শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

নদী দখলের উৎসবে মেঘনা গ্রুপ

নজিরবিহীনভাবে চলছে একের পর এক দখল, নিরীহ মানুষেরও রক্ষা নেই
মো. আল আমিন, সোনারগাঁ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
নদী দখলের উৎসবে মেঘনা গ্রুপ

দিনে দিনে ‘ভয়াল দানব’ হয়ে উঠেছে মেঘনা গ্রুপ। গ্রুপটির চোখের সামনে যা পড়ছে তা-ই গিলে খাচ্ছে। ফসলি জমি, ভিটেমাটি, খাসজমি, খাল, নদী কোনো কিছুই বাদ পড়ছে না। সবই তার বিশাল বপুর পেটে ঢুকে যাচ্ছে অনায়াসে। নিজের শিল্পাঞ্চল গড়ে তুলতে এরই মধ্যে কয়েকটি ঐতিহ্যবাহী গ্রাম নিশ্চিহ্ন করেও ক্ষান্ত হয়নি মেঘনা গ্রুপ। দখল করে নিয়েছে নদীর বিস্তীর্ণ অঞ্চল। গ্রুপটি এবার দখলের থাবা বাড়িয়েছে জনবসতির দিকে। অনুসন্ধানে জানা গেছে, অজ্ঞাত ক্ষমতার জোরে, ভুয়া দলিলের মাধ্যমে মানুষের বসতবাড়ি, খাসজমি ও সরকারি খাল নির্বিঘ্নে দখল করে নিচ্ছে মেঘনা গ্রুপ। মেঘনা লঞ্চঘাট, ঝাউচর, প্রতাপের চর ও কাদিরগঞ্জ এলাকায়ও পড়েছে মেঘনা গ্রুপের দখলবাজির থাবা। উপজেলার গঙ্গানগর এবং পাওয়ার প্লান্ট এলাকায়ও নদীর বিশাল এলাকা দখল করেছে মেঘনা গ্রুপ। আষাঢ়িয়ার চর এলাকায় মেঘনা ও মেনীখালী নদীর প্রায় ২ কিলোমিটার বক্ষ ও তীরবর্তী জমি বালু দিয়ে ভরাট করে দখলে নিয়েছে নদীখেকো মেঘনা গ্রুপ।

সরেজমিন পরিদর্শনকালে সোনারগাঁ উপজেলার বৈদ্যেরবাজার ইউনিয়নের আনন্দবাজার এলাকায় মেঘনা নদীর প্রায় ৫০০ ফুট জায়গা দখল করে মেঘনা গ্রুপকে মাটি ভরাট করতে দেখা যায়। ফলে হুমকির মুখে পড়েছে শত বছরের পুরনো ও লক্ষাধিক মানুষের সমাগমস্থল আনন্দবাজার। বৈদ্যেরবাজার ইউনিয়নের নরসুলদী, পূর্ব দামোদর, টেংগার চর ও নয়াপাড়া মৌজায় অবস্থিত স্থানীয় জনগণের প্রায় ২০০ বিঘা জমি অবৈধ ও ভুয়া দলিলের মাধ্যমে দখলও করে নিয়েছে মেঘনা গ্রুপ। এ ছাড়া পিরোজপুর ইউনিয়নের ছয়হিস্যা, কান্দারগাঁও, জৈনপুর, চরভবনাথপুর, দুধঘাটা, কুরবানপুর এলাকার নদী এবং সরকারি খাসজমিসহ ১০০ বিঘা জমি গ্রাস করে নিয়েছে গ্রুপটি। এর পরও থামছে না তাদের দখলবাজির দৌরাত্ম্য। শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপনের নামে নিজস্ব সাম্রাজ্য গড়ে তুলতে মেঘনা নদীসহ তীরবর্তী জনপদ ঘিরে মেঘনা গ্রুপের দখলবাজি মহোৎসব চলছেই। এরই মধ্যে শিল্পপ্রতিষ্ঠানটি সোনারগাঁ উপজেলার প্রায় ২ কিলোমিটার নদী দখল করে নিয়েছে। এখনো কোথাও কোথাও চলছে বালু ভরাট ও স্থাপনা নির্মাণের কাজ। একই সঙ্গে চলছে ভুয়া দলিলের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের জমি দখল। এতে সর্বস্বান্ত হচ্ছে মানুষ। উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের ছয়হিস্যা গ্রামের আহসান উল্লাহ বলেন, ‘মেঘনা গ্রুপ ভুয়া দলিলের মাধ্যমে আমার ১৬ শতাংশ জমি দখল করে নিয়েছে।’ একই কায়দায় ২০.১০.১৬ তারিখে স্থানীয় বাসিন্দা হাকিমুনের ১৬ শতাংশ জমি (দলিল নম্বর-১২৯৬০) তারা জাল দলিল করে। ১১.০৮.১৬ তারিখে আবদুল জব্বারের ০.১৩৮০ শতাংশ জমি (দলিল নম্বর-৯৭৬৫) ভুয়া মালিক সাজিয়ে কোম্পানির নামে দখল করে নেয় মেঘনা গ্রুপ। ২০.১০.১৬ তারিখে তমিজের ০.২৮০০ শতাংশ জমি (দলিল নম্বর-১২৯৬১) নিজেদের নামে লিখে নেয় শিল্পপ্রতিষ্ঠানটি। এ ছাড়া মহরাজের ০.০৪০০ শতাংশ, রহমত আলীর ০.১৮২০ শতাংশ, মজিবর ও আয়েশার ০.৪৩০০, ০.১০২৫ ও ০.২৮০০ শতাংশ, মোহাম্মদ আলীর ০.০৭৫৪ শতাংশ, নাছিম উদ্দিনের ০.১৯৭০ শতাংশ, আবু সাঈদের ০.২০৫০ শতাংশ এবং আলাউদ্দিনের ০.২৮০০ শতাংশ জমি জাল দলিলের মাধ্যমে দখল করে নেয় মেঘনা গ্রুপ। সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, মেঘনা নদীর বিভিন্ন পয়েন্টে ৫০০-৭০০ ফুট ভিতরে ঢুকেও নদী দখলের তুঘলকি কান্ড ঘটিয়েছে মেঘনা গ্রুপ। উপজেলার আষাঢ়িয়ার চর ও ঝাউচর এলাকায় মেনীখালী নদীর অধিকাংশ জায়গাজুড়ে বালু ভরাট করে ফেলেছে তারা। অন্যদিকে আনন্দবাজার এলাকায় নদীর প্রায় ৫০ একর জমি দখল করে নিয়েছে মেঘনা গ্রুপ। নদীগর্ভের প্রায় ৭০০ ফুট দখলে নিয়ে তড়িঘড়ি সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ করেছে তারা। হাড়িয়া এলাকায় মেঘনা নদীতে অবৈধ স্থাপনা ও জেটি নির্মাণ করেও দখল করে নিয়েছে শিল্পগ্রুপটি। নদীগর্ভের প্রায় ৭০০ ফুট ভরাট করে পাইলিংয়ের মাধ্যমে নদী দখল পাকাপোক্ত করছে তারা। মেঘনার শাখা ঐতিহাসিক সরকারি রান্দীর খালের প্রায় ২ কিলোমিটার এলাকা বালু দিয়ে ভরাটসহ নদীর প্রায় দেড় হাজার বিঘা জমি ভরাট করে চারদিকে সীমানাপ্রাচীর নির্মাণের কাজ করছে মেঘনা গ্রুপ। ছয়হিস্যা ও দুধঘাটা এলাকায় বালু ভরাট করে চলছে শিল্পপ্রতিষ্ঠান নির্মাণের কাজ।

অনুসন্ধানে আরও জানা গেছে, নদীখেকো মেঘনা গ্রুপের সঙ্গে পরিবেশ অধিদফতরের নারায়ণগঞ্জ জেলা কার্যালয় ও বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ কার্যালয়, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় এবং সহকারী কমিশনার (ভূমি)-এর কার্যালয়ের একাধিক কর্মকর্তা ও কর্মচারীর গভীর সুসম্পর্ক রয়েছে। সরকারি সংস্থাগুলোর স্থানীয় কর্মকর্তাদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদদে মেঘনা গ্রুপের নদীডাকাতি চলছে প্রকাশ্যেই। প্রতিনিয়ত নদীতে পাইলিং, সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ ও বালু ফেলে নদীগর্ভে প্রবেশ করছে মেঘনা গ্রুপ। নদীখেকো মেঘনা গ্রুপ যখন নদীডাকাতিতে মরিয়া, তখন উপজেলা প্রশাসন, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) ও পরিবেশ অধিদফতরের স্থানীয় পর্যায়ের কর্মকর্তারা পরস্পরের ওপর দায় চাপাতে ব্যস্ত থাকছেন।

নদী দখলের বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা পরিবেশ অধিদফতরের নারায়ণগঞ্জ জেলা কার্যালয়, বিআইডব্লিউটিএ, নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসন ও সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন। অন্যদিকে সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নদী দখলের বিষয়ে বিআইডব্লিউটিএ কার্যালয়ে যোগাযোগ করতে বলেন। অবৈধভাবে নদী দখলদারদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নিতে জনপ্রতিনিধি ও উপজেলা প্রশাসনের কাছে ঘুরেও কোনো প্রতিকার পাননি ভুক্তভোগীরা।

নদী দখল, সরকারি খাল ও কৃষিজমি রক্ষার প্রতিবাদে স্থানীয় এলাকাবাসী ও পরিবেশবাদী সংগঠনগুলোর আন্দোলন-সংগ্রাম, কয়েক দফা বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন, প্রতিবাদ সমাবেশ, সড়ক অবরোধ ও বিভিন্ন দফতরে স্মারকলিপি প্রদানের পরও কোনো লাভ হয়নি।

নোটিস দিয়েই দায়িত্ব শেষ : সোনারগাঁ উপজেলা ভূমি অফিস সূত্রে জানা গেছে, নদী দখলের অভিযোগে মেঘনাঘাট এলাকার মেঘনা গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে নদী ও সরকারি সম্পত্তি এবং খাসজমির দখল ছেড়ে দিতে চূড়ান্ত নোটিস প্রদান করেছে সোনারগাঁ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি)-এর কার্যালয়। ওই নোটিসের প্রায় এক বছর অতিবাহিত হলেও রহস্যজনক কারণে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি তারা। সোনারগাঁয়ে নদীতীরবর্তী এলাকায় গড়ে ওঠা মেঘনা গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নদী ও খাল দখলের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ এবং এর প্রমাণ পাওয়ার পরও নোটিস প্রদান ছাড়া কার্যত কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি উপজেলা প্রশাসন। এ ছাড়া হাজার হাজার একর জমি নদীখেকো মেঘনা গ্রুপের পক্ষে নামজারি ও জমাভাগের পূর্বানুমতি দিচ্ছে জেলা প্রশাসন। একই সঙ্গে ওই সব জমি নামজারি করে ভূমি উন্নয়ন কর নিচ্ছে সহকারী কমিশনার (ভূমি) এবং ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তার কার্যালয়। পরিবেশ অধিদফতরের তথ্যমতে, পরিবেশ আইন অনুযায়ী, যে কোনো আবাসন বা বড় উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য পরিবেশগত প্রভাব সমীক্ষা (ইআইএ) করে এর অনুমোদন নিতে হয়। প্রয়োজন হয় অবস্থানগত ছাড়পত্রের। এসব ছাড়পত্র পেলে তবেই মাটি ভরাটসহ অন্যান্য উন্নয়নমূলক কাজ পরিচালনা করার বিধান রয়েছে। কিন্তু মেঘনা নদীতে নদীখেকো শিল্পপ্রতিষ্ঠান মেঘনা গ্রুপ এই পক্রিয়া অবলম্বন না করে এবং পরিবেশ অধিদফতরের ছাড়পত্র ছাড়াই বালু ভরাট করে নদী ও কৃষকের জমি জোরপূর্বক দখল করে নিচ্ছে। তবে এ বিষয়ে পরিবেশ অধিদফতরের নারায়ণগঞ্জ জেলা কার্যালয় দায় নিতে নারাজ। তারা উল্টো দায় চাপাচ্ছে জেলা প্রশাসনের ওপর। এ বিষয়ে উচ্চ আদালতের রিট মামলার আদেশ এবং আদালতের সর্বশেষ নির্দেশনা অনুযায়ী, নদীতীরবর্তী ৫০ মিটার ভূমিতে বালু ও মাটি ভরাটসহ যে কোনো স্থাপনা নির্মাণ করা সম্পূর্ণ অবৈধ। নদীতীরবর্তী মেঘনা গ্রুপের কাজ বন্ধে উচ্চ আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় তারা বীরদর্পে নদী দখল ও ভরাট করে স্থাপনা নির্মাণ করে চলেছে।

‘মেঘনার অবস্থা ভয়াবহ ও নাজুক’ : বাংলাদেশ নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ও সচিব ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার আকস্মিকভাবে সোনারগাঁয়ে মেঘনা নদীর তীরবর্তী এলাকা পরিদর্শন করেন। এ সময় মেঘনা নদী দখলের ভয়াবহতা দেখে বিস্ময় প্রকাশ করেন তিনি। পরে তিনি সোনারগাঁ উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে স্থানীয় নদী রক্ষা কমিটির সঙ্গে মতবিনিময়কালে বলেন, ‘বর্তমানে মেঘনা নদীর অবস্থা অত্যন্ত নাজুক ও ভয়াবহ। এসব দখলদার যতই ক্ষমতাশীল হোক না কেন, কয়েক দিনের মধ্যে তাদের স্থাপনা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে নদী রক্ষা কমিশন থেকে অতিরিক্ত ম্যাজিস্ট্রেট ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সঙ্গে এনে অভিযান পরিচালনা করা হবে।’ এ সময় নদী দখলের ভয়াবহতা দেখে তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে সোনারগাঁ উপজেলা প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিদের দখলদারদের বিরুদ্ধে অতিদ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, ‘প্রয়োজন হলে এসব দখলদারের তালিকা আমি প্রধানমন্ত্রীর দফতরে পাঠাব।’

সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অঞ্জন কুমার সরকার বলেন, কাউকে নদী দখল করতে দেওয়া হবে না। দখলকারীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ব্যাপারে সোনারগাঁ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাজমুল হোসাইন বলেন, ‘কর্মস্থলে আমি নতুন যোগ দিয়েছি। খোঁজখবর নিয়ে নদী দখলকারীদের উচ্ছেদ করা হবে।’ বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন (বিআইডব্লিউটিএ) নারায়ণগঞ্জের সহকারী পরিচালক বলেন, নদী দখলকারীদের চিহ্নিত করতে চার সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি করা হয়েছে। প্রতিবেদন পেলেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পরিবেশ অধিদফতর নারায়ণগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. সাঈদ আনোয়ার বলেন, ‘কেউ যদি বেআইনিভাবে নদী দখল করে থাকে, তাহলে আমরা ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে উচ্ছেদ করব।’

তবু থামছে না মেঘনার দখলবাজি : স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, অব্যাহত দখল-দূষণের কবলে মেঘনা নদীর সোনারগাঁয়ের বিরাট একটি অংশ অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে। মেঘনার দিকে তাকালে চোখে পড়ে তীরবর্তী বিশাল এলাকাজুড়ে শুধু দখলদারি ও ছোট-বড় স্থাপনা। তীরবর্তী বাসিন্দাদের অভিযোগ, উপজেলা প্রশাসনকে ম্যানেজ করে, স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তিকে সঙ্গে নিয়ে মেঘনা নদী, মেঘনার শাখানদী, সরকারি খাস সম্পত্তি, সরকারি খাল এবং কৃষকের ফসলি জমি জোরপূর্বক দখল করে শিল্পপ্রতিষ্ঠান মেঘনা গ্রুপ গড়ে তুলেছে বড় বড় স্থাপনা। মেঘনা গ্রুপ অবৈধভাবে নদী দখল ও দূষণ করার ফলে পরিবেশ বিপর্যয়ের মুখে রয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তারা জানান, মেঘনা গ্রুপ দিনে-রাতে অবৈধভাবে নদী ভরাটের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের সন্ত্রাসী বাহিনীর ভয়ে কেউ কথা বলার সাহস পায় না। নদী সরকারের সম্পত্তি। অথচ মেঘনা গ্রুপের লোকজন জোর করে এই নদী দখল করে নিচ্ছে। তারা বলেন, ‘জমি ও নদী দখলের প্রতিবাদ করলে আমাদের চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন মামলায় জড়িয়ে হয়রানির ভয় দেখানো হয়। এজন্য ভয়ে মুখ বুজে সব সহ্য করে যাচ্ছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন
স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের

৪৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী
চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’
‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন
মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি
উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫
প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে
কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র
পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক
হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন