শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের সিদ্ধান্ত

বিদ্রোহীদের করা হবে বহিষ্কার

সমর্থনকারী এমপি-মন্ত্রীরা পাবেন শোকজ ধর্ষণ-নির্যাতন রোধে আইন পরিবর্তনে মত
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
বিদ্রোহীদের করা হবে বহিষ্কার

যেকোনো মূল্যে দলের শৃঙ্খলা ফেরাতে চায় টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। দলীয় পদে থেকে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে যারা নৌকার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছিলেন তাদের প্রথমে সাংগঠনিক পদ স্থগিত ও শোকজ পাঠানো হবে। এরপর করা হবে চূড়ান্ত বহিষ্কার। খুব শিগগিরই এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে। ফলে তৃণমূলে প্রায় পাঁচ শতাধিক নেতা স্থায়ী বহিষ্কার হতে যাচ্ছেন। একই সঙ্গে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর বিপক্ষে যেসব এমপি-মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী বা আওয়ামী লীগের নেতা কাজ করেছেন, তাদের শোকজের (কারণ দর্শানো) চিঠি পাঠানো হচ্ছে। এ সিদ্ধান্তের কারণে অর্ধশত এমপি-মন্ত্রী দলীয় শাস্তির মুখে পড়তে পারেন বলে সূত্রগুলো জানিয়েছে। এসব এমপি-মন্ত্রীকে আগামীতে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হবে না। গতকাল রাতে গণভবনে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদ ও উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতেও দলের সিদ্ধান্ত অমান্য ও নৌকার বিরোধিতাকারীদের কঠিন খেসারত দিতে হবে। দলের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে সংগঠনকে শক্তিশালী করার পাশাপাশি জনমত গঠনের প্রতিও গুরুত্ব দেবে দলটি। এজন্য কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের পাশাপাশি উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের আরও সক্রিয় হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগে যোগদানকৃত উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ইনাম আহমেদ চৌধুরী প্রথম বৈঠকে যোগ দিয়েই বললেন, ‘আমি সগৃহে ফিরলাম’। বৈঠকে উপস্থিত একাধিক নেতা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এমন তথ্য নিশ্চিত করেছেন। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে বৈঠকে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, এইচটি ইমাম, মুহম্মদ জমির, ড. হোসেন মনসুর, মকবুল হোসেন, ইনাম আহমেদ চৌধুরী, প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিম, ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, প্রচার সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদসহ উপদেষ্টা পরিষদ ও কেন্দ্রীয় নেতারা বক্তৃতা করেন। বৈঠকে তৃণমূলে দলের শৃঙ্খলা ফেরানোর ওপরই গুরুত্ব দেন সিনিয়র নেতারা। বৈঠকে শোকাবহ আগস্টে মাসব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের কৌশল নির্ধারণ নিয়েও আলোচনা হয়। এ ছাড়া অক্টোবরে যথাসময়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলন ও মুজিববর্ষ উদযাপনের কৌশল নিয়ে আলোচনা হয়। জানা গেছে, এর আগে গত মার্চে অনুষ্ঠিত পাঁচ ধাপের উপজেলা নির্বাচনে প্রায় অর্ধশত এমপির বিরুদ্ধে প্রাথমিকভাবে অভিযোগ পাওয়া যায়। গত এপ্রিলে শোকজ করার কথা থাকলেও অধিকতর যাচাই-বাছাইয়ের জন্য সময় নেওয়া হয়। বিএনপি নির্বাচনে অংশ না নেওয়ায় অধিকাংশ উপজেলায় বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতারা। এর মধ্যে নৌকার প্রার্থীকে হারিয়ে ১৪৩টি উপজেলায় জয় পেয়েছেন বিদ্রোহী প্রার্থীরা। এদের অনেকেই উপজেলা-জেলার শীর্ষ পদে আছেন। সূত্র জানায়, সারা দেশে নিজ দলের বিদ্রোহী প্রার্থী ও তাদের সহায়তাকারীদের শনাক্তে কাজ করবে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর গঠিত ৮টি সাংগঠনিক টিম। এসব টিমের সমন্বয়কারীদের দ্রুত অভিযুক্তদের নামের তালিকা চূড়ান্ত করে জমা দিতে নির্দেশ দিয়েছেন শেখ হাসিনা। এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দলীয় সিদ্ধান্তের বিরোধিতাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়েছে। প্রথমে তাদের সাংগঠনিক পদ থেকে অব্যাহতি, শোকজ নোটিস এবং সর্বশেষ স্থায়ী বহিষ্কার করা হবে। খুব শিগগিরই এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হবে। এর আগে প্রধানমন্ত্রীর সূচনা বক্তব্যের পর রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বিদ্রোহী প্রার্থীদের বহিষ্কারসহ কঠোর শাস্তি দাবি করে বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান। যারা দলীয় পদবী ধারণ করে বিদ্রোহীদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহায়তা করেছেন এমন মন্ত্রী, এমপি ও নেতাদেরও কঠোর শাস্তি দাবি করেন তিনি। আব্দুর রহমানের বক্তব্যের সঙ্গে একমত পোষণ করে দলের আরেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবীর নানক দলীয় সভানেত্রীর উদ্দেশে বলেন, এসব বিদ্রোহী ও তাদের সহায়তাকারীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে না পারলে ভবিষ্যতে অন্যরা উৎসাহিত হতে পারে।

নেতাদের বক্তব্য শেষে দলের সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিদ্রোহী প্রার্থীদের স্থায়ী বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত দেন। একই সঙ্গে যারা এসব বিদ্রোহীদের সহায়তা করেছেন এমন পদধারী নেতাদের কেন বহিষ্কার করা হবে না তা জানতে চেয়ে শোকজ নোটিস পাঠানোর সিদ্ধান্তও দেন তিনি। এ সময় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, উপজেলা নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থীদের যারা প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ ইন্ধন ও মদদ দিয়েছেন তাদেরকে সাসপেন্ড (বহিষ্কার) করা হবে। তবে ১৫ দিনের সময় বেঁধে দিয়ে তাদের শোকজ করার নির্দেশ দিয়েছেন শেখ হাসিনা। এই সিদ্ধান্তে প্রধানমন্ত্রীর অনড় অবস্থানের কথা তুলে ধরে নৌকার বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া দলীয় নেতাদের কোনো রকম ছাড় দেওয়া হবে না বলে জানা গেছে। সভায় উপস্থিত নেতারা জানান, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা, উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য, মন্ত্রী, এমপি, জেলা-উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক সবাইকেই সাসপেন্ডের আওতায় আনা হবে। মন্ত্রী-এমপি বলে তাদের ক্ষমা করা যায় কী না-  বৈঠকে এই প্রশ্ন উঠে এলে শেখ হাসিনা বলেন, শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ থাকলে সে যত বড় নেতাই হোক শাস্তির আওতায় আসতেই হবে। এখানে কে মন্ত্রী, কে বড় নেতা, কে প্রভাবশালী, কে এমপি তা দেখার কোনো সুযোগ নেই বলে জানান দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা।

বৈঠক সূত্র জানায়, উপজেলাসহ স্থানীয় সরকার নির্বাচনে নৌকার বিরুদ্ধে যারা দাঁড়িয়েছেন তাদের প্রথমে দলের সবস্তরের পদপদবী থেকে অব্যাহতি দেওয়া হবে। তারপর স্থায়ী বহিষ্কার করা হবে। এ ক্ষেত্রে যারা উপজেলায় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক ছিলেন, তাদের বহিষ্কারের পর ১ নম্বর সহ-সভাপতিকে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি, ১ নম্বর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদককে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক করা হবে। আগামীতে তারা যেন কোনোভাবেই পদে আসতে না পারে সে ব্যাপারে কঠোর নজরদারি করা হবে। একই সঙ্গে যেসব এমপি-মন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় বা স্থানীয় নেতা বিদ্রোহীদের মদদ দিয়ে নৌকার বিরুদ্ধে দাঁড় করিয়েছিলেন কেন তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না- ব্যাখ্যা চেয়ে শোকজ পাঠানো হবে। তাদের সাতদিন সময় দিয়ে সন্তোষজনক উত্তর না পাওয়া গেলে বহিষ্কার করা হবে। এমপি-মন্ত্রীদের কোনো কারণে বহিষ্কার করা না হলেও আগামীতে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হবে না বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

সূত্র মতে, বৈঠকে ধর্ষণ ও শিশু নির্যাতন রোধে চলমান আইনের সংশোধনী আনার প্রস্তাব করেন দলের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু ও তোফায়েল আহমেদ। তারা বলেন, আইনটি আরও যুগোপযোগী করতে হবে। ধর্ষণ ও শিশু নির্যাতনের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদ- করতে হবে। এ বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। আমরা সিরিয়াস সিদ্ধান্ত নেব। কাউকে ছাড় দেওয়া যাবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াতে চায় পাকিস্তান
বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াতে চায় পাকিস্তান
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
পিএসসিতে ১৫ দফা প্রস্তাব এনসিপির
পিএসসিতে ১৫ দফা প্রস্তাব এনসিপির
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
তারেক রহমান জনগণের বন্ধু
তারেক রহমান জনগণের বন্ধু
কর্মসূচি সফল করার আহ্বান
কর্মসূচি সফল করার আহ্বান
শেষ পর্যায়ে আরও তিন মামলার বিচার
শেষ পর্যায়ে আরও তিন মামলার বিচার
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
সংসদ নির্বাচনের ভোট কেন্দ্র চূড়ান্ত আজ প্রকাশ
সংসদ নির্বাচনের ভোট কেন্দ্র চূড়ান্ত আজ প্রকাশ
মিত্ররা চায় ধানের শীষ
মিত্ররা চায় ধানের শীষ
সর্বশেষ খবর
বৈদেশিক ঋণে ঢুকছে চীন, পেছাচ্ছে ভারত
বৈদেশিক ঋণে ঢুকছে চীন, পেছাচ্ছে ভারত

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে ব্যবসায় মুনাফার নীতি
ইসলামের দৃষ্টিতে ব্যবসায় মুনাফার নীতি

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এআই করে দেবে কেনাকাটা, দিয়ে দেবে বিল!
এআই করে দেবে কেনাকাটা, দিয়ে দেবে বিল!

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দুবাইয়ে হচ্ছে ভাসমান জাদুঘর
দুবাইয়ে হচ্ছে ভাসমান জাদুঘর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধ থামলেও গাজার পরিস্থিতি মোটেও বদলায়নি!
যুদ্ধ থামলেও গাজার পরিস্থিতি মোটেও বদলায়নি!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’
পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি
আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু
মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি
অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের
এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা
আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ
ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা
এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি
সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?
চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন
বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল
ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের  সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর
সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’
‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলন
সংবাদ সম্মেলন

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক
৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক

দেশগ্রাম

বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল
বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল

দেশগ্রাম

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর
আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর

নগর জীবন

সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম

সম্পাদকীয়

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক
অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক

দেশগ্রাম

সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া
সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া

দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা
গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা

দেশগ্রাম