শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

আবরারের শেষ চার ঘণ্টা

জবানবন্দিতে নৃশংসতার চিত্র
আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
আবরারের শেষ চার ঘণ্টা

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যার শিকার হওয়ার আগে শেষ চার ঘণ্টার নির্মম নির্যাতনের চিত্র উঠে এসেছে আদালতে আসামিদের দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে। ঘটনার দিন রাত সাড়ে ৮টা থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত কে কীভাবে তার ওপর বর্বরতা চালিয়েছে তা এখন অনেকটাই পরিষ্কার। সর্বশেষ গতকাল আবরার হত্যা মামলায় রিমান্ডে থাকা মুজাহিদুর রহমান মুজাহিদ আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। এর আগে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে বুয়েটের ছাত্র ইফতি মোশাররফ সকাল, মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন ও অনিক সরকার। এই চার আসামির জবানবন্দি অনুসারে, ৪ অক্টোবর বুয়েট ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান ওরফে রবিন শেরেবাংলা হল ছাত্রলীগের মেসেঞ্জার গ্রুপে একটি নির্দেশনা দেয়। কিছুক্ষণের মধ্যে মেসেঞ্জার গ্রুপে উত্তর দেয় বুয়েট ছাত্রলীগের তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক অমিত সাহা। গ্রুপে সে লেখে, ‘ওকে (আবরার) বাড়ি থেকে ফিরতে দেন।’ এক দিন পর ৬ অক্টোবর বিকালে গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়া থেকে বুয়েটের শেরেবাংলা হলে ফেরেন আবরার। ৮ অক্টোবর রাত ৮টা ১৩ মিনিটে আবরারকে ২০১১ নম্বর কক্ষে ডেকে নিয়ে যায় তানিম, সাদাত, সাইফুল ও অভি। আবরারের দুটি মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপও সঙ্গে নেওয়া হয়। আবরারের দুটি মোবাইল হাতে নিয়ে চেক করতে থাকে মুজতবা রাফিদ ও খন্দকার তাবাখখারুল ইসলাম ওরফে তানভীর। মুনতাসির আল জেমি নেয় ল্যাপটপ। এ সময় কক্ষে আসে মেহেদী হাসান এবং বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক মো. মেফতাহুল ইসলাম ওরফে জিয়ন। বুয়েট ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক মেহেদী কারা কারা শিবির করে তা জানতে চেয়েই কয়েকটি চড় মারে আবরারকে। তখন ইফতিও চড়-থাপ্পড় মারতে থাকে। একপর্যায়ে শামসুল আরেফিন ক্রিকেট স্টাম্প নিয়ে আসে। কথা আদায়ের জন্য ক্রিকেট স্টাম্প দিয়ে আবরারের পায়ে পেটায় তারা। এরপর দুই হাত টানটান করে স্টাম্প দিয়ে আবরারকে মারতে থাকে অনিক। আবরার চিৎকার করে কাঁদতেও পারেননি। কারণ অন্যরা আবরারের মুখ চেপে ধরে রেখেছিল। এভাবে থেমে থেমে স্টাম্প দিয়ে পেটায় ইফতি, মেফতাহুল জিয়নসহ অন্যরা। মারতে মারতে ইফতির হাতে থাকা স্টাম্পটি ভেঙে যায়। এরপর অনিক সরকার আরেকটি স্টাম্প নিয়ে আবরারের হাঁটু, পায়ের তালু এবং পা ও বাহুতে মারতে থাকে। এ সময় ভয়ে আবরার কয়েকজনের নাম বলে। তখন আবরারকে চড় মারে মেফতাহুল এবং স্টাম্প দিয়ে হাঁটুতে বাড়ি দিতে থাকে। রাত সাড়ে ১০টার দিকে আবরারকে কক্ষে রেখে ইফতি, জিয়নসহ অন্যরা ক্যান্টিনে খেতে যায়। মিনিট বিশেক পর ফিরে এসে তারা দেখে, আবরার অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তিনি মেঝেতে শুয়ে আছেন। মেঝে থেকে আবরারকে ধমকিয়ে টেনে-হিঁচড়ে দাঁড় করায় ইফতি। গালে কয়েকটি চড় মারে সে। মুজাহিদ তখন কক্ষে থাকা প্লাস্টিকের মোটা দড়ি দিয়ে পেটাতে থাকে আবরারকে। ইফতি আবার স্টাম্প হাতে নেয়। এবার আবরারের হাঁটু ও পায়ে আঘাত করে সে। তাবাখখারুল তখন চড়-থাপ্পড় মারে। ততক্ষণে রাত ১১টা। কক্ষে ফের আসে অনিক সরকার। এসেই স্টাম্প দিয়ে একনাগাড়ে এলোপাতাড়ি পেটাতে থাকে আবরারকে। টানা দেড়শ বারেরও বেশি স্টাম্প দিয়ে আবরারকে আঘাত করে অনিক। বাঁচার জন্য আবরার একাধিকবার পা জড়িয়ে ধরেন অনিকের। কিন্তু অনিক আরও জোরালোভাবে পেটাতে থাকলে আবরার আর্তচিৎকার দিয়ে ওঠেন। ওই সময় কক্ষে উপস্থিত সবাই ভয় পেয়ে যায়। আসামিদের কয়েকজন বিছানার ওপর জড়সড় হয়ে বসে। কিন্তু অনিকের পেটানো আর থামে না। এক ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে আবরারকে পিটিয়ে কক্ষ থেকে বের হয় অনিক। রাত তখন ১২টা। আবরার ওই সময় ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়ে। বমি করে পর পর দুবার। নিঃশ্বাস নিতে পারছিলেন না আবরার। অবস্থা বেগতিক দেখে মেঝেতে আবরারের মাথার নিচে বালিশ দেয় ইফতি। চিন্তিত ইফতি ফোন করে অনিককে। বেপরোয়া অনিক প্রতিউত্তরে বলে, ‘কিচ্ছু হবে না। আবরারকে গোসল করিয়ে হাতে-পায়ে মলম লাগিয়ে দাও।’ কিন্তু ততক্ষণে আবরার মৃতপ্রায়। ফের বমি করেন আবরার। তখন আবরারকে দাঁড় করানোও যাচ্ছিল না। বাধ্য হয়ে কয়েকজন ধরে তাকে ২০০৫ নম্বর কক্ষে নিয়ে শুইয়ে দেয়। এ সময় সেখানে আসে মেহেদী ও অনিক। তখন মেহেদী বলে, ‘ও ঢং ধরেছে। ওর কিছু হয়নি। থেরাপি দিলেই ঠিক হয়ে যাবে।’ এ সময় আরও মেরে তথ্য বের করতে বলে অনিক। ঠিক ওই মুহূর্তে এসএমএস পাঠায় অমিত। সেও একইভাবে আরও তথ্য বের করতে আবরারকে মারার বুদ্ধি দেয়। কিন্তু আবরারের অবস্থা খুব খারাপ জানালে অমিত তাকে হল থেকে বের করে দিতে বলে। মেহেদী তখন আবরারকে পুলিশের হাতে দেওয়ার জন্য নিচে নামাতে বলে। আবরারকে নিচে নামানোর চেষ্টা করা হয়। এ সময় মিজান পানি আনতে বললে পানি এনে আবরারকে খাওয়ানো হয়। পরে তোশকে করে মোয়াজ, তামিম ও জেমি দোতলা ও নিচতলার সিঁড়ির মাঝামাঝি রাখে আবরারকে। তখন আবরার গোঙানির সুরে বলেন, ‘আমার খুব খারাপ লাগছে।’ ইসমাইল ও মনির তখন অ্যাম্বুলেন্সকে ফোন দেয়। অ্যাম্বুলেন্স আসতে দেরি হওয়ায় তামিম বাইক নিয়ে বুয়েট মেডিকেলের চিকিৎসককে নিয়ে আসে। চিকিৎসক আসার পরপরই অ্যাম্বুলেন্স আসে। চিকিৎসক সিঁড়িতে আবরারকে দেখে বলেন, ‘ও মারা গেছে।’ আবরারকে সিঁড়ির কাছে নেওয়ার উদ্দেশ্য ছিল, শিবির বলে পুলিশ ডেকে ধরিয়ে দেওয়া। পুলিশও ডাকা হয়েছিল। কিন্তু মারা যাওয়ায় আবরারকে পুলিশে দেওয়া সম্ভব হয়নি। আবরার যখন মারা যান তখন রাত ৩টা। পরে আবরারের লাশ রাখা হয় ক্যান্টিনে। রাত সাড়ে ৩টার দিকে বুয়েটের শেরেবাংলা হল থেকে আবরারের মরদেহ উদ্ধার করে চকবাজার থানা পুলিশ। পরদিন সন্ধ্যায় ১৯ জনকে আসামি করে চকবাজার থানায় হত্যা মামলা করেন আবরারের বাবা বরকত উল্লাহ। তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আবরার হত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগে গতকাল পর্যন্ত ১৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বিভিন্ন সময় গ্রেফতার ১৯ জনকে পাঁচ দিন করে রিমান্ডে পায় ডিবি। এদের মধ্যে চারজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়ে কারাগারে রয়েছে। এ ছাড়া গতকাল ছয়জনের রিমান্ড শেষে আদালতে পাঠানো হলে আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

আবরারের পরিবারকে ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে রিট : আবরার ফাহাদের হত্যার ঘটনায় তার পরিবারকে ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশনা চেয়ে হাই কোর্টে রিট আবেদন দায়ের করা হয়েছে। ক্ষতিপূরণের এই টাকা বুয়েট কর্তৃপক্ষকে দিতে হবে বলে রিটে দাবি করা হয়। গতকাল আইনজীবী শাহিন বাবুর পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এ কে এম ফায়েজ এ রিট দায়ের করেন।

 এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী মো. পারভেজ।

পরে আইনজীবী মো. পারভেজ সাংবাদিকদের বলেন, আবরারের মৃত্যুর ঘটনায় বুয়েট কর্তৃপক্ষের কাছে ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে রিট দায়ের করা হয়েছে। এই ক্ষতিপূরণের পুরো টাকা বুয়েটকে দিতে হবে। এ ছাড়াও রিটে আবরারের মৃত্যুর ঘটনায় বুয়েট কর্তৃপক্ষের ব্যর্থতাকে চ্যালেঞ্জ করেছি। এই রিটের আদেশ হলে আমরা অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে র‌্যাগিং শিকার শিক্ষার্থীদের জন্যও ক্ষতিপূরণ আদায় করতে পারব।

এ ছাড়াও রিটে আবরারের হত্যার ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি চাওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আবরারের পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার নির্দেশনাও চাওয়া হয়েছে রিটে। রিটে বুয়েট কর্তৃপক্ষ ছাড়াও, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়েছে। আজ বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালের সমন্বয়ে গঠিত হাই কোর্ট বেঞ্চে রিট আবেদনটির ওপর শুনানি হতে পারে বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।

এর আগে গত ৬ অক্টোবর রাতে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শেরেবাংলা হলের ১০১১ নম্বর কক্ষ থেকে ডেকে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা করা হয় বুয়েটের ১৭তম ব্যাচের ইলেকট্রিক অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ছাত্র আবরার ফাহাদ রাব্বীকে। ওই দিন রাত ৩টার দিকে হলের দ্বিতীয় তলার সিঁড়ি থেকে আবরারের মরদেহ উদ্ধার করে কর্তৃপক্ষ। আবরারকে হত্যার ঘটনায় তার বাবা বরকত উল্লাহ বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় ১৯ জনকে আসামি করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
তিন আসামির যাবজ্জীবন
তিন আসামির যাবজ্জীবন
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘ট্রাম্প সুগন্ধি’ বাজারে, বিতর্ক
এবার ‘ট্রাম্প সুগন্ধি’ বাজারে, বিতর্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মহাসড়কে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৮ ডাকাত গ্রেফতার
মহাসড়কে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৮ ডাকাত গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতাসে পাওনা টাকা নিয়ে রাজমিস্ত্রিকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ২
তিতাসে পাওনা টাকা নিয়ে রাজমিস্ত্রিকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে রতন হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে রতন হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্বশুরবাড়িতে অবৈধভাবে চাল মজুদ, ধরা খেলেন জামাই
শ্বশুরবাড়িতে অবৈধভাবে চাল মজুদ, ধরা খেলেন জামাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি জাফর আলমের বিচার দাবিতে বিএনপির বিক্ষোভ
সাবেক এমপি জাফর আলমের বিচার দাবিতে বিএনপির বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে তরুণদের নিয়ে সরকারের আইডিয়া প্রতিযোগিতা শুরু
সারাদেশে তরুণদের নিয়ে সরকারের আইডিয়া প্রতিযোগিতা শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত সেনাসদস্যের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা
গুমে জড়িত সেনাসদস্যের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ব্যস্ত সাফা কবির
ব্যস্ত সাফা কবির

শোবিজ

সংহার
সংহার

সাহিত্য

যুগ যুগ ধরে দুর্ভোগে চরবাসী
যুগ যুগ ধরে দুর্ভোগে চরবাসী

দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই ভাইয়ের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই ভাইয়ের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া

সাহিত্য

হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা

সম্পাদকীয়

মেঘনায় অজ্ঞাত তরুণীর লাশ উদ্ধার
মেঘনায় অজ্ঞাত তরুণীর লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

কারখানায় শিশু শ্রমিকের লাশ
কারখানায় শিশু শ্রমিকের লাশ

দেশগ্রাম

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ