শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ জুন, ২০১৯ আপডেট:

ইতিহাসের মুখোমুখি আমির হোসেন আমু

‘নাতি শেখ মুজিব দেশ স্বাধীন করবে আমার কবরে ফুল শুকাবে না’

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
‘নাতি শেখ মুজিব দেশ স্বাধীন করবে আমার কবরে ফুল শুকাবে না’

বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, আওয়ামী লীগ নেতা, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক আমির হোসেন আমু বলেছেন, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক মৃত্যুর আগে হাসপাতালের শয্যায় বলেছিলেন, আমি পারিনি, কিন্তু আমার নাতি শেখ মুজিব এই দেশ স্বাধীন করে দেবে। আর আমার কবরের ফুল কখনো শুকাবে না! আমুর ভাষায়, পরবর্তীতে তিনি যখনই তার কবরে গেছেন সতেজ ফুল দেখেছেন। কেউ না কেউ ফুল রেখে যেত। আর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রাম, কারাবরণ এমনকি ফাঁসির মঞ্চে আপসহীন নির্ভীক থেকে ছয় দফা দিয়ে বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে ’৭০ সালের নির্বাচনে জয়লাভের মধ্য দিয়ে পূর্ব বাংলার একক সাংবিধানিক নেতা হিসেবে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশের জন্ম দিয়েছেন। তিনি বলেন, শেরেবাংলা সেদিন আরও বলেছিলেন, ‘নানার সঙ্গে স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে নাতি অনেক ঝগড়া করলেও আমাদের নানা-নাতি সম্পর্ক ছিল গভীর। শ্রদ্ধা ও ¯ন্ডেœহের কোনো ঘাটতি কখনই ছিল না।’ আমির হোসেন আমু বলেন, ’৬২ সালের ২৭ এপ্রিল শুক্রবার সকাল ১০টা ২০ মিনিটে তিনি ইন্তেকাল করেন। তার আগে শেষবারের মতো ২৭ মার্চ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অসুস্থ অবস্থায় ভর্তি করানো হলে এক মাস চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। তখন তার বয়স ৮৮ বছর। ২৮ এপ্রিল সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লাশ তার টিকাটুলির ২৭ কে এম দাস লেনের বাসভবনে রাখা হলে শোকার্ত মানুষের ঢল নামে। সেখান থেকে সকালে পল্টন ময়দানে বিশাল নামাজে জানাজা শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় তাকে সমাহিত করা হয়। যেখানে তার পাশে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও খাজা নাজিমউদ্দিনের কবর রয়েছে। যেটিকে এখন তিন নেতার মাজার বলা হয়।

আমির হোসেন আমু বলেন, মৃত্যুর আগের বছর ’৬১ সালে শেরেবাংলা যখন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তখন বরিশাল অঞ্চলের ঢাকায় বসবাসরত কয়েকজন তরুণ আইনজীবী ও রাজনৈতিক নেতা-কর্মী হাসপাতালে তাকে দেখতে গেলে তাদের এ কথাগুলো বলেছিলেন। আমু বলেন, ’৪০ সালে লাহোর বৈঠকে শেরেবাংলার প্রস্তাব গৃহীত হওয়া এবং পরবর্তীতে মুসলিম লীগের তা পাল্টে ফেলার ইতিহাস আগের পর্বে বলেছি। ’৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের বিজয়ের পর শেরেবাংলা প্রধানমন্ত্রী হয়ে কলকাতা গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি তার মনের ভিতরে থাকা সেই বিষয়টি নিয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে বক্তব্য দিলে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ভালোভাবে নেয়নি। একটা টানাপড়েন শুরু হলে, মন্ত্রিসভা ভাঙায় হাত দিলে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তা উপলব্ধি করে সুযোগটি কাজে লাগাতে চেয়েছিলেন। তিনি তাকে বলেছিলেন, নানা ’৫৪ সালের যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতি এখন ঐক্যবদ্ধ হয়ে আমাদের সঙ্গে রয়েছে। আপনার জনপ্রিয়তা আছে। আপনি স্বাধীনতার ডাক দিতে পারেন। শেরেবাংলা তখন রাজি হননি। আর সেই ঘটনার পর ’৫৪ সালের ৩১ মে পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিপরিষদ ৯২(ক) ধারায় বাতিল করে দিয়ে পূর্ব বাংলায় গভর্নরের শাসন প্রবর্তন করেন। এ ছাড়া যুক্তফ্রন্টের ২১ দফা বাস্তবায়নের জন্য শেরেবাংলা সরকার তৎপরতা শুরু করেছিল। যেমন বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা, ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস হিসেবে সরকারি ছুটির দিন ঘোষণা, ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মৃতিতে শহীদ মিনার নির্মাণ, বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন ১ বৈশাখে সরকারি ছুটি ঘোষণা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় বর্ধমান হাউসকে বাংলা ভাষা গবেষণা কেন্দ্র বা বাংলা একাডেমি ঘোষণা করা ও জমিদারি ব্যবস্থা সম্পূর্ণ উচ্ছেদ।

আমির হোসেন আমু বলেন, আগেই বলেছি অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ ও কমরেড মণি সিংহের ভাষায়- ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতার ভিত্তিতে পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্মই শেখ মুজিবুর রহমান মেনে নেননি। পাকিস্তান জন্মের সময় থেকেই তিনি বাঙালির স্বাধীনতা ও স্বাধীন আবাসভূমি চেয়েছিলেন। আর সেই লক্ষ্যেই ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা এবং ’৫২-এর ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতীয়তাবাদের উন্মেষ ঘটিয়ে স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে ছয় দফা ঘোষণা করে বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধই করেননি, ছয় দফাকে জনপ্রিয়ই করেননি, নিজেকেও বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতায় পরিণত করেছিলেন।

সিরাজুল আলম খান যে নিউক্লিয়াস তত্ত্ব হাজির করে নিজেকে স্বাধীনতা সংগ্রামে অন্যতম রূপকার হিসেবে আবির্ভূত করার চেষ্টা চালিয়ে এসেছেন এবং নতুন করে তার জবানবন্দিতে ‘আমি সিরাজুল আলম খান’ বই লিখে ইতিহাস বিকৃতির নজিরবিহীন দৃষ্টান্ত স্থাপনের চেষ্টা করেছেন তা পাগলের প্রলাপ ছাড়া আর কিছু নয়। শেখ ফজলুল হক মণি যখন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তখন তিনি ’৬২-এর হামুদুর রহমান শিক্ষা কমিশনের রিপোর্টের বিরুদ্ধে ছাত্রসমাজের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন। আবদুর রাজ্জাক যখন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তখন বঙ্গবন্ধুর ছয় দফা প্রচারে ছাত্রলীগের কর্মীদের মাঠে-ময়দানে কাজে লাগিয়েছেন। আবদুর রউফ ও খালেদ মোহাম্মদ আলী যখন ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক ও তোফায়েল আহমেদ ডাকসুর ভিপি তখন তারা ছাত্রসমাজের ঐক্যবদ্ধ ১১ দফার ছাত্র-গণ-আন্দোলন গড়ে তুলতে ভূমিকা রেখেছেন। সেই গণঅভ্যুত্থানে আগরতলা বা রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিব মামলা থেকে ৩৮ মাসের কারাবরণ শেষে সব রাজবন্দীসহ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মুক্তিলাভ করে জনগণের মাঝে এসে নেতৃত্ব দিয়েছেন। আইয়ুব খানের পতন ঘটেছে। কোথাও কোনো দিন তাদের তথাকথিত নিউক্লিয়াস খুঁজে পাওয়া দূরে থাক সিরাজুল আলম খান সাধারণ সম্পাদক থাকাকালে কোনো আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়ে ইতিহাস সৃষ্টি দূরে থাক কিছুই পারেননি। এমনকি নূরে আলম সিদ্দিকী যখন ছাত্রলীগের সভাপতি ও শাজাহান সিরাজ সাধারণ সম্পাদক আর আ স ম আবদুর রব ডাকসুর ভিপি এবং আবদুল কুদ্দুস মাখন ডাকসুর জিএস তখন বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের ব্যানারে অগ্নিঝরা উত্তাল মার্চের আন্দোলনে ভূমিকা রেখেছেন। ’৬৬ সালের ৭ জুন আওয়ামী লীগ ঘোষিত ছয় দফা দাবিতে যে হরতাল হয়েছে তার নেতৃত্ব কার্যত মাঠে দিয়েছেন শেখ ফজলুল হক মণি। টঙ্গীতে কাজী জাফর আহমদের শক্ত ঘাঁটি ছিল। আমাকে টঙ্গীতে পাঠানো হলো সঙ্গে আবুল কালাম আজাদ ও শায়েস্তা খানকে দিয়ে। তারা একের পর এক মিল গেটের সামনে নিয়ে যেতে থাকল, আর আমরা ছয় দফার ব্যাখ্যা করে ৭ জুনের হরতাল সফল করতে বক্তৃতা দিলাম। সেখানে কাজ করার পর হরতালের দিন আমি ও তোফায়েল আহমেদসহ অনেকে নীলক্ষেত এলাকায় ছিলাম। নূরে আলম সিদ্দিকী ও খালেদ মোহাম্মদ আলীর দায়িত্ব ছিল তেজগাঁও শিল্প এলাকায়। শ্রমিক মনু মিয়া যখন নিহত হন, তখন সেখানে নূরে আলম সিদ্দিকী উপস্থিত। আর সিরাজুল আলম খান বলছেন, তাকে পুলিশের গাড়িতে করে পোস্তগোলায় আওয়ামী লীগ অফিস থেকে নিয়ে আবার ফিরিয়ে দিয়ে যায়। সেই কঠিন সময়ের কঠিন যুদ্ধের ময়দানে যখন আইয়ুবের কঠিন দমননীতি, নেতারা যখন কারাগারে, তখন তার এই বর্ণনা তামাশা ছাড়া কিছুই নয়। আসলে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তিনি যেখানে ব্যর্থ সেখানে আষাঢ়ে গল্প রচনা করার মধ্য দিয়ে ইতিহাস বিকৃতির অপচেষ্টার নেপথ্যের কারণ অন্যখানে। রাজনীতিতে ব্যর্থ আর ষড়যন্ত্রে জড়িত একজন মানুষকেই কেবল রাজনীতির রহস্যপুরুষ বলা হয়। মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে একটি সদ্যস্বাধীন দেশে জাসদ গঠনের মধ্য দিয়ে সিরাজুল আলম খান স্বাধীনতার মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে জাতি যখন ঐক্যবদ্ধভাবে দেশকে ঘুরে দাঁড়াতে গেছে, তখন তিনি আঘাত করেছেন। অন্ধকার রাজনীতির ষড়যন্ত্রের রাজনীতির দরজা খুলে তার অপকর্মের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনৈতিকভাবে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের পথে জাসদে আশ্রয় দিয়েছেন। উগ্র হঠকারী বেআইনি সংবিধানবিরোধী কর্মকান্ডে র মাধ্যমে জাসদ দিয়ে তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডে র প্রেক্ষাপট তৈরি করেছেন। মাঝখানে অনেক সম্ভাবনাময় রাজনৈতিক নেতা-কর্মীর স্বপ্নের মৃত্যুই ঘটাননি, তাদের ক্যারিয়ার শেষ করে দিয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তির মুখপাত্র হিসেবে আজকে তিনি এমন সময় স্বাধীনতার প্রায় ৪৭ বছর পর এক বইয়ে যেসব তথ্য হাজির করেছেন যা সম্পূর্ণ অসত্য নগ্ন মিথ্যাচার। আর এমন সময়ে তিনি তার আমিত্বের অহংকারে নিজেকে বড় করতে গিয়ে বিকৃত ইতিহাস তুলে ধরেছেন যখন দেশের নতুন প্রজন্মসহ জনগণ ও মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষশক্তি বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমাদের মহান স্বাধীনতা সংগ্রাম ও সুমহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের সত্য প্রতিষ্ঠিত করেছে। ইতিহাস নিয়ে যখন আর কোনো বিতর্ক নেই, তখন নিজের অতীত অপকর্মের ধারাবাহিকতায় মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তির মুখপাত্রের ভূমিকায় রহস্যপুরুষের আবার আবির্ভূত হওয়া রহস্যজনক।

তিনি নিজেই তার বইয়ে বলেছেন, তার জাসদ গণআন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে সেনা অভ্যুত্থানের পথ নিয়েছিল। সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরে ’৭৩ সালেই বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা গঠন করা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডে র পর খুনি মোশতাক চক্রকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করা খালেদ মোশাররফের সেনা অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে তারাই ৭ নভেম্বর ঘটিয়ে মুক্তিযোদ্ধা অফিসারদের হত্যা করে জিয়ার সঙ্গে আঁতাত করে বিপ্লবী সরকার গঠন করতে গিয়ে সেখানেও ব্যর্থ হয়েছেন। আর জিয়াকে উৎখাত করতে গিয়ে কর্নেল তাহেরকে ফাঁসিতে ঝুলিয়েছেন। ষড়যন্ত্রের রাজনীতির নেতা সিরাজুল আলম খান ষড়যন্ত্রের পথেই আজ ইতিহাসের মীমাংসিত সত্যকে বিতর্কিত করার অপপ্রয়াস চালিয়েছেন। জাসদ গঠনের পর তারা স্লোগান তুলেছিলেন, ‘রুশ-ভারতের দালালেরা হুঁশিয়ার সাবধান।’ আমাদের মুক্তিযুদ্ধে যারা গণহত্যা চালিয়েছে ধর্ষণ চালিয়েছে আর তাদের যারা মদদ ও সমর্থন দিয়েছে তাদের আত্মাকে সন্তুষ্ট করতেই এ স্লোগান সদ্যস্বাধীন দেশে তারা দিয়েছিলেন। আর আমাদের মুক্তিযুদ্ধে অকৃত্রিম বন্ধুর মতো ঐতিহাসিক সহযোগিতা দিয়েছিল সোভিয়েত রাশিয়া ও মহান গণতান্ত্রিক ভারত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর পক্ষে যখন সপ্তম নৌবহর পাঠাচ্ছিল, তখন এক দিনে তিনবার সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেটো দিয়ে তা প্রতিরোধ করে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ’৬২ সালে ইত্তেফাক অফিসে তার অগ্রজ ও সম্পাদক তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়াকে নিয়ে ভারতীয় উপহাইকমিশনার শশাঙ্ক ব্যানার্জির সঙ্গে বৈঠক করে স্বাধীনতার পরিকল্পনা তুলে ধরেছিলেন। নেহরুর সঙ্গে বৈঠকের প্রস্তাব দিয়ে চিঠি দিয়েছিলেন। আগরতলায় গিয়ে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করে তাকে নেহরুর কাছে পাঠিয়েছিলেন। এমনকি ভারতের সব মুখ্যমন্ত্রীর সম্মেলনে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বিধান রায়কে দিয়ে ব্রিফ করিয়েছিলেন।

বিধান রায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী পি ত জওহরলাল নেহরুকে বঙ্গবন্ধুর পরিকল্পনা অবহিত করেছিলেন। স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখতে দেখতে ছয় দফা দিলেন বঙ্গবন্ধু। আওয়ামী লীগ ওয়ার্কিং কমিটি ও সম্মেলনে অনুমোদন করালেন। লাহোর বৈঠকে প্রস্তাব গৃহীত না হওয়ায় সেখানে ঘোষণা করে ফিরে এসে ঢাকায় সংবাদ সম্মেলন করে ছয় দফার ব্যাখ্যা দিলেন। ছয় দফার পক্ষে সারা দেশ সফর করে জনমত গড়লেন। ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা চালালেন। জনগণের সামনে স্বাধীনতার নেতা হিসেবে বঙ্গবন্ধু যখন আস্থার আসনে তখন সিরাজুল আলম খান বলছেন, তার তথাকথিত নিউক্লিয়াস নিয়ে ’৬৯ সালে বঙ্গবন্ধুকে অবহিত করেন। বঙ্গবন্ধু যখন দেশের জনগণকে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ করে স্বাধীনতা সংগ্রামের লক্ষ্যে নেতৃত্বের আসনে, তখন তার হাঁটুর নিচে পড়ে থাকা একজন কর্মী সিরাজুল আলম খান নিজেকে বড় করে আজ ইতিহাস বিকৃতির চেষ্টা করছেন। হিটলার ছয়জনকে নিয়ে শুরু করেছিলেন। সিরাজুল আলম খান সেই স্বপ্ন দেখে প্রলাপ বকছেন। বঙ্গবন্ধু ছয়জনকে নিয়ে শুরু করেননি। তিনি তার আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও জনগণকে নিয়ে শুরু করেছিলেন। ’৭০-এর নির্বাচনের পর বঙ্গবন্ধু সাংবিধানিকভাবে নির্বাচিত নেতাই নন, মানুষের হৃদয়ে ও চিন্তা-চেতনাজুড়ে তিনিই একক নেতা। তার নির্দেশে অগ্নিঝরা উত্তাল ’৭১-এর ১ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ রাতে স্বাধীনতা ঘোষণা থেকে তার আয়োজন করে রাখা ভারতে গিয়ে মুজিবনগর সরকারের মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা সবকিছু সম্পন্ন হয়েছে। একটা তরতাজা জীবন্ত ইতিহাসকে এভাবে বিকৃত করার চেষ্টা করে ষড়যন্ত্রের রাজনীতির লাশ সিরাজুল আলম খান তার বিকৃত ইতিহাস ও মিথ্যাচার প্রতিষ্ঠা করার স্বপ্ন দেখে থাকলে ভুল করবেন। (চলবে)

এই বিভাগের আরও খবর
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় গণপিটুনিতে নিহত ৩ চোরের পরিচয় মিলেছে
গাইবান্ধায় গণপিটুনিতে নিহত ৩ চোরের পরিচয় মিলেছে

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বেড়েছে তিন নদীর পানি
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বেড়েছে তিন নদীর পানি

৪৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ শ. ম রেজাউলের আয়কর নথি জব্দ
স্ত্রীসহ শ. ম রেজাউলের আয়কর নথি জব্দ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ আ হ ম মোস্তফা কামালের আয়কর নথি জব্দ
স্ত্রী-কন্যাসহ আ হ ম মোস্তফা কামালের আয়কর নথি জব্দ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২০
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২০

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

৩ দিনের রিমান্ডে ক্যাসিনো সেলিম
৩ দিনের রিমান্ডে ক্যাসিনো সেলিম

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবশেষে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত শিক্ষক পদ বাতিল
অবশেষে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত শিক্ষক পদ বাতিল

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসনে ১১২ টাকার ফিতে চাকরি পেলেন ১৪ জন
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসনে ১১২ টাকার ফিতে চাকরি পেলেন ১৪ জন

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় জার্মান রাষ্ট্রদূত ড. রুডিগার লটজকে সংবর্ধনা দিল বিজিসিসিআই
ঢাকায় জার্মান রাষ্ট্রদূত ড. রুডিগার লটজকে সংবর্ধনা দিল বিজিসিসিআই

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মঙ্গলবার খুলছে উত্তরা ইপিজেডের বন্ধ থাকা চার কারখানা
মঙ্গলবার খুলছে উত্তরা ইপিজেডের বন্ধ থাকা চার কারখানা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভিনব কায়দায় মদ পাচার, জব্দ করলো বিজিবি
অভিনব কায়দায় মদ পাচার, জব্দ করলো বিজিবি

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পা পিছলে ট্রেনের নিচে পড়া সেই ব্যক্তি মারা গেছেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে পড়া সেই ব্যক্তি মারা গেছেন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গলাচিপায় ট্রাফিক আইন মানায় উৎসাহ দিতে শুভসংঘের বিশেষ উদ্যোগ
গলাচিপায় ট্রাফিক আইন মানায় উৎসাহ দিতে শুভসংঘের বিশেষ উদ্যোগ

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিজিবির অভিযানে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিজিবির অভিযানে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাড়াশে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ধাত্রী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
তাড়াশে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ধাত্রী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলা চলছেই, পশ্চিম তীরে আরও দুজন নিহত
ইসরায়েলের হামলা চলছেই, পশ্চিম তীরে আরও দুজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন যেন বিতর্কিত না হয় : বৃহত্তর সুন্নী জোট
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন যেন বিতর্কিত না হয় : বৃহত্তর সুন্নী জোট

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
ভাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে ৪৮৩ বোতল ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ৪৮৩ বোতল ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধর্ষণচেষ্টার মামলা করায় গৃহবধূকে হত্যার হুমকির অভিযোগ
ধর্ষণচেষ্টার মামলা করায় গৃহবধূকে হত্যার হুমকির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট থেকে নিখোঁজ ৪ শিশু রাজধানীতে উদ্ধার
সিলেট থেকে নিখোঁজ ৪ শিশু রাজধানীতে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ ৮টি দল
বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ ৮টি দল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ঝটিকা মিছিলে অংশ নেয়া কবিরহাট উপজেলা আ.লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকায় ঝটিকা মিছিলে অংশ নেয়া কবিরহাট উপজেলা আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যা : ছেলের ৩ দিনের রিমান্ড
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যা : ছেলের ৩ দিনের রিমান্ড

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা
জাতীয় নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেম না করে সরাসরি বিয়ে করব: দুরেফিশান
প্রেম না করে সরাসরি বিয়ে করব: দুরেফিশান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনলাইনে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি শিক্ষার্থীদের নিবন্ধন শুরু
অনলাইনে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি শিক্ষার্থীদের নিবন্ধন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল
জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯
রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি
১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট

সম্পাদকীয়

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা