শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ আগস্ট, ২০১৯

ভালো নেই পঁচাত্তরের প্রতিরোধযোদ্ধারা

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো নেই পঁচাত্তরের প্রতিরোধযোদ্ধারা

পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যার পরপরই হত্যাকারীদের প্রতিরোধের লক্ষ্যে অস্ত্র হাতে যারা গর্জে উঠেছিলেন তারা এখন আছেন অনেক কষ্টে, যন্ত্রণায়, অর্ধাহারে, অনাহারে। ২০১৭-২০১৮  সালে প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে প্রতিরোধযোদ্ধাদের জন্য বিপুল পরিমাণ আর্থিক সহায়তাও দেওয়া হয়। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ- একটি সিন্ডিকেটের কারণে সত্যিকারের বিপন্নদশায় থাকা প্রতিরোধযোদ্ধারা সে সহায়তা থেকে বঞ্চিত। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ‘বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে সেদিনের যে দামাল ছেলেরা সশস্ত্র প্রতিবাদে অংশ নিয়েছিলেন, তারা কেউ ভালো নেই। অধিকাংশ যোদ্ধা ধুঁকে ধুঁকে মরছেন। গত নয় বছরে অভাব-যন্ত্রণায় ভুগে, বিনা চিকিৎসায় ৫৭ জন প্রতিরোধযোদ্ধার মৃত্যু হয়েছে। এখনো মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন অর্ধশতাধিক বীরযোদ্ধা। কোনো রকম চিকিৎসা-সুবিধা তাদের ভাগ্যে জুটছে না। অনেক প্রতিরোধযোদ্ধা বাড়িঘর হারিয়ে মানবেতর-জীবন-যাপন করছেন। ওষুধ পথ্য দূরের কথা, দুই বেলা খাবারই জোটে না তাদের। পঁচাত্তরের প্রতিরোধ ময়দানে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা নেওয়া স্বপন চন্দ দীর্ঘদিন ধরে কিডনি ও আলসারের জটিল রোগে ভুগছেন। এক হাতে কোমর আর অন্য হাতে পেট ব্যথার জায়গায় চেপে ধরে তিনি প্রতিরোধযোদ্ধাদের সাহায্য সহযোগিতার আর্তি নিয়ে ঘুরে বেড়ান রাজধানীর এখানে-ওখানে। স্বপন চন্দ বলেন, কিছু পাওয়ার আশায় আমরা প্রতিরোধযুদ্ধ করিনি। বঙ্গবন্ধু আমাদের আদর্শের পিতা- সন্তান হিসেবে তার প্রতি যে দায়িত্ব ছিল শুধু সেটুকু পালনের চেষ্টা করেছি। কিন্তু সেই দুর্বিষহ সময়ে যাদের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে মাসের পর মাস প্রতিরোধযুদ্ধ চালিয়েছি-আজ তারা ধুঁকে ধুঁকে মারা যাবে-এটা কোনোভাবে মেনে নিতে পারি না বলেই দুয়ারে দুয়ারে সাহায্য প্রার্থনা করি-চিকিৎসার জন্য ভিক্ষা চাই। গত চার মাস ধরে সেই স্বপন চন্দ নিজেও শয্যাশায়ী।

স্বপন চন্দ জানান, প্রতিরোধযোদ্ধাদের পরিবারগুলোয় বেকারত্ব, অভাব আর কঠিন অসুখ-বিসুখের বেহাল দশার নানাচিত্র বাংলাদেশ প্রতিদিন ও নিউজ২৪’সহ পত্র-পত্রিকা ও টিভি চ্যানেলগুলোতে প্রকাশ পাওয়ায় প্রধানমন্ত্রীর সুদৃষ্টি অর্জন সম্ভব হয়। ২০১৭ ও ২০১৮ সালে কয়েকশ প্রতিরোধযোদ্ধার জন্য মাথাপিছু এক লাখ টাকা করে অনুদান সহায়তাও বরাদ্দ দেন তিনি। কিন্তু চিহ্নিত একটি চক্র সে সহায়তা বিপন্নদশাগ্রস্ত প্রতিরোধযোদ্ধা পরিবারগুলোতে পৌঁছতে দেয়নি। প্রতিরোধযোদ্ধাদের যারা সংগঠিত করেছেন অজানা আক্রোশে তাদেরই প্রধানমন্ত্রীর সহায়তা থেকে বঞ্চিত রাখা হয়েছে। স্বপন চন্দের মতো নিজের জটিল কঠিন ব্যাধির চিকিৎসায় সহায়তার আর্তি নিয়ে বঙ্গবন্ধু সৈনিকদের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরছিলেন আরেক যোদ্ধা সাধন সরকার। নেত্রকোনার দুর্গাপুর থানা সদরে তার বাড়ি। নানা আবেদন নিবেদনের বিপরীতে আশ্বাস জুটলেও কারও সহযোগিতা মেলেনি তার ভাগ্যে। অন্নক্লেশ আর বিনা চিকিৎসায় সাধন সরকার এরই মধ্যে মারা গেছেন। তার নাবালিকা দুটি মেয়ে আশ্রয়হীন অবস্থায় অপরের দয়ায় কোনোমতে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছে। বাবা-মা বিহীন মেয়ে দুটি যেন অকূল পাথারে ভাসছে। স্কুলের ছুটিছাঁটায় হোস্টেল ছেড়ে সবাই যখন নিজ নিজ বাড়ির পথে পা বাড়ায় তখন সাধনের দুই মেয়ে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থাকে। তাদের যে কোথাও দাঁড়ানোর মতো জায়গাও নেই। সাধনের মতো সাহায্য-সহযোগিতার আশায় এখনো পথ চেয়ে থাকেন অবর্ণনীয় অনটনে কাতর শতাধিক প্রতিরোধযোদ্ধা। এদের মধ্যে ৪৬ জনই ভুগছেন নানারকম জটিল কঠিন রোগে। নিজেদের সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা জানার জন্য কোনো ডাক্তারের কাছে যাওয়ার সামর্থ্য তাদের নেই। নেত্রকোনা শহরের প্রতিরোধযোদ্ধা সাইয়েদুল কাদির ক্যান্সারে ভুগছেন, কয়েক মাস ধরেই ঘরে পড়ে আছেন। নেত্রকোনা শহরের নূর ইসলাম, গফরগাঁওয়ের ইসমাইল কমান্ডার, নেত্রকোনা বালীর খুর্শেদ আলী, বাহিরচাপড়ার নূরুজ্জামান খান, সুধারঞ্জন সরকার, ফিরোজ খান, মোস্তাফিজুর রহমানদের জীবন চলে সীমাহীন কষ্টে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক, মুজিবভক্ত হিসেবে জীবনবাজি রাখা বিশ্বজিৎ নন্দীর জীবন কাটছে আজ চরম কষ্টে। ফাঁসি থেকে প্রাণ বাঁচলেও তার জীবন চাকা আর যেন ঘুরছে না। টাঙ্গাইলের আকুরটাকুর পাড়ায় তার এক ছেলে, এক মেয়ে আর স্ত্রী নিয়ে  ছোট্ট পরিবারে পরিপূর্ণ অসচ্ছলতার বৈশিষ্ট্য। তবু বিশ্বজিৎ নন্দীর মুখে হাসি যেন লেগেই আছে। একগাল হেসেই বলে ওঠেন, ‘বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের রায় কার্যকর হওয়ার পর থেকেই আনন্দে আছি। আমৃত্যু আমার হাসি বন্ধ করতে পারবে না কেউ।’ তার স্মৃতিতে আজও উজ্জ্বল ১৯৮৯ সালের ১৪ ডিসেম্বর দিনটি। ‘সেদিন জেলমুক্ত হতেই শেখ হাসিনা আমাকে ফুলের মালা দিয়ে তার সঙ্গেই ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে নিয়ে যান। সেখানেই আমার থাকার ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা।’ তবে ১৯৯৪ সালের পর আর শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা হয়নি বিশ্বজিৎ নন্দীর। বললেন, ‘এ জীবনে আমি তৃপ্ত। দেশ ও জাতির জন্য আমার যতটুকু দেওয়ার সুযোগ হয়েছিল, দিতে পেরেছি। প্রতিদান চাই না। হয়তো সামাজিক ও আর্থিকভাবে আমার অবস্থান উঁচুতে নয়। তবু ভালো আছি। আমি যা পেয়েছি, তা তো অন্যরা পাবে না।’ কিন্তু একবার বিশ্বজিৎ নন্দীর ঘরে হাজির হলেই বোঝা যায়-অলৌকির আনন্দভার বিধাতা যাহারে দেন/তার বক্ষে বেদনা অপার।’ প্রতিরোধযুদ্ধে জীবনবাজি রেখে বারবার ঝুঁকিপূর্ণ অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া গেরিলা কমান্ডার জিতেন্দ্র ভৌমিক বলেন, পিতার (বঙ্গবন্ধু) রক্তের বদলা নিতে ছেলেদের যা করণীয় তা-ই করেছি। তাই, সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার সুযোগ নিতেও ঘৃণা বোধ করেছি। অসমাপ্ত প্রতিরোধযুদ্ধের পর থেকেই টানা ৩৭টি বছর আসামের বিভিন্ন স্থানে নির্বাসনে ছিলেন তিনি। তার অনুপস্থিতিতে বাবা গজেন্দ্র ভৌমিক প্রশাসনিক নির্যাতনে রোগে শোকে মারা যান। পক্ষাঘাতে জর্জরিত মা চিত্র ভৌমিক এখনো বেঁচে আছেন। জিতেন্দ্র ভৌমিক চোখের কোণে জমে ওঠা পানি মুছতে মুছতে বলেন, ‘আমি সেই সব সন্তানতুল্য সহযোদ্ধাদের সঙ্গে প্রতারণা করে চলছি, মিথ্যা সান্ত¡না দিচ্ছি তাদের। বলি, কাল যাব ঢাকায়, পরশু যাব ঢাকায়। সব জানাব জায়গা মতো। একটা কিছু করবই। একটা কিছু হবেই হবে।’ কিন্তু সেই একটা কিছু আর করা হয়ে উঠে না জিতেন্দ্র ভৌমিকের, তাইতো নিজেই অনেকটা গা-ঢাকা দিয়ে থাকেন বিরিশিরি এলাকায়। পঁচাত্তরে প্রতিরোধযুদ্ধ চলাকালে ভবানীপুর যুদ্ধ ঘাঁটিতে স্থাপিত হাসপাতালে নার্স-কাম-চিকিৎসকের দায়িত্বে ছিলেন বারোমারী গ্রামের সূচনা ম্রং। তিনি এখন অন্যের জমিতে পাইট (কামলা) খেটে সেই রোজগারে কোনোমতে বেঁচে আছেন। নিজের আশ্রয় ভিটে থেকে তাড়িয়ে দেওয়ায় সূচনার ঠাঁই হয়েছে স্বামী-সন্তান নিয়ে অন্যের জমিতে। কষ্টের কথা বলতে গিয়ে সূচনা বারবার কান্নায় ভেঙে পড়েন। সূচনা ম্রংয়ের স্বামী শেখর হাগিদকও প্রতিরোধযোদ্ধা ছিলেন; বীরত্বের সঙ্গেই লড়াই করেছেন। একের পর এক থানা ও বিডিআর ক্যাম্প দখল করে শেখর ও তার সহযোদ্ধারা বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদের খবর ছড়িয়ে দিয়েছিলেন বিশ্বজুড়ে। কিন্তু প্রতিরোধযুদ্ধের পর নিজ গ্রামে ফিরে শেখর দেখতে পান খুনি মোশতাকচক্রের পক্ষে যারা মিছিল করেছিল সেই লোকেরা শেখরদের ধান, চাল, বাড়িঘর, সহায় সম্পদ লুটে নিয়েছে। ২০০ একর জমির মালিক শেখর হাগিদক নিঃস্ব হয়ে গেলেন রাতারাতি, মাথা গোঁজার ঠাঁইটুকুও রইল না। বাধ্য হয়েই গারো পাহাড়ের ঢাল বেয়ে তিনি পাড়ি জমান মেঘালয়ে, নির্বাসনে। কয়েক বছর আগে দেশে ফিরে এসে আরও শোচনীয় অবস্থায় দিনাতিপাত করছেন তিনি। প্রতিরোধযুদ্ধে অংশ নেওয়া কমান্ডার, যোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, জাতির জনককে হারানোর  শোকে মুহ্যমান একেকজন বীরযোদ্ধা জীবনবাজি রেখে ঝাঁপিয়ে পড়েন গেরিলা যুদ্ধে। টানা ২২ মাস যুদ্ধ শেষে তারা কেউ আর জীবনের স্বাভাবিকতায় ফিরতে পারেননি। পড়াশোনা চালাতে পারেননি, ফিরে পাননি ব্যবসা বাণিজ্যও। গোপালবাড়ীর প্রতিরোধযোদ্ধা শহীন্দ্র হাজং মারা যাওয়ার পর তার স্ত্রী মানুষের বাড়িতে ঝি-গিরি করে আহার জোটাচ্ছেন। মহেশখোলার ডা. মোস্তফা, আতানগরের দ্বীজেন সরকার, লেঙ্গুরার বিপিন গুণ, পেটেক মারাক, ভাটিপাড়ার কালিদাস, বারহাট্টার রায়মোহন সরকার, সুলতান নুরী, আবদুর রহমান, নাজিরপুরের মো. ফরিদ, দুর্গাপুরের আলেক চাঁনসহ বীরযোদ্ধা পরিবারের সদস্যরা করুণ মিনতি জানিয়ে বলেছেন, ‘আমাদের জন্য কিছু করেন-আর তো পারি না।’

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল
গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি
মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও
জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা
ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত
রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের
বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার
পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫
থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা
৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ
পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন
শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু
মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে
এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা