শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ভারতের প্রতি সুপ্রিম কোর্টের আনুকূল্য

এম জে আকবর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের প্রতি সুপ্রিম কোর্টের আনুকূল্য

সুপ্রিম কোর্ট ভারতকে একটা আনুকূল্য দিয়েছে। রাজনৈতিক টেবিল থেকে আবেগাত্মতাকে সরিয়ে নিয়েছে। জনসাধারণ এখন স্বস্তিতে থাকবে। ব্যতিক্রম বাদে, রাজনৈতিক মহলগুলো আদালতি এই পদক্ষেপের পূর্ণপ্রভাব বা পরিণতিটা কিছুদিন পরই উপলব্ধি করবে। অতীত হচ্ছে বিপজ্জনক এক জায়গা। এক বিপুল ভূমি স্মৃতিকাতরতায় আকীর্ণ মাইন-পোঁতা স্থলভাগের মতো। আমাদের মানসিকতার কিছু উপকরণ আমাদের বিপদ সংকুল এলাকায় গেঁথে রাখে। মাইনগুলোয় যখন ঠেসে দেওয়া হয় বিশ্বাস, তখন তার বিস্ফোরণ-ক্ষমতা কয়েকগুণ বেড়ে যায়। ইতিহাস থেকে পাওয়া আমাদের জটিল উত্তরাধিকার এবং প্রায় দুই শতকের ঔপনিবেশিক নীতির মাধ্যমে সঞ্চারিত বিষবাষ্পে দুর্বল হয়ে পড়া জীবনধারার কারণে ধর্ম এখানে সামাজিক সম্প্রীতির উৎস হতে পারেনি। ধর্মকে প্রায়শই অভ্যন্তরীণ সংঘাতের কারণ হতে দেখা যায়। কিন্তু আবেগকে তো জনজীবন থেকে সব সময় ছেঁটে দেওয়া চলে না। তাকে মোকাবিলা করার একটা পন্থা হলো, আমাদের সভ্যতাবোধের ভিত্তিতে উচিত কাজটা করে ফেলা। ১৯২০ সালে ভারতের প্রথম জাতীয়তাবাদী গণউত্থানের আগে মহাত্মা গান্ধী ওটাই করেছিলেন। তিনি মুসলিম ইমাম ও নেতাদের কাছ থেকে ওয়াদা আদায় করেছিলেন যে তারা গো-হত্যা অবসানের উদ্যোগকে সমর্থন করবেন। অসহযোগ আন্দোলন আর খেলাফত আন্দোলন একীভূত করার জন্য এটাই ছিল গান্ধীর শর্ত। গো-মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ করা হবে- এরকম ধারণা তিনি দিতে চাননি; হিন্দুত্ববাদের মৌলিক একটা ব্যাপারে ভারতবাসীর একাংশের আবেগাত্মক যে দৃষ্টিভঙ্গি তাকে মুসলমানরা সম্মান করবে, মহাত্মা এটাই চেয়েছেন। ঐক্য সম্বন্ধে মহাত্মা গান্ধীর যে দর্শন তাতে শ্রদ্ধাবোধের বিষয়টি নানাভাবে বর্ণিত হয়েছে। গোলযোগ-বিঘিœত অতীত ছাপিয়ে অভিন্ন ভবিষ্যৎ নির্মাণের লক্ষ্যে তাৎপর্যময় একটা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে ৯ নভেম্বর। রোডম্যাপ চূড়ান্ত করেছে সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ, যার ভূমিকা ভারতের ইতিহাসের উজ্জ্বল একটি অধ্যায় হয়ে উঠবে। বেঞ্চের পাঁচ বিচারপতি তিন ধর্মবিশ্বাসের প্রতিনিধিত্ব করলেও তাদের রায় ছিল সর্বসম্মত। এরা হলেন : ভারতের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ, বিচারপতি এস এ ববড়ে, ডি. ওয়াই চন্দ্রচূড়, অশোক ভূষণ ও আবদুল নাজির। পাঁচজনের অভিন্ন রায় যদি ‘সৌভাগ্যজনিত কাকতাল’ হয়ে থাকে, তবে তাই হোক। ভারতীয় সব পরিপ্রেক্ষিতকে বিবেচনায় এনে যদি তারা সচেতন সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন, তাহলে বিচক্ষণতারই বিজয় ঘটল। বেঞ্চের ঐকমত্য শক্তিশালী একটা বার্তা দিয়েছে। ভারতীয়রা কোনো গাঁই-গুঁই না করে এ রায় মেনে নিয়েছে।

প্রধান বিচারপতি গগৈ রায় পাঠ করেছেন; এটা যথাযথ হয়েছে। সমস্যার অবসান ঘটানোর জন্য খুবই নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করেন। তবে আমাদের মধ্যে এই বিভ্রান্তি যেন না আসে যে, রামমন্দির বিতর্কের গভীর ছায়া নিঃশেষ হয়ে গেছে। বিচারপতি গগৈ সেই প্রবচনটি নিশ্চয়ই জানেন, যাতে বলা হয়েছে ‘যে আগুন নিভে গেছে মনে করা হয় সে আগুনের মতো ভয়ঙ্কর আগুন আর কিছুই নয়।’

ধর্মকে অযৌক্তিক বিষয় বলে উড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা সংগত নয়। ধর্ম নিজেই যুক্তির ভিত্তিতে চলে। মানব মনের গহিনে যে সব মৌলিক প্রশ্নের উত্তর মেলে না, সে সব প্রশ্নের উত্তর দেয় ধর্ম। জীবন ও মৃত্যুর অর্থ ব্যাখ্যা করে। অলৌকিক চক্রের একটি দুর্ঘটনার রূপান্তরই জীবন। মৃত্যুতেই জীবনের সমাপ্তি, এমনটা কোনো ধর্মই বলে না। বলে, মরণ হলো অস্তিত্বের আরেক উত্তরণ মাত্র। মার্কসবাদীরা ধর্মকে ‘মানুষের উদ্ভাবন’ বলে উড়িয়ে দেয়। বিশ্বাসীরা মনে করে, মানবিক বোধবুদ্ধির অতীত বিশ্ব গড়ার স্থপতি হলেন ঈশ্বর। পৃথিবীর বুকে মানুষের সংক্ষিপ্ত জীবনকে অনন্তকালের জীবনের মহিমান্বিত করে তোলার পথ নির্দেশ করে ধর্ম। ঈশ্বরের অস্তিত্বের যৌক্তিক কোনো প্রমাণ নেই বটে তবু শতকরা ৯৯ ভাগ (যদি এর বেশি নাও হয়) ভারতীয় নিশ্চিত যে ঈশ্বর আছেন এবং তিনি সর্বস্রষ্টা। হিন্দু ও খ্রিস্টানদের বিশ্বাস, অনাচার থেকে মুক্তি অর্জনের পথনির্দেশ করার জন্য মানুষের রূপধারণ করে ধরাধামে নেমে আসেন ঈশ্বর। মুসলমান ও ইহুদিরা বরণ করেছে তওহিদ মতবাদ, অর্থাৎ নিরাকার স্রষ্টায় বিশ্বাস। তবে আমরা সবাই কোনো না কোনোভাবে স্বীকার করি যে, দুনিয়ার মালিক সর্বশক্তিমান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন। যারা বিশ্বাস করে যে, ঈশ্বর জন্ম নিয়েছেন তারা ঈশ্বরের জন্মস্থানকে শ্রদ্ধাবনত হয়ে সম্মান করে। এতে যুক্তি আছে। তাই, যিশুর জন্মস্থান বেথলেহেম খ্রিস্টান তীর্থযাত্রীর পুণ্যভূমি, দূরের জেরুজালেম শহরও তা-ই। ওখানে যিশুকে ক্রুশবিদ্ধ করা হয়েছে, মনে করা হয়। এ দুটি জায়গায় (মাঝখানের ক্রুসেডারদের হস্তক্ষেপকাল বাদ দিয়ে) ১৫০০ বছর ধরে মুসলমান বা ইহুদিদের শাসন জারি ছিল। কেউই সেখানে তীর্থযাত্রায় বাধা দেয়নি। বাধা দিলে তা হতো বর্বরোচিত সহাবস্থানের সভ্য নীতিমালার বরখেলাপ। সেকালে ‘ক্রুসেড’ নামে রক্তক্ষয়ী যেসব যুদ্ধ হয়, তা কিন্তু সাম্রাজ্য বিস্তারের জন্য হয়নি, হয়েছিল ‘তীর্থ স্থানগুলো’ নিয়ন্ত্রণের জন্য। ঈশ্বরের জন্মস্থানে গিয়ে তার প্রতি শ্রদ্ধাবনত হওয়ার বাধ্যবাধকতা সব ধর্মেই রয়েছে। দেবতাকে বৈধতা দিয়ে দেবতার জন্মভূমিতে যাওয়ার অলঙ্ঘনীয় অধিকার স্বীকার করার মধ্য দিয়ে সুপ্রিম কোর্ট ভারতকে এগিয়ে যাওয়ার পথ করে দিয়েছে।

নির্বাচনী মৌসুমের প্রচার-প্রচারণায় আবেগভিত্তিক বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক হয়ে উঠলে, ভোটারদের প্রধান বিচার্য বিষয়টাই সংকুচিত হয়ে পড়ে। বিষয়টি হলো : সুশাসন। সাচ্চা গণতন্ত্রের ক্ষেত্রে এটাই সত্য; ভারত থেকে কয়েক হাজার মাইল দূরের সুকঠিন ঠোঁট আঁটুনির দেশটির ক্ষেত্রেও। মৌলিক সত্যটা সোজাসুজি এরকম : গ্রহণীয় ও বিশ্বাসযোগ্য প্রক্রিয়ায় আমরা যদি আবেগাত্মতার অবসান না ঘটাই তাহলে আবেগাত্মতাই দেশটাকে খেয়ে ফেলবে। ভারতীয় গণতন্ত্র এখন সরকারের যোগ্যতা-সক্ষমতা বাড়ানোর প্রচেষ্টাকে ঘিরে আবর্তিত হতে পারবে, নাগরিকদের জন্য এটা চমৎকার একটি সংবাদ। ধর্মের সঙ্গে ধর্মের সংঘাত অতীতে ভারতের ঐক্যের ওপর গুরুতর আঘাত হেনেছে। বিষয়টি আধুনিক ভারতের ভবিষ্যতের জন্য প্রধান অন্তরায় হয়ে থেকেছিল। পরিস্থিতিটা ভারতের জন্য হুমকি না হলেও আধুনিকতার প্রতি অবশ্যই। মহাত্মা গান্ধী সব ধর্মের মানুষের জীবনমান উন্নয়ন, ব্যক্তিস্বাধীনতা ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠা, গরিবের চেয়েও গরিবদের অর্থনৈতিক মুক্তি ও নারীর সামাজিক অধিকার নিশ্চিতকরণের ভিত্তিতে রামরাজ্য গড়তে চেয়েছিলেন। আধুনিকতার মন্ত্রও এই উন্নয়ন প্রত্যাশী। সে জন্যই, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সুপ্রিম কোর্টের রায় ঘোষণার পর বলেন, ‘এই রায়কে কারও জয়-পরাজয় হিসেবে দেখা উচিত নয়। রামভক্তি বা রহিমভক্তি যা-ই বলা হোক, এখন আমাদের সবার ভারতভক্তি জোরদার করার সময় এসেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সিদ্ধান্তহীন ৩০% তরুণ ভোটার
সিদ্ধান্তহীন ৩০% তরুণ ভোটার
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
আবারও পতিত ফ্যাসিবাদের হিংস্রতা
আবারও পতিত ফ্যাসিবাদের হিংস্রতা
গণতন্ত্র নিয়ে আলোচনায় ঢাকায় সুইডিশ দূত
গণতন্ত্র নিয়ে আলোচনায় ঢাকায় সুইডিশ দূত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক
সর্বশেষ খবর
চাপাইনবাবগঞ্জে নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
চাপাইনবাবগঞ্জে নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাঁচি পেলেই নাক চেপে ধরেন? হতে পারে অনেক বড় বিপদ
হাঁচি পেলেই নাক চেপে ধরেন? হতে পারে অনেক বড় বিপদ

২১ সেকেন্ড আগে | জীবন ধারা

চাঁদে আঘাত হানবে গ্রহাণু, হতে পারে বড় গর্ত
চাঁদে আঘাত হানবে গ্রহাণু, হতে পারে বড় গর্ত

৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান না ছাড়তে খেলোয়াড়দের কড়া বার্তা লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের
পাকিস্তান না ছাড়তে খেলোয়াড়দের কড়া বার্তা লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহী মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক হলেন শরিফুল ইসলাম
রাজশাহী মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক হলেন শরিফুল ইসলাম

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের ‘নতুন কুঁড়ি’ পুরস্কার অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা
শিশুদের ‘নতুন কুঁড়ি’ পুরস্কার অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পেরুতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত অন্তত ৩৭
পেরুতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত অন্তত ৩৭

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরে জেঁকে বসছে শীত, পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা
উত্তরে জেঁকে বসছে শীত, পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে গণপূর্ত অফিসে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
গোপালগঞ্জে গণপূর্ত অফিসে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে সাবেক কাউন্সিলর জেসমিন আটক
মানিকগঞ্জে সাবেক কাউন্সিলর জেসমিন আটক

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবারও শুরু হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবারও শুরু হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড়
পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড়

৪৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কক্সবাজারে রেললাইনসহ দুই স্থানে অগ্নিকাণ্ড
কক্সবাজারে রেললাইনসহ দুই স্থানে অগ্নিকাণ্ড

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাসহ আশপাশের জেলায় ১৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকাসহ আশপাশের জেলায় ১৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে ইসি
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে ইসি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চদশ সংশোধনী : লিভ টু আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে
পঞ্চদশ সংশোধনী : লিভ টু আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’
সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
মধ্যরাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর সহায়তা চাইলেন সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর সহায়তা চাইলেন সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লকডাউনের প্রতিবাদে নাভারনে বিক্ষোভ মিছিল
লকডাউনের প্রতিবাদে নাভারনে বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউনের প্রভাব পড়েনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে
লকডাউনের প্রভাব পড়েনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতের আগে নিজের যত্ন নেবেন যেভাবে
শীতের আগে নিজের যত্ন নেবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে পটকা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি
রেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে পটকা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারিয়ে যাওয়া বৃদ্ধা মা ফিরল ছেলের কাছে
হারিয়ে যাওয়া বৃদ্ধা মা ফিরল ছেলের কাছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে পেট্রোল বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ৩
গাজীপুরে পেট্রোল বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’
‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি, যা জাতির জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত হবে : প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি, যা জাতির জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম