শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

প্রত্যাবাসনে শর্ত বাড়াচ্ছে রোহিঙ্গারা

ব্যর্থতার পর আন্তর্জাতিক তৎপরতা, শর্তের বেড়াজালকে বাহানা বলছেন অনেকেই
জুলকার নাইন ও আয়ুবুল ইসলাম, কক্সবাজার থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
প্রত্যাবাসনে শর্ত বাড়াচ্ছে রোহিঙ্গারা

বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে ফিরে যেতে অনীহা প্রকাশের পর একের পর এক শর্ত দিচ্ছে। উত্থাপন করা হচ্ছে নতুন নতুন দাবি। প্রত্যাবাসনের দিনক্ষণ ঘোষণার পর থেকে প্রায় এক সুরে দাবি জানাচ্ছিল তারা। প্রতিদিনই এই কোরাসে যুক্ত হচ্ছে নতুন কিছু। সর্বশেষ গতকাল যুক্ত হয়েছে মিয়ানমারের বিভিন্ন স্থান থেকে বাস্তুচ্যুত হয়ে আইডিএফ ক্যাম্পে থাকা ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে মুক্তির শর্ত। এর আগে রোহিঙ্গাদের পক্ষ থেকে পূর্ণ নাগরিকত্ব, মর্যাদা, রাখাইন রাজ্যে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মোতায়েনসহ অন্যান্য শর্তের কথা জানানো হয়। বলা হয়, এসব দাবির একটিও না মানলে তারা মিয়ানমারে ফিরে যাবে না। ক্যাম্পগুলোতে মানবিক সহায়তা ও অন্যান্য সেবা প্রদানকারী বেসরকারি সংস্থাগুলোর প্রতিনিধিরা এসব দাবির যৌক্তিকতার ব্যাখ্যাও দিচ্ছেন নানাভাবে। কিন্তু স্থানীয়দের বড় একটি অংশ মনে করে, ফেরত না যাওয়ার বাহানা হিসেবেই একের পর এক শর্তের বেড়াজাল তৈরি করছে রোহিঙ্গারা। আর বিদেশি এনজিওগুলো যে রোহিঙ্গাদের ফেরত না যাওয়ার ইন্ধন জোগাচ্ছে স্থানীয়দের এমন দাবির সঙ্গে একমত সরকারের শীর্ষস্থানীয় মহলও। কক্সবাজার বাঁচাও আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আয়াছুর রহমান বলেন, এসব দাবি রোহিঙ্গাদের জানা ছিল না। কিছু দাতা সংস্থা, এনজিও ও স্থানীয় কুচক্রী মহল তাদের এসব শিখিয়ে দিচ্ছে। সুজনের কক্সবাজার জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান বলেন, তারা এখানে যে সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছে, ফ্রি খাবার, রেশন সুবিধা- এসব কারণে তারা অজুহাত সৃষ্টি করছে, যাতে তাদের ফেরত যেতে না হয়।

কক্সবাজারের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন ও দেশি-বিদেশি সংস্থাগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বাংলাদেশে থাকা রোহিঙ্গার বেশির ভাগ প্রবেশ করেছে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট। এরপর জাতিসংঘসহ নানা সংস্থার নানা উদ্যোগের পর বাংলাদেশ ও মিয়ানমার সরকারের আলোচনায় রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের সিদ্ধান্ত হয়েছিল। ২০১৮ সালের ২৩ জানুয়ারি প্রত্যাবাসন শুরুর কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত তা আর হয়নি। রোহিঙ্গারা তখন প্রত্যাবাসনের জন্য আট দফা শর্ত দেয়। এর মধ্যে ছিল- নাগরিকত্ব, নিরাপত্তা, বাড়িঘর জমি ফেরত পাওয়ার নিশ্চয়তার মতো বিষয়। শর্ত পূরণের দাবি জানিয়ে সেসময় বিক্ষোভ করেছিল আরাকান রোহিঙ্গা হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস সোসাইটি নামের একটি সংগঠন। এবার আবারও ২২ আগস্ট প্রত্যাবাসনের সম্ভাব্য তারিখ মিয়ানমারের পক্ষ থেকে প্রকাশের পর রোহিঙ্গা নেতারা পাঁচটি সুনির্দিষ্ট শর্ত পূরণ না হলে কেউ ফিরবে না বলে জানান। পাঁচটি দাবির একটি তালিকা সম্বলিত লিফলেট প্রচার করে ভয়েস অব রোহিঙ্গা নামের একটি সংগঠন। লিফলেটে শর্ত বা দাবির বিষয়গুলো সম্পর্কে বলা হয়- ১. রোহিঙ্গারা আরাকানের স্থানীয় আদিবাসী এবং সে জন্য তাদের নেটিভ স্ট্যাটাস বা স্থানীয় মর্যাদা সংসদে আইন করে পুনর্বহাল করতে হবে, যার আন্তর্জাতিক গ্যারান্টি থাকতে হবে। ২. নাগরিকত্বের ক্ষেত্রে প্রথমত, আরাকান রাজ্যে বসবাসরত রোহিঙ্গাদের সিটিজেন কার্ড দিতে হবে। দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশের ক্যাম্পে থাকা রোহিঙ্গা শরণার্থীদেরও সিটিজেনশিপ কার্ড দিয়ে প্রত্যাবাসন করে স্থানীয় নাগরিক মর্যাদা দিতে হবে। তৃতীয়ত, একই সঙ্গে বিশ্বের অন্যান্য জায়গায় থাকা রোহিঙ্গাদের সিটিজেনশিপ কার্ড দিয়ে স্থানীয় নাগরিক মর্যাদা দিতে হবে। ৩. প্রত্যাবাসনের ক্ষেত্রে রোহিঙ্গাদের তাদের নিজস্ব গ্রামে ফিরিয়ে নিতে হবে এবং তাদের কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া জমিজমা যথাযথ ক্ষতিপূরণসহ ফেরত দিতে হবে। ৪. নিরাপত্তার ক্ষেত্রে আরাকানে রোহিঙ্গাদের জীবন ও সম্পদ রক্ষার জন্য রোহিঙ্গা পুলিশ বাহিনীর সঙ্গে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী মোতায়েন করতে হবে। ৫. জবাবদিহিতা-মিয়ানমারে স্থানীয় আদালতের পরিবর্তে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত বা আইসিসির মতো কোনো ইন্টারন্যাশনাল ট্রাইব্যুনালে অপরাধীদের বিচার করতে হবে। এরপর প্রত্যাবাসন শুরুর সাক্ষাৎকার শুরু হলে নতুন নতুন শর্ত সামনে আনা হয়। এ শর্তের সংখ্যা দাঁড়ায় সাতে। সর্বশেষ গতকাল নতুন দাবি বা শর্তে বলা হয়েছে, মিয়ানমারের আকিয়াব এবং ইয়াঙ্গুন প্রদেশের তিনটি ক্যাম্পে থাকা ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে মুক্তভাবে চলাচলের সুযোগ করে দিতে হবে। এসব পূরণ না হলে কেউই ফিরতে রাজি হবে না। রোহিঙ্গাদের এসব শর্ত আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেনও বলেছেন, রোহিঙ্গারা যাতে ফেরত না যায় সে জন্য একটি মহল ষড়যন্ত্র করছে। রোহিঙ্গা শিবিরগুলোতে বিভিন্ন ধরনের প্রচারণা চলছে, ফ্লাইয়ার দিয়েও ক্যাম্পেইন চালানো হচ্ছে। এমন অবস্থায় মনে হচ্ছে, একটা মহল রোহিঙ্গারা যাতে না যায় তার জন্য ফন্দি-ফিকির করছে। তবে দীর্ঘ মেয়াদে এসব ফন্দি-ফিকির কাজ করবে না। তিনি গতকাল ঢাকার একটি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ শেষে সাংবাদিকদের আরও বলেন, বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের এখন পর্যন্ত অনেক ভালোভাবে দেখাশোনা করেছে। কিন্তু তাদের ভবিষ্যতে এভাবে রাখা সম্ভব হবে না। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ও সাহায্য-সহযোগিতার মাত্রা কমিয়ে দিয়েছে। আগামীতে আরও কমবে। এরই মধ্যে আড়াই হাজার কোটি টাকা বাংলাদেশের পকেট থেকে দেওয়া হয়েছে। আর এমন সম্ভব নয়। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গা শিবিরগুলোতে ১৩০টিরও বেশি আন্তর্জাতিক বেসরকারি সংস্থা কাজ করছে। এরা বিভিন্ন ধরনের বায়নার কথাও তুলেছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বলব, তারা যেন মিয়ানমারে যায়। এ জন্য একটি কমিশন করা যেতে পারে। কমিশন, জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা এবং অন্যান্য সবার এখন কাজ হচ্ছে মিয়ানমারে যাওয়া। সেখানে গিয়ে রোহিঙ্গাদের জন্য অনুকূল পরিবেশ নিশ্চিত করা। আমাদের এখানে তাদের আর কাজ নেই। সেখানে যদি তাদের প্রবেশ করতে না দেয় তাহলে আমি বলব তারা মিয়ানমারের সঙ্গে ব্যবসা করে কেন? যুক্তরাষ্ট্রে মিয়ানমার এখনো জিএসপি সুবিধা পায় কেন? আমি বলব, জাতিসংঘ রোহিঙ্গা ইস্যুতে কিছু ভুল করেছে। তবে এখন সবাইকে নতুন করে ভাবতে হবে।

নিরাপত্তা পরিষদে আলোচনা : রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে আজ (মার্কিন সময় শুক্রবার) নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে আলোচনা হওয়ার কথা। গত বুধবার রাতে যুক্তরাজ্যসহ কয়েকটি দেশের অনুরোধে প্রত্যাবাসন নিয়ে সেখানে একটি রুদ্ধদ্বার বৈঠক হয়। আলোচনার পর জাতিসংঘে যুক্তরাজ্যের রাজনৈতিক সমন্বয়ক স্টিফেন হিকি বলেন, মিয়ানমারে জটিল সময় চলছে। আগামী দিনগুলোতে আমরা বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমারে প্রত্যাবাসন চুক্তি বাস্তবায়ন দেখার আশায় আছি। আমরা মনে করি, প্রত্যাবাসন স্বেচ্ছায়, নিরাপদ ও সম্মানজনক হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। আমরা সন্তুষ্ট যে ইউএনএইচসিআর মাঠে আছে। তারা বাংলাদেশ ও মিয়ানমার দুই দেশের সঙ্গেই কথা বলছে। তিনি বলেন, মাঠপর্যায়ে ওই তিনটি নীতি অনুসরণ করা নিশ্চিত করতে নিরাপত্তা পরিষদের কাজ করা উচিত। আমার মনে হয়, এটি নিশ্চিত করার জন্য নিরাপত্তা পরিষদের জোরালো সমর্থন আছে। অন্যদিকে রাশিয়ার উপস্থায়ী প্রতিনিধি দিমিত্র পলিয়ানস্কি রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরুর ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, যে কোনো দীর্ঘ যাত্রার শুরু হয় প্রথম ধাপ থেকে। প্রথম ধাপটি শুরু করা প্রয়োজন। ফেরার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়িত্ব তাদের (রোহিঙ্গাদের)। যদি তারা ফিরতে চায় তবে তাদের ফিরতেই উৎসাহিত করা উচিত। তাদের নিরুৎসাহ করার দরকার নেই।

মিয়ানমারকে অভয় দিল চীন : রোহিঙ্গা নিয়ে মিয়ানমারের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ ঠেকাতে পাশে থাকার কথা জানিয়েছে চীন। মিয়ানমারের নির্বাসিত নাগরিকদের গণমাধ্যম ইরাবতির খবরে বলা হয়, বৃহস্পতিবার মিয়ানমারের রাজধানী নেপিদোতে মিয়ানমারের সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইংয়ের সঙ্গে এক সাক্ষাতে এ অভয় বাণী দেন চীনা দূত চেন হাই। চীনা দূত ও মিয়ানমারের সেনাপ্রধানের মধ্যে বৈঠকের পর এক যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করেছে মিয়ানমারের সেনাপ্রধানের কার্যালয়। এতে বলা হয়েছে, চীনা রাষ্ট্রদূত তিনটি বিষয়ের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। এগুলো হলো- রোহিঙ্গা ও মানবাধিকার বিষয়ে মিয়ানমারের ওপর আন্তর্জাতিক চাপের বিরুদ্ধে বেইজিংয়ের অবস্থান; মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলীয় শান রাজ্য ও মান্দালায় অঞ্চলের গ্যারিসন শহরে সহিংস হামলা ও জাতিগত বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে সম্ভাব্য শান্তি আলোচনা এবং মিয়ানমার সরকারের গৃহীত শান্তি প্রক্রিয়ায় চীনের সহায়তা অব্যাহত রাখা।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন