাজুল আলম খান স্বাধীনতার মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে জাতি যখন ঐক্যবদ্ধভাবে দেশকে ঘুরে দাঁড়াতে গেছে, তখন তিনি আঘাত করেছেন। অন্ধকার রাজনীতির ষড়যন্ত্রের রাজনীতির দরজা খুলে তার অপকর্মের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনৈতিকভাবে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের পথে জাসদে আশ্রয় দিয়েছেন। উগ্র হঠকারী বেআইনি সংবিধানবিরোধী কর্মকান্ডে র মাধ্যমে জাসদ দিয়ে তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডে র প্রেক্ষাপট তৈরি করেছেন। মাঝখানে অনেক সম্ভাবনাময় রাজনৈতিক নেতা-কর্মীর স্বপ্নের মৃত্যুই ঘটাননি, তাদের ক্যারিয়ার শেষ করে দিয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তির মুখপাত্র হিসেবে আজকে তিনি এমন সময় স্বাধীনতার প্রায় ৪৭ বছর পর এক বইয়ে যেসব তথ্য হাজির করেছেন যা সম্পূর্ণ অসত্য নগ্ন মিথ্যাচার। আর এমন সময়ে তিনি তার আমিত্বের অহংকারে নিজেকে বড় করতে গিয়ে বিকৃত ইতিহাস তুলে ধরেছেন যখন দেশের নতুন প্রজন্মসহ জনগণ ও মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষশক্তি বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমাদের মহান স্বাধীনতা সংগ্রাম ও সুমহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের সত্য প্রতিষ্ঠিত করেছে। ইতিহাস নিয়ে যখন আর কোনো বিতর্ক নেই, তখন নিজের অতীত অপকর্মের ধারাবাহিকতায় মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তির মুখপাত্রের ভূমিকায় রহস্যপুরুষের আবার আবির্ভূত হওয়া রহস্যজনক।

তিনি নিজেই তার বইয়ে বলেছেন, তার জাসদ গণআন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে সেনা অভ্যুত্থানের পথ নিয়েছিল। সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরে ’৭৩ সালেই বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা গঠন করা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডে র পর খুনি মোশতাক চক্রকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করা খালেদ মোশাররফের সেনা অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে তারাই ৭ নভেম্বর ঘটিয়ে মুক্তিযোদ্ধা অফিসারদের হত্যা করে জিয়ার সঙ্গে আঁতাত করে বিপ্লবী সরকার গঠন করতে গিয়ে সেখানেও ব্যর্থ হয়েছেন। আর জিয়াকে উৎখাত করতে গিয়ে কর্নেল তাহেরকে ফাঁসিতে ঝুলিয়েছেন। ষড়যন্ত্রের রাজনীতির নেতা সিরাজুল আলম খান ষড়যন্ত্রের পথেই আজ ইতিহাসের মীমাংসিত সত্যকে বিতর্কিত করার অপপ্রয়াস চালিয়েছেন। জাসদ গঠনের পর তারা স্লোগান তুলেছিলেন, ‘রুশ-ভারতের দালালেরা হুঁশিয়ার সাবধান।’ আমাদের মুক্তিযুদ্ধে যারা গণহত্যা চালিয়েছে ধর্ষণ চালিয়েছে আর তাদের যারা মদদ ও সমর্থন দিয়েছে তাদের আত্মাকে সন্তুষ্ট করতেই এ স্লোগান সদ্যস্বাধীন দেশে তারা দিয়েছিলেন। আর আমাদের মুক্তিযুদ্ধে অকৃত্রিম বন্ধুর মতো ঐতিহাসিক সহযোগিতা দিয়েছিল সোভিয়েত রাশিয়া ও মহান গণতান্ত্রিক ভারত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর পক্ষে যখন সপ্তম নৌবহর পাঠাচ্ছিল, তখন এক দিনে তিনবার সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেটো দিয়ে তা প্রতিরোধ করে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ’৬২ সালে ইত্তেফাক অফিসে তার অগ্রজ ও সম্পাদক তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়াকে নিয়ে ভারতীয় উপহাইকমিশনার শশাঙ্ক ব্যানার্জির সঙ্গে বৈঠক করে স্বাধীনতার পরিকল্পনা তুলে ধরেছিলেন। নেহরুর সঙ্গে বৈঠকের প্রস্তাব দিয়ে চিঠি দিয়েছিলেন। আগরতলায় গিয়ে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করে তাকে নেহরুর কাছে পাঠিয়েছিলেন। এমনকি ভারতের সব মুখ্যমন্ত্রীর সম্মেলনে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বিধান রায়কে দিয়ে ব্রিফ করিয়েছিলেন।

বিধান রায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী পি ত জওহরলাল নেহরুকে বঙ্গবন্ধুর পরিকল্পনা অবহিত করেছিলেন। স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখতে দেখতে ছয় দফা দিলেন বঙ্গবন্ধু। আওয়ামী লীগ ওয়ার্কিং কমিটি ও সম্মেলনে অনুমোদন করালেন। লাহোর বৈঠকে প্রস্তাব গৃহীত না হওয়ায় সেখানে ঘোষণা করে ফিরে এসে ঢাকায় সংবাদ সম্মেলন করে ছয় দফার ব্যাখ্যা দিলেন। ছয় দফার পক্ষে সারা দেশ সফর করে জনমত গড়লেন। ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা চালালেন। জনগণের সামনে স্বাধীনতার নেতা হিসেবে বঙ্গবন্ধু যখন আস্থার আসনে তখন সিরাজুল আলম খান বলছেন, তার তথাকথিত নিউক্লিয়াস নিয়ে ’৬৯ সালে বঙ্গবন্ধুকে অবহিত করেন। বঙ্গবন্ধু যখন দেশের জনগণকে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ করে স্বাধীনতা সংগ্রামের লক্ষ্যে নেতৃত্বের আসনে, তখন তার হাঁটুর নিচে পড়ে থাকা একজন কর্মী সিরাজুল আলম খান নিজেকে বড় করে আজ ইতিহাস বিকৃতির চেষ্টা করছেন। হিটলার ছয়জনকে নিয়ে শুরু করেছিলেন। সিরাজুল আলম খান সেই স্বপ্ন দেখে প্রলাপ বকছেন। বঙ্গবন্ধু ছয়জনকে নিয়ে শুরু করেননি। তিনি তার আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও জনগণকে নিয়ে শুরু করেছিলেন। ’৭০-এর নির্বাচনের পর বঙ্গবন্ধু সাংবিধানিকভাবে নির্বাচিত নেতাই নন, মানুষের হৃদয়ে ও চিন্তা-চেতনাজুড়ে তিনিই একক নেতা। তার নির্দেশে অগ্নিঝরা উত্তাল ’৭১-এর ১ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ রাতে স্বাধীনতা ঘোষণা থেকে তার আয়োজন করে রাখা ভারতে গিয়ে মুজিবনগর সরকারের মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা সবকিছু সম্পন্ন হয়েছে। একটা তরতাজা জীবন্ত ইতিহাসকে এভাবে বিকৃত করার চেষ্টা করে ষড়যন্ত্রের রাজনীতির লাশ সিরাজুল আলম খান তার বিকৃত ইতিহাস ও মিথ্যাচার প্রতিষ্ঠা করার স্বপ্ন দেখে থাকলে ভুল করবেন। (চলবে)

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
সর্বশেষ খবর
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

এই মাত্র | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম