শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ আগস্ট, ২০১৯

ভালো নেই পঁচাত্তরের প্রতিরোধযোদ্ধারা

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো নেই পঁচাত্তরের প্রতিরোধযোদ্ধারা

পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যার পরপরই হত্যাকারীদের প্রতিরোধের লক্ষ্যে অস্ত্র হাতে যারা গর্জে উঠেছিলেন তারা এখন আছেন অনেক কষ্টে, যন্ত্রণায়, অর্ধাহারে, অনাহারে। ২০১৭-২০১৮  সালে প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে প্রতিরোধযোদ্ধাদের জন্য বিপুল পরিমাণ আর্থিক সহায়তাও দেওয়া হয়। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ- একটি সিন্ডিকেটের কারণে সত্যিকারের বিপন্নদশায় থাকা প্রতিরোধযোদ্ধারা সে সহায়তা থেকে বঞ্চিত। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ‘বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে সেদিনের যে দামাল ছেলেরা সশস্ত্র প্রতিবাদে অংশ নিয়েছিলেন, তারা কেউ ভালো নেই। অধিকাংশ যোদ্ধা ধুঁকে ধুঁকে মরছেন। গত নয় বছরে অভাব-যন্ত্রণায় ভুগে, বিনা চিকিৎসায় ৫৭ জন প্রতিরোধযোদ্ধার মৃত্যু হয়েছে। এখনো মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন অর্ধশতাধিক বীরযোদ্ধা। কোনো রকম চিকিৎসা-সুবিধা তাদের ভাগ্যে জুটছে না। অনেক প্রতিরোধযোদ্ধা বাড়িঘর হারিয়ে মানবেতর-জীবন-যাপন করছেন। ওষুধ পথ্য দূরের কথা, দুই বেলা খাবারই জোটে না তাদের। পঁচাত্তরের প্রতিরোধ ময়দানে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা নেওয়া স্বপন চন্দ দীর্ঘদিন ধরে কিডনি ও আলসারের জটিল রোগে ভুগছেন। এক হাতে কোমর আর অন্য হাতে পেট ব্যথার জায়গায় চেপে ধরে তিনি প্রতিরোধযোদ্ধাদের সাহায্য সহযোগিতার আর্তি নিয়ে ঘুরে বেড়ান রাজধানীর এখানে-ওখানে। স্বপন চন্দ বলেন, কিছু পাওয়ার আশায় আমরা প্রতিরোধযুদ্ধ করিনি। বঙ্গবন্ধু আমাদের আদর্শের পিতা- সন্তান হিসেবে তার প্রতি যে দায়িত্ব ছিল শুধু সেটুকু পালনের চেষ্টা করেছি। কিন্তু সেই দুর্বিষহ সময়ে যাদের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে মাসের পর মাস প্রতিরোধযুদ্ধ চালিয়েছি-আজ তারা ধুঁকে ধুঁকে মারা যাবে-এটা কোনোভাবে মেনে নিতে পারি না বলেই দুয়ারে দুয়ারে সাহায্য প্রার্থনা করি-চিকিৎসার জন্য ভিক্ষা চাই। গত চার মাস ধরে সেই স্বপন চন্দ নিজেও শয্যাশায়ী।

স্বপন চন্দ জানান, প্রতিরোধযোদ্ধাদের পরিবারগুলোয় বেকারত্ব, অভাব আর কঠিন অসুখ-বিসুখের বেহাল দশার নানাচিত্র বাংলাদেশ প্রতিদিন ও নিউজ২৪’সহ পত্র-পত্রিকা ও টিভি চ্যানেলগুলোতে প্রকাশ পাওয়ায় প্রধানমন্ত্রীর সুদৃষ্টি অর্জন সম্ভব হয়। ২০১৭ ও ২০১৮ সালে কয়েকশ প্রতিরোধযোদ্ধার জন্য মাথাপিছু এক লাখ টাকা করে অনুদান সহায়তাও বরাদ্দ দেন তিনি। কিন্তু চিহ্নিত একটি চক্র সে সহায়তা বিপন্নদশাগ্রস্ত প্রতিরোধযোদ্ধা পরিবারগুলোতে পৌঁছতে দেয়নি। প্রতিরোধযোদ্ধাদের যারা সংগঠিত করেছেন অজানা আক্রোশে তাদেরই প্রধানমন্ত্রীর সহায়তা থেকে বঞ্চিত রাখা হয়েছে। স্বপন চন্দের মতো নিজের জটিল কঠিন ব্যাধির চিকিৎসায় সহায়তার আর্তি নিয়ে বঙ্গবন্ধু সৈনিকদের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরছিলেন আরেক যোদ্ধা সাধন সরকার। নেত্রকোনার দুর্গাপুর থানা সদরে তার বাড়ি। নানা আবেদন নিবেদনের বিপরীতে আশ্বাস জুটলেও কারও সহযোগিতা মেলেনি তার ভাগ্যে। অন্নক্লেশ আর বিনা চিকিৎসায় সাধন সরকার এরই মধ্যে মারা গেছেন। তার নাবালিকা দুটি মেয়ে আশ্রয়হীন অবস্থায় অপরের দয়ায় কোনোমতে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছে। বাবা-মা বিহীন মেয়ে দুটি যেন অকূল পাথারে ভাসছে। স্কুলের ছুটিছাঁটায় হোস্টেল ছেড়ে সবাই যখন নিজ নিজ বাড়ির পথে পা বাড়ায় তখন সাধনের দুই মেয়ে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থাকে। তাদের যে কোথাও দাঁড়ানোর মতো জায়গাও নেই। সাধনের মতো সাহায্য-সহযোগিতার আশায় এখনো পথ চেয়ে থাকেন অবর্ণনীয় অনটনে কাতর শতাধিক প্রতিরোধযোদ্ধা। এদের মধ্যে ৪৬ জনই ভুগছেন নানারকম জটিল কঠিন রোগে। নিজেদের সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা জানার জন্য কোনো ডাক্তারের কাছে যাওয়ার সামর্থ্য তাদের নেই। নেত্রকোনা শহরের প্রতিরোধযোদ্ধা সাইয়েদুল কাদির ক্যান্সারে ভুগছেন, কয়েক মাস ধরেই ঘরে পড়ে আছেন। নেত্রকোনা শহরের নূর ইসলাম, গফরগাঁওয়ের ইসমাইল কমান্ডার, নেত্রকোনা বালীর খুর্শেদ আলী, বাহিরচাপড়ার নূরুজ্জামান খান, সুধারঞ্জন সরকার, ফিরোজ খান, মোস্তাফিজুর রহমানদের জীবন চলে সীমাহীন কষ্টে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক, মুজিবভক্ত হিসেবে জীবনবাজি রাখা বিশ্বজিৎ নন্দীর জীবন কাটছে আজ চরম কষ্টে। ফাঁসি থেকে প্রাণ বাঁচলেও তার জীবন চাকা আর যেন ঘুরছে না। টাঙ্গাইলের আকুরটাকুর পাড়ায় তার এক ছেলে, এক মেয়ে আর স্ত্রী নিয়ে  ছোট্ট পরিবারে পরিপূর্ণ অসচ্ছলতার বৈশিষ্ট্য। তবু বিশ্বজিৎ নন্দীর মুখে হাসি যেন লেগেই আছে। একগাল হেসেই বলে ওঠেন, ‘বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের রায় কার্যকর হওয়ার পর থেকেই আনন্দে আছি। আমৃত্যু আমার হাসি বন্ধ করতে পারবে না কেউ।’ তার স্মৃতিতে আজও উজ্জ্বল ১৯৮৯ সালের ১৪ ডিসেম্বর দিনটি। ‘সেদিন জেলমুক্ত হতেই শেখ হাসিনা আমাকে ফুলের মালা দিয়ে তার সঙ্গেই ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে নিয়ে যান। সেখানেই আমার থাকার ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা।’ তবে ১৯৯৪ সালের পর আর শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা হয়নি বিশ্বজিৎ নন্দীর। বললেন, ‘এ জীবনে আমি তৃপ্ত। দেশ ও জাতির জন্য আমার যতটুকু দেওয়ার সুযোগ হয়েছিল, দিতে পেরেছি। প্রতিদান চাই না। হয়তো সামাজিক ও আর্থিকভাবে আমার অবস্থান উঁচুতে নয়। তবু ভালো আছি। আমি যা পেয়েছি, তা তো অন্যরা পাবে না।’ কিন্তু একবার বিশ্বজিৎ নন্দীর ঘরে হাজির হলেই বোঝা যায়-অলৌকির আনন্দভার বিধাতা যাহারে দেন/তার বক্ষে বেদনা অপার।’ প্রতিরোধযুদ্ধে জীবনবাজি রেখে বারবার ঝুঁকিপূর্ণ অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া গেরিলা কমান্ডার জিতেন্দ্র ভৌমিক বলেন, পিতার (বঙ্গবন্ধু) রক্তের বদলা নিতে ছেলেদের যা করণীয় তা-ই করেছি। তাই, সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার সুযোগ নিতেও ঘৃণা বোধ করেছি। অসমাপ্ত প্রতিরোধযুদ্ধের পর থেকেই টানা ৩৭টি বছর আসামের বিভিন্ন স্থানে নির্বাসনে ছিলেন তিনি। তার অনুপস্থিতিতে বাবা গজেন্দ্র ভৌমিক প্রশাসনিক নির্যাতনে রোগে শোকে মারা যান। পক্ষাঘাতে জর্জরিত মা চিত্র ভৌমিক এখনো বেঁচে আছেন। জিতেন্দ্র ভৌমিক চোখের কোণে জমে ওঠা পানি মুছতে মুছতে বলেন, ‘আমি সেই সব সন্তানতুল্য সহযোদ্ধাদের সঙ্গে প্রতারণা করে চলছি, মিথ্যা সান্ত¡না দিচ্ছি তাদের। বলি, কাল যাব ঢাকায়, পরশু যাব ঢাকায়। সব জানাব জায়গা মতো। একটা কিছু করবই। একটা কিছু হবেই হবে।’ কিন্তু সেই একটা কিছু আর করা হয়ে উঠে না জিতেন্দ্র ভৌমিকের, তাইতো নিজেই অনেকটা গা-ঢাকা দিয়ে থাকেন বিরিশিরি এলাকায়। পঁচাত্তরে প্রতিরোধযুদ্ধ চলাকালে ভবানীপুর যুদ্ধ ঘাঁটিতে স্থাপিত হাসপাতালে নার্স-কাম-চিকিৎসকের দায়িত্বে ছিলেন বারোমারী গ্রামের সূচনা ম্রং। তিনি এখন অন্যের জমিতে পাইট (কামলা) খেটে সেই রোজগারে কোনোমতে বেঁচে আছেন। নিজের আশ্রয় ভিটে থেকে তাড়িয়ে দেওয়ায় সূচনার ঠাঁই হয়েছে স্বামী-সন্তান নিয়ে অন্যের জমিতে। কষ্টের কথা বলতে গিয়ে সূচনা বারবার কান্নায় ভেঙে পড়েন। সূচনা ম্রংয়ের স্বামী শেখর হাগিদকও প্রতিরোধযোদ্ধা ছিলেন; বীরত্বের সঙ্গেই লড়াই করেছেন। একের পর এক থানা ও বিডিআর ক্যাম্প দখল করে শেখর ও তার সহযোদ্ধারা বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদের খবর ছড়িয়ে দিয়েছিলেন বিশ্বজুড়ে। কিন্তু প্রতিরোধযুদ্ধের পর নিজ গ্রামে ফিরে শেখর দেখতে পান খুনি মোশতাকচক্রের পক্ষে যারা মিছিল করেছিল সেই লোকেরা শেখরদের ধান, চাল, বাড়িঘর, সহায় সম্পদ লুটে নিয়েছে। ২০০ একর জমির মালিক শেখর হাগিদক নিঃস্ব হয়ে গেলেন রাতারাতি, মাথা গোঁজার ঠাঁইটুকুও রইল না। বাধ্য হয়েই গারো পাহাড়ের ঢাল বেয়ে তিনি পাড়ি জমান মেঘালয়ে, নির্বাসনে। কয়েক বছর আগে দেশে ফিরে এসে আরও শোচনীয় অবস্থায় দিনাতিপাত করছেন তিনি। প্রতিরোধযুদ্ধে অংশ নেওয়া কমান্ডার, যোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, জাতির জনককে হারানোর  শোকে মুহ্যমান একেকজন বীরযোদ্ধা জীবনবাজি রেখে ঝাঁপিয়ে পড়েন গেরিলা যুদ্ধে। টানা ২২ মাস যুদ্ধ শেষে তারা কেউ আর জীবনের স্বাভাবিকতায় ফিরতে পারেননি। পড়াশোনা চালাতে পারেননি, ফিরে পাননি ব্যবসা বাণিজ্যও। গোপালবাড়ীর প্রতিরোধযোদ্ধা শহীন্দ্র হাজং মারা যাওয়ার পর তার স্ত্রী মানুষের বাড়িতে ঝি-গিরি করে আহার জোটাচ্ছেন। মহেশখোলার ডা. মোস্তফা, আতানগরের দ্বীজেন সরকার, লেঙ্গুরার বিপিন গুণ, পেটেক মারাক, ভাটিপাড়ার কালিদাস, বারহাট্টার রায়মোহন সরকার, সুলতান নুরী, আবদুর রহমান, নাজিরপুরের মো. ফরিদ, দুর্গাপুরের আলেক চাঁনসহ বীরযোদ্ধা পরিবারের সদস্যরা করুণ মিনতি জানিয়ে বলেছেন, ‘আমাদের জন্য কিছু করেন-আর তো পারি না।’

এই বিভাগের আরও খবর
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা
অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’

শোবিজ

বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন
বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন

রকমারি নগর পরিক্রমা

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা