শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

এক কোম্পানিতে জিম্মি চট্টগ্রাম বন্দর

রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
এক কোম্পানিতে জিম্মি চট্টগ্রাম বন্দর

দেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর; চট্টগ্রাম বন্দর জিম্মি হয়ে আছে টার্মিনাল অপারেটর সাইফ পাওয়ারটেকের কাছে। এর একক নিয়ন্ত্রণের থাবায় ঝুঁকিতে রয়েছে পুরো বন্দর সেবা খাতটি। ঝুঁকিতে দেশের অর্থনৈতিক তৎপরতা। বন্দর ব্যবসায়ীরা এমন অভিযোগ তুলে বলেছেন, আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে সব কাজের বিস্তৃতি ঘটলেও দেশের প্রধান বন্দরসেবা যেন ক্রমশ কুক্ষিগত হচ্ছে। বিশ্বব্যাপী দিন দিন কনটেইনার পরিবহন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তারই আলোকে বাংলাদেশেও কনটেইনার পরিবহন বাড়ছে। দেশের বাণিজ্য খাতের শতকরা ৯৮% কনটেইনার চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে পরিবাহিত হয়। অথচ এই বন্দরে স্টেকহোল্ডারদের সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সাম্যতা নেই! বঞ্চিত বন্দর ব্যবহারকারীদের অভিযোগ, দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দরে রহস্যময় আধিপত্য চলছে টার্মিনাল অপারেটর সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের। বন্দরের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রক হয়ে উঠেছে এই প্রতিষ্ঠান। অথচ সরকারি বেসরকারি একাধিক গুরুত্বপূর্ণ কমিটির সভায় চট্টগ্রাম বন্দরকে ঝুঁকিমুক্ত রাখতে বিকল্প খোঁজার তাগাদা উঠেছে। খোদ অর্থমন্ত্রীর ভাষ্যেও উঠে এসেছে এমন বক্তব্য।

সাইফের বিরুদ্ধে যত অভিযোগ : অভিযোগ উঠেছে, সাইফ পাওয়ারটেক প্রশাসনের একটি মহল ও সংসদীয় কমিটিকে প্রভাবিত করে গেজেট পরিবর্তনের মাধ্যমে টার্মিনাল নিয়ন্ত্রণের কাজটি বাগিয়ে নেয়। সাইফের একক নিয়ন্ত্রণের ফলে বন্দরের কর্মকান্ডে যেমন গতি আসছে না তেমনি কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় সরকার বিপুল রাজস্ব হারাচ্ছে। ব্যবসায়ীরা জানান, সবচেয়ে ভয়াবহ বিষয় হলো, ভবিষ্যতে আর কোনো প্রতিষ্ঠান যেন দরপত্রে অংশ নিতে না পারে সে জন্য সাইফ পাওয়ারটেক নৌপরিবহন সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির মাধ্যমে সরকারি গেজেটে যে পরিবর্তন করে তা পরিবর্তনের বিষয়ে বন্দরের কোনো চাহিদা ছিল না। জোর করে সংসদীয় কমিটি এটি বন্দরের ওপর চাপিয়ে দেয় বলে অভিযোগ উঠেছে। এ সংক্রান্ত নথি অনুসন্ধান করলে তার প্রমাণ মিলবে। বন্দরের কনটেইনার হ্যান্ডলিং করা হয় বার্থ অপারেটর গেজেট দ্বারা। বিশ্বব্যাপী টার্মিনাল অপারেটর এর যে সংজ্ঞা তার সঙ্গে নতুন গেজেটের সংজ্ঞার কোনোই মিল নাই। তদুপরি টার্মিনাল অপারেটর এর অনুমোদন হয়েছে এক বছর আগে। এ গেজেটের ওপর ভিত্তি করে কাউকে পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট দেওয়ার কোনো উপায় না থাকলেও চট্টগ্রাম বন্দর সাইফ পাওয়ারটেকের অনুকূলে পাঁচ বছরের সার্টিফিকেট ইস্যু করা সম্পূর্ণ আইনবহির্ভূত। সাইফের এই একচ্ছত্র আধিপত্যের কারণে বাড়ছে জাহাজের টার্ন এরাউইন্ড টাইম। বর্তমানে গড়ে একটি কনটেইনার জাহাজকে পাঁচ দিন বহিঃনঙ্গরে অপেক্ষা করতে হয়। ওয়ান-ইলেভেনের সময় যা ছিল মাত্র ৩-৫ দিন।

যেভাবে বার্থিং, লোডিং আনলোডিং : বন্দর ব্যবহারকারীসহ দায়িত্বশীলরা জানান, এক একটি জাহাজ লোডিং আনলোডিং করার জন্য বন্দরের এক একটি টি বার্থ/জেটি প্রয়োজন হয়। বর্তমানে বন্দরে পুরাতন ছয়টি জেটি ও নতুন দুটি (নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল-এনসিটি ও চিটাগাং কনটেইনার টার্মিনাল-সিসিটি) এর ৭টি টার্মিনালে মোট ৭টি বার্থ রয়েছে। বন্দরে পুরাতন ৬টি জেটিতে কনটেইনার লোডিং আনলোডিং করার জন্য ছয়জন বার্থ অপারেটর প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নিয়োজিত আছে। জেনারেল কনটেইনার বার্থ (জিসিবি) ৬টি বার্থ ছয়জন বার্থ অপারেটর প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলকভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। অপরদিকে নতুন দুটি টার্মিনালের (সিসিটি এবং এনসিটি) ৭টি বার্থে লোডিং আনলোডিং করার জন্য কোনো প্রতিযোগিতা ছাড়াই বহুল আলোচিত সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড নামক একমাত্র টার্মিনাল অপারেটর নিয়োজিত আছে। ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপোও (আইসিডি) পরিচালনা করে সাইফ পাওয়ারটেক। বন্দর পরিসেবায় ৩০ বছরের পুরনো অভিজ্ঞতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান থাকলেও ওয়ান-ইলেভেনের সময় হতে অনভিজ্ঞ ওই সাইফ পাওয়ারটেক ‘মনোপলি’ ব্যবসা করছে বলে প্রধানমন্ত্রী ও নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর দফতরসহ বিভিন্ন স্থানে অভিযোগ করেছেন বঞ্চিত বন্দর ব্যবহারকারীরা। চট্টগ্রাম বন্দরে সাইফের প্রভাব, দুর্নীতি ও অসঙ্গতি নিয়ে দীর্ঘদিন আন্দোলন করে আসা বার্থ অপারেটর শাহাদাত হোসেন সেলিমসহ কয়েকজন ব্যবহারকারী জানান, একটি মাত্র প্রতিষ্ঠান সাইফকে দুটি গুরুত্বপূর্ণ টার্মিনাল পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়ার কারণে কোনো প্রতিযোগিতা হচ্ছে না। এতে করে সরকারের বিপুল অর্থের অপচয় হচ্ছে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। সরকারের অর্থ সাশ্রয়, বন্দর ব্যবহারকারীদের জিম্মিদশা থেকে মুক্তি দিতে এ বিষয়ে যথাযথ তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য দাবি তুলেছেন এই ব্যবসায়ীরা।

প্রতিযোগিতা না থাকায় যত ক্ষতি : বন্দর অপারেটর শাহাদাত হোসেন সেলিমের অভিযোগ, বন্দরে জাহাজ ভেড়ার ক্ষেত্রে ওই দুটি টার্মিনালকে (সিসিটি এবং এনসিটি) অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। তারপর অবশিষ্ট জাহাজ পুরাতন জেটিতে ভিড়ানো হয়। পুরাতন জেটিতে ৬ বার্থের জন্য ছয়জন বার্থ অপারেটর নিয়োজিত রয়েছে। যে অপারেটর আগে জাহাজের লোডিং আনলোডিং কাজ শেষ করবে সেই অপারেটরই আবার আগে জাহাজ বরাদ্দ পায়। ফলে কনটেইনার দ্রুত লোডিং আনলোডিং করার জন্য ছয়জন অপারেটরের মধ্যে প্রতিযোগিতা থাকে। এ কারণে দ্রুত কাজ শেষ করে জাহাজ বন্দর ত্যাগ করে। এরূপ গতিশীলতার কারণে শিপিং এজেন্টসহ বন্দর ব্যবহারকারীরা এই অপারেটরদের কাজে সন্তুষ্ট। অপরদিকে এনসিটি ও সিসিটিতে কেবল সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড একক অপারেটর হিসেবে কাজ করার কারণেই সেখানে কোনোরূপ প্রতিযোগিতা হয় না এবং অত্যন্ত ধীরগতিতে লোডিং আনলোডিং কাজ চলে। এতে আমদানি-রপ্তানিকারকরা ক্ষতিগ্রস্ত হন এবং বন্দরে জাহাজের অপেক্ষাকাল বা টার্ন এরাউন্ট টাইম বৃদ্ধি পায়। এতে তৈরি পোশাক খাতসহ দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। স্টেকহোল্ডারদের প্রত্যাশা, চট্টগ্রাম বন্দরের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি ও বর্তমান জিম্মিদশা থেকে মুক্ত করতে এই একক অপারেটরে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের স্বেচ্ছাচারিতা রোধে ওই দুটি টার্মিনালে (সিসিটি এবং এনসিটি) একের অধিক অপারেটর নিয়োগ করা অত্যন্ত জরুরি। এ বিষয়টি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্টদের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন বন্দর ব্যবহারকারীরা। তারা বলেছেন, এতে দেশের অর্থনীতি উপকৃত হবে, বন্দরের কাজে গতিশীলতা বাড়বে। বন্দর সেবায় জবাবদিহিতা প্রতিযোগিতা থাকবে এবং সরকারের অর্থের সাশ্রয় হবে। অন্যদিকে তৈরি পোশাকশিল্প মালিকরা উপকৃত হবেন এবং বন্দরের সুনাম বৃদ্ধি পাবে। বহিঃনোঙ্গরে অপেক্ষমাণ থাকবে না কোনো জাহাজ। বন্দর ব্যবহারকারীরা জানান, বন্দরে ব্যবসা-বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িতরা প্রায় সবাই এই একের অধিক অপারেটর নিয়োগের প্রস্তাব সমর্থন করেন। চট্টগ্রাম বন্দর সম্পর্কিত বিভিন্ন সভা-সেমিনারে শিপিং এজেন্ট, বন্দর ব্যবহারকারী, বিজিএমইএ ও চেম্বার নেতৃবৃন্দ এ বন্দরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন একাধিক প্রতিষ্ঠানকে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নিয়োগের ব্যাপারে মতামত ব্যক্ত করেন।

উল্লেখ্য, সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেমেছিলেন চট্টগ্রামের প্রয়াত মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। তিনি লালদীঘি মাঠে সমাবেশ করে সাইফ পাওয়ারটেকের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছিলেন।

আধিপত্যের প্রতাপ : চট্টগ্রাম বন্দরের ব্যবহারকারীরা আরও জানান, সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড সিসিটি, এনসিটি, পানগাঁও, আইসিডি, বন্দরের ওভারফ্লো ইয়ার্ডে কনটেইনার হ্যান্ডলিং, বন্দরের ইকুইপমেন্ট সরবরাহ, পতেঙ্গা টার্মিনাল ও বে টার্মিনাল নির্মাণের কাজের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। এ কাজগুলোতে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা বা প্রতিযোগিতা না থাকায় অনিয়ম ও দুর্নীতি হচ্ছে এবং সরকারের অর্থের অপচয় হচ্ছে। এসব কারণে যেন চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহারকারীরা জিম্মি হয়ে পড়েছে সাইফ পাওয়ারটেকের স্বেচ্ছাচারিতার কাছে।

সাইফের উত্থান সেনা শাসনকালে : অভিযোগ উঠেছে, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ (চবক) ২০০৭ সালে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডকে সম্পূর্ণ অনভিজ্ঞ ও অদক্ষ হওয়া সত্ত্বেও কোনো টেন্ডার ছাড়াই চিটাগাং কনটেইনার টার্মিনাল (সিসিটি) হ্যান্ডেলিং এর দায়িত্ব দেয়। পরে প্রতিষ্ঠানটির কর্ম অদক্ষতার কারণে কনটেইনার হ্যান্ডলিং কাজে ব্যত্যয় ঘটতে দেখা যায়। কিন্তু এখনো সেই প্রতিষ্ঠানটিই অনিয়মতান্ত্রিকভাবে কাজ পরিচালনা করে আসছে।

টেন্ডার নিয়ে অভিযোগ : ২০০৭ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত এনসিটিই কোনো টেন্ডার ছাড়াই ডিপিএম পদ্ধতিতে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড কাজ পরিচালনা করে। ২০১৫ সালে এনসিটির যে টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছিল, তাতেও এ সংক্রান্ত কমিটিকে এড়িয়ে দুটি লটে ভাগ করে ইস্টিমেট রেট থেকে ২০ শতাংশ বেশি দরে সাইফ পাওয়ারটেককে কাজটি অযৌক্তিকভাবে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ করেছেন অন্য প্রতিযোগীরা। এদিকে ২০০৯ সালে চবক নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনালের টেন্ডার আহ্বান করে, তাতে কিছু শর্তারোপ করার কারণে শুধু সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড ছাড়া অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান সেই টেন্ডারে অংশ নিতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত আদালতে মামলার কারণে সেই টেন্ডার কার্যক্রম স্থগিত রয়েছে এখনো। ২০১৫ সালে কর্তৃপক্ষ নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) এর টেন্ডার আহ্বান করলে সেই সাইফ পাওয়ারটেক কোনো এক অদৃশ্য ক্ষমতা বলে ও বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের কাজটিও হাতিয়ে নেয় বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী ও দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) অভিযোগ করা হয়েছে বলে জানান ব্যবসায়ীরা। চট্টগ্রাম কনটেইনার টার্মিনাল (সিসিটি) সম্প্রতি দরপত্র আহ্বান করলে দরপত্র পর্যালোচনায় দেখা যায়, তাতেও সাইফের পছন্দ অনুযায়ী বিভিন্ন অযৌক্তিক শর্তারোপ করা হয়। যার ফলে শুধু ওই প্রতিষ্ঠানটি ছাড়া অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান দরপত্রে অংশ নিতে পারেনি।

অর্থমন্ত্রীর ফর্মুলা : গত ২৮ আগস্ট সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা বৈঠকে ছয় বছরের জন্য সিসিটি পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয় সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডকে। সিসিটির এ একমাত্র দরপত্রদাতাকে কার্যাদেশ দিলেও সরকার যেন একটি মাত্র প্রতিষ্ঠানের কাছে জিম্মি না হয় তার জন্য একাধিক প্রতিষ্ঠান খুঁজে বের করা ও প্রয়োজনে সরকার নিজেই এই কাজ করতে পারার পক্ষে মতামত ব্যক্ত করেন অর্থমন্ত্রী। ওই বৈঠকে আলোচনা শেষে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, ‘প্রস্তাবটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তবে আরও সোর্স খোঁজে বের করা কিংবা সরকার নিজেই কাজটি করতে পারে কিনা সেটি খতিয়ে দেখতে বলা হয়েছে। কারণ, একটিমাত্র সোর্স থেকে সেবা গ্রহণ করায় অনেক সময় ঝুঁকি থাকে। অর্থমন্ত্রী সে সময় সাংবাদিকদের আরও জানান, অপারেটর নিয়োগের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হলে চারটি প্রতিষ্ঠান দরপত্র কিনলেও এই একটি প্রতিষ্ঠানই দাখিল করে। পিএসসি কর্তৃক মুদ্রিত ও সুপারিশকৃত সাপ্লিমেন্টারি রেস্পন্সিভ হিসেবে পাওয়ারটেক লিমিটেডকে ৬ বছরের জন্য এই টার্মিনাল অপারেটর হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।

সাইফ পাওয়ারটেকের বক্তব্য : মনোপলির বিষয়ে অভিযোগ অস্বীকার করে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের স্বত্বাধিকারী তরফদার রূহুল আমিন বলেন, যোগ্যতার ভিত্তিতেই আমরা চট্টগ্রাম বন্দরে ব্যবসা করছি। সব মিলিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে এখন শুধু সাইফ পাওয়ারটেকই বছরে কনটেইনার হ্যান্ডেল করছে ১৪ থেকে ১৫ লাখ টিইইউএস। বন্দরে হ্যান্ডেল হওয়া মোট কনটেইনারের ৬৩ শতাংশ করছি আমরা। আমাদের এ কার্যক্রমের কারণে বিশ্বের সেরা বন্দরের তালিকায় এখন ৬৪তম স্থানে এসেছে চট্টগ্রাম বন্দর। এ ছাড়া বন্দরের রাজস্বও গত ১২ বছরে বেড়েছে চারগুণেরও বেশি। আমরা মনে করি, ভবিষ্যতে চট্টগ্রাম বন্দরের অবস্থান আরও এগিয়ে আসবে। তরফদার রূহুল আমিন বলেন, সিসিটির দায়িত্ব যখন নিই, তখন ২০ ফুট দীর্ঘ (টিইইউএস) কনটেইনার হ্যান্ডলিং হতো বছরে দুই লাখ ২০ হাজার। এক বছরের মাথায় এসে তা দাঁড়ায় সাড়ে তিন লাখ। দুই বছরের মাথায় সেটি হয়ে যায় দ্বিগুণ। এখন সিসিটিতে বছরে ২০ ফুট দীর্ঘ প্রায় সাড়ে পাঁচ লাখ কনটেইনার হ্যান্ডেল করছি আমরা। ২০০৭ সালে নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনালে দুটি বার্থ অপারেটরের দায়িত্ব এবং ২০১০-১১ অর্থবছরে পুরো টার্মিনাল অপারেটর হিসেবে দায়িত্ব পাই। এই দায়িত্বের শুরুতে এনসিটিতে কনটেইনার হ্যান্ডলিং ছিল বছরে সাড়ে চার থেকে পাঁচ লাখ টিইইউএস। এখন হচ্ছে গড়ে ১০ লাখ টিইইউএস। অবশ্য নিজের ব্যবসার প্রবৃদ্ধি সম্পর্কে অন্যদের সব অভিযোগ অস্বীকার করে তরফদার রূহুল আমিন বলেন, শুধু নিজেদের ব্যবসা নিয়ে আমরা চিন্তা করিনি কখনই। বন্দরকে কীভাবে গতিশীল করলে দেশের অর্থনীতি আরও সমৃদ্ধ হবে- সেই ভাবনা থেকেই বিভিন্ন পরিকল্পনা করেছি সবসময়।

টার্ন এরাউন্ড টাইম প্রসঙ্গে তরফদার রূহুল আমিন বলেন, এখন সাইফ পাওয়ারটেক বন্দর ব্যবসায় অপ্রতিদ্বন্দ্বী একটি নাম। উদ্ভাবন ও চিন্তার দূরদর্শিতা অন্যদের তুলনায় সাইফকে এগিয়ে দিয়েছে বলে জানান তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা
মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা

৫২ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে
পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার
সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বিনামূল্যে ২ হাজার কেজি ব্রি-১০৮ ধানবীজ বিতরণ
গোপালগঞ্জে বিনামূল্যে ২ হাজার কেজি ব্রি-১০৮ ধানবীজ বিতরণ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে উলামায়ে কেরামের পরস্পরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কাম্য নয়’
‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে উলামায়ে কেরামের পরস্পরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কাম্য নয়’

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ
ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব
নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের
৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান

৪২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়
শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়

৫০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব
অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা
ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন
জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা