শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

চামড়া নিয়ে ত্রিপক্ষীয় বৈঠকে হট্টগোল

১০ হাজার পিস নষ্ট হয়েছে : শিল্পমন্ত্রী
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
চামড়া নিয়ে ত্রিপক্ষীয় বৈঠকে হট্টগোল

চামড়ার চলমান সংকট নিয়ে গতকাল সচিবালয়ে ত্রিপক্ষীয় বৈঠক হয়েছে। বৈঠকে চামড়ার হঠাৎ বাজার পড়ে যাওয়া এবং ট্যানারি মালিকরা আগের পাওনা পরিশোধ না করায় মন্ত্রী ও উপদেষ্টার উপস্থিতিতেই হট্টগোল হয়।

বৈঠকে সরকারের প্রতিনিধিরা বলেছেন, অর্থ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, দুই-তিনজন ব্যবসায়ী এ ঘটনা ঘটিয়েছেন।       

কত চামড়া নষ্ট হয়েছে তার সঠিক পরিসংখ্যান দিতে পারেননি ব্যবসায়ীরা। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দেন।

অন্যদিকে বাণিজ্য সচিব মো. মফিজুল ইসলাম বলেন, সরকার এতে বিব্রত। আর আড়তদাররা বলেছেন, কোরবানির পশুর চামড়ায় গরিব ও এতিমদের হক ছিল। তাদের কথা একবার ভাবুন। ছোট ব্যবসায়ীদের ঠকানো হয়েছে।

গতকাল সচিবালয়ে শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ত্রিপক্ষীয় এ বৈঠকে এসব কথা হয়। 

বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেন, এক কোটি পিস চামড়ার মধ্যে যদি ১০ শতাংশ বা তার কম এক হাজার পিস চামড়া নষ্ট হয়ে থাকে তাহলে আমরা এখানে বসেছি কেন? তার মানে কী? তার মানে হলো এখানে একটা চক্র সরকারের বদনাম করার জন্য এটা করেছে। তার মানে আসলে ঘটনাটা ঘটেনি। কিন্তু তা ছড়ানো হয়েছে। ১০ হাজার পিস নষ্ট হওয়ার জন্য এত হৈচৈ হলো কেন? আপনারা কেউ বলছেন, ২৫ শতাংশ চামড়া নষ্ট হয়েছে। আবার কেউ বলছেন, ১০ শতাংশ, কেউ বলছেন ১ বা ৫ শতাংশ। তাহলে এত হৈচৈ কেন। এটা তো হতেই পারে। প্রতি বছর তো এমনিতেই ৫ শতাংশ চামড়া নষ্ট নয়। আমি কি মনে করব, আসলে কিছুই হয়নি? সরকারকে বিব্রত করতে কেউ পরিকল্পিতভাবে এটা করেছে। তাহলে মিডিয়াতে এটা নিয়ে হৈচৈ পড়ল কেন। যদি নাটোরে, কুষ্টিয়াতে, বগুড়াতে কিছু না হয়ে থাকে, তাহলে চট্টগ্রামে আর সিলেটে কেন এমন হলো। এসব জায়গায় চামড়া কেন পুঁতে ফেলা হলো। এখানে আসলে দায়টা কার। সেটা তো জানতে হবে। উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান আরও বলেন, যদি সেটা হয়ে থাকে তাহলে সরকারের তরফ থেকে কী অ্যাকশন নিতে হবে সেটা আমি জানি। তাহলে এটা কে করেছে? কেন করেছে। আড়তদার সমিতির নেতারা বৈঠকে তথ্য তুলে ধরে বলেন, অন্তত ৩৫ লাখ পিস চামড়া নষ্ট হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তিনি এসব প্রশ্ন তোলেন।

উপদেষ্টা বলেন, আমি মনে করি চামড়া খাতের জন্য বিশ^বাজারে আমরা সিরিয়াসলি একটা গ্লোবাল প্লেয়ার হতে পারি। কিন্তু এ সম্ভাবনাটাকে নষ্ট হতে দেওয়া যাবে না। আমাদের ‘সোর্স অব র’ মেটারিয়াল আছে, যা অন্য দেশের নেই। তিনি বলেন, আমিও একজন ব্যবসায়ী। আমি কি এটা বিশ্বাস করব যে, আসলে কত পিস চামড়া নষ্ট হয়েছে সেটা আপনারা জানেন না। আপনাদের এসব বক্তব্য আমার কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।

বৈঠকে চট্টগ্রাম ও সিলেটে চামড়া নিয়ে যে ঘটনা ঘটেছে তা তদন্তের জন্য একটি কমিটি করার প্রস্তাব করেন একজন ট্যানারি মালিক। এতে কারা ঘটনার সঙ্গে জড়িত তা বেরিয়ে আসবে। এ সময় হাইড অ্যান্ড স্কিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বলেন, ট্যানারি মালিকরা সব সময় ব্যাংকের সুবিধা পেয়ে থাকেন। কিন্তু আমরা কোনো সুবিধা পাই না।

তার এ বক্তব্যের পর আড়তদার সমিতি ও ট্যানারি মালিকরা চামড়া কারসাজির দায় মিডিয়ার ওপর চাপিয়ে বিভিন্ন রকম বক্তব্য দিতে থাকেন। মানিকগঞ্জের একজন আড়তদার বলেন, এটা সরকার ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে বেকায়দায় ফেলতে এসব করা হয়েছে। এসব মিডিয়ার সৃষ্টি। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আাগেই আভাস দিয়েছিল এমন পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। তারপরও একটি চক্র প্রান্তিক পর্যায়ে গিয়ে মিডিয়াকে সামনে এনে একটা বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। আমাদের মতো ব্যবসায়ীরা এটা করেন না। কওমি মাদ্রাসা থেকে আমরা চামড়া নিয়ে আসতাম। কিন্তু এ বছর তাদের সুকৌশলে একটা মেসেজ দেওয়া হয়েছে। চামড়া সংগ্রহ করবা না। যার মাধ্যমে অহেতুকভাবে চামড়াশিল্পকে একটা প্রশ্নের মুখে ফেলা হলো।

অপর একজন আড়তদার হঠাৎ বলে ওঠেন তাহলে আজকের বৈঠকে কোনো সমাধান হলো না। এটা সফল হলো। আমাদের সমস্যা তো সমাধান হলো না। ট্যানারি মালিকরা একটা সিন্ডিকেট করে। তারা আমাদের বিপদে ফেলেন। তারা কোরবানির পর দুই-আড়াই মাস কোনো চামড়া কেনেন না। পরে সেটা গন্ধ হয়ে যায়। যারা চামড়ার ব্যবসা করেন, তারা জানেন দুই-আড়াই মাস পড়ে থাকলে এটার কী হয়। তারা নিলেও অর্ধেক বাদ দিয়ে দেয়। এ সময় ট্যানারি মালিকদের কয়েকজন পাল্টা বক্তব্য দিয়ে এটা সঠিক নয় বলে দাবি করেন। এ সময় বৈঠকে হট্টগোলের সৃষ্টি হয়। সালমান এফ রহমান বার বার মাইক নিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করেন।

অন্যদিকে বিজিএমইএ সভাপতি সিদ্দিকুর বলেন, হৈচৈ করেন কেন। এভাবে তো সমাধান হবে না। আমরা তো সমাধানের জন্যই বসেছি। পরে সালমান রহমান বলেন, আগে কী হয়েছে না হয়েছে সেগুলো ভুলে যান। এই ঈদে কী হয়েছে সে আলোচনায় আসুন। আপনারা দরকার হলে আলাদাভাবে বসেন।

বাণিজ্য সচিব মো. মফিজুল ইসলাম বলেন, আপনারা কেউ কোনো দায়িত্ব নিতে চাচ্ছেন না। এটা তো ঠিক নয়। আপনাদের একটা সমিতি আছে। যেমন বিজিএমইর কোনো মেম্বার কোনো দোষ করলে তাকে শাস্তি পেতে হয়। কিন্তু এ ঘটনা যারা ঘটাল তাদের ব্যাপারে আপনারা কী অ্যাকশন নিয়েছেন। আপনাদের বক্তব্যে আমি যা বুঝলাম তাতে আপনারা দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিয়েছেন। এতে সরকার বিব্রত। এটা আমরা দেখব। এ পরিস্থিতি থেকে আমরা উত্তরণ চাই। আপনারা একদিকে রপ্তানি করতে দেবেন না। আবার মালও কিনবেন না। এতে তো যে কেউই বুঝতে পারে আসলে বিষয়টা কী? এর একটা সমাধান হতে হবে।

ট্যানারি মালিকদের পক্ষে সৈয়দ নাসিম মনজুর বলেন, আমরা সিন্ডিকেট নই। আমরা ব্যবসায়ী। যারা ইচ্ছাকৃতভাবে টাকা পরিশোধ করেন না তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। আমরা এক বিলিয়ন ডলার রপ্তানি করছি। সেটা যখন পাঁচ বিলিয়ন ডলারে নেওয়া সম্ভব ঠিক তখনই এমন একটা ঘটনা ঘটানো হলো। সেটা কেন? তার পেছনে কারা- এটা দেখা দরকার। এ ছাড়া বিশ্বের তিনটি দেশ অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল আর আমেরিকা সবচেয়ে বেশি চামড়া উৎপাদন ও রপ্তানি করে। তারাও এখন লো গ্রেডের চামড়া মাটিতে পুঁতে ফেলছে। ভারতও কাঁচা চামড়া নদীতে ফেলে দিচ্ছে। ফলে এটা একটা গ্লোবাল চ্যালেঞ্জও।

শিল্পমন্ত্রীর ব্রিফিং : ১ কোটি চামড়ার মধ্যে ১০ হাজার পিস এ বছর নষ্ট হয়েছে বলে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন। তিনি বলেন, বিপুল পরিমাণ চামড়া পানিতে ফেলে দেওয়ার যে তথ্য গণমাধ্যমে প্রচার করা হয়েছে তা সঠিক নয়। বরং এটা যদি হয়েই থাকে তাহলে তা বিএনপি করেছে।

গতকাল সচিবালয়ে চামড়া ব্যবসায়ী, আড়তদার ও ট্যানারি মালিকদের সঙ্গে তিন ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক শেষে সংবাদ ব্রিফিংয়ে মন্ত্রী এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।

শিল্পমন্ত্রী বলেন, একটি দেশ যখন সম্ভাবনার দিকে আগায়, তা ব্যাহত করতে একটা চক্র কাজ করছে। বিভিন্ন জেলা থেকে আসা প্রতিনিধিরা জানিয়েছেন, ১ কোটি চামড়ার মধ্যে এবার দশমিক ১০ শতাংশ চামড়া নষ্ট হয়েছে। এবার যেহেতু গরম পড়েছে সে জন্যই ১০ হাজার পিস চামড়া নষ্ট হয়েছে। কিন্তু প্রতিবছর এমনিতেই দশমিক ৫ শতাংশ চামড়া নষ্ট হয়ে থাকে বলে ব্যবসায়ীরা বৈঠকে জানিয়েছেন। বৈঠকে দেনা-পাওনার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, আগে কিন্তু তারা পাওনার জন্য কখনো কমপ্লেইন করেনি। সেখানে যে আস্থার বিষয় সেটি কাজ করেছে। মৌসুমি ব্যবসায়ীরা এ ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়। কিন্তু তখন তারা না বুঝে অধিক লাভের আশায় এখানে বিনিয়োগ করে। আর পুঁজি হারালে তাদের মাথা নষ্ট হয়ে যায়। এ ধরনের ব্যবসায়ীরাই এবার মিডিয়াকে মিসগাইড করেছে।

মন্ত্রী বলেন, চামড়াশিল্পে কোনো সমস্যা নেই। চামড়ার বিষয়ে নীতিমালা হচ্ছে, আর আজকের (গতকাল) বৈঠকে বিষয়টি সমাধান হয়েছে। তাদের মধ্যে যে দেনা-পাওনার বিষয়টি রয়েছে সেটি আগামী ২২ তারিখ তারা বসে সিদ্ধান্ত নেবে। চামড়া কেনা ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। তিনি বলেন, কিছু কিছু রাজনৈতিক উদ্দেশ্য এখানে কাজ করেছে বলে জেলা থেকে যারা এসেছেন তারা জানিয়েছেন। এগুলো আমরা গুরুত্ব দিই না। আমরা এ বিষয়ে সচেতন। এখন চামড়া পুড়িয়ে ছবি দিলে আমাদের কিছু করার নেই। চামড়া রপ্তানির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, অবস্থা বুঝে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এটা কাঁচামাল। রপ্তানি করা একটা প্রক্রিয়ার ব্যাপার। আমরা প্রয়োজন মনে করলে রপ্তানি করব।

প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেন, কোরবানিতে ১ কোটি চামড়া হয়। এবার তার মধ্যে ১০ হাজার চামড়া নষ্ট হয়েছে। মাটিতে যে চামড়া গেছে তাসহ ১০ হাজার পিস। প্রতিবছর কিন্তু ৫ হাজার চামড়া এমনিতেই নষ্ট হয়। জেলা থেকে আসা প্রতিনিধিরা জানিয়েছেন, চিটাগাং ও সিলেটে বেশি চামড়া নষ্ট হয়েছে। নাটোরে নষ্টই হয়নি। আর কুষ্টিয়ায় কিছু নষ্ট হয়েছে।

কাঁচা চামড়ার দরপতন নিয়ে তদন্ত চেয়ে রিট : কোরবানির পশুর চামড়ার দরপতনের কারণ খুঁজতে বিচারিক তদন্তের নির্দেশনা চেয়ে রিট আবেদন হয়েছে। বিভিন্ন সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদন যুক্ত করে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মহিউদ্দিন মো. হানিফ (ফরহাদ) গতকাল হাই কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় আবেদনটি করেন। পরে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, আজ (রবিবার) দুটি বেঞ্চে রিট আবেদনটি উপস্থাপন করা হলে আদালত শুনানি নিতে অপারগতা প্রকাশ করে। সোমবার অন্য একটি বেঞ্চে উপস্থাপন করা হবে।

চামড়ার অপ্রত্যাশিত দরপতন প্রতিরোধে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা ও ব্যর্থতা কেন অবৈধ হবে না, দরপতনের কারণ খুঁজতে একটি জুডিশিয়াল (বিচারিক) তদন্ত করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, দরপতনের জন্য দায়ীদের ব্যবসায়িক নিবন্ধন কেন বাতিল করা হবে না মর্মে রুল চাওয়া হয়েছে রিটে। বাণিজ্য সচিব, শিল্প সচিব, বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ হাইড অ্যান্ড মার্চেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতিকে রিটে বিবাদী করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
‌‘পরিবারে পুরুষের সঙ্গে নারী জেলেদেরও কার্ড থাকতে হবে’
‌‘পরিবারে পুরুষের সঙ্গে নারী জেলেদেরও কার্ড থাকতে হবে’

৩১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

৩৩ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে ৪১টি মণ্ডপে উদযাপিত হবে শারদীয় দুর্গোৎসব
রাঙামাটিতে ৪১টি মণ্ডপে উদযাপিত হবে শারদীয় দুর্গোৎসব

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চবিতে সংঘর্ষ, আশঙ্ক্ষাজনক দুইজনই এখন সুস্থ
চবিতে সংঘর্ষ, আশঙ্ক্ষাজনক দুইজনই এখন সুস্থ

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাকসু নির্বাচন : ত্রুটিমুক্ত ওএমআর মেশিনে ভোগ গণনা চায় শিবির
রাকসু নির্বাচন : ত্রুটিমুক্ত ওএমআর মেশিনে ভোগ গণনা চায় শিবির

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জলাবদ্ধতা নিরসনে দেবহাটার বিভিন্ন খালে মৎস্য অধিদপ্তরের অভিযান
জলাবদ্ধতা নিরসনে দেবহাটার বিভিন্ন খালে মৎস্য অধিদপ্তরের অভিযান

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় মা-ছেলেসহ নিহত ৪
হবিগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় মা-ছেলেসহ নিহত ৪

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএসসি ও ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের দাবি যাচাইয়ে ৬ সদস্যের কমিটি
বিএসসি ও ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের দাবি যাচাইয়ে ৬ সদস্যের কমিটি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কোয়ালিটি এডুকেশনের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে বাউবি : উপাচার্য
কোয়ালিটি এডুকেশনের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে বাউবি : উপাচার্য

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়া পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বগুড়া পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় সাড়ে চার কিলোমিটার বেড়িবাঁধ বিধ্বস্ত, শঙ্কায় কৃষকরা
কলাপাড়ায় সাড়ে চার কিলোমিটার বেড়িবাঁধ বিধ্বস্ত, শঙ্কায় কৃষকরা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই স্বচ্ছ ও উৎসবমুখর নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই স্বচ্ছ ও উৎসবমুখর নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ছাত্র সমাবেশ ও র‌্যালি
গাইবান্ধায় ছাত্র সমাবেশ ও র‌্যালি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া লেখক চক্রের ৩৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
বগুড়া লেখক চক্রের ৩৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজায় কোনো ধরনের হুমকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দুর্গাপূজায় কোনো ধরনের হুমকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবার সংক্রমণে ১৯ জনের মৃত্যু
ভারতে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবার সংক্রমণে ১৯ জনের মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের হত্যার হুমকির প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ
রংপুরে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের হত্যার হুমকির প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেট-ঢাকা মহাসড়কে দুর্ঘটনায় মা-ছেলে নিহত
সিলেট-ঢাকা মহাসড়কে দুর্ঘটনায় মা-ছেলে নিহত

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজা শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদে উদযাপিত হবে : আইজিপি
দুর্গাপূজা শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদে উদযাপিত হবে : আইজিপি

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ-জাকেরের উন্নতি
আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ-জাকেরের উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজেক থেকে ফেরার পথে জিপ খাদে পড়ে নারী পর্যটক নিহত, আহত ১২
সাজেক থেকে ফেরার পথে জিপ খাদে পড়ে নারী পর্যটক নিহত, আহত ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচন : ভোট হাতে গণনাসহ ছাত্রদলের ৬-দফা দাবি
রাকসু নির্বাচন : ভোট হাতে গণনাসহ ছাত্রদলের ৬-দফা দাবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেনীতে মাদকসহ গ্রেফতার ১
ফেনীতে মাদকসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনিয়ম দূর করতে প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
অনিয়ম দূর করতে প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে : পরিকল্পনা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
যশোরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তারেক রহমান
গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম