শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

ভোটের মাঠে সন্ত্রাসীদের মহড়া

পছন্দের কাউন্সিলরকে জেতাতে মরিয়া, আত্মগোপনে থাকারাও প্রকাশ্যে, হামলা-হুমকি
মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
ভোটের মাঠে সন্ত্রাসীদের মহড়া

ঢাকার দুই সিটি নির্বাচনের মাঠে সন্ত্রাসীদের আনাগোনা শুরু হয়ে গেছে। বিভিন্ন অপরাধে জড়িত কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা দলে দলে মহড়া দিচ্ছে নিজ নিজ কাউন্সিলর প্রার্থীর সমর্থনে। দীর্ঘদিন আত্মগোপনে থাকা ভয়ঙ্কর অপরাধীদের কেউ কেউ প্রকাশ্যে আসতে থাকায় আতঙ্ক ছড়াচ্ছে জনমনে। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি এলাকায় হুমকি-ধমকি ছাড়াও হামলার ঘটনা ঘটেছে। হামলার শিকার হয়েছেন কাউন্সিলর প্রার্থী নিজেও।

সংশ্লিষ্টরা বলছে, ঢাকার নিয়ন্ত্রণে শীর্ষ সন্ত্রাসীরা সিটি নির্বাচনকে কাজে লাগাতে চাইছে। যে গ্রুপের বেশি কাউন্সিলর জয়ী হবে, ঢাকার নিয়ন্ত্রণও সেই গ্রুপেই যাবে। এ বিষয়টি মাথায় রেখেই শীর্ষ সন্ত্রাসীরা কারাগার বা বিদেশে আত্মগোপনে থেকেও জড়িত রয়েছে এই নির্বাচনে। অপরাধীদের আনাগোনায় পুলিশ ও গোয়েন্দাদের ভাবিয়ে  তুলেছে। বিশেষ করে কিশোর গ্যাং নিয়েই দুশ্চিন্তাটা বেশি। এবারের সিটি নির্বাচনে কিশোর গ্যাং বেশি তৎপর বলে গোয়েন্দাদের কাছে খবর রয়েছে। তবে পুলিশ ও গোয়েন্দারা বলছে, এখনো পর্যন্ত সবকিছু তাদের নিয়ন্ত্রণেই রয়েছে। নজরদারির মধ্যেই রয়েছে গোটা শহর। অপরাধীরা যাতে কোনো ধরনের তৎপরতা চালাতে না পারে, সে ব্যাপারে গোপনে ও প্রকাশ্যে কাজ করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

জানা গেছে, অর্ধশতাধিক কাউন্সিলর প্রার্থী আছেন যারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপির প্রার্থীদের বাইরে গিয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মাঠে নেমেছেন। দুই দলের বাইরের নির্দলীয় প্রার্থীরা নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার লড়াইয়ে ইতিমধ্যেই কালো টাকা ছড়াচ্ছেন। এই কাউন্সিলর প্রার্থীদের ঘিরে নির্বাচন সামনে রেখে সন্ত্রাসী ও নাশকতা কর্মকান্ডের আশঙ্কা করা হচ্ছে বেশি। আর এই প্রার্থীরাই হলেন আত্মগোপনে থাকা শীর্ষ সন্ত্রাসীদের ‘নিজস্ব’ প্রার্থী। এদের বেশির ভাগ স্বতন্ত্র বা বিদ্রোহী প্রার্থী। যাদের অর্থ, অস্ত্র আর ক্যাডার দিয়ে সহায়তা করছে তারা। তবে সরকার সমর্থিত প্রার্থীদের মধ্যে অন্তত ১৮ জন রয়েছেন, যাদের পেছনে রয়েছে শীর্ষ সন্ত্রাসীরা। সূত্র জানায়, ঢাকা দক্ষিণের বেশ কয়েকটি ওয়ার্ড সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ বলে মনে করছে গোয়েন্দারা। এর মধ্যে ৯ নম্বর ওয়ার্ডকে নিয়েই ভাবছে বেশি গোয়েন্দারা। কারণ ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী ক্যাসিনো রাজা মোমিনুল হক সাঈদের সমর্থনে ইতিমধ্যেই সন্ত্রাসীরা মহড়া দিতে শুরু করেছে। একই ওয়ার্ডে শাসক দলের প্রার্থী এবার তারই সহযোগী মোজাম্মেল। তার সমর্থনেও এই ওয়ার্ডে অপরাধীদের আনাগোনা শুরু হয়েছে। দক্ষিণ ১ নম্বর ওয়ার্ডের নির্দলীয় প্রার্থী সাহাদাত হোসেন সাদুর সমর্থনে অপরাধীরা মহড়া দিচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। সাদু ক্যাসিনো খালেদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী।

সূত্রে জানা গেছে, সরকার সমর্থিত ১৮ জন বিতর্কিত কাউন্সিলর প্রার্থীর সঙ্গে মাদক, চাঁদাবাজি ও দখলসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত সন্ত্রাসীদের সখ্য আছে এমন অভিযোগ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর। কাউন্সিলর প্রার্থীদের কারও কারও সঙ্গে বিদেশে পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসীদেরও যোগাযোগ থাকার অভিযোগ রয়েছে। তবে দুই সিটির মেয়র নির্বাচন ঘিরে সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের আশঙ্কা তুলনামূলকভাবে কম।

সম্প্রতি ক্যাসিনোকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সর্বাত্মক অভিযানের পর টালমাটাল হয়ে পড়ে ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ড। প্রকাশ্যে থাকা দাগি প্রভাবশালী অপরাধীরাও আত্মগোপনে চলে যায়। ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে মাঠপর্যায়ের সন্ত্রাসীরা। আন্ডারওয়ার্ল্ডের নিয়ন্ত্রণ হাতছাড়া হয়ে পড়ে তাদের। এ অবস্থায় ফাঁকা আন্ডারওয়ার্ল্ড দখলের নানা মেরুকরণ শুরু হয় শীর্ষ অপরাধীদের মধ্যে। দেশ-বিদেশ এমনকি জেলখানায় বসে তারা ঢাকা দখলে বৈঠক করছে। নির্দেশনা পাঠাচ্ছে অনুসারীদের কাছে। বিশেষ করে শীর্ষ দুই সন্ত্রাসী নতুন করে মাঠ দখলে মরিয়া হয়ে উঠেছে। এদের একজন কারাবন্দী কিলার আব্বাস, অপরজন লন্ডনে আত্মগোপনে থাকা জিসান। সংশ্লিষ্টরা বলছে, কিলার আব্বাস এবং জিসান এই মুহূর্তে আন্ডারওয়ার্ল্ডে সবচেয়ে বেশি সক্রিয়।

সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানায়, আন্ডারওয়ার্ল্ডের হাতবদল করতে এক বছর ধরেই টপটেররদের মধ্যে অস্থিরতা বিরাজ করছিল। নানা সমীকরণ দেখা দেয় তাদের মধ্যে। দীর্ঘদিনের পলাতক ও দেশান্তরী শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান ঢাকার নিয়ন্ত্রণে বিদেশে বসেই তৎপরতা চালাতে থাকে। চাঁদাবাজিসহ নানা অপরাধ কর্মকান্ড নিয়ন্ত্রণে তার অনুসারীদের সক্রিয় রাখে। দুবাইয়ে থেকেই সে তার পরিকল্পনা মতো কাজ চালানোর চেষ্টা করতে থাকে। ক্যাসিনোকান্ডের আগে আন্ডারওয়ার্ল্ডের গডফাদার ঠিকাদার জি কে শামীমসহ বেশ কয়েকজন ঢাকার গডফাদার দুবাই গিয়ে তার সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎও করেন। নিয়মিত মাসোহারা দিয়ে আসতেন। আর কারাবন্দী কিলার আব্বাস ইতিমধ্যে ঢাকার মিরপুর, কাফরুল, ভাসানটেক, আগারগাঁও, শেওড়াপাড়াসহ উত্তরের বিরাট অংশ নিয়ন্ত্রণ করছে। সরকারি টেন্ডারসহ সেখানকার চাঁদাবাজিও এখন তার নিয়ন্ত্রণে। জেলে বসেই এসব নিয়ন্ত্রণ করছে তার লোকজন দিয়ে। এখন সে পুরো ঢাকার নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে। জিসানও রয়েছে সর্বাত্মক চেষ্টার মধ্যে। কারাগারে বন্দী কিলার আব্বাসও চায় আন্ডারওয়ার্ল্ডের নিয়ন্ত্রণ।

এরই মধ্যে শুরু হয় নির্বাচনের ডামাডোল। সূত্র জানায়, নির্বাচনকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে শুরু করে শীর্ষ সন্ত্রাসীরা। নিজস্ব বাহিনী শক্তিশালী করতে গোপনে নানা তৎপরতা চালাচ্ছে। অস্ত্রের মজুদ গড়ে তুলছে তারা। টার্গেট করে দলে ভিড়িয়ে বিভিন্ন এলাকার ‘কিশোর গ্যাং’-কে কাজে লাগানো শুরু করে। কিশোর গ্যাং এখন ঢাকা শহরে খুবই তৎপর।

এই বিভাগের আরও খবর
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
সর্বশেষ খবর
অনুমতি ছাড়া নকল গবেষণাপত্রে শেকৃবি উপাচার্যের নাম ব্যবহার
অনুমতি ছাড়া নকল গবেষণাপত্রে শেকৃবি উপাচার্যের নাম ব্যবহার

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?
ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর
রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা
রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার
মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন
রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা
কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১
বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ
পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরের কৃষি জমিতে বালু ভরাট, সাড়ে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
গাজীপুরের কৃষি জমিতে বালু ভরাট, সাড়ে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে অনুষ্ঠিত হলো ডোঙ্গা বাইচ
ঝিনাইদহে অনুষ্ঠিত হলো ডোঙ্গা বাইচ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও চীনের পরিবহন মন্ত্রীর মধ্যে বৈঠক
নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও চীনের পরিবহন মন্ত্রীর মধ্যে বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাল কার্ড দেখার পর নিজেকে নির্দোষ দাবি বার্সা কোচের
লাল কার্ড দেখার পর নিজেকে নির্দোষ দাবি বার্সা কোচের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাছের ডাল পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
গাছের ডাল পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে এসএসিপির কর্মশালা
বরিশালে এসএসিপির কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড: বিকল্প স্থানে পণ্য খালাস কার্যক্রমের কথা জানালো এনবিআর
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড: বিকল্প স্থানে পণ্য খালাস কার্যক্রমের কথা জানালো এনবিআর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুভেন্টাসের বিপক্ষে ৭৩ বছরের প্রতীক্ষিত জয় কোমোর
জুভেন্টাসের বিপক্ষে ৭৩ বছরের প্রতীক্ষিত জয় কোমোর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারায়ণগঞ্জে কারেন্ট জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে কারেন্ট জাল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্পাতের চেয়েও শক্ত কাঠ আবিষ্কার
ইস্পাতের চেয়েও শক্ত কাঠ আবিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক