শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

এম এ মান্নান এক বিস্ময়কর যোদ্ধার জীবন

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
এম এ মান্নান এক বিস্ময়কর যোদ্ধার জীবন

ছেলেবেলা থেকে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের জীবন বিস্ময়কর ঘটনাবহুল। আপাদমস্তক সৎ, গণমুখী কর্মচঞ্চল, দক্ষ ও উন্নয়ন কর্মকান্ডে সহজ সরল নিরাবরণ জীবনে মানুষের হৃদয় জয় করে হাঁটছেন। শনিবার রাতে হেয়ার রোডের  সরকারি বাসভবনে তার সঙ্গে কথা হচ্ছিল নানা বিষয়ে। জীবনটাই তার রোমাঞ্চকর সংগ্রাম ও অলৌকিকভাবে মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে আসার। ৫০ দশকে সুনামগঞ্জ জেলার দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার অবহেলিত ডুংরিয়া গ্রামে প্রতি বছরের ভয়াবহ কলেরা রোগে আক্রান্ত হয়ে যখন তার দুই ভাই ও এক বোন মারা যান তখন স্নেহময়ী মা তাকে নিয়ে ছাতকের বাপের বাড়ি চলে যান। সেই সময় প্রতি বছর কলেরায় মানুষের করুণ মৃত্যু তার হৃদয়কে এতটাই আলোড়িত করেছিল যে প্রশাসনিক কর্মজীবনে তিনি যেমন গ্রামের মানুষের জন্য কাজ করেছেন তেমনি এখনো সেই ধারা অব্যাহত রেখেছেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার পরিকল্পনামন্ত্রী হিসেবে তিনি তার নির্বাচনী এলাকার দুই উপজেলা দক্ষিণ সুনামগঞ্জ ও জগন্নাথপুরে ৮ হাজার করে ডিপটিউবওয়েল ও আধুনিক পাকা টয়লেট নির্মাণের প্রকল্প বাস্তবায়ন শুরু করেছেন। ১০০ কোটি টাকার এই প্রকল্প শেখ হাসিনা অনুমোদন দেওয়ার পরে ইতিমধ্যে দুই হাজার ডিপটিউবওয়েল ও পাকা টয়লেটের কাজ শেষ করেছেন। এতে করে প্রতি পাঁচ পরিবার একটি করে পাকা টয়লেট ও একটি ডিপটিউবওয়েল পাচ্ছেন। সম্প্রতি সুনামগঞ্জে সব স্তরের মানুষ সেখানে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের পর তাকে উষ্ণ সংবর্ধনা দেন। সংসদ সদস্যদের নিয়ে তিনি জেলাজুড়ে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকা-ে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কাজ শুরু হয়েছে। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ হচ্ছে। ছাতক থেকে সুনামগঞ্জ জেলা সদরে রেললাইন যাচ্ছে। সুনামগঞ্জ থেকে ধর্মপাশা সড়ক যোগাযোগ ফ্লাইওভারসহ হচ্ছে। রানীগঞ্জ সেতু, দোয়ারাবাজার মুক্তিযুদ্ধ সড়ক, দিরাই শাল্লা আজমিরিগঞ্জ সড়ক, ঢাকা সিলেট মহাসড়ক এবং সিলেট সুনামগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কসহ ব্যাপক উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ হচ্ছে। সুনামগঞ্জের সুরমা নদীর ওপর ধারার গাঁওয়ে আরেকটি সেতু হচ্ছে। অনেক পরিকল্পনা জানালেন এবং তার কর্মতৎপরতা ও সুনামগঞ্জবাসীর আশা-আকাক্সক্ষা এবং জেলার এমপিদের প্রত্যাশা, তাদের দৌড়ঝাঁপ ও সহযোগিতার কথাও উল্লেখ করলেন।

এম এ মান্নান জানান, ডুংরিয়ার মতো পশ্চাৎপদ গ্রাম থেকে লেখাপড়া করে তার এই উঠে আসার পিছনে তার মায়ের অদম্য উৎসাহ ও সহযোগিতা কাজ করেছে। শুকনো মৌসুমে গ্রামের বাড়ি থেকে আড়াই তিন মাইল হেঁটে আর বর্ষায় নৌকায় করে জয়কলসের জুনিগাঁও জুনিয়র হাইস্কুলে লেখাপড়া করতে যেতেন। ৫৭ সালে জেলা সদরের জুবিলি স্কুলে ভর্তি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেখেন পশ্চিম পাকিস্তানের এয়ার ফোর্সের স্কুলে ছাত্র ভর্তির বিজ্ঞাপন। তিনি আবেদন করেন। তখন সিলেট এমসি কলেজে সে অঞ্চলের আবেদনকারীদের পরীক্ষা নেওয়া হতো। তিনি তখনকার যোগাযোগ ব্যবস্থার চরম দুরবস্তার মধ্যে সারাদিনে সিলেট পৌঁছলেন। লিখিত পরীক্ষা দিলেন। ফলাফল দেখে সবাই চমকে গেলেন। তিনি এ অঞ্চল থেকে একমাত্র সুযোগ পেলেন। পরে মেডিকেল চেকআপ ও ভাইভা দিতে গিয়ে একজন ব্রিটিশ টিচার তাকে প্রশ্ন করছেন আর তিনি বাংলায় আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে জবাব দিচ্ছেন। আরেকজন সেটি তর্জমা করে সেই শিক্ষককে বলছেন। ব্রিটিশ পরীক্ষক তার জবাবে সন্তুষ্ট হলে সেখানেও তিনি উতরে গেলেন। সহজ সরল মান্নান বলেন, সেই সময় গ্রাম থেকে আসা স্কুলছাত্র ইংরেজিতে কথা বলতে পারতাম না। পূর্ব পাকিস্তান থেকে ১২ জন ছাত্রের মধ্যে তিনিও টিকলেন। কিন্তু যখন এয়ারফোর্সে বিমানে করে তাদের নিয়ে যাওয়া হবে তখন তাদের চারজনকে তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হলো। তিনি জেদ ধরলেন যেভাবেই হোক এই বঞ্চনা তিনি মেনে নেবেন না। তখন শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক গভর্নর। থাকেন বর্তমান রাষ্ট্রপতি ভবনে। তিনি তার কাছে সেই কিশোর বয়সে দেখা করতে গেলে গেটের সামরিক কর্মকর্তারা জানান এভাবে তিনি দেখা করতে পারবেন না। তবে তারা তার বিষয়টি লিখে নেন এবং গভর্নরকে অবহিত করবেন বলে জানান। এদিকে অন্য ছাত্ররা তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী আতাউর রহমান খানকে অবহিত করেন। তিনি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে জানালে তিনি সবার যাওয়া নিশ্চিত করেন। আনন্দের সঙ্গে পরদিন তারা ১২ জন বাঙালি ছাত্র এয়ারফোর্সের মালবাহী ফ্রেইটার বিমানে ঢাকা কলকাতা দিল্লি হয়ে লাহোর যান ১২ ঘণ্টায়। সেই স্কুল থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে পাস করলেও চোখের সমস্যা দেখা দেওয়ায় এয়ার ফোর্সে আর সুযোগ পাননি।

ঢাকায় ফিরে এসে এলাকার কাউকেও পাননি যে সহযোগিতা পাবেন। আত্মীয়স্বজন দূরে থাক। কিন্তু হাল ছাড়েননি। তার ভাষায় প্রাইভেটে আইএ পাস করেন। এমনকি এইচএসসিতে ভালো রেজাল্ট করার পরেও তার বিশ্ববিদ্যালয় বা কোনো কলেজে ভর্তি হওয়া হয়নি। প্রাইভেটেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে কৃতিত্বের সঙ্গে বিএ পাস করেন। সেই সময় বিভিন্ন সংস্থায় চাকরি করে সততার সঙ্গে জীবিকা নির্বাহ করেন। তিনি ৬৬ সালে কেয়ারে চাকরি করতেন। সেই সময় ২ ফেব্রুয়ারি বুধবার পিআইএর রাশিয়ান হেলিকপ্টারে কুষ্টিয়া যাচ্ছিলেন। ফরিদপুরের লাগোয়া সোনাপুর গ্রামে হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়। ২১ জন যাত্রী, দুজন পাইলট ও একজন স্টুয়ার্ট সব মিলিয়ে ২৪ জন ছিলেন। কী বিস্ময়কর অলৌকিক ঘটনা। দুর্ঘটনাস্থলে ২৩ জনই পুড়ে মারা গেলেও তিনি প্রাণে বেঁচে যান! পরে জানা জায় উড়ন্ত শকুন বা চিলের সঙ্গে আঘাত লেগে হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়েছিল। গোটা জীবনটাই তার বিস্ময়কর এক যোদ্ধার। এম এ মান্নান দেশ ও মানুষের জন্য নিবেদিত প্রাণ হয়ে সততার সঙ্গে নিরলস কাজ করছেন। নিরহংকারী নির্লোভ গণমুখী মানুষটি তার দরজা মানুষের জন্য সব সময় খোলা রাখেন। মানসিক ও শারীরিকভাবেও তিনি দিনরাত পরিশ্রম করার প্রচন্ড শক্তি রাখেন। যাক সেই ৭০ সালে সিএসপি পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করেন। তার চাকরির বয়স ২৫ বছর পার হতে মাত্র কিছুদিন বাকি। সেই সিএসপি পরীক্ষায় গোটা পাকিস্তানের মধ্যে ১৩তম স্থান ও পূর্বপাকিস্তানের মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করেন। এতে চারদিকে বিষয়টি চমকে ওঠার মতো খবর হয়ে ওঠে। ফকিরাপুলের জীর্ণশীর্ণ একটি মেসে তখন থাকতেন। গণমাধ্যম থেকে সেই সময় পরীক্ষার্থী এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষক তাকে খুঁজে বের করেন। পরীক্ষার ফলাফল দিতে দিতে স্বাধীনতা সংগ্রামের উত্তাল একাত্তর চলে আসে। পাকিস্তান সরকার অক্টোবর মাসে তাকে চাকরিতে গিয়ে জয়েন্ট করতে টেলিগ্রাম দিলে তিনি সেখানেও যোগদান করেননি। মুক্তিযুদ্ধেও আর যাওয়া হয়নি। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তিনি তার এই বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন অস্থির হন। তার সঙ্গে যারা সেই সিএসপি অফিসার হয়ে চাকরিতে যাননি তাদেরও একই অবস্থা। বঙ্গবন্ধু তখন বর্তমান যমুনায়ও বিকালে বসতেন। একদিন তিনি বিকাল ৪টায় বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের সপ্তাহ দুয়েক পর দেখা করতে যান। বিকাল ৪টা থেকে অনেক দর্শনার্থীর সঙ্গে টানা রাত ১২টা পর্যন্ত বসে থাকেন। বর্তমান স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর পিতা রফিক উল্লাহ চৌধুরী তখন বঙ্গবন্ধুর একান্ত সচিব। রাত ১২টায় তিনি বেরিয়ে যাওয়ার সময় শেষ দর্শনার্থী হিসেবে তাকে ওপরে যেতে বললেন। তিনি যখন বঙ্গবন্ধুর কক্ষে প্রবেশ করলেন তখন সেখানে তার রাজনৈতিক সচিব তোফায়েল আহমেদ ও নোয়াখালীর এমপি নুরুল হক উপস্থিত ছিলেন। বঙ্গবন্ধু এম এ মান্নানকে জিজ্ঞাসা করলেন তুমি কে কী চাও? জবাবে এম এ মান্নান তিন মিনিটে তার বিষয়টি উত্থাপন করে বললেন, আমি আমার চাকরিটি চাইছি। বঙ্গবন্ধু তাৎক্ষণিক তার বক্তব্যের যৌক্তিকতাকে গ্রহণ করে তাদের সবাইকে চাকরিতে বহাল করতে নির্দেশ দেন। কিন্তু প্রশাসনের অভ্যন্তরে একটি অংশ আমলাতন্ত্রের দীর্ঘসূত্রিতায় ফেলে দেয়। তাদেরও বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করার সুযোগ ছিল সীমিত। শেষ পর্যন্ত ৭৪ সালে তাদেরকে চাকরিতে নেওয়া হলেও বঙ্গবন্ধু হত্যার পর নানা হয়রানির শিকার হতে হয়।

৮৬ সালে শেখ হাসিনা যখন সংসদে বিরোধী দলের নেতা তখন এরশাদের সামরিক শাসন। এম এ মান্নান ময়মনসিংহের জেলা প্রশাসক। সাবেক আইজিপি মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী পুলিশ সুপার। শেখ হাসিনা ময়মনসিংহ সফরে যাচ্ছেন। মন্ত্রীর মর্যাদায় বিরোধীদলীয় নেতাকে পর্যাপ্ত হাউস গার্ডসহ প্রয়োজনীয় প্রটোকল দেওয়ার কথা থাকলেও আগের দিন ঢাকা থেকে তাকে নির্দেশ দেওয়া হয় সেটি যেন পর্যাপ্ত দেওয়া না হয়। পুলিশ সুপার ছুটিতে চলে যান। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফয়েজ আহমদকে নিয়ে এম এ মান্নান সর্বোচ্চ প্রটোকল দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। বঙ্গবন্ধুর প্রতি তার কৃতজ্ঞতা বোধ সেদিন তাকে এই সাহস দিয়েছিল। বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনাকে ১৮ জন হাউস গার্ডসহ সর্বোচ্চ প্রটোকল দেওয়া হয়। শেখ হাসিনা হালুয়া ঘাটে গিয়েছিলেন। রাজনৈতিক সভা করতে। ফিরে আসার সময় রাত ১২টায় তুমুল বৃষ্টির মধ্যে একটি জুট মিলের শ্রমিকরা তাদের বেতন না পাওয়ায় বিক্ষোভ করে এবং ফেরি সরিয়ে নেয়। তিনি খবর পেয়ে ঝড় বৃষ্টির মধ্যে সেখানে ছুটে যান। শ্রমিকরা তাকে ভালোবাসতেন গরিব মানুষদের সঙ্গে তার নিবিড় যোগাযোগের কারণে। কারণ তিনি যেখানেই চাকরি করতে যেতেন গরিব মানুষদের সুখ-দুঃখের সাথী হতেন। তিনি শ্রমিকদের বললেন, ফেরিতে বিরোধীদলীয় নেত্রীকে আসতে দাও। কালকেই তোমাদের বেতন ভাতা পেয়ে যাবে। তারা আস্বস্ত হয়ে অবরোধ প্রত্যাহার করে। তিনি শেখ হাসিনাকে সার্কিট হাউসে নিয়ে এসে রাত ১টায় ঘরে ফেরেন। সকালে নাস্তা খাওয়ার সময় শেখ হাসিনা তাকে জিজ্ঞেস করেন আপনি শ্রমিকদের বেতন দেওয়ার যে ওয়াদা করেছেন সেটি কীভাবে রক্ষা করবেন? কত টাকা? উত্তরে তিনি জানালেন, আড়াই কোটি টাকার মতো তাদের বেতন বকেয়া। তখন বিজেএমসির চেয়ারম্যান ছিলেন সাবেক সচিব মোফাজ্জল করিম। তার সঙ্গে যোগাযোগ করে সেদিন এম এ মান্নান শ্রমিকদের পাওনা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন। এম এ মান্নান জানান, সেদিন তিনি শেখ হাসিনাকে বলেছিলেন, ‘আমি আপনার সঙ্গে কাজ করতে চাই’। শেখ হাসিনা জানতে চেয়েছিলেন সেটি কীভাবে? তিনি বলেছিলেন আপনি চাইলে আপনার একান্ত সচিব করে নিতে পারবেন। তখন শেখ হাসিনা বলেছিলেন, প্রশাসনে দায়িত্বের সঙ্গে কাজ করতে থাকেন। এই দিন থাকবে না। একদিন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসবে। তখন আমি আপনাকে খুঁজে নেব। এখন চাকরির ঝুঁকি নেওয়ার প্রয়োজন নেই। অভিজ্ঞতা আরও অর্জন করেন। ৯৬ সালের নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার আবু হেনা, এম এ মান্নানকে অতিরিক্ত সচিব হিসেবে নির্বাচন কমিশনে নিয়ে গেলে আওয়ামী লীগ নেতা আবদুস সামাদ আজাদ ও তোফায়েল আহমেদের সঙ্গে তার নিয়মিত যোগাযোগ ছিল। বেশি ছিল সামাদ আজাদের সঙ্গে। শেখ হাসিনা জানতেন সেই সময় তিনি আইন ও বিধি-বিধানের মধ্যে কতটা সহযোগিতা করেছেন। আওয়ামী লীগ শাসন আমলে তিনি জেনেভায় নিয়োগ পেয়ে চলে যান। কিন্তু ২০০১ সালের নির্বাচনের সময় প্রধান নির্বাচন কমিশনার আবু সাঈদ তাকে সচিব করে নিতে চাইলে তাকে দেশে আনা হয়। কিন্তু বিএনপি মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়া বিবৃতি দিয়ে প্রতিবাদ জানালে তাকে আর সেখানে নেওয়া হয়নি। পরবর্তিতে বিসিক চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি চাকরি থেকে      অবসর নেন। বিএনপি-জামায়াত শাসন আমলে আবদুস সামাদ আজাদের মৃত্যুতে তার আসন শূন্য হলে তিনি সেখানে উপনির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়ে শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করেন। শেখ হাসিনা জানান, তার দল নির্বাচন বয়কট করছে। তবে তিনি যদি নির্বাচন করেন তাতে তার আপত্তি নেই এবং জেলা আওয়ামী লীগকে সহযোগিতা করতে বলবেন। সেই উপনির্বাচনে জেলা আওয়ামী লীগ তাকে সহযোগিতা করেনি। মাত্র অল্প ভোটে পরাজিত হয়ে তিনি শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করে বিস্তারিত জানান। পরে আনুষ্ঠানিকভাবে আওয়ামী লীগে যোগদান করেন। ২০০৬ সালের নির্বাচনেও তিনি মনোনয়ন পেয়েছিলেন। পরে সে নির্বাচন আওয়ামী লীগ বর্জন করে এবং বাতিল হয়। ১/১১ এর পর ২০০৮ সালের নির্বাচনে শেখ হাসিনা তাকে মনোনয়ন দেন। তিনি বিজয়ী হয়ে আসেন। আবুল মাল আবদুল মুহিত অর্থমন্ত্রী থাকা কালে তিনি অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী হন। এবার পরিকল্পনামন্ত্রী হিসেবে শুরু থেকেই দায়িত্ব পালন করছেন। এম এ মান্নান জানান, কর্ণফুলী টানেলের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে আগামীতে পদ্মাসহ নানা জায়গায় টানেল নির্মাণের পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। তিনি জানান, পদ্মা সেতুর কাজ এই সর্বনাশা নদীর গতি প্রকৃতির বৈরিতার কারণে শেষ হতে বিলম্ব হলেও শেখ হাসিনার গৃহীত সব মেগা প্রকল্প ২০২৪ সালের মধ্যেই শেষ হবে। তিনি জানান, সেতু নির্মাণে নদীর গতি পথ অনেক সময় বাধাগ্রস্ত হয়। পরিবেশ বিপর্যয় হয়। সেটিও তারা বিচার-বিবেচনা করছেন। যমুনা নদীর ওপর তৃতীয় যমুনা সেতু হবে আগামীতে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম