শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

চামড়া নিয়ে ত্রিপক্ষীয় বৈঠকে হট্টগোল

১০ হাজার পিস নষ্ট হয়েছে : শিল্পমন্ত্রী
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
চামড়া নিয়ে ত্রিপক্ষীয় বৈঠকে হট্টগোল

চামড়ার চলমান সংকট নিয়ে গতকাল সচিবালয়ে ত্রিপক্ষীয় বৈঠক হয়েছে। বৈঠকে চামড়ার হঠাৎ বাজার পড়ে যাওয়া এবং ট্যানারি মালিকরা আগের পাওনা পরিশোধ না করায় মন্ত্রী ও উপদেষ্টার উপস্থিতিতেই হট্টগোল হয়।

বৈঠকে সরকারের প্রতিনিধিরা বলেছেন, অর্থ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, দুই-তিনজন ব্যবসায়ী এ ঘটনা ঘটিয়েছেন।       

কত চামড়া নষ্ট হয়েছে তার সঠিক পরিসংখ্যান দিতে পারেননি ব্যবসায়ীরা। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দেন।

অন্যদিকে বাণিজ্য সচিব মো. মফিজুল ইসলাম বলেন, সরকার এতে বিব্রত। আর আড়তদাররা বলেছেন, কোরবানির পশুর চামড়ায় গরিব ও এতিমদের হক ছিল। তাদের কথা একবার ভাবুন। ছোট ব্যবসায়ীদের ঠকানো হয়েছে।

গতকাল সচিবালয়ে শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ত্রিপক্ষীয় এ বৈঠকে এসব কথা হয়। 

বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেন, এক কোটি পিস চামড়ার মধ্যে যদি ১০ শতাংশ বা তার কম এক হাজার পিস চামড়া নষ্ট হয়ে থাকে তাহলে আমরা এখানে বসেছি কেন? তার মানে কী? তার মানে হলো এখানে একটা চক্র সরকারের বদনাম করার জন্য এটা করেছে। তার মানে আসলে ঘটনাটা ঘটেনি। কিন্তু তা ছড়ানো হয়েছে। ১০ হাজার পিস নষ্ট হওয়ার জন্য এত হৈচৈ হলো কেন? আপনারা কেউ বলছেন, ২৫ শতাংশ চামড়া নষ্ট হয়েছে। আবার কেউ বলছেন, ১০ শতাংশ, কেউ বলছেন ১ বা ৫ শতাংশ। তাহলে এত হৈচৈ কেন। এটা তো হতেই পারে। প্রতি বছর তো এমনিতেই ৫ শতাংশ চামড়া নষ্ট নয়। আমি কি মনে করব, আসলে কিছুই হয়নি? সরকারকে বিব্রত করতে কেউ পরিকল্পিতভাবে এটা করেছে। তাহলে মিডিয়াতে এটা নিয়ে হৈচৈ পড়ল কেন। যদি নাটোরে, কুষ্টিয়াতে, বগুড়াতে কিছু না হয়ে থাকে, তাহলে চট্টগ্রামে আর সিলেটে কেন এমন হলো। এসব জায়গায় চামড়া কেন পুঁতে ফেলা হলো। এখানে আসলে দায়টা কার। সেটা তো জানতে হবে। উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান আরও বলেন, যদি সেটা হয়ে থাকে তাহলে সরকারের তরফ থেকে কী অ্যাকশন নিতে হবে সেটা আমি জানি। তাহলে এটা কে করেছে? কেন করেছে। আড়তদার সমিতির নেতারা বৈঠকে তথ্য তুলে ধরে বলেন, অন্তত ৩৫ লাখ পিস চামড়া নষ্ট হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তিনি এসব প্রশ্ন তোলেন।

উপদেষ্টা বলেন, আমি মনে করি চামড়া খাতের জন্য বিশ^বাজারে আমরা সিরিয়াসলি একটা গ্লোবাল প্লেয়ার হতে পারি। কিন্তু এ সম্ভাবনাটাকে নষ্ট হতে দেওয়া যাবে না। আমাদের ‘সোর্স অব র’ মেটারিয়াল আছে, যা অন্য দেশের নেই। তিনি বলেন, আমিও একজন ব্যবসায়ী। আমি কি এটা বিশ্বাস করব যে, আসলে কত পিস চামড়া নষ্ট হয়েছে সেটা আপনারা জানেন না। আপনাদের এসব বক্তব্য আমার কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।

বৈঠকে চট্টগ্রাম ও সিলেটে চামড়া নিয়ে যে ঘটনা ঘটেছে তা তদন্তের জন্য একটি কমিটি করার প্রস্তাব করেন একজন ট্যানারি মালিক। এতে কারা ঘটনার সঙ্গে জড়িত তা বেরিয়ে আসবে। এ সময় হাইড অ্যান্ড স্কিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বলেন, ট্যানারি মালিকরা সব সময় ব্যাংকের সুবিধা পেয়ে থাকেন। কিন্তু আমরা কোনো সুবিধা পাই না।

তার এ বক্তব্যের পর আড়তদার সমিতি ও ট্যানারি মালিকরা চামড়া কারসাজির দায় মিডিয়ার ওপর চাপিয়ে বিভিন্ন রকম বক্তব্য দিতে থাকেন। মানিকগঞ্জের একজন আড়তদার বলেন, এটা সরকার ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে বেকায়দায় ফেলতে এসব করা হয়েছে। এসব মিডিয়ার সৃষ্টি। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আাগেই আভাস দিয়েছিল এমন পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। তারপরও একটি চক্র প্রান্তিক পর্যায়ে গিয়ে মিডিয়াকে সামনে এনে একটা বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। আমাদের মতো ব্যবসায়ীরা এটা করেন না। কওমি মাদ্রাসা থেকে আমরা চামড়া নিয়ে আসতাম। কিন্তু এ বছর তাদের সুকৌশলে একটা মেসেজ দেওয়া হয়েছে। চামড়া সংগ্রহ করবা না। যার মাধ্যমে অহেতুকভাবে চামড়াশিল্পকে একটা প্রশ্নের মুখে ফেলা হলো।

অপর একজন আড়তদার হঠাৎ বলে ওঠেন তাহলে আজকের বৈঠকে কোনো সমাধান হলো না। এটা সফল হলো। আমাদের সমস্যা তো সমাধান হলো না। ট্যানারি মালিকরা একটা সিন্ডিকেট করে। তারা আমাদের বিপদে ফেলেন। তারা কোরবানির পর দুই-আড়াই মাস কোনো চামড়া কেনেন না। পরে সেটা গন্ধ হয়ে যায়। যারা চামড়ার ব্যবসা করেন, তারা জানেন দুই-আড়াই মাস পড়ে থাকলে এটার কী হয়। তারা নিলেও অর্ধেক বাদ দিয়ে দেয়। এ সময় ট্যানারি মালিকদের কয়েকজন পাল্টা বক্তব্য দিয়ে এটা সঠিক নয় বলে দাবি করেন। এ সময় বৈঠকে হট্টগোলের সৃষ্টি হয়। সালমান এফ রহমান বার বার মাইক নিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করেন।

অন্যদিকে বিজিএমইএ সভাপতি সিদ্দিকুর বলেন, হৈচৈ করেন কেন। এভাবে তো সমাধান হবে না। আমরা তো সমাধানের জন্যই বসেছি। পরে সালমান রহমান বলেন, আগে কী হয়েছে না হয়েছে সেগুলো ভুলে যান। এই ঈদে কী হয়েছে সে আলোচনায় আসুন। আপনারা দরকার হলে আলাদাভাবে বসেন।

বাণিজ্য সচিব মো. মফিজুল ইসলাম বলেন, আপনারা কেউ কোনো দায়িত্ব নিতে চাচ্ছেন না। এটা তো ঠিক নয়। আপনাদের একটা সমিতি আছে। যেমন বিজিএমইর কোনো মেম্বার কোনো দোষ করলে তাকে শাস্তি পেতে হয়। কিন্তু এ ঘটনা যারা ঘটাল তাদের ব্যাপারে আপনারা কী অ্যাকশন নিয়েছেন। আপনাদের বক্তব্যে আমি যা বুঝলাম তাতে আপনারা দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিয়েছেন। এতে সরকার বিব্রত। এটা আমরা দেখব। এ পরিস্থিতি থেকে আমরা উত্তরণ চাই। আপনারা একদিকে রপ্তানি করতে দেবেন না। আবার মালও কিনবেন না। এতে তো যে কেউই বুঝতে পারে আসলে বিষয়টা কী? এর একটা সমাধান হতে হবে।

ট্যানারি মালিকদের পক্ষে সৈয়দ নাসিম মনজুর বলেন, আমরা সিন্ডিকেট নই। আমরা ব্যবসায়ী। যারা ইচ্ছাকৃতভাবে টাকা পরিশোধ করেন না তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। আমরা এক বিলিয়ন ডলার রপ্তানি করছি। সেটা যখন পাঁচ বিলিয়ন ডলারে নেওয়া সম্ভব ঠিক তখনই এমন একটা ঘটনা ঘটানো হলো। সেটা কেন? তার পেছনে কারা- এটা দেখা দরকার। এ ছাড়া বিশ্বের তিনটি দেশ অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল আর আমেরিকা সবচেয়ে বেশি চামড়া উৎপাদন ও রপ্তানি করে। তারাও এখন লো গ্রেডের চামড়া মাটিতে পুঁতে ফেলছে। ভারতও কাঁচা চামড়া নদীতে ফেলে দিচ্ছে। ফলে এটা একটা গ্লোবাল চ্যালেঞ্জও।

শিল্পমন্ত্রীর ব্রিফিং : ১ কোটি চামড়ার মধ্যে ১০ হাজার পিস এ বছর নষ্ট হয়েছে বলে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন। তিনি বলেন, বিপুল পরিমাণ চামড়া পানিতে ফেলে দেওয়ার যে তথ্য গণমাধ্যমে প্রচার করা হয়েছে তা সঠিক নয়। বরং এটা যদি হয়েই থাকে তাহলে তা বিএনপি করেছে।

গতকাল সচিবালয়ে চামড়া ব্যবসায়ী, আড়তদার ও ট্যানারি মালিকদের সঙ্গে তিন ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক শেষে সংবাদ ব্রিফিংয়ে মন্ত্রী এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।

শিল্পমন্ত্রী বলেন, একটি দেশ যখন সম্ভাবনার দিকে আগায়, তা ব্যাহত করতে একটা চক্র কাজ করছে। বিভিন্ন জেলা থেকে আসা প্রতিনিধিরা জানিয়েছেন, ১ কোটি চামড়ার মধ্যে এবার দশমিক ১০ শতাংশ চামড়া নষ্ট হয়েছে। এবার যেহেতু গরম পড়েছে সে জন্যই ১০ হাজার পিস চামড়া নষ্ট হয়েছে। কিন্তু প্রতিবছর এমনিতেই দশমিক ৫ শতাংশ চামড়া নষ্ট হয়ে থাকে বলে ব্যবসায়ীরা বৈঠকে জানিয়েছেন। বৈঠকে দেনা-পাওনার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, আগে কিন্তু তারা পাওনার জন্য কখনো কমপ্লেইন করেনি। সেখানে যে আস্থার বিষয় সেটি কাজ করেছে। মৌসুমি ব্যবসায়ীরা এ ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়। কিন্তু তখন তারা না বুঝে অধিক লাভের আশায় এখানে বিনিয়োগ করে। আর পুঁজি হারালে তাদের মাথা নষ্ট হয়ে যায়। এ ধরনের ব্যবসায়ীরাই এবার মিডিয়াকে মিসগাইড করেছে।

মন্ত্রী বলেন, চামড়াশিল্পে কোনো সমস্যা নেই। চামড়ার বিষয়ে নীতিমালা হচ্ছে, আর আজকের (গতকাল) বৈঠকে বিষয়টি সমাধান হয়েছে। তাদের মধ্যে যে দেনা-পাওনার বিষয়টি রয়েছে সেটি আগামী ২২ তারিখ তারা বসে সিদ্ধান্ত নেবে। চামড়া কেনা ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। তিনি বলেন, কিছু কিছু রাজনৈতিক উদ্দেশ্য এখানে কাজ করেছে বলে জেলা থেকে যারা এসেছেন তারা জানিয়েছেন। এগুলো আমরা গুরুত্ব দিই না। আমরা এ বিষয়ে সচেতন। এখন চামড়া পুড়িয়ে ছবি দিলে আমাদের কিছু করার নেই। চামড়া রপ্তানির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, অবস্থা বুঝে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এটা কাঁচামাল। রপ্তানি করা একটা প্রক্রিয়ার ব্যাপার। আমরা প্রয়োজন মনে করলে রপ্তানি করব।

প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেন, কোরবানিতে ১ কোটি চামড়া হয়। এবার তার মধ্যে ১০ হাজার চামড়া নষ্ট হয়েছে। মাটিতে যে চামড়া গেছে তাসহ ১০ হাজার পিস। প্রতিবছর কিন্তু ৫ হাজার চামড়া এমনিতেই নষ্ট হয়। জেলা থেকে আসা প্রতিনিধিরা জানিয়েছেন, চিটাগাং ও সিলেটে বেশি চামড়া নষ্ট হয়েছে। নাটোরে নষ্টই হয়নি। আর কুষ্টিয়ায় কিছু নষ্ট হয়েছে।

কাঁচা চামড়ার দরপতন নিয়ে তদন্ত চেয়ে রিট : কোরবানির পশুর চামড়ার দরপতনের কারণ খুঁজতে বিচারিক তদন্তের নির্দেশনা চেয়ে রিট আবেদন হয়েছে। বিভিন্ন সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদন যুক্ত করে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মহিউদ্দিন মো. হানিফ (ফরহাদ) গতকাল হাই কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় আবেদনটি করেন। পরে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, আজ (রবিবার) দুটি বেঞ্চে রিট আবেদনটি উপস্থাপন করা হলে আদালত শুনানি নিতে অপারগতা প্রকাশ করে। সোমবার অন্য একটি বেঞ্চে উপস্থাপন করা হবে।

চামড়ার অপ্রত্যাশিত দরপতন প্রতিরোধে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা ও ব্যর্থতা কেন অবৈধ হবে না, দরপতনের কারণ খুঁজতে একটি জুডিশিয়াল (বিচারিক) তদন্ত করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, দরপতনের জন্য দায়ীদের ব্যবসায়িক নিবন্ধন কেন বাতিল করা হবে না মর্মে রুল চাওয়া হয়েছে রিটে। বাণিজ্য সচিব, শিল্প সচিব, বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ হাইড অ্যান্ড মার্চেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতিকে রিটে বিবাদী করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ