শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

নদী দখলের উৎসবে মেঘনা গ্রুপ

নজিরবিহীনভাবে চলছে একের পর এক দখল, নিরীহ মানুষেরও রক্ষা নেই
মো. আল আমিন, সোনারগাঁ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
নদী দখলের উৎসবে মেঘনা গ্রুপ

দিনে দিনে ‘ভয়াল দানব’ হয়ে উঠেছে মেঘনা গ্রুপ। গ্রুপটির চোখের সামনে যা পড়ছে তা-ই গিলে খাচ্ছে। ফসলি জমি, ভিটেমাটি, খাসজমি, খাল, নদী কোনো কিছুই বাদ পড়ছে না। সবই তার বিশাল বপুর পেটে ঢুকে যাচ্ছে অনায়াসে। নিজের শিল্পাঞ্চল গড়ে তুলতে এরই মধ্যে কয়েকটি ঐতিহ্যবাহী গ্রাম নিশ্চিহ্ন করেও ক্ষান্ত হয়নি মেঘনা গ্রুপ। দখল করে নিয়েছে নদীর বিস্তীর্ণ অঞ্চল। গ্রুপটি এবার দখলের থাবা বাড়িয়েছে জনবসতির দিকে। অনুসন্ধানে জানা গেছে, অজ্ঞাত ক্ষমতার জোরে, ভুয়া দলিলের মাধ্যমে মানুষের বসতবাড়ি, খাসজমি ও সরকারি খাল নির্বিঘ্নে দখল করে নিচ্ছে মেঘনা গ্রুপ। মেঘনা লঞ্চঘাট, ঝাউচর, প্রতাপের চর ও কাদিরগঞ্জ এলাকায়ও পড়েছে মেঘনা গ্রুপের দখলবাজির থাবা। উপজেলার গঙ্গানগর এবং পাওয়ার প্লান্ট এলাকায়ও নদীর বিশাল এলাকা দখল করেছে মেঘনা গ্রুপ। আষাঢ়িয়ার চর এলাকায় মেঘনা ও মেনীখালী নদীর প্রায় ২ কিলোমিটার বক্ষ ও তীরবর্তী জমি বালু দিয়ে ভরাট করে দখলে নিয়েছে নদীখেকো মেঘনা গ্রুপ।

সরেজমিন পরিদর্শনকালে সোনারগাঁ উপজেলার বৈদ্যেরবাজার ইউনিয়নের আনন্দবাজার এলাকায় মেঘনা নদীর প্রায় ৫০০ ফুট জায়গা দখল করে মেঘনা গ্রুপকে মাটি ভরাট করতে দেখা যায়। ফলে হুমকির মুখে পড়েছে শত বছরের পুরনো ও লক্ষাধিক মানুষের সমাগমস্থল আনন্দবাজার। বৈদ্যেরবাজার ইউনিয়নের নরসুলদী, পূর্ব দামোদর, টেংগার চর ও নয়াপাড়া মৌজায় অবস্থিত স্থানীয় জনগণের প্রায় ২০০ বিঘা জমি অবৈধ ও ভুয়া দলিলের মাধ্যমে দখলও করে নিয়েছে মেঘনা গ্রুপ। এ ছাড়া পিরোজপুর ইউনিয়নের ছয়হিস্যা, কান্দারগাঁও, জৈনপুর, চরভবনাথপুর, দুধঘাটা, কুরবানপুর এলাকার নদী এবং সরকারি খাসজমিসহ ১০০ বিঘা জমি গ্রাস করে নিয়েছে গ্রুপটি। এর পরও থামছে না তাদের দখলবাজির দৌরাত্ম্য। শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপনের নামে নিজস্ব সাম্রাজ্য গড়ে তুলতে মেঘনা নদীসহ তীরবর্তী জনপদ ঘিরে মেঘনা গ্রুপের দখলবাজি মহোৎসব চলছেই। এরই মধ্যে শিল্পপ্রতিষ্ঠানটি সোনারগাঁ উপজেলার প্রায় ২ কিলোমিটার নদী দখল করে নিয়েছে। এখনো কোথাও কোথাও চলছে বালু ভরাট ও স্থাপনা নির্মাণের কাজ। একই সঙ্গে চলছে ভুয়া দলিলের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের জমি দখল। এতে সর্বস্বান্ত হচ্ছে মানুষ। উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের ছয়হিস্যা গ্রামের আহসান উল্লাহ বলেন, ‘মেঘনা গ্রুপ ভুয়া দলিলের মাধ্যমে আমার ১৬ শতাংশ জমি দখল করে নিয়েছে।’ একই কায়দায় ২০.১০.১৬ তারিখে স্থানীয় বাসিন্দা হাকিমুনের ১৬ শতাংশ জমি (দলিল নম্বর-১২৯৬০) তারা জাল দলিল করে। ১১.০৮.১৬ তারিখে আবদুল জব্বারের ০.১৩৮০ শতাংশ জমি (দলিল নম্বর-৯৭৬৫) ভুয়া মালিক সাজিয়ে কোম্পানির নামে দখল করে নেয় মেঘনা গ্রুপ। ২০.১০.১৬ তারিখে তমিজের ০.২৮০০ শতাংশ জমি (দলিল নম্বর-১২৯৬১) নিজেদের নামে লিখে নেয় শিল্পপ্রতিষ্ঠানটি। এ ছাড়া মহরাজের ০.০৪০০ শতাংশ, রহমত আলীর ০.১৮২০ শতাংশ, মজিবর ও আয়েশার ০.৪৩০০, ০.১০২৫ ও ০.২৮০০ শতাংশ, মোহাম্মদ আলীর ০.০৭৫৪ শতাংশ, নাছিম উদ্দিনের ০.১৯৭০ শতাংশ, আবু সাঈদের ০.২০৫০ শতাংশ এবং আলাউদ্দিনের ০.২৮০০ শতাংশ জমি জাল দলিলের মাধ্যমে দখল করে নেয় মেঘনা গ্রুপ। সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, মেঘনা নদীর বিভিন্ন পয়েন্টে ৫০০-৭০০ ফুট ভিতরে ঢুকেও নদী দখলের তুঘলকি কান্ড ঘটিয়েছে মেঘনা গ্রুপ। উপজেলার আষাঢ়িয়ার চর ও ঝাউচর এলাকায় মেনীখালী নদীর অধিকাংশ জায়গাজুড়ে বালু ভরাট করে ফেলেছে তারা। অন্যদিকে আনন্দবাজার এলাকায় নদীর প্রায় ৫০ একর জমি দখল করে নিয়েছে মেঘনা গ্রুপ। নদীগর্ভের প্রায় ৭০০ ফুট দখলে নিয়ে তড়িঘড়ি সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ করেছে তারা। হাড়িয়া এলাকায় মেঘনা নদীতে অবৈধ স্থাপনা ও জেটি নির্মাণ করেও দখল করে নিয়েছে শিল্পগ্রুপটি। নদীগর্ভের প্রায় ৭০০ ফুট ভরাট করে পাইলিংয়ের মাধ্যমে নদী দখল পাকাপোক্ত করছে তারা। মেঘনার শাখা ঐতিহাসিক সরকারি রান্দীর খালের প্রায় ২ কিলোমিটার এলাকা বালু দিয়ে ভরাটসহ নদীর প্রায় দেড় হাজার বিঘা জমি ভরাট করে চারদিকে সীমানাপ্রাচীর নির্মাণের কাজ করছে মেঘনা গ্রুপ। ছয়হিস্যা ও দুধঘাটা এলাকায় বালু ভরাট করে চলছে শিল্পপ্রতিষ্ঠান নির্মাণের কাজ।

অনুসন্ধানে আরও জানা গেছে, নদীখেকো মেঘনা গ্রুপের সঙ্গে পরিবেশ অধিদফতরের নারায়ণগঞ্জ জেলা কার্যালয় ও বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ কার্যালয়, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় এবং সহকারী কমিশনার (ভূমি)-এর কার্যালয়ের একাধিক কর্মকর্তা ও কর্মচারীর গভীর সুসম্পর্ক রয়েছে। সরকারি সংস্থাগুলোর স্থানীয় কর্মকর্তাদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদদে মেঘনা গ্রুপের নদীডাকাতি চলছে প্রকাশ্যেই। প্রতিনিয়ত নদীতে পাইলিং, সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ ও বালু ফেলে নদীগর্ভে প্রবেশ করছে মেঘনা গ্রুপ। নদীখেকো মেঘনা গ্রুপ যখন নদীডাকাতিতে মরিয়া, তখন উপজেলা প্রশাসন, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) ও পরিবেশ অধিদফতরের স্থানীয় পর্যায়ের কর্মকর্তারা পরস্পরের ওপর দায় চাপাতে ব্যস্ত থাকছেন।

নদী দখলের বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা পরিবেশ অধিদফতরের নারায়ণগঞ্জ জেলা কার্যালয়, বিআইডব্লিউটিএ, নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসন ও সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন। অন্যদিকে সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নদী দখলের বিষয়ে বিআইডব্লিউটিএ কার্যালয়ে যোগাযোগ করতে বলেন। অবৈধভাবে নদী দখলদারদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নিতে জনপ্রতিনিধি ও উপজেলা প্রশাসনের কাছে ঘুরেও কোনো প্রতিকার পাননি ভুক্তভোগীরা।

নদী দখল, সরকারি খাল ও কৃষিজমি রক্ষার প্রতিবাদে স্থানীয় এলাকাবাসী ও পরিবেশবাদী সংগঠনগুলোর আন্দোলন-সংগ্রাম, কয়েক দফা বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন, প্রতিবাদ সমাবেশ, সড়ক অবরোধ ও বিভিন্ন দফতরে স্মারকলিপি প্রদানের পরও কোনো লাভ হয়নি।

নোটিস দিয়েই দায়িত্ব শেষ : সোনারগাঁ উপজেলা ভূমি অফিস সূত্রে জানা গেছে, নদী দখলের অভিযোগে মেঘনাঘাট এলাকার মেঘনা গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে নদী ও সরকারি সম্পত্তি এবং খাসজমির দখল ছেড়ে দিতে চূড়ান্ত নোটিস প্রদান করেছে সোনারগাঁ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি)-এর কার্যালয়। ওই নোটিসের প্রায় এক বছর অতিবাহিত হলেও রহস্যজনক কারণে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি তারা। সোনারগাঁয়ে নদীতীরবর্তী এলাকায় গড়ে ওঠা মেঘনা গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নদী ও খাল দখলের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ এবং এর প্রমাণ পাওয়ার পরও নোটিস প্রদান ছাড়া কার্যত কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি উপজেলা প্রশাসন। এ ছাড়া হাজার হাজার একর জমি নদীখেকো মেঘনা গ্রুপের পক্ষে নামজারি ও জমাভাগের পূর্বানুমতি দিচ্ছে জেলা প্রশাসন। একই সঙ্গে ওই সব জমি নামজারি করে ভূমি উন্নয়ন কর নিচ্ছে সহকারী কমিশনার (ভূমি) এবং ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তার কার্যালয়। পরিবেশ অধিদফতরের তথ্যমতে, পরিবেশ আইন অনুযায়ী, যে কোনো আবাসন বা বড় উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য পরিবেশগত প্রভাব সমীক্ষা (ইআইএ) করে এর অনুমোদন নিতে হয়। প্রয়োজন হয় অবস্থানগত ছাড়পত্রের। এসব ছাড়পত্র পেলে তবেই মাটি ভরাটসহ অন্যান্য উন্নয়নমূলক কাজ পরিচালনা করার বিধান রয়েছে। কিন্তু মেঘনা নদীতে নদীখেকো শিল্পপ্রতিষ্ঠান মেঘনা গ্রুপ এই পক্রিয়া অবলম্বন না করে এবং পরিবেশ অধিদফতরের ছাড়পত্র ছাড়াই বালু ভরাট করে নদী ও কৃষকের জমি জোরপূর্বক দখল করে নিচ্ছে। তবে এ বিষয়ে পরিবেশ অধিদফতরের নারায়ণগঞ্জ জেলা কার্যালয় দায় নিতে নারাজ। তারা উল্টো দায় চাপাচ্ছে জেলা প্রশাসনের ওপর। এ বিষয়ে উচ্চ আদালতের রিট মামলার আদেশ এবং আদালতের সর্বশেষ নির্দেশনা অনুযায়ী, নদীতীরবর্তী ৫০ মিটার ভূমিতে বালু ও মাটি ভরাটসহ যে কোনো স্থাপনা নির্মাণ করা সম্পূর্ণ অবৈধ। নদীতীরবর্তী মেঘনা গ্রুপের কাজ বন্ধে উচ্চ আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় তারা বীরদর্পে নদী দখল ও ভরাট করে স্থাপনা নির্মাণ করে চলেছে।

‘মেঘনার অবস্থা ভয়াবহ ও নাজুক’ : বাংলাদেশ নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ও সচিব ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার আকস্মিকভাবে সোনারগাঁয়ে মেঘনা নদীর তীরবর্তী এলাকা পরিদর্শন করেন। এ সময় মেঘনা নদী দখলের ভয়াবহতা দেখে বিস্ময় প্রকাশ করেন তিনি। পরে তিনি সোনারগাঁ উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে স্থানীয় নদী রক্ষা কমিটির সঙ্গে মতবিনিময়কালে বলেন, ‘বর্তমানে মেঘনা নদীর অবস্থা অত্যন্ত নাজুক ও ভয়াবহ। এসব দখলদার যতই ক্ষমতাশীল হোক না কেন, কয়েক দিনের মধ্যে তাদের স্থাপনা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে নদী রক্ষা কমিশন থেকে অতিরিক্ত ম্যাজিস্ট্রেট ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সঙ্গে এনে অভিযান পরিচালনা করা হবে।’ এ সময় নদী দখলের ভয়াবহতা দেখে তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে সোনারগাঁ উপজেলা প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিদের দখলদারদের বিরুদ্ধে অতিদ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, ‘প্রয়োজন হলে এসব দখলদারের তালিকা আমি প্রধানমন্ত্রীর দফতরে পাঠাব।’

সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অঞ্জন কুমার সরকার বলেন, কাউকে নদী দখল করতে দেওয়া হবে না। দখলকারীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ব্যাপারে সোনারগাঁ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাজমুল হোসাইন বলেন, ‘কর্মস্থলে আমি নতুন যোগ দিয়েছি। খোঁজখবর নিয়ে নদী দখলকারীদের উচ্ছেদ করা হবে।’ বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন (বিআইডব্লিউটিএ) নারায়ণগঞ্জের সহকারী পরিচালক বলেন, নদী দখলকারীদের চিহ্নিত করতে চার সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি করা হয়েছে। প্রতিবেদন পেলেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পরিবেশ অধিদফতর নারায়ণগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. সাঈদ আনোয়ার বলেন, ‘কেউ যদি বেআইনিভাবে নদী দখল করে থাকে, তাহলে আমরা ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে উচ্ছেদ করব।’

তবু থামছে না মেঘনার দখলবাজি : স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, অব্যাহত দখল-দূষণের কবলে মেঘনা নদীর সোনারগাঁয়ের বিরাট একটি অংশ অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে। মেঘনার দিকে তাকালে চোখে পড়ে তীরবর্তী বিশাল এলাকাজুড়ে শুধু দখলদারি ও ছোট-বড় স্থাপনা। তীরবর্তী বাসিন্দাদের অভিযোগ, উপজেলা প্রশাসনকে ম্যানেজ করে, স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তিকে সঙ্গে নিয়ে মেঘনা নদী, মেঘনার শাখানদী, সরকারি খাস সম্পত্তি, সরকারি খাল এবং কৃষকের ফসলি জমি জোরপূর্বক দখল করে শিল্পপ্রতিষ্ঠান মেঘনা গ্রুপ গড়ে তুলেছে বড় বড় স্থাপনা। মেঘনা গ্রুপ অবৈধভাবে নদী দখল ও দূষণ করার ফলে পরিবেশ বিপর্যয়ের মুখে রয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তারা জানান, মেঘনা গ্রুপ দিনে-রাতে অবৈধভাবে নদী ভরাটের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের সন্ত্রাসী বাহিনীর ভয়ে কেউ কথা বলার সাহস পায় না। নদী সরকারের সম্পত্তি। অথচ মেঘনা গ্রুপের লোকজন জোর করে এই নদী দখল করে নিচ্ছে। তারা বলেন, ‘জমি ও নদী দখলের প্রতিবাদ করলে আমাদের চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন মামলায় জড়িয়ে হয়রানির ভয় দেখানো হয়। এজন্য ভয়ে মুখ বুজে সব সহ্য করে যাচ্ছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক