শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ভারতের প্রতি সুপ্রিম কোর্টের আনুকূল্য

এম জে আকবর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের প্রতি সুপ্রিম কোর্টের আনুকূল্য

সুপ্রিম কোর্ট ভারতকে একটা আনুকূল্য দিয়েছে। রাজনৈতিক টেবিল থেকে আবেগাত্মতাকে সরিয়ে নিয়েছে। জনসাধারণ এখন স্বস্তিতে থাকবে। ব্যতিক্রম বাদে, রাজনৈতিক মহলগুলো আদালতি এই পদক্ষেপের পূর্ণপ্রভাব বা পরিণতিটা কিছুদিন পরই উপলব্ধি করবে। অতীত হচ্ছে বিপজ্জনক এক জায়গা। এক বিপুল ভূমি স্মৃতিকাতরতায় আকীর্ণ মাইন-পোঁতা স্থলভাগের মতো। আমাদের মানসিকতার কিছু উপকরণ আমাদের বিপদ সংকুল এলাকায় গেঁথে রাখে। মাইনগুলোয় যখন ঠেসে দেওয়া হয় বিশ্বাস, তখন তার বিস্ফোরণ-ক্ষমতা কয়েকগুণ বেড়ে যায়। ইতিহাস থেকে পাওয়া আমাদের জটিল উত্তরাধিকার এবং প্রায় দুই শতকের ঔপনিবেশিক নীতির মাধ্যমে সঞ্চারিত বিষবাষ্পে দুর্বল হয়ে পড়া জীবনধারার কারণে ধর্ম এখানে সামাজিক সম্প্রীতির উৎস হতে পারেনি। ধর্মকে প্রায়শই অভ্যন্তরীণ সংঘাতের কারণ হতে দেখা যায়। কিন্তু আবেগকে তো জনজীবন থেকে সব সময় ছেঁটে দেওয়া চলে না। তাকে মোকাবিলা করার একটা পন্থা হলো, আমাদের সভ্যতাবোধের ভিত্তিতে উচিত কাজটা করে ফেলা। ১৯২০ সালে ভারতের প্রথম জাতীয়তাবাদী গণউত্থানের আগে মহাত্মা গান্ধী ওটাই করেছিলেন। তিনি মুসলিম ইমাম ও নেতাদের কাছ থেকে ওয়াদা আদায় করেছিলেন যে তারা গো-হত্যা অবসানের উদ্যোগকে সমর্থন করবেন। অসহযোগ আন্দোলন আর খেলাফত আন্দোলন একীভূত করার জন্য এটাই ছিল গান্ধীর শর্ত। গো-মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ করা হবে- এরকম ধারণা তিনি দিতে চাননি; হিন্দুত্ববাদের মৌলিক একটা ব্যাপারে ভারতবাসীর একাংশের আবেগাত্মক যে দৃষ্টিভঙ্গি তাকে মুসলমানরা সম্মান করবে, মহাত্মা এটাই চেয়েছেন। ঐক্য সম্বন্ধে মহাত্মা গান্ধীর যে দর্শন তাতে শ্রদ্ধাবোধের বিষয়টি নানাভাবে বর্ণিত হয়েছে। গোলযোগ-বিঘিœত অতীত ছাপিয়ে অভিন্ন ভবিষ্যৎ নির্মাণের লক্ষ্যে তাৎপর্যময় একটা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে ৯ নভেম্বর। রোডম্যাপ চূড়ান্ত করেছে সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ, যার ভূমিকা ভারতের ইতিহাসের উজ্জ্বল একটি অধ্যায় হয়ে উঠবে। বেঞ্চের পাঁচ বিচারপতি তিন ধর্মবিশ্বাসের প্রতিনিধিত্ব করলেও তাদের রায় ছিল সর্বসম্মত। এরা হলেন : ভারতের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ, বিচারপতি এস এ ববড়ে, ডি. ওয়াই চন্দ্রচূড়, অশোক ভূষণ ও আবদুল নাজির। পাঁচজনের অভিন্ন রায় যদি ‘সৌভাগ্যজনিত কাকতাল’ হয়ে থাকে, তবে তাই হোক। ভারতীয় সব পরিপ্রেক্ষিতকে বিবেচনায় এনে যদি তারা সচেতন সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন, তাহলে বিচক্ষণতারই বিজয় ঘটল। বেঞ্চের ঐকমত্য শক্তিশালী একটা বার্তা দিয়েছে। ভারতীয়রা কোনো গাঁই-গুঁই না করে এ রায় মেনে নিয়েছে।

প্রধান বিচারপতি গগৈ রায় পাঠ করেছেন; এটা যথাযথ হয়েছে। সমস্যার অবসান ঘটানোর জন্য খুবই নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করেন। তবে আমাদের মধ্যে এই বিভ্রান্তি যেন না আসে যে, রামমন্দির বিতর্কের গভীর ছায়া নিঃশেষ হয়ে গেছে। বিচারপতি গগৈ সেই প্রবচনটি নিশ্চয়ই জানেন, যাতে বলা হয়েছে ‘যে আগুন নিভে গেছে মনে করা হয় সে আগুনের মতো ভয়ঙ্কর আগুন আর কিছুই নয়।’

ধর্মকে অযৌক্তিক বিষয় বলে উড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা সংগত নয়। ধর্ম নিজেই যুক্তির ভিত্তিতে চলে। মানব মনের গহিনে যে সব মৌলিক প্রশ্নের উত্তর মেলে না, সে সব প্রশ্নের উত্তর দেয় ধর্ম। জীবন ও মৃত্যুর অর্থ ব্যাখ্যা করে। অলৌকিক চক্রের একটি দুর্ঘটনার রূপান্তরই জীবন। মৃত্যুতেই জীবনের সমাপ্তি, এমনটা কোনো ধর্মই বলে না। বলে, মরণ হলো অস্তিত্বের আরেক উত্তরণ মাত্র। মার্কসবাদীরা ধর্মকে ‘মানুষের উদ্ভাবন’ বলে উড়িয়ে দেয়। বিশ্বাসীরা মনে করে, মানবিক বোধবুদ্ধির অতীত বিশ্ব গড়ার স্থপতি হলেন ঈশ্বর। পৃথিবীর বুকে মানুষের সংক্ষিপ্ত জীবনকে অনন্তকালের জীবনের মহিমান্বিত করে তোলার পথ নির্দেশ করে ধর্ম। ঈশ্বরের অস্তিত্বের যৌক্তিক কোনো প্রমাণ নেই বটে তবু শতকরা ৯৯ ভাগ (যদি এর বেশি নাও হয়) ভারতীয় নিশ্চিত যে ঈশ্বর আছেন এবং তিনি সর্বস্রষ্টা। হিন্দু ও খ্রিস্টানদের বিশ্বাস, অনাচার থেকে মুক্তি অর্জনের পথনির্দেশ করার জন্য মানুষের রূপধারণ করে ধরাধামে নেমে আসেন ঈশ্বর। মুসলমান ও ইহুদিরা বরণ করেছে তওহিদ মতবাদ, অর্থাৎ নিরাকার স্রষ্টায় বিশ্বাস। তবে আমরা সবাই কোনো না কোনোভাবে স্বীকার করি যে, দুনিয়ার মালিক সর্বশক্তিমান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন। যারা বিশ্বাস করে যে, ঈশ্বর জন্ম নিয়েছেন তারা ঈশ্বরের জন্মস্থানকে শ্রদ্ধাবনত হয়ে সম্মান করে। এতে যুক্তি আছে। তাই, যিশুর জন্মস্থান বেথলেহেম খ্রিস্টান তীর্থযাত্রীর পুণ্যভূমি, দূরের জেরুজালেম শহরও তা-ই। ওখানে যিশুকে ক্রুশবিদ্ধ করা হয়েছে, মনে করা হয়। এ দুটি জায়গায় (মাঝখানের ক্রুসেডারদের হস্তক্ষেপকাল বাদ দিয়ে) ১৫০০ বছর ধরে মুসলমান বা ইহুদিদের শাসন জারি ছিল। কেউই সেখানে তীর্থযাত্রায় বাধা দেয়নি। বাধা দিলে তা হতো বর্বরোচিত সহাবস্থানের সভ্য নীতিমালার বরখেলাপ। সেকালে ‘ক্রুসেড’ নামে রক্তক্ষয়ী যেসব যুদ্ধ হয়, তা কিন্তু সাম্রাজ্য বিস্তারের জন্য হয়নি, হয়েছিল ‘তীর্থ স্থানগুলো’ নিয়ন্ত্রণের জন্য। ঈশ্বরের জন্মস্থানে গিয়ে তার প্রতি শ্রদ্ধাবনত হওয়ার বাধ্যবাধকতা সব ধর্মেই রয়েছে। দেবতাকে বৈধতা দিয়ে দেবতার জন্মভূমিতে যাওয়ার অলঙ্ঘনীয় অধিকার স্বীকার করার মধ্য দিয়ে সুপ্রিম কোর্ট ভারতকে এগিয়ে যাওয়ার পথ করে দিয়েছে।

নির্বাচনী মৌসুমের প্রচার-প্রচারণায় আবেগভিত্তিক বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক হয়ে উঠলে, ভোটারদের প্রধান বিচার্য বিষয়টাই সংকুচিত হয়ে পড়ে। বিষয়টি হলো : সুশাসন। সাচ্চা গণতন্ত্রের ক্ষেত্রে এটাই সত্য; ভারত থেকে কয়েক হাজার মাইল দূরের সুকঠিন ঠোঁট আঁটুনির দেশটির ক্ষেত্রেও। মৌলিক সত্যটা সোজাসুজি এরকম : গ্রহণীয় ও বিশ্বাসযোগ্য প্রক্রিয়ায় আমরা যদি আবেগাত্মতার অবসান না ঘটাই তাহলে আবেগাত্মতাই দেশটাকে খেয়ে ফেলবে। ভারতীয় গণতন্ত্র এখন সরকারের যোগ্যতা-সক্ষমতা বাড়ানোর প্রচেষ্টাকে ঘিরে আবর্তিত হতে পারবে, নাগরিকদের জন্য এটা চমৎকার একটি সংবাদ। ধর্মের সঙ্গে ধর্মের সংঘাত অতীতে ভারতের ঐক্যের ওপর গুরুতর আঘাত হেনেছে। বিষয়টি আধুনিক ভারতের ভবিষ্যতের জন্য প্রধান অন্তরায় হয়ে থেকেছিল। পরিস্থিতিটা ভারতের জন্য হুমকি না হলেও আধুনিকতার প্রতি অবশ্যই। মহাত্মা গান্ধী সব ধর্মের মানুষের জীবনমান উন্নয়ন, ব্যক্তিস্বাধীনতা ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠা, গরিবের চেয়েও গরিবদের অর্থনৈতিক মুক্তি ও নারীর সামাজিক অধিকার নিশ্চিতকরণের ভিত্তিতে রামরাজ্য গড়তে চেয়েছিলেন। আধুনিকতার মন্ত্রও এই উন্নয়ন প্রত্যাশী। সে জন্যই, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সুপ্রিম কোর্টের রায় ঘোষণার পর বলেন, ‘এই রায়কে কারও জয়-পরাজয় হিসেবে দেখা উচিত নয়। রামভক্তি বা রহিমভক্তি যা-ই বলা হোক, এখন আমাদের সবার ভারতভক্তি জোরদার করার সময় এসেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা