শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

সেই শশাঙ্ক ব্যানার্জির এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকার-৬

ভুট্টোর প্রস্তাবে বঙ্গবন্ধুর জবাব ছিল আমার মৃতদেহের ওপর দিয়ে

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
ভুট্টোর প্রস্তাবে বঙ্গবন্ধুর জবাব ছিল আমার মৃতদেহের ওপর দিয়ে

শশাঙ্ক শেখর ব্যানার্জি বলেছেন, জীবিত অবস্থায় পাকিস্তানের কারাগার থেকে স্বাধীন বাংলাদেশের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মুক্তি পাওয়ায় দিল্লির সাউথ ব্লকে প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর অফিস থেকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ পুরো সচিবালয়জুড়ে এমন অকল্পনীয় আনন্দ উৎসব শুরু হয়েছিল, যেটি ৪৭ সালের ভারতের স্বাধীনতা লাভের আনন্দের পর আর দেখা যায়নি। ডিটেনশন থেকে বঙ্গবন্ধুর মুক্তির পর ভুট্টো ব্যক্তিগতভাবে তার সঙ্গে দেখা করে পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বলে সম্ভাষণ জানালে স্বাধীন বাংলাদেশের নেতা হিসেবে মুজিবও পাল্টা বলে বসলেন, সংখ্যাগরিষ্ঠ নেতা হিসেবে তিনি পূর্ব পাকিস্তান নয়; পাকিস্তানেরও প্রধানমন্ত্রী। তাদের রসিকতা শেষ হওয়ার পর ভুট্টো তাকে বলেন, পূর্ব পাকিস্তানকে আপনি বাংলাদেশ বানিয়েছেন। এখন ঢাকায় ফিরে গিয়ে নতুন দেশের নেতা হিসেবে দায়িত্ব নিতে পারেন। বিদায়ের ঠিক আগে ভুট্টো মুজিবের কাছে জানতে চান, কখনো কোনো সময় বাংলাদেশ-পাকিস্তান এক হয়ে কোনো মৈত্রী জোট তৈরির সম্ভাবনা আছে কিনা? কিন্তু বিচক্ষণ শেখ মুজিব এই প্রশ্নের কোনো জবাব দেননি। আমি যখন কথায় কথায় বঙ্গবন্ধুর কাছে জানতে চাই, ‘মৈত্রী জোট’ বিষয়ে আসলে তার জবাব কি হতে পারত? তিনি এক কথায় বলেছিলেন, ‘আমার মৃতদেহের ওপরে।’ পরে দেখেছি, জুলফিকার আলি ভুট্টোর পাকিস্তান-বাংলাদেশ মৈত্রী জোট কল্পনাই থেকে গেছে।

শশাঙ্ক শেখর ব্যানার্জি বলেন, ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যখন গল ব্লাডার অপারেশনের জন্য লন্ডন এলেন, তখন আমি বার্লিনে আমার স্ত্রীকে নিয়ে ঘুরতে বেরিয়েছি। এমন সময় লন্ডন থেকে আমাদের হাইকমিশনার জার্মানি নিযুক্ত রাষ্ট্রদূতকে বললেন, শেখ মুজিব লন্ডনে এসেছেন এবং ব্যানার্জিকে খুঁজছেন। আমাকে জানানোর সঙ্গে সঙ্গে আমি তাড়াহুড়া করে লন্ডনে ফিরে এলাম। হাসপাতালে যখন ছুটে গেলাম তাকে দেখতে, তখন বললাম বঙ্গবন্ধু আপনার কি হয়েছে যে, আপনাকে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে আসতে হলো? তিনি তার শারীরিক অসুস্থতা ও যন্ত্রণার কথা বললেন। বঙ্গবন্ধুর স্ত্রী বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব তখন তার সঙ্গে ছিলেন। বঙ্গবন্ধু তাকে রেণু বলেই ডাকতেন। আমিও প্রথম পরিচিত হওয়ার পর বলেছিলাম, আমিও আপনাকে রেণু বলে ডাকব। একজন অমায়িক, অতিথিপরায়ণ নারী হিসেবে তার সুনাম ছিল। আমার কথায় তিনি একটুও রাগ করলেন না। বললেন, ভাই অবশ্যই ডাকবেন।

বঙ্গবন্ধু সেদিন বললেন, ‘ব্যানার্জি, তোমার স্ত্রীর জন্য রেণু একটা উপহার নিয়ে এসেছে। তুমি একা এলে কেন? কাল তোমার স্ত্রীকে নিয়ে আসবে। আর রেণু বললেন, পরদিন আসার সময় তার পান খাওয়ার জন্য জর্দা নিয়ে আসতে। পরদিন আমি আমার স্ত্রীকে নিয়ে দেখা করতে গেলে তারা আমার স্ত্রীকে অনেক স্নেহ করেন। রেণু হালকা সবুজ রঙের একটি জামদানি শাড়ি আমার স্ত্রীকে উপহার দেন। তাদের এই চমৎকার উপহার পেয়ে আমার স্ত্রী খুব খুশি হন। পরে আবার যখন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে একা দেখা করতে যাই, তখন একটি আকর্ষণীয় বিষয় আলোচনা করেন। বঙ্গবন্ধু চাইছিলেন, তার বাঙালি যেমন যুদ্ধ করে স্বাধীনতা অর্জন করেছে। তেমনি পাকিস্তানের বেলুচ, সিন্ধু ও পশতুনরা যে স্বাধীনতা চাইছে সেটিও যুদ্ধ করে অর্জন করবে। এ ক্ষেত্রে তিনি চাইছিলেন তার সঙ্গে ভারত সাহায্যে এগিয়ে আসুক। তিনি বললেন, এই স্বাধীনতা সংগ্রামী নেতাদের সঙ্গে ব্যানার্জি তুমি ভারতীয়দের সঙ্গে একটি বৈঠক করিয়ে দিতে পারবে? আমি বললাম, আপনি আগে আলোচনা করে দেখুন তারা কি চায়? তারপর কথা বলতে পারি। বঙ্গবন্ধু হাসপাতালেই সে সময় লন্ডনে অবস্থানরত পশতুনের জাতীয়তাবাদী নেতা খান আবদুল ওয়ালি, বেলুচ জাতীয়তাবাদী নেতা আকবর খান বুগতি ও সিন্ধের স্বাধীনতা সংগ্রামী নেতা জি এম সাইয়েদকে ডেকে পাঠান। তারা প্রায় এক ঘণ্টা হৃদয় উজাড় করে কথা বলেছেন। বৈঠকের পর বঙ্গবন্ধু আমাকে তার সঙ্গে দেখা করতে বলেন।

?তিনি আমাকে বলেন, বেলুচিস্তান, সিন্ধু ও পশতুনের মানুষদের তিনি যৌথ স্বাধীনতা সংগ্রামের বিষয়টি নিয়ে আবার আলোচনা শুরু করেছেন। আমি বুঝতে পারছিলাম, বিষয়টি আরও অনেক দূর পর্যন্ত গড়াতে পারে। কিন্তু সেই আলোচনার ফলাফল বেশি দূর অগ্রসর হয়নি। এই নেতারা বঙ্গবন্ধুকে বলেছিলেন, এ মুহূর্তে তারা প্রস্তুত নন। তবে তারা আফসোস করেছিলেন। শেখ মুজিব যখন স্বাধীনতা যুদ্ধের ডাক দিয়ে বাঙালি জাতিতে সশস্ত্রযুদ্ধে নামিয়েছিলেন, তখন তারাও যদি স্বাধীনতার সংগ্রাম শুরু করে দিতেন তাহলে সফল হতেন।

তারা এটাও বলেন, ভারত যদি তাদের বলত তাহলে তারা তখন শুরু করতে পারতেন। তখন বঙ্গবন্ধু বলেন, ভারত সরকার তো আমাকে স্বাধীন হতে বলেনি; আমি আমার স্বাধীনতার পরিকল্পনা নিয়ে আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমার জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করে যখন শুরু করেছি তখন তারা সহযোগিতা দিয়েছে। বেলুচ জাতীয়তাবাদী নেতা আকবর খান বুগতি বললেন, ‘ইন্ডিয়া কো সামজা না, ফির একবার লাড়াই ক্যারনা হারামা আজাদি কি লিয়ে’। এই নেতাদের হতাশাজনক চিত্র বঙ্গবন্ধুর কাছে তিতে স্বাদের মতো লেগেছিল। তিনি তাদের প্রতি বেপরোয়াভাবে হতাশা ব্যক্ত করে বলেন, ‘ব্যানার্জি, আমরা বাঙালিরা পাকিস্তানের ওই যোদ্ধা জাতির চেয়ে অনেক বেশি সাহসী। আমরা লড়াই করেছি এবং জিতেছি। কিন্তু ওরা ভীতু। আমি বেলুচ, পশতুন এবং সিন্ধের আলাদা কাঠামো দিতে চাই। কিন্তু তারা মনে করছে এখন ?উপযুক্ত সময় নয়। কিন্তু আমি নিশ্চিত, আঘাতের মোক্ষম সময় এখনই। ওরা আসলে জানে না, আমি এবং আমার জনগণ পাকিস্তানে গণহত্যা এবং গণধর্ষণের ঘটনায় পাকিস্তানের বর্বর বাহিনীর প্রতি কতখানি তিক্ত হয়ে আছি।’

এর কয়েকদিন পর তারা পাকিস্তান চলে যান। জি এম সায়েদ ঘোষণা দিয়েছিলেন, তিনি সিন্ধিদের জন্য ‘জিয়ে সিন্ধ’ সেøাগান তুলে স্বাধীনতার কম আর কিছু গ্রহণ করবেন না। এ কারণে তাকে পাকিস্তানি শাসকরা গ্রেফতার করে যাবজ্জীবন কারাদ- দিয়ে কারাগারে নিক্ষেপ করে। কারাগারে থেকেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তবে মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত সেই স্বাধীনতা-সংগ্রাম পরিচালনা করেছেন। সেদিন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমার নিজস্ব বিশ্লেষণ নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা করেছিলাম। আমি অনেক অবাক হয়েছিলাম যে বঙ্গবন্ধু অনেক ধৈর্য ধরে পাকিস্তানের নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয় এবং ক্ষুদ্র জাতিসত্তাদের নিয়ে আমার বক্তব্য শুনলেন। বঙ্গবন্ধু হেসেছিলেন, আমি যখন বলেছিলাম; বাংলাদেশের জন্ম সেনাশাসিত পাকিস্তানে পেন্ডুরার বাক্স খুলে দিয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা