শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

পুলিশের রোষানলে সর্বনাশ

জিম্মি করে টাকা আদায়, অসহায় মানুষের আর্তনাদ
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
পুলিশের রোষানলে সর্বনাশ

২০১৯ সালের ২০ জানুয়ারি বিকাল আনুমানিক ৫টা। রাজধানীর খিলগাঁও ছোট বটতলা ব্রিজের ঢাল থেকে ব্যবসায়ী তাপস চন্দ্র দে ওরফে খোকনকে ডেকে পার্শ্ববর্তী একটি মার্কেটে নিয়ে যায় খিলগাঁও থানার তৎকালীন এএসআই হায়দার আলী। সঙ্গে ছিল সোর্স রহমান এবং সোর্স জলিল। তাপসকে মাদক বিক্রির জন্য দোষারোপ করতে থাকে এএসআই হায়দার আলী। একপর্যায়ে পিকআপ ভ্যানে উঠিয়ে তাপসকে বলা হয়, দুই লাখ টাকা না দিলে তাকে মাদক মামলার আসামি করা হবে। মানসম্মানের ভয়ে তাপস দুই লাখ টাকা ম্যানেজ করে দেওয়ার পরও মামলা থেকে রেহাই পাননি। ছয় বোতল ফেনসিডিল তার কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে এমন একটি মামলা দিয়ে তাপসকে কারাগারে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। মামলার বাদী এসআই মনিরুজ্জামান। পরবর্তীতে পুলিশ সদর দফতরের তদন্তে উঠে আসে প্রকৃত চিত্র। দোষীদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্তে অনুসন্ধান চলমান রয়েছে উল্লেখ করে ২০১৯ সালের ২২ জানুয়ারি দেওয়া হয় মামলার ফাইনাল রিপোর্ট। কিন্তু পুলিশের রোষানলে পড়ে তাপসের জীবন থেকে ততদিনে চলে গেছে বেশ কয়েকটি মাস। কারাগারে বন্দী থেকে সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন হন।

শুধু ব্যবসায়ী এই তাপসই নন, তার মতো আরও অনেক সাধারণ মানুষ ও ব্যবসায়ীর জীবন আজ অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে পুলিশের রোষানলে পড়ে। অনেকে পুলিশের নির্মম নির্যাতনের শিকার হয়ে জীবন পর্যন্ত দিয়েছেন।

পুলিশ সদর দফতরের সহকারী মহাপরিদর্শক (মিডিয়া) সোহেল রানা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশ পুলিশের দুই লক্ষাধিক সদস্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কাজে নিয়োজিত। তাদের মধ্যে কখনো কখনো দু-একজন সদস্যের বিরুদ্ধে বিচ্যুতি, অপেশাদারসুলভ বা অপরাধমূলক আচরণ বা কর্মকান্ডের অভিযোগ পাওয়া যায়। প্রতিটি অভিযোগ আমলে নিয়ে আমরা উপযুক্ত শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করি। উপযুক্ত আইনি প্র?ক্রিয়া মে?নে এ ব্যবস্থা গ্রহণ কিছুটা সময়সা?পেক্ষ। ত?বে, উ?ত্থিত প্র?ত্যেক?টি অ?ভি?যো?গের বিষ?য়েই যথার্থ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

গতকাল ক্রসফায়ারের হুমকি দিয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগে সিএমপির বায়েজিদ থানার আলোচিত ওসি প্রিটন সরকারসহ সাত পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন মোহাম্মদ ইয়াছিন নামে এক ব্যক্তি। অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মহিউদ্দিন মুরাদের আদালতে মামলাটি দায়ের করা হয়। বাদী পক্ষের আইনজীবী শহীদুল ইসলাম সুমন বলেন, বায়েজিদ থানা পুলিশ মো. ইয়াছিনকে দুই দফায় তুলে নিয়ে ২৩ লাখ টাকা আদায় করে। এ অভিযোগে বায়েজিদ থানার বর্তমান ওসি প্রিটন সরকার, সাবেক ওসি আতাউর রহমান, বায়েজিদ থানার এসআই আকতার, এএসআই ইব্রাহিম, মিঠুন দাশ, কনস্টেবল রহমান এবং সাইদুলকে আসামি করা হয়। আদালত অভিযোগটি আমলে নিয়ে সিএমপির অতিরিক্ত কমিশনারকে (প্রশাসন ও অর্থ) তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।

তবে অভিযুক্ত প্রিটন সরকার বলেন, ইয়াছিন নামে কাউকে তিনি চেনেন না। সাবেক ওসি আতাউর রহমানের বক্তব্যও অনেকটা একই। তিনি বলেন, ‘এ থানা থেকে তিন মাস আগে বদলি হয়ে গেছি। ইয়াছিন নামে কাউকে চিনি না। অভিযোগের বিষয়ে বলতে পারব না।

২০১৬ সালের ৬ নভেম্বর থেকে শুরু। তিন লাখ টাকা না দেওয়ায় জাল মুদ্রার ব্যবসায়ী হিসেবে মামলা দেওয়া হয় রাজধানীর ফকিরেরপুল ‘বন্ধু হোটেল’-এর ম্যানেজার হাসান মজুমদার ও হোটেলের বাবুর্চি সোহেল রানার বিরুদ্ধে। সাজানো মামলায় ৫ মাস ১৭ দিন জেল খেটে তারা জামিনে মুক্তি পেলেও তার ওপর অব্যাহত রয়েছে পুলিশি হয়রানি। এ বিষয়টি নিয়ে পরবর্তী সময়ে ভুক্তভোগীর পরিবারের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পুলিশের আইজিপি ও ডিএমপি কমিশনার বরাবর অভিযোগ করা হলে বিভিন্ন সময় তদন্ত এবং সমঝোতার আশ্বাসেও মুক্তি মেলেনি তাদের। গতকাল এ বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে হাউমাউ করে কেঁদে দেন হাসান মজুমদার। তিনি বলেন, ডিবির (পূর্ব) তৎকালীন এসি (বর্তমানে, এডিসি) জুয়েল রানার টিমের এসআই তপন কুমার ঢালীর (বর্তমানে পিবিআই-তে কর্মরত) এসআই দেওয়ান উজ্জ্বল হোসেন, এএসআই জিয়াউর রহমান, সোহেল মাহমুদ, আবুল বাশার, মোমিনুল হক, নাজমুল হক প্রধান, কং নয়ন কুমার ও কং গোলাম সারোয়ার তার হোটেলে গিয়ে তাকে এবং সোহেলকে হাতকড়া পরিয়ে নিয়ে আসেন।

তিনি আরও বলেন, ভাগ্যিস হোটেলের একটি সিসিটিভি ক্যামেরা বন্ধ হয়নি। ওই ক্যামেরা থেকেই আমরা ফুটেজ পেয়েছি। তবে আমার পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ দেওয়ার পর তিনটি তদন্ত কমিটি হলেও অভিযুক্তরা এখনো বহাল তবিয়তে। উল্টো তাকে ও তার সহকর্মীর নামে ভুয়া মামলায় চার্জশিট দেওয়া হয়েছে। তাদের ফাঁসানোর জন্য ভুয়া সাক্ষী বানিয়ে আদালতে তা প্রমাণের চেষ্টা করে যাচ্ছে অভিযুক্ত ডিবির সদস্যরা। জানা গেছে, ডিবি পুলিশের ভুয়া মামলা থেকে রেহাই পেতে হাসান মজুমদার পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি), ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার (ডিএমপি), প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ সদর দফতর থেকে ডিবির আট সদস্যের বিরুদ্ধে তিনটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। এসব কমিটির প্রধান করা হয় পুলিশ সদর দফতরের এএসপি ওমর ফারুক, সিনিয়র এএসপি শরিফুল ইসলাম ও ডিবির এডিসি কাজী শফিকুল আলমকে। এ ছাড়া ঢাকা মহানগর পুলিশের পক্ষ থেকে দুটি তদন্ত কমিটি করা হয়। এই কমিটির প্রধান হলেন তৎকালীন ক্যান্টনমেন্ট জোনের এডিসি মোহাম্মদ সাহেদ মিয়া ও ডিএমপির তৎকালীন অতিরিক্ত কমিশনার বর্তমানে রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি দেবদাস ভট্টাচার্য। সবচেয়ে বেশি আলোচিত হয় শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং কুমিল্লা জেলার সাবেক জেলা প্রশাসক এ কে এম শামসুল হক খানের নামের দেওয়া অর্পিত সম্পত্তি দখলে পুলিশের সহায়তা। পুলিশি সহায়তা এবং আর্থিক সংশ্লেষের অভিযোগের সত্যতা পেয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ওয়ারীর উপ-কমিশনার মোহাম্মদ ইব্রাহীম খানকে গত বছরের ২৫ আগস্ট সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। একই অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে বর্তমান কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাবেক বংশাল থানার ওসি সাহিদুর রহমান এবং সাবেক নবাবপুর ফাঁড়ির ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) জাহাঙ্গীর হোসেনের সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়। তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। সাড়ে ৫ লাখ টাকা ডাকাতির অভিযোগে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) এসআই রাশেদুল আলমকে গ্রেফতার করেছে ওয়ারী থানা পুলিশ। গত ১৮ ডিসেম্বর ওয়ারী থানায় ডাকাতির অভিযোগে বাদী শফিউল আলম আজাদের মামলায় গ্রেফতারকৃত ৫ জনের জবানবন্দিতে এসআই রাশেদুল আলমের নাম উঠে এলে গ্রেফতার হন রাশেদুল। মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, গত বছরের ৫ ডিসেম্বর মামলার বাদী শফিউল আলম আজাদ, তার বন্ধু গিয়াস উদ্দিন ও ভাগিনা মাহমুদুল হাসান মুন্নাসহ সাড়ে ৫ লাখ টাকা নিয়ে মাদারীপুরের উদ্দেশে রওনা দেন। এরপর ওয়ারীর টিপু সুলতান রোডে পৌঁছালে একটি মাইক্রোবাসে এসে অজ্ঞাতনামা ৪/৫ ব্যক্তি নিজেদের র‌্যাব পরিচয়ে পেটে অস্ত্র ঠেকিয়ে তাদের সবাইকে গাড়িতে তুলে নেয়। পরে তাদের মুন্সীগঞ্জে নিয়ে হাত-চোখ বেঁধে সাড়ে ৫ লাখ টাকাসহ অন্যান্য মূল্যবান জিনিসপত্র হাতিয়ে নেয়। এসআই রাশেদুল আলম নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থানার ভুঁইঘর গ্রামের শহিদুল্লাহর ছেলে।

হেফাজতে মৃত্যু : হঠাৎ বেড়েছে পুলিশ হেফাজতে মৃত্যুর ঘটনা। মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, শুধু ২০১৯ সালেই সারা দেশে পুলিশের হেফাজতে ১৬ জনের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। এদের মধ্যে গ্রেফতারের আগে নির্যাতনে চারজন এবং গ্রেফতারের পর শারীরিক নির্যাতনে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। থানার হাজতখানায় দুজন আত্মহত্যা করেন। দুজন অসুস্থ হয়ে মারা যান। বাকি দুজন নির্যাতনে অসুস্থ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। সর্বশেষ গত ১৯ জানুয়ারি রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানার হাজতে আবু বক্কর সিদ্দিক বাবু (৩৫) নামে একজন আসামি মারা যান। পুলিশ বলছে, ওই আসামি হাজতের গ্রিলের সঙ্গে চাদর পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। তবে গ্রিলের সঙ্গে চাদর পেঁচিয়ে আত্মহত্যার বিষয়টি মানতে রাজি নন নিহত বাবুর সহকর্মীরা। বাবু বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএফডিসি) ফ্লোর ইনচার্জ হিসেবে কর্মরত ছিলেন। গত ১৬ জানুয়ারি উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশের নির্যাতনে গাড়িচালক আলমগীরের মৃত্যু হয়েছে এমন অভিযোগ এনে উত্তরা পশ্চিম থানার ওসি তপন চন্দ্র সাহা, এসআই মো. মিজানুর রহমান, এএসআই নামজুল ও মো. সোহাগকে আসামি করে মামলা করেছেন আলেয়া বেগম। তিনি মৃত আলমগীরের স্ত্রী। এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, সম্প্রতি উত্তরা পশ্চিম থানা ও তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা পুলিশের হেফাজতে মৃত্যুর ঘটনার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনা দুটি তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানায় মৃত্যুর অভিযোগটি হচ্ছে আত্মহত্যা। তবে তার আত্মহত্যায় কারও প্ররোচনা রয়েছে কিনা সে বিষয়টিও আমি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছি। তদন্ত রিপোর্ট পেলে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

২৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন
ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল
মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু
রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর
হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি
বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ
শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে
র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ
ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে