শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকার

ক্রসফায়ার ও ভয়ঙ্কর নির্যাতন নিয়ে মুখ খুললেন সেই জজ মিয়া

নির্যাতনে হাত ভেঙে যায়, এখনো সেই হাত মাঝে মধ্যে অবশ হয়, তথ্য ফাঁসের ভয়ে পাঁচ বছর কারাগারে রাখে, কেমন আছি কেউ খোঁজ নেয় না
সাখাওয়াত কাওসার ও মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
ক্রসফায়ার ও ভয়ঙ্কর নির্যাতন নিয়ে মুখ খুললেন সেই জজ মিয়া

‘নির্মম নির্যাতন ও ক্রসফায়ারের হুমকিতে আমাকে একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার আসামি করা হয়। ওদের নির্যাতন আমি সইতে পারছিলাম না। নির্যাতনের একেকটি দিন ছিল বিভীষিকাময়। স্মরণ করলেই গা শিউরে ওঠে। নিজেকে স্থির রাখতে পারি না। ওদের নির্যাতনে আমার এক হাত ভেঙে যায়। এখনো মাঝে-মাঝেই হাত অবশ হয়ে যায়।’ সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলছিলেন বহুল আলোচিত ২১ আগস্ট হামলা মামলার অন্যতম প্রধান চরিত্র মো. জালাল ওরফে জজ মিয়া। রাষ্ট্রযন্ত্রের নির্দেশে ফুটপাথের দোকানি নিরীহ যুবক জজ মিয়াকে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার প্রধান আসামি দেখিয়ে তদন্ত নাটক মঞ্চস্থ করেছিল তৎকালীন পুলিশ প্রশাসন। ক্ষমতাধর  দুই পুলিশ কর্মকর্তার উপস্থিতিতেই নেওয়া হয়েছিল তার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি। তথ্য ফাঁস হয়ে যাওয়ার ভয়ে টানা ৫ বছর কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠের নির্জন কক্ষে রাখা হয়েছিল জজ মিয়াকে। তবে কালের পরিক্রমায় ২০০৯ সাল থেকে প্রকাশ পেতে থাকে প্রকৃত ঘটনা। উল্টোদিকে ঘুরতে থাকা ঘড়ির কাঁটা পায় সঠিক কক্ষপথের সন্ধান। আসামি থেকে রাজসাক্ষী হন জজ মিয়া। একে একে বেরিয়ে আসতে থাকে প্রকৃত ঘটনা।

মো. জালাল কীভাবে জজ মিয়া? এমন প্রশ্নের জবাবে জজ মিয়া জানান, ২১ আগস্টের ঘটনার অনেক আগে নোয়াখালীর সেনবাগের গ্রামের বাড়িতে যুব কল্যাণ ফান্ড নামে একটি সমিতি গঠন করেন তিনি। ওই সমিতিতে বিচার শালিস হতো। সমিতির একটি পদে থাকার সুবাদে তাকেই অনেক সময় বিচার করতে হতো। এক পর্যায়ে তার নাম হয়ে যায় জজ মিয়া। বর্তমানে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকায় বসবাস জজ মিয়ার। একটি আউটসোর্সিং কোম্পানিতে চাকরি করেন। তার পরিবারে আছেন স্ত্রী, এক সন্তান ও ছোট বোন। মামলায় কীভাবে জড়ানো হয়? বিষয়টির স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে জজ মিয়া বলেন, ‘২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ১২ কিংবা ১৫ দিন আগে আমি অসুস্থ হয়ে গ্রামের বাড়ি নোয়াখালী চলে যাই। সপ্তাহখানেক পর মোটামুটি সুস্থ হই। যেই দিন বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে গ্রেনেড হামলাডা হয়, ওইদিন বিকালে বাবুল ভাইর চায়ের দোকানে (স্থানীয় দোকান) চা খাইতাছিলাম। তখন টিভিতে দেখলাম গ্রেনেড হামলার খবর। ওই দোকানে তখন এলাকার বিএনপির জামাল মেম্বার ছিল। তহনই আমি কইছ, সবচেয়ে খারাপ কাজ হইছে এইড্যা। এইড্যা বিএনপি ছাড়া আর কেউ করেনাই। ওই সময় এইড্যা লইয়া জামাল মেম্বারের লগে আমার অনেক তর্ক-বিতর্ক হইছে। ওইদিন সন্ধ্যার সময় আমরা আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড সদস্যরা কানকিরহাট বাজারে প্রতিবাদ মিছিলও করছি।’ তাহলে গ্রেফতার কেন? কোথা থেকে আপনাকে গ্রেফতার করা হয়? জবাবে জজ মিয়া বলেন, দেখেন, হামলার ঘটনার ১৫ দিন পর ঢাকায় আসব। এমন সময় গ্রামের মোকছেদ চৌকিদার আমারে বলতাছে- জজ মিয়া তোমার নামে থানায় কম্পিলিন আছে। দারোগার লগে থানায় দেখা কর। আমি কই- কী কম্পিলিন আছে? কয়- তুমি দেশে মাদক বেচো এই কম্পিলিন আছে। আমি কই- আমি মাদক বেচলে দেশে চেয়ারম্যান আছে, মেম্বার আছে, ময়মুরুব্বি আছে এরা আগে জানত। এর আগে কম্পিলিন থানায় কেমনে যায়? চৌকিদার কয়- তুমি আগে দেখা কইরো। চৌকিদার আবার কবির দারোগারে ফোন দিছে, ফোনে বলে- হেয় বাড়িতে আছে, চার দোকানে চা খাইতাছে আপনি আসেন। আমি দোকান থেইক্যা বাইর হমু এমন সময় হেয় কইতাছে- তুমি বাইর হইও না, কবির দারোগা আইতাছে, তুমি হের লগে কথা কইয়া যাও। আবার চার দোকানে তখন জামাল মেম্বারও আছিল, আরও মুরুব্বিরাও আছিল। কিছু সময় পর কবির দারোগা মোটরসাইকেলে আইস্যা আমারে হ্যান্ডকাফ লাগাইয়া ফেলাইল, কোনো কথা নাই। জামাল মেম্বারসহ অন্য মুরুব্বিরা দারোগারে কইতাছিল, ভাই কী হইছে, আমাদেরকে বলেন। ওর সম্বন্ধে তো আমরা জানি। দারোগা তাদের কয়, ‘ওর নামে আমগো কাছে কোন কম্পিলিন নাই, ঢাকায় ওর নামে মামলা হইছে, ঢাকা থেইক্যা লোক আইতাছে। আপনাদের যা বলার, থানায় আইস্যা বলেন।

জজ মিয়া জানান, তাকে সেনবাগ থানায় নিয়ে আসার পর হাজতখানায় রাখা হয়। ঘণ্টা তিনেক পর সিআইডির এসপি আবদুর রশীদের নেতৃত্বে একটি টিম সেনবাগ থানায় যায়। এ সময় রশীদ থানায় গিয়ে জজ মিয়াকে খোঁজেন। এরপর থানা থেকে পুলিশের সব সদস্যকে বের করে দেওয়া হয়। কালো কাপড় দিয়ে চোখ বেঁধে হাজতখানা থেকে জজ মিয়াকে একটি কক্ষে নেওয়া হয়। বলা হয় জজ মিয়া গ্রেনেড হামলায় জড়িত ছিল। সিআইডির কথায় রাজি না হওয়া পর্যন্ত চলতে থাকে অমানুষিক নির্যাতন।

জজ মিয়া বলেন, আমি তাদের বারবার কইছি বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের উল্টা সাইডের ফুটপাথে আমি সিডি ক্যাসেট আর ছবি-পোস্টার বেচি। আরেকটা দোকান আছে বক চত্বরে ফলের। হামলার দিন আমি কই ছিলাম তাদেরকে যাচাই করতে কই। হেরা কয় স্বীকারোক্তি কেমনে বাইর করতে হয়, তা আমগো জানা আছে। পরে আমার মুখ গামছা দিয়া বানছে, এরপর থানার ভিতরে আমারে ঘণ্টাখানেকের মতো এলোপাতাড়ি মারে। কেউ হাতে মারতাছে, কেউ পায়ে মারতাছে। মাইরে ডান হাতের হাড্ডিটা ফাইট্যা যায়। হেরা কয় স্বীকারোক্তি দিলে নাকি আমি বাইচা যামু। নাইলে ক্রসফায়ারে দিব।

আমার কান্না হেগো মন গলে নাই। বারবার কইছিলাম, স্যার আপনি তদন্ত করেন, আমি কই আছিলাম, ঘটনার দিন। তবে তাগো একটাই কথা আছিল, স্বীকারোক্তি না দিলে তোরে ক্রসফায়ার দিমু। আর ওই টাইমে ক্রসফায়ারটা এভেলেভেল চলতাছে। তখন ক্রসফায়ারের আতঙ্ক সবদিকে। এরপর থানা থেইক্যা বাইর কইরা গাড়িতে উঠাইয়া কই জানি লইয়্যা আইল। ঘণ্টাখানেক পর গাড়ি সাইড কইরা হেরা আমারে নামাইল। তখন কয়- যদি স্বীকারোক্তি দিস, তাইলে বাইচ্যা থাকবি। আর যদি না দিস তাহলে তোরে ক্রসফায়ারে দিমু, ঢাকা শহরের ৪/৫টা মার্ডারের মামলা দেখাইয়া দিমু। আমি কই- স্যার আমারে মাইরেন না, আর আমি কী স্বীকারোক্তি দিমু? আমিতো কিছুই জানি না। তারা কয়- তোরে কিছুই জানার লাগব না। এ কথা কইয়্যা তারা আমারে গাড়ি কইরা কই জানি লইয়্যা গেল। চোখ খোলার পর দেখি আমি একটা রুমের ভিতরে। তখন রশীদ সাহেব কইতাছে- তোরে বড় স্যারের কাছে লইয়া যামু, তখন সেখানে তুই কবি তুই ঘটনার লগে জড়িত। কতক্ষণ পর আবার চোখ বাইন্দা লইয়া যায় রুহুল আমিন সাহেবের রুমে। রুহুল আমিন সাহেব আমারে কয়- তুমি কী জানো? আমি কই- স্যার, আমি শুধু জানি আমি ঘটনার সঙ্গে জড়িত, আর আমি এইডার লগে ছিলাম। পরে রুহুল আমিন সাহেব রশীদ সাহেবরে বাইর কইরা দিয়া আমারে বসায়। বসাইয়্যা আমারে কয় খামাখা তুই জানেরে এত কষ্ট দিস কেন? তুই স্বীকারোক্তি দিয়া দে, ভালো থাকবি। আমি কই- স্যার, আমিতো ঘটনার কিছুই জানি না, স্বীকারোক্তি কী দিমু? তখন রুহুল আমিন সাহেব কয়- আমরা সবকিছু তোরে শিখায়া দিমু। কী কী হইছে, না হইছে। পরদিন সকাল ৮টার দিকে আমারে আবার ডাকে। ডাইক্যা তারা কয়- আমরা যেইডা কই, এইডা শোনলেই তুই বাঁচতে পারবি। এমনকি তোর ফ্যামিলিও আমরা দেখমু। না শুনলে, তুই আসামি থাকবি তোর ফাঁসি হইয়া যাইব।

কথা বলতে বলতে এক পর্যায়ে ডুকরে কেঁদে ওঠেন জজ মিয়া। কিছু সময় পর নিজেকে কিছুটা সামলে নিয়ে তিনি বলেন, ৭ দিনের রিমান্ডে নিয়ে আমাকে একটি জবানবন্দি মুখস্থ করানো হয়। ল্যাপটপ বাইর কইরা বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের হামলার ভিডিও ফুটেজ কয়েক দফা আমারে দেখায় সিআইডির অফিসাররা। এরপর আমারে অনেকগুলো ছবি বাইর কইরা দেখায়। আমি কই- স্যার, এদের কাউরেতো আমি চিনি না। কয়- প্রতিটা ছবিতে নাম আছে। ওইগুলা ভালো কইরা দেখ। সবগুলো ছবির নাম মুখস্থ করায়। পরে জানছি ওই ছবিগুলো ছিল তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসীগো। ৭ দিনের রিমান্ডে আইনা আমারে এগুলা মুখস্থ করাইছে। মুখস্থ করানোর পর বলাইয়া আবার ভিডিও করছে। তখন মুন্সি আতিক সাহেব উপস্থিত ছিল। ভিডিও করার পর আমারে কয়- তুই যদি আমাদের কথা না শুনছ তাহলে এই ভিডিও ফুটেজেই তোর বিচার হইব। তখন আমি কই- স্যার, আমার ফ্যামিলির কী হইব? তারা কয়- তুই যতদিন ভিতরে থাকবি, ততদিন তোর ফ্যামিলির যত খরচপাতি লাগে এইডা আমরা দিমু। পরে হেরা আমারে কোর্টে নেয়। তখন আমার সঙ্গে এসপি রশীদ সাহেব আর মুন্সি আতিক সাহেব ছিল। এরপর জজের চেম্বারে ঢুকলাম। সঙ্গে তারা দুজনও ঢুকে পড়ে। ম্যাজিস্ট্রেট একলা থাকলে আমি হয়তো সত্য কিছু কইতে পারতাম। দুই এসপি সামনে বইস্যা থাকায় আমি কথা ঘুরানের কোনো সুযোগ পাইনাই। হেরা যেভাবে শিখাইয়া দিছে, ওইভাবে আমি বইলা গেছি। মাঝে মাঝে কিছু কথা ভুইলা গেছি, এগুলা আবার মুন্সি আতিক আর এসপি রশীদ সাহেব ম্যাজিস্ট্রেটকে বলছে।

কারাগারে কীভাবে কাটছে? এমন প্রশ্নের জবাবে জজ মিয়া বলেন, ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে এক রাইত রাখার পর তারা আমারে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠায়া দিল। কনডেম সেলে রাখা হয় আমারে। ওইখানে তিন মাস পর রুহুল আমিন সাহেব আর মুন্সি আতিক সাহেব জেলগেটে আমার লগে দেখা কইরা একই কথা কয়। বলে, কেউ যদি জিগায় তাহলে কবি,  আমরাই শেখ হাসিনাকে মাইরা ফালানোর প্রোগ্রাম করছি। একটা রুমে তিন বছরের মতো আছিলাম। আম্মা জেলগেটে আইলে তারে কইলাম- ‘আম্মা টেকা-পয়াসাতো এরা দিতাসে, চলে না কষ্ট হয়? মা কয়- বাবা টেকা-পয়সা বড় কথা না, তুই কী কারণে ভিতরে? তোরে আইনা আটকায় রাখল কেন? আমি কই- একটা মামলা আছে, মামলাডা শেষ হইলে এরা আমারে বাইর করব। আর যতদিন ভিতরে থাকমু স্যারেরা আপনেরে চালাইব। আপনি টেনশন কইরেন না, আর কারও লগে কোনো কথা বাতরি কইয়েন না। মারে বুঝাইয়া দিলাম মা চইল্যা যায়।

প্রকৃত সত্য বের হলো কীভাবে? জবাবে জজ মিয়া বলেন, গ্রেফতারের পর কয়েক মাস আমার মায়ের কাছে তারা ৪-৫ হাজার কইরা টাকা দিছিল। এইড্যাই...। একবার সিআইডি থেইক্যা ফোন দিলে মা ঢাকায় আইছে টেকা নিতে, তখন এক চ্যানেলের সাংবাদিক বাড়িতে রিপোর্ট করতে গেছিল। আমার ছোটবোনরে জিগায় তোমার ভাইতো নাই, তোমাদের সংসার কেমনে চলে? ছোটবোন কয়- সংসার চলে এমনেই। তখন সাংবাদিক কয়- তোমার আম্মায় কই? ছোটবোন বলে- ঢাকায়। ঢাকায় কই গেছে? কয়- সিআইডি অফিসে। সিআইডি অফিসে কিয়ের লিগা গেছে? কয়- আমার ভাইরে অ্যারেস্ট করছে যারা, তারাই আমগোরে চালাইতাছে। এইডা জানাজানির পরে, এরা যে নম্বরে মার লগে যোগাযোগ করত তা বন্ধ কইরা দেয়। পরে তাদের লগে আর কোনো যোগাযোগ নাই আমার ফ্যামিলির। ৪-৫ দিন পর জেলগেটে সিআইডি থেকে যাইয়া আমার লগে দেখা কইরা কয়- আমরা তোকে বাঁচাইতে চাইছি। তোর ফ্যামিলিতো চায় না। মিডিয়ার লগে যোগাযোগ বন্ধ করতে ক তোর পরিবাররে। আমার মারে আমি এইড্যা বুঝাইছি। হে এইড্যা হুনবার চায় নাই। তার কথা হে সত্যটা কইবই।

জজ মিয়া বলেন, এমন টাইমে আবার তত্ত্বাবধায়ক সরকার আইয়া পড়ে। মামলা পুনরায় তদন্ত শুরু হয়। একদিন র‌্যাবের কর্নেল গুলজার সাহেবের লগে সিআইডি টিম যায়। লগে মুন্সি আতিক আছিল। আগের ঘটনা আবার আমারে জিগাইলে আমি কই- স্যার, আমি যদি এখন সত্য কথা কই তাহলে আমারে কি ক্রসফায়ারে দেবেন, না জেলের বাইরে নেবেন? তখন তারা কয়- এইডা আমরা বলতে পারি না। তখন আমি কই- তাহলে আমি কিছু বলতে পারুম না। তখন তারা কয়- সত্য যেটা এইডাই কও। তখন ক্রসফায়ার না দেওয়ার আশ্বাস দেয়। আসল ঘটনা শোনার পর গুলজার সাহেব আতিক সাহেবের সঙ্গে অনেক চেতাচেতি করে। যাওয়ার সময় আমারে কয়- আল্লাহ ভরসা, আল্লাহরে ডাক, আল্লাহ ছাড়া তোমাকে এখান থেকে কেউ বাঁচাইতে পারব না। তত্ত্বাবধায়ক সরকার থাকতেই আমি মামলা থেকে অব্যাহতি পাই।

রিমান্ডে থাকা সময়ের স্মৃতিচারণ করে জজ মিয়া বলেন, ওই সময় একদিন মগবাজারে ওয়ার্ড কমিশনার মোখলেছ সাহেবের বাড়ির গলিতে নিছিল। ওই গলিতেই আমারে শিখাইয়া দেয় যে- আমরা মোখলেছ সাহেবের বাড়ির নিচে মিটিং করছি, আমারে মিষ্টির ঠোংগা দিছে, ঠোংগা নিয়া বায়তুল মোকাররম মসজিদে বইছি, বওয়ার পর ভাগ ভাগ হইছি। ওই সময়ই আরেকটা গাড়িতে থাকা চোখ বাঁধা অবস্থায় মোখলেছ সাহেবরে দেখাইয়া কয়- ভালো কইরা চিইনা রাখ। তখন যাদের দেখাইতো কাউকেই চিনতাম না। এখন চিনি। সিআইডি অফিসে থাকার সময় বিদেশি সাংবাদিকরাও আইছিল। তখন রুহুল আমিন সাহেব আমারে আগে থেকেই বলছিল, তোর দিকে যদি আমি হাত উঠাই, তাহলে তুই হ কইয়া মাথা নামায় ফেলবি। আর তুই হাত জোড় কইরা বইয়া থাকবি। সে ইংলিশে কী যেন কইয়া হাত উঠায়, আর আমি হাত জোড় কইরা মাথা নামাইয়া রাখি।

এখনো আতঙ্কে ভোগেন উল্লেখ করে জজ মিয়া বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর সাড়ে ১০ বছর চলছে। কিন্তু আমার ভাগ্যের পরিবর্তন হয়নি। আমি কেমন আছি এটার আর কেউ খোঁজ নেয় না। প্রায় দেড় বছর আগে আমার মা মারা গেছে। অনেক কষ্ট কইর‌্যা তার চিকিৎসা করাইছিলাম। কী আর কমু ভাই! এর আগে দুবার বিয়ে কইর‌্যাও বউ রাখতে পারি নাই। ২১ আগস্টের বিষয়টি জানার পর আতঙ্কে বউয়ের গার্জিয়ানরা তাগো মাইয়া লইয়্যা যায়। এহন আল্লাহই জানে বাকি জীবন কেমনে কাটামু!

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

এই মাত্র | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা