শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

নদী দখলের উৎসবে মেঘনা গ্রুপ

নজিরবিহীনভাবে চলছে একের পর এক দখল, নিরীহ মানুষেরও রক্ষা নেই
মো. আল আমিন, সোনারগাঁ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
নদী দখলের উৎসবে মেঘনা গ্রুপ

দিনে দিনে ‘ভয়াল দানব’ হয়ে উঠেছে মেঘনা গ্রুপ। গ্রুপটির চোখের সামনে যা পড়ছে তা-ই গিলে খাচ্ছে। ফসলি জমি, ভিটেমাটি, খাসজমি, খাল, নদী কোনো কিছুই বাদ পড়ছে না। সবই তার বিশাল বপুর পেটে ঢুকে যাচ্ছে অনায়াসে। নিজের শিল্পাঞ্চল গড়ে তুলতে এরই মধ্যে কয়েকটি ঐতিহ্যবাহী গ্রাম নিশ্চিহ্ন করেও ক্ষান্ত হয়নি মেঘনা গ্রুপ। দখল করে নিয়েছে নদীর বিস্তীর্ণ অঞ্চল। গ্রুপটি এবার দখলের থাবা বাড়িয়েছে জনবসতির দিকে। অনুসন্ধানে জানা গেছে, অজ্ঞাত ক্ষমতার জোরে, ভুয়া দলিলের মাধ্যমে মানুষের বসতবাড়ি, খাসজমি ও সরকারি খাল নির্বিঘ্নে দখল করে নিচ্ছে মেঘনা গ্রুপ। মেঘনা লঞ্চঘাট, ঝাউচর, প্রতাপের চর ও কাদিরগঞ্জ এলাকায়ও পড়েছে মেঘনা গ্রুপের দখলবাজির থাবা। উপজেলার গঙ্গানগর এবং পাওয়ার প্লান্ট এলাকায়ও নদীর বিশাল এলাকা দখল করেছে মেঘনা গ্রুপ। আষাঢ়িয়ার চর এলাকায় মেঘনা ও মেনীখালী নদীর প্রায় ২ কিলোমিটার বক্ষ ও তীরবর্তী জমি বালু দিয়ে ভরাট করে দখলে নিয়েছে নদীখেকো মেঘনা গ্রুপ।

সরেজমিন পরিদর্শনকালে সোনারগাঁ উপজেলার বৈদ্যেরবাজার ইউনিয়নের আনন্দবাজার এলাকায় মেঘনা নদীর প্রায় ৫০০ ফুট জায়গা দখল করে মেঘনা গ্রুপকে মাটি ভরাট করতে দেখা যায়। ফলে হুমকির মুখে পড়েছে শত বছরের পুরনো ও লক্ষাধিক মানুষের সমাগমস্থল আনন্দবাজার। বৈদ্যেরবাজার ইউনিয়নের নরসুলদী, পূর্ব দামোদর, টেংগার চর ও নয়াপাড়া মৌজায় অবস্থিত স্থানীয় জনগণের প্রায় ২০০ বিঘা জমি অবৈধ ও ভুয়া দলিলের মাধ্যমে দখলও করে নিয়েছে মেঘনা গ্রুপ। এ ছাড়া পিরোজপুর ইউনিয়নের ছয়হিস্যা, কান্দারগাঁও, জৈনপুর, চরভবনাথপুর, দুধঘাটা, কুরবানপুর এলাকার নদী এবং সরকারি খাসজমিসহ ১০০ বিঘা জমি গ্রাস করে নিয়েছে গ্রুপটি। এর পরও থামছে না তাদের দখলবাজির দৌরাত্ম্য। শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপনের নামে নিজস্ব সাম্রাজ্য গড়ে তুলতে মেঘনা নদীসহ তীরবর্তী জনপদ ঘিরে মেঘনা গ্রুপের দখলবাজি মহোৎসব চলছেই। এরই মধ্যে শিল্পপ্রতিষ্ঠানটি সোনারগাঁ উপজেলার প্রায় ২ কিলোমিটার নদী দখল করে নিয়েছে। এখনো কোথাও কোথাও চলছে বালু ভরাট ও স্থাপনা নির্মাণের কাজ। একই সঙ্গে চলছে ভুয়া দলিলের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের জমি দখল। এতে সর্বস্বান্ত হচ্ছে মানুষ। উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের ছয়হিস্যা গ্রামের আহসান উল্লাহ বলেন, ‘মেঘনা গ্রুপ ভুয়া দলিলের মাধ্যমে আমার ১৬ শতাংশ জমি দখল করে নিয়েছে।’ একই কায়দায় ২০.১০.১৬ তারিখে স্থানীয় বাসিন্দা হাকিমুনের ১৬ শতাংশ জমি (দলিল নম্বর-১২৯৬০) তারা জাল দলিল করে। ১১.০৮.১৬ তারিখে আবদুল জব্বারের ০.১৩৮০ শতাংশ জমি (দলিল নম্বর-৯৭৬৫) ভুয়া মালিক সাজিয়ে কোম্পানির নামে দখল করে নেয় মেঘনা গ্রুপ। ২০.১০.১৬ তারিখে তমিজের ০.২৮০০ শতাংশ জমি (দলিল নম্বর-১২৯৬১) নিজেদের নামে লিখে নেয় শিল্পপ্রতিষ্ঠানটি। এ ছাড়া মহরাজের ০.০৪০০ শতাংশ, রহমত আলীর ০.১৮২০ শতাংশ, মজিবর ও আয়েশার ০.৪৩০০, ০.১০২৫ ও ০.২৮০০ শতাংশ, মোহাম্মদ আলীর ০.০৭৫৪ শতাংশ, নাছিম উদ্দিনের ০.১৯৭০ শতাংশ, আবু সাঈদের ০.২০৫০ শতাংশ এবং আলাউদ্দিনের ০.২৮০০ শতাংশ জমি জাল দলিলের মাধ্যমে দখল করে নেয় মেঘনা গ্রুপ। সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, মেঘনা নদীর বিভিন্ন পয়েন্টে ৫০০-৭০০ ফুট ভিতরে ঢুকেও নদী দখলের তুঘলকি কান্ড ঘটিয়েছে মেঘনা গ্রুপ। উপজেলার আষাঢ়িয়ার চর ও ঝাউচর এলাকায় মেনীখালী নদীর অধিকাংশ জায়গাজুড়ে বালু ভরাট করে ফেলেছে তারা। অন্যদিকে আনন্দবাজার এলাকায় নদীর প্রায় ৫০ একর জমি দখল করে নিয়েছে মেঘনা গ্রুপ। নদীগর্ভের প্রায় ৭০০ ফুট দখলে নিয়ে তড়িঘড়ি সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ করেছে তারা। হাড়িয়া এলাকায় মেঘনা নদীতে অবৈধ স্থাপনা ও জেটি নির্মাণ করেও দখল করে নিয়েছে শিল্পগ্রুপটি। নদীগর্ভের প্রায় ৭০০ ফুট ভরাট করে পাইলিংয়ের মাধ্যমে নদী দখল পাকাপোক্ত করছে তারা। মেঘনার শাখা ঐতিহাসিক সরকারি রান্দীর খালের প্রায় ২ কিলোমিটার এলাকা বালু দিয়ে ভরাটসহ নদীর প্রায় দেড় হাজার বিঘা জমি ভরাট করে চারদিকে সীমানাপ্রাচীর নির্মাণের কাজ করছে মেঘনা গ্রুপ। ছয়হিস্যা ও দুধঘাটা এলাকায় বালু ভরাট করে চলছে শিল্পপ্রতিষ্ঠান নির্মাণের কাজ।

অনুসন্ধানে আরও জানা গেছে, নদীখেকো মেঘনা গ্রুপের সঙ্গে পরিবেশ অধিদফতরের নারায়ণগঞ্জ জেলা কার্যালয় ও বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ কার্যালয়, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় এবং সহকারী কমিশনার (ভূমি)-এর কার্যালয়ের একাধিক কর্মকর্তা ও কর্মচারীর গভীর সুসম্পর্ক রয়েছে। সরকারি সংস্থাগুলোর স্থানীয় কর্মকর্তাদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদদে মেঘনা গ্রুপের নদীডাকাতি চলছে প্রকাশ্যেই। প্রতিনিয়ত নদীতে পাইলিং, সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ ও বালু ফেলে নদীগর্ভে প্রবেশ করছে মেঘনা গ্রুপ। নদীখেকো মেঘনা গ্রুপ যখন নদীডাকাতিতে মরিয়া, তখন উপজেলা প্রশাসন, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) ও পরিবেশ অধিদফতরের স্থানীয় পর্যায়ের কর্মকর্তারা পরস্পরের ওপর দায় চাপাতে ব্যস্ত থাকছেন।

নদী দখলের বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা পরিবেশ অধিদফতরের নারায়ণগঞ্জ জেলা কার্যালয়, বিআইডব্লিউটিএ, নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসন ও সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন। অন্যদিকে সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নদী দখলের বিষয়ে বিআইডব্লিউটিএ কার্যালয়ে যোগাযোগ করতে বলেন। অবৈধভাবে নদী দখলদারদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নিতে জনপ্রতিনিধি ও উপজেলা প্রশাসনের কাছে ঘুরেও কোনো প্রতিকার পাননি ভুক্তভোগীরা।

নদী দখল, সরকারি খাল ও কৃষিজমি রক্ষার প্রতিবাদে স্থানীয় এলাকাবাসী ও পরিবেশবাদী সংগঠনগুলোর আন্দোলন-সংগ্রাম, কয়েক দফা বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন, প্রতিবাদ সমাবেশ, সড়ক অবরোধ ও বিভিন্ন দফতরে স্মারকলিপি প্রদানের পরও কোনো লাভ হয়নি।

নোটিস দিয়েই দায়িত্ব শেষ : সোনারগাঁ উপজেলা ভূমি অফিস সূত্রে জানা গেছে, নদী দখলের অভিযোগে মেঘনাঘাট এলাকার মেঘনা গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে নদী ও সরকারি সম্পত্তি এবং খাসজমির দখল ছেড়ে দিতে চূড়ান্ত নোটিস প্রদান করেছে সোনারগাঁ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি)-এর কার্যালয়। ওই নোটিসের প্রায় এক বছর অতিবাহিত হলেও রহস্যজনক কারণে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি তারা। সোনারগাঁয়ে নদীতীরবর্তী এলাকায় গড়ে ওঠা মেঘনা গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নদী ও খাল দখলের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ এবং এর প্রমাণ পাওয়ার পরও নোটিস প্রদান ছাড়া কার্যত কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি উপজেলা প্রশাসন। এ ছাড়া হাজার হাজার একর জমি নদীখেকো মেঘনা গ্রুপের পক্ষে নামজারি ও জমাভাগের পূর্বানুমতি দিচ্ছে জেলা প্রশাসন। একই সঙ্গে ওই সব জমি নামজারি করে ভূমি উন্নয়ন কর নিচ্ছে সহকারী কমিশনার (ভূমি) এবং ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তার কার্যালয়। পরিবেশ অধিদফতরের তথ্যমতে, পরিবেশ আইন অনুযায়ী, যে কোনো আবাসন বা বড় উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য পরিবেশগত প্রভাব সমীক্ষা (ইআইএ) করে এর অনুমোদন নিতে হয়। প্রয়োজন হয় অবস্থানগত ছাড়পত্রের। এসব ছাড়পত্র পেলে তবেই মাটি ভরাটসহ অন্যান্য উন্নয়নমূলক কাজ পরিচালনা করার বিধান রয়েছে। কিন্তু মেঘনা নদীতে নদীখেকো শিল্পপ্রতিষ্ঠান মেঘনা গ্রুপ এই পক্রিয়া অবলম্বন না করে এবং পরিবেশ অধিদফতরের ছাড়পত্র ছাড়াই বালু ভরাট করে নদী ও কৃষকের জমি জোরপূর্বক দখল করে নিচ্ছে। তবে এ বিষয়ে পরিবেশ অধিদফতরের নারায়ণগঞ্জ জেলা কার্যালয় দায় নিতে নারাজ। তারা উল্টো দায় চাপাচ্ছে জেলা প্রশাসনের ওপর। এ বিষয়ে উচ্চ আদালতের রিট মামলার আদেশ এবং আদালতের সর্বশেষ নির্দেশনা অনুযায়ী, নদীতীরবর্তী ৫০ মিটার ভূমিতে বালু ও মাটি ভরাটসহ যে কোনো স্থাপনা নির্মাণ করা সম্পূর্ণ অবৈধ। নদীতীরবর্তী মেঘনা গ্রুপের কাজ বন্ধে উচ্চ আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় তারা বীরদর্পে নদী দখল ও ভরাট করে স্থাপনা নির্মাণ করে চলেছে।

‘মেঘনার অবস্থা ভয়াবহ ও নাজুক’ : বাংলাদেশ নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ও সচিব ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার আকস্মিকভাবে সোনারগাঁয়ে মেঘনা নদীর তীরবর্তী এলাকা পরিদর্শন করেন। এ সময় মেঘনা নদী দখলের ভয়াবহতা দেখে বিস্ময় প্রকাশ করেন তিনি। পরে তিনি সোনারগাঁ উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে স্থানীয় নদী রক্ষা কমিটির সঙ্গে মতবিনিময়কালে বলেন, ‘বর্তমানে মেঘনা নদীর অবস্থা অত্যন্ত নাজুক ও ভয়াবহ। এসব দখলদার যতই ক্ষমতাশীল হোক না কেন, কয়েক দিনের মধ্যে তাদের স্থাপনা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে নদী রক্ষা কমিশন থেকে অতিরিক্ত ম্যাজিস্ট্রেট ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সঙ্গে এনে অভিযান পরিচালনা করা হবে।’ এ সময় নদী দখলের ভয়াবহতা দেখে তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে সোনারগাঁ উপজেলা প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিদের দখলদারদের বিরুদ্ধে অতিদ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, ‘প্রয়োজন হলে এসব দখলদারের তালিকা আমি প্রধানমন্ত্রীর দফতরে পাঠাব।’

সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অঞ্জন কুমার সরকার বলেন, কাউকে নদী দখল করতে দেওয়া হবে না। দখলকারীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ব্যাপারে সোনারগাঁ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাজমুল হোসাইন বলেন, ‘কর্মস্থলে আমি নতুন যোগ দিয়েছি। খোঁজখবর নিয়ে নদী দখলকারীদের উচ্ছেদ করা হবে।’ বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন (বিআইডব্লিউটিএ) নারায়ণগঞ্জের সহকারী পরিচালক বলেন, নদী দখলকারীদের চিহ্নিত করতে চার সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি করা হয়েছে। প্রতিবেদন পেলেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পরিবেশ অধিদফতর নারায়ণগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. সাঈদ আনোয়ার বলেন, ‘কেউ যদি বেআইনিভাবে নদী দখল করে থাকে, তাহলে আমরা ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে উচ্ছেদ করব।’

তবু থামছে না মেঘনার দখলবাজি : স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, অব্যাহত দখল-দূষণের কবলে মেঘনা নদীর সোনারগাঁয়ের বিরাট একটি অংশ অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে। মেঘনার দিকে তাকালে চোখে পড়ে তীরবর্তী বিশাল এলাকাজুড়ে শুধু দখলদারি ও ছোট-বড় স্থাপনা। তীরবর্তী বাসিন্দাদের অভিযোগ, উপজেলা প্রশাসনকে ম্যানেজ করে, স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তিকে সঙ্গে নিয়ে মেঘনা নদী, মেঘনার শাখানদী, সরকারি খাস সম্পত্তি, সরকারি খাল এবং কৃষকের ফসলি জমি জোরপূর্বক দখল করে শিল্পপ্রতিষ্ঠান মেঘনা গ্রুপ গড়ে তুলেছে বড় বড় স্থাপনা। মেঘনা গ্রুপ অবৈধভাবে নদী দখল ও দূষণ করার ফলে পরিবেশ বিপর্যয়ের মুখে রয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তারা জানান, মেঘনা গ্রুপ দিনে-রাতে অবৈধভাবে নদী ভরাটের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের সন্ত্রাসী বাহিনীর ভয়ে কেউ কথা বলার সাহস পায় না। নদী সরকারের সম্পত্তি। অথচ মেঘনা গ্রুপের লোকজন জোর করে এই নদী দখল করে নিচ্ছে। তারা বলেন, ‘জমি ও নদী দখলের প্রতিবাদ করলে আমাদের চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন মামলায় জড়িয়ে হয়রানির ভয় দেখানো হয়। এজন্য ভয়ে মুখ বুজে সব সহ্য করে যাচ্ছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

৩৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

৩৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

৪৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে