শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ভারতের প্রতি সুপ্রিম কোর্টের আনুকূল্য

এম জে আকবর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের প্রতি সুপ্রিম কোর্টের আনুকূল্য

সুপ্রিম কোর্ট ভারতকে একটা আনুকূল্য দিয়েছে। রাজনৈতিক টেবিল থেকে আবেগাত্মতাকে সরিয়ে নিয়েছে। জনসাধারণ এখন স্বস্তিতে থাকবে। ব্যতিক্রম বাদে, রাজনৈতিক মহলগুলো আদালতি এই পদক্ষেপের পূর্ণপ্রভাব বা পরিণতিটা কিছুদিন পরই উপলব্ধি করবে। অতীত হচ্ছে বিপজ্জনক এক জায়গা। এক বিপুল ভূমি স্মৃতিকাতরতায় আকীর্ণ মাইন-পোঁতা স্থলভাগের মতো। আমাদের মানসিকতার কিছু উপকরণ আমাদের বিপদ সংকুল এলাকায় গেঁথে রাখে। মাইনগুলোয় যখন ঠেসে দেওয়া হয় বিশ্বাস, তখন তার বিস্ফোরণ-ক্ষমতা কয়েকগুণ বেড়ে যায়। ইতিহাস থেকে পাওয়া আমাদের জটিল উত্তরাধিকার এবং প্রায় দুই শতকের ঔপনিবেশিক নীতির মাধ্যমে সঞ্চারিত বিষবাষ্পে দুর্বল হয়ে পড়া জীবনধারার কারণে ধর্ম এখানে সামাজিক সম্প্রীতির উৎস হতে পারেনি। ধর্মকে প্রায়শই অভ্যন্তরীণ সংঘাতের কারণ হতে দেখা যায়। কিন্তু আবেগকে তো জনজীবন থেকে সব সময় ছেঁটে দেওয়া চলে না। তাকে মোকাবিলা করার একটা পন্থা হলো, আমাদের সভ্যতাবোধের ভিত্তিতে উচিত কাজটা করে ফেলা। ১৯২০ সালে ভারতের প্রথম জাতীয়তাবাদী গণউত্থানের আগে মহাত্মা গান্ধী ওটাই করেছিলেন। তিনি মুসলিম ইমাম ও নেতাদের কাছ থেকে ওয়াদা আদায় করেছিলেন যে তারা গো-হত্যা অবসানের উদ্যোগকে সমর্থন করবেন। অসহযোগ আন্দোলন আর খেলাফত আন্দোলন একীভূত করার জন্য এটাই ছিল গান্ধীর শর্ত। গো-মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ করা হবে- এরকম ধারণা তিনি দিতে চাননি; হিন্দুত্ববাদের মৌলিক একটা ব্যাপারে ভারতবাসীর একাংশের আবেগাত্মক যে দৃষ্টিভঙ্গি তাকে মুসলমানরা সম্মান করবে, মহাত্মা এটাই চেয়েছেন। ঐক্য সম্বন্ধে মহাত্মা গান্ধীর যে দর্শন তাতে শ্রদ্ধাবোধের বিষয়টি নানাভাবে বর্ণিত হয়েছে। গোলযোগ-বিঘিœত অতীত ছাপিয়ে অভিন্ন ভবিষ্যৎ নির্মাণের লক্ষ্যে তাৎপর্যময় একটা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে ৯ নভেম্বর। রোডম্যাপ চূড়ান্ত করেছে সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ, যার ভূমিকা ভারতের ইতিহাসের উজ্জ্বল একটি অধ্যায় হয়ে উঠবে। বেঞ্চের পাঁচ বিচারপতি তিন ধর্মবিশ্বাসের প্রতিনিধিত্ব করলেও তাদের রায় ছিল সর্বসম্মত। এরা হলেন : ভারতের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ, বিচারপতি এস এ ববড়ে, ডি. ওয়াই চন্দ্রচূড়, অশোক ভূষণ ও আবদুল নাজির। পাঁচজনের অভিন্ন রায় যদি ‘সৌভাগ্যজনিত কাকতাল’ হয়ে থাকে, তবে তাই হোক। ভারতীয় সব পরিপ্রেক্ষিতকে বিবেচনায় এনে যদি তারা সচেতন সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন, তাহলে বিচক্ষণতারই বিজয় ঘটল। বেঞ্চের ঐকমত্য শক্তিশালী একটা বার্তা দিয়েছে। ভারতীয়রা কোনো গাঁই-গুঁই না করে এ রায় মেনে নিয়েছে।

প্রধান বিচারপতি গগৈ রায় পাঠ করেছেন; এটা যথাযথ হয়েছে। সমস্যার অবসান ঘটানোর জন্য খুবই নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করেন। তবে আমাদের মধ্যে এই বিভ্রান্তি যেন না আসে যে, রামমন্দির বিতর্কের গভীর ছায়া নিঃশেষ হয়ে গেছে। বিচারপতি গগৈ সেই প্রবচনটি নিশ্চয়ই জানেন, যাতে বলা হয়েছে ‘যে আগুন নিভে গেছে মনে করা হয় সে আগুনের মতো ভয়ঙ্কর আগুন আর কিছুই নয়।’

ধর্মকে অযৌক্তিক বিষয় বলে উড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা সংগত নয়। ধর্ম নিজেই যুক্তির ভিত্তিতে চলে। মানব মনের গহিনে যে সব মৌলিক প্রশ্নের উত্তর মেলে না, সে সব প্রশ্নের উত্তর দেয় ধর্ম। জীবন ও মৃত্যুর অর্থ ব্যাখ্যা করে। অলৌকিক চক্রের একটি দুর্ঘটনার রূপান্তরই জীবন। মৃত্যুতেই জীবনের সমাপ্তি, এমনটা কোনো ধর্মই বলে না। বলে, মরণ হলো অস্তিত্বের আরেক উত্তরণ মাত্র। মার্কসবাদীরা ধর্মকে ‘মানুষের উদ্ভাবন’ বলে উড়িয়ে দেয়। বিশ্বাসীরা মনে করে, মানবিক বোধবুদ্ধির অতীত বিশ্ব গড়ার স্থপতি হলেন ঈশ্বর। পৃথিবীর বুকে মানুষের সংক্ষিপ্ত জীবনকে অনন্তকালের জীবনের মহিমান্বিত করে তোলার পথ নির্দেশ করে ধর্ম। ঈশ্বরের অস্তিত্বের যৌক্তিক কোনো প্রমাণ নেই বটে তবু শতকরা ৯৯ ভাগ (যদি এর বেশি নাও হয়) ভারতীয় নিশ্চিত যে ঈশ্বর আছেন এবং তিনি সর্বস্রষ্টা। হিন্দু ও খ্রিস্টানদের বিশ্বাস, অনাচার থেকে মুক্তি অর্জনের পথনির্দেশ করার জন্য মানুষের রূপধারণ করে ধরাধামে নেমে আসেন ঈশ্বর। মুসলমান ও ইহুদিরা বরণ করেছে তওহিদ মতবাদ, অর্থাৎ নিরাকার স্রষ্টায় বিশ্বাস। তবে আমরা সবাই কোনো না কোনোভাবে স্বীকার করি যে, দুনিয়ার মালিক সর্বশক্তিমান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন। যারা বিশ্বাস করে যে, ঈশ্বর জন্ম নিয়েছেন তারা ঈশ্বরের জন্মস্থানকে শ্রদ্ধাবনত হয়ে সম্মান করে। এতে যুক্তি আছে। তাই, যিশুর জন্মস্থান বেথলেহেম খ্রিস্টান তীর্থযাত্রীর পুণ্যভূমি, দূরের জেরুজালেম শহরও তা-ই। ওখানে যিশুকে ক্রুশবিদ্ধ করা হয়েছে, মনে করা হয়। এ দুটি জায়গায় (মাঝখানের ক্রুসেডারদের হস্তক্ষেপকাল বাদ দিয়ে) ১৫০০ বছর ধরে মুসলমান বা ইহুদিদের শাসন জারি ছিল। কেউই সেখানে তীর্থযাত্রায় বাধা দেয়নি। বাধা দিলে তা হতো বর্বরোচিত সহাবস্থানের সভ্য নীতিমালার বরখেলাপ। সেকালে ‘ক্রুসেড’ নামে রক্তক্ষয়ী যেসব যুদ্ধ হয়, তা কিন্তু সাম্রাজ্য বিস্তারের জন্য হয়নি, হয়েছিল ‘তীর্থ স্থানগুলো’ নিয়ন্ত্রণের জন্য। ঈশ্বরের জন্মস্থানে গিয়ে তার প্রতি শ্রদ্ধাবনত হওয়ার বাধ্যবাধকতা সব ধর্মেই রয়েছে। দেবতাকে বৈধতা দিয়ে দেবতার জন্মভূমিতে যাওয়ার অলঙ্ঘনীয় অধিকার স্বীকার করার মধ্য দিয়ে সুপ্রিম কোর্ট ভারতকে এগিয়ে যাওয়ার পথ করে দিয়েছে।

নির্বাচনী মৌসুমের প্রচার-প্রচারণায় আবেগভিত্তিক বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক হয়ে উঠলে, ভোটারদের প্রধান বিচার্য বিষয়টাই সংকুচিত হয়ে পড়ে। বিষয়টি হলো : সুশাসন। সাচ্চা গণতন্ত্রের ক্ষেত্রে এটাই সত্য; ভারত থেকে কয়েক হাজার মাইল দূরের সুকঠিন ঠোঁট আঁটুনির দেশটির ক্ষেত্রেও। মৌলিক সত্যটা সোজাসুজি এরকম : গ্রহণীয় ও বিশ্বাসযোগ্য প্রক্রিয়ায় আমরা যদি আবেগাত্মতার অবসান না ঘটাই তাহলে আবেগাত্মতাই দেশটাকে খেয়ে ফেলবে। ভারতীয় গণতন্ত্র এখন সরকারের যোগ্যতা-সক্ষমতা বাড়ানোর প্রচেষ্টাকে ঘিরে আবর্তিত হতে পারবে, নাগরিকদের জন্য এটা চমৎকার একটি সংবাদ। ধর্মের সঙ্গে ধর্মের সংঘাত অতীতে ভারতের ঐক্যের ওপর গুরুতর আঘাত হেনেছে। বিষয়টি আধুনিক ভারতের ভবিষ্যতের জন্য প্রধান অন্তরায় হয়ে থেকেছিল। পরিস্থিতিটা ভারতের জন্য হুমকি না হলেও আধুনিকতার প্রতি অবশ্যই। মহাত্মা গান্ধী সব ধর্মের মানুষের জীবনমান উন্নয়ন, ব্যক্তিস্বাধীনতা ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠা, গরিবের চেয়েও গরিবদের অর্থনৈতিক মুক্তি ও নারীর সামাজিক অধিকার নিশ্চিতকরণের ভিত্তিতে রামরাজ্য গড়তে চেয়েছিলেন। আধুনিকতার মন্ত্রও এই উন্নয়ন প্রত্যাশী। সে জন্যই, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সুপ্রিম কোর্টের রায় ঘোষণার পর বলেন, ‘এই রায়কে কারও জয়-পরাজয় হিসেবে দেখা উচিত নয়। রামভক্তি বা রহিমভক্তি যা-ই বলা হোক, এখন আমাদের সবার ভারতভক্তি জোরদার করার সময় এসেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

এই মাত্র | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা