শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

বাণিজ্যে বড় আঘাত করোনাভাইরাসে

উদ্বেগে ব্যবসায়ীরা, সংকটে পোশাক-চামড়া শিল্প, ঝুঁকিতে নিত্যপণ্যের বাজার
রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
বাণিজ্যে বড় আঘাত করোনাভাইরাসে

বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীনের করোনাভাইরাসের ব্যাপক প্রভাব পড়ছে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্যে। দেশের মোট আমদানির প্রায় ২৬ শতাংশই আসে চীন থেকে। রপ্তানিও কম নয়। চলমান পরিস্থিতিতে আমদানি-রপ্তানি বন্ধের উপক্রম হওয়ায় চরম ঝুঁকির মুখে পড়েছে ব্যবসা-বাণিজ্য। ব্যাহত হচ্ছে উৎপাদন। এতে উদ্বিগ্ন সরকার। সামগ্রিক পরিস্থিতি মূল্যায়নের জন্য সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বাণিজ্য সচিব জরুরি বৈঠকে মিলিত হন।

এ প্রসঙ্গে ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন-এফবিসিসিআইর সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম গতকাল কানাডা থেকে টেলিফোনে বলেন, ‘করোনাভাইরাসে চীন আক্রান্ত হওয়ার প্রভাব বাংলাদেশসহ বিশ্ববাজারে পড়বে। আমরা চীন থেকে কাঁচামাল আমদানি করি। এর সরবরাহে সমস্যা হবে। বিষয়টি ইতিমধ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে বলেছি। পাশাপাশি উৎপাদনমুখী শিল্পে কোনো সমস্যা হলে ব্যাংকগুলোকে বিবেচনায় নিতে হবে। এ ক্ষেত্রে ব্যাংকের পেমেন্টে ধীরগতি হলে বিবেচনা করা হবে আশা করছি।’

ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, রপ্তানি পণ্যের প্রায় ৭০ শতাংশ কাঁচামাল চীন থেকে আমদানি করছে বাংলাদেশ। এখন সেই আমদানি কমায় উৎপাদন বন্ধ হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। রপ্তানি বন্ধ থাকায় বাংলাদেশে উৎপাদিত পণ্য নষ্ট হচ্ছে। এতে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ছেন উদ্যোক্তা। আবার আমদানির অভাবে স্থানীয় বাজারে পণ্যের মূল্য বেড়ে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। এখনই আমদানি-রপ্তানির জন্য বিকল্প রাষ্ট্র খুঁজতে হবে। এর প্রভাব মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রাখারও পরামর্শ দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। এমন  প্রেক্ষাপটে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যে করোনাভাইরাসের প্রভাবের বিষয়ে আগামী তিন দিনের মধ্যে অংশীজনদের কাছে একটি প্রতিবেদন চেয়েছেন। তিনি গতকাল বলেন, চীনে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের প্রেক্ষাপটে তৈরি পোশাক খাতের কাঁচামালে এ মুহূর্তে কোনো সমস্যা না থাকলেও সমস্যা দীর্ঘায়িত হলে তা উদ্বেগের বিষয় হবে। ব্যবসায়ীরাও বিষয়টি পর্যালোচনা করছেন। অংশীজনদের পক্ষে এফবিসিসিআইর প্রতিবেদন পেলে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে সরকার। তথ্যমতে, গত আট বছরে চীন থেকে আমদানি বেড়েছে ৭৪৪ কোটি ডলার। বিপরীতে বাংলাদেশ থেকে চীনে রপ্তানি বেড়েছে ৪৩ কোটি ডলার। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৮৩ কোটি ১২ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানির বিপরীতে আমদানি করা হয়েছে ১ হাজার ৩৮৫ কোটি ১১ লাখ ডলারের পণ্য। এর মধ্যে বস্ত্র খাতের সুতা ও কাপড় আমদানি হয়েছে ৪৩০ কোটি ৫৭ লাখ ডলারের। আর মেশিনারি ও ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতি আমদানি হয়েছে ৩৬১ কোটি ১৪ লাখ ডলারের। এ ছাড়া রাসায়নিক, প্লাস্টিক ও রাবার জাতীয় পণ্য, যানবাহন ও জাহাজের যন্ত্রপাতিসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানি করা হয় চীন থেকে। অন্যদিকে পোশাক, পাট, প্লাস্টিক ও চামড়াজাত পণ্য, হিমায়িত খাদ্য, কৃষিপণ্য, আসবাবপত্রসহ নানা পণ্য রপ্তানি করা হয়। পোশাক তৈরির অধিকাংশ কাঁচামাল আনা হয় চীন থেকে। তাই করোনাভাইরাসের কারণে বাংলাদেশে পোশাকশিল্প সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা করছেন এ খাতের ব্যবসায়ীরা।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি-বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান গতকাল বলেন, ‘পোশাকের সিংহভাগ ফেব্রিকই আমদানি হয় চীন থেকে। দেশটিতে অর্ডার করা পণ্যগুলো কখন এসে পৌঁছবে, তা নিশ্চিত নয়। ফলে পোশাকশিল্প বড় ধাক্কা খাবে। শুধু আমদানি নয়, চীনে রপ্তানির ক্ষেত্রেও কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ। চীনের ব্র্যান্ডগুলো এ দেশ থেকে পণ্য নেয়। সে ক্ষেত্রে তারা যেহেতু আসতে পারছে না। পণ্যও আমদানি করছে না। আবার অর্ডার করা পণ্য নিচ্ছেও না।’ এদিকে চামড়া জাতীয় পণ্যের রপ্তানিকারকরাও রয়েছেন দুশ্চিন্তায়। বাংলাদেশ ফিনিশড লেদার, লেদারগুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন-বিএফএলএলএফইএ বলছে, সাভারের হেমায়েতপুরে চামড়াশিল্প নগরে কেন্দ্রীয় বর্জ্য পরিশোধনাগার-সিইটিপি চালু না হওয়ায় ইউরোপের ক্রেতারা সরাসরি বাংলাদেশ থেকে চামড়া কিনছেন না। ফলে চীনে রপ্তানির ওপর নির্ভর করতে হয় চামড়া জাতীয় পণ্য ব্যবসায়ীদের।

এ প্রসঙ্গে বিএফএলএলএফইএর সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান দিলজাহান ভূঁইয়া বলেন, ‘ইউরোপের ক্রেতারা না আসায় বর্তমানে ৭০ শতাংশ চামড়ার ক্রেতাই চীনা। কিন্তু এখন কারখানাগুলোয় ফিনিশড চামড়ার স্তূপ পড়ে আছে। চীনারা আমদানি করছে না। যেগুলোর অর্ডার দিয়েছে সেগুলোও নিচ্ছে না। করোনাভাইরাসের সমস্যার দ্রুত সমাধান না হলে এ খাত দারুণ ক্ষতির মুখে পড়বে।’ অন্যদিকে আদা, রসুনসহ বিভিন্ন মসলা জাতীয় পণ্য আমদানি করা হয় চীন থেকে। যোগাযোগব্যবস্থা বন্ধ থাকায় এসব পণ্যের সরবরাহ কমে যাচ্ছে। কারওয়ান বাজারের আদা-রসুন ব্যবসায়ী মাইনুল হোসেন বলেন, ‘সরবরাহ কমছে। কয়েক দিনের মধ্যে এসব পণ্যের দাম বাড়তে পারে।’ জানা গেছে, বাংলাদেশে ব্যাপক আকারে চাষা হওয়া কুঁচিয়া ও কাঁকড়ার পুরোটাই রপ্তানি হয় চীনে। মূলত দেশটিতে চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় বিগত আট বছর বাণিজ্যিকভাবে কুঁচিয়া চাষ হচ্ছে। মৎস্য অধিদফতরের হিসাবমতে, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে দেশে কুঁচিয়া উৎপাদিত হয়েছিল ১৭ হাজার টন। এ পণ্য রপ্তানিকারকদের সংগঠন বাংলাদেশ লাইভ অ্যান্ড চিল্ড ফুড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন-বিএলসিএফইএর তথ্যমতে, কুঁচিয়া ও কাঁকড়া রপ্তানিতে বছরে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা আয় হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রপ্তানি হয় চীনে- প্রায় ৯০ শতাংশ। বাকি ১০ শতাংশ রপ্তানি হয় থাইল্যান্ড, হংকং, তাইওয়ান, সিঙ্গাপুর ও মালয়শিয়ায়। এসব দেশে কাঁকড়া রপ্তানি হলেও কুঁচিয়া পুরোপুরি রপ্তানি হয় চীনে। গত ২৬ জানুয়ারি থেকে রপ্তানি বন্ধ রয়েছে। এতে রপ্তানিকারক, সরবরাহকারী ও উৎপাদন বা সংগ্রহকারী এ তিন স্তরের মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। যেমন ২৬ জানুয়ারির আগে ক্রেতারা যে ক্রয়াদেশ দিয়েছিলেন, সে অনুযায়ী রপ্তানিকারকরা পণ্য বন্দোবস্ত করে রেখেছেন। কিন্তু এখন রপ্তানি করা যাচ্ছে না। এতে শুধু রপ্তানিকারকরাই নন, সরবরাহকারী ও উৎপাদনকারীরাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। জানা গেছে, চীনের এ অচলাবস্থা দীর্ঘায়িত হলে বিশ্বের বহু দেশ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। সারা বিশ্বের সঙ্গে চীনের ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সব ধরনের যোগাযোগ প্রায় বন্ধ। বাংলাদেশ প্রতি বছর সারা বিশ্ব থেকে যে পরিমাণ আমদানি করে তার ৩৫ শতাংশই করে চীন থেকে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আমদানি করা হয় সুতা ও কাপড়। বিপুল পরিমাণ নানা ধরনের ইলেকট্রনিক পণ্য ও খুচরা যন্ত্রাংশ তো আসেই। চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য, উন্নয়ন ও ভ্রমণকেন্দ্রিক যোগাযোগের পরিসর অনেক বড় থাকায় জনস্বাস্থ্য যেমন পড়েছে ঝুঁকির মুখে, তেমন দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যও ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সূত্র জানান, চীন থেকে বছরে প্রায় ১ হাজার ৪০০ কোটি ডলারের পণ্য আমদানি করে বাংলাদেশ। করোনাভাইরাসের কারণে চীন থেকে পণ্য জাহাজিকরণ, বুকিং ও বিক্রি আপাতত বন্ধ রয়েছে। যেসব পণ্য দেশে আসছে সেগুলো এক মাস আগেই বুকিং করা। ১২ ফেব্রুয়ারি চীন সরকার সিদ্ধান্ত নেবে দেশটি এসব পণ্য সরবরাহ শুরু করবে কিনা। অনেক দেশ চীনের সঙ্গে আকাশপথে ফ্লাইট চলা বন্ধ করে দিয়েছে। বাংলাদেশও চীনের নাগরিকদের আগমনী ভিসা বন্ধ করেছে। আকাশপথেও যাতায়াত স্থগিত হতে পারে। তবে বাংলাদেশের ব্যবসায়ী ও বিশেষজ্ঞরা এ নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে মত দিয়েছেন। চীন থেকে আমরা যেমন গার্মেন্ট পণ্য আমদানি করি একই রকম পণ্য আমাদের ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ ফ্যাক্টরিগুলোতেই উৎপাদিত হয়। ফলে এখন চীন থেকে না এনেও আমরা আমাদের গার্মেন্ট খাত সচল রাখতে পারব। তবে এর ফলে খরচ কিছুটা বাড়বে।

জরুরি বৈঠক করলেন বাণিজ্য সচিব : চীনের করোনাভাইরাস বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্যে যে ঝুঁকি তৈরি করেছে তা নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে সরকারের মধ্যে। পরিস্থিতি সামাল দিতে গতকাল এফবিসিসিআই, ডিসিসিআই, বিজিএমইএ, বিকেএমইএসহ শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেন বাণিজ্য সচিব ড. মো. জাফর উদ্দীন। বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে বাণিজ্য সচিব বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা ব্যবসায়ীদের আশ্বস্ত করেছি, করোনাভাইরাসের কারণে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যে যে নেতিবাচক প্রভাবের আশঙ্কা করা হচ্ছে তা মোকাবিলায় সরকারের পক্ষে যা করণীয় সবই করা হবে। তবে তার আগে আমাদের জানতে হবে চীনের সঙ্গে আমদানি-রপ্তানির ক্ষেত্রে এ মুহূর্তে আমাদের কী কী সমস্যা হচ্ছে। এ বিষয়ে ব্যবসায়ীদের তিন দিনের মধ্যে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে। ওই রিপোর্ট পাওয়ার পর সরকারের করণীয় নির্ধারণ করা হবে।’

সচিব জানান, ‘ব্যবসায়ীরা তৈরি পোশাক রপ্তানি আদেশ সময়মতো পশ্চিমা ক্রেতাদের বুঝিয়ে দেওয়ার বিষয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। এখন চীনে যে পরিস্থিতি হয়েছে, তাতে তো ব্যবসায়ীদের হাত নেই। সারা বিশ্বই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। প্রয়োজনে সরকারের পক্ষ থেকে আমরা তৈরি পোশাক ক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলব।’ ‘আমাদের ব্যবসায়ীদের অনেক পণ্যের এলসি খোলা হয়েছে চীনে। সেগুলো দ্রুত শিপমেন্টের পাশাপাশি, আমদানি-রপ্তানিতে নতুন করে এলসি করার ক্ষেত্রে যদি কোনো ধরনের বিধিনিষেধ থাকে তবে তা প্রত্যাহারে দূতাবাসগুলোকে সক্রিয় হওয়ার বিষয়েও নোটিস দেওয়া হবে’, জানান বাণিজ্য সচিব।

এই বিভাগের আরও খবর
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
পিএসসিতে ১৫ দফা প্রস্তাব এনসিপির
পিএসসিতে ১৫ দফা প্রস্তাব এনসিপির
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকাঅব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকাঅব্যাহত থাকবে
তারেক রহমান জনগণের বন্ধু
তারেক রহমান জনগণের বন্ধু
কর্মসূচি সফল করার আহ্বান
কর্মসূচি সফল করার আহ্বান
শেষ পর্যায়ে আরও তিন মামলার বিচার
শেষ পর্যায়ে আরও তিন মামলার বিচার
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
সংসদ নির্বাচনের ভোট কেন্দ্র চূড়ান্ত আজ প্রকাশ
সংসদ নির্বাচনের ভোট কেন্দ্র চূড়ান্ত আজ প্রকাশ
মিত্ররা চায় ধানের শীষ
মিত্ররা চায় ধানের শীষ
সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান
সর্বশেষ খবর
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’
পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি
আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু
মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি
অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের
এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা
আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ
ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা
এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি
সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?
চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন
বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল
ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের  সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর
সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম
পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে ১২৬ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ
ভারতকে ১২৬ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ২৫
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ২৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
মঙ্গলবার যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জের পদ্মাপাড়ে লোকালয়ে কুমির, আতঙ্কে গ্রামবাসী
মুন্সীগঞ্জের পদ্মাপাড়ে লোকালয়ে কুমির, আতঙ্কে গ্রামবাসী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন
কুমিল্লায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’
‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ভারতে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
মঙ্গলবার ভারতে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার প্রার্থী, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার প্রার্থী, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল
বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল

দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা
গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা

দেশগ্রাম

৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক
৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক

দেশগ্রাম

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম

সম্পাদকীয়

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক
অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক

দেশগ্রাম

সংবাদ সম্মেলন
সংবাদ সম্মেলন

নগর জীবন

সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া
সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া

দেশগ্রাম

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

৫০ কোটি টাকার মানহানি মামলা
৫০ কোটি টাকার মানহানি মামলা

নগর জীবন

আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর
আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর

নগর জীবন

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

দ্রুত সাংবাদিক সুরক্ষা আইন
দ্রুত সাংবাদিক সুরক্ষা আইন

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন