শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ জুলাই, ২০১৯

হতাহত অধিকাংশই মানসিক রোগী

আরও একজনকে পিটিয়ে হত্যা, আহত ৩০
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
হতাহত অধিকাংশই মানসিক রোগী

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে ছেলেধরা সন্দেহে গণপিটুনিতে একজন নিহত ও দেশের বিভিন্ন স্থানে অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে পাঁচজন নারী রয়েছেন। হতাহতদের বেশিরভাগই মানসিক ভারসাম্যহীন ও দরিদ্র শ্রেণির মানুষ। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর- মৌলভীবাজার : জেলার কমলগঞ্জে ছেলেধরা সন্দেহে গণপিটুনিতে অজ্ঞাত পরিচয়ের এক ব্যক্তি (৫০) নিহত হয়েছেন। শনিবার রাত ১০টার দিকে রহিমপুর ইউনিয়নের দেওড়াছড়া চা বাগানে এ ঘটনাটি ঘটে। দেওড়াছড়া চা বাগান পঞ্চায়েত সভাপতি সুবোধ কুর্মী জানান, দেওড়াছড়া চা বাগান এলাকায় স্থানীয় লোকজন সন্দেহজনকভাবে ঘোরাফেরা করতে দেখে অজ্ঞাত পরিচয়ের ওই ব্যক্তিকে আটক করে নাম পরিচয় জানতে চায়। এ সময় তার অসংলগ্ন কথাবার্তায় ছেলেধরা সন্দেহে শ্রমিকরা চা বাগান অফিসে নিয়ে আসেন। একপর্যায়ে শতাধিক শ্রমিক বিক্ষুব্ধ হয়ে অফিসে ঢুকে গণপিটুনি দেয়।

চা বাগানের মেডিকেল সুপারভাইজার গোপাল দেব তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে রাত ১২টার দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। কমলগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, চা শ্রমিকরা ছেলেধরা সন্দেহে গণপিটুনি দেয়। গুরুতর আহতাবস্থায় মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়ার পথে লোকটি মারা যায়। নওগাঁ : জেলার মান্দায় ছেলেধরা সন্দেহে ছয়জন মৎস্যজীবী গণপিটুনির শিকার হয়েছেন। গতকাল সকালে উপজেলার কুসম্বা ইউনিয়নের বুড়িদহ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় শিকার হন নওগাঁ সদর উপজেলার খাগড়া গ্রামের সাদ্দাম হোসেন (২৭), তাসলাম হোসেন (২৩), সাইফুল ইসলাম (৩৮), আবদুল মজিদ আকন্দ (৩৭), আনিসুর রহমান (২৭) ও রেজাউল করিম (২৮)। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ছোট মাছ ধরার জন্য পুকুর মালিক সনজিত চৌধুরী ছয়জন মৎস্যজীবীকে নিয়ে আসেন। চুক্তি ছিল পুকুর মালিক নেবেন মাছের ৭০ ভাগ এবং মৎস্যজীবীরা ৩০ ভাগ। এ শর্তে সকাল থেকে ছয়জন মৎস্যজীবী পুকুরে মাছ ধরছিলেন। এ সময় মৎস্যজীবীরা বেশ কয়েকটি বড় কাতল মাছ গোপনে বস্তার মধ্যে ঢুকিয়ে রাখেন। পুকুর মালিক বিষয়টি টের পেয়ে বস্তা দেখতে চাইলে মৎস্যজীবীরা দেখাতে রাজি হচ্ছিলেন না। এক সময় তারা দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করেন। এতেই ঘটে বিপত্তি। এলাকার লোকজন ছেলেধরা সন্দেহে চিৎকার দিয়ে তাদের ধরে গণপিটুনি দেন। সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে তাদের উদ্ধার করে পুলিশ। দিনাজপুর : ছেলেধরা সন্দেহে দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে মো. মিরু মিয়া (৫০) নামে এক ব্যক্তি গণপিটুনির শিকার হয়েছেন। দুপুর ১২টার দিকে চিরিরবন্দর উপজেলার ভিয়াইল ইউনিয়নের নানিয়াটিকর গ্রামের মুহুরীপাড়ায় এ ঘটনাটি ঘটেছে। আটক মিরু মিয়া কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালীর আবদুল হাইয়ের ছেলে। পরে লোকটি পাগল চিহ্নিত হওয়ায় তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

কিশোরগঞ্জ : জেলার বাজিতপুরে ছেলেধরা সন্দেহে এক পাগল গণপিটুনির শিকার হয়েছেন। তার নাম ফজলু মিয়া (৫৫)। বাড়ি কুলিয়ারচর উপজেলার আলী আকবর গ্রামে। শনিবার সকালে বাজিতপুর উপজেলার গাজীরচর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

কুমিল্লা : ছেলেধরা সন্দেহে নারীসহ চারজনকে গণপিটুনি দিয়ে আহত করা হয়েছে। গতকাল কুমিল্লা সদর উপজেলার আমড়াতলী ইউনিয়নের দুতিয়া দিঘির পাড় ও মাঝিগাছায় এলাকায় পৃথক ঘটনা দুটি ঘটে। দুতিয়া দিঘিরপাড়ে গণপিটুনিতে আহতরা জেলার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার বেজোড়া গ্রামের বাসিন্দা। তাদের মধ্যে একজন নারী এবং দুজন পুরুষ রয়েছেন। এদিকে ছেলেধরা সন্দেহে আরিফ (৩০) নামে এক যুবককে মাঝিগাছায় গণপিটুনি দিয়ে আহত করা হয়েছে। আরিফ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার নয়নপুর গ্রামের আবদুর নূর স্বর্ণকারের ছেলে। লালমনিরহাট : ছেলেধরা সন্দেহে মানসিক প্রতিবন্ধী এক নারী গণপিটুনিতে আহত হয়েছেন। এ সময় তাকে রক্ষা করতে গিয়ে আহত হয়েছেন জিল্লুর রহমান নামে এক এসআই। শনিবার রাতে জেলা শহরের কলাবাগান কলোনি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।  নাটোর : ছেলেধরা সন্দেহে এক যুবককে গণপিটুনি দেওয়ার সময় উদ্ধার করেছে পুলিশ। নাটোর থানার ওসি কাজী জালাল উদ্দিন জানান, দুপুরে শহরের হাফরাস্তা তালতলায় এক যুবককে ঘোরাফেরা করতে দেখে এলাকাবাসী ধরে গণপিটুনি দিতে থাকে। পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। পুলিশ জানায়, আলোচিত ওই ব্যক্তি মানসিক প্রতিবন্ধী। আড়াইহাজার (নারায়ণগঞ্জ) : আড়াইহাজারে ছেলেধরা  সন্দেহে ৬০ বছর বয়সী এক বৃদ্ধাকে  পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছেন এলাকাবাসী। গতকাল সকাল ৮টার দিকে উপজেলার সদর পৌরসভার মসজিদ  এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আড়াইহাজার থানার ওসি (তদন্ত) শফিকুল ইসলাম জানান, সকাল ৮টার দিকে ওই নারীকে উপজেলা পরিষদ মসজিদের আশপাশে ঘুরাফেরা করতে দেখে এলাকাবাসীর সন্দেহ হয়।

বগুড়া : জেলার সান্তাহারে মানসিক ভারসাম্যহীন এক ব্যক্তিকে ছেলেধরা সন্দেহে স্থানীয়রা গণপিটুনি দিয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ এসে তাকে উদ্ধার করায় প্রাণরক্ষা হয়। গতকাল সকাল ১০টায় পৌর শহরের লকু কলোনি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। মানসিক ভারসাম্যহীন ওই ব্যক্তি বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার সাজাপুর গ্রামের আবদুল খালেকের ছেলে আফজাল হোসেন (৪২)।

টাঙ্গাইল : ছেলেধরা সন্দেহে তিনজনকে গণপিটুনি দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। শহরের শান্তিকুঞ্জ মোড়, সদর উপজেলার কান্দিলা ও কালিহাতির সয়া পালিমা গ্রামে এসব ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় দুজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তবে গণপিটুনির শিকার একজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তার নাম আকাশ (৪২)। তিনি গাজীপুরের জয়দেবপুর উপজেলার মৃত আবদুর রহমানের ছেলে। 

নেত্রকোনা : দুপুরে সুমাইয়া (২৫) নামের এক নারীকে ধাওয়া করে আটক করেছে জনতা। স্থানীয় শহীদ মিনারের সামনে থেকে আটক নারীকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়। নারীটি জয়পুরহাটের ছানাউল হকের মেয়ে বলে পরিচয় দেয়। স্থানীয়রা জানান, সকাল থেকেই ওই এলাকায় ঘুরাঘুরিতে সন্দেহ হচ্ছিল তাদের।

এদিকে এই পর্যন্ত মোট তিন নারীসহ ছেলেধরা সন্দেহে ১৩ জনকে আটক করেছে পুলিশ। তাদের মধ্য থেকে নয়জনকে আদালতের অনুমতি সাপেক্ষে সমাজসেবা অধিদফতরের ময়মনসিংহের ত্রিশাল ধলা আশ্রয়কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে বলে জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এস এম আশরাফুল আলম।

পাবনা : ছেলেধরা সন্দেহে জনতার হাত থেকে এক নারীসহ তিনজনকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বিকালে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা  থেকে জহুরুল ইসলাম (৩০) ও জিয়াউদ্দিন (৩৫) নামের দুজন ও সদর উপজেলার ভাড়ারা ইউনিয়নের দড়িভাউডাঙ্গা গ্রাম থেকে সোনিয়া খাতুন (২২) নামে এক নারীকে উদ্ধার করেছে পুলিশ।

সোনিয়া চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার উজিরপুর গ্রামের মো. মঞ্জুর হোসেনের মেয়ে। সোনিয়া বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ভিক্ষা করে জীবিকানির্বাহ করেন বলেও জানান পুলিশ।

জহুরুল ও জিয়াউদ্দিন মানসিক ভারসাম্যহীন ভবঘুরে। তারা নিজেদের নাম ছাড়া কিছুই বলতে পারেন না। তারা রোহিঙ্গা বলে ধারণা করছে পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।

রাজশাহী : নগরীর বিনোদপুর মিজানের মোড় এলাকায় ছেলেধরা সন্দেহে তিনজনকে গণপিটুনি দিয়েছে এলাকাবাসী। এ সময় তাদের কাছে থাকা মাইক্রোবাসটি ভাঙচুর করে এলাকাবাসী। গতকাল দুপুরের ঘটনার পর পুলিশ গিয়ে এলাকাবাসীকে শান্ত করে ওই তিনজনকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।

মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান জানান, ওই তিন ব্যক্তি একটি কোম্পানির প্রচারের জন্য শিশুদের চিপস খাওয়াচ্ছিলেন। এ সময় লোকজনের সন্দেহ হলে তারা কোন কোম্পানি থেকে এসেছেন জানতে চান। এ সময় তারা পরিচয়পত্র দেখাতে ব্যর্থ হন। এতে ছেলেধরা সন্দেহে গণপিটুনির শিকার হন তারা। পরে তাদের পরিচয় নিশ্চিত হয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
তিন আসামির যাবজ্জীবন
তিন আসামির যাবজ্জীবন
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত
ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’

৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড
এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও
ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত
বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি
তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি

৫০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা
অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩
মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম