শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকার

ক্রসফায়ার ও ভয়ঙ্কর নির্যাতন নিয়ে মুখ খুললেন সেই জজ মিয়া

নির্যাতনে হাত ভেঙে যায়, এখনো সেই হাত মাঝে মধ্যে অবশ হয়, তথ্য ফাঁসের ভয়ে পাঁচ বছর কারাগারে রাখে, কেমন আছি কেউ খোঁজ নেয় না
সাখাওয়াত কাওসার ও মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
ক্রসফায়ার ও ভয়ঙ্কর নির্যাতন নিয়ে মুখ খুললেন সেই জজ মিয়া

‘নির্মম নির্যাতন ও ক্রসফায়ারের হুমকিতে আমাকে একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার আসামি করা হয়। ওদের নির্যাতন আমি সইতে পারছিলাম না। নির্যাতনের একেকটি দিন ছিল বিভীষিকাময়। স্মরণ করলেই গা শিউরে ওঠে। নিজেকে স্থির রাখতে পারি না। ওদের নির্যাতনে আমার এক হাত ভেঙে যায়। এখনো মাঝে-মাঝেই হাত অবশ হয়ে যায়।’ সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলছিলেন বহুল আলোচিত ২১ আগস্ট হামলা মামলার অন্যতম প্রধান চরিত্র মো. জালাল ওরফে জজ মিয়া। রাষ্ট্রযন্ত্রের নির্দেশে ফুটপাথের দোকানি নিরীহ যুবক জজ মিয়াকে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার প্রধান আসামি দেখিয়ে তদন্ত নাটক মঞ্চস্থ করেছিল তৎকালীন পুলিশ প্রশাসন। ক্ষমতাধর  দুই পুলিশ কর্মকর্তার উপস্থিতিতেই নেওয়া হয়েছিল তার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি। তথ্য ফাঁস হয়ে যাওয়ার ভয়ে টানা ৫ বছর কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠের নির্জন কক্ষে রাখা হয়েছিল জজ মিয়াকে। তবে কালের পরিক্রমায় ২০০৯ সাল থেকে প্রকাশ পেতে থাকে প্রকৃত ঘটনা। উল্টোদিকে ঘুরতে থাকা ঘড়ির কাঁটা পায় সঠিক কক্ষপথের সন্ধান। আসামি থেকে রাজসাক্ষী হন জজ মিয়া। একে একে বেরিয়ে আসতে থাকে প্রকৃত ঘটনা।

মো. জালাল কীভাবে জজ মিয়া? এমন প্রশ্নের জবাবে জজ মিয়া জানান, ২১ আগস্টের ঘটনার অনেক আগে নোয়াখালীর সেনবাগের গ্রামের বাড়িতে যুব কল্যাণ ফান্ড নামে একটি সমিতি গঠন করেন তিনি। ওই সমিতিতে বিচার শালিস হতো। সমিতির একটি পদে থাকার সুবাদে তাকেই অনেক সময় বিচার করতে হতো। এক পর্যায়ে তার নাম হয়ে যায় জজ মিয়া। বর্তমানে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকায় বসবাস জজ মিয়ার। একটি আউটসোর্সিং কোম্পানিতে চাকরি করেন। তার পরিবারে আছেন স্ত্রী, এক সন্তান ও ছোট বোন। মামলায় কীভাবে জড়ানো হয়? বিষয়টির স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে জজ মিয়া বলেন, ‘২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ১২ কিংবা ১৫ দিন আগে আমি অসুস্থ হয়ে গ্রামের বাড়ি নোয়াখালী চলে যাই। সপ্তাহখানেক পর মোটামুটি সুস্থ হই। যেই দিন বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে গ্রেনেড হামলাডা হয়, ওইদিন বিকালে বাবুল ভাইর চায়ের দোকানে (স্থানীয় দোকান) চা খাইতাছিলাম। তখন টিভিতে দেখলাম গ্রেনেড হামলার খবর। ওই দোকানে তখন এলাকার বিএনপির জামাল মেম্বার ছিল। তহনই আমি কইছ, সবচেয়ে খারাপ কাজ হইছে এইড্যা। এইড্যা বিএনপি ছাড়া আর কেউ করেনাই। ওই সময় এইড্যা লইয়া জামাল মেম্বারের লগে আমার অনেক তর্ক-বিতর্ক হইছে। ওইদিন সন্ধ্যার সময় আমরা আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড সদস্যরা কানকিরহাট বাজারে প্রতিবাদ মিছিলও করছি।’ তাহলে গ্রেফতার কেন? কোথা থেকে আপনাকে গ্রেফতার করা হয়? জবাবে জজ মিয়া বলেন, দেখেন, হামলার ঘটনার ১৫ দিন পর ঢাকায় আসব। এমন সময় গ্রামের মোকছেদ চৌকিদার আমারে বলতাছে- জজ মিয়া তোমার নামে থানায় কম্পিলিন আছে। দারোগার লগে থানায় দেখা কর। আমি কই- কী কম্পিলিন আছে? কয়- তুমি দেশে মাদক বেচো এই কম্পিলিন আছে। আমি কই- আমি মাদক বেচলে দেশে চেয়ারম্যান আছে, মেম্বার আছে, ময়মুরুব্বি আছে এরা আগে জানত। এর আগে কম্পিলিন থানায় কেমনে যায়? চৌকিদার কয়- তুমি আগে দেখা কইরো। চৌকিদার আবার কবির দারোগারে ফোন দিছে, ফোনে বলে- হেয় বাড়িতে আছে, চার দোকানে চা খাইতাছে আপনি আসেন। আমি দোকান থেইক্যা বাইর হমু এমন সময় হেয় কইতাছে- তুমি বাইর হইও না, কবির দারোগা আইতাছে, তুমি হের লগে কথা কইয়া যাও। আবার চার দোকানে তখন জামাল মেম্বারও আছিল, আরও মুরুব্বিরাও আছিল। কিছু সময় পর কবির দারোগা মোটরসাইকেলে আইস্যা আমারে হ্যান্ডকাফ লাগাইয়া ফেলাইল, কোনো কথা নাই। জামাল মেম্বারসহ অন্য মুরুব্বিরা দারোগারে কইতাছিল, ভাই কী হইছে, আমাদেরকে বলেন। ওর সম্বন্ধে তো আমরা জানি। দারোগা তাদের কয়, ‘ওর নামে আমগো কাছে কোন কম্পিলিন নাই, ঢাকায় ওর নামে মামলা হইছে, ঢাকা থেইক্যা লোক আইতাছে। আপনাদের যা বলার, থানায় আইস্যা বলেন।

জজ মিয়া জানান, তাকে সেনবাগ থানায় নিয়ে আসার পর হাজতখানায় রাখা হয়। ঘণ্টা তিনেক পর সিআইডির এসপি আবদুর রশীদের নেতৃত্বে একটি টিম সেনবাগ থানায় যায়। এ সময় রশীদ থানায় গিয়ে জজ মিয়াকে খোঁজেন। এরপর থানা থেকে পুলিশের সব সদস্যকে বের করে দেওয়া হয়। কালো কাপড় দিয়ে চোখ বেঁধে হাজতখানা থেকে জজ মিয়াকে একটি কক্ষে নেওয়া হয়। বলা হয় জজ মিয়া গ্রেনেড হামলায় জড়িত ছিল। সিআইডির কথায় রাজি না হওয়া পর্যন্ত চলতে থাকে অমানুষিক নির্যাতন।

জজ মিয়া বলেন, আমি তাদের বারবার কইছি বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের উল্টা সাইডের ফুটপাথে আমি সিডি ক্যাসেট আর ছবি-পোস্টার বেচি। আরেকটা দোকান আছে বক চত্বরে ফলের। হামলার দিন আমি কই ছিলাম তাদেরকে যাচাই করতে কই। হেরা কয় স্বীকারোক্তি কেমনে বাইর করতে হয়, তা আমগো জানা আছে। পরে আমার মুখ গামছা দিয়া বানছে, এরপর থানার ভিতরে আমারে ঘণ্টাখানেকের মতো এলোপাতাড়ি মারে। কেউ হাতে মারতাছে, কেউ পায়ে মারতাছে। মাইরে ডান হাতের হাড্ডিটা ফাইট্যা যায়। হেরা কয় স্বীকারোক্তি দিলে নাকি আমি বাইচা যামু। নাইলে ক্রসফায়ারে দিব।

আমার কান্না হেগো মন গলে নাই। বারবার কইছিলাম, স্যার আপনি তদন্ত করেন, আমি কই আছিলাম, ঘটনার দিন। তবে তাগো একটাই কথা আছিল, স্বীকারোক্তি না দিলে তোরে ক্রসফায়ার দিমু। আর ওই টাইমে ক্রসফায়ারটা এভেলেভেল চলতাছে। তখন ক্রসফায়ারের আতঙ্ক সবদিকে। এরপর থানা থেইক্যা বাইর কইরা গাড়িতে উঠাইয়া কই জানি লইয়্যা আইল। ঘণ্টাখানেক পর গাড়ি সাইড কইরা হেরা আমারে নামাইল। তখন কয়- যদি স্বীকারোক্তি দিস, তাইলে বাইচ্যা থাকবি। আর যদি না দিস তাহলে তোরে ক্রসফায়ারে দিমু, ঢাকা শহরের ৪/৫টা মার্ডারের মামলা দেখাইয়া দিমু। আমি কই- স্যার আমারে মাইরেন না, আর আমি কী স্বীকারোক্তি দিমু? আমিতো কিছুই জানি না। তারা কয়- তোরে কিছুই জানার লাগব না। এ কথা কইয়্যা তারা আমারে গাড়ি কইরা কই জানি লইয়্যা গেল। চোখ খোলার পর দেখি আমি একটা রুমের ভিতরে। তখন রশীদ সাহেব কইতাছে- তোরে বড় স্যারের কাছে লইয়া যামু, তখন সেখানে তুই কবি তুই ঘটনার লগে জড়িত। কতক্ষণ পর আবার চোখ বাইন্দা লইয়া যায় রুহুল আমিন সাহেবের রুমে। রুহুল আমিন সাহেব আমারে কয়- তুমি কী জানো? আমি কই- স্যার, আমি শুধু জানি আমি ঘটনার সঙ্গে জড়িত, আর আমি এইডার লগে ছিলাম। পরে রুহুল আমিন সাহেব রশীদ সাহেবরে বাইর কইরা দিয়া আমারে বসায়। বসাইয়্যা আমারে কয় খামাখা তুই জানেরে এত কষ্ট দিস কেন? তুই স্বীকারোক্তি দিয়া দে, ভালো থাকবি। আমি কই- স্যার, আমিতো ঘটনার কিছুই জানি না, স্বীকারোক্তি কী দিমু? তখন রুহুল আমিন সাহেব কয়- আমরা সবকিছু তোরে শিখায়া দিমু। কী কী হইছে, না হইছে। পরদিন সকাল ৮টার দিকে আমারে আবার ডাকে। ডাইক্যা তারা কয়- আমরা যেইডা কই, এইডা শোনলেই তুই বাঁচতে পারবি। এমনকি তোর ফ্যামিলিও আমরা দেখমু। না শুনলে, তুই আসামি থাকবি তোর ফাঁসি হইয়া যাইব।

কথা বলতে বলতে এক পর্যায়ে ডুকরে কেঁদে ওঠেন জজ মিয়া। কিছু সময় পর নিজেকে কিছুটা সামলে নিয়ে তিনি বলেন, ৭ দিনের রিমান্ডে নিয়ে আমাকে একটি জবানবন্দি মুখস্থ করানো হয়। ল্যাপটপ বাইর কইরা বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের হামলার ভিডিও ফুটেজ কয়েক দফা আমারে দেখায় সিআইডির অফিসাররা। এরপর আমারে অনেকগুলো ছবি বাইর কইরা দেখায়। আমি কই- স্যার, এদের কাউরেতো আমি চিনি না। কয়- প্রতিটা ছবিতে নাম আছে। ওইগুলা ভালো কইরা দেখ। সবগুলো ছবির নাম মুখস্থ করায়। পরে জানছি ওই ছবিগুলো ছিল তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসীগো। ৭ দিনের রিমান্ডে আইনা আমারে এগুলা মুখস্থ করাইছে। মুখস্থ করানোর পর বলাইয়া আবার ভিডিও করছে। তখন মুন্সি আতিক সাহেব উপস্থিত ছিল। ভিডিও করার পর আমারে কয়- তুই যদি আমাদের কথা না শুনছ তাহলে এই ভিডিও ফুটেজেই তোর বিচার হইব। তখন আমি কই- স্যার, আমার ফ্যামিলির কী হইব? তারা কয়- তুই যতদিন ভিতরে থাকবি, ততদিন তোর ফ্যামিলির যত খরচপাতি লাগে এইডা আমরা দিমু। পরে হেরা আমারে কোর্টে নেয়। তখন আমার সঙ্গে এসপি রশীদ সাহেব আর মুন্সি আতিক সাহেব ছিল। এরপর জজের চেম্বারে ঢুকলাম। সঙ্গে তারা দুজনও ঢুকে পড়ে। ম্যাজিস্ট্রেট একলা থাকলে আমি হয়তো সত্য কিছু কইতে পারতাম। দুই এসপি সামনে বইস্যা থাকায় আমি কথা ঘুরানের কোনো সুযোগ পাইনাই। হেরা যেভাবে শিখাইয়া দিছে, ওইভাবে আমি বইলা গেছি। মাঝে মাঝে কিছু কথা ভুইলা গেছি, এগুলা আবার মুন্সি আতিক আর এসপি রশীদ সাহেব ম্যাজিস্ট্রেটকে বলছে।

কারাগারে কীভাবে কাটছে? এমন প্রশ্নের জবাবে জজ মিয়া বলেন, ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে এক রাইত রাখার পর তারা আমারে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠায়া দিল। কনডেম সেলে রাখা হয় আমারে। ওইখানে তিন মাস পর রুহুল আমিন সাহেব আর মুন্সি আতিক সাহেব জেলগেটে আমার লগে দেখা কইরা একই কথা কয়। বলে, কেউ যদি জিগায় তাহলে কবি,  আমরাই শেখ হাসিনাকে মাইরা ফালানোর প্রোগ্রাম করছি। একটা রুমে তিন বছরের মতো আছিলাম। আম্মা জেলগেটে আইলে তারে কইলাম- ‘আম্মা টেকা-পয়াসাতো এরা দিতাসে, চলে না কষ্ট হয়? মা কয়- বাবা টেকা-পয়সা বড় কথা না, তুই কী কারণে ভিতরে? তোরে আইনা আটকায় রাখল কেন? আমি কই- একটা মামলা আছে, মামলাডা শেষ হইলে এরা আমারে বাইর করব। আর যতদিন ভিতরে থাকমু স্যারেরা আপনেরে চালাইব। আপনি টেনশন কইরেন না, আর কারও লগে কোনো কথা বাতরি কইয়েন না। মারে বুঝাইয়া দিলাম মা চইল্যা যায়।

প্রকৃত সত্য বের হলো কীভাবে? জবাবে জজ মিয়া বলেন, গ্রেফতারের পর কয়েক মাস আমার মায়ের কাছে তারা ৪-৫ হাজার কইরা টাকা দিছিল। এইড্যাই...। একবার সিআইডি থেইক্যা ফোন দিলে মা ঢাকায় আইছে টেকা নিতে, তখন এক চ্যানেলের সাংবাদিক বাড়িতে রিপোর্ট করতে গেছিল। আমার ছোটবোনরে জিগায় তোমার ভাইতো নাই, তোমাদের সংসার কেমনে চলে? ছোটবোন কয়- সংসার চলে এমনেই। তখন সাংবাদিক কয়- তোমার আম্মায় কই? ছোটবোন বলে- ঢাকায়। ঢাকায় কই গেছে? কয়- সিআইডি অফিসে। সিআইডি অফিসে কিয়ের লিগা গেছে? কয়- আমার ভাইরে অ্যারেস্ট করছে যারা, তারাই আমগোরে চালাইতাছে। এইডা জানাজানির পরে, এরা যে নম্বরে মার লগে যোগাযোগ করত তা বন্ধ কইরা দেয়। পরে তাদের লগে আর কোনো যোগাযোগ নাই আমার ফ্যামিলির। ৪-৫ দিন পর জেলগেটে সিআইডি থেকে যাইয়া আমার লগে দেখা কইরা কয়- আমরা তোকে বাঁচাইতে চাইছি। তোর ফ্যামিলিতো চায় না। মিডিয়ার লগে যোগাযোগ বন্ধ করতে ক তোর পরিবাররে। আমার মারে আমি এইড্যা বুঝাইছি। হে এইড্যা হুনবার চায় নাই। তার কথা হে সত্যটা কইবই।

জজ মিয়া বলেন, এমন টাইমে আবার তত্ত্বাবধায়ক সরকার আইয়া পড়ে। মামলা পুনরায় তদন্ত শুরু হয়। একদিন র‌্যাবের কর্নেল গুলজার সাহেবের লগে সিআইডি টিম যায়। লগে মুন্সি আতিক আছিল। আগের ঘটনা আবার আমারে জিগাইলে আমি কই- স্যার, আমি যদি এখন সত্য কথা কই তাহলে আমারে কি ক্রসফায়ারে দেবেন, না জেলের বাইরে নেবেন? তখন তারা কয়- এইডা আমরা বলতে পারি না। তখন আমি কই- তাহলে আমি কিছু বলতে পারুম না। তখন তারা কয়- সত্য যেটা এইডাই কও। তখন ক্রসফায়ার না দেওয়ার আশ্বাস দেয়। আসল ঘটনা শোনার পর গুলজার সাহেব আতিক সাহেবের সঙ্গে অনেক চেতাচেতি করে। যাওয়ার সময় আমারে কয়- আল্লাহ ভরসা, আল্লাহরে ডাক, আল্লাহ ছাড়া তোমাকে এখান থেকে কেউ বাঁচাইতে পারব না। তত্ত্বাবধায়ক সরকার থাকতেই আমি মামলা থেকে অব্যাহতি পাই।

রিমান্ডে থাকা সময়ের স্মৃতিচারণ করে জজ মিয়া বলেন, ওই সময় একদিন মগবাজারে ওয়ার্ড কমিশনার মোখলেছ সাহেবের বাড়ির গলিতে নিছিল। ওই গলিতেই আমারে শিখাইয়া দেয় যে- আমরা মোখলেছ সাহেবের বাড়ির নিচে মিটিং করছি, আমারে মিষ্টির ঠোংগা দিছে, ঠোংগা নিয়া বায়তুল মোকাররম মসজিদে বইছি, বওয়ার পর ভাগ ভাগ হইছি। ওই সময়ই আরেকটা গাড়িতে থাকা চোখ বাঁধা অবস্থায় মোখলেছ সাহেবরে দেখাইয়া কয়- ভালো কইরা চিইনা রাখ। তখন যাদের দেখাইতো কাউকেই চিনতাম না। এখন চিনি। সিআইডি অফিসে থাকার সময় বিদেশি সাংবাদিকরাও আইছিল। তখন রুহুল আমিন সাহেব আমারে আগে থেকেই বলছিল, তোর দিকে যদি আমি হাত উঠাই, তাহলে তুই হ কইয়া মাথা নামায় ফেলবি। আর তুই হাত জোড় কইরা বইয়া থাকবি। সে ইংলিশে কী যেন কইয়া হাত উঠায়, আর আমি হাত জোড় কইরা মাথা নামাইয়া রাখি।

এখনো আতঙ্কে ভোগেন উল্লেখ করে জজ মিয়া বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর সাড়ে ১০ বছর চলছে। কিন্তু আমার ভাগ্যের পরিবর্তন হয়নি। আমি কেমন আছি এটার আর কেউ খোঁজ নেয় না। প্রায় দেড় বছর আগে আমার মা মারা গেছে। অনেক কষ্ট কইর‌্যা তার চিকিৎসা করাইছিলাম। কী আর কমু ভাই! এর আগে দুবার বিয়ে কইর‌্যাও বউ রাখতে পারি নাই। ২১ আগস্টের বিষয়টি জানার পর আতঙ্কে বউয়ের গার্জিয়ানরা তাগো মাইয়া লইয়্যা যায়। এহন আল্লাহই জানে বাকি জীবন কেমনে কাটামু!

এই বিভাগের আরও খবর
জি এম কাদেরের বাড়িতে হামলা আগুন
জি এম কাদেরের বাড়িতে হামলা আগুন
সীমিত আয়ের আড়ালে সম্পদের পাহাড়
সীমিত আয়ের আড়ালে সম্পদের পাহাড়
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চায় ভারত
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চায় ভারত
স্বৈরাচার যেন ফিরতে না পারে
স্বৈরাচার যেন ফিরতে না পারে
ট্রাম্পের শুল্কনীতি আটকালেন আদালত
ট্রাম্পের শুল্কনীতি আটকালেন আদালত
জুলাইয়ে প্রকাশ করা হবে জাতীয় সনদ
জুলাইয়ে প্রকাশ করা হবে জাতীয় সনদ
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীদের কোনো ছাড় নয়
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীদের কোনো ছাড় নয়
জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী আজ
জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী আজ
ফারুকের পরিচালক পদ বাতিল
ফারুকের পরিচালক পদ বাতিল
শান্তিরক্ষীরা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত
শান্তিরক্ষীরা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত
ফের বন্যার মহাবিপদে মানুষ
ফের বন্যার মহাবিপদে মানুষ
সর্বশেষ খবর
ফুলপুরে শুভসংঘের আয়োজনে নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস পালিত
ফুলপুরে শুভসংঘের আয়োজনে নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস পালিত

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চাঁদপুর-ঢাকা নৌপথে ১৮ ঘণ্টা পর যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল শুরু
চাঁদপুর-ঢাকা নৌপথে ১৮ ঘণ্টা পর যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল শুরু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে ‘রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী’ উদযাপন
স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে ‘রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী’ উদযাপন

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হজযাত্রীদের নিরাপত্তায় এবার সৌদির প্রযুক্তিনির্ভর অঙ্গীকার
হজযাত্রীদের নিরাপত্তায় এবার সৌদির প্রযুক্তিনির্ভর অঙ্গীকার

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের জেডআরএফের শ্রদ্ধাঞ্জলি
জিয়াউর রহমানের জেডআরএফের শ্রদ্ধাঞ্জলি

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বুলবুলকে কাউন্সিলর হিসেবে অনুমোদন দিল বিসিবি
বুলবুলকে কাউন্সিলর হিসেবে অনুমোদন দিল বিসিবি

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গাজায় ‘ধারাবাহিক হত্যাকাণ্ডের শামিল’: হামাস
যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গাজায় ‘ধারাবাহিক হত্যাকাণ্ডের শামিল’: হামাস

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার মাজারে পেশাজীবীদের পুষ্পস্তবক অর্পণ
জিয়ার মাজারে পেশাজীবীদের পুষ্পস্তবক অর্পণ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেস্টার সিটিতে ফিরছেন হামজা চৌধুরী!
লেস্টার সিটিতে ফিরছেন হামজা চৌধুরী!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমি যাদের নায়িকা হয়েছি, সকলেই পরে মেগাস্টার হয়েছেন’
‘আমি যাদের নায়িকা হয়েছি, সকলেই পরে মেগাস্টার হয়েছেন’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকেলে টোকিওর সোকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণ দেবেন ড. ইউনূস
বিকেলে টোকিওর সোকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণ দেবেন ড. ইউনূস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে পুলিশ সেজে ছিনতাই, ৬ জনকে কারাদণ্ড ও জরিমানা
দুবাইয়ে পুলিশ সেজে ছিনতাই, ৬ জনকে কারাদণ্ড ও জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরেঞ্জ ক্লাব মেম্বারদের ঈদের আনন্দ বাড়িয়ে তুলতে বাংলালিংকের জমজমাট অফার
অরেঞ্জ ক্লাব মেম্বারদের ঈদের আনন্দ বাড়িয়ে তুলতে বাংলালিংকের জমজমাট অফার

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় মনপুরায় বসুন্ধরা শুভসংঘের ইমারজেন্সি রেসপন্স টিম গঠন
ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় মনপুরায় বসুন্ধরা শুভসংঘের ইমারজেন্সি রেসপন্স টিম গঠন

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘হৃদয়স্পর্শী’ কাহিনির আড়ালে নির্মম বাস্তবতা? উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ
‘হৃদয়স্পর্শী’ কাহিনির আড়ালে নির্মম বাস্তবতা? উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সময় থাকতে লিভারের যত্ন নেয়া প্রয়োজন
সময় থাকতে লিভারের যত্ন নেয়া প্রয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক শুরু
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৭৬ হাজার ৩২৪ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৭৬ হাজার ৩২৪ হজযাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক
শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে সারা দেশে ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা
গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে সারা দেশে ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিতে গণ-অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া ব্যক্তিদের তথ্য চেয়ে গণবিজ্ঞপ্তি
শাবিতে গণ-অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া ব্যক্তিদের তথ্য চেয়ে গণবিজ্ঞপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশুদের সুরক্ষায় খোলা জায়গায় ধূমপান নিষিদ্ধ করছে ফ্রান্স
শিশুদের সুরক্ষায় খোলা জায়গায় ধূমপান নিষিদ্ধ করছে ফ্রান্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হেরা ফেরি থ্রি’ : পরেশের বিষয়ে যা বললেন জনি লিভার
‘হেরা ফেরি থ্রি’ : পরেশের বিষয়ে যা বললেন জনি লিভার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেইটকে নিয়ে আশাবাদী তাসকিন
টেইটকে নিয়ে আশাবাদী তাসকিন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ বিভাগে অতি ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা
পাঁচ বিভাগে অতি ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপ বিদায়, শৈশবের ক্লাবে শেষ অধ্যায় শুরু ডি মারিয়ার
ইউরোপ বিদায়, শৈশবের ক্লাবে শেষ অধ্যায় শুরু ডি মারিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গরুর হাট এলাকায় সান্ধ্য ব্যাংকিং চালুর নির্দেশ
গরুর হাট এলাকায় সান্ধ্য ব্যাংকিং চালুর নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সেঞ্চুরি ছাড়াই ৪০০, ২৩৮ রানে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে উড়িয়ে দিল ইংল্যান্ড
সেঞ্চুরি ছাড়াই ৪০০, ২৩৮ রানে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে উড়িয়ে দিল ইংল্যান্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় দমকা হাওয়ার সঙ্গে বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় দমকা হাওয়ার সঙ্গে বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নতুন নোটের ছবি প্রকাশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক, বাজারে আসছে কবে?
নতুন নোটের ছবি প্রকাশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক, বাজারে আসছে কবে?

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের ‘রাফাল ভূপাতিত’ নিয়ে যা জানাল ফ্রান্স
ভারতের ‘রাফাল ভূপাতিত’ নিয়ে যা জানাল ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের শপথ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন : আপিল বিভাগ
ইশরাকের শপথ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন : আপিল বিভাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতাকর্মীদের প্রতি জামায়াত আমিরের জরুরি বার্তা
নেতাকর্মীদের প্রতি জামায়াত আমিরের জরুরি বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে ভয় থেকে ইরানে হামলা না চালাতে ট্রাম্পকে অনুরোধ জানায় সৌদি-কাতার-আমিরাত
যে ভয় থেকে ইরানে হামলা না চালাতে ট্রাম্পকে অনুরোধ জানায় সৌদি-কাতার-আমিরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবির সভাপতি ফারুকের মনোনয়ন বাতিল করল ক্রীড়া পরিষদ
বিসিবির সভাপতি ফারুকের মনোনয়ন বাতিল করল ক্রীড়া পরিষদ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি
রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ হাজার কোটির সম্পত্তি পুরোটাই দান করেছেন জ্যাকি চ্যান, ছেলেকেও দেননি কিছু?
৪ হাজার কোটির সম্পত্তি পুরোটাই দান করেছেন জ্যাকি চ্যান, ছেলেকেও দেননি কিছু?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উপকূল অতিক্রম করছে গভীর নিম্নচাপ, জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
উপকূল অতিক্রম করছে গভীর নিম্নচাপ, জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে তলিয়ে গেছে সুন্দরবন, মৃত হরিণ উদ্ধার
৬ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে তলিয়ে গেছে সুন্দরবন, মৃত হরিণ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে হামলার পরিকল্পনা, নেতানিয়াহুকে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
ইরানে হামলার পরিকল্পনা, নেতানিয়াহুকে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিজের স্ত্রীকে সিঁদুর দিচ্ছেন না কেন’, মোদিকে খোঁচা মমতার
‘নিজের স্ত্রীকে সিঁদুর দিচ্ছেন না কেন’, মোদিকে খোঁচা মমতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবিরাজকে হত্যার পর ১০ টুকরো, দেবর-ভাবীর ফাঁসির আদেশ
কবিরাজকে হত্যার পর ১০ টুকরো, দেবর-ভাবীর ফাঁসির আদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলমান ঝড়-বৃষ্টি কি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে? কেমন যাবে আগামী কয়েকদিনের আবহাওয়া
চলমান ঝড়-বৃষ্টি কি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে? কেমন যাবে আগামী কয়েকদিনের আবহাওয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক পুলিশ সুপার শফিকুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক পুলিশ সুপার শফিকুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জি এম কাদেরের বাসায় হামলা-অগ্নিসংযোগ
জি এম কাদেরের বাসায় হামলা-অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথম কোয়ালিফায়ারে আজ পাঞ্জাব বনাম বেঙ্গালুরু, জিতলেই ফাইনাল
প্রথম কোয়ালিফায়ারে আজ পাঞ্জাব বনাম বেঙ্গালুরু, জিতলেই ফাইনাল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মগবাজারে কুপিয়ে ব্যাগ ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৩
মগবাজারে কুপিয়ে ব্যাগ ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিআইজি সাইফুল ইসলাম সাময়িক বরখাস্ত
ডিআইজি সাইফুল ইসলাম সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই বাংলাদেশকে গণতন্ত্রে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত দেখতে পাবো: খালেদা জিয়া
শিগগিরই বাংলাদেশকে গণতন্ত্রে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত দেখতে পাবো: খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের ১১ জেলায় বন্যার শঙ্কা, সতর্কতা জারি
দেশের ১১ জেলায় বন্যার শঙ্কা, সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে জবির অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক আনোয়ারা বেগম
কারাগারে জবির অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক আনোয়ারা বেগম

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কার মতো বাংলাদেশেও আইসিসি পদক্ষেপ নেবে: ফারুক
শ্রীলঙ্কার মতো বাংলাদেশেও আইসিসি পদক্ষেপ নেবে: ফারুক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএসএফের পুশইন ব্যর্থ: ১৭ ঘণ্টা পর ৫৭ ভারতীয়কে ফিরিয়ে নিল ভারত
বিএসএফের পুশইন ব্যর্থ: ১৭ ঘণ্টা পর ৫৭ ভারতীয়কে ফিরিয়ে নিল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তাল সাগর, বন্দরে ৩ নম্বর সংকেত
নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তাল সাগর, বন্দরে ৩ নম্বর সংকেত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবি সভাপতির প্রতি অনাস্থা জানিয়ে ৮ পরিচালকের চিঠি
বিসিবি সভাপতির প্রতি অনাস্থা জানিয়ে ৮ পরিচালকের চিঠি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের কপি হাতে পেলে সিদ্ধান্ত : ইশরাকের শপথ ইস্যুতে সিইসি
রায়ের কপি হাতে পেলে সিদ্ধান্ত : ইশরাকের শপথ ইস্যুতে সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেজর সিনহা হত্যা : আপিল শুনানি শেষ, রায় ২ জুন
মেজর সিনহা হত্যা : আপিল শুনানি শেষ, রায় ২ জুন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ধর্মীয় নেতা গাসেমিয়ানকে মুক্তি দিল সৌদি আরব
ইরানের ধর্মীয় নেতা গাসেমিয়ানকে মুক্তি দিল সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে পাঁচ বছরে এক লাখ কর্মী নেবে জাপান
বাংলাদেশ থেকে পাঁচ বছরে এক লাখ কর্মী নেবে জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের বন্যার মহাবিপদে মানুষ
ফের বন্যার মহাবিপদে মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে ইশরাকের শপথের
কী হবে ইশরাকের শপথের

পেছনের পৃষ্ঠা

লাখ কোটি টাকার ঋণ কোথায় গেল
লাখ কোটি টাকার ঋণ কোথায় গেল

পেছনের পৃষ্ঠা

কোরবানির ঈদ সামনে বিক্রি নেই মসলার
কোরবানির ঈদ সামনে বিক্রি নেই মসলার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে বাড়িতে জন্ম কমলের
যে বাড়িতে জন্ম কমলের

বিশেষ আয়োজন

এবার লাগবে কোটি পশু
এবার লাগবে কোটি পশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজুস নেতা গ্রেপ্তার ও রিমান্ডে ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
বাজুস নেতা গ্রেপ্তার ও রিমান্ডে ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে প্রকাশ করা হবে জাতীয় সনদ
জুলাইয়ে প্রকাশ করা হবে জাতীয় সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যার পরের বাংলাদেশ
গণমাধ্যমে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যার পরের বাংলাদেশ

বিশেষ আয়োজন

দূরদৃষ্টির রাষ্ট্রনায়ক
দূরদৃষ্টির রাষ্ট্রনায়ক

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সীমান্তজুড়ে সতর্কতা তবু থামছে না পুশইন
সিলেটে সীমান্তজুড়ে সতর্কতা তবু থামছে না পুশইন

নগর জীবন

পদে পদে গণতন্ত্রের যাত্রা বাধাগ্রস্ত : খালেদা জিয়া
পদে পদে গণতন্ত্রের যাত্রা বাধাগ্রস্ত : খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মিছিল-স্লোগানেও থামানো যায়নি ফাঁসি, থানায় জিডি
মিছিল-স্লোগানেও থামানো যায়নি ফাঁসি, থানায় জিডি

শোবিজ

সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিরক্ষীরা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত
শান্তিরক্ষীরা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চায় ভারত
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চায় ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদেরের বাড়িতে হামলা আগুন
জি এম কাদেরের বাড়িতে হামলা আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমিত আয়ের আড়ালে সম্পদের পাহাড়
সীমিত আয়ের আড়ালে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিঘ্নসংকুল জাতীয় ঐক্যের পথ
বিঘ্নসংকুল জাতীয় ঐক্যের পথ

সম্পাদকীয়

রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি
রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় : ড. ইউনূস
শুধু একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৪৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়েও মিলল লাশ
৪৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়েও মিলল লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কভিডের পর সবচেয়ে কঠিন সময়ের বাজেট
কভিডের পর সবচেয়ে কঠিন সময়ের বাজেট

পেছনের পৃষ্ঠা

এভারেস্ট জয় তরুণ প্রজন্মকে উৎসর্গ করলেন শাকিল
এভারেস্ট জয় তরুণ প্রজন্মকে উৎসর্গ করলেন শাকিল

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুত নির্বাচন কোনো দলের নয়, জনদাবি
দ্রুত নির্বাচন কোনো দলের নয়, জনদাবি

নগর জীবন

স্কুল ক্যাম্পাসে ময়লার ভাগাড়!
স্কুল ক্যাম্পাসে ময়লার ভাগাড়!

দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীদের কোনো ছাড় নয়
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীদের কোনো ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাড়ে ৩ হাজার বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
সাড়ে ৩ হাজার বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মগবাজারে সেই ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪
মগবাজারে সেই ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪

পেছনের পৃষ্ঠা