শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ জুন, ২০১৯ আপডেট:

ইতিহাসের মুখোমুখি আমির হোসেন আমু

‘নাতি শেখ মুজিব দেশ স্বাধীন করবে আমার কবরে ফুল শুকাবে না’

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
‘নাতি শেখ মুজিব দেশ স্বাধীন করবে আমার কবরে ফুল শুকাবে না’

বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, আওয়ামী লীগ নেতা, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক আমির হোসেন আমু বলেছেন, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক মৃত্যুর আগে হাসপাতালের শয্যায় বলেছিলেন, আমি পারিনি, কিন্তু আমার নাতি শেখ মুজিব এই দেশ স্বাধীন করে দেবে। আর আমার কবরের ফুল কখনো শুকাবে না! আমুর ভাষায়, পরবর্তীতে তিনি যখনই তার কবরে গেছেন সতেজ ফুল দেখেছেন। কেউ না কেউ ফুল রেখে যেত। আর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রাম, কারাবরণ এমনকি ফাঁসির মঞ্চে আপসহীন নির্ভীক থেকে ছয় দফা দিয়ে বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে ’৭০ সালের নির্বাচনে জয়লাভের মধ্য দিয়ে পূর্ব বাংলার একক সাংবিধানিক নেতা হিসেবে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশের জন্ম দিয়েছেন। তিনি বলেন, শেরেবাংলা সেদিন আরও বলেছিলেন, ‘নানার সঙ্গে স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে নাতি অনেক ঝগড়া করলেও আমাদের নানা-নাতি সম্পর্ক ছিল গভীর। শ্রদ্ধা ও ¯ন্ডেœহের কোনো ঘাটতি কখনই ছিল না।’ আমির হোসেন আমু বলেন, ’৬২ সালের ২৭ এপ্রিল শুক্রবার সকাল ১০টা ২০ মিনিটে তিনি ইন্তেকাল করেন। তার আগে শেষবারের মতো ২৭ মার্চ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অসুস্থ অবস্থায় ভর্তি করানো হলে এক মাস চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। তখন তার বয়স ৮৮ বছর। ২৮ এপ্রিল সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লাশ তার টিকাটুলির ২৭ কে এম দাস লেনের বাসভবনে রাখা হলে শোকার্ত মানুষের ঢল নামে। সেখান থেকে সকালে পল্টন ময়দানে বিশাল নামাজে জানাজা শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় তাকে সমাহিত করা হয়। যেখানে তার পাশে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও খাজা নাজিমউদ্দিনের কবর রয়েছে। যেটিকে এখন তিন নেতার মাজার বলা হয়।

আমির হোসেন আমু বলেন, মৃত্যুর আগের বছর ’৬১ সালে শেরেবাংলা যখন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তখন বরিশাল অঞ্চলের ঢাকায় বসবাসরত কয়েকজন তরুণ আইনজীবী ও রাজনৈতিক নেতা-কর্মী হাসপাতালে তাকে দেখতে গেলে তাদের এ কথাগুলো বলেছিলেন। আমু বলেন, ’৪০ সালে লাহোর বৈঠকে শেরেবাংলার প্রস্তাব গৃহীত হওয়া এবং পরবর্তীতে মুসলিম লীগের তা পাল্টে ফেলার ইতিহাস আগের পর্বে বলেছি। ’৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের বিজয়ের পর শেরেবাংলা প্রধানমন্ত্রী হয়ে কলকাতা গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি তার মনের ভিতরে থাকা সেই বিষয়টি নিয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে বক্তব্য দিলে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ভালোভাবে নেয়নি। একটা টানাপড়েন শুরু হলে, মন্ত্রিসভা ভাঙায় হাত দিলে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তা উপলব্ধি করে সুযোগটি কাজে লাগাতে চেয়েছিলেন। তিনি তাকে বলেছিলেন, নানা ’৫৪ সালের যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতি এখন ঐক্যবদ্ধ হয়ে আমাদের সঙ্গে রয়েছে। আপনার জনপ্রিয়তা আছে। আপনি স্বাধীনতার ডাক দিতে পারেন। শেরেবাংলা তখন রাজি হননি। আর সেই ঘটনার পর ’৫৪ সালের ৩১ মে পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিপরিষদ ৯২(ক) ধারায় বাতিল করে দিয়ে পূর্ব বাংলায় গভর্নরের শাসন প্রবর্তন করেন। এ ছাড়া যুক্তফ্রন্টের ২১ দফা বাস্তবায়নের জন্য শেরেবাংলা সরকার তৎপরতা শুরু করেছিল। যেমন বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা, ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস হিসেবে সরকারি ছুটির দিন ঘোষণা, ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মৃতিতে শহীদ মিনার নির্মাণ, বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন ১ বৈশাখে সরকারি ছুটি ঘোষণা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় বর্ধমান হাউসকে বাংলা ভাষা গবেষণা কেন্দ্র বা বাংলা একাডেমি ঘোষণা করা ও জমিদারি ব্যবস্থা সম্পূর্ণ উচ্ছেদ।

আমির হোসেন আমু বলেন, আগেই বলেছি অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ ও কমরেড মণি সিংহের ভাষায়- ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতার ভিত্তিতে পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্মই শেখ মুজিবুর রহমান মেনে নেননি। পাকিস্তান জন্মের সময় থেকেই তিনি বাঙালির স্বাধীনতা ও স্বাধীন আবাসভূমি চেয়েছিলেন। আর সেই লক্ষ্যেই ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা এবং ’৫২-এর ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতীয়তাবাদের উন্মেষ ঘটিয়ে স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে ছয় দফা ঘোষণা করে বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধই করেননি, ছয় দফাকে জনপ্রিয়ই করেননি, নিজেকেও বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতায় পরিণত করেছিলেন।

সিরাজুল আলম খান যে নিউক্লিয়াস তত্ত্ব হাজির করে নিজেকে স্বাধীনতা সংগ্রামে অন্যতম রূপকার হিসেবে আবির্ভূত করার চেষ্টা চালিয়ে এসেছেন এবং নতুন করে তার জবানবন্দিতে ‘আমি সিরাজুল আলম খান’ বই লিখে ইতিহাস বিকৃতির নজিরবিহীন দৃষ্টান্ত স্থাপনের চেষ্টা করেছেন তা পাগলের প্রলাপ ছাড়া আর কিছু নয়। শেখ ফজলুল হক মণি যখন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তখন তিনি ’৬২-এর হামুদুর রহমান শিক্ষা কমিশনের রিপোর্টের বিরুদ্ধে ছাত্রসমাজের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন। আবদুর রাজ্জাক যখন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তখন বঙ্গবন্ধুর ছয় দফা প্রচারে ছাত্রলীগের কর্মীদের মাঠে-ময়দানে কাজে লাগিয়েছেন। আবদুর রউফ ও খালেদ মোহাম্মদ আলী যখন ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক ও তোফায়েল আহমেদ ডাকসুর ভিপি তখন তারা ছাত্রসমাজের ঐক্যবদ্ধ ১১ দফার ছাত্র-গণ-আন্দোলন গড়ে তুলতে ভূমিকা রেখেছেন। সেই গণঅভ্যুত্থানে আগরতলা বা রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিব মামলা থেকে ৩৮ মাসের কারাবরণ শেষে সব রাজবন্দীসহ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মুক্তিলাভ করে জনগণের মাঝে এসে নেতৃত্ব দিয়েছেন। আইয়ুব খানের পতন ঘটেছে। কোথাও কোনো দিন তাদের তথাকথিত নিউক্লিয়াস খুঁজে পাওয়া দূরে থাক সিরাজুল আলম খান সাধারণ সম্পাদক থাকাকালে কোনো আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়ে ইতিহাস সৃষ্টি দূরে থাক কিছুই পারেননি। এমনকি নূরে আলম সিদ্দিকী যখন ছাত্রলীগের সভাপতি ও শাজাহান সিরাজ সাধারণ সম্পাদক আর আ স ম আবদুর রব ডাকসুর ভিপি এবং আবদুল কুদ্দুস মাখন ডাকসুর জিএস তখন বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের ব্যানারে অগ্নিঝরা উত্তাল মার্চের আন্দোলনে ভূমিকা রেখেছেন। ’৬৬ সালের ৭ জুন আওয়ামী লীগ ঘোষিত ছয় দফা দাবিতে যে হরতাল হয়েছে তার নেতৃত্ব কার্যত মাঠে দিয়েছেন শেখ ফজলুল হক মণি। টঙ্গীতে কাজী জাফর আহমদের শক্ত ঘাঁটি ছিল। আমাকে টঙ্গীতে পাঠানো হলো সঙ্গে আবুল কালাম আজাদ ও শায়েস্তা খানকে দিয়ে। তারা একের পর এক মিল গেটের সামনে নিয়ে যেতে থাকল, আর আমরা ছয় দফার ব্যাখ্যা করে ৭ জুনের হরতাল সফল করতে বক্তৃতা দিলাম। সেখানে কাজ করার পর হরতালের দিন আমি ও তোফায়েল আহমেদসহ অনেকে নীলক্ষেত এলাকায় ছিলাম। নূরে আলম সিদ্দিকী ও খালেদ মোহাম্মদ আলীর দায়িত্ব ছিল তেজগাঁও শিল্প এলাকায়। শ্রমিক মনু মিয়া যখন নিহত হন, তখন সেখানে নূরে আলম সিদ্দিকী উপস্থিত। আর সিরাজুল আলম খান বলছেন, তাকে পুলিশের গাড়িতে করে পোস্তগোলায় আওয়ামী লীগ অফিস থেকে নিয়ে আবার ফিরিয়ে দিয়ে যায়। সেই কঠিন সময়ের কঠিন যুদ্ধের ময়দানে যখন আইয়ুবের কঠিন দমননীতি, নেতারা যখন কারাগারে, তখন তার এই বর্ণনা তামাশা ছাড়া কিছুই নয়। আসলে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তিনি যেখানে ব্যর্থ সেখানে আষাঢ়ে গল্প রচনা করার মধ্য দিয়ে ইতিহাস বিকৃতির অপচেষ্টার নেপথ্যের কারণ অন্যখানে। রাজনীতিতে ব্যর্থ আর ষড়যন্ত্রে জড়িত একজন মানুষকেই কেবল রাজনীতির রহস্যপুরুষ বলা হয়। মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে একটি সদ্যস্বাধীন দেশে জাসদ গঠনের মধ্য দিয়ে সিরাজুল আলম খান স্বাধীনতার মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে জাতি যখন ঐক্যবদ্ধভাবে দেশকে ঘুরে দাঁড়াতে গেছে, তখন তিনি আঘাত করেছেন। অন্ধকার রাজনীতির ষড়যন্ত্রের রাজনীতির দরজা খুলে তার অপকর্মের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনৈতিকভাবে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের পথে জাসদে আশ্রয় দিয়েছেন। উগ্র হঠকারী বেআইনি সংবিধানবিরোধী কর্মকান্ডে র মাধ্যমে জাসদ দিয়ে তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডে র প্রেক্ষাপট তৈরি করেছেন। মাঝখানে অনেক সম্ভাবনাময় রাজনৈতিক নেতা-কর্মীর স্বপ্নের মৃত্যুই ঘটাননি, তাদের ক্যারিয়ার শেষ করে দিয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তির মুখপাত্র হিসেবে আজকে তিনি এমন সময় স্বাধীনতার প্রায় ৪৭ বছর পর এক বইয়ে যেসব তথ্য হাজির করেছেন যা সম্পূর্ণ অসত্য নগ্ন মিথ্যাচার। আর এমন সময়ে তিনি তার আমিত্বের অহংকারে নিজেকে বড় করতে গিয়ে বিকৃত ইতিহাস তুলে ধরেছেন যখন দেশের নতুন প্রজন্মসহ জনগণ ও মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষশক্তি বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমাদের মহান স্বাধীনতা সংগ্রাম ও সুমহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের সত্য প্রতিষ্ঠিত করেছে। ইতিহাস নিয়ে যখন আর কোনো বিতর্ক নেই, তখন নিজের অতীত অপকর্মের ধারাবাহিকতায় মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তির মুখপাত্রের ভূমিকায় রহস্যপুরুষের আবার আবির্ভূত হওয়া রহস্যজনক।

তিনি নিজেই তার বইয়ে বলেছেন, তার জাসদ গণআন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে সেনা অভ্যুত্থানের পথ নিয়েছিল। সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরে ’৭৩ সালেই বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা গঠন করা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডে র পর খুনি মোশতাক চক্রকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করা খালেদ মোশাররফের সেনা অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে তারাই ৭ নভেম্বর ঘটিয়ে মুক্তিযোদ্ধা অফিসারদের হত্যা করে জিয়ার সঙ্গে আঁতাত করে বিপ্লবী সরকার গঠন করতে গিয়ে সেখানেও ব্যর্থ হয়েছেন। আর জিয়াকে উৎখাত করতে গিয়ে কর্নেল তাহেরকে ফাঁসিতে ঝুলিয়েছেন। ষড়যন্ত্রের রাজনীতির নেতা সিরাজুল আলম খান ষড়যন্ত্রের পথেই আজ ইতিহাসের মীমাংসিত সত্যকে বিতর্কিত করার অপপ্রয়াস চালিয়েছেন। জাসদ গঠনের পর তারা স্লোগান তুলেছিলেন, ‘রুশ-ভারতের দালালেরা হুঁশিয়ার সাবধান।’ আমাদের মুক্তিযুদ্ধে যারা গণহত্যা চালিয়েছে ধর্ষণ চালিয়েছে আর তাদের যারা মদদ ও সমর্থন দিয়েছে তাদের আত্মাকে সন্তুষ্ট করতেই এ স্লোগান সদ্যস্বাধীন দেশে তারা দিয়েছিলেন। আর আমাদের মুক্তিযুদ্ধে অকৃত্রিম বন্ধুর মতো ঐতিহাসিক সহযোগিতা দিয়েছিল সোভিয়েত রাশিয়া ও মহান গণতান্ত্রিক ভারত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর পক্ষে যখন সপ্তম নৌবহর পাঠাচ্ছিল, তখন এক দিনে তিনবার সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেটো দিয়ে তা প্রতিরোধ করে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ’৬২ সালে ইত্তেফাক অফিসে তার অগ্রজ ও সম্পাদক তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়াকে নিয়ে ভারতীয় উপহাইকমিশনার শশাঙ্ক ব্যানার্জির সঙ্গে বৈঠক করে স্বাধীনতার পরিকল্পনা তুলে ধরেছিলেন। নেহরুর সঙ্গে বৈঠকের প্রস্তাব দিয়ে চিঠি দিয়েছিলেন। আগরতলায় গিয়ে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করে তাকে নেহরুর কাছে পাঠিয়েছিলেন। এমনকি ভারতের সব মুখ্যমন্ত্রীর সম্মেলনে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বিধান রায়কে দিয়ে ব্রিফ করিয়েছিলেন।

বিধান রায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী পি ত জওহরলাল নেহরুকে বঙ্গবন্ধুর পরিকল্পনা অবহিত করেছিলেন। স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখতে দেখতে ছয় দফা দিলেন বঙ্গবন্ধু। আওয়ামী লীগ ওয়ার্কিং কমিটি ও সম্মেলনে অনুমোদন করালেন। লাহোর বৈঠকে প্রস্তাব গৃহীত না হওয়ায় সেখানে ঘোষণা করে ফিরে এসে ঢাকায় সংবাদ সম্মেলন করে ছয় দফার ব্যাখ্যা দিলেন। ছয় দফার পক্ষে সারা দেশ সফর করে জনমত গড়লেন। ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা চালালেন। জনগণের সামনে স্বাধীনতার নেতা হিসেবে বঙ্গবন্ধু যখন আস্থার আসনে তখন সিরাজুল আলম খান বলছেন, তার তথাকথিত নিউক্লিয়াস নিয়ে ’৬৯ সালে বঙ্গবন্ধুকে অবহিত করেন। বঙ্গবন্ধু যখন দেশের জনগণকে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ করে স্বাধীনতা সংগ্রামের লক্ষ্যে নেতৃত্বের আসনে, তখন তার হাঁটুর নিচে পড়ে থাকা একজন কর্মী সিরাজুল আলম খান নিজেকে বড় করে আজ ইতিহাস বিকৃতির চেষ্টা করছেন। হিটলার ছয়জনকে নিয়ে শুরু করেছিলেন। সিরাজুল আলম খান সেই স্বপ্ন দেখে প্রলাপ বকছেন। বঙ্গবন্ধু ছয়জনকে নিয়ে শুরু করেননি। তিনি তার আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও জনগণকে নিয়ে শুরু করেছিলেন। ’৭০-এর নির্বাচনের পর বঙ্গবন্ধু সাংবিধানিকভাবে নির্বাচিত নেতাই নন, মানুষের হৃদয়ে ও চিন্তা-চেতনাজুড়ে তিনিই একক নেতা। তার নির্দেশে অগ্নিঝরা উত্তাল ’৭১-এর ১ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ রাতে স্বাধীনতা ঘোষণা থেকে তার আয়োজন করে রাখা ভারতে গিয়ে মুজিবনগর সরকারের মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা সবকিছু সম্পন্ন হয়েছে। একটা তরতাজা জীবন্ত ইতিহাসকে এভাবে বিকৃত করার চেষ্টা করে ষড়যন্ত্রের রাজনীতির লাশ সিরাজুল আলম খান তার বিকৃত ইতিহাস ও মিথ্যাচার প্রতিষ্ঠা করার স্বপ্ন দেখে থাকলে ভুল করবেন। (চলবে)

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযানে জরিমানা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযানে জরিমানা

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় রেলের জমি দখলমুক্ত করতে অভিযান
গাইবান্ধায় রেলের জমি দখলমুক্ত করতে অভিযান

১৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শীতে চুল পড়া রোধে যা করবেন
শীতে চুল পড়া রোধে যা করবেন

১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৬৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৬৫ মামলা

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বেড়েছে লেনদেন

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না কাল
সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না কাল

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী
কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী

১১ মিনিট আগে | পরবাস

সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের
সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে
হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার
সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার

১২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট

১৭ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ
মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র
শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর
শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২
মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি
প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ
সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের
কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান
রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ