শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

এক কোম্পানিতে জিম্মি চট্টগ্রাম বন্দর

রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
এক কোম্পানিতে জিম্মি চট্টগ্রাম বন্দর

দেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর; চট্টগ্রাম বন্দর জিম্মি হয়ে আছে টার্মিনাল অপারেটর সাইফ পাওয়ারটেকের কাছে। এর একক নিয়ন্ত্রণের থাবায় ঝুঁকিতে রয়েছে পুরো বন্দর সেবা খাতটি। ঝুঁকিতে দেশের অর্থনৈতিক তৎপরতা। বন্দর ব্যবসায়ীরা এমন অভিযোগ তুলে বলেছেন, আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে সব কাজের বিস্তৃতি ঘটলেও দেশের প্রধান বন্দরসেবা যেন ক্রমশ কুক্ষিগত হচ্ছে। বিশ্বব্যাপী দিন দিন কনটেইনার পরিবহন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তারই আলোকে বাংলাদেশেও কনটেইনার পরিবহন বাড়ছে। দেশের বাণিজ্য খাতের শতকরা ৯৮% কনটেইনার চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে পরিবাহিত হয়। অথচ এই বন্দরে স্টেকহোল্ডারদের সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সাম্যতা নেই! বঞ্চিত বন্দর ব্যবহারকারীদের অভিযোগ, দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দরে রহস্যময় আধিপত্য চলছে টার্মিনাল অপারেটর সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের। বন্দরের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রক হয়ে উঠেছে এই প্রতিষ্ঠান। অথচ সরকারি বেসরকারি একাধিক গুরুত্বপূর্ণ কমিটির সভায় চট্টগ্রাম বন্দরকে ঝুঁকিমুক্ত রাখতে বিকল্প খোঁজার তাগাদা উঠেছে। খোদ অর্থমন্ত্রীর ভাষ্যেও উঠে এসেছে এমন বক্তব্য।

সাইফের বিরুদ্ধে যত অভিযোগ : অভিযোগ উঠেছে, সাইফ পাওয়ারটেক প্রশাসনের একটি মহল ও সংসদীয় কমিটিকে প্রভাবিত করে গেজেট পরিবর্তনের মাধ্যমে টার্মিনাল নিয়ন্ত্রণের কাজটি বাগিয়ে নেয়। সাইফের একক নিয়ন্ত্রণের ফলে বন্দরের কর্মকান্ডে যেমন গতি আসছে না তেমনি কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় সরকার বিপুল রাজস্ব হারাচ্ছে। ব্যবসায়ীরা জানান, সবচেয়ে ভয়াবহ বিষয় হলো, ভবিষ্যতে আর কোনো প্রতিষ্ঠান যেন দরপত্রে অংশ নিতে না পারে সে জন্য সাইফ পাওয়ারটেক নৌপরিবহন সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির মাধ্যমে সরকারি গেজেটে যে পরিবর্তন করে তা পরিবর্তনের বিষয়ে বন্দরের কোনো চাহিদা ছিল না। জোর করে সংসদীয় কমিটি এটি বন্দরের ওপর চাপিয়ে দেয় বলে অভিযোগ উঠেছে। এ সংক্রান্ত নথি অনুসন্ধান করলে তার প্রমাণ মিলবে। বন্দরের কনটেইনার হ্যান্ডলিং করা হয় বার্থ অপারেটর গেজেট দ্বারা। বিশ্বব্যাপী টার্মিনাল অপারেটর এর যে সংজ্ঞা তার সঙ্গে নতুন গেজেটের সংজ্ঞার কোনোই মিল নাই। তদুপরি টার্মিনাল অপারেটর এর অনুমোদন হয়েছে এক বছর আগে। এ গেজেটের ওপর ভিত্তি করে কাউকে পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট দেওয়ার কোনো উপায় না থাকলেও চট্টগ্রাম বন্দর সাইফ পাওয়ারটেকের অনুকূলে পাঁচ বছরের সার্টিফিকেট ইস্যু করা সম্পূর্ণ আইনবহির্ভূত। সাইফের এই একচ্ছত্র আধিপত্যের কারণে বাড়ছে জাহাজের টার্ন এরাউইন্ড টাইম। বর্তমানে গড়ে একটি কনটেইনার জাহাজকে পাঁচ দিন বহিঃনঙ্গরে অপেক্ষা করতে হয়। ওয়ান-ইলেভেনের সময় যা ছিল মাত্র ৩-৫ দিন।

যেভাবে বার্থিং, লোডিং আনলোডিং : বন্দর ব্যবহারকারীসহ দায়িত্বশীলরা জানান, এক একটি জাহাজ লোডিং আনলোডিং করার জন্য বন্দরের এক একটি টি বার্থ/জেটি প্রয়োজন হয়। বর্তমানে বন্দরে পুরাতন ছয়টি জেটি ও নতুন দুটি (নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল-এনসিটি ও চিটাগাং কনটেইনার টার্মিনাল-সিসিটি) এর ৭টি টার্মিনালে মোট ৭টি বার্থ রয়েছে। বন্দরে পুরাতন ৬টি জেটিতে কনটেইনার লোডিং আনলোডিং করার জন্য ছয়জন বার্থ অপারেটর প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নিয়োজিত আছে। জেনারেল কনটেইনার বার্থ (জিসিবি) ৬টি বার্থ ছয়জন বার্থ অপারেটর প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলকভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। অপরদিকে নতুন দুটি টার্মিনালের (সিসিটি এবং এনসিটি) ৭টি বার্থে লোডিং আনলোডিং করার জন্য কোনো প্রতিযোগিতা ছাড়াই বহুল আলোচিত সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড নামক একমাত্র টার্মিনাল অপারেটর নিয়োজিত আছে। ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপোও (আইসিডি) পরিচালনা করে সাইফ পাওয়ারটেক। বন্দর পরিসেবায় ৩০ বছরের পুরনো অভিজ্ঞতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান থাকলেও ওয়ান-ইলেভেনের সময় হতে অনভিজ্ঞ ওই সাইফ পাওয়ারটেক ‘মনোপলি’ ব্যবসা করছে বলে প্রধানমন্ত্রী ও নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর দফতরসহ বিভিন্ন স্থানে অভিযোগ করেছেন বঞ্চিত বন্দর ব্যবহারকারীরা। চট্টগ্রাম বন্দরে সাইফের প্রভাব, দুর্নীতি ও অসঙ্গতি নিয়ে দীর্ঘদিন আন্দোলন করে আসা বার্থ অপারেটর শাহাদাত হোসেন সেলিমসহ কয়েকজন ব্যবহারকারী জানান, একটি মাত্র প্রতিষ্ঠান সাইফকে দুটি গুরুত্বপূর্ণ টার্মিনাল পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়ার কারণে কোনো প্রতিযোগিতা হচ্ছে না। এতে করে সরকারের বিপুল অর্থের অপচয় হচ্ছে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। সরকারের অর্থ সাশ্রয়, বন্দর ব্যবহারকারীদের জিম্মিদশা থেকে মুক্তি দিতে এ বিষয়ে যথাযথ তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য দাবি তুলেছেন এই ব্যবসায়ীরা।

প্রতিযোগিতা না থাকায় যত ক্ষতি : বন্দর অপারেটর শাহাদাত হোসেন সেলিমের অভিযোগ, বন্দরে জাহাজ ভেড়ার ক্ষেত্রে ওই দুটি টার্মিনালকে (সিসিটি এবং এনসিটি) অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। তারপর অবশিষ্ট জাহাজ পুরাতন জেটিতে ভিড়ানো হয়। পুরাতন জেটিতে ৬ বার্থের জন্য ছয়জন বার্থ অপারেটর নিয়োজিত রয়েছে। যে অপারেটর আগে জাহাজের লোডিং আনলোডিং কাজ শেষ করবে সেই অপারেটরই আবার আগে জাহাজ বরাদ্দ পায়। ফলে কনটেইনার দ্রুত লোডিং আনলোডিং করার জন্য ছয়জন অপারেটরের মধ্যে প্রতিযোগিতা থাকে। এ কারণে দ্রুত কাজ শেষ করে জাহাজ বন্দর ত্যাগ করে। এরূপ গতিশীলতার কারণে শিপিং এজেন্টসহ বন্দর ব্যবহারকারীরা এই অপারেটরদের কাজে সন্তুষ্ট। অপরদিকে এনসিটি ও সিসিটিতে কেবল সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড একক অপারেটর হিসেবে কাজ করার কারণেই সেখানে কোনোরূপ প্রতিযোগিতা হয় না এবং অত্যন্ত ধীরগতিতে লোডিং আনলোডিং কাজ চলে। এতে আমদানি-রপ্তানিকারকরা ক্ষতিগ্রস্ত হন এবং বন্দরে জাহাজের অপেক্ষাকাল বা টার্ন এরাউন্ট টাইম বৃদ্ধি পায়। এতে তৈরি পোশাক খাতসহ দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। স্টেকহোল্ডারদের প্রত্যাশা, চট্টগ্রাম বন্দরের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি ও বর্তমান জিম্মিদশা থেকে মুক্ত করতে এই একক অপারেটরে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের স্বেচ্ছাচারিতা রোধে ওই দুটি টার্মিনালে (সিসিটি এবং এনসিটি) একের অধিক অপারেটর নিয়োগ করা অত্যন্ত জরুরি। এ বিষয়টি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্টদের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন বন্দর ব্যবহারকারীরা। তারা বলেছেন, এতে দেশের অর্থনীতি উপকৃত হবে, বন্দরের কাজে গতিশীলতা বাড়বে। বন্দর সেবায় জবাবদিহিতা প্রতিযোগিতা থাকবে এবং সরকারের অর্থের সাশ্রয় হবে। অন্যদিকে তৈরি পোশাকশিল্প মালিকরা উপকৃত হবেন এবং বন্দরের সুনাম বৃদ্ধি পাবে। বহিঃনোঙ্গরে অপেক্ষমাণ থাকবে না কোনো জাহাজ। বন্দর ব্যবহারকারীরা জানান, বন্দরে ব্যবসা-বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িতরা প্রায় সবাই এই একের অধিক অপারেটর নিয়োগের প্রস্তাব সমর্থন করেন। চট্টগ্রাম বন্দর সম্পর্কিত বিভিন্ন সভা-সেমিনারে শিপিং এজেন্ট, বন্দর ব্যবহারকারী, বিজিএমইএ ও চেম্বার নেতৃবৃন্দ এ বন্দরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন একাধিক প্রতিষ্ঠানকে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নিয়োগের ব্যাপারে মতামত ব্যক্ত করেন।

উল্লেখ্য, সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেমেছিলেন চট্টগ্রামের প্রয়াত মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। তিনি লালদীঘি মাঠে সমাবেশ করে সাইফ পাওয়ারটেকের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছিলেন।

আধিপত্যের প্রতাপ : চট্টগ্রাম বন্দরের ব্যবহারকারীরা আরও জানান, সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড সিসিটি, এনসিটি, পানগাঁও, আইসিডি, বন্দরের ওভারফ্লো ইয়ার্ডে কনটেইনার হ্যান্ডলিং, বন্দরের ইকুইপমেন্ট সরবরাহ, পতেঙ্গা টার্মিনাল ও বে টার্মিনাল নির্মাণের কাজের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। এ কাজগুলোতে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা বা প্রতিযোগিতা না থাকায় অনিয়ম ও দুর্নীতি হচ্ছে এবং সরকারের অর্থের অপচয় হচ্ছে। এসব কারণে যেন চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহারকারীরা জিম্মি হয়ে পড়েছে সাইফ পাওয়ারটেকের স্বেচ্ছাচারিতার কাছে।

সাইফের উত্থান সেনা শাসনকালে : অভিযোগ উঠেছে, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ (চবক) ২০০৭ সালে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডকে সম্পূর্ণ অনভিজ্ঞ ও অদক্ষ হওয়া সত্ত্বেও কোনো টেন্ডার ছাড়াই চিটাগাং কনটেইনার টার্মিনাল (সিসিটি) হ্যান্ডেলিং এর দায়িত্ব দেয়। পরে প্রতিষ্ঠানটির কর্ম অদক্ষতার কারণে কনটেইনার হ্যান্ডলিং কাজে ব্যত্যয় ঘটতে দেখা যায়। কিন্তু এখনো সেই প্রতিষ্ঠানটিই অনিয়মতান্ত্রিকভাবে কাজ পরিচালনা করে আসছে।

টেন্ডার নিয়ে অভিযোগ : ২০০৭ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত এনসিটিই কোনো টেন্ডার ছাড়াই ডিপিএম পদ্ধতিতে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড কাজ পরিচালনা করে। ২০১৫ সালে এনসিটির যে টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছিল, তাতেও এ সংক্রান্ত কমিটিকে এড়িয়ে দুটি লটে ভাগ করে ইস্টিমেট রেট থেকে ২০ শতাংশ বেশি দরে সাইফ পাওয়ারটেককে কাজটি অযৌক্তিকভাবে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ করেছেন অন্য প্রতিযোগীরা। এদিকে ২০০৯ সালে চবক নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনালের টেন্ডার আহ্বান করে, তাতে কিছু শর্তারোপ করার কারণে শুধু সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড ছাড়া অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান সেই টেন্ডারে অংশ নিতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত আদালতে মামলার কারণে সেই টেন্ডার কার্যক্রম স্থগিত রয়েছে এখনো। ২০১৫ সালে কর্তৃপক্ষ নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) এর টেন্ডার আহ্বান করলে সেই সাইফ পাওয়ারটেক কোনো এক অদৃশ্য ক্ষমতা বলে ও বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের কাজটিও হাতিয়ে নেয় বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী ও দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) অভিযোগ করা হয়েছে বলে জানান ব্যবসায়ীরা। চট্টগ্রাম কনটেইনার টার্মিনাল (সিসিটি) সম্প্রতি দরপত্র আহ্বান করলে দরপত্র পর্যালোচনায় দেখা যায়, তাতেও সাইফের পছন্দ অনুযায়ী বিভিন্ন অযৌক্তিক শর্তারোপ করা হয়। যার ফলে শুধু ওই প্রতিষ্ঠানটি ছাড়া অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান দরপত্রে অংশ নিতে পারেনি।

অর্থমন্ত্রীর ফর্মুলা : গত ২৮ আগস্ট সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা বৈঠকে ছয় বছরের জন্য সিসিটি পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয় সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডকে। সিসিটির এ একমাত্র দরপত্রদাতাকে কার্যাদেশ দিলেও সরকার যেন একটি মাত্র প্রতিষ্ঠানের কাছে জিম্মি না হয় তার জন্য একাধিক প্রতিষ্ঠান খুঁজে বের করা ও প্রয়োজনে সরকার নিজেই এই কাজ করতে পারার পক্ষে মতামত ব্যক্ত করেন অর্থমন্ত্রী। ওই বৈঠকে আলোচনা শেষে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, ‘প্রস্তাবটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তবে আরও সোর্স খোঁজে বের করা কিংবা সরকার নিজেই কাজটি করতে পারে কিনা সেটি খতিয়ে দেখতে বলা হয়েছে। কারণ, একটিমাত্র সোর্স থেকে সেবা গ্রহণ করায় অনেক সময় ঝুঁকি থাকে। অর্থমন্ত্রী সে সময় সাংবাদিকদের আরও জানান, অপারেটর নিয়োগের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হলে চারটি প্রতিষ্ঠান দরপত্র কিনলেও এই একটি প্রতিষ্ঠানই দাখিল করে। পিএসসি কর্তৃক মুদ্রিত ও সুপারিশকৃত সাপ্লিমেন্টারি রেস্পন্সিভ হিসেবে পাওয়ারটেক লিমিটেডকে ৬ বছরের জন্য এই টার্মিনাল অপারেটর হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।

সাইফ পাওয়ারটেকের বক্তব্য : মনোপলির বিষয়ে অভিযোগ অস্বীকার করে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের স্বত্বাধিকারী তরফদার রূহুল আমিন বলেন, যোগ্যতার ভিত্তিতেই আমরা চট্টগ্রাম বন্দরে ব্যবসা করছি। সব মিলিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে এখন শুধু সাইফ পাওয়ারটেকই বছরে কনটেইনার হ্যান্ডেল করছে ১৪ থেকে ১৫ লাখ টিইইউএস। বন্দরে হ্যান্ডেল হওয়া মোট কনটেইনারের ৬৩ শতাংশ করছি আমরা। আমাদের এ কার্যক্রমের কারণে বিশ্বের সেরা বন্দরের তালিকায় এখন ৬৪তম স্থানে এসেছে চট্টগ্রাম বন্দর। এ ছাড়া বন্দরের রাজস্বও গত ১২ বছরে বেড়েছে চারগুণেরও বেশি। আমরা মনে করি, ভবিষ্যতে চট্টগ্রাম বন্দরের অবস্থান আরও এগিয়ে আসবে। তরফদার রূহুল আমিন বলেন, সিসিটির দায়িত্ব যখন নিই, তখন ২০ ফুট দীর্ঘ (টিইইউএস) কনটেইনার হ্যান্ডলিং হতো বছরে দুই লাখ ২০ হাজার। এক বছরের মাথায় এসে তা দাঁড়ায় সাড়ে তিন লাখ। দুই বছরের মাথায় সেটি হয়ে যায় দ্বিগুণ। এখন সিসিটিতে বছরে ২০ ফুট দীর্ঘ প্রায় সাড়ে পাঁচ লাখ কনটেইনার হ্যান্ডেল করছি আমরা। ২০০৭ সালে নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনালে দুটি বার্থ অপারেটরের দায়িত্ব এবং ২০১০-১১ অর্থবছরে পুরো টার্মিনাল অপারেটর হিসেবে দায়িত্ব পাই। এই দায়িত্বের শুরুতে এনসিটিতে কনটেইনার হ্যান্ডলিং ছিল বছরে সাড়ে চার থেকে পাঁচ লাখ টিইইউএস। এখন হচ্ছে গড়ে ১০ লাখ টিইইউএস। অবশ্য নিজের ব্যবসার প্রবৃদ্ধি সম্পর্কে অন্যদের সব অভিযোগ অস্বীকার করে তরফদার রূহুল আমিন বলেন, শুধু নিজেদের ব্যবসা নিয়ে আমরা চিন্তা করিনি কখনই। বন্দরকে কীভাবে গতিশীল করলে দেশের অর্থনীতি আরও সমৃদ্ধ হবে- সেই ভাবনা থেকেই বিভিন্ন পরিকল্পনা করেছি সবসময়।

টার্ন এরাউন্ড টাইম প্রসঙ্গে তরফদার রূহুল আমিন বলেন, এখন সাইফ পাওয়ারটেক বন্দর ব্যবসায় অপ্রতিদ্বন্দ্বী একটি নাম। উদ্ভাবন ও চিন্তার দূরদর্শিতা অন্যদের তুলনায় সাইফকে এগিয়ে দিয়েছে বলে জানান তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে
সর্বশেষ খবর
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

২ মিনিট আগে | জাতীয়

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

১০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভিশন এম্পোরিয়াম থেকে টিভি কিনে গাড়ি জিতলেন কুমিল্লার মিঠুন
ভিশন এম্পোরিয়াম থেকে টিভি কিনে গাড়ি জিতলেন কুমিল্লার মিঠুন

১৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

হরিণাকুন্ডুতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক নারী নিহত, আহত ২
হরিণাকুন্ডুতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক নারী নিহত, আহত ২

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জনমনে উদ্বেগ আলোচনা গুঞ্জন
জনমনে উদ্বেগ আলোচনা গুঞ্জন

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিআরটি প্রকল্পের সেতুর নিচে যুবকের মরদেহ
বিআরটি প্রকল্পের সেতুর নিচে যুবকের মরদেহ

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!
অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু
সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন
এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম
ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া
পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের খেলার সময়সূচি
আজকের খেলার সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের
সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার
তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার
গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা