শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকার

ক্রসফায়ার ও ভয়ঙ্কর নির্যাতন নিয়ে মুখ খুললেন সেই জজ মিয়া

নির্যাতনে হাত ভেঙে যায়, এখনো সেই হাত মাঝে মধ্যে অবশ হয়, তথ্য ফাঁসের ভয়ে পাঁচ বছর কারাগারে রাখে, কেমন আছি কেউ খোঁজ নেয় না
সাখাওয়াত কাওসার ও মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
ক্রসফায়ার ও ভয়ঙ্কর নির্যাতন নিয়ে মুখ খুললেন সেই জজ মিয়া

‘নির্মম নির্যাতন ও ক্রসফায়ারের হুমকিতে আমাকে একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার আসামি করা হয়। ওদের নির্যাতন আমি সইতে পারছিলাম না। নির্যাতনের একেকটি দিন ছিল বিভীষিকাময়। স্মরণ করলেই গা শিউরে ওঠে। নিজেকে স্থির রাখতে পারি না। ওদের নির্যাতনে আমার এক হাত ভেঙে যায়। এখনো মাঝে-মাঝেই হাত অবশ হয়ে যায়।’ সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলছিলেন বহুল আলোচিত ২১ আগস্ট হামলা মামলার অন্যতম প্রধান চরিত্র মো. জালাল ওরফে জজ মিয়া। রাষ্ট্রযন্ত্রের নির্দেশে ফুটপাথের দোকানি নিরীহ যুবক জজ মিয়াকে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার প্রধান আসামি দেখিয়ে তদন্ত নাটক মঞ্চস্থ করেছিল তৎকালীন পুলিশ প্রশাসন। ক্ষমতাধর  দুই পুলিশ কর্মকর্তার উপস্থিতিতেই নেওয়া হয়েছিল তার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি। তথ্য ফাঁস হয়ে যাওয়ার ভয়ে টানা ৫ বছর কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠের নির্জন কক্ষে রাখা হয়েছিল জজ মিয়াকে। তবে কালের পরিক্রমায় ২০০৯ সাল থেকে প্রকাশ পেতে থাকে প্রকৃত ঘটনা। উল্টোদিকে ঘুরতে থাকা ঘড়ির কাঁটা পায় সঠিক কক্ষপথের সন্ধান। আসামি থেকে রাজসাক্ষী হন জজ মিয়া। একে একে বেরিয়ে আসতে থাকে প্রকৃত ঘটনা।

মো. জালাল কীভাবে জজ মিয়া? এমন প্রশ্নের জবাবে জজ মিয়া জানান, ২১ আগস্টের ঘটনার অনেক আগে নোয়াখালীর সেনবাগের গ্রামের বাড়িতে যুব কল্যাণ ফান্ড নামে একটি সমিতি গঠন করেন তিনি। ওই সমিতিতে বিচার শালিস হতো। সমিতির একটি পদে থাকার সুবাদে তাকেই অনেক সময় বিচার করতে হতো। এক পর্যায়ে তার নাম হয়ে যায় জজ মিয়া। বর্তমানে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকায় বসবাস জজ মিয়ার। একটি আউটসোর্সিং কোম্পানিতে চাকরি করেন। তার পরিবারে আছেন স্ত্রী, এক সন্তান ও ছোট বোন। মামলায় কীভাবে জড়ানো হয়? বিষয়টির স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে জজ মিয়া বলেন, ‘২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ১২ কিংবা ১৫ দিন আগে আমি অসুস্থ হয়ে গ্রামের বাড়ি নোয়াখালী চলে যাই। সপ্তাহখানেক পর মোটামুটি সুস্থ হই। যেই দিন বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে গ্রেনেড হামলাডা হয়, ওইদিন বিকালে বাবুল ভাইর চায়ের দোকানে (স্থানীয় দোকান) চা খাইতাছিলাম। তখন টিভিতে দেখলাম গ্রেনেড হামলার খবর। ওই দোকানে তখন এলাকার বিএনপির জামাল মেম্বার ছিল। তহনই আমি কইছ, সবচেয়ে খারাপ কাজ হইছে এইড্যা। এইড্যা বিএনপি ছাড়া আর কেউ করেনাই। ওই সময় এইড্যা লইয়া জামাল মেম্বারের লগে আমার অনেক তর্ক-বিতর্ক হইছে। ওইদিন সন্ধ্যার সময় আমরা আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড সদস্যরা কানকিরহাট বাজারে প্রতিবাদ মিছিলও করছি।’ তাহলে গ্রেফতার কেন? কোথা থেকে আপনাকে গ্রেফতার করা হয়? জবাবে জজ মিয়া বলেন, দেখেন, হামলার ঘটনার ১৫ দিন পর ঢাকায় আসব। এমন সময় গ্রামের মোকছেদ চৌকিদার আমারে বলতাছে- জজ মিয়া তোমার নামে থানায় কম্পিলিন আছে। দারোগার লগে থানায় দেখা কর। আমি কই- কী কম্পিলিন আছে? কয়- তুমি দেশে মাদক বেচো এই কম্পিলিন আছে। আমি কই- আমি মাদক বেচলে দেশে চেয়ারম্যান আছে, মেম্বার আছে, ময়মুরুব্বি আছে এরা আগে জানত। এর আগে কম্পিলিন থানায় কেমনে যায়? চৌকিদার কয়- তুমি আগে দেখা কইরো। চৌকিদার আবার কবির দারোগারে ফোন দিছে, ফোনে বলে- হেয় বাড়িতে আছে, চার দোকানে চা খাইতাছে আপনি আসেন। আমি দোকান থেইক্যা বাইর হমু এমন সময় হেয় কইতাছে- তুমি বাইর হইও না, কবির দারোগা আইতাছে, তুমি হের লগে কথা কইয়া যাও। আবার চার দোকানে তখন জামাল মেম্বারও আছিল, আরও মুরুব্বিরাও আছিল। কিছু সময় পর কবির দারোগা মোটরসাইকেলে আইস্যা আমারে হ্যান্ডকাফ লাগাইয়া ফেলাইল, কোনো কথা নাই। জামাল মেম্বারসহ অন্য মুরুব্বিরা দারোগারে কইতাছিল, ভাই কী হইছে, আমাদেরকে বলেন। ওর সম্বন্ধে তো আমরা জানি। দারোগা তাদের কয়, ‘ওর নামে আমগো কাছে কোন কম্পিলিন নাই, ঢাকায় ওর নামে মামলা হইছে, ঢাকা থেইক্যা লোক আইতাছে। আপনাদের যা বলার, থানায় আইস্যা বলেন।

জজ মিয়া জানান, তাকে সেনবাগ থানায় নিয়ে আসার পর হাজতখানায় রাখা হয়। ঘণ্টা তিনেক পর সিআইডির এসপি আবদুর রশীদের নেতৃত্বে একটি টিম সেনবাগ থানায় যায়। এ সময় রশীদ থানায় গিয়ে জজ মিয়াকে খোঁজেন। এরপর থানা থেকে পুলিশের সব সদস্যকে বের করে দেওয়া হয়। কালো কাপড় দিয়ে চোখ বেঁধে হাজতখানা থেকে জজ মিয়াকে একটি কক্ষে নেওয়া হয়। বলা হয় জজ মিয়া গ্রেনেড হামলায় জড়িত ছিল। সিআইডির কথায় রাজি না হওয়া পর্যন্ত চলতে থাকে অমানুষিক নির্যাতন।

জজ মিয়া বলেন, আমি তাদের বারবার কইছি বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের উল্টা সাইডের ফুটপাথে আমি সিডি ক্যাসেট আর ছবি-পোস্টার বেচি। আরেকটা দোকান আছে বক চত্বরে ফলের। হামলার দিন আমি কই ছিলাম তাদেরকে যাচাই করতে কই। হেরা কয় স্বীকারোক্তি কেমনে বাইর করতে হয়, তা আমগো জানা আছে। পরে আমার মুখ গামছা দিয়া বানছে, এরপর থানার ভিতরে আমারে ঘণ্টাখানেকের মতো এলোপাতাড়ি মারে। কেউ হাতে মারতাছে, কেউ পায়ে মারতাছে। মাইরে ডান হাতের হাড্ডিটা ফাইট্যা যায়। হেরা কয় স্বীকারোক্তি দিলে নাকি আমি বাইচা যামু। নাইলে ক্রসফায়ারে দিব।

আমার কান্না হেগো মন গলে নাই। বারবার কইছিলাম, স্যার আপনি তদন্ত করেন, আমি কই আছিলাম, ঘটনার দিন। তবে তাগো একটাই কথা আছিল, স্বীকারোক্তি না দিলে তোরে ক্রসফায়ার দিমু। আর ওই টাইমে ক্রসফায়ারটা এভেলেভেল চলতাছে। তখন ক্রসফায়ারের আতঙ্ক সবদিকে। এরপর থানা থেইক্যা বাইর কইরা গাড়িতে উঠাইয়া কই জানি লইয়্যা আইল। ঘণ্টাখানেক পর গাড়ি সাইড কইরা হেরা আমারে নামাইল। তখন কয়- যদি স্বীকারোক্তি দিস, তাইলে বাইচ্যা থাকবি। আর যদি না দিস তাহলে তোরে ক্রসফায়ারে দিমু, ঢাকা শহরের ৪/৫টা মার্ডারের মামলা দেখাইয়া দিমু। আমি কই- স্যার আমারে মাইরেন না, আর আমি কী স্বীকারোক্তি দিমু? আমিতো কিছুই জানি না। তারা কয়- তোরে কিছুই জানার লাগব না। এ কথা কইয়্যা তারা আমারে গাড়ি কইরা কই জানি লইয়্যা গেল। চোখ খোলার পর দেখি আমি একটা রুমের ভিতরে। তখন রশীদ সাহেব কইতাছে- তোরে বড় স্যারের কাছে লইয়া যামু, তখন সেখানে তুই কবি তুই ঘটনার লগে জড়িত। কতক্ষণ পর আবার চোখ বাইন্দা লইয়া যায় রুহুল আমিন সাহেবের রুমে। রুহুল আমিন সাহেব আমারে কয়- তুমি কী জানো? আমি কই- স্যার, আমি শুধু জানি আমি ঘটনার সঙ্গে জড়িত, আর আমি এইডার লগে ছিলাম। পরে রুহুল আমিন সাহেব রশীদ সাহেবরে বাইর কইরা দিয়া আমারে বসায়। বসাইয়্যা আমারে কয় খামাখা তুই জানেরে এত কষ্ট দিস কেন? তুই স্বীকারোক্তি দিয়া দে, ভালো থাকবি। আমি কই- স্যার, আমিতো ঘটনার কিছুই জানি না, স্বীকারোক্তি কী দিমু? তখন রুহুল আমিন সাহেব কয়- আমরা সবকিছু তোরে শিখায়া দিমু। কী কী হইছে, না হইছে। পরদিন সকাল ৮টার দিকে আমারে আবার ডাকে। ডাইক্যা তারা কয়- আমরা যেইডা কই, এইডা শোনলেই তুই বাঁচতে পারবি। এমনকি তোর ফ্যামিলিও আমরা দেখমু। না শুনলে, তুই আসামি থাকবি তোর ফাঁসি হইয়া যাইব।

কথা বলতে বলতে এক পর্যায়ে ডুকরে কেঁদে ওঠেন জজ মিয়া। কিছু সময় পর নিজেকে কিছুটা সামলে নিয়ে তিনি বলেন, ৭ দিনের রিমান্ডে নিয়ে আমাকে একটি জবানবন্দি মুখস্থ করানো হয়। ল্যাপটপ বাইর কইরা বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের হামলার ভিডিও ফুটেজ কয়েক দফা আমারে দেখায় সিআইডির অফিসাররা। এরপর আমারে অনেকগুলো ছবি বাইর কইরা দেখায়। আমি কই- স্যার, এদের কাউরেতো আমি চিনি না। কয়- প্রতিটা ছবিতে নাম আছে। ওইগুলা ভালো কইরা দেখ। সবগুলো ছবির নাম মুখস্থ করায়। পরে জানছি ওই ছবিগুলো ছিল তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসীগো। ৭ দিনের রিমান্ডে আইনা আমারে এগুলা মুখস্থ করাইছে। মুখস্থ করানোর পর বলাইয়া আবার ভিডিও করছে। তখন মুন্সি আতিক সাহেব উপস্থিত ছিল। ভিডিও করার পর আমারে কয়- তুই যদি আমাদের কথা না শুনছ তাহলে এই ভিডিও ফুটেজেই তোর বিচার হইব। তখন আমি কই- স্যার, আমার ফ্যামিলির কী হইব? তারা কয়- তুই যতদিন ভিতরে থাকবি, ততদিন তোর ফ্যামিলির যত খরচপাতি লাগে এইডা আমরা দিমু। পরে হেরা আমারে কোর্টে নেয়। তখন আমার সঙ্গে এসপি রশীদ সাহেব আর মুন্সি আতিক সাহেব ছিল। এরপর জজের চেম্বারে ঢুকলাম। সঙ্গে তারা দুজনও ঢুকে পড়ে। ম্যাজিস্ট্রেট একলা থাকলে আমি হয়তো সত্য কিছু কইতে পারতাম। দুই এসপি সামনে বইস্যা থাকায় আমি কথা ঘুরানের কোনো সুযোগ পাইনাই। হেরা যেভাবে শিখাইয়া দিছে, ওইভাবে আমি বইলা গেছি। মাঝে মাঝে কিছু কথা ভুইলা গেছি, এগুলা আবার মুন্সি আতিক আর এসপি রশীদ সাহেব ম্যাজিস্ট্রেটকে বলছে।

কারাগারে কীভাবে কাটছে? এমন প্রশ্নের জবাবে জজ মিয়া বলেন, ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে এক রাইত রাখার পর তারা আমারে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠায়া দিল। কনডেম সেলে রাখা হয় আমারে। ওইখানে তিন মাস পর রুহুল আমিন সাহেব আর মুন্সি আতিক সাহেব জেলগেটে আমার লগে দেখা কইরা একই কথা কয়। বলে, কেউ যদি জিগায় তাহলে কবি,  আমরাই শেখ হাসিনাকে মাইরা ফালানোর প্রোগ্রাম করছি। একটা রুমে তিন বছরের মতো আছিলাম। আম্মা জেলগেটে আইলে তারে কইলাম- ‘আম্মা টেকা-পয়াসাতো এরা দিতাসে, চলে না কষ্ট হয়? মা কয়- বাবা টেকা-পয়সা বড় কথা না, তুই কী কারণে ভিতরে? তোরে আইনা আটকায় রাখল কেন? আমি কই- একটা মামলা আছে, মামলাডা শেষ হইলে এরা আমারে বাইর করব। আর যতদিন ভিতরে থাকমু স্যারেরা আপনেরে চালাইব। আপনি টেনশন কইরেন না, আর কারও লগে কোনো কথা বাতরি কইয়েন না। মারে বুঝাইয়া দিলাম মা চইল্যা যায়।

প্রকৃত সত্য বের হলো কীভাবে? জবাবে জজ মিয়া বলেন, গ্রেফতারের পর কয়েক মাস আমার মায়ের কাছে তারা ৪-৫ হাজার কইরা টাকা দিছিল। এইড্যাই...। একবার সিআইডি থেইক্যা ফোন দিলে মা ঢাকায় আইছে টেকা নিতে, তখন এক চ্যানেলের সাংবাদিক বাড়িতে রিপোর্ট করতে গেছিল। আমার ছোটবোনরে জিগায় তোমার ভাইতো নাই, তোমাদের সংসার কেমনে চলে? ছোটবোন কয়- সংসার চলে এমনেই। তখন সাংবাদিক কয়- তোমার আম্মায় কই? ছোটবোন বলে- ঢাকায়। ঢাকায় কই গেছে? কয়- সিআইডি অফিসে। সিআইডি অফিসে কিয়ের লিগা গেছে? কয়- আমার ভাইরে অ্যারেস্ট করছে যারা, তারাই আমগোরে চালাইতাছে। এইডা জানাজানির পরে, এরা যে নম্বরে মার লগে যোগাযোগ করত তা বন্ধ কইরা দেয়। পরে তাদের লগে আর কোনো যোগাযোগ নাই আমার ফ্যামিলির। ৪-৫ দিন পর জেলগেটে সিআইডি থেকে যাইয়া আমার লগে দেখা কইরা কয়- আমরা তোকে বাঁচাইতে চাইছি। তোর ফ্যামিলিতো চায় না। মিডিয়ার লগে যোগাযোগ বন্ধ করতে ক তোর পরিবাররে। আমার মারে আমি এইড্যা বুঝাইছি। হে এইড্যা হুনবার চায় নাই। তার কথা হে সত্যটা কইবই।

জজ মিয়া বলেন, এমন টাইমে আবার তত্ত্বাবধায়ক সরকার আইয়া পড়ে। মামলা পুনরায় তদন্ত শুরু হয়। একদিন র‌্যাবের কর্নেল গুলজার সাহেবের লগে সিআইডি টিম যায়। লগে মুন্সি আতিক আছিল। আগের ঘটনা আবার আমারে জিগাইলে আমি কই- স্যার, আমি যদি এখন সত্য কথা কই তাহলে আমারে কি ক্রসফায়ারে দেবেন, না জেলের বাইরে নেবেন? তখন তারা কয়- এইডা আমরা বলতে পারি না। তখন আমি কই- তাহলে আমি কিছু বলতে পারুম না। তখন তারা কয়- সত্য যেটা এইডাই কও। তখন ক্রসফায়ার না দেওয়ার আশ্বাস দেয়। আসল ঘটনা শোনার পর গুলজার সাহেব আতিক সাহেবের সঙ্গে অনেক চেতাচেতি করে। যাওয়ার সময় আমারে কয়- আল্লাহ ভরসা, আল্লাহরে ডাক, আল্লাহ ছাড়া তোমাকে এখান থেকে কেউ বাঁচাইতে পারব না। তত্ত্বাবধায়ক সরকার থাকতেই আমি মামলা থেকে অব্যাহতি পাই।

রিমান্ডে থাকা সময়ের স্মৃতিচারণ করে জজ মিয়া বলেন, ওই সময় একদিন মগবাজারে ওয়ার্ড কমিশনার মোখলেছ সাহেবের বাড়ির গলিতে নিছিল। ওই গলিতেই আমারে শিখাইয়া দেয় যে- আমরা মোখলেছ সাহেবের বাড়ির নিচে মিটিং করছি, আমারে মিষ্টির ঠোংগা দিছে, ঠোংগা নিয়া বায়তুল মোকাররম মসজিদে বইছি, বওয়ার পর ভাগ ভাগ হইছি। ওই সময়ই আরেকটা গাড়িতে থাকা চোখ বাঁধা অবস্থায় মোখলেছ সাহেবরে দেখাইয়া কয়- ভালো কইরা চিইনা রাখ। তখন যাদের দেখাইতো কাউকেই চিনতাম না। এখন চিনি। সিআইডি অফিসে থাকার সময় বিদেশি সাংবাদিকরাও আইছিল। তখন রুহুল আমিন সাহেব আমারে আগে থেকেই বলছিল, তোর দিকে যদি আমি হাত উঠাই, তাহলে তুই হ কইয়া মাথা নামায় ফেলবি। আর তুই হাত জোড় কইরা বইয়া থাকবি। সে ইংলিশে কী যেন কইয়া হাত উঠায়, আর আমি হাত জোড় কইরা মাথা নামাইয়া রাখি।

এখনো আতঙ্কে ভোগেন উল্লেখ করে জজ মিয়া বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর সাড়ে ১০ বছর চলছে। কিন্তু আমার ভাগ্যের পরিবর্তন হয়নি। আমি কেমন আছি এটার আর কেউ খোঁজ নেয় না। প্রায় দেড় বছর আগে আমার মা মারা গেছে। অনেক কষ্ট কইর‌্যা তার চিকিৎসা করাইছিলাম। কী আর কমু ভাই! এর আগে দুবার বিয়ে কইর‌্যাও বউ রাখতে পারি নাই। ২১ আগস্টের বিষয়টি জানার পর আতঙ্কে বউয়ের গার্জিয়ানরা তাগো মাইয়া লইয়্যা যায়। এহন আল্লাহই জানে বাকি জীবন কেমনে কাটামু!

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা