শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ জুলাই, ২০১৯

রংপুরে চিরনিদ্রায় শায়িত এরশাদ

শেষ শ্রদ্ধায় মানুষের ঢল, রাষ্ট্রীয় মর্যাদা
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও রংপুর
প্রিন্ট ভার্সন
রংপুরে চিরনিদ্রায় শায়িত এরশাদ

প্রেসিডিয়াম সদস্য রংপুর সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফার নেতৃত্বে লাখো আবাল-বৃদ্ধ-বনিতার নজিরবিহীন বিক্ষোভের মুখে অবশেষে অসিয়তকৃত পল্লী নিবাসের লিচুবাগানেই সমাহিত হলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা সাবেক প্রেসিডেন্ট, দেশ-বিদেশে বহুল পরিচিত, অবিসংবাদিত ও কিংবদন্তি রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। বিক্ষোভের মুখে তার স্ত্রী রওশন এরশাদ, ভাই জি এম কাদেরসহ পার্টির নীতিনির্ধারকরা ঢাকায় বনানী কবরস্থানে দাফনের সিদ্ধান্ত থেকে পিছু হটতে বাধ্য হয়েছেন। বিকাল ৫টা ৪৩ মিনিটে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে সামরিক মর্যাদায় লাখো জনতা তাকে সমাহিত করেন। গতকাল ফজরের আজানের পর আবহাওয়া কিছুটা খারাপ হলেও রংপুর মহানগরীতে এরশাদের জানাজা ও দাফনকাজে অংশ নিতে উত্তরাঞ্চলের ১৬ জেলা থেকে নেতা-কর্মী এবং রংপুর অঞ্চল থেকে আসতে শুরু করেন মানুষ। সকাল ৯টায় আকাশ পরিষ্কার হয়ে গেলে নারী-পুরুষ থেকে শুরু করে আবাল-বৃদ্ধ-বনিতার ঢল নামে রংপুর কেন্দ্রীয় কালেক্টরেট ঈদগাহ মাঠে, যে মাঠে এরশাদ গত কোরবানির ঈদে নামাজ পড়ে সবার সঙ্গে হাত মিলিয়েছিলেন। বেলা ১২টা ১৪ মিনিটে রাজধানীর পশ্চিম পান্থপথের আলিফ মেডিকেল সার্ভিসের একটি লাশবাহী ফ্রিজ গাড়িতে (ঢাকা মেট্রো-শ-১১-২৫৯৪) করে রংপুর সেনানিবাস থেকে এরশাদের মরদেহ আনা হয় কালেক্টরেট মাঠে। গাড়িটি চালিয়ে আনেন আবদুর রহিম নামের এক চালক। এরপর এরশাদের মরদেহকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় গার্ড অব অনার দেওয়া হয়, পালন করা হয় নীরবতা। পরে সেখানে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন সিটি মেয়র, ডিআইজি, বিভাগীয় কমিশনার, মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ছাড়াও জাতীয় পার্টি, আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন এবং বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক, পেশাজীবী সংগঠনের নেতারা।

অন্যদিকে ইতিমধ্যে কালেক্টরেট মাঠ ভর্তি হয়ে মানুষের ঢল চলে যায় আশপাশের রাস্তায়, প্রধান সড়কে। এরই মধ্যে লাশের গাড়ির আশপাশসহ পুরো মাঠ ও নগরীর আনাচেকানাচে চলতে থাকে, ‘এরশাদের সমাধি রংপুরে দিতে হবে, রংপুরের মাটিতে দিতে হবে সমাধি’সহ বিভিন্ন স্লোগান। স্লোগানের মধ্যেই মাইকে বক্তব্য দিতে থাকেন উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে আগত জাতীয় পার্টির নেতারা। বিক্ষোভ আরও বেড়ে গেলে বেলা ২টায় হাতে মাইক নিয়ে প্রেসিডিয়াম সদস্য, রংপুর মহানগর সভাপতি ও সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা ঘোষণা দেন, ‘স্যারের মরদেহ আমাদের কাছে আছে। কেউ মরদেহ নিয়ে যেতে পারবে না। রক্তের বিনিময়ে হলেও পল্লী নিবাসেই স্যারের সমাধি আমরা করব।’

এরপর শুরু হয় জানাজার প্রস্তুতি। জানাজার প্রস্তুতির মধ্যে বক্তব্য রাখেন এরশাদপুত্র শাদ এরশাদ, পার্টির মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গা ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জি এম কাদের। জি এম কাদের বক্তব্য দেওয়ার সময় এরশাদকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নেতা উল্লেখ করে ঢাকায় সমাহিত করার ইঙ্গিত দিলে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। এ সময় লাখো জনতা সেখানে বিক্ষোভ করতে থাকে এবং ‘রংপুরে সমাধি চাই’ দাবি তোলে। প্রায় ১৫ মিনিট ধরে চলে চরম উত্তেজনা। মঞ্চে উত্তেজনা বেশি ছড়িয়ে পড়লে একপর্যায়ে জি এম কাদেরের হাত থেকে মাইক নিয়ে মেয়র মোস্তফা ঘোষণা দেন, ‘স্যারের সমাধি পল্লী নিবাসেই হবে। জানাজার প্রস্তুতি নিন।’ এরপর ২টা ২৭ মিনিটে শুরু হয় জানাজা। এতে ইমামতি করেন রংপুর করিমিয়া নুরুল উলুম মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা ইদ্রিস আলী। জানাজা শেষে আবারও লাশের গাড়ি ঘিরে বিক্ষোভ করতে থাকে জনতা। একপর্যায়ে বেলা ২টা ২৭ মিনিটে লাশের গাড়িতে উঠে পড়েন মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা ও মহানগর সেক্রেটারি এস এম ইয়াসির। এরই মধ্যে রোল পড়ে যায় লাশ ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হবে। বিক্ষোভ আরও বাড়তে থাকে। একপর্যায়ে নিজেই ড্রাইভ করে গাড়ি মাঠের পূর্ব দিক দিয়ে রওনা দেন মেয়র মোস্তফা। এ সময় গাড়ির সামনে-পেছনে হাজার হাজার মানুষের স্লোগান চলতে থাকে। লাশের গাড়ি এগোতে থাকে অতি ধীরে। লাশ ডিসির মোড় হয়ে যাওয়ার কথা থাকায় চেকপোস্ট পর্যন্ত কড়া নিরাপত্তা-বলয় তৈরি করে প্রশাসন। কিন্তু মোস্তফা নিজে গাড়ি চালিয়ে উল্টোপথ সিটি করপোরেশনের দিকে রওনা হন। লাশের গাড়ি যখন সিটি করপোরেশনের সামনে, ঠিক তখনই জি এম কাদের সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমিও চেয়েছিলাম রংপুরেই হোক ভাইয়ের সমাধি। কিন্তু ভাবীসহ অন্যরা সমাধি ঢাকায় হওয়ার পক্ষে ছিলেন। রংপুরের মানুষের ভালোবাসার বিষয়টি আমি সঙ্গে সঙ্গে ভাবী রওশন এরশাদকে জানাই। তিনি রংপুরে দাফনের অনুমতি দেন এবং কবরের পাশে তার জায়গা রাখার কথা বলেন।’ মুহূর্তেই তা ব্রেকিং নিউজে স্থান পায়। কিন্তু সাধারণ মানুষ সেটি বিশ্বাস করছিলেন না। সে কারণে এরশাদের মরদেহ বহনকারী গাড়ির সামনে-পেছনে বিক্ষোভ চলতেই থাকে। ধীরে এগোতে থাকে গাড়ি। পরে পায়রা চত্বর, জাহাজ কোম্পানি মোড়, শাপলা, খামার মোড়, লালবাগ, কলেজপাড়া, দর্শনা হয়ে পল্লী নিবাসে গিয়ে লাশের গাড়ি পৌঁছায় বিকাল ৪টা ৪৭ মিনিটে। পাঁচ কিলোমিটার পথ যেতে সময় লাগে দুই ঘণ্টারও বেশি। এরই মধ্যে জি এম কাদের, মসিউর রহমান রাঙ্গাসহ জাতীয় পার্টির ঢাকা থেকে আসা কেন্দ্রীয় নেতারা পল্লী নিবাসে পৌঁছান। অন্যদিকে এরই মধ্যে এরশাদকে সমাহিত করতে খনন করে রাখা পল্লী নিবাসের লিচুবাগানের কবর ও আশপাশ এলাকা সেনাবাহিনী নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয়। প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা সম্পন্ন করে সেনাবাহিনী বিকাল ৫টা ৪০ মিনিটে এরশাদের মরদেহকে গার্ড অব অনার প্রদান করে। ৫টা ৪৩ মিনিটে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে নিজের লাগানো লিচুবাগানে চিরনিদ্রায় শায়িত হন এরশাদ। লাখো জনতা দাফনের কাজে অংশ নিয়ে তার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন।

রংপুরে এরশাদের দাফন প্রতিক্রিয়ায় পার্টির যুগ্ম-মহাসচিব হাসিবুল ইসলাম জয় বলেন, ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তকারীদের প্রতিহত করে জাতীয় পার্টি ও রংপুরবাসীর বিজয় হয়েছে। পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী মামুন বলেন, আল্লাহর ইচ্ছায় সাবেক এই রাষ্ট্রপতির দাফন রংপুরে হয়েছে। ৮ জুলাই এরশাদকে রংপুরে সমাহিত করার দাবি প্রথম সংবাদ সম্মেলন করে জানিয়ে দিয়েছিলেন প্রেসিডিয়াম সদস্য রংপুর সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা। এর আগে ২৬ জুন থেকে জ্ঞান হারিয়ে রাজধানীর সিএমইচে ভর্তি ছিলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। রবিবার সকাল পৌনে ৮টায় সেখানেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তার মৃত্যুতে শোকে স্তব্ধ হয়ে গেছে রংপুরসহ উত্তরাঞ্চলের ১৬ জেলার প্রতিটি জনপদ।

শেষবারের মতো রংপুরে এরশাদ : শেষবারের মতো রংপুরে এলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। তবে এবারের আসাটা অন্যবারের মতো নয়। এবার এলেন কফিনবন্দী হয়ে। গতকাল বেলা পৌনে ১২টায় তার মরদেহ বহনকারী হেলিকপ্টার রংপুর সেনানিবাসে এসে পৌঁছায়। পরে এরশাদের মরদেহ রংপুর কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে নিয়ে যাওয়া হয়। মরদেহ জানাজার মাঠে পৌঁছানোর পর গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়। সেখানে বাদ জোহর চতুর্থ জানাজা শেষে তার মরদেহ রংপুরবাসীর শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য রাখা হয়েছিল। এদিকে প্রিয় নেতাকে শেষবারের মতো দেখতে সকাল থেকেই জানাজা মাঠে উপস্থিত হতে থাকেন দলীয় নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষ। বিশৃঙ্খলা এড়াতে মোতায়েন করা হয়েছিল বিপুলসংখ্যক পুলিশ।

এরশাদকে রংপুরে রেখে দিলেন নেতা-কর্মীরা : সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদের মরদেহ রংপুরে আটকে রাখলেন নেতা-কর্মীরা। বাদ জোহর বেলা আড়াইটায় রংপুরের কালেক্টরেট ঈদগাহ ময়দানে জানাজা শেষে মরদেহ নিয়ে যাওয়ার পথে মরদেহ বহনকারী গাড়ি আটকে দেওয়া হয়। এ সময় জাতীয় পার্টির নেতা-কর্মীরা স্লোগান দিয়ে এরশাদকে রংপুরে দাফনের দাবি জানান। বেলা আড়াইটায় রংপুরের কালেক্টরেট ঈদগাহ ময়দানে এরশাদের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরশাদের জানাজা মাঠ জনস্রোতে পরিণত হয়। কালেক্টরেট ঈদগাহ ময়দানে ঢল নামে নেতা-কর্মীসহ সর্বস্তরের জনতার। লক্ষাধিক মানুষ এরশাদের জানাজায় অংশ নেন। জানাজার আগে বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জি এম কাদের, মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গা, রংপুর সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা ও এরশাদপুত্র শাদ। জানাজার পর এরশাদের মরদেহ বহনকারী গাড়িটি ঘিরে রাখেন হাজার হাজার নেতা-কর্মী। রংপুরে তার কবর দেওয়ার দাবি করেন তারা। এর আগে দুপুরে এরশাদের মরদেহ কালেক্টরেট মাঠে আসার পরপরই পুলিশি বেষ্টনী ভেঙে মরদেহের কাছে ছুটতে থাকেন দলীয় নেতা-কর্মীরা। উপচেপড়া ভিড়ের মধ্যে শুরু হয় ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো। নিজ দলের নেতা-কর্মী ছাড়াও আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠন, বিএনপিসহ বিভিন্ন ব্যবসায়ী, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। রংপুরের মানুষ বরাবরই এরশাদের প্রতি দুর্বল। প্রতিটি নির্বাচনে এরশাদ রংপুর থেকে জয়ী হয়েছেন। সর্বশেষ একাদশ নির্বাচনে রংপুর-৩ (সদর) আসনের নির্বাচিত সংসদ সদস্য ছিলেন এরশাদ। এ আসন থেকে টানা ছয়বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। এ জন্যই রংপুরকে এরশাদের ঘাঁটি বলা হয়।

কফিনের সঙ্গে গেলেন যারা : সকাল সাড়ে ১০টায় তেজগাঁও বিমানবন্দর থেকে রংপুরের উদ্দেশে এইচ এম এরশাদের মরদেহের সঙ্গে যান জি এম কাদের এমপি, রাহগির আল মাহি শাদ এরশাদ, মসিউর রহমান রাঙ্গা, এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, মেজর (অব.) খালেদ আখতার, আজম খান, এটিইউ তাজ রহমান, কাজী মামুন প্রমুখ।

এরশাদের কুলখানি : আজ বাদ আসর গুলশান আজাদ মসজিদে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের কুলখানি অনুষ্ঠিত হবে। প্রয়াত সাবেক এই রাষ্ট্রপতির রুহের মাগফিরাত কামনায় সবাইকে কুলখানিতে অংশ নিতে অনুরোধ জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব এবং সংসদে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মসিউর রহমান রাঙ্গা।

শোকবইয়ে স্বাক্ষর : দ্বিতীয় দিন গতকালও বিভিন্ন দূতাবাসের প্রতিনিধিরা এইচ এম এরশাদের মৃত্যুতে শোকবইয়ে স্বাক্ষর করেছেন। তুরস্ক, সুইডেন, মালদ্বীপ, ভ্যাটিক্যান সিটির রাষ্ট্রদূত, মালয়েশিয়ার ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার, ওমানের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স, জাপানের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স, রাশিয়ার প্রথম সচিব, থাইল্যান্ডের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স, আরব আমিরাত, সৌদি আরব, নেপাল, নরওয়ে, ফ্রান্স দূতাবাসের প্রতিনিধি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের বনানী কার্যালয়ে এসে শোকবইয়ে স্বাক্ষর করেন। তারা শোকবইয়ে এরশাদের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডের ভূয়সী প্রশংসা করেন। এ ছাড়া নিজ নিজ দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক উন্নয়নে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের অবদানের কথা তারা কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম