শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ভারতের প্রতি সুপ্রিম কোর্টের আনুকূল্য

এম জে আকবর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের প্রতি সুপ্রিম কোর্টের আনুকূল্য

সুপ্রিম কোর্ট ভারতকে একটা আনুকূল্য দিয়েছে। রাজনৈতিক টেবিল থেকে আবেগাত্মতাকে সরিয়ে নিয়েছে। জনসাধারণ এখন স্বস্তিতে থাকবে। ব্যতিক্রম বাদে, রাজনৈতিক মহলগুলো আদালতি এই পদক্ষেপের পূর্ণপ্রভাব বা পরিণতিটা কিছুদিন পরই উপলব্ধি করবে। অতীত হচ্ছে বিপজ্জনক এক জায়গা। এক বিপুল ভূমি স্মৃতিকাতরতায় আকীর্ণ মাইন-পোঁতা স্থলভাগের মতো। আমাদের মানসিকতার কিছু উপকরণ আমাদের বিপদ সংকুল এলাকায় গেঁথে রাখে। মাইনগুলোয় যখন ঠেসে দেওয়া হয় বিশ্বাস, তখন তার বিস্ফোরণ-ক্ষমতা কয়েকগুণ বেড়ে যায়। ইতিহাস থেকে পাওয়া আমাদের জটিল উত্তরাধিকার এবং প্রায় দুই শতকের ঔপনিবেশিক নীতির মাধ্যমে সঞ্চারিত বিষবাষ্পে দুর্বল হয়ে পড়া জীবনধারার কারণে ধর্ম এখানে সামাজিক সম্প্রীতির উৎস হতে পারেনি। ধর্মকে প্রায়শই অভ্যন্তরীণ সংঘাতের কারণ হতে দেখা যায়। কিন্তু আবেগকে তো জনজীবন থেকে সব সময় ছেঁটে দেওয়া চলে না। তাকে মোকাবিলা করার একটা পন্থা হলো, আমাদের সভ্যতাবোধের ভিত্তিতে উচিত কাজটা করে ফেলা। ১৯২০ সালে ভারতের প্রথম জাতীয়তাবাদী গণউত্থানের আগে মহাত্মা গান্ধী ওটাই করেছিলেন। তিনি মুসলিম ইমাম ও নেতাদের কাছ থেকে ওয়াদা আদায় করেছিলেন যে তারা গো-হত্যা অবসানের উদ্যোগকে সমর্থন করবেন। অসহযোগ আন্দোলন আর খেলাফত আন্দোলন একীভূত করার জন্য এটাই ছিল গান্ধীর শর্ত। গো-মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ করা হবে- এরকম ধারণা তিনি দিতে চাননি; হিন্দুত্ববাদের মৌলিক একটা ব্যাপারে ভারতবাসীর একাংশের আবেগাত্মক যে দৃষ্টিভঙ্গি তাকে মুসলমানরা সম্মান করবে, মহাত্মা এটাই চেয়েছেন। ঐক্য সম্বন্ধে মহাত্মা গান্ধীর যে দর্শন তাতে শ্রদ্ধাবোধের বিষয়টি নানাভাবে বর্ণিত হয়েছে। গোলযোগ-বিঘিœত অতীত ছাপিয়ে অভিন্ন ভবিষ্যৎ নির্মাণের লক্ষ্যে তাৎপর্যময় একটা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে ৯ নভেম্বর। রোডম্যাপ চূড়ান্ত করেছে সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ, যার ভূমিকা ভারতের ইতিহাসের উজ্জ্বল একটি অধ্যায় হয়ে উঠবে। বেঞ্চের পাঁচ বিচারপতি তিন ধর্মবিশ্বাসের প্রতিনিধিত্ব করলেও তাদের রায় ছিল সর্বসম্মত। এরা হলেন : ভারতের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ, বিচারপতি এস এ ববড়ে, ডি. ওয়াই চন্দ্রচূড়, অশোক ভূষণ ও আবদুল নাজির। পাঁচজনের অভিন্ন রায় যদি ‘সৌভাগ্যজনিত কাকতাল’ হয়ে থাকে, তবে তাই হোক। ভারতীয় সব পরিপ্রেক্ষিতকে বিবেচনায় এনে যদি তারা সচেতন সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন, তাহলে বিচক্ষণতারই বিজয় ঘটল। বেঞ্চের ঐকমত্য শক্তিশালী একটা বার্তা দিয়েছে। ভারতীয়রা কোনো গাঁই-গুঁই না করে এ রায় মেনে নিয়েছে।

প্রধান বিচারপতি গগৈ রায় পাঠ করেছেন; এটা যথাযথ হয়েছে। সমস্যার অবসান ঘটানোর জন্য খুবই নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করেন। তবে আমাদের মধ্যে এই বিভ্রান্তি যেন না আসে যে, রামমন্দির বিতর্কের গভীর ছায়া নিঃশেষ হয়ে গেছে। বিচারপতি গগৈ সেই প্রবচনটি নিশ্চয়ই জানেন, যাতে বলা হয়েছে ‘যে আগুন নিভে গেছে মনে করা হয় সে আগুনের মতো ভয়ঙ্কর আগুন আর কিছুই নয়।’

ধর্মকে অযৌক্তিক বিষয় বলে উড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা সংগত নয়। ধর্ম নিজেই যুক্তির ভিত্তিতে চলে। মানব মনের গহিনে যে সব মৌলিক প্রশ্নের উত্তর মেলে না, সে সব প্রশ্নের উত্তর দেয় ধর্ম। জীবন ও মৃত্যুর অর্থ ব্যাখ্যা করে। অলৌকিক চক্রের একটি দুর্ঘটনার রূপান্তরই জীবন। মৃত্যুতেই জীবনের সমাপ্তি, এমনটা কোনো ধর্মই বলে না। বলে, মরণ হলো অস্তিত্বের আরেক উত্তরণ মাত্র। মার্কসবাদীরা ধর্মকে ‘মানুষের উদ্ভাবন’ বলে উড়িয়ে দেয়। বিশ্বাসীরা মনে করে, মানবিক বোধবুদ্ধির অতীত বিশ্ব গড়ার স্থপতি হলেন ঈশ্বর। পৃথিবীর বুকে মানুষের সংক্ষিপ্ত জীবনকে অনন্তকালের জীবনের মহিমান্বিত করে তোলার পথ নির্দেশ করে ধর্ম। ঈশ্বরের অস্তিত্বের যৌক্তিক কোনো প্রমাণ নেই বটে তবু শতকরা ৯৯ ভাগ (যদি এর বেশি নাও হয়) ভারতীয় নিশ্চিত যে ঈশ্বর আছেন এবং তিনি সর্বস্রষ্টা। হিন্দু ও খ্রিস্টানদের বিশ্বাস, অনাচার থেকে মুক্তি অর্জনের পথনির্দেশ করার জন্য মানুষের রূপধারণ করে ধরাধামে নেমে আসেন ঈশ্বর। মুসলমান ও ইহুদিরা বরণ করেছে তওহিদ মতবাদ, অর্থাৎ নিরাকার স্রষ্টায় বিশ্বাস। তবে আমরা সবাই কোনো না কোনোভাবে স্বীকার করি যে, দুনিয়ার মালিক সর্বশক্তিমান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন। যারা বিশ্বাস করে যে, ঈশ্বর জন্ম নিয়েছেন তারা ঈশ্বরের জন্মস্থানকে শ্রদ্ধাবনত হয়ে সম্মান করে। এতে যুক্তি আছে। তাই, যিশুর জন্মস্থান বেথলেহেম খ্রিস্টান তীর্থযাত্রীর পুণ্যভূমি, দূরের জেরুজালেম শহরও তা-ই। ওখানে যিশুকে ক্রুশবিদ্ধ করা হয়েছে, মনে করা হয়। এ দুটি জায়গায় (মাঝখানের ক্রুসেডারদের হস্তক্ষেপকাল বাদ দিয়ে) ১৫০০ বছর ধরে মুসলমান বা ইহুদিদের শাসন জারি ছিল। কেউই সেখানে তীর্থযাত্রায় বাধা দেয়নি। বাধা দিলে তা হতো বর্বরোচিত সহাবস্থানের সভ্য নীতিমালার বরখেলাপ। সেকালে ‘ক্রুসেড’ নামে রক্তক্ষয়ী যেসব যুদ্ধ হয়, তা কিন্তু সাম্রাজ্য বিস্তারের জন্য হয়নি, হয়েছিল ‘তীর্থ স্থানগুলো’ নিয়ন্ত্রণের জন্য। ঈশ্বরের জন্মস্থানে গিয়ে তার প্রতি শ্রদ্ধাবনত হওয়ার বাধ্যবাধকতা সব ধর্মেই রয়েছে। দেবতাকে বৈধতা দিয়ে দেবতার জন্মভূমিতে যাওয়ার অলঙ্ঘনীয় অধিকার স্বীকার করার মধ্য দিয়ে সুপ্রিম কোর্ট ভারতকে এগিয়ে যাওয়ার পথ করে দিয়েছে।

নির্বাচনী মৌসুমের প্রচার-প্রচারণায় আবেগভিত্তিক বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক হয়ে উঠলে, ভোটারদের প্রধান বিচার্য বিষয়টাই সংকুচিত হয়ে পড়ে। বিষয়টি হলো : সুশাসন। সাচ্চা গণতন্ত্রের ক্ষেত্রে এটাই সত্য; ভারত থেকে কয়েক হাজার মাইল দূরের সুকঠিন ঠোঁট আঁটুনির দেশটির ক্ষেত্রেও। মৌলিক সত্যটা সোজাসুজি এরকম : গ্রহণীয় ও বিশ্বাসযোগ্য প্রক্রিয়ায় আমরা যদি আবেগাত্মতার অবসান না ঘটাই তাহলে আবেগাত্মতাই দেশটাকে খেয়ে ফেলবে। ভারতীয় গণতন্ত্র এখন সরকারের যোগ্যতা-সক্ষমতা বাড়ানোর প্রচেষ্টাকে ঘিরে আবর্তিত হতে পারবে, নাগরিকদের জন্য এটা চমৎকার একটি সংবাদ। ধর্মের সঙ্গে ধর্মের সংঘাত অতীতে ভারতের ঐক্যের ওপর গুরুতর আঘাত হেনেছে। বিষয়টি আধুনিক ভারতের ভবিষ্যতের জন্য প্রধান অন্তরায় হয়ে থেকেছিল। পরিস্থিতিটা ভারতের জন্য হুমকি না হলেও আধুনিকতার প্রতি অবশ্যই। মহাত্মা গান্ধী সব ধর্মের মানুষের জীবনমান উন্নয়ন, ব্যক্তিস্বাধীনতা ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠা, গরিবের চেয়েও গরিবদের অর্থনৈতিক মুক্তি ও নারীর সামাজিক অধিকার নিশ্চিতকরণের ভিত্তিতে রামরাজ্য গড়তে চেয়েছিলেন। আধুনিকতার মন্ত্রও এই উন্নয়ন প্রত্যাশী। সে জন্যই, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সুপ্রিম কোর্টের রায় ঘোষণার পর বলেন, ‘এই রায়কে কারও জয়-পরাজয় হিসেবে দেখা উচিত নয়। রামভক্তি বা রহিমভক্তি যা-ই বলা হোক, এখন আমাদের সবার ভারতভক্তি জোরদার করার সময় এসেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

৪১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা