শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকার

ক্রসফায়ার ও ভয়ঙ্কর নির্যাতন নিয়ে মুখ খুললেন সেই জজ মিয়া

নির্যাতনে হাত ভেঙে যায়, এখনো সেই হাত মাঝে মধ্যে অবশ হয়, তথ্য ফাঁসের ভয়ে পাঁচ বছর কারাগারে রাখে, কেমন আছি কেউ খোঁজ নেয় না
সাখাওয়াত কাওসার ও মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
ক্রসফায়ার ও ভয়ঙ্কর নির্যাতন নিয়ে মুখ খুললেন সেই জজ মিয়া

‘নির্মম নির্যাতন ও ক্রসফায়ারের হুমকিতে আমাকে একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার আসামি করা হয়। ওদের নির্যাতন আমি সইতে পারছিলাম না। নির্যাতনের একেকটি দিন ছিল বিভীষিকাময়। স্মরণ করলেই গা শিউরে ওঠে। নিজেকে স্থির রাখতে পারি না। ওদের নির্যাতনে আমার এক হাত ভেঙে যায়। এখনো মাঝে-মাঝেই হাত অবশ হয়ে যায়।’ সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলছিলেন বহুল আলোচিত ২১ আগস্ট হামলা মামলার অন্যতম প্রধান চরিত্র মো. জালাল ওরফে জজ মিয়া। রাষ্ট্রযন্ত্রের নির্দেশে ফুটপাথের দোকানি নিরীহ যুবক জজ মিয়াকে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার প্রধান আসামি দেখিয়ে তদন্ত নাটক মঞ্চস্থ করেছিল তৎকালীন পুলিশ প্রশাসন। ক্ষমতাধর  দুই পুলিশ কর্মকর্তার উপস্থিতিতেই নেওয়া হয়েছিল তার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি। তথ্য ফাঁস হয়ে যাওয়ার ভয়ে টানা ৫ বছর কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠের নির্জন কক্ষে রাখা হয়েছিল জজ মিয়াকে। তবে কালের পরিক্রমায় ২০০৯ সাল থেকে প্রকাশ পেতে থাকে প্রকৃত ঘটনা। উল্টোদিকে ঘুরতে থাকা ঘড়ির কাঁটা পায় সঠিক কক্ষপথের সন্ধান। আসামি থেকে রাজসাক্ষী হন জজ মিয়া। একে একে বেরিয়ে আসতে থাকে প্রকৃত ঘটনা।

মো. জালাল কীভাবে জজ মিয়া? এমন প্রশ্নের জবাবে জজ মিয়া জানান, ২১ আগস্টের ঘটনার অনেক আগে নোয়াখালীর সেনবাগের গ্রামের বাড়িতে যুব কল্যাণ ফান্ড নামে একটি সমিতি গঠন করেন তিনি। ওই সমিতিতে বিচার শালিস হতো। সমিতির একটি পদে থাকার সুবাদে তাকেই অনেক সময় বিচার করতে হতো। এক পর্যায়ে তার নাম হয়ে যায় জজ মিয়া। বর্তমানে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকায় বসবাস জজ মিয়ার। একটি আউটসোর্সিং কোম্পানিতে চাকরি করেন। তার পরিবারে আছেন স্ত্রী, এক সন্তান ও ছোট বোন। মামলায় কীভাবে জড়ানো হয়? বিষয়টির স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে জজ মিয়া বলেন, ‘২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ১২ কিংবা ১৫ দিন আগে আমি অসুস্থ হয়ে গ্রামের বাড়ি নোয়াখালী চলে যাই। সপ্তাহখানেক পর মোটামুটি সুস্থ হই। যেই দিন বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে গ্রেনেড হামলাডা হয়, ওইদিন বিকালে বাবুল ভাইর চায়ের দোকানে (স্থানীয় দোকান) চা খাইতাছিলাম। তখন টিভিতে দেখলাম গ্রেনেড হামলার খবর। ওই দোকানে তখন এলাকার বিএনপির জামাল মেম্বার ছিল। তহনই আমি কইছ, সবচেয়ে খারাপ কাজ হইছে এইড্যা। এইড্যা বিএনপি ছাড়া আর কেউ করেনাই। ওই সময় এইড্যা লইয়া জামাল মেম্বারের লগে আমার অনেক তর্ক-বিতর্ক হইছে। ওইদিন সন্ধ্যার সময় আমরা আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড সদস্যরা কানকিরহাট বাজারে প্রতিবাদ মিছিলও করছি।’ তাহলে গ্রেফতার কেন? কোথা থেকে আপনাকে গ্রেফতার করা হয়? জবাবে জজ মিয়া বলেন, দেখেন, হামলার ঘটনার ১৫ দিন পর ঢাকায় আসব। এমন সময় গ্রামের মোকছেদ চৌকিদার আমারে বলতাছে- জজ মিয়া তোমার নামে থানায় কম্পিলিন আছে। দারোগার লগে থানায় দেখা কর। আমি কই- কী কম্পিলিন আছে? কয়- তুমি দেশে মাদক বেচো এই কম্পিলিন আছে। আমি কই- আমি মাদক বেচলে দেশে চেয়ারম্যান আছে, মেম্বার আছে, ময়মুরুব্বি আছে এরা আগে জানত। এর আগে কম্পিলিন থানায় কেমনে যায়? চৌকিদার কয়- তুমি আগে দেখা কইরো। চৌকিদার আবার কবির দারোগারে ফোন দিছে, ফোনে বলে- হেয় বাড়িতে আছে, চার দোকানে চা খাইতাছে আপনি আসেন। আমি দোকান থেইক্যা বাইর হমু এমন সময় হেয় কইতাছে- তুমি বাইর হইও না, কবির দারোগা আইতাছে, তুমি হের লগে কথা কইয়া যাও। আবার চার দোকানে তখন জামাল মেম্বারও আছিল, আরও মুরুব্বিরাও আছিল। কিছু সময় পর কবির দারোগা মোটরসাইকেলে আইস্যা আমারে হ্যান্ডকাফ লাগাইয়া ফেলাইল, কোনো কথা নাই। জামাল মেম্বারসহ অন্য মুরুব্বিরা দারোগারে কইতাছিল, ভাই কী হইছে, আমাদেরকে বলেন। ওর সম্বন্ধে তো আমরা জানি। দারোগা তাদের কয়, ‘ওর নামে আমগো কাছে কোন কম্পিলিন নাই, ঢাকায় ওর নামে মামলা হইছে, ঢাকা থেইক্যা লোক আইতাছে। আপনাদের যা বলার, থানায় আইস্যা বলেন।

জজ মিয়া জানান, তাকে সেনবাগ থানায় নিয়ে আসার পর হাজতখানায় রাখা হয়। ঘণ্টা তিনেক পর সিআইডির এসপি আবদুর রশীদের নেতৃত্বে একটি টিম সেনবাগ থানায় যায়। এ সময় রশীদ থানায় গিয়ে জজ মিয়াকে খোঁজেন। এরপর থানা থেকে পুলিশের সব সদস্যকে বের করে দেওয়া হয়। কালো কাপড় দিয়ে চোখ বেঁধে হাজতখানা থেকে জজ মিয়াকে একটি কক্ষে নেওয়া হয়। বলা হয় জজ মিয়া গ্রেনেড হামলায় জড়িত ছিল। সিআইডির কথায় রাজি না হওয়া পর্যন্ত চলতে থাকে অমানুষিক নির্যাতন।

জজ মিয়া বলেন, আমি তাদের বারবার কইছি বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের উল্টা সাইডের ফুটপাথে আমি সিডি ক্যাসেট আর ছবি-পোস্টার বেচি। আরেকটা দোকান আছে বক চত্বরে ফলের। হামলার দিন আমি কই ছিলাম তাদেরকে যাচাই করতে কই। হেরা কয় স্বীকারোক্তি কেমনে বাইর করতে হয়, তা আমগো জানা আছে। পরে আমার মুখ গামছা দিয়া বানছে, এরপর থানার ভিতরে আমারে ঘণ্টাখানেকের মতো এলোপাতাড়ি মারে। কেউ হাতে মারতাছে, কেউ পায়ে মারতাছে। মাইরে ডান হাতের হাড্ডিটা ফাইট্যা যায়। হেরা কয় স্বীকারোক্তি দিলে নাকি আমি বাইচা যামু। নাইলে ক্রসফায়ারে দিব।

আমার কান্না হেগো মন গলে নাই। বারবার কইছিলাম, স্যার আপনি তদন্ত করেন, আমি কই আছিলাম, ঘটনার দিন। তবে তাগো একটাই কথা আছিল, স্বীকারোক্তি না দিলে তোরে ক্রসফায়ার দিমু। আর ওই টাইমে ক্রসফায়ারটা এভেলেভেল চলতাছে। তখন ক্রসফায়ারের আতঙ্ক সবদিকে। এরপর থানা থেইক্যা বাইর কইরা গাড়িতে উঠাইয়া কই জানি লইয়্যা আইল। ঘণ্টাখানেক পর গাড়ি সাইড কইরা হেরা আমারে নামাইল। তখন কয়- যদি স্বীকারোক্তি দিস, তাইলে বাইচ্যা থাকবি। আর যদি না দিস তাহলে তোরে ক্রসফায়ারে দিমু, ঢাকা শহরের ৪/৫টা মার্ডারের মামলা দেখাইয়া দিমু। আমি কই- স্যার আমারে মাইরেন না, আর আমি কী স্বীকারোক্তি দিমু? আমিতো কিছুই জানি না। তারা কয়- তোরে কিছুই জানার লাগব না। এ কথা কইয়্যা তারা আমারে গাড়ি কইরা কই জানি লইয়্যা গেল। চোখ খোলার পর দেখি আমি একটা রুমের ভিতরে। তখন রশীদ সাহেব কইতাছে- তোরে বড় স্যারের কাছে লইয়া যামু, তখন সেখানে তুই কবি তুই ঘটনার লগে জড়িত। কতক্ষণ পর আবার চোখ বাইন্দা লইয়া যায় রুহুল আমিন সাহেবের রুমে। রুহুল আমিন সাহেব আমারে কয়- তুমি কী জানো? আমি কই- স্যার, আমি শুধু জানি আমি ঘটনার সঙ্গে জড়িত, আর আমি এইডার লগে ছিলাম। পরে রুহুল আমিন সাহেব রশীদ সাহেবরে বাইর কইরা দিয়া আমারে বসায়। বসাইয়্যা আমারে কয় খামাখা তুই জানেরে এত কষ্ট দিস কেন? তুই স্বীকারোক্তি দিয়া দে, ভালো থাকবি। আমি কই- স্যার, আমিতো ঘটনার কিছুই জানি না, স্বীকারোক্তি কী দিমু? তখন রুহুল আমিন সাহেব কয়- আমরা সবকিছু তোরে শিখায়া দিমু। কী কী হইছে, না হইছে। পরদিন সকাল ৮টার দিকে আমারে আবার ডাকে। ডাইক্যা তারা কয়- আমরা যেইডা কই, এইডা শোনলেই তুই বাঁচতে পারবি। এমনকি তোর ফ্যামিলিও আমরা দেখমু। না শুনলে, তুই আসামি থাকবি তোর ফাঁসি হইয়া যাইব।

কথা বলতে বলতে এক পর্যায়ে ডুকরে কেঁদে ওঠেন জজ মিয়া। কিছু সময় পর নিজেকে কিছুটা সামলে নিয়ে তিনি বলেন, ৭ দিনের রিমান্ডে নিয়ে আমাকে একটি জবানবন্দি মুখস্থ করানো হয়। ল্যাপটপ বাইর কইরা বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের হামলার ভিডিও ফুটেজ কয়েক দফা আমারে দেখায় সিআইডির অফিসাররা। এরপর আমারে অনেকগুলো ছবি বাইর কইরা দেখায়। আমি কই- স্যার, এদের কাউরেতো আমি চিনি না। কয়- প্রতিটা ছবিতে নাম আছে। ওইগুলা ভালো কইরা দেখ। সবগুলো ছবির নাম মুখস্থ করায়। পরে জানছি ওই ছবিগুলো ছিল তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসীগো। ৭ দিনের রিমান্ডে আইনা আমারে এগুলা মুখস্থ করাইছে। মুখস্থ করানোর পর বলাইয়া আবার ভিডিও করছে। তখন মুন্সি আতিক সাহেব উপস্থিত ছিল। ভিডিও করার পর আমারে কয়- তুই যদি আমাদের কথা না শুনছ তাহলে এই ভিডিও ফুটেজেই তোর বিচার হইব। তখন আমি কই- স্যার, আমার ফ্যামিলির কী হইব? তারা কয়- তুই যতদিন ভিতরে থাকবি, ততদিন তোর ফ্যামিলির যত খরচপাতি লাগে এইডা আমরা দিমু। পরে হেরা আমারে কোর্টে নেয়। তখন আমার সঙ্গে এসপি রশীদ সাহেব আর মুন্সি আতিক সাহেব ছিল। এরপর জজের চেম্বারে ঢুকলাম। সঙ্গে তারা দুজনও ঢুকে পড়ে। ম্যাজিস্ট্রেট একলা থাকলে আমি হয়তো সত্য কিছু কইতে পারতাম। দুই এসপি সামনে বইস্যা থাকায় আমি কথা ঘুরানের কোনো সুযোগ পাইনাই। হেরা যেভাবে শিখাইয়া দিছে, ওইভাবে আমি বইলা গেছি। মাঝে মাঝে কিছু কথা ভুইলা গেছি, এগুলা আবার মুন্সি আতিক আর এসপি রশীদ সাহেব ম্যাজিস্ট্রেটকে বলছে।

কারাগারে কীভাবে কাটছে? এমন প্রশ্নের জবাবে জজ মিয়া বলেন, ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে এক রাইত রাখার পর তারা আমারে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠায়া দিল। কনডেম সেলে রাখা হয় আমারে। ওইখানে তিন মাস পর রুহুল আমিন সাহেব আর মুন্সি আতিক সাহেব জেলগেটে আমার লগে দেখা কইরা একই কথা কয়। বলে, কেউ যদি জিগায় তাহলে কবি,  আমরাই শেখ হাসিনাকে মাইরা ফালানোর প্রোগ্রাম করছি। একটা রুমে তিন বছরের মতো আছিলাম। আম্মা জেলগেটে আইলে তারে কইলাম- ‘আম্মা টেকা-পয়াসাতো এরা দিতাসে, চলে না কষ্ট হয়? মা কয়- বাবা টেকা-পয়সা বড় কথা না, তুই কী কারণে ভিতরে? তোরে আইনা আটকায় রাখল কেন? আমি কই- একটা মামলা আছে, মামলাডা শেষ হইলে এরা আমারে বাইর করব। আর যতদিন ভিতরে থাকমু স্যারেরা আপনেরে চালাইব। আপনি টেনশন কইরেন না, আর কারও লগে কোনো কথা বাতরি কইয়েন না। মারে বুঝাইয়া দিলাম মা চইল্যা যায়।

প্রকৃত সত্য বের হলো কীভাবে? জবাবে জজ মিয়া বলেন, গ্রেফতারের পর কয়েক মাস আমার মায়ের কাছে তারা ৪-৫ হাজার কইরা টাকা দিছিল। এইড্যাই...। একবার সিআইডি থেইক্যা ফোন দিলে মা ঢাকায় আইছে টেকা নিতে, তখন এক চ্যানেলের সাংবাদিক বাড়িতে রিপোর্ট করতে গেছিল। আমার ছোটবোনরে জিগায় তোমার ভাইতো নাই, তোমাদের সংসার কেমনে চলে? ছোটবোন কয়- সংসার চলে এমনেই। তখন সাংবাদিক কয়- তোমার আম্মায় কই? ছোটবোন বলে- ঢাকায়। ঢাকায় কই গেছে? কয়- সিআইডি অফিসে। সিআইডি অফিসে কিয়ের লিগা গেছে? কয়- আমার ভাইরে অ্যারেস্ট করছে যারা, তারাই আমগোরে চালাইতাছে। এইডা জানাজানির পরে, এরা যে নম্বরে মার লগে যোগাযোগ করত তা বন্ধ কইরা দেয়। পরে তাদের লগে আর কোনো যোগাযোগ নাই আমার ফ্যামিলির। ৪-৫ দিন পর জেলগেটে সিআইডি থেকে যাইয়া আমার লগে দেখা কইরা কয়- আমরা তোকে বাঁচাইতে চাইছি। তোর ফ্যামিলিতো চায় না। মিডিয়ার লগে যোগাযোগ বন্ধ করতে ক তোর পরিবাররে। আমার মারে আমি এইড্যা বুঝাইছি। হে এইড্যা হুনবার চায় নাই। তার কথা হে সত্যটা কইবই।

জজ মিয়া বলেন, এমন টাইমে আবার তত্ত্বাবধায়ক সরকার আইয়া পড়ে। মামলা পুনরায় তদন্ত শুরু হয়। একদিন র‌্যাবের কর্নেল গুলজার সাহেবের লগে সিআইডি টিম যায়। লগে মুন্সি আতিক আছিল। আগের ঘটনা আবার আমারে জিগাইলে আমি কই- স্যার, আমি যদি এখন সত্য কথা কই তাহলে আমারে কি ক্রসফায়ারে দেবেন, না জেলের বাইরে নেবেন? তখন তারা কয়- এইডা আমরা বলতে পারি না। তখন আমি কই- তাহলে আমি কিছু বলতে পারুম না। তখন তারা কয়- সত্য যেটা এইডাই কও। তখন ক্রসফায়ার না দেওয়ার আশ্বাস দেয়। আসল ঘটনা শোনার পর গুলজার সাহেব আতিক সাহেবের সঙ্গে অনেক চেতাচেতি করে। যাওয়ার সময় আমারে কয়- আল্লাহ ভরসা, আল্লাহরে ডাক, আল্লাহ ছাড়া তোমাকে এখান থেকে কেউ বাঁচাইতে পারব না। তত্ত্বাবধায়ক সরকার থাকতেই আমি মামলা থেকে অব্যাহতি পাই।

রিমান্ডে থাকা সময়ের স্মৃতিচারণ করে জজ মিয়া বলেন, ওই সময় একদিন মগবাজারে ওয়ার্ড কমিশনার মোখলেছ সাহেবের বাড়ির গলিতে নিছিল। ওই গলিতেই আমারে শিখাইয়া দেয় যে- আমরা মোখলেছ সাহেবের বাড়ির নিচে মিটিং করছি, আমারে মিষ্টির ঠোংগা দিছে, ঠোংগা নিয়া বায়তুল মোকাররম মসজিদে বইছি, বওয়ার পর ভাগ ভাগ হইছি। ওই সময়ই আরেকটা গাড়িতে থাকা চোখ বাঁধা অবস্থায় মোখলেছ সাহেবরে দেখাইয়া কয়- ভালো কইরা চিইনা রাখ। তখন যাদের দেখাইতো কাউকেই চিনতাম না। এখন চিনি। সিআইডি অফিসে থাকার সময় বিদেশি সাংবাদিকরাও আইছিল। তখন রুহুল আমিন সাহেব আমারে আগে থেকেই বলছিল, তোর দিকে যদি আমি হাত উঠাই, তাহলে তুই হ কইয়া মাথা নামায় ফেলবি। আর তুই হাত জোড় কইরা বইয়া থাকবি। সে ইংলিশে কী যেন কইয়া হাত উঠায়, আর আমি হাত জোড় কইরা মাথা নামাইয়া রাখি।

এখনো আতঙ্কে ভোগেন উল্লেখ করে জজ মিয়া বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর সাড়ে ১০ বছর চলছে। কিন্তু আমার ভাগ্যের পরিবর্তন হয়নি। আমি কেমন আছি এটার আর কেউ খোঁজ নেয় না। প্রায় দেড় বছর আগে আমার মা মারা গেছে। অনেক কষ্ট কইর‌্যা তার চিকিৎসা করাইছিলাম। কী আর কমু ভাই! এর আগে দুবার বিয়ে কইর‌্যাও বউ রাখতে পারি নাই। ২১ আগস্টের বিষয়টি জানার পর আতঙ্কে বউয়ের গার্জিয়ানরা তাগো মাইয়া লইয়্যা যায়। এহন আল্লাহই জানে বাকি জীবন কেমনে কাটামু!

এই বিভাগের আরও খবর
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
সর্বশেষ খবর
অনিল আম্বানির ৩ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত
অনিল আম্বানির ৩ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-১৭ আসনে প্রার্থী হবেন হিরো আলম
ঢাকা-১৭ আসনে প্রার্থী হবেন হিরো আলম

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

আইসিসিতে নাকভির বিরুদ্ধে অভিযোগ করবে ভারত
আইসিসিতে নাকভির বিরুদ্ধে অভিযোগ করবে ভারত

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিলাসবহুল বলরুম তৈরিতে ব্যস্ত ট্রাম্প, বিপাকে লাখো আমেরিকান
বিলাসবহুল বলরুম তৈরিতে ব্যস্ত ট্রাম্প, বিপাকে লাখো আমেরিকান

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক মোদাব্বেরের কাছে দুঃখ প্রকাশ আব্দুস সালামের
সাংবাদিক মোদাব্বেরের কাছে দুঃখ প্রকাশ আব্দুস সালামের

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নর্থ-সাউথে দুই দিনব্যাপী ফার্মা ফেস্ট শুরু বুধবার
নর্থ-সাউথে দুই দিনব্যাপী ফার্মা ফেস্ট শুরু বুধবার

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুল ম্যাচের আগে রিয়াল শিবিরে ধাক্কা
লিভারপুল ম্যাচের আগে রিয়াল শিবিরে ধাক্কা

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালমনিরহাটে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
লালমনিরহাটে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈদ্যুতিক ফাঁদে প্রাণ গেল কৃষকের
বৈদ্যুতিক ফাঁদে প্রাণ গেল কৃষকের

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেদারপুরে যুব সমাজের স্বেচ্ছাশ্রমে সড়ক মেরামত
কেদারপুরে যুব সমাজের স্বেচ্ছাশ্রমে সড়ক মেরামত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেডারেশন কাপ টেবিল টেনিসে নতুন চ্যাম্পিয়ন খৈ খৈ ও হৃদয়
ফেডারেশন কাপ টেবিল টেনিসে নতুন চ্যাম্পিয়ন খৈ খৈ ও হৃদয়

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোবিন্দার ‌‘পরকীয়া’ নিয়ে মুখ খুললেন তার স্ত্রী
গোবিন্দার ‌‘পরকীয়া’ নিয়ে মুখ খুললেন তার স্ত্রী

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

৪৫ দিন ঘুমাতে পারিনি, এখন সব সার্থক: মান্ধানা
৪৫ দিন ঘুমাতে পারিনি, এখন সব সার্থক: মান্ধানা

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা
টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

'এদের হেলাফেলা করা যায় না, এরা স্মার্ট ও শক্তিশালী'
'এদের হেলাফেলা করা যায় না, এরা স্মার্ট ও শক্তিশালী'

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে চারটি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা
নারায়ণগঞ্জে চারটি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা
সিরাজগঞ্জে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে গ্রামীণ রাস্তায় জনদুর্ভোগ, স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও পাকাকরণ হয়নি
টাঙ্গাইলে গ্রামীণ রাস্তায় জনদুর্ভোগ, স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও পাকাকরণ হয়নি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হলে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হলে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে: মাসুদ সাঈদী

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাছ চাষ বিষয়ক প্রশিক্ষণ
দিনাজপুরে মাছ চাষ বিষয়ক প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত কফি পানে কি স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়তে পারে?
অতিরিক্ত কফি পানে কি স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়তে পারে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জুলাইশহীদ মাসুদ রানার মরদেহ উত্তোলনে পরিবারের আপত্তি, ফিরে গেলেন ম্যাজিস্ট্রেট
জুলাইশহীদ মাসুদ রানার মরদেহ উত্তোলনে পরিবারের আপত্তি, ফিরে গেলেন ম্যাজিস্ট্রেট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কি ঘটছে সুদানের নতুন রণক্ষেত্রে?
কি ঘটছে সুদানের নতুন রণক্ষেত্রে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বালুর বস্তার ওপর দাঁড়িয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ, দ্রুত সংস্কার চান স্থানীয়রা
বালুর বস্তার ওপর দাঁড়িয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ, দ্রুত সংস্কার চান স্থানীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল
জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯
রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত
খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট

সম্পাদকীয়

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা