শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

ব্যাংকের টাকা মেরে পাচার

বিদেশের মাটিতে বিলাসী- জীবন যাপন করছেন এমন প্রতারকদের চিহ্নিত করে আন্তর্জাতিক মানি লন্ডারিং প্রতিরোধবিষয়ক সংস্থাগুলোর সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
মানিক মুনতাসির ও আলী রিয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যাংকের টাকা মেরে পাচার

ব্যাংকের টাকা মেরে বিভিন্ন সময় বিদেশে পালিয়ে গেছেন এমন শতাধিক লুটেরাকে চিহ্নিত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর মধ্যে কেউ কেউ হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত তুলে নিয়েছেন নানা কৌশলে। তারা এখন দুবাই, কানাডা, মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিলাসী-জীবন যাপন করছেন। অথচ ঋণের টাকা তুলতে না পেরে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলো এসব ঋণকে মন্দ ঋণ (খেলাপি) ঘোষণা করতে বাধ্য হচ্ছে। এমনকি এদের কারণে একটি অব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে অবসায়ন করা হয়েছে। প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পি কে হালদার নামে এক অখ্যাত ব্যবসায়ী একাই কয়েকটি ব্যাংক ও ননব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা মেরে দিয়েছেন। আর ইসা বাদশা ও মুসা বাদশা নামে দুই ভাই আটটি ব্যাংক থেকে ৫০০ কোটি টাকা নিয়ে কানাডায় পাড়ি জমিয়েছেন। শুধু তাই নয়, অনেক সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীও অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ কামিয়েছেন। পাশাপাশি ব্যাংক থেকেও বিপুল পরিমাণ টাকা ঋণ নিয়ে সে টাকা মেরে দিয়েছেন। আবার নিরাপদে দেশও ছেড়েছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত স্বাস্থ্য অধিদফতরের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আফজাল হোসেন যার নামে বিভিন্ন ব্যাংকে থাকা প্রায় ৫০০ কোটি টাকার সন্ধান পায় দুদক। পরে তিনি দেশ থেকে পালিয়ে যান। এখন তিনি অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসী-জীবন যাপন করছেন বলে জানা গেছে। একইভাবে ব্যাংক খাতের বড় জালিয়াতির পথপ্রদর্শক হিসেবে বিসমিল্লাহ গ্রুপ শুরুতে ব্যাংকের টাকা মেরে নিয়ে যায় দুবাইতে। এমন আরও অনেকে ব্যাংকের টাকা মেরে ব্যাংকক, দুবাই, অস্ট্রোলিয়াসহ মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে আশ্রয় নিয়েছে। সাম্প্রতিককালে ব্যাংকের টাকা নিয়ে বিদেশে পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত নাম প্রশান্ত কুমার হালদার। তিনি একাই কমপক্ষে চারটি ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা নিয়ে পালিয়ে গেছেন। ব্যাংক কর্তৃপক্ষ কিংবা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কেউই তাকে আটকাতে পারেনি। জানা গেছে, ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচনের আগে ও পরে কমপক্ষে চারটি ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের (এনবিএফআই) মালিকানায় অস্বাভাবিক পরিবর্তন আসে। সেই চার প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অবস্থা এখন খুবই শোচনীয়। একটি বিলুপ্তির পথে, বাকি তিনটিও গ্রাহকদের পাওনা ফেরত দিতে পারছে না। নানা কৌশলে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান দখল করার জন্য নামে-বেনামে অসংখ্য কোম্পানি খুলেছেন পি কে হালদার। শেয়ারবাজার থেকে বিভিন্ন কোম্পানির বিপুল পরিমাণ শেয়ারও কিনেছেন, দখল করা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণের নামে টাকাও সরিয়েছেন। এমনকি দেশের বাইরেও তিনি এখন কোম্পানি খুলেছেন। শুধু তাই নয়, কৌশলে তিনি একাধিক ব্যাংক ও অবাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পরিচালক বনে যান। এমনকি তিনি নতুন প্রজন্মের একটি ব্যাংকের এমডিও ছিলেন। কিন্তু তিনি পলাতক। আর আমানতকারীরা দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন টাকা ফেরত পাওয়ার আশায়। প্রায় ২৭৫ কোটি টাকা অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ৮ জানুয়ারি পি কে হালদারের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ব্যাংক খাতে জবাবদিহির চরম সংকট বিরাজ করছে। একজন মানুষ কীভাবে একই প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার হিসেবে থাকছেন আবার ঋণও নিচ্ছেন নিজ নামে। এসবের পেছনে হয়তো আরও কোনো গল্প থাকতে পারে। এরা কারও না কারও সহায়তা নিয়ে এসব করছেন। ফলে ব্যাংক খাতে একটা শুদ্ধি অভিযান সময়ের দাবি। কেননা ব্যাংকের টাকা লুট করা এবং প্রতারণা এসব এখন সংক্রামক ব্যাধির মতো ছড়িয়ে পড়ছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত এসব বিষয়ে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা।’ জানা গেছে, ৩০০ কোটি টাকা নিয়ে কানাডায় চম্পট দিয়েছেন বেলায়েত নামে এক ব্যবসায়ী। বেসিক ব্যাংক থেকে ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ নিয়ে তিনি এখন কানাডায়। সেখানে নিশ্চিত-জীবন যাপন করছেন। স্ক্র্যাপ (জাহাজভাঙা) ব্যবসায়ী গাজী বেলায়েত হোসেন মিঠু ওরফে জি বি হোসেনের বিরুদ্ধে বেসিক ব্যাংকের বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। ঋণ কেলেঙ্কারির ঘটনায় নাম উঠে আসার পর দুদক প্রথমে তার পাসপোর্টের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। কিন্তু তাকে আটকানো যায়নি। অভিযোগ রয়েছে, নিষেধাজ্ঞার পরও সংশ্লিষ্ট ব্যাংকেরই এক বা একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা ও পরিচালকের সহায়তায় তিনি কানাডায় চলে গেছেন। এখন দুদকে মামলা ঘুরছে তবে বেলায়েতের কিছুই হয়নি। জানা গেছে, চারটি ভুয়া প্রতিষ্ঠানের জন্য জাহাজ আমদানির নাম করে বেসিক ব্যাংকের দিলকুশা শাখা থেকে মোট ১২৫ কোটি টাকা ঋণ নেন বেলায়েত। কিন্তু কোনো জাহাজ আমদানি করেননি। বেলায়েত নেভিগেশন কোম্পানির নামে ২৪ কোটি, রিলায়েন্স শিপিং লাইনসের নামে ১৬ কোটি, এসবিআই শিপিং লাইনের নামে ১৫ কোটি এবং বে নেভিগেশনের নামে ৭০ কোটি টাকা ঋণ নেওয়া হয়। এ ছাড়া আরও ১২টি কোম্পানির নামে আরও ১৫০ কোটি টাকা ঋণ নেন বেলায়েত। এই গাজী বেলায়েত এখন কানাডার টরন্টোয় থাকেন। টরন্টোয় তার ৮-১০টি পেট্রল পাম্পসহ কলাপাতা নামের একটি অভিজাত রেস্টুরেন্টও রয়েছে। ২০১৫ সালে সেখানকার হিল ক্রেস্ট স্কারবোরোয় ২ দশমিক ২ মিলিয়ন ডলার দিয়ে একটি বাড়িও কিনেছেন বলে জানা গেছে। দুদকের এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, অগ্রণী ব্যাংকের ২৫৮ কোটি ৫৬ লাখ ১৬ হাজার টাকা ও বিডিবিএল থেকে প্রায় ১০০ কোটি টাকা নিয়ে আত্মসাৎ করে লাপাত্তা দুই ব্যবসায়ী। মাররীন ভেজিটেবল অয়েল লিমিটেডের চেয়ারম্যান টিপু সুলতান, একই প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জহির আহমেদ অগ্রণী ব্যাংকের এ টাকা নিয়ে পালিয়ে গেছেন মালয়েশিয়ায়। সেখানে তারা বিলাসী-জীবন যাপন করছেন। এ ছাড়া টিপু সুলতান বিডিবিএল থেকে আরও প্রায় ১০০ কোটি টাকা নিয়ে আর ফেরত দেননি। নানা ধরনের ব্যবসায়িক কাগজপত্র দিয়ে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ২০০ কোটি টাকা নিয়ে পালিয়ে গেছে একটি পরিবার। ব্যাংকের টাকা পরিশোধ না করে উল্টো ব্যাংকের বিরুদ্ধে আদালতে রিট করে পালিয়ে গেছে তারা। বগুড়ায় আটা ময়দা সুজির ব্যবসায়ী রিমা ফ্লাওয়ার মিল ও মাহিন আটা ময়দা সুজি নামের প্রতিষ্ঠানের বিপরীতে এ ঋণ নিয়েছেন তারা। প্রতিষ্ঠানটির মালিক জহুরুল হক মোমিন ইসলামী ব্যাংকের বগুড়া শাখা, প্রাইম ব্যাংক, এসআইবিএল থেকে ১৫০ কোটি টাকার বেশি ঋণ নিয়েছেন। তার স্ত্রীর নামেও সংশ্লিষ্ট ব্যাংক ঋণ রয়েছে। মোমিনের ভাই এনামুল হক বাবু এবং তার স্ত্রী আইরিন হক সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের বগুড়া শাখা থেকে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছেন। ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে ফেরত না দেওয়ায় ব্যাংক মামলাও করে। পরে জামিনে বের হয়ে ব্যাংকের বিরুদ্ধে রিট মামলা করে দেশ থেকে চলে গেছেন তারা। এখন তাদের খুুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

জানা গেছে, ৫ হাজার ৩০০ কোটি টাকা নিয়ে বিদেশে পালিয়ে গেছেন আরেক প্রতারক ব্যবসায়ী এরশাদ আলী। এরশাদ ব্রাদার্স নামের প্রতিষ্ঠানটি ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে আর পরিশোধ করছে না। এর মধ্যে এ বি ব্যাংকেরই রয়েছে প্রায় ১৫০ কোটি টাকা। বারবার তাগিদ দিয়েও পরিশোধ না করায় এ বি ব্যাংকের মামলায় প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধার মো. এরশাদ আলীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়না জারি হয়েছে। এ বি ব্যাংকের ইসলামী ব্যাংকিং শাখা থেকে ২০১০ সালে ১১ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছিল বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে রড, সিমেন্টসহ পণ্য সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান এরশাদ ব্রাদার্স। ধীরে ধীরে ঋণের সীমা বেড়ে ২০১৬ সাল পর্যন্ত দাঁড়ায় ১৩৯ কোটি টাকায়। জানা গেছে, এরশাদ ব্রাদার্স শুধু এ বি ব্যাংকেরই ঋণখেলাপি নয়, আরও চারটি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণখেলাপি প্রতিষ্ঠানটি। এর মধ্যে সাউথ বাংলা অ্যাগ্রিকালচার ব্যাংকের ৮৩ কোটি ২৯ লাখ ৩৮ হাজার, ব্র্যাক ব্যাংকের ১৫ কোটি ৫ লাখ ২৭ হাজার, সাউথইস্ট ব্যাংকের ৫ কোটি ৮৯ লাখ ২০ হাজার ও ফনিক্স ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের ২৯ কোটি টাকা রয়েছে। এসব ঋণ পরিশোধ না করে এরশাদ আলী দেশ ছেড়ে চলে গেছেন।

এদিকে আপন দুই ভাই ইসা বাদশা ও মুসা বাদশা। তাদের বাবা বাদশা মিয়া সওদাগর চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে গড়েছিলেন বাদশা গ্রপ নামের প্রতিষ্ঠান। তবে হঠাৎ তাদের বাবা মারা যাওয়ার পর গ্রুপের মালিকানাধীন তালা মার্কা সাবান ও ভেজিটেবল অয়েলের সুনাম আর ধরে রাখতে পারেননি তারা। পরে জাহাজভাঙাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে আটটি ব্যাংক থেকে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে আর তা শোধ করেননি। উল্টো ওই টাকা নিয়ে ইসা বাদশা ও মুসা বাদশা এখন কানাডার টরেন্টোয় বাদশাহি-জীবন যাপন করছেন। টরেন্টোর লেকশোর এলাকায় তাদের দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট, বাড়ি ও নামে-বেনামে বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানও রয়েছে। এদিকে বাংলাদেশের আটটি ব্যাংক ওই ৫০০ কোটি টাকা আদায়ে তাদের পেছনে ছুটে একরকম হয়রান, আদালতের খাতায় যারা এখন ‘ফেরারি’। সাবেক তত্ত্বাধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ব্যাংক খাতে সুশাসনের অভাবে এসব ঘটনা বারবার ঘটছে। পুরো আর্থিক খাতে একাট ঝাঁকুনি দরকার। বিশেষ করে ব্যাংকিং খাতের নিয়ন্ত্রক হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংককে আরও শক্তিশালী ভূমিকা পালন করতে হবে। সেই সঙ্গে সরকারের সদিচ্ছা থাকতে হবে যে, আর্থিক খাতে আর কোনো প্রতারণা বা ঋণ কেলেঙ্কারির ঘটনা ঘটবে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

১৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা