শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ জুলাই, ২০১৯

রংপুরে চিরনিদ্রায় শায়িত এরশাদ

শেষ শ্রদ্ধায় মানুষের ঢল, রাষ্ট্রীয় মর্যাদা
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও রংপুর
প্রিন্ট ভার্সন
রংপুরে চিরনিদ্রায় শায়িত এরশাদ

প্রেসিডিয়াম সদস্য রংপুর সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফার নেতৃত্বে লাখো আবাল-বৃদ্ধ-বনিতার নজিরবিহীন বিক্ষোভের মুখে অবশেষে অসিয়তকৃত পল্লী নিবাসের লিচুবাগানেই সমাহিত হলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা সাবেক প্রেসিডেন্ট, দেশ-বিদেশে বহুল পরিচিত, অবিসংবাদিত ও কিংবদন্তি রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। বিক্ষোভের মুখে তার স্ত্রী রওশন এরশাদ, ভাই জি এম কাদেরসহ পার্টির নীতিনির্ধারকরা ঢাকায় বনানী কবরস্থানে দাফনের সিদ্ধান্ত থেকে পিছু হটতে বাধ্য হয়েছেন। বিকাল ৫টা ৪৩ মিনিটে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে সামরিক মর্যাদায় লাখো জনতা তাকে সমাহিত করেন। গতকাল ফজরের আজানের পর আবহাওয়া কিছুটা খারাপ হলেও রংপুর মহানগরীতে এরশাদের জানাজা ও দাফনকাজে অংশ নিতে উত্তরাঞ্চলের ১৬ জেলা থেকে নেতা-কর্মী এবং রংপুর অঞ্চল থেকে আসতে শুরু করেন মানুষ। সকাল ৯টায় আকাশ পরিষ্কার হয়ে গেলে নারী-পুরুষ থেকে শুরু করে আবাল-বৃদ্ধ-বনিতার ঢল নামে রংপুর কেন্দ্রীয় কালেক্টরেট ঈদগাহ মাঠে, যে মাঠে এরশাদ গত কোরবানির ঈদে নামাজ পড়ে সবার সঙ্গে হাত মিলিয়েছিলেন। বেলা ১২টা ১৪ মিনিটে রাজধানীর পশ্চিম পান্থপথের আলিফ মেডিকেল সার্ভিসের একটি লাশবাহী ফ্রিজ গাড়িতে (ঢাকা মেট্রো-শ-১১-২৫৯৪) করে রংপুর সেনানিবাস থেকে এরশাদের মরদেহ আনা হয় কালেক্টরেট মাঠে। গাড়িটি চালিয়ে আনেন আবদুর রহিম নামের এক চালক। এরপর এরশাদের মরদেহকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় গার্ড অব অনার দেওয়া হয়, পালন করা হয় নীরবতা। পরে সেখানে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন সিটি মেয়র, ডিআইজি, বিভাগীয় কমিশনার, মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ছাড়াও জাতীয় পার্টি, আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন এবং বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক, পেশাজীবী সংগঠনের নেতারা।

অন্যদিকে ইতিমধ্যে কালেক্টরেট মাঠ ভর্তি হয়ে মানুষের ঢল চলে যায় আশপাশের রাস্তায়, প্রধান সড়কে। এরই মধ্যে লাশের গাড়ির আশপাশসহ পুরো মাঠ ও নগরীর আনাচেকানাচে চলতে থাকে, ‘এরশাদের সমাধি রংপুরে দিতে হবে, রংপুরের মাটিতে দিতে হবে সমাধি’সহ বিভিন্ন স্লোগান। স্লোগানের মধ্যেই মাইকে বক্তব্য দিতে থাকেন উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে আগত জাতীয় পার্টির নেতারা। বিক্ষোভ আরও বেড়ে গেলে বেলা ২টায় হাতে মাইক নিয়ে প্রেসিডিয়াম সদস্য, রংপুর মহানগর সভাপতি ও সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা ঘোষণা দেন, ‘স্যারের মরদেহ আমাদের কাছে আছে। কেউ মরদেহ নিয়ে যেতে পারবে না। রক্তের বিনিময়ে হলেও পল্লী নিবাসেই স্যারের সমাধি আমরা করব।’

এরপর শুরু হয় জানাজার প্রস্তুতি। জানাজার প্রস্তুতির মধ্যে বক্তব্য রাখেন এরশাদপুত্র শাদ এরশাদ, পার্টির মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গা ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জি এম কাদের। জি এম কাদের বক্তব্য দেওয়ার সময় এরশাদকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নেতা উল্লেখ করে ঢাকায় সমাহিত করার ইঙ্গিত দিলে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। এ সময় লাখো জনতা সেখানে বিক্ষোভ করতে থাকে এবং ‘রংপুরে সমাধি চাই’ দাবি তোলে। প্রায় ১৫ মিনিট ধরে চলে চরম উত্তেজনা। মঞ্চে উত্তেজনা বেশি ছড়িয়ে পড়লে একপর্যায়ে জি এম কাদেরের হাত থেকে মাইক নিয়ে মেয়র মোস্তফা ঘোষণা দেন, ‘স্যারের সমাধি পল্লী নিবাসেই হবে। জানাজার প্রস্তুতি নিন।’ এরপর ২টা ২৭ মিনিটে শুরু হয় জানাজা। এতে ইমামতি করেন রংপুর করিমিয়া নুরুল উলুম মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা ইদ্রিস আলী। জানাজা শেষে আবারও লাশের গাড়ি ঘিরে বিক্ষোভ করতে থাকে জনতা। একপর্যায়ে বেলা ২টা ২৭ মিনিটে লাশের গাড়িতে উঠে পড়েন মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা ও মহানগর সেক্রেটারি এস এম ইয়াসির। এরই মধ্যে রোল পড়ে যায় লাশ ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হবে। বিক্ষোভ আরও বাড়তে থাকে। একপর্যায়ে নিজেই ড্রাইভ করে গাড়ি মাঠের পূর্ব দিক দিয়ে রওনা দেন মেয়র মোস্তফা। এ সময় গাড়ির সামনে-পেছনে হাজার হাজার মানুষের স্লোগান চলতে থাকে। লাশের গাড়ি এগোতে থাকে অতি ধীরে। লাশ ডিসির মোড় হয়ে যাওয়ার কথা থাকায় চেকপোস্ট পর্যন্ত কড়া নিরাপত্তা-বলয় তৈরি করে প্রশাসন। কিন্তু মোস্তফা নিজে গাড়ি চালিয়ে উল্টোপথ সিটি করপোরেশনের দিকে রওনা হন। লাশের গাড়ি যখন সিটি করপোরেশনের সামনে, ঠিক তখনই জি এম কাদের সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমিও চেয়েছিলাম রংপুরেই হোক ভাইয়ের সমাধি। কিন্তু ভাবীসহ অন্যরা সমাধি ঢাকায় হওয়ার পক্ষে ছিলেন। রংপুরের মানুষের ভালোবাসার বিষয়টি আমি সঙ্গে সঙ্গে ভাবী রওশন এরশাদকে জানাই। তিনি রংপুরে দাফনের অনুমতি দেন এবং কবরের পাশে তার জায়গা রাখার কথা বলেন।’ মুহূর্তেই তা ব্রেকিং নিউজে স্থান পায়। কিন্তু সাধারণ মানুষ সেটি বিশ্বাস করছিলেন না। সে কারণে এরশাদের মরদেহ বহনকারী গাড়ির সামনে-পেছনে বিক্ষোভ চলতেই থাকে। ধীরে এগোতে থাকে গাড়ি। পরে পায়রা চত্বর, জাহাজ কোম্পানি মোড়, শাপলা, খামার মোড়, লালবাগ, কলেজপাড়া, দর্শনা হয়ে পল্লী নিবাসে গিয়ে লাশের গাড়ি পৌঁছায় বিকাল ৪টা ৪৭ মিনিটে। পাঁচ কিলোমিটার পথ যেতে সময় লাগে দুই ঘণ্টারও বেশি। এরই মধ্যে জি এম কাদের, মসিউর রহমান রাঙ্গাসহ জাতীয় পার্টির ঢাকা থেকে আসা কেন্দ্রীয় নেতারা পল্লী নিবাসে পৌঁছান। অন্যদিকে এরই মধ্যে এরশাদকে সমাহিত করতে খনন করে রাখা পল্লী নিবাসের লিচুবাগানের কবর ও আশপাশ এলাকা সেনাবাহিনী নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয়। প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা সম্পন্ন করে সেনাবাহিনী বিকাল ৫টা ৪০ মিনিটে এরশাদের মরদেহকে গার্ড অব অনার প্রদান করে। ৫টা ৪৩ মিনিটে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে নিজের লাগানো লিচুবাগানে চিরনিদ্রায় শায়িত হন এরশাদ। লাখো জনতা দাফনের কাজে অংশ নিয়ে তার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন।

রংপুরে এরশাদের দাফন প্রতিক্রিয়ায় পার্টির যুগ্ম-মহাসচিব হাসিবুল ইসলাম জয় বলেন, ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তকারীদের প্রতিহত করে জাতীয় পার্টি ও রংপুরবাসীর বিজয় হয়েছে। পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী মামুন বলেন, আল্লাহর ইচ্ছায় সাবেক এই রাষ্ট্রপতির দাফন রংপুরে হয়েছে। ৮ জুলাই এরশাদকে রংপুরে সমাহিত করার দাবি প্রথম সংবাদ সম্মেলন করে জানিয়ে দিয়েছিলেন প্রেসিডিয়াম সদস্য রংপুর সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা। এর আগে ২৬ জুন থেকে জ্ঞান হারিয়ে রাজধানীর সিএমইচে ভর্তি ছিলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। রবিবার সকাল পৌনে ৮টায় সেখানেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তার মৃত্যুতে শোকে স্তব্ধ হয়ে গেছে রংপুরসহ উত্তরাঞ্চলের ১৬ জেলার প্রতিটি জনপদ।

শেষবারের মতো রংপুরে এরশাদ : শেষবারের মতো রংপুরে এলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। তবে এবারের আসাটা অন্যবারের মতো নয়। এবার এলেন কফিনবন্দী হয়ে। গতকাল বেলা পৌনে ১২টায় তার মরদেহ বহনকারী হেলিকপ্টার রংপুর সেনানিবাসে এসে পৌঁছায়। পরে এরশাদের মরদেহ রংপুর কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে নিয়ে যাওয়া হয়। মরদেহ জানাজার মাঠে পৌঁছানোর পর গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়। সেখানে বাদ জোহর চতুর্থ জানাজা শেষে তার মরদেহ রংপুরবাসীর শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য রাখা হয়েছিল। এদিকে প্রিয় নেতাকে শেষবারের মতো দেখতে সকাল থেকেই জানাজা মাঠে উপস্থিত হতে থাকেন দলীয় নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষ। বিশৃঙ্খলা এড়াতে মোতায়েন করা হয়েছিল বিপুলসংখ্যক পুলিশ।

এরশাদকে রংপুরে রেখে দিলেন নেতা-কর্মীরা : সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদের মরদেহ রংপুরে আটকে রাখলেন নেতা-কর্মীরা। বাদ জোহর বেলা আড়াইটায় রংপুরের কালেক্টরেট ঈদগাহ ময়দানে জানাজা শেষে মরদেহ নিয়ে যাওয়ার পথে মরদেহ বহনকারী গাড়ি আটকে দেওয়া হয়। এ সময় জাতীয় পার্টির নেতা-কর্মীরা স্লোগান দিয়ে এরশাদকে রংপুরে দাফনের দাবি জানান। বেলা আড়াইটায় রংপুরের কালেক্টরেট ঈদগাহ ময়দানে এরশাদের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরশাদের জানাজা মাঠ জনস্রোতে পরিণত হয়। কালেক্টরেট ঈদগাহ ময়দানে ঢল নামে নেতা-কর্মীসহ সর্বস্তরের জনতার। লক্ষাধিক মানুষ এরশাদের জানাজায় অংশ নেন। জানাজার আগে বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জি এম কাদের, মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গা, রংপুর সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা ও এরশাদপুত্র শাদ। জানাজার পর এরশাদের মরদেহ বহনকারী গাড়িটি ঘিরে রাখেন হাজার হাজার নেতা-কর্মী। রংপুরে তার কবর দেওয়ার দাবি করেন তারা। এর আগে দুপুরে এরশাদের মরদেহ কালেক্টরেট মাঠে আসার পরপরই পুলিশি বেষ্টনী ভেঙে মরদেহের কাছে ছুটতে থাকেন দলীয় নেতা-কর্মীরা। উপচেপড়া ভিড়ের মধ্যে শুরু হয় ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো। নিজ দলের নেতা-কর্মী ছাড়াও আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠন, বিএনপিসহ বিভিন্ন ব্যবসায়ী, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। রংপুরের মানুষ বরাবরই এরশাদের প্রতি দুর্বল। প্রতিটি নির্বাচনে এরশাদ রংপুর থেকে জয়ী হয়েছেন। সর্বশেষ একাদশ নির্বাচনে রংপুর-৩ (সদর) আসনের নির্বাচিত সংসদ সদস্য ছিলেন এরশাদ। এ আসন থেকে টানা ছয়বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। এ জন্যই রংপুরকে এরশাদের ঘাঁটি বলা হয়।

কফিনের সঙ্গে গেলেন যারা : সকাল সাড়ে ১০টায় তেজগাঁও বিমানবন্দর থেকে রংপুরের উদ্দেশে এইচ এম এরশাদের মরদেহের সঙ্গে যান জি এম কাদের এমপি, রাহগির আল মাহি শাদ এরশাদ, মসিউর রহমান রাঙ্গা, এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, মেজর (অব.) খালেদ আখতার, আজম খান, এটিইউ তাজ রহমান, কাজী মামুন প্রমুখ।

এরশাদের কুলখানি : আজ বাদ আসর গুলশান আজাদ মসজিদে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের কুলখানি অনুষ্ঠিত হবে। প্রয়াত সাবেক এই রাষ্ট্রপতির রুহের মাগফিরাত কামনায় সবাইকে কুলখানিতে অংশ নিতে অনুরোধ জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব এবং সংসদে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মসিউর রহমান রাঙ্গা।

শোকবইয়ে স্বাক্ষর : দ্বিতীয় দিন গতকালও বিভিন্ন দূতাবাসের প্রতিনিধিরা এইচ এম এরশাদের মৃত্যুতে শোকবইয়ে স্বাক্ষর করেছেন। তুরস্ক, সুইডেন, মালদ্বীপ, ভ্যাটিক্যান সিটির রাষ্ট্রদূত, মালয়েশিয়ার ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার, ওমানের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স, জাপানের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স, রাশিয়ার প্রথম সচিব, থাইল্যান্ডের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স, আরব আমিরাত, সৌদি আরব, নেপাল, নরওয়ে, ফ্রান্স দূতাবাসের প্রতিনিধি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের বনানী কার্যালয়ে এসে শোকবইয়ে স্বাক্ষর করেন। তারা শোকবইয়ে এরশাদের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডের ভূয়সী প্রশংসা করেন। এ ছাড়া নিজ নিজ দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক উন্নয়নে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের অবদানের কথা তারা কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
যশোরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
যশোরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তারেক রহমান
গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তারেক রহমান

২ মিনিট আগে | জাতীয়

কারমাইকেল কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপের দাবিতে ছাত্রশিবিরের স্মারকলিপি
কারমাইকেল কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপের দাবিতে ছাত্রশিবিরের স্মারকলিপি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় রেলপথ অবরোধ করে বিক্ষোভ
আখাউড়ায় রেলপথ অবরোধ করে বিক্ষোভ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিসিবি প্রধানের হাত থেকে এশিয়া কাপের ট্রফি নেবে না ভারত?
পিসিবি প্রধানের হাত থেকে এশিয়া কাপের ট্রফি নেবে না ভারত?

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পরের রাউন্ডে ভালো খেলবে বাংলাদেশ : নান্নু
পরের রাউন্ডে ভালো খেলবে বাংলাদেশ : নান্নু

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈশ্বরদীতে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ভাইবোনের
ঈশ্বরদীতে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ভাইবোনের

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টির শীর্ষ বোলার এখন বরুণ
টি-টোয়েন্টির শীর্ষ বোলার এখন বরুণ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরাইলে দেড় কিলোমিটার কাঁচা সড়কে ভোগান্তি
সরাইলে দেড় কিলোমিটার কাঁচা সড়কে ভোগান্তি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ বছরে সোয়া কোটি ইঁদুর নিধন, ২ লাখ মেট্রিক আমন ধান রক্ষা
১০ বছরে সোয়া কোটি ইঁদুর নিধন, ২ লাখ মেট্রিক আমন ধান রক্ষা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশকে গ্লোবাল গভর্ন্যান্স ইনিশিয়েটিভে যোগদানের আমন্ত্রণ চীনের
বাংলাদেশকে গ্লোবাল গভর্ন্যান্স ইনিশিয়েটিভে যোগদানের আমন্ত্রণ চীনের

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মেসির গোলে সিয়াটলকে হারাল ইন্টার মিয়ামি
মেসির গোলে সিয়াটলকে হারাল ইন্টার মিয়ামি

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

খানসামায় ৬৮ কেজি গাঁজাসহ আটক ১
খানসামায় ৬৮ কেজি গাঁজাসহ আটক ১

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাসহ ৩৯ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনাসহ ৩৯ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাত দফা দাবিতে লক্ষ্মীপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সাত দফা দাবিতে লক্ষ্মীপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে শরৎকালীন কবিতা উৎসব
রংপুরে শরৎকালীন কবিতা উৎসব

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিপিএলের ইতিহাসে শীর্ষ উইকেটশিকারি এখন নারিন
সিপিএলের ইতিহাসে শীর্ষ উইকেটশিকারি এখন নারিন

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফোন করে মোদিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন ট্রাম্প
ফোন করে মোদিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন ট্রাম্প

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীবাহী বাসের চাপায় অটোভ্যান যাত্রীর মৃত্যু
যাত্রীবাহী বাসের চাপায় অটোভ্যান যাত্রীর মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের বাজেট কমানোর প্রস্তাব মহাসচিবের, চাকরি হারাবে ২৬৮১ জন
জাতিসংঘের বাজেট কমানোর প্রস্তাব মহাসচিবের, চাকরি হারাবে ২৬৮১ জন

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে চীন-ফিলিপাইনের জাহাজের সংঘর্ষ
দক্ষিণ চীন সাগরে চীন-ফিলিপাইনের জাহাজের সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
গাজীপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি
আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম