শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

এম এ মান্নান এক বিস্ময়কর যোদ্ধার জীবন

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
এম এ মান্নান এক বিস্ময়কর যোদ্ধার জীবন

ছেলেবেলা থেকে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের জীবন বিস্ময়কর ঘটনাবহুল। আপাদমস্তক সৎ, গণমুখী কর্মচঞ্চল, দক্ষ ও উন্নয়ন কর্মকান্ডে সহজ সরল নিরাবরণ জীবনে মানুষের হৃদয় জয় করে হাঁটছেন। শনিবার রাতে হেয়ার রোডের  সরকারি বাসভবনে তার সঙ্গে কথা হচ্ছিল নানা বিষয়ে। জীবনটাই তার রোমাঞ্চকর সংগ্রাম ও অলৌকিকভাবে মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে আসার। ৫০ দশকে সুনামগঞ্জ জেলার দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার অবহেলিত ডুংরিয়া গ্রামে প্রতি বছরের ভয়াবহ কলেরা রোগে আক্রান্ত হয়ে যখন তার দুই ভাই ও এক বোন মারা যান তখন স্নেহময়ী মা তাকে নিয়ে ছাতকের বাপের বাড়ি চলে যান। সেই সময় প্রতি বছর কলেরায় মানুষের করুণ মৃত্যু তার হৃদয়কে এতটাই আলোড়িত করেছিল যে প্রশাসনিক কর্মজীবনে তিনি যেমন গ্রামের মানুষের জন্য কাজ করেছেন তেমনি এখনো সেই ধারা অব্যাহত রেখেছেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার পরিকল্পনামন্ত্রী হিসেবে তিনি তার নির্বাচনী এলাকার দুই উপজেলা দক্ষিণ সুনামগঞ্জ ও জগন্নাথপুরে ৮ হাজার করে ডিপটিউবওয়েল ও আধুনিক পাকা টয়লেট নির্মাণের প্রকল্প বাস্তবায়ন শুরু করেছেন। ১০০ কোটি টাকার এই প্রকল্প শেখ হাসিনা অনুমোদন দেওয়ার পরে ইতিমধ্যে দুই হাজার ডিপটিউবওয়েল ও পাকা টয়লেটের কাজ শেষ করেছেন। এতে করে প্রতি পাঁচ পরিবার একটি করে পাকা টয়লেট ও একটি ডিপটিউবওয়েল পাচ্ছেন। সম্প্রতি সুনামগঞ্জে সব স্তরের মানুষ সেখানে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের পর তাকে উষ্ণ সংবর্ধনা দেন। সংসদ সদস্যদের নিয়ে তিনি জেলাজুড়ে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকা-ে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কাজ শুরু হয়েছে। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ হচ্ছে। ছাতক থেকে সুনামগঞ্জ জেলা সদরে রেললাইন যাচ্ছে। সুনামগঞ্জ থেকে ধর্মপাশা সড়ক যোগাযোগ ফ্লাইওভারসহ হচ্ছে। রানীগঞ্জ সেতু, দোয়ারাবাজার মুক্তিযুদ্ধ সড়ক, দিরাই শাল্লা আজমিরিগঞ্জ সড়ক, ঢাকা সিলেট মহাসড়ক এবং সিলেট সুনামগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কসহ ব্যাপক উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ হচ্ছে। সুনামগঞ্জের সুরমা নদীর ওপর ধারার গাঁওয়ে আরেকটি সেতু হচ্ছে। অনেক পরিকল্পনা জানালেন এবং তার কর্মতৎপরতা ও সুনামগঞ্জবাসীর আশা-আকাক্সক্ষা এবং জেলার এমপিদের প্রত্যাশা, তাদের দৌড়ঝাঁপ ও সহযোগিতার কথাও উল্লেখ করলেন।

এম এ মান্নান জানান, ডুংরিয়ার মতো পশ্চাৎপদ গ্রাম থেকে লেখাপড়া করে তার এই উঠে আসার পিছনে তার মায়ের অদম্য উৎসাহ ও সহযোগিতা কাজ করেছে। শুকনো মৌসুমে গ্রামের বাড়ি থেকে আড়াই তিন মাইল হেঁটে আর বর্ষায় নৌকায় করে জয়কলসের জুনিগাঁও জুনিয়র হাইস্কুলে লেখাপড়া করতে যেতেন। ৫৭ সালে জেলা সদরের জুবিলি স্কুলে ভর্তি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেখেন পশ্চিম পাকিস্তানের এয়ার ফোর্সের স্কুলে ছাত্র ভর্তির বিজ্ঞাপন। তিনি আবেদন করেন। তখন সিলেট এমসি কলেজে সে অঞ্চলের আবেদনকারীদের পরীক্ষা নেওয়া হতো। তিনি তখনকার যোগাযোগ ব্যবস্থার চরম দুরবস্তার মধ্যে সারাদিনে সিলেট পৌঁছলেন। লিখিত পরীক্ষা দিলেন। ফলাফল দেখে সবাই চমকে গেলেন। তিনি এ অঞ্চল থেকে একমাত্র সুযোগ পেলেন। পরে মেডিকেল চেকআপ ও ভাইভা দিতে গিয়ে একজন ব্রিটিশ টিচার তাকে প্রশ্ন করছেন আর তিনি বাংলায় আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে জবাব দিচ্ছেন। আরেকজন সেটি তর্জমা করে সেই শিক্ষককে বলছেন। ব্রিটিশ পরীক্ষক তার জবাবে সন্তুষ্ট হলে সেখানেও তিনি উতরে গেলেন। সহজ সরল মান্নান বলেন, সেই সময় গ্রাম থেকে আসা স্কুলছাত্র ইংরেজিতে কথা বলতে পারতাম না। পূর্ব পাকিস্তান থেকে ১২ জন ছাত্রের মধ্যে তিনিও টিকলেন। কিন্তু যখন এয়ারফোর্সে বিমানে করে তাদের নিয়ে যাওয়া হবে তখন তাদের চারজনকে তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হলো। তিনি জেদ ধরলেন যেভাবেই হোক এই বঞ্চনা তিনি মেনে নেবেন না। তখন শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক গভর্নর। থাকেন বর্তমান রাষ্ট্রপতি ভবনে। তিনি তার কাছে সেই কিশোর বয়সে দেখা করতে গেলে গেটের সামরিক কর্মকর্তারা জানান এভাবে তিনি দেখা করতে পারবেন না। তবে তারা তার বিষয়টি লিখে নেন এবং গভর্নরকে অবহিত করবেন বলে জানান। এদিকে অন্য ছাত্ররা তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী আতাউর রহমান খানকে অবহিত করেন। তিনি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে জানালে তিনি সবার যাওয়া নিশ্চিত করেন। আনন্দের সঙ্গে পরদিন তারা ১২ জন বাঙালি ছাত্র এয়ারফোর্সের মালবাহী ফ্রেইটার বিমানে ঢাকা কলকাতা দিল্লি হয়ে লাহোর যান ১২ ঘণ্টায়। সেই স্কুল থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে পাস করলেও চোখের সমস্যা দেখা দেওয়ায় এয়ার ফোর্সে আর সুযোগ পাননি।

ঢাকায় ফিরে এসে এলাকার কাউকেও পাননি যে সহযোগিতা পাবেন। আত্মীয়স্বজন দূরে থাক। কিন্তু হাল ছাড়েননি। তার ভাষায় প্রাইভেটে আইএ পাস করেন। এমনকি এইচএসসিতে ভালো রেজাল্ট করার পরেও তার বিশ্ববিদ্যালয় বা কোনো কলেজে ভর্তি হওয়া হয়নি। প্রাইভেটেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে কৃতিত্বের সঙ্গে বিএ পাস করেন। সেই সময় বিভিন্ন সংস্থায় চাকরি করে সততার সঙ্গে জীবিকা নির্বাহ করেন। তিনি ৬৬ সালে কেয়ারে চাকরি করতেন। সেই সময় ২ ফেব্রুয়ারি বুধবার পিআইএর রাশিয়ান হেলিকপ্টারে কুষ্টিয়া যাচ্ছিলেন। ফরিদপুরের লাগোয়া সোনাপুর গ্রামে হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়। ২১ জন যাত্রী, দুজন পাইলট ও একজন স্টুয়ার্ট সব মিলিয়ে ২৪ জন ছিলেন। কী বিস্ময়কর অলৌকিক ঘটনা। দুর্ঘটনাস্থলে ২৩ জনই পুড়ে মারা গেলেও তিনি প্রাণে বেঁচে যান! পরে জানা জায় উড়ন্ত শকুন বা চিলের সঙ্গে আঘাত লেগে হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়েছিল। গোটা জীবনটাই তার বিস্ময়কর এক যোদ্ধার। এম এ মান্নান দেশ ও মানুষের জন্য নিবেদিত প্রাণ হয়ে সততার সঙ্গে নিরলস কাজ করছেন। নিরহংকারী নির্লোভ গণমুখী মানুষটি তার দরজা মানুষের জন্য সব সময় খোলা রাখেন। মানসিক ও শারীরিকভাবেও তিনি দিনরাত পরিশ্রম করার প্রচন্ড শক্তি রাখেন। যাক সেই ৭০ সালে সিএসপি পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করেন। তার চাকরির বয়স ২৫ বছর পার হতে মাত্র কিছুদিন বাকি। সেই সিএসপি পরীক্ষায় গোটা পাকিস্তানের মধ্যে ১৩তম স্থান ও পূর্বপাকিস্তানের মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করেন। এতে চারদিকে বিষয়টি চমকে ওঠার মতো খবর হয়ে ওঠে। ফকিরাপুলের জীর্ণশীর্ণ একটি মেসে তখন থাকতেন। গণমাধ্যম থেকে সেই সময় পরীক্ষার্থী এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষক তাকে খুঁজে বের করেন। পরীক্ষার ফলাফল দিতে দিতে স্বাধীনতা সংগ্রামের উত্তাল একাত্তর চলে আসে। পাকিস্তান সরকার অক্টোবর মাসে তাকে চাকরিতে গিয়ে জয়েন্ট করতে টেলিগ্রাম দিলে তিনি সেখানেও যোগদান করেননি। মুক্তিযুদ্ধেও আর যাওয়া হয়নি। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তিনি তার এই বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন অস্থির হন। তার সঙ্গে যারা সেই সিএসপি অফিসার হয়ে চাকরিতে যাননি তাদেরও একই অবস্থা। বঙ্গবন্ধু তখন বর্তমান যমুনায়ও বিকালে বসতেন। একদিন তিনি বিকাল ৪টায় বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের সপ্তাহ দুয়েক পর দেখা করতে যান। বিকাল ৪টা থেকে অনেক দর্শনার্থীর সঙ্গে টানা রাত ১২টা পর্যন্ত বসে থাকেন। বর্তমান স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর পিতা রফিক উল্লাহ চৌধুরী তখন বঙ্গবন্ধুর একান্ত সচিব। রাত ১২টায় তিনি বেরিয়ে যাওয়ার সময় শেষ দর্শনার্থী হিসেবে তাকে ওপরে যেতে বললেন। তিনি যখন বঙ্গবন্ধুর কক্ষে প্রবেশ করলেন তখন সেখানে তার রাজনৈতিক সচিব তোফায়েল আহমেদ ও নোয়াখালীর এমপি নুরুল হক উপস্থিত ছিলেন। বঙ্গবন্ধু এম এ মান্নানকে জিজ্ঞাসা করলেন তুমি কে কী চাও? জবাবে এম এ মান্নান তিন মিনিটে তার বিষয়টি উত্থাপন করে বললেন, আমি আমার চাকরিটি চাইছি। বঙ্গবন্ধু তাৎক্ষণিক তার বক্তব্যের যৌক্তিকতাকে গ্রহণ করে তাদের সবাইকে চাকরিতে বহাল করতে নির্দেশ দেন। কিন্তু প্রশাসনের অভ্যন্তরে একটি অংশ আমলাতন্ত্রের দীর্ঘসূত্রিতায় ফেলে দেয়। তাদেরও বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করার সুযোগ ছিল সীমিত। শেষ পর্যন্ত ৭৪ সালে তাদেরকে চাকরিতে নেওয়া হলেও বঙ্গবন্ধু হত্যার পর নানা হয়রানির শিকার হতে হয়।

৮৬ সালে শেখ হাসিনা যখন সংসদে বিরোধী দলের নেতা তখন এরশাদের সামরিক শাসন। এম এ মান্নান ময়মনসিংহের জেলা প্রশাসক। সাবেক আইজিপি মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী পুলিশ সুপার। শেখ হাসিনা ময়মনসিংহ সফরে যাচ্ছেন। মন্ত্রীর মর্যাদায় বিরোধীদলীয় নেতাকে পর্যাপ্ত হাউস গার্ডসহ প্রয়োজনীয় প্রটোকল দেওয়ার কথা থাকলেও আগের দিন ঢাকা থেকে তাকে নির্দেশ দেওয়া হয় সেটি যেন পর্যাপ্ত দেওয়া না হয়। পুলিশ সুপার ছুটিতে চলে যান। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফয়েজ আহমদকে নিয়ে এম এ মান্নান সর্বোচ্চ প্রটোকল দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। বঙ্গবন্ধুর প্রতি তার কৃতজ্ঞতা বোধ সেদিন তাকে এই সাহস দিয়েছিল। বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনাকে ১৮ জন হাউস গার্ডসহ সর্বোচ্চ প্রটোকল দেওয়া হয়। শেখ হাসিনা হালুয়া ঘাটে গিয়েছিলেন। রাজনৈতিক সভা করতে। ফিরে আসার সময় রাত ১২টায় তুমুল বৃষ্টির মধ্যে একটি জুট মিলের শ্রমিকরা তাদের বেতন না পাওয়ায় বিক্ষোভ করে এবং ফেরি সরিয়ে নেয়। তিনি খবর পেয়ে ঝড় বৃষ্টির মধ্যে সেখানে ছুটে যান। শ্রমিকরা তাকে ভালোবাসতেন গরিব মানুষদের সঙ্গে তার নিবিড় যোগাযোগের কারণে। কারণ তিনি যেখানেই চাকরি করতে যেতেন গরিব মানুষদের সুখ-দুঃখের সাথী হতেন। তিনি শ্রমিকদের বললেন, ফেরিতে বিরোধীদলীয় নেত্রীকে আসতে দাও। কালকেই তোমাদের বেতন ভাতা পেয়ে যাবে। তারা আস্বস্ত হয়ে অবরোধ প্রত্যাহার করে। তিনি শেখ হাসিনাকে সার্কিট হাউসে নিয়ে এসে রাত ১টায় ঘরে ফেরেন। সকালে নাস্তা খাওয়ার সময় শেখ হাসিনা তাকে জিজ্ঞেস করেন আপনি শ্রমিকদের বেতন দেওয়ার যে ওয়াদা করেছেন সেটি কীভাবে রক্ষা করবেন? কত টাকা? উত্তরে তিনি জানালেন, আড়াই কোটি টাকার মতো তাদের বেতন বকেয়া। তখন বিজেএমসির চেয়ারম্যান ছিলেন সাবেক সচিব মোফাজ্জল করিম। তার সঙ্গে যোগাযোগ করে সেদিন এম এ মান্নান শ্রমিকদের পাওনা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন। এম এ মান্নান জানান, সেদিন তিনি শেখ হাসিনাকে বলেছিলেন, ‘আমি আপনার সঙ্গে কাজ করতে চাই’। শেখ হাসিনা জানতে চেয়েছিলেন সেটি কীভাবে? তিনি বলেছিলেন আপনি চাইলে আপনার একান্ত সচিব করে নিতে পারবেন। তখন শেখ হাসিনা বলেছিলেন, প্রশাসনে দায়িত্বের সঙ্গে কাজ করতে থাকেন। এই দিন থাকবে না। একদিন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসবে। তখন আমি আপনাকে খুঁজে নেব। এখন চাকরির ঝুঁকি নেওয়ার প্রয়োজন নেই। অভিজ্ঞতা আরও অর্জন করেন। ৯৬ সালের নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার আবু হেনা, এম এ মান্নানকে অতিরিক্ত সচিব হিসেবে নির্বাচন কমিশনে নিয়ে গেলে আওয়ামী লীগ নেতা আবদুস সামাদ আজাদ ও তোফায়েল আহমেদের সঙ্গে তার নিয়মিত যোগাযোগ ছিল। বেশি ছিল সামাদ আজাদের সঙ্গে। শেখ হাসিনা জানতেন সেই সময় তিনি আইন ও বিধি-বিধানের মধ্যে কতটা সহযোগিতা করেছেন। আওয়ামী লীগ শাসন আমলে তিনি জেনেভায় নিয়োগ পেয়ে চলে যান। কিন্তু ২০০১ সালের নির্বাচনের সময় প্রধান নির্বাচন কমিশনার আবু সাঈদ তাকে সচিব করে নিতে চাইলে তাকে দেশে আনা হয়। কিন্তু বিএনপি মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়া বিবৃতি দিয়ে প্রতিবাদ জানালে তাকে আর সেখানে নেওয়া হয়নি। পরবর্তিতে বিসিক চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি চাকরি থেকে      অবসর নেন। বিএনপি-জামায়াত শাসন আমলে আবদুস সামাদ আজাদের মৃত্যুতে তার আসন শূন্য হলে তিনি সেখানে উপনির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়ে শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করেন। শেখ হাসিনা জানান, তার দল নির্বাচন বয়কট করছে। তবে তিনি যদি নির্বাচন করেন তাতে তার আপত্তি নেই এবং জেলা আওয়ামী লীগকে সহযোগিতা করতে বলবেন। সেই উপনির্বাচনে জেলা আওয়ামী লীগ তাকে সহযোগিতা করেনি। মাত্র অল্প ভোটে পরাজিত হয়ে তিনি শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করে বিস্তারিত জানান। পরে আনুষ্ঠানিকভাবে আওয়ামী লীগে যোগদান করেন। ২০০৬ সালের নির্বাচনেও তিনি মনোনয়ন পেয়েছিলেন। পরে সে নির্বাচন আওয়ামী লীগ বর্জন করে এবং বাতিল হয়। ১/১১ এর পর ২০০৮ সালের নির্বাচনে শেখ হাসিনা তাকে মনোনয়ন দেন। তিনি বিজয়ী হয়ে আসেন। আবুল মাল আবদুল মুহিত অর্থমন্ত্রী থাকা কালে তিনি অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী হন। এবার পরিকল্পনামন্ত্রী হিসেবে শুরু থেকেই দায়িত্ব পালন করছেন। এম এ মান্নান জানান, কর্ণফুলী টানেলের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে আগামীতে পদ্মাসহ নানা জায়গায় টানেল নির্মাণের পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। তিনি জানান, পদ্মা সেতুর কাজ এই সর্বনাশা নদীর গতি প্রকৃতির বৈরিতার কারণে শেষ হতে বিলম্ব হলেও শেখ হাসিনার গৃহীত সব মেগা প্রকল্প ২০২৪ সালের মধ্যেই শেষ হবে। তিনি জানান, সেতু নির্মাণে নদীর গতি পথ অনেক সময় বাধাগ্রস্ত হয়। পরিবেশ বিপর্যয় হয়। সেটিও তারা বিচার-বিবেচনা করছেন। যমুনা নদীর ওপর তৃতীয় যমুনা সেতু হবে আগামীতে।

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা