শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

চামড়া নিয়ে ত্রিপক্ষীয় বৈঠকে হট্টগোল

১০ হাজার পিস নষ্ট হয়েছে : শিল্পমন্ত্রী
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
চামড়া নিয়ে ত্রিপক্ষীয় বৈঠকে হট্টগোল

চামড়ার চলমান সংকট নিয়ে গতকাল সচিবালয়ে ত্রিপক্ষীয় বৈঠক হয়েছে। বৈঠকে চামড়ার হঠাৎ বাজার পড়ে যাওয়া এবং ট্যানারি মালিকরা আগের পাওনা পরিশোধ না করায় মন্ত্রী ও উপদেষ্টার উপস্থিতিতেই হট্টগোল হয়।

বৈঠকে সরকারের প্রতিনিধিরা বলেছেন, অর্থ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, দুই-তিনজন ব্যবসায়ী এ ঘটনা ঘটিয়েছেন।       

কত চামড়া নষ্ট হয়েছে তার সঠিক পরিসংখ্যান দিতে পারেননি ব্যবসায়ীরা। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দেন।

অন্যদিকে বাণিজ্য সচিব মো. মফিজুল ইসলাম বলেন, সরকার এতে বিব্রত। আর আড়তদাররা বলেছেন, কোরবানির পশুর চামড়ায় গরিব ও এতিমদের হক ছিল। তাদের কথা একবার ভাবুন। ছোট ব্যবসায়ীদের ঠকানো হয়েছে।

গতকাল সচিবালয়ে শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ত্রিপক্ষীয় এ বৈঠকে এসব কথা হয়। 

বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেন, এক কোটি পিস চামড়ার মধ্যে যদি ১০ শতাংশ বা তার কম এক হাজার পিস চামড়া নষ্ট হয়ে থাকে তাহলে আমরা এখানে বসেছি কেন? তার মানে কী? তার মানে হলো এখানে একটা চক্র সরকারের বদনাম করার জন্য এটা করেছে। তার মানে আসলে ঘটনাটা ঘটেনি। কিন্তু তা ছড়ানো হয়েছে। ১০ হাজার পিস নষ্ট হওয়ার জন্য এত হৈচৈ হলো কেন? আপনারা কেউ বলছেন, ২৫ শতাংশ চামড়া নষ্ট হয়েছে। আবার কেউ বলছেন, ১০ শতাংশ, কেউ বলছেন ১ বা ৫ শতাংশ। তাহলে এত হৈচৈ কেন। এটা তো হতেই পারে। প্রতি বছর তো এমনিতেই ৫ শতাংশ চামড়া নষ্ট নয়। আমি কি মনে করব, আসলে কিছুই হয়নি? সরকারকে বিব্রত করতে কেউ পরিকল্পিতভাবে এটা করেছে। তাহলে মিডিয়াতে এটা নিয়ে হৈচৈ পড়ল কেন। যদি নাটোরে, কুষ্টিয়াতে, বগুড়াতে কিছু না হয়ে থাকে, তাহলে চট্টগ্রামে আর সিলেটে কেন এমন হলো। এসব জায়গায় চামড়া কেন পুঁতে ফেলা হলো। এখানে আসলে দায়টা কার। সেটা তো জানতে হবে। উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান আরও বলেন, যদি সেটা হয়ে থাকে তাহলে সরকারের তরফ থেকে কী অ্যাকশন নিতে হবে সেটা আমি জানি। তাহলে এটা কে করেছে? কেন করেছে। আড়তদার সমিতির নেতারা বৈঠকে তথ্য তুলে ধরে বলেন, অন্তত ৩৫ লাখ পিস চামড়া নষ্ট হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তিনি এসব প্রশ্ন তোলেন।

উপদেষ্টা বলেন, আমি মনে করি চামড়া খাতের জন্য বিশ^বাজারে আমরা সিরিয়াসলি একটা গ্লোবাল প্লেয়ার হতে পারি। কিন্তু এ সম্ভাবনাটাকে নষ্ট হতে দেওয়া যাবে না। আমাদের ‘সোর্স অব র’ মেটারিয়াল আছে, যা অন্য দেশের নেই। তিনি বলেন, আমিও একজন ব্যবসায়ী। আমি কি এটা বিশ্বাস করব যে, আসলে কত পিস চামড়া নষ্ট হয়েছে সেটা আপনারা জানেন না। আপনাদের এসব বক্তব্য আমার কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।

বৈঠকে চট্টগ্রাম ও সিলেটে চামড়া নিয়ে যে ঘটনা ঘটেছে তা তদন্তের জন্য একটি কমিটি করার প্রস্তাব করেন একজন ট্যানারি মালিক। এতে কারা ঘটনার সঙ্গে জড়িত তা বেরিয়ে আসবে। এ সময় হাইড অ্যান্ড স্কিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বলেন, ট্যানারি মালিকরা সব সময় ব্যাংকের সুবিধা পেয়ে থাকেন। কিন্তু আমরা কোনো সুবিধা পাই না।

তার এ বক্তব্যের পর আড়তদার সমিতি ও ট্যানারি মালিকরা চামড়া কারসাজির দায় মিডিয়ার ওপর চাপিয়ে বিভিন্ন রকম বক্তব্য দিতে থাকেন। মানিকগঞ্জের একজন আড়তদার বলেন, এটা সরকার ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে বেকায়দায় ফেলতে এসব করা হয়েছে। এসব মিডিয়ার সৃষ্টি। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আাগেই আভাস দিয়েছিল এমন পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। তারপরও একটি চক্র প্রান্তিক পর্যায়ে গিয়ে মিডিয়াকে সামনে এনে একটা বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। আমাদের মতো ব্যবসায়ীরা এটা করেন না। কওমি মাদ্রাসা থেকে আমরা চামড়া নিয়ে আসতাম। কিন্তু এ বছর তাদের সুকৌশলে একটা মেসেজ দেওয়া হয়েছে। চামড়া সংগ্রহ করবা না। যার মাধ্যমে অহেতুকভাবে চামড়াশিল্পকে একটা প্রশ্নের মুখে ফেলা হলো।

অপর একজন আড়তদার হঠাৎ বলে ওঠেন তাহলে আজকের বৈঠকে কোনো সমাধান হলো না। এটা সফল হলো। আমাদের সমস্যা তো সমাধান হলো না। ট্যানারি মালিকরা একটা সিন্ডিকেট করে। তারা আমাদের বিপদে ফেলেন। তারা কোরবানির পর দুই-আড়াই মাস কোনো চামড়া কেনেন না। পরে সেটা গন্ধ হয়ে যায়। যারা চামড়ার ব্যবসা করেন, তারা জানেন দুই-আড়াই মাস পড়ে থাকলে এটার কী হয়। তারা নিলেও অর্ধেক বাদ দিয়ে দেয়। এ সময় ট্যানারি মালিকদের কয়েকজন পাল্টা বক্তব্য দিয়ে এটা সঠিক নয় বলে দাবি করেন। এ সময় বৈঠকে হট্টগোলের সৃষ্টি হয়। সালমান এফ রহমান বার বার মাইক নিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করেন।

অন্যদিকে বিজিএমইএ সভাপতি সিদ্দিকুর বলেন, হৈচৈ করেন কেন। এভাবে তো সমাধান হবে না। আমরা তো সমাধানের জন্যই বসেছি। পরে সালমান রহমান বলেন, আগে কী হয়েছে না হয়েছে সেগুলো ভুলে যান। এই ঈদে কী হয়েছে সে আলোচনায় আসুন। আপনারা দরকার হলে আলাদাভাবে বসেন।

বাণিজ্য সচিব মো. মফিজুল ইসলাম বলেন, আপনারা কেউ কোনো দায়িত্ব নিতে চাচ্ছেন না। এটা তো ঠিক নয়। আপনাদের একটা সমিতি আছে। যেমন বিজিএমইর কোনো মেম্বার কোনো দোষ করলে তাকে শাস্তি পেতে হয়। কিন্তু এ ঘটনা যারা ঘটাল তাদের ব্যাপারে আপনারা কী অ্যাকশন নিয়েছেন। আপনাদের বক্তব্যে আমি যা বুঝলাম তাতে আপনারা দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিয়েছেন। এতে সরকার বিব্রত। এটা আমরা দেখব। এ পরিস্থিতি থেকে আমরা উত্তরণ চাই। আপনারা একদিকে রপ্তানি করতে দেবেন না। আবার মালও কিনবেন না। এতে তো যে কেউই বুঝতে পারে আসলে বিষয়টা কী? এর একটা সমাধান হতে হবে।

ট্যানারি মালিকদের পক্ষে সৈয়দ নাসিম মনজুর বলেন, আমরা সিন্ডিকেট নই। আমরা ব্যবসায়ী। যারা ইচ্ছাকৃতভাবে টাকা পরিশোধ করেন না তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। আমরা এক বিলিয়ন ডলার রপ্তানি করছি। সেটা যখন পাঁচ বিলিয়ন ডলারে নেওয়া সম্ভব ঠিক তখনই এমন একটা ঘটনা ঘটানো হলো। সেটা কেন? তার পেছনে কারা- এটা দেখা দরকার। এ ছাড়া বিশ্বের তিনটি দেশ অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল আর আমেরিকা সবচেয়ে বেশি চামড়া উৎপাদন ও রপ্তানি করে। তারাও এখন লো গ্রেডের চামড়া মাটিতে পুঁতে ফেলছে। ভারতও কাঁচা চামড়া নদীতে ফেলে দিচ্ছে। ফলে এটা একটা গ্লোবাল চ্যালেঞ্জও।

শিল্পমন্ত্রীর ব্রিফিং : ১ কোটি চামড়ার মধ্যে ১০ হাজার পিস এ বছর নষ্ট হয়েছে বলে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন। তিনি বলেন, বিপুল পরিমাণ চামড়া পানিতে ফেলে দেওয়ার যে তথ্য গণমাধ্যমে প্রচার করা হয়েছে তা সঠিক নয়। বরং এটা যদি হয়েই থাকে তাহলে তা বিএনপি করেছে।

গতকাল সচিবালয়ে চামড়া ব্যবসায়ী, আড়তদার ও ট্যানারি মালিকদের সঙ্গে তিন ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক শেষে সংবাদ ব্রিফিংয়ে মন্ত্রী এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।

শিল্পমন্ত্রী বলেন, একটি দেশ যখন সম্ভাবনার দিকে আগায়, তা ব্যাহত করতে একটা চক্র কাজ করছে। বিভিন্ন জেলা থেকে আসা প্রতিনিধিরা জানিয়েছেন, ১ কোটি চামড়ার মধ্যে এবার দশমিক ১০ শতাংশ চামড়া নষ্ট হয়েছে। এবার যেহেতু গরম পড়েছে সে জন্যই ১০ হাজার পিস চামড়া নষ্ট হয়েছে। কিন্তু প্রতিবছর এমনিতেই দশমিক ৫ শতাংশ চামড়া নষ্ট হয়ে থাকে বলে ব্যবসায়ীরা বৈঠকে জানিয়েছেন। বৈঠকে দেনা-পাওনার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, আগে কিন্তু তারা পাওনার জন্য কখনো কমপ্লেইন করেনি। সেখানে যে আস্থার বিষয় সেটি কাজ করেছে। মৌসুমি ব্যবসায়ীরা এ ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়। কিন্তু তখন তারা না বুঝে অধিক লাভের আশায় এখানে বিনিয়োগ করে। আর পুঁজি হারালে তাদের মাথা নষ্ট হয়ে যায়। এ ধরনের ব্যবসায়ীরাই এবার মিডিয়াকে মিসগাইড করেছে।

মন্ত্রী বলেন, চামড়াশিল্পে কোনো সমস্যা নেই। চামড়ার বিষয়ে নীতিমালা হচ্ছে, আর আজকের (গতকাল) বৈঠকে বিষয়টি সমাধান হয়েছে। তাদের মধ্যে যে দেনা-পাওনার বিষয়টি রয়েছে সেটি আগামী ২২ তারিখ তারা বসে সিদ্ধান্ত নেবে। চামড়া কেনা ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। তিনি বলেন, কিছু কিছু রাজনৈতিক উদ্দেশ্য এখানে কাজ করেছে বলে জেলা থেকে যারা এসেছেন তারা জানিয়েছেন। এগুলো আমরা গুরুত্ব দিই না। আমরা এ বিষয়ে সচেতন। এখন চামড়া পুড়িয়ে ছবি দিলে আমাদের কিছু করার নেই। চামড়া রপ্তানির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, অবস্থা বুঝে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এটা কাঁচামাল। রপ্তানি করা একটা প্রক্রিয়ার ব্যাপার। আমরা প্রয়োজন মনে করলে রপ্তানি করব।

প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেন, কোরবানিতে ১ কোটি চামড়া হয়। এবার তার মধ্যে ১০ হাজার চামড়া নষ্ট হয়েছে। মাটিতে যে চামড়া গেছে তাসহ ১০ হাজার পিস। প্রতিবছর কিন্তু ৫ হাজার চামড়া এমনিতেই নষ্ট হয়। জেলা থেকে আসা প্রতিনিধিরা জানিয়েছেন, চিটাগাং ও সিলেটে বেশি চামড়া নষ্ট হয়েছে। নাটোরে নষ্টই হয়নি। আর কুষ্টিয়ায় কিছু নষ্ট হয়েছে।

কাঁচা চামড়ার দরপতন নিয়ে তদন্ত চেয়ে রিট : কোরবানির পশুর চামড়ার দরপতনের কারণ খুঁজতে বিচারিক তদন্তের নির্দেশনা চেয়ে রিট আবেদন হয়েছে। বিভিন্ন সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদন যুক্ত করে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মহিউদ্দিন মো. হানিফ (ফরহাদ) গতকাল হাই কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় আবেদনটি করেন। পরে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, আজ (রবিবার) দুটি বেঞ্চে রিট আবেদনটি উপস্থাপন করা হলে আদালত শুনানি নিতে অপারগতা প্রকাশ করে। সোমবার অন্য একটি বেঞ্চে উপস্থাপন করা হবে।

চামড়ার অপ্রত্যাশিত দরপতন প্রতিরোধে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা ও ব্যর্থতা কেন অবৈধ হবে না, দরপতনের কারণ খুঁজতে একটি জুডিশিয়াল (বিচারিক) তদন্ত করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, দরপতনের জন্য দায়ীদের ব্যবসায়িক নিবন্ধন কেন বাতিল করা হবে না মর্মে রুল চাওয়া হয়েছে রিটে। বাণিজ্য সচিব, শিল্প সচিব, বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ হাইড অ্যান্ড মার্চেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতিকে রিটে বিবাদী করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী
এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা