শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

এখনো খোঁজ মেলেনি দুজনের প্রতিবেদন দিতে ব্যর্থ পুলিশ

চুড়িহাট্টা ট্র্যাজেডির এক বছর, রিটের কথা ভুলেই গেছেন এক আইনজীবী
আরাফাত মুন্না ও মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
এখনো খোঁজ মেলেনি দুজনের প্রতিবেদন দিতে ব্যর্থ পুলিশ

চকবাজারের চুড়িহাট্টায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ড ঘটনার এক বছর আজ। গত বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি রাতে এই অগ্নিকান্ডের ঘটনায় ৬৯ জন প্রাণ হারান। আজও খোঁজ মেলেনি ওই ঘটনায় নিখোঁজ দুজনের। অন্যদিকে ৯ দফা সময় নিয়েও বিচারিক আদালতে পুলিশ তদন্ত প্রতিবেদন দিতে ব্যর্থ হওয়ায় এ ঘটনায় দায়ের করা মামলার বিচারও শুরু করা সম্ভব হয়নি। জানা গেছে, এ ঘটনায় অশনাক্ত হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে রয়েছে তিনটি লাশ। ডিএনএ নমুনায় মিল খুঁজে না পাওয়ায় লাশগুলো শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি বলে পুলিশ জানিয়েছে। ভয়াবহ ওই অগ্নিকান্ডের পর নিহতদের ক্ষতিপূরণ, কেমিক্যাল গুদাম সরিয়ে নেওয়াসহ বেশকিছু নির্দেশনা চেয়ে পৃথক পাঁচটি রিট করার পর হাই কোর্ট রুলও জারি করেছিল। তবে এই এক বছরেও সেই রুল শুনানির উদ্যোগ নেননি কোনো আইনজীবী। রিটকারী এক আইনজীবী ভুলেই গেছেন আদেশের কথা। ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের এক বছরেও বদলায়নি চুড়িহাট্টার কিছুই। সরু গলিতে এখনো সেই যানজট। আবাসিক বাসার নিচে দাহ্য বস্তু আর রাসায়নিকের গুদাম এখনো আছে। পুড়ে যাওয়া পাঁচটি ভবনের মধ্যে চারটিরই সংস্কার করা হয়েছে। কিছুটা সংস্কার হয়েছে সেই ওয়াহেদ ম্যানশনের নিচের অংশও। চুড়িহাট্টার বর্তমান পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলেও এখনো হতাহত মানুষের স্বজনদের বুকের ভিতর জ্বলছে সেই আগুন। স্বজন হারানো বাসিন্দারা এখনো ডুকরে ডুকরে কাঁদেন।

ঢাকা মেডিকেল কলেজের (ঢামেক) ফরেনসিক বিভাগের প্রধান ডা. সোহেল মাহমুদ জানান, চুড়িহাট্টা ট্র্যাজেডি ৬৭টি লাশের ময়নাতদন্তের চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রস্তুত করা হয়েছে। যে কোনো সময় পুলিশের কাছে তা হস্তান্তর করা হবে। তিনি বলেন, প্রথম পর্যায়ে বিভিন্নভাবে ৪৫ জনকে শনাক্ত করা হয়। ২২ জনের মধ্যে ডিএনএ প্রোফাইলিংয়ের মাধ্যমে ১৯ জনকে শনাক্ত করা হয়। বাকি তিনজনকে এখনো শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।

সিআইডির ডিএনএ পরীক্ষক ডা. নুসরাত ইয়াসমিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, যে তিনজনের লাশ নিখোঁজ ছিল, এর মধ্যে একজনের পরিবার তাদের জানিয়েছে যে- তাদের স্বজন জীবিত আছেন। আর দুজনের খোঁজ পাওয়া যায়নি। আর ঢামেক মর্গে থাকা লাশ দুটির সঙ্গে ডিএনএ পরীক্ষার জন্য নমুনা দেওয়া পরিবারের কারও সঙ্গে মিল ছিল না। মূলত আগেই হস্তান্তর হওয়া লাশগুলোর সঙ্গে তাদের স্বজনদের লাশ অদল-বদল হয়ে যায়। পরে কবর থেকে লাশ উত্তোলন করে ডিএনএ প্রোফাইল করা হয়। এরপর তাদের স্বজনদেরও লাশ শনাক্ত হয়। তারা ডিএনএ প্রোফাইলিংয়ের চূড়ান্ত রিপোর্ট গত বছরের ২৭ আগস্ট জমা দিয়ে দিয়েছেন।

জানা গেছে, নিখোঁজ রাজুর জন্য ডিএনএ নমুনা দিয়েছিলেন তার মা ফাতেমা বেগম। হেলালের জন্য ডিএনএ নমুনা দিয়েছিলেন তার ভাই কামাল ও শফিকুল এবং মা আনোয়ারা বেগম। আর রফিকের জন্য ডিএনএ নমুনা দিয়েছিলেন তার বাবা আলতাফ মিয়া। পরে রফিকের সন্ধান পাওয়া যায় বলে জানায় সিআইডি সূত্র। নিখোঁজ হেলালের ভাই শফিকুল ইসলাম বলেন, তার ভাই হেলাল চকবাজারে থেকে রিকশা চালাতেন। তাদের বাড়ি মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায়। আগুনের ঘটনার পর থেকে তার আর কোনো খোঁজ পাননি। লাশের সন্ধানে তারা সিআইডিতে ডিএনএ নমুনাও জমা দেন। কিন্তু এখনো সিআইডি থেকে লাশের কোনো সন্ধান দিতে পারেনি। 

রুল শুনানির উদ্যোগ নেয়নি কেউ : চকবাজারের চুড়িহাট্টায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে ৬৯ জন নিহত হওয়ার পর হাই কোর্টে পৃথক ৫টি রিট আবেদন করেছিলেন আইনজীবীরা। চুড়িহাট্টার অগ্নিকান্ডে নিহতদের ক্ষতিপূরণ, কেমিক্যাল গুদাম সরিয়ে নেওয়াসহ বেশকিছু নির্দেশনা চেয়ে জনস্বার্থে করা এসব রিটের পর হাই কোর্ট রুলও জারি করেছিল। তবে প্রায় এক বছর পার হলেও সেই রুল শুনানির উদ্যোগ নেয়নি কেউ। রিটকারী এক আইনজীবী তো ভুলেই গেছেন রিটের কথা। গত বছর ২৬ ফেব্রুয়ারি বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের সমন্বয়ে গঠিত হাই কোর্ট বেঞ্চের জারি করা রুলে জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন রাসায়নিক ও কেমিক্যালের মজুদ, বিক্রি, বিপণন ও বহনে আইন এবং নীতিমালা প্রণয়ন ও সেই আইন ও নীতিমালা কঠোরভাবে মেনে চলতে বিবাদীদের প্রতি কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে নিমতলীতে অগ্নিকান্ডের পর মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটির ১৭ দফা সুপারিশ বাস্তবায়নে সরকারের সংশ্লিষ্টদের ব্যর্থতা কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, রুলে তাও জানতে চাওয়া হয়েছে।

সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জেড আই খান পান্না, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, ব্যারিস্টার নূর মোহাম্মদ আজমী, অ্যাডভোকেট ইউনুছ আলী আকন্দ, অ্যাডভোকেট খন্দকার মো. সায়েদুল কাউছার এবং অ্যাডভোকেট সাগুফতা তাবাসসুম পৃথক পাঁচটি রিট দায়ের করেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে সংশ্লিষ্ট আদালতের ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার এ বি এম আবদুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার বলেন, আদালত রুল জারি করেছিল। এখন রুল শুনানির উদ্যোগ নেওয়া রিটকারীদের দায়িত্ব। তাদের পক্ষ থেকে এমন কোনো উদ্যোগ আমার চোখে পড়েনি।

জানতে চাইলে একটি রিটের আবেদনকারী অ্যাডভোকেট ইউনুছ আলী আকন্দ রিট করার কথা মনে আছে জানালেও আদেশ কী হয়েছে তা ভুলে গেছেন বলে জানান। এই এক বছরে এই রুল শুনানির কোনো উদ্যোগ নিয়েছিলেন কি-না, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, আসলে কী আদেশ হয়ে গিয়েছিল মনে নেই। ফাইল খুঁজে দেখব এবং শুনানির জন্য চেষ্টা করব।

তদন্ত প্রতিবেদন দিতে ব্যর্থ পুলিশ : পুরান ঢাকার চকবাজারের চুড়িহাট্টা মোড় অগ্নিকান্ডের এক বছরেও শুরু হয়নি মামলার বিচার। ৯ দফা সময় নিলেও বিচারিক আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দিতে ব্যর্থ হয়েছে পুলিশ। এ সুযোগে উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়ে বের হয়েছেন প্রধান দুই আসামি। আর তাই ন্যায়বিচার নিয়ে শঙ্কিত স্বজনহারা পরিবারগুলো।

ঝুঁকি জেনেও বেশি টাকার লোভে আবাসিক ভবন ভাড়া দেওয়া হয়েছিল রাসায়নিক কারখানার গোডাউন। আদালতে এমন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয় মামলার প্রধান দুই আসামি ভবন মালিকের দুই ছেলে। কিন্তু এরপরও পুলিশের তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল না হওয়ায় শুরু হচ্ছে না মামলার বিচারকাজ। ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের পিপি আবু আবদুল্লাহ বলেন, গুরুত্বপূর্ণ এ মামলার একটা নির্ভুল প্রতিবেদন আমরা আশা করব। দ্রুতই মামলার চার্জশিট দাখিল করবে এটাও আশা করছি।

দিশাহারা নোয়াখালীর ১৭ পরিবার : নোয়াখালী প্রতিনিধি জানান, চুড়িহাট্টার ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে নিহতদের ১৭ জনেরই বাড়ি নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলায়। সেদিন কেউ হারিয়েছেন স্বামী, কেউ হারিয়েছেন একমাত্র সন্তান, কেউ হারিয়েছেন একই পরিবারের একাধিক সদস্যকে। যাদের মাঝে কেউ কেউ ছিলেন একমাত্র উপার্জনক্ষম। প্রিয়জন আর সহায় সম্বল হারিয়ে পরিবারগুলোতে এখন শুধুই হাহাকার। পরিবারের সদস্যদের চোখের পানি যেন শেষ হয়নি। কেউ খোঁজ নিতে গেলেই ডুকরে ডুকরে কাঁদছেন সন্তানহারা, বাবা-মা, স্বামীহারা স্ত্রী বা প্রিয়জনহারা এই মানুষগুলো। কবরের পাশে এখনো খুঁজে বেড়ান বুকের ধনকে, একমাত্র অবলম্বনকে।

ঘটনার এক বছর পেরিয়ে গেলেও ভুক্তভোগী পরিবারগুলো সরকারিভাবে তেমন কোনো সহায়তা পায়নি। চরম হতাশা ও অনিশ্চয়তায় দিন কাটছে অসহায় পরিবারগুলোর। তবে সরকারি নির্দেশনা পেলে সর্বোচ্চ সহায়তার আশ্বাস জেলা প্রশাসনের।

আড়াই বছরের শান্তা যখন বাবার কথা জানতে চায়, তখন উত্তর খুঁজে দিশাহারা নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার নাটেশ্বর ইউনিয়নের মা নূর নাহার। চুড়িহাট্টায় আগুনে দগ্ধ হয়ে মারা যান নূর নাহারের স্বামী নাছির উদ্দিন। তখন লাশ দাফনের জন্য সরকারিভাবে তাদের ২০ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছিল। আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল সরকারি চাকরি বা আর্থিক সহায়তার। এক বছর পেরিয়ে গেলেও সে আশ্বাসের তেমন কোনো ফল মেলেনি।

আজকের কর্মসূচি : ভয়াবহ এই অগ্নিকান্ডের বছরপূর্তি উপলক্ষে আজ নেওয়া হয়েছে নানা কর্মসূচি। সকাল ৭টায় কালো ব্যাচ ধারণ, ৮টায় কোরআন খতম, দিনব্যাপী চুড়িহাট্টা মসজিদে দোয়া ও কোরআন খতম দেওয়া হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

এই মাত্র | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা