শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

এক কোম্পানিতে জিম্মি চট্টগ্রাম বন্দর

রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
এক কোম্পানিতে জিম্মি চট্টগ্রাম বন্দর

দেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর; চট্টগ্রাম বন্দর জিম্মি হয়ে আছে টার্মিনাল অপারেটর সাইফ পাওয়ারটেকের কাছে। এর একক নিয়ন্ত্রণের থাবায় ঝুঁকিতে রয়েছে পুরো বন্দর সেবা খাতটি। ঝুঁকিতে দেশের অর্থনৈতিক তৎপরতা। বন্দর ব্যবসায়ীরা এমন অভিযোগ তুলে বলেছেন, আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে সব কাজের বিস্তৃতি ঘটলেও দেশের প্রধান বন্দরসেবা যেন ক্রমশ কুক্ষিগত হচ্ছে। বিশ্বব্যাপী দিন দিন কনটেইনার পরিবহন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তারই আলোকে বাংলাদেশেও কনটেইনার পরিবহন বাড়ছে। দেশের বাণিজ্য খাতের শতকরা ৯৮% কনটেইনার চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে পরিবাহিত হয়। অথচ এই বন্দরে স্টেকহোল্ডারদের সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সাম্যতা নেই! বঞ্চিত বন্দর ব্যবহারকারীদের অভিযোগ, দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দরে রহস্যময় আধিপত্য চলছে টার্মিনাল অপারেটর সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের। বন্দরের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রক হয়ে উঠেছে এই প্রতিষ্ঠান। অথচ সরকারি বেসরকারি একাধিক গুরুত্বপূর্ণ কমিটির সভায় চট্টগ্রাম বন্দরকে ঝুঁকিমুক্ত রাখতে বিকল্প খোঁজার তাগাদা উঠেছে। খোদ অর্থমন্ত্রীর ভাষ্যেও উঠে এসেছে এমন বক্তব্য।

সাইফের বিরুদ্ধে যত অভিযোগ : অভিযোগ উঠেছে, সাইফ পাওয়ারটেক প্রশাসনের একটি মহল ও সংসদীয় কমিটিকে প্রভাবিত করে গেজেট পরিবর্তনের মাধ্যমে টার্মিনাল নিয়ন্ত্রণের কাজটি বাগিয়ে নেয়। সাইফের একক নিয়ন্ত্রণের ফলে বন্দরের কর্মকান্ডে যেমন গতি আসছে না তেমনি কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় সরকার বিপুল রাজস্ব হারাচ্ছে। ব্যবসায়ীরা জানান, সবচেয়ে ভয়াবহ বিষয় হলো, ভবিষ্যতে আর কোনো প্রতিষ্ঠান যেন দরপত্রে অংশ নিতে না পারে সে জন্য সাইফ পাওয়ারটেক নৌপরিবহন সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির মাধ্যমে সরকারি গেজেটে যে পরিবর্তন করে তা পরিবর্তনের বিষয়ে বন্দরের কোনো চাহিদা ছিল না। জোর করে সংসদীয় কমিটি এটি বন্দরের ওপর চাপিয়ে দেয় বলে অভিযোগ উঠেছে। এ সংক্রান্ত নথি অনুসন্ধান করলে তার প্রমাণ মিলবে। বন্দরের কনটেইনার হ্যান্ডলিং করা হয় বার্থ অপারেটর গেজেট দ্বারা। বিশ্বব্যাপী টার্মিনাল অপারেটর এর যে সংজ্ঞা তার সঙ্গে নতুন গেজেটের সংজ্ঞার কোনোই মিল নাই। তদুপরি টার্মিনাল অপারেটর এর অনুমোদন হয়েছে এক বছর আগে। এ গেজেটের ওপর ভিত্তি করে কাউকে পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট দেওয়ার কোনো উপায় না থাকলেও চট্টগ্রাম বন্দর সাইফ পাওয়ারটেকের অনুকূলে পাঁচ বছরের সার্টিফিকেট ইস্যু করা সম্পূর্ণ আইনবহির্ভূত। সাইফের এই একচ্ছত্র আধিপত্যের কারণে বাড়ছে জাহাজের টার্ন এরাউইন্ড টাইম। বর্তমানে গড়ে একটি কনটেইনার জাহাজকে পাঁচ দিন বহিঃনঙ্গরে অপেক্ষা করতে হয়। ওয়ান-ইলেভেনের সময় যা ছিল মাত্র ৩-৫ দিন।

যেভাবে বার্থিং, লোডিং আনলোডিং : বন্দর ব্যবহারকারীসহ দায়িত্বশীলরা জানান, এক একটি জাহাজ লোডিং আনলোডিং করার জন্য বন্দরের এক একটি টি বার্থ/জেটি প্রয়োজন হয়। বর্তমানে বন্দরে পুরাতন ছয়টি জেটি ও নতুন দুটি (নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল-এনসিটি ও চিটাগাং কনটেইনার টার্মিনাল-সিসিটি) এর ৭টি টার্মিনালে মোট ৭টি বার্থ রয়েছে। বন্দরে পুরাতন ৬টি জেটিতে কনটেইনার লোডিং আনলোডিং করার জন্য ছয়জন বার্থ অপারেটর প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নিয়োজিত আছে। জেনারেল কনটেইনার বার্থ (জিসিবি) ৬টি বার্থ ছয়জন বার্থ অপারেটর প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলকভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। অপরদিকে নতুন দুটি টার্মিনালের (সিসিটি এবং এনসিটি) ৭টি বার্থে লোডিং আনলোডিং করার জন্য কোনো প্রতিযোগিতা ছাড়াই বহুল আলোচিত সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড নামক একমাত্র টার্মিনাল অপারেটর নিয়োজিত আছে। ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপোও (আইসিডি) পরিচালনা করে সাইফ পাওয়ারটেক। বন্দর পরিসেবায় ৩০ বছরের পুরনো অভিজ্ঞতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান থাকলেও ওয়ান-ইলেভেনের সময় হতে অনভিজ্ঞ ওই সাইফ পাওয়ারটেক ‘মনোপলি’ ব্যবসা করছে বলে প্রধানমন্ত্রী ও নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর দফতরসহ বিভিন্ন স্থানে অভিযোগ করেছেন বঞ্চিত বন্দর ব্যবহারকারীরা। চট্টগ্রাম বন্দরে সাইফের প্রভাব, দুর্নীতি ও অসঙ্গতি নিয়ে দীর্ঘদিন আন্দোলন করে আসা বার্থ অপারেটর শাহাদাত হোসেন সেলিমসহ কয়েকজন ব্যবহারকারী জানান, একটি মাত্র প্রতিষ্ঠান সাইফকে দুটি গুরুত্বপূর্ণ টার্মিনাল পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়ার কারণে কোনো প্রতিযোগিতা হচ্ছে না। এতে করে সরকারের বিপুল অর্থের অপচয় হচ্ছে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। সরকারের অর্থ সাশ্রয়, বন্দর ব্যবহারকারীদের জিম্মিদশা থেকে মুক্তি দিতে এ বিষয়ে যথাযথ তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য দাবি তুলেছেন এই ব্যবসায়ীরা।

প্রতিযোগিতা না থাকায় যত ক্ষতি : বন্দর অপারেটর শাহাদাত হোসেন সেলিমের অভিযোগ, বন্দরে জাহাজ ভেড়ার ক্ষেত্রে ওই দুটি টার্মিনালকে (সিসিটি এবং এনসিটি) অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। তারপর অবশিষ্ট জাহাজ পুরাতন জেটিতে ভিড়ানো হয়। পুরাতন জেটিতে ৬ বার্থের জন্য ছয়জন বার্থ অপারেটর নিয়োজিত রয়েছে। যে অপারেটর আগে জাহাজের লোডিং আনলোডিং কাজ শেষ করবে সেই অপারেটরই আবার আগে জাহাজ বরাদ্দ পায়। ফলে কনটেইনার দ্রুত লোডিং আনলোডিং করার জন্য ছয়জন অপারেটরের মধ্যে প্রতিযোগিতা থাকে। এ কারণে দ্রুত কাজ শেষ করে জাহাজ বন্দর ত্যাগ করে। এরূপ গতিশীলতার কারণে শিপিং এজেন্টসহ বন্দর ব্যবহারকারীরা এই অপারেটরদের কাজে সন্তুষ্ট। অপরদিকে এনসিটি ও সিসিটিতে কেবল সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড একক অপারেটর হিসেবে কাজ করার কারণেই সেখানে কোনোরূপ প্রতিযোগিতা হয় না এবং অত্যন্ত ধীরগতিতে লোডিং আনলোডিং কাজ চলে। এতে আমদানি-রপ্তানিকারকরা ক্ষতিগ্রস্ত হন এবং বন্দরে জাহাজের অপেক্ষাকাল বা টার্ন এরাউন্ট টাইম বৃদ্ধি পায়। এতে তৈরি পোশাক খাতসহ দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। স্টেকহোল্ডারদের প্রত্যাশা, চট্টগ্রাম বন্দরের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি ও বর্তমান জিম্মিদশা থেকে মুক্ত করতে এই একক অপারেটরে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের স্বেচ্ছাচারিতা রোধে ওই দুটি টার্মিনালে (সিসিটি এবং এনসিটি) একের অধিক অপারেটর নিয়োগ করা অত্যন্ত জরুরি। এ বিষয়টি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্টদের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন বন্দর ব্যবহারকারীরা। তারা বলেছেন, এতে দেশের অর্থনীতি উপকৃত হবে, বন্দরের কাজে গতিশীলতা বাড়বে। বন্দর সেবায় জবাবদিহিতা প্রতিযোগিতা থাকবে এবং সরকারের অর্থের সাশ্রয় হবে। অন্যদিকে তৈরি পোশাকশিল্প মালিকরা উপকৃত হবেন এবং বন্দরের সুনাম বৃদ্ধি পাবে। বহিঃনোঙ্গরে অপেক্ষমাণ থাকবে না কোনো জাহাজ। বন্দর ব্যবহারকারীরা জানান, বন্দরে ব্যবসা-বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িতরা প্রায় সবাই এই একের অধিক অপারেটর নিয়োগের প্রস্তাব সমর্থন করেন। চট্টগ্রাম বন্দর সম্পর্কিত বিভিন্ন সভা-সেমিনারে শিপিং এজেন্ট, বন্দর ব্যবহারকারী, বিজিএমইএ ও চেম্বার নেতৃবৃন্দ এ বন্দরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন একাধিক প্রতিষ্ঠানকে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নিয়োগের ব্যাপারে মতামত ব্যক্ত করেন।

উল্লেখ্য, সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেমেছিলেন চট্টগ্রামের প্রয়াত মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। তিনি লালদীঘি মাঠে সমাবেশ করে সাইফ পাওয়ারটেকের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছিলেন।

আধিপত্যের প্রতাপ : চট্টগ্রাম বন্দরের ব্যবহারকারীরা আরও জানান, সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড সিসিটি, এনসিটি, পানগাঁও, আইসিডি, বন্দরের ওভারফ্লো ইয়ার্ডে কনটেইনার হ্যান্ডলিং, বন্দরের ইকুইপমেন্ট সরবরাহ, পতেঙ্গা টার্মিনাল ও বে টার্মিনাল নির্মাণের কাজের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। এ কাজগুলোতে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা বা প্রতিযোগিতা না থাকায় অনিয়ম ও দুর্নীতি হচ্ছে এবং সরকারের অর্থের অপচয় হচ্ছে। এসব কারণে যেন চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহারকারীরা জিম্মি হয়ে পড়েছে সাইফ পাওয়ারটেকের স্বেচ্ছাচারিতার কাছে।

সাইফের উত্থান সেনা শাসনকালে : অভিযোগ উঠেছে, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ (চবক) ২০০৭ সালে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডকে সম্পূর্ণ অনভিজ্ঞ ও অদক্ষ হওয়া সত্ত্বেও কোনো টেন্ডার ছাড়াই চিটাগাং কনটেইনার টার্মিনাল (সিসিটি) হ্যান্ডেলিং এর দায়িত্ব দেয়। পরে প্রতিষ্ঠানটির কর্ম অদক্ষতার কারণে কনটেইনার হ্যান্ডলিং কাজে ব্যত্যয় ঘটতে দেখা যায়। কিন্তু এখনো সেই প্রতিষ্ঠানটিই অনিয়মতান্ত্রিকভাবে কাজ পরিচালনা করে আসছে।

টেন্ডার নিয়ে অভিযোগ : ২০০৭ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত এনসিটিই কোনো টেন্ডার ছাড়াই ডিপিএম পদ্ধতিতে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড কাজ পরিচালনা করে। ২০১৫ সালে এনসিটির যে টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছিল, তাতেও এ সংক্রান্ত কমিটিকে এড়িয়ে দুটি লটে ভাগ করে ইস্টিমেট রেট থেকে ২০ শতাংশ বেশি দরে সাইফ পাওয়ারটেককে কাজটি অযৌক্তিকভাবে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ করেছেন অন্য প্রতিযোগীরা। এদিকে ২০০৯ সালে চবক নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনালের টেন্ডার আহ্বান করে, তাতে কিছু শর্তারোপ করার কারণে শুধু সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড ছাড়া অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান সেই টেন্ডারে অংশ নিতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত আদালতে মামলার কারণে সেই টেন্ডার কার্যক্রম স্থগিত রয়েছে এখনো। ২০১৫ সালে কর্তৃপক্ষ নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) এর টেন্ডার আহ্বান করলে সেই সাইফ পাওয়ারটেক কোনো এক অদৃশ্য ক্ষমতা বলে ও বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের কাজটিও হাতিয়ে নেয় বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী ও দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) অভিযোগ করা হয়েছে বলে জানান ব্যবসায়ীরা। চট্টগ্রাম কনটেইনার টার্মিনাল (সিসিটি) সম্প্রতি দরপত্র আহ্বান করলে দরপত্র পর্যালোচনায় দেখা যায়, তাতেও সাইফের পছন্দ অনুযায়ী বিভিন্ন অযৌক্তিক শর্তারোপ করা হয়। যার ফলে শুধু ওই প্রতিষ্ঠানটি ছাড়া অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান দরপত্রে অংশ নিতে পারেনি।

অর্থমন্ত্রীর ফর্মুলা : গত ২৮ আগস্ট সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা বৈঠকে ছয় বছরের জন্য সিসিটি পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয় সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডকে। সিসিটির এ একমাত্র দরপত্রদাতাকে কার্যাদেশ দিলেও সরকার যেন একটি মাত্র প্রতিষ্ঠানের কাছে জিম্মি না হয় তার জন্য একাধিক প্রতিষ্ঠান খুঁজে বের করা ও প্রয়োজনে সরকার নিজেই এই কাজ করতে পারার পক্ষে মতামত ব্যক্ত করেন অর্থমন্ত্রী। ওই বৈঠকে আলোচনা শেষে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, ‘প্রস্তাবটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তবে আরও সোর্স খোঁজে বের করা কিংবা সরকার নিজেই কাজটি করতে পারে কিনা সেটি খতিয়ে দেখতে বলা হয়েছে। কারণ, একটিমাত্র সোর্স থেকে সেবা গ্রহণ করায় অনেক সময় ঝুঁকি থাকে। অর্থমন্ত্রী সে সময় সাংবাদিকদের আরও জানান, অপারেটর নিয়োগের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হলে চারটি প্রতিষ্ঠান দরপত্র কিনলেও এই একটি প্রতিষ্ঠানই দাখিল করে। পিএসসি কর্তৃক মুদ্রিত ও সুপারিশকৃত সাপ্লিমেন্টারি রেস্পন্সিভ হিসেবে পাওয়ারটেক লিমিটেডকে ৬ বছরের জন্য এই টার্মিনাল অপারেটর হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।

সাইফ পাওয়ারটেকের বক্তব্য : মনোপলির বিষয়ে অভিযোগ অস্বীকার করে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের স্বত্বাধিকারী তরফদার রূহুল আমিন বলেন, যোগ্যতার ভিত্তিতেই আমরা চট্টগ্রাম বন্দরে ব্যবসা করছি। সব মিলিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে এখন শুধু সাইফ পাওয়ারটেকই বছরে কনটেইনার হ্যান্ডেল করছে ১৪ থেকে ১৫ লাখ টিইইউএস। বন্দরে হ্যান্ডেল হওয়া মোট কনটেইনারের ৬৩ শতাংশ করছি আমরা। আমাদের এ কার্যক্রমের কারণে বিশ্বের সেরা বন্দরের তালিকায় এখন ৬৪তম স্থানে এসেছে চট্টগ্রাম বন্দর। এ ছাড়া বন্দরের রাজস্বও গত ১২ বছরে বেড়েছে চারগুণেরও বেশি। আমরা মনে করি, ভবিষ্যতে চট্টগ্রাম বন্দরের অবস্থান আরও এগিয়ে আসবে। তরফদার রূহুল আমিন বলেন, সিসিটির দায়িত্ব যখন নিই, তখন ২০ ফুট দীর্ঘ (টিইইউএস) কনটেইনার হ্যান্ডলিং হতো বছরে দুই লাখ ২০ হাজার। এক বছরের মাথায় এসে তা দাঁড়ায় সাড়ে তিন লাখ। দুই বছরের মাথায় সেটি হয়ে যায় দ্বিগুণ। এখন সিসিটিতে বছরে ২০ ফুট দীর্ঘ প্রায় সাড়ে পাঁচ লাখ কনটেইনার হ্যান্ডেল করছি আমরা। ২০০৭ সালে নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনালে দুটি বার্থ অপারেটরের দায়িত্ব এবং ২০১০-১১ অর্থবছরে পুরো টার্মিনাল অপারেটর হিসেবে দায়িত্ব পাই। এই দায়িত্বের শুরুতে এনসিটিতে কনটেইনার হ্যান্ডলিং ছিল বছরে সাড়ে চার থেকে পাঁচ লাখ টিইইউএস। এখন হচ্ছে গড়ে ১০ লাখ টিইইউএস। অবশ্য নিজের ব্যবসার প্রবৃদ্ধি সম্পর্কে অন্যদের সব অভিযোগ অস্বীকার করে তরফদার রূহুল আমিন বলেন, শুধু নিজেদের ব্যবসা নিয়ে আমরা চিন্তা করিনি কখনই। বন্দরকে কীভাবে গতিশীল করলে দেশের অর্থনীতি আরও সমৃদ্ধ হবে- সেই ভাবনা থেকেই বিভিন্ন পরিকল্পনা করেছি সবসময়।

টার্ন এরাউন্ড টাইম প্রসঙ্গে তরফদার রূহুল আমিন বলেন, এখন সাইফ পাওয়ারটেক বন্দর ব্যবসায় অপ্রতিদ্বন্দ্বী একটি নাম। উদ্ভাবন ও চিন্তার দূরদর্শিতা অন্যদের তুলনায় সাইফকে এগিয়ে দিয়েছে বলে জানান তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা