শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

এখনো খোঁজ মেলেনি দুজনের প্রতিবেদন দিতে ব্যর্থ পুলিশ

চুড়িহাট্টা ট্র্যাজেডির এক বছর, রিটের কথা ভুলেই গেছেন এক আইনজীবী
আরাফাত মুন্না ও মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
এখনো খোঁজ মেলেনি দুজনের প্রতিবেদন দিতে ব্যর্থ পুলিশ

চকবাজারের চুড়িহাট্টায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ড ঘটনার এক বছর আজ। গত বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি রাতে এই অগ্নিকান্ডের ঘটনায় ৬৯ জন প্রাণ হারান। আজও খোঁজ মেলেনি ওই ঘটনায় নিখোঁজ দুজনের। অন্যদিকে ৯ দফা সময় নিয়েও বিচারিক আদালতে পুলিশ তদন্ত প্রতিবেদন দিতে ব্যর্থ হওয়ায় এ ঘটনায় দায়ের করা মামলার বিচারও শুরু করা সম্ভব হয়নি। জানা গেছে, এ ঘটনায় অশনাক্ত হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে রয়েছে তিনটি লাশ। ডিএনএ নমুনায় মিল খুঁজে না পাওয়ায় লাশগুলো শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি বলে পুলিশ জানিয়েছে। ভয়াবহ ওই অগ্নিকান্ডের পর নিহতদের ক্ষতিপূরণ, কেমিক্যাল গুদাম সরিয়ে নেওয়াসহ বেশকিছু নির্দেশনা চেয়ে পৃথক পাঁচটি রিট করার পর হাই কোর্ট রুলও জারি করেছিল। তবে এই এক বছরেও সেই রুল শুনানির উদ্যোগ নেননি কোনো আইনজীবী। রিটকারী এক আইনজীবী ভুলেই গেছেন আদেশের কথা। ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের এক বছরেও বদলায়নি চুড়িহাট্টার কিছুই। সরু গলিতে এখনো সেই যানজট। আবাসিক বাসার নিচে দাহ্য বস্তু আর রাসায়নিকের গুদাম এখনো আছে। পুড়ে যাওয়া পাঁচটি ভবনের মধ্যে চারটিরই সংস্কার করা হয়েছে। কিছুটা সংস্কার হয়েছে সেই ওয়াহেদ ম্যানশনের নিচের অংশও। চুড়িহাট্টার বর্তমান পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলেও এখনো হতাহত মানুষের স্বজনদের বুকের ভিতর জ্বলছে সেই আগুন। স্বজন হারানো বাসিন্দারা এখনো ডুকরে ডুকরে কাঁদেন।

ঢাকা মেডিকেল কলেজের (ঢামেক) ফরেনসিক বিভাগের প্রধান ডা. সোহেল মাহমুদ জানান, চুড়িহাট্টা ট্র্যাজেডি ৬৭টি লাশের ময়নাতদন্তের চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রস্তুত করা হয়েছে। যে কোনো সময় পুলিশের কাছে তা হস্তান্তর করা হবে। তিনি বলেন, প্রথম পর্যায়ে বিভিন্নভাবে ৪৫ জনকে শনাক্ত করা হয়। ২২ জনের মধ্যে ডিএনএ প্রোফাইলিংয়ের মাধ্যমে ১৯ জনকে শনাক্ত করা হয়। বাকি তিনজনকে এখনো শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।

সিআইডির ডিএনএ পরীক্ষক ডা. নুসরাত ইয়াসমিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, যে তিনজনের লাশ নিখোঁজ ছিল, এর মধ্যে একজনের পরিবার তাদের জানিয়েছে যে- তাদের স্বজন জীবিত আছেন। আর দুজনের খোঁজ পাওয়া যায়নি। আর ঢামেক মর্গে থাকা লাশ দুটির সঙ্গে ডিএনএ পরীক্ষার জন্য নমুনা দেওয়া পরিবারের কারও সঙ্গে মিল ছিল না। মূলত আগেই হস্তান্তর হওয়া লাশগুলোর সঙ্গে তাদের স্বজনদের লাশ অদল-বদল হয়ে যায়। পরে কবর থেকে লাশ উত্তোলন করে ডিএনএ প্রোফাইল করা হয়। এরপর তাদের স্বজনদেরও লাশ শনাক্ত হয়। তারা ডিএনএ প্রোফাইলিংয়ের চূড়ান্ত রিপোর্ট গত বছরের ২৭ আগস্ট জমা দিয়ে দিয়েছেন।

জানা গেছে, নিখোঁজ রাজুর জন্য ডিএনএ নমুনা দিয়েছিলেন তার মা ফাতেমা বেগম। হেলালের জন্য ডিএনএ নমুনা দিয়েছিলেন তার ভাই কামাল ও শফিকুল এবং মা আনোয়ারা বেগম। আর রফিকের জন্য ডিএনএ নমুনা দিয়েছিলেন তার বাবা আলতাফ মিয়া। পরে রফিকের সন্ধান পাওয়া যায় বলে জানায় সিআইডি সূত্র। নিখোঁজ হেলালের ভাই শফিকুল ইসলাম বলেন, তার ভাই হেলাল চকবাজারে থেকে রিকশা চালাতেন। তাদের বাড়ি মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায়। আগুনের ঘটনার পর থেকে তার আর কোনো খোঁজ পাননি। লাশের সন্ধানে তারা সিআইডিতে ডিএনএ নমুনাও জমা দেন। কিন্তু এখনো সিআইডি থেকে লাশের কোনো সন্ধান দিতে পারেনি। 

রুল শুনানির উদ্যোগ নেয়নি কেউ : চকবাজারের চুড়িহাট্টায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে ৬৯ জন নিহত হওয়ার পর হাই কোর্টে পৃথক ৫টি রিট আবেদন করেছিলেন আইনজীবীরা। চুড়িহাট্টার অগ্নিকান্ডে নিহতদের ক্ষতিপূরণ, কেমিক্যাল গুদাম সরিয়ে নেওয়াসহ বেশকিছু নির্দেশনা চেয়ে জনস্বার্থে করা এসব রিটের পর হাই কোর্ট রুলও জারি করেছিল। তবে প্রায় এক বছর পার হলেও সেই রুল শুনানির উদ্যোগ নেয়নি কেউ। রিটকারী এক আইনজীবী তো ভুলেই গেছেন রিটের কথা। গত বছর ২৬ ফেব্রুয়ারি বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের সমন্বয়ে গঠিত হাই কোর্ট বেঞ্চের জারি করা রুলে জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন রাসায়নিক ও কেমিক্যালের মজুদ, বিক্রি, বিপণন ও বহনে আইন এবং নীতিমালা প্রণয়ন ও সেই আইন ও নীতিমালা কঠোরভাবে মেনে চলতে বিবাদীদের প্রতি কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে নিমতলীতে অগ্নিকান্ডের পর মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটির ১৭ দফা সুপারিশ বাস্তবায়নে সরকারের সংশ্লিষ্টদের ব্যর্থতা কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, রুলে তাও জানতে চাওয়া হয়েছে।

সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জেড আই খান পান্না, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, ব্যারিস্টার নূর মোহাম্মদ আজমী, অ্যাডভোকেট ইউনুছ আলী আকন্দ, অ্যাডভোকেট খন্দকার মো. সায়েদুল কাউছার এবং অ্যাডভোকেট সাগুফতা তাবাসসুম পৃথক পাঁচটি রিট দায়ের করেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে সংশ্লিষ্ট আদালতের ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার এ বি এম আবদুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার বলেন, আদালত রুল জারি করেছিল। এখন রুল শুনানির উদ্যোগ নেওয়া রিটকারীদের দায়িত্ব। তাদের পক্ষ থেকে এমন কোনো উদ্যোগ আমার চোখে পড়েনি।

জানতে চাইলে একটি রিটের আবেদনকারী অ্যাডভোকেট ইউনুছ আলী আকন্দ রিট করার কথা মনে আছে জানালেও আদেশ কী হয়েছে তা ভুলে গেছেন বলে জানান। এই এক বছরে এই রুল শুনানির কোনো উদ্যোগ নিয়েছিলেন কি-না, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, আসলে কী আদেশ হয়ে গিয়েছিল মনে নেই। ফাইল খুঁজে দেখব এবং শুনানির জন্য চেষ্টা করব।

তদন্ত প্রতিবেদন দিতে ব্যর্থ পুলিশ : পুরান ঢাকার চকবাজারের চুড়িহাট্টা মোড় অগ্নিকান্ডের এক বছরেও শুরু হয়নি মামলার বিচার। ৯ দফা সময় নিলেও বিচারিক আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দিতে ব্যর্থ হয়েছে পুলিশ। এ সুযোগে উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়ে বের হয়েছেন প্রধান দুই আসামি। আর তাই ন্যায়বিচার নিয়ে শঙ্কিত স্বজনহারা পরিবারগুলো।

ঝুঁকি জেনেও বেশি টাকার লোভে আবাসিক ভবন ভাড়া দেওয়া হয়েছিল রাসায়নিক কারখানার গোডাউন। আদালতে এমন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয় মামলার প্রধান দুই আসামি ভবন মালিকের দুই ছেলে। কিন্তু এরপরও পুলিশের তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল না হওয়ায় শুরু হচ্ছে না মামলার বিচারকাজ। ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের পিপি আবু আবদুল্লাহ বলেন, গুরুত্বপূর্ণ এ মামলার একটা নির্ভুল প্রতিবেদন আমরা আশা করব। দ্রুতই মামলার চার্জশিট দাখিল করবে এটাও আশা করছি।

দিশাহারা নোয়াখালীর ১৭ পরিবার : নোয়াখালী প্রতিনিধি জানান, চুড়িহাট্টার ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে নিহতদের ১৭ জনেরই বাড়ি নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলায়। সেদিন কেউ হারিয়েছেন স্বামী, কেউ হারিয়েছেন একমাত্র সন্তান, কেউ হারিয়েছেন একই পরিবারের একাধিক সদস্যকে। যাদের মাঝে কেউ কেউ ছিলেন একমাত্র উপার্জনক্ষম। প্রিয়জন আর সহায় সম্বল হারিয়ে পরিবারগুলোতে এখন শুধুই হাহাকার। পরিবারের সদস্যদের চোখের পানি যেন শেষ হয়নি। কেউ খোঁজ নিতে গেলেই ডুকরে ডুকরে কাঁদছেন সন্তানহারা, বাবা-মা, স্বামীহারা স্ত্রী বা প্রিয়জনহারা এই মানুষগুলো। কবরের পাশে এখনো খুঁজে বেড়ান বুকের ধনকে, একমাত্র অবলম্বনকে।

ঘটনার এক বছর পেরিয়ে গেলেও ভুক্তভোগী পরিবারগুলো সরকারিভাবে তেমন কোনো সহায়তা পায়নি। চরম হতাশা ও অনিশ্চয়তায় দিন কাটছে অসহায় পরিবারগুলোর। তবে সরকারি নির্দেশনা পেলে সর্বোচ্চ সহায়তার আশ্বাস জেলা প্রশাসনের।

আড়াই বছরের শান্তা যখন বাবার কথা জানতে চায়, তখন উত্তর খুঁজে দিশাহারা নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার নাটেশ্বর ইউনিয়নের মা নূর নাহার। চুড়িহাট্টায় আগুনে দগ্ধ হয়ে মারা যান নূর নাহারের স্বামী নাছির উদ্দিন। তখন লাশ দাফনের জন্য সরকারিভাবে তাদের ২০ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছিল। আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল সরকারি চাকরি বা আর্থিক সহায়তার। এক বছর পেরিয়ে গেলেও সে আশ্বাসের তেমন কোনো ফল মেলেনি।

আজকের কর্মসূচি : ভয়াবহ এই অগ্নিকান্ডের বছরপূর্তি উপলক্ষে আজ নেওয়া হয়েছে নানা কর্মসূচি। সকাল ৭টায় কালো ব্যাচ ধারণ, ৮টায় কোরআন খতম, দিনব্যাপী চুড়িহাট্টা মসজিদে দোয়া ও কোরআন খতম দেওয়া হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে
দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭
মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেকোনো সময় ন্যাটো ভূখণ্ডে হামলায় সক্ষম রাশিয়া: জার্মান কর্মকর্তা
যেকোনো সময় ন্যাটো ভূখণ্ডে হামলায় সক্ষম রাশিয়া: জার্মান কর্মকর্তা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খুব শিগগিরই’ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের আশা ট্রাম্পের
‘খুব শিগগিরই’ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের আশা ট্রাম্পের

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বগুড়ায় স্থিরচিত্র প্রদর্শনী
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বগুড়ায় স্থিরচিত্র প্রদর্শনী

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বক্স অফিসে ঝড় তুলল ‘ডায়েস ইরায়ে’
বক্স অফিসে ঝড় তুলল ‘ডায়েস ইরায়ে’

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার
‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক
সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে
মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি
জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার
চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়
ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া
উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন
বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি
গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা