শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

এক কোম্পানিতে জিম্মি চট্টগ্রাম বন্দর

রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
এক কোম্পানিতে জিম্মি চট্টগ্রাম বন্দর

দেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর; চট্টগ্রাম বন্দর জিম্মি হয়ে আছে টার্মিনাল অপারেটর সাইফ পাওয়ারটেকের কাছে। এর একক নিয়ন্ত্রণের থাবায় ঝুঁকিতে রয়েছে পুরো বন্দর সেবা খাতটি। ঝুঁকিতে দেশের অর্থনৈতিক তৎপরতা। বন্দর ব্যবসায়ীরা এমন অভিযোগ তুলে বলেছেন, আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে সব কাজের বিস্তৃতি ঘটলেও দেশের প্রধান বন্দরসেবা যেন ক্রমশ কুক্ষিগত হচ্ছে। বিশ্বব্যাপী দিন দিন কনটেইনার পরিবহন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তারই আলোকে বাংলাদেশেও কনটেইনার পরিবহন বাড়ছে। দেশের বাণিজ্য খাতের শতকরা ৯৮% কনটেইনার চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে পরিবাহিত হয়। অথচ এই বন্দরে স্টেকহোল্ডারদের সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সাম্যতা নেই! বঞ্চিত বন্দর ব্যবহারকারীদের অভিযোগ, দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দরে রহস্যময় আধিপত্য চলছে টার্মিনাল অপারেটর সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের। বন্দরের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রক হয়ে উঠেছে এই প্রতিষ্ঠান। অথচ সরকারি বেসরকারি একাধিক গুরুত্বপূর্ণ কমিটির সভায় চট্টগ্রাম বন্দরকে ঝুঁকিমুক্ত রাখতে বিকল্প খোঁজার তাগাদা উঠেছে। খোদ অর্থমন্ত্রীর ভাষ্যেও উঠে এসেছে এমন বক্তব্য।

সাইফের বিরুদ্ধে যত অভিযোগ : অভিযোগ উঠেছে, সাইফ পাওয়ারটেক প্রশাসনের একটি মহল ও সংসদীয় কমিটিকে প্রভাবিত করে গেজেট পরিবর্তনের মাধ্যমে টার্মিনাল নিয়ন্ত্রণের কাজটি বাগিয়ে নেয়। সাইফের একক নিয়ন্ত্রণের ফলে বন্দরের কর্মকান্ডে যেমন গতি আসছে না তেমনি কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় সরকার বিপুল রাজস্ব হারাচ্ছে। ব্যবসায়ীরা জানান, সবচেয়ে ভয়াবহ বিষয় হলো, ভবিষ্যতে আর কোনো প্রতিষ্ঠান যেন দরপত্রে অংশ নিতে না পারে সে জন্য সাইফ পাওয়ারটেক নৌপরিবহন সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির মাধ্যমে সরকারি গেজেটে যে পরিবর্তন করে তা পরিবর্তনের বিষয়ে বন্দরের কোনো চাহিদা ছিল না। জোর করে সংসদীয় কমিটি এটি বন্দরের ওপর চাপিয়ে দেয় বলে অভিযোগ উঠেছে। এ সংক্রান্ত নথি অনুসন্ধান করলে তার প্রমাণ মিলবে। বন্দরের কনটেইনার হ্যান্ডলিং করা হয় বার্থ অপারেটর গেজেট দ্বারা। বিশ্বব্যাপী টার্মিনাল অপারেটর এর যে সংজ্ঞা তার সঙ্গে নতুন গেজেটের সংজ্ঞার কোনোই মিল নাই। তদুপরি টার্মিনাল অপারেটর এর অনুমোদন হয়েছে এক বছর আগে। এ গেজেটের ওপর ভিত্তি করে কাউকে পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট দেওয়ার কোনো উপায় না থাকলেও চট্টগ্রাম বন্দর সাইফ পাওয়ারটেকের অনুকূলে পাঁচ বছরের সার্টিফিকেট ইস্যু করা সম্পূর্ণ আইনবহির্ভূত। সাইফের এই একচ্ছত্র আধিপত্যের কারণে বাড়ছে জাহাজের টার্ন এরাউইন্ড টাইম। বর্তমানে গড়ে একটি কনটেইনার জাহাজকে পাঁচ দিন বহিঃনঙ্গরে অপেক্ষা করতে হয়। ওয়ান-ইলেভেনের সময় যা ছিল মাত্র ৩-৫ দিন।

যেভাবে বার্থিং, লোডিং আনলোডিং : বন্দর ব্যবহারকারীসহ দায়িত্বশীলরা জানান, এক একটি জাহাজ লোডিং আনলোডিং করার জন্য বন্দরের এক একটি টি বার্থ/জেটি প্রয়োজন হয়। বর্তমানে বন্দরে পুরাতন ছয়টি জেটি ও নতুন দুটি (নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল-এনসিটি ও চিটাগাং কনটেইনার টার্মিনাল-সিসিটি) এর ৭টি টার্মিনালে মোট ৭টি বার্থ রয়েছে। বন্দরে পুরাতন ৬টি জেটিতে কনটেইনার লোডিং আনলোডিং করার জন্য ছয়জন বার্থ অপারেটর প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নিয়োজিত আছে। জেনারেল কনটেইনার বার্থ (জিসিবি) ৬টি বার্থ ছয়জন বার্থ অপারেটর প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলকভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। অপরদিকে নতুন দুটি টার্মিনালের (সিসিটি এবং এনসিটি) ৭টি বার্থে লোডিং আনলোডিং করার জন্য কোনো প্রতিযোগিতা ছাড়াই বহুল আলোচিত সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড নামক একমাত্র টার্মিনাল অপারেটর নিয়োজিত আছে। ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপোও (আইসিডি) পরিচালনা করে সাইফ পাওয়ারটেক। বন্দর পরিসেবায় ৩০ বছরের পুরনো অভিজ্ঞতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান থাকলেও ওয়ান-ইলেভেনের সময় হতে অনভিজ্ঞ ওই সাইফ পাওয়ারটেক ‘মনোপলি’ ব্যবসা করছে বলে প্রধানমন্ত্রী ও নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর দফতরসহ বিভিন্ন স্থানে অভিযোগ করেছেন বঞ্চিত বন্দর ব্যবহারকারীরা। চট্টগ্রাম বন্দরে সাইফের প্রভাব, দুর্নীতি ও অসঙ্গতি নিয়ে দীর্ঘদিন আন্দোলন করে আসা বার্থ অপারেটর শাহাদাত হোসেন সেলিমসহ কয়েকজন ব্যবহারকারী জানান, একটি মাত্র প্রতিষ্ঠান সাইফকে দুটি গুরুত্বপূর্ণ টার্মিনাল পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়ার কারণে কোনো প্রতিযোগিতা হচ্ছে না। এতে করে সরকারের বিপুল অর্থের অপচয় হচ্ছে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। সরকারের অর্থ সাশ্রয়, বন্দর ব্যবহারকারীদের জিম্মিদশা থেকে মুক্তি দিতে এ বিষয়ে যথাযথ তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য দাবি তুলেছেন এই ব্যবসায়ীরা।

প্রতিযোগিতা না থাকায় যত ক্ষতি : বন্দর অপারেটর শাহাদাত হোসেন সেলিমের অভিযোগ, বন্দরে জাহাজ ভেড়ার ক্ষেত্রে ওই দুটি টার্মিনালকে (সিসিটি এবং এনসিটি) অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। তারপর অবশিষ্ট জাহাজ পুরাতন জেটিতে ভিড়ানো হয়। পুরাতন জেটিতে ৬ বার্থের জন্য ছয়জন বার্থ অপারেটর নিয়োজিত রয়েছে। যে অপারেটর আগে জাহাজের লোডিং আনলোডিং কাজ শেষ করবে সেই অপারেটরই আবার আগে জাহাজ বরাদ্দ পায়। ফলে কনটেইনার দ্রুত লোডিং আনলোডিং করার জন্য ছয়জন অপারেটরের মধ্যে প্রতিযোগিতা থাকে। এ কারণে দ্রুত কাজ শেষ করে জাহাজ বন্দর ত্যাগ করে। এরূপ গতিশীলতার কারণে শিপিং এজেন্টসহ বন্দর ব্যবহারকারীরা এই অপারেটরদের কাজে সন্তুষ্ট। অপরদিকে এনসিটি ও সিসিটিতে কেবল সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড একক অপারেটর হিসেবে কাজ করার কারণেই সেখানে কোনোরূপ প্রতিযোগিতা হয় না এবং অত্যন্ত ধীরগতিতে লোডিং আনলোডিং কাজ চলে। এতে আমদানি-রপ্তানিকারকরা ক্ষতিগ্রস্ত হন এবং বন্দরে জাহাজের অপেক্ষাকাল বা টার্ন এরাউন্ট টাইম বৃদ্ধি পায়। এতে তৈরি পোশাক খাতসহ দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। স্টেকহোল্ডারদের প্রত্যাশা, চট্টগ্রাম বন্দরের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি ও বর্তমান জিম্মিদশা থেকে মুক্ত করতে এই একক অপারেটরে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের স্বেচ্ছাচারিতা রোধে ওই দুটি টার্মিনালে (সিসিটি এবং এনসিটি) একের অধিক অপারেটর নিয়োগ করা অত্যন্ত জরুরি। এ বিষয়টি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্টদের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন বন্দর ব্যবহারকারীরা। তারা বলেছেন, এতে দেশের অর্থনীতি উপকৃত হবে, বন্দরের কাজে গতিশীলতা বাড়বে। বন্দর সেবায় জবাবদিহিতা প্রতিযোগিতা থাকবে এবং সরকারের অর্থের সাশ্রয় হবে। অন্যদিকে তৈরি পোশাকশিল্প মালিকরা উপকৃত হবেন এবং বন্দরের সুনাম বৃদ্ধি পাবে। বহিঃনোঙ্গরে অপেক্ষমাণ থাকবে না কোনো জাহাজ। বন্দর ব্যবহারকারীরা জানান, বন্দরে ব্যবসা-বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িতরা প্রায় সবাই এই একের অধিক অপারেটর নিয়োগের প্রস্তাব সমর্থন করেন। চট্টগ্রাম বন্দর সম্পর্কিত বিভিন্ন সভা-সেমিনারে শিপিং এজেন্ট, বন্দর ব্যবহারকারী, বিজিএমইএ ও চেম্বার নেতৃবৃন্দ এ বন্দরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন একাধিক প্রতিষ্ঠানকে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নিয়োগের ব্যাপারে মতামত ব্যক্ত করেন।

উল্লেখ্য, সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেমেছিলেন চট্টগ্রামের প্রয়াত মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। তিনি লালদীঘি মাঠে সমাবেশ করে সাইফ পাওয়ারটেকের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছিলেন।

আধিপত্যের প্রতাপ : চট্টগ্রাম বন্দরের ব্যবহারকারীরা আরও জানান, সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড সিসিটি, এনসিটি, পানগাঁও, আইসিডি, বন্দরের ওভারফ্লো ইয়ার্ডে কনটেইনার হ্যান্ডলিং, বন্দরের ইকুইপমেন্ট সরবরাহ, পতেঙ্গা টার্মিনাল ও বে টার্মিনাল নির্মাণের কাজের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। এ কাজগুলোতে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা বা প্রতিযোগিতা না থাকায় অনিয়ম ও দুর্নীতি হচ্ছে এবং সরকারের অর্থের অপচয় হচ্ছে। এসব কারণে যেন চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহারকারীরা জিম্মি হয়ে পড়েছে সাইফ পাওয়ারটেকের স্বেচ্ছাচারিতার কাছে।

সাইফের উত্থান সেনা শাসনকালে : অভিযোগ উঠেছে, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ (চবক) ২০০৭ সালে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডকে সম্পূর্ণ অনভিজ্ঞ ও অদক্ষ হওয়া সত্ত্বেও কোনো টেন্ডার ছাড়াই চিটাগাং কনটেইনার টার্মিনাল (সিসিটি) হ্যান্ডেলিং এর দায়িত্ব দেয়। পরে প্রতিষ্ঠানটির কর্ম অদক্ষতার কারণে কনটেইনার হ্যান্ডলিং কাজে ব্যত্যয় ঘটতে দেখা যায়। কিন্তু এখনো সেই প্রতিষ্ঠানটিই অনিয়মতান্ত্রিকভাবে কাজ পরিচালনা করে আসছে।

টেন্ডার নিয়ে অভিযোগ : ২০০৭ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত এনসিটিই কোনো টেন্ডার ছাড়াই ডিপিএম পদ্ধতিতে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড কাজ পরিচালনা করে। ২০১৫ সালে এনসিটির যে টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছিল, তাতেও এ সংক্রান্ত কমিটিকে এড়িয়ে দুটি লটে ভাগ করে ইস্টিমেট রেট থেকে ২০ শতাংশ বেশি দরে সাইফ পাওয়ারটেককে কাজটি অযৌক্তিকভাবে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ করেছেন অন্য প্রতিযোগীরা। এদিকে ২০০৯ সালে চবক নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনালের টেন্ডার আহ্বান করে, তাতে কিছু শর্তারোপ করার কারণে শুধু সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড ছাড়া অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান সেই টেন্ডারে অংশ নিতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত আদালতে মামলার কারণে সেই টেন্ডার কার্যক্রম স্থগিত রয়েছে এখনো। ২০১৫ সালে কর্তৃপক্ষ নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) এর টেন্ডার আহ্বান করলে সেই সাইফ পাওয়ারটেক কোনো এক অদৃশ্য ক্ষমতা বলে ও বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের কাজটিও হাতিয়ে নেয় বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী ও দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) অভিযোগ করা হয়েছে বলে জানান ব্যবসায়ীরা। চট্টগ্রাম কনটেইনার টার্মিনাল (সিসিটি) সম্প্রতি দরপত্র আহ্বান করলে দরপত্র পর্যালোচনায় দেখা যায়, তাতেও সাইফের পছন্দ অনুযায়ী বিভিন্ন অযৌক্তিক শর্তারোপ করা হয়। যার ফলে শুধু ওই প্রতিষ্ঠানটি ছাড়া অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান দরপত্রে অংশ নিতে পারেনি।

অর্থমন্ত্রীর ফর্মুলা : গত ২৮ আগস্ট সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা বৈঠকে ছয় বছরের জন্য সিসিটি পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয় সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডকে। সিসিটির এ একমাত্র দরপত্রদাতাকে কার্যাদেশ দিলেও সরকার যেন একটি মাত্র প্রতিষ্ঠানের কাছে জিম্মি না হয় তার জন্য একাধিক প্রতিষ্ঠান খুঁজে বের করা ও প্রয়োজনে সরকার নিজেই এই কাজ করতে পারার পক্ষে মতামত ব্যক্ত করেন অর্থমন্ত্রী। ওই বৈঠকে আলোচনা শেষে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, ‘প্রস্তাবটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তবে আরও সোর্স খোঁজে বের করা কিংবা সরকার নিজেই কাজটি করতে পারে কিনা সেটি খতিয়ে দেখতে বলা হয়েছে। কারণ, একটিমাত্র সোর্স থেকে সেবা গ্রহণ করায় অনেক সময় ঝুঁকি থাকে। অর্থমন্ত্রী সে সময় সাংবাদিকদের আরও জানান, অপারেটর নিয়োগের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হলে চারটি প্রতিষ্ঠান দরপত্র কিনলেও এই একটি প্রতিষ্ঠানই দাখিল করে। পিএসসি কর্তৃক মুদ্রিত ও সুপারিশকৃত সাপ্লিমেন্টারি রেস্পন্সিভ হিসেবে পাওয়ারটেক লিমিটেডকে ৬ বছরের জন্য এই টার্মিনাল অপারেটর হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।

সাইফ পাওয়ারটেকের বক্তব্য : মনোপলির বিষয়ে অভিযোগ অস্বীকার করে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের স্বত্বাধিকারী তরফদার রূহুল আমিন বলেন, যোগ্যতার ভিত্তিতেই আমরা চট্টগ্রাম বন্দরে ব্যবসা করছি। সব মিলিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে এখন শুধু সাইফ পাওয়ারটেকই বছরে কনটেইনার হ্যান্ডেল করছে ১৪ থেকে ১৫ লাখ টিইইউএস। বন্দরে হ্যান্ডেল হওয়া মোট কনটেইনারের ৬৩ শতাংশ করছি আমরা। আমাদের এ কার্যক্রমের কারণে বিশ্বের সেরা বন্দরের তালিকায় এখন ৬৪তম স্থানে এসেছে চট্টগ্রাম বন্দর। এ ছাড়া বন্দরের রাজস্বও গত ১২ বছরে বেড়েছে চারগুণেরও বেশি। আমরা মনে করি, ভবিষ্যতে চট্টগ্রাম বন্দরের অবস্থান আরও এগিয়ে আসবে। তরফদার রূহুল আমিন বলেন, সিসিটির দায়িত্ব যখন নিই, তখন ২০ ফুট দীর্ঘ (টিইইউএস) কনটেইনার হ্যান্ডলিং হতো বছরে দুই লাখ ২০ হাজার। এক বছরের মাথায় এসে তা দাঁড়ায় সাড়ে তিন লাখ। দুই বছরের মাথায় সেটি হয়ে যায় দ্বিগুণ। এখন সিসিটিতে বছরে ২০ ফুট দীর্ঘ প্রায় সাড়ে পাঁচ লাখ কনটেইনার হ্যান্ডেল করছি আমরা। ২০০৭ সালে নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনালে দুটি বার্থ অপারেটরের দায়িত্ব এবং ২০১০-১১ অর্থবছরে পুরো টার্মিনাল অপারেটর হিসেবে দায়িত্ব পাই। এই দায়িত্বের শুরুতে এনসিটিতে কনটেইনার হ্যান্ডলিং ছিল বছরে সাড়ে চার থেকে পাঁচ লাখ টিইইউএস। এখন হচ্ছে গড়ে ১০ লাখ টিইইউএস। অবশ্য নিজের ব্যবসার প্রবৃদ্ধি সম্পর্কে অন্যদের সব অভিযোগ অস্বীকার করে তরফদার রূহুল আমিন বলেন, শুধু নিজেদের ব্যবসা নিয়ে আমরা চিন্তা করিনি কখনই। বন্দরকে কীভাবে গতিশীল করলে দেশের অর্থনীতি আরও সমৃদ্ধ হবে- সেই ভাবনা থেকেই বিভিন্ন পরিকল্পনা করেছি সবসময়।

টার্ন এরাউন্ড টাইম প্রসঙ্গে তরফদার রূহুল আমিন বলেন, এখন সাইফ পাওয়ারটেক বন্দর ব্যবসায় অপ্রতিদ্বন্দ্বী একটি নাম। উদ্ভাবন ও চিন্তার দূরদর্শিতা অন্যদের তুলনায় সাইফকে এগিয়ে দিয়েছে বলে জানান তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
তিন আসামির যাবজ্জীবন
তিন আসামির যাবজ্জীবন
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত
ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড
এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও
ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত
বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি
তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি

৫৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা
অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩
মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম