শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

এম এ মান্নান এক বিস্ময়কর যোদ্ধার জীবন

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
এম এ মান্নান এক বিস্ময়কর যোদ্ধার জীবন

ছেলেবেলা থেকে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের জীবন বিস্ময়কর ঘটনাবহুল। আপাদমস্তক সৎ, গণমুখী কর্মচঞ্চল, দক্ষ ও উন্নয়ন কর্মকান্ডে সহজ সরল নিরাবরণ জীবনে মানুষের হৃদয় জয় করে হাঁটছেন। শনিবার রাতে হেয়ার রোডের  সরকারি বাসভবনে তার সঙ্গে কথা হচ্ছিল নানা বিষয়ে। জীবনটাই তার রোমাঞ্চকর সংগ্রাম ও অলৌকিকভাবে মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে আসার। ৫০ দশকে সুনামগঞ্জ জেলার দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার অবহেলিত ডুংরিয়া গ্রামে প্রতি বছরের ভয়াবহ কলেরা রোগে আক্রান্ত হয়ে যখন তার দুই ভাই ও এক বোন মারা যান তখন স্নেহময়ী মা তাকে নিয়ে ছাতকের বাপের বাড়ি চলে যান। সেই সময় প্রতি বছর কলেরায় মানুষের করুণ মৃত্যু তার হৃদয়কে এতটাই আলোড়িত করেছিল যে প্রশাসনিক কর্মজীবনে তিনি যেমন গ্রামের মানুষের জন্য কাজ করেছেন তেমনি এখনো সেই ধারা অব্যাহত রেখেছেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার পরিকল্পনামন্ত্রী হিসেবে তিনি তার নির্বাচনী এলাকার দুই উপজেলা দক্ষিণ সুনামগঞ্জ ও জগন্নাথপুরে ৮ হাজার করে ডিপটিউবওয়েল ও আধুনিক পাকা টয়লেট নির্মাণের প্রকল্প বাস্তবায়ন শুরু করেছেন। ১০০ কোটি টাকার এই প্রকল্প শেখ হাসিনা অনুমোদন দেওয়ার পরে ইতিমধ্যে দুই হাজার ডিপটিউবওয়েল ও পাকা টয়লেটের কাজ শেষ করেছেন। এতে করে প্রতি পাঁচ পরিবার একটি করে পাকা টয়লেট ও একটি ডিপটিউবওয়েল পাচ্ছেন। সম্প্রতি সুনামগঞ্জে সব স্তরের মানুষ সেখানে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের পর তাকে উষ্ণ সংবর্ধনা দেন। সংসদ সদস্যদের নিয়ে তিনি জেলাজুড়ে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকা-ে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কাজ শুরু হয়েছে। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ হচ্ছে। ছাতক থেকে সুনামগঞ্জ জেলা সদরে রেললাইন যাচ্ছে। সুনামগঞ্জ থেকে ধর্মপাশা সড়ক যোগাযোগ ফ্লাইওভারসহ হচ্ছে। রানীগঞ্জ সেতু, দোয়ারাবাজার মুক্তিযুদ্ধ সড়ক, দিরাই শাল্লা আজমিরিগঞ্জ সড়ক, ঢাকা সিলেট মহাসড়ক এবং সিলেট সুনামগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কসহ ব্যাপক উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ হচ্ছে। সুনামগঞ্জের সুরমা নদীর ওপর ধারার গাঁওয়ে আরেকটি সেতু হচ্ছে। অনেক পরিকল্পনা জানালেন এবং তার কর্মতৎপরতা ও সুনামগঞ্জবাসীর আশা-আকাক্সক্ষা এবং জেলার এমপিদের প্রত্যাশা, তাদের দৌড়ঝাঁপ ও সহযোগিতার কথাও উল্লেখ করলেন।

এম এ মান্নান জানান, ডুংরিয়ার মতো পশ্চাৎপদ গ্রাম থেকে লেখাপড়া করে তার এই উঠে আসার পিছনে তার মায়ের অদম্য উৎসাহ ও সহযোগিতা কাজ করেছে। শুকনো মৌসুমে গ্রামের বাড়ি থেকে আড়াই তিন মাইল হেঁটে আর বর্ষায় নৌকায় করে জয়কলসের জুনিগাঁও জুনিয়র হাইস্কুলে লেখাপড়া করতে যেতেন। ৫৭ সালে জেলা সদরের জুবিলি স্কুলে ভর্তি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেখেন পশ্চিম পাকিস্তানের এয়ার ফোর্সের স্কুলে ছাত্র ভর্তির বিজ্ঞাপন। তিনি আবেদন করেন। তখন সিলেট এমসি কলেজে সে অঞ্চলের আবেদনকারীদের পরীক্ষা নেওয়া হতো। তিনি তখনকার যোগাযোগ ব্যবস্থার চরম দুরবস্তার মধ্যে সারাদিনে সিলেট পৌঁছলেন। লিখিত পরীক্ষা দিলেন। ফলাফল দেখে সবাই চমকে গেলেন। তিনি এ অঞ্চল থেকে একমাত্র সুযোগ পেলেন। পরে মেডিকেল চেকআপ ও ভাইভা দিতে গিয়ে একজন ব্রিটিশ টিচার তাকে প্রশ্ন করছেন আর তিনি বাংলায় আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে জবাব দিচ্ছেন। আরেকজন সেটি তর্জমা করে সেই শিক্ষককে বলছেন। ব্রিটিশ পরীক্ষক তার জবাবে সন্তুষ্ট হলে সেখানেও তিনি উতরে গেলেন। সহজ সরল মান্নান বলেন, সেই সময় গ্রাম থেকে আসা স্কুলছাত্র ইংরেজিতে কথা বলতে পারতাম না। পূর্ব পাকিস্তান থেকে ১২ জন ছাত্রের মধ্যে তিনিও টিকলেন। কিন্তু যখন এয়ারফোর্সে বিমানে করে তাদের নিয়ে যাওয়া হবে তখন তাদের চারজনকে তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হলো। তিনি জেদ ধরলেন যেভাবেই হোক এই বঞ্চনা তিনি মেনে নেবেন না। তখন শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক গভর্নর। থাকেন বর্তমান রাষ্ট্রপতি ভবনে। তিনি তার কাছে সেই কিশোর বয়সে দেখা করতে গেলে গেটের সামরিক কর্মকর্তারা জানান এভাবে তিনি দেখা করতে পারবেন না। তবে তারা তার বিষয়টি লিখে নেন এবং গভর্নরকে অবহিত করবেন বলে জানান। এদিকে অন্য ছাত্ররা তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী আতাউর রহমান খানকে অবহিত করেন। তিনি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে জানালে তিনি সবার যাওয়া নিশ্চিত করেন। আনন্দের সঙ্গে পরদিন তারা ১২ জন বাঙালি ছাত্র এয়ারফোর্সের মালবাহী ফ্রেইটার বিমানে ঢাকা কলকাতা দিল্লি হয়ে লাহোর যান ১২ ঘণ্টায়। সেই স্কুল থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে পাস করলেও চোখের সমস্যা দেখা দেওয়ায় এয়ার ফোর্সে আর সুযোগ পাননি।

ঢাকায় ফিরে এসে এলাকার কাউকেও পাননি যে সহযোগিতা পাবেন। আত্মীয়স্বজন দূরে থাক। কিন্তু হাল ছাড়েননি। তার ভাষায় প্রাইভেটে আইএ পাস করেন। এমনকি এইচএসসিতে ভালো রেজাল্ট করার পরেও তার বিশ্ববিদ্যালয় বা কোনো কলেজে ভর্তি হওয়া হয়নি। প্রাইভেটেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে কৃতিত্বের সঙ্গে বিএ পাস করেন। সেই সময় বিভিন্ন সংস্থায় চাকরি করে সততার সঙ্গে জীবিকা নির্বাহ করেন। তিনি ৬৬ সালে কেয়ারে চাকরি করতেন। সেই সময় ২ ফেব্রুয়ারি বুধবার পিআইএর রাশিয়ান হেলিকপ্টারে কুষ্টিয়া যাচ্ছিলেন। ফরিদপুরের লাগোয়া সোনাপুর গ্রামে হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়। ২১ জন যাত্রী, দুজন পাইলট ও একজন স্টুয়ার্ট সব মিলিয়ে ২৪ জন ছিলেন। কী বিস্ময়কর অলৌকিক ঘটনা। দুর্ঘটনাস্থলে ২৩ জনই পুড়ে মারা গেলেও তিনি প্রাণে বেঁচে যান! পরে জানা জায় উড়ন্ত শকুন বা চিলের সঙ্গে আঘাত লেগে হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়েছিল। গোটা জীবনটাই তার বিস্ময়কর এক যোদ্ধার। এম এ মান্নান দেশ ও মানুষের জন্য নিবেদিত প্রাণ হয়ে সততার সঙ্গে নিরলস কাজ করছেন। নিরহংকারী নির্লোভ গণমুখী মানুষটি তার দরজা মানুষের জন্য সব সময় খোলা রাখেন। মানসিক ও শারীরিকভাবেও তিনি দিনরাত পরিশ্রম করার প্রচন্ড শক্তি রাখেন। যাক সেই ৭০ সালে সিএসপি পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করেন। তার চাকরির বয়স ২৫ বছর পার হতে মাত্র কিছুদিন বাকি। সেই সিএসপি পরীক্ষায় গোটা পাকিস্তানের মধ্যে ১৩তম স্থান ও পূর্বপাকিস্তানের মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করেন। এতে চারদিকে বিষয়টি চমকে ওঠার মতো খবর হয়ে ওঠে। ফকিরাপুলের জীর্ণশীর্ণ একটি মেসে তখন থাকতেন। গণমাধ্যম থেকে সেই সময় পরীক্ষার্থী এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষক তাকে খুঁজে বের করেন। পরীক্ষার ফলাফল দিতে দিতে স্বাধীনতা সংগ্রামের উত্তাল একাত্তর চলে আসে। পাকিস্তান সরকার অক্টোবর মাসে তাকে চাকরিতে গিয়ে জয়েন্ট করতে টেলিগ্রাম দিলে তিনি সেখানেও যোগদান করেননি। মুক্তিযুদ্ধেও আর যাওয়া হয়নি। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তিনি তার এই বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন অস্থির হন। তার সঙ্গে যারা সেই সিএসপি অফিসার হয়ে চাকরিতে যাননি তাদেরও একই অবস্থা। বঙ্গবন্ধু তখন বর্তমান যমুনায়ও বিকালে বসতেন। একদিন তিনি বিকাল ৪টায় বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের সপ্তাহ দুয়েক পর দেখা করতে যান। বিকাল ৪টা থেকে অনেক দর্শনার্থীর সঙ্গে টানা রাত ১২টা পর্যন্ত বসে থাকেন। বর্তমান স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর পিতা রফিক উল্লাহ চৌধুরী তখন বঙ্গবন্ধুর একান্ত সচিব। রাত ১২টায় তিনি বেরিয়ে যাওয়ার সময় শেষ দর্শনার্থী হিসেবে তাকে ওপরে যেতে বললেন। তিনি যখন বঙ্গবন্ধুর কক্ষে প্রবেশ করলেন তখন সেখানে তার রাজনৈতিক সচিব তোফায়েল আহমেদ ও নোয়াখালীর এমপি নুরুল হক উপস্থিত ছিলেন। বঙ্গবন্ধু এম এ মান্নানকে জিজ্ঞাসা করলেন তুমি কে কী চাও? জবাবে এম এ মান্নান তিন মিনিটে তার বিষয়টি উত্থাপন করে বললেন, আমি আমার চাকরিটি চাইছি। বঙ্গবন্ধু তাৎক্ষণিক তার বক্তব্যের যৌক্তিকতাকে গ্রহণ করে তাদের সবাইকে চাকরিতে বহাল করতে নির্দেশ দেন। কিন্তু প্রশাসনের অভ্যন্তরে একটি অংশ আমলাতন্ত্রের দীর্ঘসূত্রিতায় ফেলে দেয়। তাদেরও বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করার সুযোগ ছিল সীমিত। শেষ পর্যন্ত ৭৪ সালে তাদেরকে চাকরিতে নেওয়া হলেও বঙ্গবন্ধু হত্যার পর নানা হয়রানির শিকার হতে হয়।

৮৬ সালে শেখ হাসিনা যখন সংসদে বিরোধী দলের নেতা তখন এরশাদের সামরিক শাসন। এম এ মান্নান ময়মনসিংহের জেলা প্রশাসক। সাবেক আইজিপি মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী পুলিশ সুপার। শেখ হাসিনা ময়মনসিংহ সফরে যাচ্ছেন। মন্ত্রীর মর্যাদায় বিরোধীদলীয় নেতাকে পর্যাপ্ত হাউস গার্ডসহ প্রয়োজনীয় প্রটোকল দেওয়ার কথা থাকলেও আগের দিন ঢাকা থেকে তাকে নির্দেশ দেওয়া হয় সেটি যেন পর্যাপ্ত দেওয়া না হয়। পুলিশ সুপার ছুটিতে চলে যান। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফয়েজ আহমদকে নিয়ে এম এ মান্নান সর্বোচ্চ প্রটোকল দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। বঙ্গবন্ধুর প্রতি তার কৃতজ্ঞতা বোধ সেদিন তাকে এই সাহস দিয়েছিল। বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনাকে ১৮ জন হাউস গার্ডসহ সর্বোচ্চ প্রটোকল দেওয়া হয়। শেখ হাসিনা হালুয়া ঘাটে গিয়েছিলেন। রাজনৈতিক সভা করতে। ফিরে আসার সময় রাত ১২টায় তুমুল বৃষ্টির মধ্যে একটি জুট মিলের শ্রমিকরা তাদের বেতন না পাওয়ায় বিক্ষোভ করে এবং ফেরি সরিয়ে নেয়। তিনি খবর পেয়ে ঝড় বৃষ্টির মধ্যে সেখানে ছুটে যান। শ্রমিকরা তাকে ভালোবাসতেন গরিব মানুষদের সঙ্গে তার নিবিড় যোগাযোগের কারণে। কারণ তিনি যেখানেই চাকরি করতে যেতেন গরিব মানুষদের সুখ-দুঃখের সাথী হতেন। তিনি শ্রমিকদের বললেন, ফেরিতে বিরোধীদলীয় নেত্রীকে আসতে দাও। কালকেই তোমাদের বেতন ভাতা পেয়ে যাবে। তারা আস্বস্ত হয়ে অবরোধ প্রত্যাহার করে। তিনি শেখ হাসিনাকে সার্কিট হাউসে নিয়ে এসে রাত ১টায় ঘরে ফেরেন। সকালে নাস্তা খাওয়ার সময় শেখ হাসিনা তাকে জিজ্ঞেস করেন আপনি শ্রমিকদের বেতন দেওয়ার যে ওয়াদা করেছেন সেটি কীভাবে রক্ষা করবেন? কত টাকা? উত্তরে তিনি জানালেন, আড়াই কোটি টাকার মতো তাদের বেতন বকেয়া। তখন বিজেএমসির চেয়ারম্যান ছিলেন সাবেক সচিব মোফাজ্জল করিম। তার সঙ্গে যোগাযোগ করে সেদিন এম এ মান্নান শ্রমিকদের পাওনা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন। এম এ মান্নান জানান, সেদিন তিনি শেখ হাসিনাকে বলেছিলেন, ‘আমি আপনার সঙ্গে কাজ করতে চাই’। শেখ হাসিনা জানতে চেয়েছিলেন সেটি কীভাবে? তিনি বলেছিলেন আপনি চাইলে আপনার একান্ত সচিব করে নিতে পারবেন। তখন শেখ হাসিনা বলেছিলেন, প্রশাসনে দায়িত্বের সঙ্গে কাজ করতে থাকেন। এই দিন থাকবে না। একদিন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসবে। তখন আমি আপনাকে খুঁজে নেব। এখন চাকরির ঝুঁকি নেওয়ার প্রয়োজন নেই। অভিজ্ঞতা আরও অর্জন করেন। ৯৬ সালের নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার আবু হেনা, এম এ মান্নানকে অতিরিক্ত সচিব হিসেবে নির্বাচন কমিশনে নিয়ে গেলে আওয়ামী লীগ নেতা আবদুস সামাদ আজাদ ও তোফায়েল আহমেদের সঙ্গে তার নিয়মিত যোগাযোগ ছিল। বেশি ছিল সামাদ আজাদের সঙ্গে। শেখ হাসিনা জানতেন সেই সময় তিনি আইন ও বিধি-বিধানের মধ্যে কতটা সহযোগিতা করেছেন। আওয়ামী লীগ শাসন আমলে তিনি জেনেভায় নিয়োগ পেয়ে চলে যান। কিন্তু ২০০১ সালের নির্বাচনের সময় প্রধান নির্বাচন কমিশনার আবু সাঈদ তাকে সচিব করে নিতে চাইলে তাকে দেশে আনা হয়। কিন্তু বিএনপি মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়া বিবৃতি দিয়ে প্রতিবাদ জানালে তাকে আর সেখানে নেওয়া হয়নি। পরবর্তিতে বিসিক চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি চাকরি থেকে      অবসর নেন। বিএনপি-জামায়াত শাসন আমলে আবদুস সামাদ আজাদের মৃত্যুতে তার আসন শূন্য হলে তিনি সেখানে উপনির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়ে শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করেন। শেখ হাসিনা জানান, তার দল নির্বাচন বয়কট করছে। তবে তিনি যদি নির্বাচন করেন তাতে তার আপত্তি নেই এবং জেলা আওয়ামী লীগকে সহযোগিতা করতে বলবেন। সেই উপনির্বাচনে জেলা আওয়ামী লীগ তাকে সহযোগিতা করেনি। মাত্র অল্প ভোটে পরাজিত হয়ে তিনি শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করে বিস্তারিত জানান। পরে আনুষ্ঠানিকভাবে আওয়ামী লীগে যোগদান করেন। ২০০৬ সালের নির্বাচনেও তিনি মনোনয়ন পেয়েছিলেন। পরে সে নির্বাচন আওয়ামী লীগ বর্জন করে এবং বাতিল হয়। ১/১১ এর পর ২০০৮ সালের নির্বাচনে শেখ হাসিনা তাকে মনোনয়ন দেন। তিনি বিজয়ী হয়ে আসেন। আবুল মাল আবদুল মুহিত অর্থমন্ত্রী থাকা কালে তিনি অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী হন। এবার পরিকল্পনামন্ত্রী হিসেবে শুরু থেকেই দায়িত্ব পালন করছেন। এম এ মান্নান জানান, কর্ণফুলী টানেলের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে আগামীতে পদ্মাসহ নানা জায়গায় টানেল নির্মাণের পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। তিনি জানান, পদ্মা সেতুর কাজ এই সর্বনাশা নদীর গতি প্রকৃতির বৈরিতার কারণে শেষ হতে বিলম্ব হলেও শেখ হাসিনার গৃহীত সব মেগা প্রকল্প ২০২৪ সালের মধ্যেই শেষ হবে। তিনি জানান, সেতু নির্মাণে নদীর গতি পথ অনেক সময় বাধাগ্রস্ত হয়। পরিবেশ বিপর্যয় হয়। সেটিও তারা বিচার-বিবেচনা করছেন। যমুনা নদীর ওপর তৃতীয় যমুনা সেতু হবে আগামীতে।

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
সর্বশেষ খবর
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম