শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

সেই শশাঙ্ক ব্যানার্জির এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকার-৬

ভুট্টোর প্রস্তাবে বঙ্গবন্ধুর জবাব ছিল আমার মৃতদেহের ওপর দিয়ে

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
ভুট্টোর প্রস্তাবে বঙ্গবন্ধুর জবাব ছিল আমার মৃতদেহের ওপর দিয়ে

শশাঙ্ক শেখর ব্যানার্জি বলেছেন, জীবিত অবস্থায় পাকিস্তানের কারাগার থেকে স্বাধীন বাংলাদেশের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মুক্তি পাওয়ায় দিল্লির সাউথ ব্লকে প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর অফিস থেকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ পুরো সচিবালয়জুড়ে এমন অকল্পনীয় আনন্দ উৎসব শুরু হয়েছিল, যেটি ৪৭ সালের ভারতের স্বাধীনতা লাভের আনন্দের পর আর দেখা যায়নি। ডিটেনশন থেকে বঙ্গবন্ধুর মুক্তির পর ভুট্টো ব্যক্তিগতভাবে তার সঙ্গে দেখা করে পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বলে সম্ভাষণ জানালে স্বাধীন বাংলাদেশের নেতা হিসেবে মুজিবও পাল্টা বলে বসলেন, সংখ্যাগরিষ্ঠ নেতা হিসেবে তিনি পূর্ব পাকিস্তান নয়; পাকিস্তানেরও প্রধানমন্ত্রী। তাদের রসিকতা শেষ হওয়ার পর ভুট্টো তাকে বলেন, পূর্ব পাকিস্তানকে আপনি বাংলাদেশ বানিয়েছেন। এখন ঢাকায় ফিরে গিয়ে নতুন দেশের নেতা হিসেবে দায়িত্ব নিতে পারেন। বিদায়ের ঠিক আগে ভুট্টো মুজিবের কাছে জানতে চান, কখনো কোনো সময় বাংলাদেশ-পাকিস্তান এক হয়ে কোনো মৈত্রী জোট তৈরির সম্ভাবনা আছে কিনা? কিন্তু বিচক্ষণ শেখ মুজিব এই প্রশ্নের কোনো জবাব দেননি। আমি যখন কথায় কথায় বঙ্গবন্ধুর কাছে জানতে চাই, ‘মৈত্রী জোট’ বিষয়ে আসলে তার জবাব কি হতে পারত? তিনি এক কথায় বলেছিলেন, ‘আমার মৃতদেহের ওপরে।’ পরে দেখেছি, জুলফিকার আলি ভুট্টোর পাকিস্তান-বাংলাদেশ মৈত্রী জোট কল্পনাই থেকে গেছে।

শশাঙ্ক শেখর ব্যানার্জি বলেন, ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যখন গল ব্লাডার অপারেশনের জন্য লন্ডন এলেন, তখন আমি বার্লিনে আমার স্ত্রীকে নিয়ে ঘুরতে বেরিয়েছি। এমন সময় লন্ডন থেকে আমাদের হাইকমিশনার জার্মানি নিযুক্ত রাষ্ট্রদূতকে বললেন, শেখ মুজিব লন্ডনে এসেছেন এবং ব্যানার্জিকে খুঁজছেন। আমাকে জানানোর সঙ্গে সঙ্গে আমি তাড়াহুড়া করে লন্ডনে ফিরে এলাম। হাসপাতালে যখন ছুটে গেলাম তাকে দেখতে, তখন বললাম বঙ্গবন্ধু আপনার কি হয়েছে যে, আপনাকে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে আসতে হলো? তিনি তার শারীরিক অসুস্থতা ও যন্ত্রণার কথা বললেন। বঙ্গবন্ধুর স্ত্রী বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব তখন তার সঙ্গে ছিলেন। বঙ্গবন্ধু তাকে রেণু বলেই ডাকতেন। আমিও প্রথম পরিচিত হওয়ার পর বলেছিলাম, আমিও আপনাকে রেণু বলে ডাকব। একজন অমায়িক, অতিথিপরায়ণ নারী হিসেবে তার সুনাম ছিল। আমার কথায় তিনি একটুও রাগ করলেন না। বললেন, ভাই অবশ্যই ডাকবেন।

বঙ্গবন্ধু সেদিন বললেন, ‘ব্যানার্জি, তোমার স্ত্রীর জন্য রেণু একটা উপহার নিয়ে এসেছে। তুমি একা এলে কেন? কাল তোমার স্ত্রীকে নিয়ে আসবে। আর রেণু বললেন, পরদিন আসার সময় তার পান খাওয়ার জন্য জর্দা নিয়ে আসতে। পরদিন আমি আমার স্ত্রীকে নিয়ে দেখা করতে গেলে তারা আমার স্ত্রীকে অনেক স্নেহ করেন। রেণু হালকা সবুজ রঙের একটি জামদানি শাড়ি আমার স্ত্রীকে উপহার দেন। তাদের এই চমৎকার উপহার পেয়ে আমার স্ত্রী খুব খুশি হন। পরে আবার যখন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে একা দেখা করতে যাই, তখন একটি আকর্ষণীয় বিষয় আলোচনা করেন। বঙ্গবন্ধু চাইছিলেন, তার বাঙালি যেমন যুদ্ধ করে স্বাধীনতা অর্জন করেছে। তেমনি পাকিস্তানের বেলুচ, সিন্ধু ও পশতুনরা যে স্বাধীনতা চাইছে সেটিও যুদ্ধ করে অর্জন করবে। এ ক্ষেত্রে তিনি চাইছিলেন তার সঙ্গে ভারত সাহায্যে এগিয়ে আসুক। তিনি বললেন, এই স্বাধীনতা সংগ্রামী নেতাদের সঙ্গে ব্যানার্জি তুমি ভারতীয়দের সঙ্গে একটি বৈঠক করিয়ে দিতে পারবে? আমি বললাম, আপনি আগে আলোচনা করে দেখুন তারা কি চায়? তারপর কথা বলতে পারি। বঙ্গবন্ধু হাসপাতালেই সে সময় লন্ডনে অবস্থানরত পশতুনের জাতীয়তাবাদী নেতা খান আবদুল ওয়ালি, বেলুচ জাতীয়তাবাদী নেতা আকবর খান বুগতি ও সিন্ধের স্বাধীনতা সংগ্রামী নেতা জি এম সাইয়েদকে ডেকে পাঠান। তারা প্রায় এক ঘণ্টা হৃদয় উজাড় করে কথা বলেছেন। বৈঠকের পর বঙ্গবন্ধু আমাকে তার সঙ্গে দেখা করতে বলেন।

?তিনি আমাকে বলেন, বেলুচিস্তান, সিন্ধু ও পশতুনের মানুষদের তিনি যৌথ স্বাধীনতা সংগ্রামের বিষয়টি নিয়ে আবার আলোচনা শুরু করেছেন। আমি বুঝতে পারছিলাম, বিষয়টি আরও অনেক দূর পর্যন্ত গড়াতে পারে। কিন্তু সেই আলোচনার ফলাফল বেশি দূর অগ্রসর হয়নি। এই নেতারা বঙ্গবন্ধুকে বলেছিলেন, এ মুহূর্তে তারা প্রস্তুত নন। তবে তারা আফসোস করেছিলেন। শেখ মুজিব যখন স্বাধীনতা যুদ্ধের ডাক দিয়ে বাঙালি জাতিতে সশস্ত্রযুদ্ধে নামিয়েছিলেন, তখন তারাও যদি স্বাধীনতার সংগ্রাম শুরু করে দিতেন তাহলে সফল হতেন।

তারা এটাও বলেন, ভারত যদি তাদের বলত তাহলে তারা তখন শুরু করতে পারতেন। তখন বঙ্গবন্ধু বলেন, ভারত সরকার তো আমাকে স্বাধীন হতে বলেনি; আমি আমার স্বাধীনতার পরিকল্পনা নিয়ে আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমার জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করে যখন শুরু করেছি তখন তারা সহযোগিতা দিয়েছে। বেলুচ জাতীয়তাবাদী নেতা আকবর খান বুগতি বললেন, ‘ইন্ডিয়া কো সামজা না, ফির একবার লাড়াই ক্যারনা হারামা আজাদি কি লিয়ে’। এই নেতাদের হতাশাজনক চিত্র বঙ্গবন্ধুর কাছে তিতে স্বাদের মতো লেগেছিল। তিনি তাদের প্রতি বেপরোয়াভাবে হতাশা ব্যক্ত করে বলেন, ‘ব্যানার্জি, আমরা বাঙালিরা পাকিস্তানের ওই যোদ্ধা জাতির চেয়ে অনেক বেশি সাহসী। আমরা লড়াই করেছি এবং জিতেছি। কিন্তু ওরা ভীতু। আমি বেলুচ, পশতুন এবং সিন্ধের আলাদা কাঠামো দিতে চাই। কিন্তু তারা মনে করছে এখন ?উপযুক্ত সময় নয়। কিন্তু আমি নিশ্চিত, আঘাতের মোক্ষম সময় এখনই। ওরা আসলে জানে না, আমি এবং আমার জনগণ পাকিস্তানে গণহত্যা এবং গণধর্ষণের ঘটনায় পাকিস্তানের বর্বর বাহিনীর প্রতি কতখানি তিক্ত হয়ে আছি।’

এর কয়েকদিন পর তারা পাকিস্তান চলে যান। জি এম সায়েদ ঘোষণা দিয়েছিলেন, তিনি সিন্ধিদের জন্য ‘জিয়ে সিন্ধ’ সেøাগান তুলে স্বাধীনতার কম আর কিছু গ্রহণ করবেন না। এ কারণে তাকে পাকিস্তানি শাসকরা গ্রেফতার করে যাবজ্জীবন কারাদ- দিয়ে কারাগারে নিক্ষেপ করে। কারাগারে থেকেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তবে মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত সেই স্বাধীনতা-সংগ্রাম পরিচালনা করেছেন। সেদিন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমার নিজস্ব বিশ্লেষণ নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা করেছিলাম। আমি অনেক অবাক হয়েছিলাম যে বঙ্গবন্ধু অনেক ধৈর্য ধরে পাকিস্তানের নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয় এবং ক্ষুদ্র জাতিসত্তাদের নিয়ে আমার বক্তব্য শুনলেন। বঙ্গবন্ধু হেসেছিলেন, আমি যখন বলেছিলাম; বাংলাদেশের জন্ম সেনাশাসিত পাকিস্তানে পেন্ডুরার বাক্স খুলে দিয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা