শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

প্রধানমন্ত্রী কঠোর ঘোষণা দিন অক্ষমদের বরখাস্ত করুন

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
প্রধানমন্ত্রী কঠোর ঘোষণা দিন অক্ষমদের বরখাস্ত করুন

চীনের বিপ্লবের নায়ক মাও সেতুং এক শোকসভায় দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, ‘কোনো কোনো মৃত্যু পাখির পালকের মতো হালকা’ আর ‘কোনো কোনো মৃত্যু আছে থাই পাহাড়ের মতোন ভারি’। সম্রাট শাহজাহান বলেছিলেন, ‘পিতার কাঁধে সন্তানের লাশের মতোন ভারী বস্তু পৃথিবীতে আর নেই।’ করোনাভাইরাসের মহামারীতে বিপন্ন পৃথিবীর সামনে বিষাদগ্রস্ত হৃদয়ে আজ মন বড় বেশি এলোমেলো। গোটা মানব জাতি ভয়ঙ্কর এক ক্ষুদ্র জীবাণুর আক্রমণের মুখে আজ অসহায় বিপদগ্রস্ত। মৃত্যুর হার অতীতের সকল মহামারীর চেয়ে কম হলেও বড় হৃদয়বিদারক মর্মান্তিক। লাশের গোসল জানাজা পর্যন্ত হবে না। প্রিয়জন স্পর্শ করবে না। পিতার লাশ কবরে সন্তান নামাবে না। পরাক্রমশালী উন্নত ধনী দেশগুলো আজ এই অসহায়ত্বের সামনে একের পর এক লকডাউন হচ্ছে। জরুরি অবস্থা ঘোষিত হচ্ছে। কাউফিউ জারি হয়েছে। এক কথায় গোটা পৃথিবী এখন থেমে গেছে। কোনো যুদ্ধ নয়। কোনো হুমকি-ধমকি নয়। কোনো চুক্তি নয়। কোনো বাণিজ্য নয়। একটাই আতঙ্ক ধ্বনি পৃথিবীজুড়ে। করোনা। ভয়ঙ্কর ভয়াবহ এই রোগ থেকে বাঁচার লড়াই। বাঁচতে হলে সতর্ক-সচেতনতা অনিবার্য। কোয়ারেন্টিন বা স্বেচ্ছায় গৃহবন্দী থাকা। ভয়াবহ ছোঁয়াচে এই রোগ থেকে নিজে বাঁচতে এবং অন্যকে বাঁচাতে হাঁচি-কাশি, সর্দি রুমালে নাও, টিস্যুতে নাও। এবং তা পুড়িয়ে ফেলো। জীবাণুমুক্ত পরিচ্ছন্ন রাখো নিজেকে, নিজের পোশাক, শরীর, গৃহ, অফিস সব কিছু। স্বেচ্ছায় গৃহবন্দী থাক। করোনাভাইরাস শনাক্ত হলে আইসোলেশনে যাও। হাসপাতালেই হোক আর ঘরেই হোক। এক কথায় করোনা আক্রান্ত হও আর না-ই হও তুমি একা থাক। না হলে পরিবারের সবাই বিচ্ছিন্ন হয়ে ঘরে সময় কাটাও। নিজেদের অবরুদ্ধ রাখ। আর যদি ভাইরাস ধরা পড়ে তাহলে পরিবারের সদস্যদের থেকেও বিচ্ছিন্ন হয়ে কার্যত নিঃসঙ্গ  জীবনযাপনের মধ্যে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিয়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জোরেই বেঁচে আস। পৃথিবীতে মানুষের শক্তির চেয়ে বড় কোনো শক্তি নেই তবুও এ রোগের কোনো কার্যকর চিকিৎসা ওষুধ বা ভ্যাকসিন আবিষ্কার না হওয়ায় এতটা  মহাবিপদে আজকের পৃথিবী, যে নিয়তির কাছেই নিজেকে সমর্পণ কর! আজ তুমি অসামাজিক হও। বন্ধু সামাজিকতা, আত্মীয়তা, সব তুলে রাখ।

সমাজতান্ত্রিক চীন আজকের দুনিয়ায় অর্থনৈতিক ও সামরিক শক্তিতে ক্ষমতাধর হলেও আমার পছন্দের নয় কারণ সেখানে মত প্রকাশের অবাধ স্বাধীনতা নেই। মানুষের সকল গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করা এক মতাদর্শের একদলের শাসন। যদিও আজকের পৃথিবী কার্যত নির্বাচিত এক নায়কদের দখলে। কিন্তু করোনাভাইরাসের ভয়াবহ আঘাত গোটা বিশ্বের রাষ্ট্রনায়ক থেকে শুরু করে মানব জাতিকে এক মোহনায় মিলিত করেছে। মানবতার ধর্মের পতাকাই আজকের পৃথিবীতে উড়ছে করোনার আঘাতে। এটা হয়তো আগামীর পৃথিবীর জন্য আশীর্বাদের বার্তা। মহামারী মুক্ত হলেই পৃথিবীর সামনে অর্থনৈতিক বিপর্যয় হাত ধরাধরি করে কাটিয়ে ওঠার লড়াই।

চীনের উহান প্রদেশে এ রোগের প্রাদুর্ভাব। বিদায়ী বছরের ১ ডিসেম্বর প্রথম করোনাভাইরাস রোগী শনাক্ত হলেও তথ্য গোপনে ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা হরণে সিদ্ধহস্ত চীন ৩১ ডিসেম্বর পৃথিবীকে জানান দেয়। তবে তারা যে উদাহরণ পৃথিবীর সামনে সৃষ্টি করেছে সেখানে এ কথা বলতেই হয় যে- দক্ষতা, পরিকল্পনা ও সাহসের সঙ্গে চীন করোনাকে তার দেশে পরাস্ত করে নিজেদের জনগণকে রক্ষা করেছে। সেখান থেকে শিক্ষা পুতিনের রাশিয়া ছাড়া আর কোনো শক্তিশালী ধনাঢ্য দেশও নিতে পারেনি। চীন এখন করোনামুক্ত হয়ে উহানে উৎসবের আতশবাজি করেছে। আর পৃথিবীজুড়ে লাশের মিছিলের সামনে অসহায় রাষ্ট্রনায়ক থেকে অগণিত মানুষের অশ্রু ঝরছে। চীনে ৮১ হাজার ৫৪ জন আক্রান্ত হলেও ৭২ হাজার ৪৪০ জন সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরেছে। মৃত্যুবরণ করেছেন ৩ হাজার ২৬১ জন।  যদিও এখানে তথ্য গোপনের সংশয় আছে পৃথিবীর মাঝে। বিশ্বের ১৮৮টি দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে করোনাভাইরাস। ৩ লাখ ৮ হাজার ৫৯৫ জন আক্রান্ত হয়েছেন। ১৩ হাজার ৬৯ জন মৃত্যুবরণ করেছেন আর সুস্থ হয়েছেন ৯৫ হাজার ৮২৯ জন। সবচেয়ে করুণ পরিস্থিতি বিরাজ করছে ইতালিতে। প্রেমিকযুগলের বিচরণভূমি ইতালি আজ ইউরোপের করোনার আঁতুরঘর ও পৃথিবীর মৃত্যুকূপে পরিণত। মিলানের কবরে আজ লাশ দাফনের জায়গা নেই। এমন ভয়াবহতা কখনো দেখেনি মানুষ। পুরো দেশ লকডাউন। ৮টি দেশ পুরো লকডাউনে। ইতালি, ডেনমার্ক, বেলিজিয়াম, স্পেন, এল সালভাদোর, পেরু, মালয়েশিয়া ও ফ্রান্স। ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রায় প্রতিটি দেশ, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, পোল্যান্ড, আর্জেন্টিনা, চেকরিপাবলিক,  সৌদি আরব, দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড, ভারত, পাকিস্তানও লকডাউনে গেছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নিউইয়র্কে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে লকডাউনে গেছেন। শ্রীলঙ্কা জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে নির্বাচন পিছিয়ে দিয়েছে। লন্ডনে লকডাউন দিলেন বরিস জনসন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক দিনের জনতার কারফিউ দিয়ে জাগিয়েছেন দেশকে। দিল্লি এখন লকডাউন।

ইতালিতে ৫৩ হাজার ৫৭৮ জন আক্রান্তের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৬ হাজার ৭২ জন, আর মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন ৪ হাজার ৮২৫ জন। ইরান বলছে তাদের প্রতি ১০ মিনিটে ১ জনের মৃত্যু হচ্ছে। প্রতি ঘণ্টায় ৫০ জন আক্রান্ত হচ্ছে। ইতালিতে প্রতি ঘণ্টায় ৩৩ জনের মৃত্যু দেখতে হচ্ছে।

বাংলাদেশ প্রথম করোনা রোগে আক্রান্তের ঘোষণা দিয়েছে ৮ মার্চ। এখন প্রতি ২৪ ঘণ্টায় ৩ জন আক্রান্ত হচ্ছে। এর মধ্যে দুজন ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেছেন। শিবচর লকডাউন করেছে। গাইবান্ধার সাদুল্যাপুর হয়েছে। সর্বশেষ মিরপুরের ৪০টি বাড়ি লকডাউন। সিলেটে লন্ডন প্রবাসী যে নারীর মৃত্যু হয়েছে তার করোনা শনাক্তই হয়নি। তিনি কতজনের কাছে ভাইরাস ছড়িয়ে গেলেন? প্রবাসী অধ্যুষিত সিলেট বিভাগে কত প্রবাসী এসে ঘুরছেন? এই আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা নিয়েও জনমনে যথেষ্ট সংশয় দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে সবচেয়ে বেদনার বিষয় হলো, আমরা প্রায় তিন মাস সময় পেলেও আক্রান্তের পর দৃশ্যমান হলো দেশের স্বাস্থ্য বিভাগ কার্যকর কোনো প্রস্তুতিই গ্রহণ করতে পারেনি। এই ব্যর্থতা নিদারুণ লজ্জারই নয়, প্লানিরই নয়, চরম অনিশ্চয়তা ও ভয়ের। শনিবার স্বয়ং স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালিক সংবাদ সম্মেলনে ৩৭ জনকে ডানে-বাঁয়ে-পেছনে নিয়ে বসে প্রমাণ করেছেন জনগণকে সতর্ক-সচেতন করতে তার মন্ত্রণালয় চরম ব্যর্থই হয়নি, তিনি নিজেও নিজেকে সজাগ-সতর্ক-সচেতন করতে ব্যর্থ হয়েছেন।  অনলাইন বা ভিডিও কনফারেন্সে ডিজিটাল বাংলাদেশে সংবাদ সম্মেলন করতে পারতেন। একদিন তিনি বলেছিলেন, সক্ষম আমরা। আজ দেখছি চিকিৎসক, রোগী, মানুষ কতটা বিপদে আর কী অক্ষম মন্ত্রী ও তার মন্ত্রণালয়। তা-ই নয়, সরকার যেখানে দেশে সভা-সমাবেশ অনুষ্ঠানে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে, শিবচরকে লকডাউন করেছে, যেখানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর উদ্বোধনী উৎসবসহ স্বাধীনতা দিবসের কর্মসূচি, সংসদের বিশেষ অধিবেশন বাতিল করেছে, সেখানে নূরুল হুদার ব্যর্থ নির্বাচন কমিশন গুরুত্বহীন সংসদ থেকে পৌর ও ইউপি চেয়ারম্যান উপনির্বাচন করেছে! ঢাকায় ভোটার যায়নি, গ্রামগঞ্জে সরকারি দল ও সভা-সমাবেশ করেছে। এমন নির্বাচন কমিশন কেন পদত্যাগ করবে না? আমরা করোনা আক্রান্ত ইতালি প্রবাসীদের দেশে অবাধে প্রবেশ করতে দিয়েছি। বিমানবন্দরে পরীক্ষার ব্যবস্থা কার্যকর উপযোগী কোয়ারেন্টাইন করতে পারিনি। তাদের জন্য সুরক্ষিত চিকিৎসক, নার্স দিতে পারিনি। উল্টো তারা মারমুখী হয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী নবাবজাদা বলে মানুষকে ব্যথিত করেছেন। অর্থমন্ত্রীর কথায় কথায় টাকার গরম। চীনের মতোন হাসপাতাল বানানোর দম্ভ দেখান! তিন মাসে কেন সারা দেশে চিকিৎসকদেরই তো তাদের টেকনোলজিস্ট, নার্সসহ সুরক্ষিতভাবে কর্মশালাসহ তৈরি করতে পারেননি? চিকিৎসক ও জনগণের সচেতনতায় কী করেছেন? আপনাদের কাজটা কী? পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তো বলেছিলেন, সবচেয়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আমাদের বিমানবন্দরে। কোথায় তাহলে? ৬ লাখ বিদেশ থেকে দেশে এসেছে। তাদের কোথায় পরীক্ষা। ৭১ টিভি বলেছে, তিন লাখ বিদেশি এসেছে তার মধ্যে ২ শতাধিককে পরীক্ষা করা হয়েছে। ভাইরাস শরীরে আজ অনেকেই সারা দেশে মানুষের সঙ্গে মিশে গেছে। এখন প্রবাসীদের দোষ দিয়ে নিজেদের ব্যর্থতা আড়াল কেন? প্রস্তুতি থাকরে এ সমস্যা হতো না। আসলে বঙ্গবন্ধুকন্যার ইমেজ ও শক্তির ওপর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের রক্ত-ঘামে ক্ষমতার রাজনীতিতে আজ হঠাৎ নেতা, হঠাৎ এমপি-মন্ত্রী হয়ে ক্ষমতার মোহে অন্ধ হয়ে যা খুশি তাই বলছেন। জবাবদিহিতার ঊর্ধ্বে ভাবছেন নিজেদের। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উচিত জনগণের মনের ভাষা পড়ে এসব ব্যর্থ বিরক্তিকর অক্ষম, উজিরে খামোখাদের বরখাস্ত করা, দেশে কঠিন ঘোষণা জারি করে এই ভয়াবহতা থেকে মানুষের জীবন নিরাপদ করা। অনেকে কানাডার জাস্টিন ট্রুডোর কথা বলছেন। কানাডা ধনাঢ্য শিক্ষিত সচেতন জনগোষ্ঠীর দেশ। আমরা ১৮ কোটির অসচেতন শত সীমাবদ্ধতা আর আর্থিক সংগ্রামের দেশ। শিক্ষার কথা সচেতনতার কথা নাই বললাম! আমাদের রাষ্ট্রপরিচালনা অনেক কঠিন। চিকিৎসকদের সঙ্গে টেকনোলজিস্ট, নার্সদের সুরক্ষিত করে প্রয়োজনীয় ল্যাব কোয়ারেন্টাইন আইসোলেশন সেন্টার জরুরি দেওয়া উচিত। মুনাফাখোরদের লোভ সংবরণ করতে হবে। ম্যাজিস্ট্রেট, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, চিকিৎসক, গণমাধ্যম কর্মী, বিচারক, আইনজীবী সবার জীবনই ঝুঁকিতে বুঝতে হবে। মেডিকেলসহ দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র-ছাত্রী যারা সেবা দিতে আগ্রহী তাদের প্রশিক্ষিত করা প্রয়োজন। করোনা রোগী ছাড়া কত মানুষ কত রোগে আক্রান্ত। তারা অসুস্থ হলে এখন কী হবে? দ্রুত করতে হবে। একজন বাড়িওয়ালা এক মাসের ভাড়া মওকুফ করেছেন। একজন স্বপ্না এগিয়ে এসেছেন। সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। সরকারকে গ্যাস, বিদ্যুৎ বিল, ব্যাংক সুদ মওকুফসহ মানুষের ঘরে ভিজিএফের মতো খাবার পৌঁছে দেওয়ার কথা ভাবতে হবে। অর্থনীতির চেনা লুটেরাদের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহের পাশাপাশি চিকিৎসাসেবা ও মানুষের খাবারসহ প্রয়োজনীয় সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। আন্তর্জাতিক দুনিয়ার কাছে চিকিৎসকদের সুরক্ষাসহ সর্বাত্মক সাহায্য চাইতে হবে। এটা মানবতার লড়াই। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকেই তাঁর নেতৃত্বে একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন জাতীয় দুর্যোগ প্রতিরোধ কমিটি করে কঠিনভাবে লড়তে হবে। তাঁর নিজেকেও সুরক্ষায় রাখতে হবে। জাস্টিন ট্রুডোর মতো কোয়ারেন্টাইনে থেকেই যুদ্ধে নেতৃত্ব দিতে হবে। ভয় পাবেন না বললেই ভয় থেকে মুক্ত হওয়া যায় না। আমার ছেলে অন্তর ইংল্যান্ডে একা গৃহবন্দী, মন কাঁদে। ঘরে মেয়ে কাছে এলে স্পর্শ করি না। যদি আমার গায়ে পোশাকে ভাইরাস থাকে এই আতঙ্কে। আমাদের বাড়ির সবার ছোট্ট আদরের বিস্ময় কাছে এলে বুকে টানি না একই কারণে। রাষ্ট্রকেও আজ এই যুদ্ধ মোকাবিলায় কেউ দায়িত্ব পালনে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে তাকে বীরের মর্যাদাই নয়, পরিবারের দায়িত্বও নিতে হবে। যারা সৌদিসহ মধ্যপ্রাচ্যে মসজিদে নামাজ বন্ধ দেখেও এখনো গিজগিজ করে রাজপথে মসজিদে জামাতে নামাজ পড়ছেন তারা ভাবছেন না এই মৃত্যু এতটাই মর্মান্তিক ও অভিশপ্ত যে, মারা গেলে স্পর্শ দূরে থাক গোসল হবে না। জানাজাও হবে না। মিরপুরে যিনি মারা গেলেন তিনি তো মসজিদ আর ঘরেই থাকতেন। তাহলে ভাইরাস এলো কোথা থেকে? তার কাছ থেকেই কতটা ছড়াল? সবাইকে বুঝতে হবে ঘরে নামাজ পড়া যায়। দায়িত্বহীন ও দুর্নীতির জন্য সমালোচিত স্বাস্থ্য খাতের কর্তারা যেমন প্রতিরোধের কোনো পদক্ষেপ নেননি তেমনি জনগণও সচেতন হননি। এখন মৃত্যু দরজায় কড়া নেড়েছে। এখন দ্রুত এই যুদ্ধ করতে হলে যে ফর্মুলায়ই হোক, জনগণকে নিরাপদ রেখে দেশের চিকিৎসক টেকনোলজিস্ট, নার্স বাড়িয়ে হাসপাতালের সংখ্যা, ল্যাবের সুবিধা দ্রুত বাড়িয়ে নিতে হবে। আল্লাহর পরে মানুষের সামনে এখন চিকিৎসকরাই পরম আশ্রয়। তাদের সুরক্ষা ও পর্যাপ্ত শক্তি দিয়ে দেশের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকেই দেশ ও মানবপ্রেমে এই বিপদের মুখোমুখি দাঁড়ালেই সাহস পাবে মানুষ। বিষাদ কেটে ভোরের আলো দ্রুত দেখবে। এখন ঘোর অন্ধকারে সবাই। দেশ-বিদেশের ৫ গবেষকদের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যদি কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া না হয়, ৫ লাখের বেশি মানুষ মারা যেতে পারে। বিপুলসংখ্যক আক্রান্ত হতে পারে। ইতালি উদাসীনতা দেখিয়ে আজ চড়া মাশুল দিচ্ছে। পদক্ষেপ না নিলে আমাদের পরিণতি ইতালির চেয়ে করুণ হবে না তার গ্যারান্টি কোথায়? ইতালির মতো করুণ পরিণতি যেন না হয়- আমাদের।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

৭ মিনিট আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

৩০ মিনিট আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

৪১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা