শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

এক কোম্পানিতে জিম্মি চট্টগ্রাম বন্দর

রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
এক কোম্পানিতে জিম্মি চট্টগ্রাম বন্দর

দেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর; চট্টগ্রাম বন্দর জিম্মি হয়ে আছে টার্মিনাল অপারেটর সাইফ পাওয়ারটেকের কাছে। এর একক নিয়ন্ত্রণের থাবায় ঝুঁকিতে রয়েছে পুরো বন্দর সেবা খাতটি। ঝুঁকিতে দেশের অর্থনৈতিক তৎপরতা। বন্দর ব্যবসায়ীরা এমন অভিযোগ তুলে বলেছেন, আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে সব কাজের বিস্তৃতি ঘটলেও দেশের প্রধান বন্দরসেবা যেন ক্রমশ কুক্ষিগত হচ্ছে। বিশ্বব্যাপী দিন দিন কনটেইনার পরিবহন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তারই আলোকে বাংলাদেশেও কনটেইনার পরিবহন বাড়ছে। দেশের বাণিজ্য খাতের শতকরা ৯৮% কনটেইনার চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে পরিবাহিত হয়। অথচ এই বন্দরে স্টেকহোল্ডারদের সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সাম্যতা নেই! বঞ্চিত বন্দর ব্যবহারকারীদের অভিযোগ, দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দরে রহস্যময় আধিপত্য চলছে টার্মিনাল অপারেটর সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের। বন্দরের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রক হয়ে উঠেছে এই প্রতিষ্ঠান। অথচ সরকারি বেসরকারি একাধিক গুরুত্বপূর্ণ কমিটির সভায় চট্টগ্রাম বন্দরকে ঝুঁকিমুক্ত রাখতে বিকল্প খোঁজার তাগাদা উঠেছে। খোদ অর্থমন্ত্রীর ভাষ্যেও উঠে এসেছে এমন বক্তব্য।

সাইফের বিরুদ্ধে যত অভিযোগ : অভিযোগ উঠেছে, সাইফ পাওয়ারটেক প্রশাসনের একটি মহল ও সংসদীয় কমিটিকে প্রভাবিত করে গেজেট পরিবর্তনের মাধ্যমে টার্মিনাল নিয়ন্ত্রণের কাজটি বাগিয়ে নেয়। সাইফের একক নিয়ন্ত্রণের ফলে বন্দরের কর্মকান্ডে যেমন গতি আসছে না তেমনি কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় সরকার বিপুল রাজস্ব হারাচ্ছে। ব্যবসায়ীরা জানান, সবচেয়ে ভয়াবহ বিষয় হলো, ভবিষ্যতে আর কোনো প্রতিষ্ঠান যেন দরপত্রে অংশ নিতে না পারে সে জন্য সাইফ পাওয়ারটেক নৌপরিবহন সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির মাধ্যমে সরকারি গেজেটে যে পরিবর্তন করে তা পরিবর্তনের বিষয়ে বন্দরের কোনো চাহিদা ছিল না। জোর করে সংসদীয় কমিটি এটি বন্দরের ওপর চাপিয়ে দেয় বলে অভিযোগ উঠেছে। এ সংক্রান্ত নথি অনুসন্ধান করলে তার প্রমাণ মিলবে। বন্দরের কনটেইনার হ্যান্ডলিং করা হয় বার্থ অপারেটর গেজেট দ্বারা। বিশ্বব্যাপী টার্মিনাল অপারেটর এর যে সংজ্ঞা তার সঙ্গে নতুন গেজেটের সংজ্ঞার কোনোই মিল নাই। তদুপরি টার্মিনাল অপারেটর এর অনুমোদন হয়েছে এক বছর আগে। এ গেজেটের ওপর ভিত্তি করে কাউকে পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট দেওয়ার কোনো উপায় না থাকলেও চট্টগ্রাম বন্দর সাইফ পাওয়ারটেকের অনুকূলে পাঁচ বছরের সার্টিফিকেট ইস্যু করা সম্পূর্ণ আইনবহির্ভূত। সাইফের এই একচ্ছত্র আধিপত্যের কারণে বাড়ছে জাহাজের টার্ন এরাউইন্ড টাইম। বর্তমানে গড়ে একটি কনটেইনার জাহাজকে পাঁচ দিন বহিঃনঙ্গরে অপেক্ষা করতে হয়। ওয়ান-ইলেভেনের সময় যা ছিল মাত্র ৩-৫ দিন।

যেভাবে বার্থিং, লোডিং আনলোডিং : বন্দর ব্যবহারকারীসহ দায়িত্বশীলরা জানান, এক একটি জাহাজ লোডিং আনলোডিং করার জন্য বন্দরের এক একটি টি বার্থ/জেটি প্রয়োজন হয়। বর্তমানে বন্দরে পুরাতন ছয়টি জেটি ও নতুন দুটি (নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল-এনসিটি ও চিটাগাং কনটেইনার টার্মিনাল-সিসিটি) এর ৭টি টার্মিনালে মোট ৭টি বার্থ রয়েছে। বন্দরে পুরাতন ৬টি জেটিতে কনটেইনার লোডিং আনলোডিং করার জন্য ছয়জন বার্থ অপারেটর প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নিয়োজিত আছে। জেনারেল কনটেইনার বার্থ (জিসিবি) ৬টি বার্থ ছয়জন বার্থ অপারেটর প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলকভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। অপরদিকে নতুন দুটি টার্মিনালের (সিসিটি এবং এনসিটি) ৭টি বার্থে লোডিং আনলোডিং করার জন্য কোনো প্রতিযোগিতা ছাড়াই বহুল আলোচিত সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড নামক একমাত্র টার্মিনাল অপারেটর নিয়োজিত আছে। ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপোও (আইসিডি) পরিচালনা করে সাইফ পাওয়ারটেক। বন্দর পরিসেবায় ৩০ বছরের পুরনো অভিজ্ঞতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান থাকলেও ওয়ান-ইলেভেনের সময় হতে অনভিজ্ঞ ওই সাইফ পাওয়ারটেক ‘মনোপলি’ ব্যবসা করছে বলে প্রধানমন্ত্রী ও নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর দফতরসহ বিভিন্ন স্থানে অভিযোগ করেছেন বঞ্চিত বন্দর ব্যবহারকারীরা। চট্টগ্রাম বন্দরে সাইফের প্রভাব, দুর্নীতি ও অসঙ্গতি নিয়ে দীর্ঘদিন আন্দোলন করে আসা বার্থ অপারেটর শাহাদাত হোসেন সেলিমসহ কয়েকজন ব্যবহারকারী জানান, একটি মাত্র প্রতিষ্ঠান সাইফকে দুটি গুরুত্বপূর্ণ টার্মিনাল পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়ার কারণে কোনো প্রতিযোগিতা হচ্ছে না। এতে করে সরকারের বিপুল অর্থের অপচয় হচ্ছে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। সরকারের অর্থ সাশ্রয়, বন্দর ব্যবহারকারীদের জিম্মিদশা থেকে মুক্তি দিতে এ বিষয়ে যথাযথ তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য দাবি তুলেছেন এই ব্যবসায়ীরা।

প্রতিযোগিতা না থাকায় যত ক্ষতি : বন্দর অপারেটর শাহাদাত হোসেন সেলিমের অভিযোগ, বন্দরে জাহাজ ভেড়ার ক্ষেত্রে ওই দুটি টার্মিনালকে (সিসিটি এবং এনসিটি) অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। তারপর অবশিষ্ট জাহাজ পুরাতন জেটিতে ভিড়ানো হয়। পুরাতন জেটিতে ৬ বার্থের জন্য ছয়জন বার্থ অপারেটর নিয়োজিত রয়েছে। যে অপারেটর আগে জাহাজের লোডিং আনলোডিং কাজ শেষ করবে সেই অপারেটরই আবার আগে জাহাজ বরাদ্দ পায়। ফলে কনটেইনার দ্রুত লোডিং আনলোডিং করার জন্য ছয়জন অপারেটরের মধ্যে প্রতিযোগিতা থাকে। এ কারণে দ্রুত কাজ শেষ করে জাহাজ বন্দর ত্যাগ করে। এরূপ গতিশীলতার কারণে শিপিং এজেন্টসহ বন্দর ব্যবহারকারীরা এই অপারেটরদের কাজে সন্তুষ্ট। অপরদিকে এনসিটি ও সিসিটিতে কেবল সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড একক অপারেটর হিসেবে কাজ করার কারণেই সেখানে কোনোরূপ প্রতিযোগিতা হয় না এবং অত্যন্ত ধীরগতিতে লোডিং আনলোডিং কাজ চলে। এতে আমদানি-রপ্তানিকারকরা ক্ষতিগ্রস্ত হন এবং বন্দরে জাহাজের অপেক্ষাকাল বা টার্ন এরাউন্ট টাইম বৃদ্ধি পায়। এতে তৈরি পোশাক খাতসহ দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। স্টেকহোল্ডারদের প্রত্যাশা, চট্টগ্রাম বন্দরের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি ও বর্তমান জিম্মিদশা থেকে মুক্ত করতে এই একক অপারেটরে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের স্বেচ্ছাচারিতা রোধে ওই দুটি টার্মিনালে (সিসিটি এবং এনসিটি) একের অধিক অপারেটর নিয়োগ করা অত্যন্ত জরুরি। এ বিষয়টি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্টদের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন বন্দর ব্যবহারকারীরা। তারা বলেছেন, এতে দেশের অর্থনীতি উপকৃত হবে, বন্দরের কাজে গতিশীলতা বাড়বে। বন্দর সেবায় জবাবদিহিতা প্রতিযোগিতা থাকবে এবং সরকারের অর্থের সাশ্রয় হবে। অন্যদিকে তৈরি পোশাকশিল্প মালিকরা উপকৃত হবেন এবং বন্দরের সুনাম বৃদ্ধি পাবে। বহিঃনোঙ্গরে অপেক্ষমাণ থাকবে না কোনো জাহাজ। বন্দর ব্যবহারকারীরা জানান, বন্দরে ব্যবসা-বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িতরা প্রায় সবাই এই একের অধিক অপারেটর নিয়োগের প্রস্তাব সমর্থন করেন। চট্টগ্রাম বন্দর সম্পর্কিত বিভিন্ন সভা-সেমিনারে শিপিং এজেন্ট, বন্দর ব্যবহারকারী, বিজিএমইএ ও চেম্বার নেতৃবৃন্দ এ বন্দরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন একাধিক প্রতিষ্ঠানকে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নিয়োগের ব্যাপারে মতামত ব্যক্ত করেন।

উল্লেখ্য, সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেমেছিলেন চট্টগ্রামের প্রয়াত মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। তিনি লালদীঘি মাঠে সমাবেশ করে সাইফ পাওয়ারটেকের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছিলেন।

আধিপত্যের প্রতাপ : চট্টগ্রাম বন্দরের ব্যবহারকারীরা আরও জানান, সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড সিসিটি, এনসিটি, পানগাঁও, আইসিডি, বন্দরের ওভারফ্লো ইয়ার্ডে কনটেইনার হ্যান্ডলিং, বন্দরের ইকুইপমেন্ট সরবরাহ, পতেঙ্গা টার্মিনাল ও বে টার্মিনাল নির্মাণের কাজের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। এ কাজগুলোতে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা বা প্রতিযোগিতা না থাকায় অনিয়ম ও দুর্নীতি হচ্ছে এবং সরকারের অর্থের অপচয় হচ্ছে। এসব কারণে যেন চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহারকারীরা জিম্মি হয়ে পড়েছে সাইফ পাওয়ারটেকের স্বেচ্ছাচারিতার কাছে।

সাইফের উত্থান সেনা শাসনকালে : অভিযোগ উঠেছে, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ (চবক) ২০০৭ সালে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডকে সম্পূর্ণ অনভিজ্ঞ ও অদক্ষ হওয়া সত্ত্বেও কোনো টেন্ডার ছাড়াই চিটাগাং কনটেইনার টার্মিনাল (সিসিটি) হ্যান্ডেলিং এর দায়িত্ব দেয়। পরে প্রতিষ্ঠানটির কর্ম অদক্ষতার কারণে কনটেইনার হ্যান্ডলিং কাজে ব্যত্যয় ঘটতে দেখা যায়। কিন্তু এখনো সেই প্রতিষ্ঠানটিই অনিয়মতান্ত্রিকভাবে কাজ পরিচালনা করে আসছে।

টেন্ডার নিয়ে অভিযোগ : ২০০৭ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত এনসিটিই কোনো টেন্ডার ছাড়াই ডিপিএম পদ্ধতিতে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড কাজ পরিচালনা করে। ২০১৫ সালে এনসিটির যে টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছিল, তাতেও এ সংক্রান্ত কমিটিকে এড়িয়ে দুটি লটে ভাগ করে ইস্টিমেট রেট থেকে ২০ শতাংশ বেশি দরে সাইফ পাওয়ারটেককে কাজটি অযৌক্তিকভাবে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ করেছেন অন্য প্রতিযোগীরা। এদিকে ২০০৯ সালে চবক নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনালের টেন্ডার আহ্বান করে, তাতে কিছু শর্তারোপ করার কারণে শুধু সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড ছাড়া অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান সেই টেন্ডারে অংশ নিতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত আদালতে মামলার কারণে সেই টেন্ডার কার্যক্রম স্থগিত রয়েছে এখনো। ২০১৫ সালে কর্তৃপক্ষ নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) এর টেন্ডার আহ্বান করলে সেই সাইফ পাওয়ারটেক কোনো এক অদৃশ্য ক্ষমতা বলে ও বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের কাজটিও হাতিয়ে নেয় বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী ও দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) অভিযোগ করা হয়েছে বলে জানান ব্যবসায়ীরা। চট্টগ্রাম কনটেইনার টার্মিনাল (সিসিটি) সম্প্রতি দরপত্র আহ্বান করলে দরপত্র পর্যালোচনায় দেখা যায়, তাতেও সাইফের পছন্দ অনুযায়ী বিভিন্ন অযৌক্তিক শর্তারোপ করা হয়। যার ফলে শুধু ওই প্রতিষ্ঠানটি ছাড়া অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান দরপত্রে অংশ নিতে পারেনি।

অর্থমন্ত্রীর ফর্মুলা : গত ২৮ আগস্ট সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা বৈঠকে ছয় বছরের জন্য সিসিটি পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয় সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডকে। সিসিটির এ একমাত্র দরপত্রদাতাকে কার্যাদেশ দিলেও সরকার যেন একটি মাত্র প্রতিষ্ঠানের কাছে জিম্মি না হয় তার জন্য একাধিক প্রতিষ্ঠান খুঁজে বের করা ও প্রয়োজনে সরকার নিজেই এই কাজ করতে পারার পক্ষে মতামত ব্যক্ত করেন অর্থমন্ত্রী। ওই বৈঠকে আলোচনা শেষে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, ‘প্রস্তাবটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তবে আরও সোর্স খোঁজে বের করা কিংবা সরকার নিজেই কাজটি করতে পারে কিনা সেটি খতিয়ে দেখতে বলা হয়েছে। কারণ, একটিমাত্র সোর্স থেকে সেবা গ্রহণ করায় অনেক সময় ঝুঁকি থাকে। অর্থমন্ত্রী সে সময় সাংবাদিকদের আরও জানান, অপারেটর নিয়োগের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হলে চারটি প্রতিষ্ঠান দরপত্র কিনলেও এই একটি প্রতিষ্ঠানই দাখিল করে। পিএসসি কর্তৃক মুদ্রিত ও সুপারিশকৃত সাপ্লিমেন্টারি রেস্পন্সিভ হিসেবে পাওয়ারটেক লিমিটেডকে ৬ বছরের জন্য এই টার্মিনাল অপারেটর হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।

সাইফ পাওয়ারটেকের বক্তব্য : মনোপলির বিষয়ে অভিযোগ অস্বীকার করে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের স্বত্বাধিকারী তরফদার রূহুল আমিন বলেন, যোগ্যতার ভিত্তিতেই আমরা চট্টগ্রাম বন্দরে ব্যবসা করছি। সব মিলিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে এখন শুধু সাইফ পাওয়ারটেকই বছরে কনটেইনার হ্যান্ডেল করছে ১৪ থেকে ১৫ লাখ টিইইউএস। বন্দরে হ্যান্ডেল হওয়া মোট কনটেইনারের ৬৩ শতাংশ করছি আমরা। আমাদের এ কার্যক্রমের কারণে বিশ্বের সেরা বন্দরের তালিকায় এখন ৬৪তম স্থানে এসেছে চট্টগ্রাম বন্দর। এ ছাড়া বন্দরের রাজস্বও গত ১২ বছরে বেড়েছে চারগুণেরও বেশি। আমরা মনে করি, ভবিষ্যতে চট্টগ্রাম বন্দরের অবস্থান আরও এগিয়ে আসবে। তরফদার রূহুল আমিন বলেন, সিসিটির দায়িত্ব যখন নিই, তখন ২০ ফুট দীর্ঘ (টিইইউএস) কনটেইনার হ্যান্ডলিং হতো বছরে দুই লাখ ২০ হাজার। এক বছরের মাথায় এসে তা দাঁড়ায় সাড়ে তিন লাখ। দুই বছরের মাথায় সেটি হয়ে যায় দ্বিগুণ। এখন সিসিটিতে বছরে ২০ ফুট দীর্ঘ প্রায় সাড়ে পাঁচ লাখ কনটেইনার হ্যান্ডেল করছি আমরা। ২০০৭ সালে নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনালে দুটি বার্থ অপারেটরের দায়িত্ব এবং ২০১০-১১ অর্থবছরে পুরো টার্মিনাল অপারেটর হিসেবে দায়িত্ব পাই। এই দায়িত্বের শুরুতে এনসিটিতে কনটেইনার হ্যান্ডলিং ছিল বছরে সাড়ে চার থেকে পাঁচ লাখ টিইইউএস। এখন হচ্ছে গড়ে ১০ লাখ টিইইউএস। অবশ্য নিজের ব্যবসার প্রবৃদ্ধি সম্পর্কে অন্যদের সব অভিযোগ অস্বীকার করে তরফদার রূহুল আমিন বলেন, শুধু নিজেদের ব্যবসা নিয়ে আমরা চিন্তা করিনি কখনই। বন্দরকে কীভাবে গতিশীল করলে দেশের অর্থনীতি আরও সমৃদ্ধ হবে- সেই ভাবনা থেকেই বিভিন্ন পরিকল্পনা করেছি সবসময়।

টার্ন এরাউন্ড টাইম প্রসঙ্গে তরফদার রূহুল আমিন বলেন, এখন সাইফ পাওয়ারটেক বন্দর ব্যবসায় অপ্রতিদ্বন্দ্বী একটি নাম। উদ্ভাবন ও চিন্তার দূরদর্শিতা অন্যদের তুলনায় সাইফকে এগিয়ে দিয়েছে বলে জানান তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
সর্বশেষ খবর
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ
অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম