শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ আগস্ট, ২০১৯

ভালো নেই পঁচাত্তরের প্রতিরোধযোদ্ধারা

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো নেই পঁচাত্তরের প্রতিরোধযোদ্ধারা

পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যার পরপরই হত্যাকারীদের প্রতিরোধের লক্ষ্যে অস্ত্র হাতে যারা গর্জে উঠেছিলেন তারা এখন আছেন অনেক কষ্টে, যন্ত্রণায়, অর্ধাহারে, অনাহারে। ২০১৭-২০১৮  সালে প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে প্রতিরোধযোদ্ধাদের জন্য বিপুল পরিমাণ আর্থিক সহায়তাও দেওয়া হয়। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ- একটি সিন্ডিকেটের কারণে সত্যিকারের বিপন্নদশায় থাকা প্রতিরোধযোদ্ধারা সে সহায়তা থেকে বঞ্চিত। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ‘বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে সেদিনের যে দামাল ছেলেরা সশস্ত্র প্রতিবাদে অংশ নিয়েছিলেন, তারা কেউ ভালো নেই। অধিকাংশ যোদ্ধা ধুঁকে ধুঁকে মরছেন। গত নয় বছরে অভাব-যন্ত্রণায় ভুগে, বিনা চিকিৎসায় ৫৭ জন প্রতিরোধযোদ্ধার মৃত্যু হয়েছে। এখনো মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন অর্ধশতাধিক বীরযোদ্ধা। কোনো রকম চিকিৎসা-সুবিধা তাদের ভাগ্যে জুটছে না। অনেক প্রতিরোধযোদ্ধা বাড়িঘর হারিয়ে মানবেতর-জীবন-যাপন করছেন। ওষুধ পথ্য দূরের কথা, দুই বেলা খাবারই জোটে না তাদের। পঁচাত্তরের প্রতিরোধ ময়দানে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা নেওয়া স্বপন চন্দ দীর্ঘদিন ধরে কিডনি ও আলসারের জটিল রোগে ভুগছেন। এক হাতে কোমর আর অন্য হাতে পেট ব্যথার জায়গায় চেপে ধরে তিনি প্রতিরোধযোদ্ধাদের সাহায্য সহযোগিতার আর্তি নিয়ে ঘুরে বেড়ান রাজধানীর এখানে-ওখানে। স্বপন চন্দ বলেন, কিছু পাওয়ার আশায় আমরা প্রতিরোধযুদ্ধ করিনি। বঙ্গবন্ধু আমাদের আদর্শের পিতা- সন্তান হিসেবে তার প্রতি যে দায়িত্ব ছিল শুধু সেটুকু পালনের চেষ্টা করেছি। কিন্তু সেই দুর্বিষহ সময়ে যাদের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে মাসের পর মাস প্রতিরোধযুদ্ধ চালিয়েছি-আজ তারা ধুঁকে ধুঁকে মারা যাবে-এটা কোনোভাবে মেনে নিতে পারি না বলেই দুয়ারে দুয়ারে সাহায্য প্রার্থনা করি-চিকিৎসার জন্য ভিক্ষা চাই। গত চার মাস ধরে সেই স্বপন চন্দ নিজেও শয্যাশায়ী।

স্বপন চন্দ জানান, প্রতিরোধযোদ্ধাদের পরিবারগুলোয় বেকারত্ব, অভাব আর কঠিন অসুখ-বিসুখের বেহাল দশার নানাচিত্র বাংলাদেশ প্রতিদিন ও নিউজ২৪’সহ পত্র-পত্রিকা ও টিভি চ্যানেলগুলোতে প্রকাশ পাওয়ায় প্রধানমন্ত্রীর সুদৃষ্টি অর্জন সম্ভব হয়। ২০১৭ ও ২০১৮ সালে কয়েকশ প্রতিরোধযোদ্ধার জন্য মাথাপিছু এক লাখ টাকা করে অনুদান সহায়তাও বরাদ্দ দেন তিনি। কিন্তু চিহ্নিত একটি চক্র সে সহায়তা বিপন্নদশাগ্রস্ত প্রতিরোধযোদ্ধা পরিবারগুলোতে পৌঁছতে দেয়নি। প্রতিরোধযোদ্ধাদের যারা সংগঠিত করেছেন অজানা আক্রোশে তাদেরই প্রধানমন্ত্রীর সহায়তা থেকে বঞ্চিত রাখা হয়েছে। স্বপন চন্দের মতো নিজের জটিল কঠিন ব্যাধির চিকিৎসায় সহায়তার আর্তি নিয়ে বঙ্গবন্ধু সৈনিকদের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরছিলেন আরেক যোদ্ধা সাধন সরকার। নেত্রকোনার দুর্গাপুর থানা সদরে তার বাড়ি। নানা আবেদন নিবেদনের বিপরীতে আশ্বাস জুটলেও কারও সহযোগিতা মেলেনি তার ভাগ্যে। অন্নক্লেশ আর বিনা চিকিৎসায় সাধন সরকার এরই মধ্যে মারা গেছেন। তার নাবালিকা দুটি মেয়ে আশ্রয়হীন অবস্থায় অপরের দয়ায় কোনোমতে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছে। বাবা-মা বিহীন মেয়ে দুটি যেন অকূল পাথারে ভাসছে। স্কুলের ছুটিছাঁটায় হোস্টেল ছেড়ে সবাই যখন নিজ নিজ বাড়ির পথে পা বাড়ায় তখন সাধনের দুই মেয়ে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থাকে। তাদের যে কোথাও দাঁড়ানোর মতো জায়গাও নেই। সাধনের মতো সাহায্য-সহযোগিতার আশায় এখনো পথ চেয়ে থাকেন অবর্ণনীয় অনটনে কাতর শতাধিক প্রতিরোধযোদ্ধা। এদের মধ্যে ৪৬ জনই ভুগছেন নানারকম জটিল কঠিন রোগে। নিজেদের সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা জানার জন্য কোনো ডাক্তারের কাছে যাওয়ার সামর্থ্য তাদের নেই। নেত্রকোনা শহরের প্রতিরোধযোদ্ধা সাইয়েদুল কাদির ক্যান্সারে ভুগছেন, কয়েক মাস ধরেই ঘরে পড়ে আছেন। নেত্রকোনা শহরের নূর ইসলাম, গফরগাঁওয়ের ইসমাইল কমান্ডার, নেত্রকোনা বালীর খুর্শেদ আলী, বাহিরচাপড়ার নূরুজ্জামান খান, সুধারঞ্জন সরকার, ফিরোজ খান, মোস্তাফিজুর রহমানদের জীবন চলে সীমাহীন কষ্টে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক, মুজিবভক্ত হিসেবে জীবনবাজি রাখা বিশ্বজিৎ নন্দীর জীবন কাটছে আজ চরম কষ্টে। ফাঁসি থেকে প্রাণ বাঁচলেও তার জীবন চাকা আর যেন ঘুরছে না। টাঙ্গাইলের আকুরটাকুর পাড়ায় তার এক ছেলে, এক মেয়ে আর স্ত্রী নিয়ে  ছোট্ট পরিবারে পরিপূর্ণ অসচ্ছলতার বৈশিষ্ট্য। তবু বিশ্বজিৎ নন্দীর মুখে হাসি যেন লেগেই আছে। একগাল হেসেই বলে ওঠেন, ‘বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের রায় কার্যকর হওয়ার পর থেকেই আনন্দে আছি। আমৃত্যু আমার হাসি বন্ধ করতে পারবে না কেউ।’ তার স্মৃতিতে আজও উজ্জ্বল ১৯৮৯ সালের ১৪ ডিসেম্বর দিনটি। ‘সেদিন জেলমুক্ত হতেই শেখ হাসিনা আমাকে ফুলের মালা দিয়ে তার সঙ্গেই ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে নিয়ে যান। সেখানেই আমার থাকার ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা।’ তবে ১৯৯৪ সালের পর আর শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা হয়নি বিশ্বজিৎ নন্দীর। বললেন, ‘এ জীবনে আমি তৃপ্ত। দেশ ও জাতির জন্য আমার যতটুকু দেওয়ার সুযোগ হয়েছিল, দিতে পেরেছি। প্রতিদান চাই না। হয়তো সামাজিক ও আর্থিকভাবে আমার অবস্থান উঁচুতে নয়। তবু ভালো আছি। আমি যা পেয়েছি, তা তো অন্যরা পাবে না।’ কিন্তু একবার বিশ্বজিৎ নন্দীর ঘরে হাজির হলেই বোঝা যায়-অলৌকির আনন্দভার বিধাতা যাহারে দেন/তার বক্ষে বেদনা অপার।’ প্রতিরোধযুদ্ধে জীবনবাজি রেখে বারবার ঝুঁকিপূর্ণ অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া গেরিলা কমান্ডার জিতেন্দ্র ভৌমিক বলেন, পিতার (বঙ্গবন্ধু) রক্তের বদলা নিতে ছেলেদের যা করণীয় তা-ই করেছি। তাই, সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার সুযোগ নিতেও ঘৃণা বোধ করেছি। অসমাপ্ত প্রতিরোধযুদ্ধের পর থেকেই টানা ৩৭টি বছর আসামের বিভিন্ন স্থানে নির্বাসনে ছিলেন তিনি। তার অনুপস্থিতিতে বাবা গজেন্দ্র ভৌমিক প্রশাসনিক নির্যাতনে রোগে শোকে মারা যান। পক্ষাঘাতে জর্জরিত মা চিত্র ভৌমিক এখনো বেঁচে আছেন। জিতেন্দ্র ভৌমিক চোখের কোণে জমে ওঠা পানি মুছতে মুছতে বলেন, ‘আমি সেই সব সন্তানতুল্য সহযোদ্ধাদের সঙ্গে প্রতারণা করে চলছি, মিথ্যা সান্ত¡না দিচ্ছি তাদের। বলি, কাল যাব ঢাকায়, পরশু যাব ঢাকায়। সব জানাব জায়গা মতো। একটা কিছু করবই। একটা কিছু হবেই হবে।’ কিন্তু সেই একটা কিছু আর করা হয়ে উঠে না জিতেন্দ্র ভৌমিকের, তাইতো নিজেই অনেকটা গা-ঢাকা দিয়ে থাকেন বিরিশিরি এলাকায়। পঁচাত্তরে প্রতিরোধযুদ্ধ চলাকালে ভবানীপুর যুদ্ধ ঘাঁটিতে স্থাপিত হাসপাতালে নার্স-কাম-চিকিৎসকের দায়িত্বে ছিলেন বারোমারী গ্রামের সূচনা ম্রং। তিনি এখন অন্যের জমিতে পাইট (কামলা) খেটে সেই রোজগারে কোনোমতে বেঁচে আছেন। নিজের আশ্রয় ভিটে থেকে তাড়িয়ে দেওয়ায় সূচনার ঠাঁই হয়েছে স্বামী-সন্তান নিয়ে অন্যের জমিতে। কষ্টের কথা বলতে গিয়ে সূচনা বারবার কান্নায় ভেঙে পড়েন। সূচনা ম্রংয়ের স্বামী শেখর হাগিদকও প্রতিরোধযোদ্ধা ছিলেন; বীরত্বের সঙ্গেই লড়াই করেছেন। একের পর এক থানা ও বিডিআর ক্যাম্প দখল করে শেখর ও তার সহযোদ্ধারা বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদের খবর ছড়িয়ে দিয়েছিলেন বিশ্বজুড়ে। কিন্তু প্রতিরোধযুদ্ধের পর নিজ গ্রামে ফিরে শেখর দেখতে পান খুনি মোশতাকচক্রের পক্ষে যারা মিছিল করেছিল সেই লোকেরা শেখরদের ধান, চাল, বাড়িঘর, সহায় সম্পদ লুটে নিয়েছে। ২০০ একর জমির মালিক শেখর হাগিদক নিঃস্ব হয়ে গেলেন রাতারাতি, মাথা গোঁজার ঠাঁইটুকুও রইল না। বাধ্য হয়েই গারো পাহাড়ের ঢাল বেয়ে তিনি পাড়ি জমান মেঘালয়ে, নির্বাসনে। কয়েক বছর আগে দেশে ফিরে এসে আরও শোচনীয় অবস্থায় দিনাতিপাত করছেন তিনি। প্রতিরোধযুদ্ধে অংশ নেওয়া কমান্ডার, যোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, জাতির জনককে হারানোর  শোকে মুহ্যমান একেকজন বীরযোদ্ধা জীবনবাজি রেখে ঝাঁপিয়ে পড়েন গেরিলা যুদ্ধে। টানা ২২ মাস যুদ্ধ শেষে তারা কেউ আর জীবনের স্বাভাবিকতায় ফিরতে পারেননি। পড়াশোনা চালাতে পারেননি, ফিরে পাননি ব্যবসা বাণিজ্যও। গোপালবাড়ীর প্রতিরোধযোদ্ধা শহীন্দ্র হাজং মারা যাওয়ার পর তার স্ত্রী মানুষের বাড়িতে ঝি-গিরি করে আহার জোটাচ্ছেন। মহেশখোলার ডা. মোস্তফা, আতানগরের দ্বীজেন সরকার, লেঙ্গুরার বিপিন গুণ, পেটেক মারাক, ভাটিপাড়ার কালিদাস, বারহাট্টার রায়মোহন সরকার, সুলতান নুরী, আবদুর রহমান, নাজিরপুরের মো. ফরিদ, দুর্গাপুরের আলেক চাঁনসহ বীরযোদ্ধা পরিবারের সদস্যরা করুণ মিনতি জানিয়ে বলেছেন, ‘আমাদের জন্য কিছু করেন-আর তো পারি না।’

এই বিভাগের আরও খবর
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ থেকে প্রশিক্ষিত তিন হাজার কর্মী নেবে জাপান
বাংলাদেশ থেকে প্রশিক্ষিত তিন হাজার কর্মী নেবে জাপান

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইমামের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইমামের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চীনা কমিউনিস্ট পার্টির বৈঠক থেকে যে তিন সিদ্ধান্ত এলো
চীনা কমিউনিস্ট পার্টির বৈঠক থেকে যে তিন সিদ্ধান্ত এলো

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি কোন শর্তে হতে পারে?
ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি কোন শর্তে হতে পারে?

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় মুখোমুখি হচ্ছেন ট্রাম্প ও শি জিন পিং
দক্ষিণ কোরিয়ায় মুখোমুখি হচ্ছেন ট্রাম্প ও শি জিন পিং

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের ক্যাম্পেইন
জকিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের ক্যাম্পেইন

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রুশ তেল কেনা ‘স্থগিত’ করল চীনের রাষ্ট্রীয় কোম্পানিগুলো
রুশ তেল কেনা ‘স্থগিত’ করল চীনের রাষ্ট্রীয় কোম্পানিগুলো

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাপসিকাম খাওয়ার ৮ উপকারিতা
ক্যাপসিকাম খাওয়ার ৮ উপকারিতা

১১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে, ট্রাম্পের কঠোর বার্তা
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে, ট্রাম্পের কঠোর বার্তা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরল ৩০৯ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরল ৩০৯ বাংলাদেশি

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮

২২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পৌঁছেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
চট্টগ্রামে পৌঁছেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানি হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানি হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির পর পশ্চিম তীর দখল স্থগিত করল ইসরায়েল
ট্রাম্পের হুমকির পর পশ্চিম তীর দখল স্থগিত করল ইসরায়েল

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভোটকেন্দ্রে প্রথম প্রতিরক্ষা স্তর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আনসার সদস্যরা’
‘ভোটকেন্দ্রে প্রথম প্রতিরক্ষা স্তর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আনসার সদস্যরা’

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রিনমাইন্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে অনুষ্ঠিত হলো সায়েন্স ফেয়ার
গ্রিনমাইন্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে অনুষ্ঠিত হলো সায়েন্স ফেয়ার

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অ্যানথ্রপিককে ১০ লাখ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিপ দেবে গুগল
অ্যানথ্রপিককে ১০ লাখ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিপ দেবে গুগল

৫৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলি পার্লামেন্টে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের
ইসরায়েলি পার্লামেন্টে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের সহায়তায় চুরি হওয়া ভ্যান ফিরে পেলেন হাফিজ শেখ
পুলিশের সহায়তায় চুরি হওয়া ভ্যান ফিরে পেলেন হাফিজ শেখ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধে যুবক খুন, আহত ৩
দৌলতপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধে যুবক খুন, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বুধ ও শুক্রের মাঝখানে ঘুরছে রহস্যময় গ্রহাণু
বুধ ও শুক্রের মাঝখানে ঘুরছে রহস্যময় গ্রহাণু

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের শামিল: এম এ মালিক
পিআর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের শামিল: এম এ মালিক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্ষতিপূরণ দাও, নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ বাড়াও’
‘ক্ষতিপূরণ দাও, নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ বাড়াও’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান
প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং
ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জলপাই হাটে কেনা বেচা হয় কোটি টাকার জলপাই
জলপাই হাটে কেনা বেচা হয় কোটি টাকার জলপাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সংবাদ সম্মেলন করে আ.লীগ নেতার পদত্যাগ ঘোষণা
গোপালগঞ্জে সংবাদ সম্মেলন করে আ.লীগ নেতার পদত্যাগ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল
এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো
সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন
ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বাড়তি শুল্কে মিয়ানমারে বন্ধ হচ্ছে একের পর এক পোশাক কারখানা
ট্রাম্পের বাড়তি শুল্কে মিয়ানমারে বন্ধ হচ্ছে একের পর এক পোশাক কারখানা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে