শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

প্রধানমন্ত্রী কঠোর ঘোষণা দিন অক্ষমদের বরখাস্ত করুন

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
প্রধানমন্ত্রী কঠোর ঘোষণা দিন অক্ষমদের বরখাস্ত করুন

চীনের বিপ্লবের নায়ক মাও সেতুং এক শোকসভায় দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, ‘কোনো কোনো মৃত্যু পাখির পালকের মতো হালকা’ আর ‘কোনো কোনো মৃত্যু আছে থাই পাহাড়ের মতোন ভারি’। সম্রাট শাহজাহান বলেছিলেন, ‘পিতার কাঁধে সন্তানের লাশের মতোন ভারী বস্তু পৃথিবীতে আর নেই।’ করোনাভাইরাসের মহামারীতে বিপন্ন পৃথিবীর সামনে বিষাদগ্রস্ত হৃদয়ে আজ মন বড় বেশি এলোমেলো। গোটা মানব জাতি ভয়ঙ্কর এক ক্ষুদ্র জীবাণুর আক্রমণের মুখে আজ অসহায় বিপদগ্রস্ত। মৃত্যুর হার অতীতের সকল মহামারীর চেয়ে কম হলেও বড় হৃদয়বিদারক মর্মান্তিক। লাশের গোসল জানাজা পর্যন্ত হবে না। প্রিয়জন স্পর্শ করবে না। পিতার লাশ কবরে সন্তান নামাবে না। পরাক্রমশালী উন্নত ধনী দেশগুলো আজ এই অসহায়ত্বের সামনে একের পর এক লকডাউন হচ্ছে। জরুরি অবস্থা ঘোষিত হচ্ছে। কাউফিউ জারি হয়েছে। এক কথায় গোটা পৃথিবী এখন থেমে গেছে। কোনো যুদ্ধ নয়। কোনো হুমকি-ধমকি নয়। কোনো চুক্তি নয়। কোনো বাণিজ্য নয়। একটাই আতঙ্ক ধ্বনি পৃথিবীজুড়ে। করোনা। ভয়ঙ্কর ভয়াবহ এই রোগ থেকে বাঁচার লড়াই। বাঁচতে হলে সতর্ক-সচেতনতা অনিবার্য। কোয়ারেন্টিন বা স্বেচ্ছায় গৃহবন্দী থাকা। ভয়াবহ ছোঁয়াচে এই রোগ থেকে নিজে বাঁচতে এবং অন্যকে বাঁচাতে হাঁচি-কাশি, সর্দি রুমালে নাও, টিস্যুতে নাও। এবং তা পুড়িয়ে ফেলো। জীবাণুমুক্ত পরিচ্ছন্ন রাখো নিজেকে, নিজের পোশাক, শরীর, গৃহ, অফিস সব কিছু। স্বেচ্ছায় গৃহবন্দী থাক। করোনাভাইরাস শনাক্ত হলে আইসোলেশনে যাও। হাসপাতালেই হোক আর ঘরেই হোক। এক কথায় করোনা আক্রান্ত হও আর না-ই হও তুমি একা থাক। না হলে পরিবারের সবাই বিচ্ছিন্ন হয়ে ঘরে সময় কাটাও। নিজেদের অবরুদ্ধ রাখ। আর যদি ভাইরাস ধরা পড়ে তাহলে পরিবারের সদস্যদের থেকেও বিচ্ছিন্ন হয়ে কার্যত নিঃসঙ্গ  জীবনযাপনের মধ্যে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিয়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জোরেই বেঁচে আস। পৃথিবীতে মানুষের শক্তির চেয়ে বড় কোনো শক্তি নেই তবুও এ রোগের কোনো কার্যকর চিকিৎসা ওষুধ বা ভ্যাকসিন আবিষ্কার না হওয়ায় এতটা  মহাবিপদে আজকের পৃথিবী, যে নিয়তির কাছেই নিজেকে সমর্পণ কর! আজ তুমি অসামাজিক হও। বন্ধু সামাজিকতা, আত্মীয়তা, সব তুলে রাখ।

সমাজতান্ত্রিক চীন আজকের দুনিয়ায় অর্থনৈতিক ও সামরিক শক্তিতে ক্ষমতাধর হলেও আমার পছন্দের নয় কারণ সেখানে মত প্রকাশের অবাধ স্বাধীনতা নেই। মানুষের সকল গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করা এক মতাদর্শের একদলের শাসন। যদিও আজকের পৃথিবী কার্যত নির্বাচিত এক নায়কদের দখলে। কিন্তু করোনাভাইরাসের ভয়াবহ আঘাত গোটা বিশ্বের রাষ্ট্রনায়ক থেকে শুরু করে মানব জাতিকে এক মোহনায় মিলিত করেছে। মানবতার ধর্মের পতাকাই আজকের পৃথিবীতে উড়ছে করোনার আঘাতে। এটা হয়তো আগামীর পৃথিবীর জন্য আশীর্বাদের বার্তা। মহামারী মুক্ত হলেই পৃথিবীর সামনে অর্থনৈতিক বিপর্যয় হাত ধরাধরি করে কাটিয়ে ওঠার লড়াই।

চীনের উহান প্রদেশে এ রোগের প্রাদুর্ভাব। বিদায়ী বছরের ১ ডিসেম্বর প্রথম করোনাভাইরাস রোগী শনাক্ত হলেও তথ্য গোপনে ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা হরণে সিদ্ধহস্ত চীন ৩১ ডিসেম্বর পৃথিবীকে জানান দেয়। তবে তারা যে উদাহরণ পৃথিবীর সামনে সৃষ্টি করেছে সেখানে এ কথা বলতেই হয় যে- দক্ষতা, পরিকল্পনা ও সাহসের সঙ্গে চীন করোনাকে তার দেশে পরাস্ত করে নিজেদের জনগণকে রক্ষা করেছে। সেখান থেকে শিক্ষা পুতিনের রাশিয়া ছাড়া আর কোনো শক্তিশালী ধনাঢ্য দেশও নিতে পারেনি। চীন এখন করোনামুক্ত হয়ে উহানে উৎসবের আতশবাজি করেছে। আর পৃথিবীজুড়ে লাশের মিছিলের সামনে অসহায় রাষ্ট্রনায়ক থেকে অগণিত মানুষের অশ্রু ঝরছে। চীনে ৮১ হাজার ৫৪ জন আক্রান্ত হলেও ৭২ হাজার ৪৪০ জন সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরেছে। মৃত্যুবরণ করেছেন ৩ হাজার ২৬১ জন।  যদিও এখানে তথ্য গোপনের সংশয় আছে পৃথিবীর মাঝে। বিশ্বের ১৮৮টি দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে করোনাভাইরাস। ৩ লাখ ৮ হাজার ৫৯৫ জন আক্রান্ত হয়েছেন। ১৩ হাজার ৬৯ জন মৃত্যুবরণ করেছেন আর সুস্থ হয়েছেন ৯৫ হাজার ৮২৯ জন। সবচেয়ে করুণ পরিস্থিতি বিরাজ করছে ইতালিতে। প্রেমিকযুগলের বিচরণভূমি ইতালি আজ ইউরোপের করোনার আঁতুরঘর ও পৃথিবীর মৃত্যুকূপে পরিণত। মিলানের কবরে আজ লাশ দাফনের জায়গা নেই। এমন ভয়াবহতা কখনো দেখেনি মানুষ। পুরো দেশ লকডাউন। ৮টি দেশ পুরো লকডাউনে। ইতালি, ডেনমার্ক, বেলিজিয়াম, স্পেন, এল সালভাদোর, পেরু, মালয়েশিয়া ও ফ্রান্স। ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রায় প্রতিটি দেশ, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, পোল্যান্ড, আর্জেন্টিনা, চেকরিপাবলিক,  সৌদি আরব, দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড, ভারত, পাকিস্তানও লকডাউনে গেছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নিউইয়র্কে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে লকডাউনে গেছেন। শ্রীলঙ্কা জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে নির্বাচন পিছিয়ে দিয়েছে। লন্ডনে লকডাউন দিলেন বরিস জনসন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক দিনের জনতার কারফিউ দিয়ে জাগিয়েছেন দেশকে। দিল্লি এখন লকডাউন।

ইতালিতে ৫৩ হাজার ৫৭৮ জন আক্রান্তের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৬ হাজার ৭২ জন, আর মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন ৪ হাজার ৮২৫ জন। ইরান বলছে তাদের প্রতি ১০ মিনিটে ১ জনের মৃত্যু হচ্ছে। প্রতি ঘণ্টায় ৫০ জন আক্রান্ত হচ্ছে। ইতালিতে প্রতি ঘণ্টায় ৩৩ জনের মৃত্যু দেখতে হচ্ছে।

বাংলাদেশ প্রথম করোনা রোগে আক্রান্তের ঘোষণা দিয়েছে ৮ মার্চ। এখন প্রতি ২৪ ঘণ্টায় ৩ জন আক্রান্ত হচ্ছে। এর মধ্যে দুজন ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেছেন। শিবচর লকডাউন করেছে। গাইবান্ধার সাদুল্যাপুর হয়েছে। সর্বশেষ মিরপুরের ৪০টি বাড়ি লকডাউন। সিলেটে লন্ডন প্রবাসী যে নারীর মৃত্যু হয়েছে তার করোনা শনাক্তই হয়নি। তিনি কতজনের কাছে ভাইরাস ছড়িয়ে গেলেন? প্রবাসী অধ্যুষিত সিলেট বিভাগে কত প্রবাসী এসে ঘুরছেন? এই আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা নিয়েও জনমনে যথেষ্ট সংশয় দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে সবচেয়ে বেদনার বিষয় হলো, আমরা প্রায় তিন মাস সময় পেলেও আক্রান্তের পর দৃশ্যমান হলো দেশের স্বাস্থ্য বিভাগ কার্যকর কোনো প্রস্তুতিই গ্রহণ করতে পারেনি। এই ব্যর্থতা নিদারুণ লজ্জারই নয়, প্লানিরই নয়, চরম অনিশ্চয়তা ও ভয়ের। শনিবার স্বয়ং স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালিক সংবাদ সম্মেলনে ৩৭ জনকে ডানে-বাঁয়ে-পেছনে নিয়ে বসে প্রমাণ করেছেন জনগণকে সতর্ক-সচেতন করতে তার মন্ত্রণালয় চরম ব্যর্থই হয়নি, তিনি নিজেও নিজেকে সজাগ-সতর্ক-সচেতন করতে ব্যর্থ হয়েছেন।  অনলাইন বা ভিডিও কনফারেন্সে ডিজিটাল বাংলাদেশে সংবাদ সম্মেলন করতে পারতেন। একদিন তিনি বলেছিলেন, সক্ষম আমরা। আজ দেখছি চিকিৎসক, রোগী, মানুষ কতটা বিপদে আর কী অক্ষম মন্ত্রী ও তার মন্ত্রণালয়। তা-ই নয়, সরকার যেখানে দেশে সভা-সমাবেশ অনুষ্ঠানে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে, শিবচরকে লকডাউন করেছে, যেখানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর উদ্বোধনী উৎসবসহ স্বাধীনতা দিবসের কর্মসূচি, সংসদের বিশেষ অধিবেশন বাতিল করেছে, সেখানে নূরুল হুদার ব্যর্থ নির্বাচন কমিশন গুরুত্বহীন সংসদ থেকে পৌর ও ইউপি চেয়ারম্যান উপনির্বাচন করেছে! ঢাকায় ভোটার যায়নি, গ্রামগঞ্জে সরকারি দল ও সভা-সমাবেশ করেছে। এমন নির্বাচন কমিশন কেন পদত্যাগ করবে না? আমরা করোনা আক্রান্ত ইতালি প্রবাসীদের দেশে অবাধে প্রবেশ করতে দিয়েছি। বিমানবন্দরে পরীক্ষার ব্যবস্থা কার্যকর উপযোগী কোয়ারেন্টাইন করতে পারিনি। তাদের জন্য সুরক্ষিত চিকিৎসক, নার্স দিতে পারিনি। উল্টো তারা মারমুখী হয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী নবাবজাদা বলে মানুষকে ব্যথিত করেছেন। অর্থমন্ত্রীর কথায় কথায় টাকার গরম। চীনের মতোন হাসপাতাল বানানোর দম্ভ দেখান! তিন মাসে কেন সারা দেশে চিকিৎসকদেরই তো তাদের টেকনোলজিস্ট, নার্সসহ সুরক্ষিতভাবে কর্মশালাসহ তৈরি করতে পারেননি? চিকিৎসক ও জনগণের সচেতনতায় কী করেছেন? আপনাদের কাজটা কী? পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তো বলেছিলেন, সবচেয়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আমাদের বিমানবন্দরে। কোথায় তাহলে? ৬ লাখ বিদেশ থেকে দেশে এসেছে। তাদের কোথায় পরীক্ষা। ৭১ টিভি বলেছে, তিন লাখ বিদেশি এসেছে তার মধ্যে ২ শতাধিককে পরীক্ষা করা হয়েছে। ভাইরাস শরীরে আজ অনেকেই সারা দেশে মানুষের সঙ্গে মিশে গেছে। এখন প্রবাসীদের দোষ দিয়ে নিজেদের ব্যর্থতা আড়াল কেন? প্রস্তুতি থাকরে এ সমস্যা হতো না। আসলে বঙ্গবন্ধুকন্যার ইমেজ ও শক্তির ওপর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের রক্ত-ঘামে ক্ষমতার রাজনীতিতে আজ হঠাৎ নেতা, হঠাৎ এমপি-মন্ত্রী হয়ে ক্ষমতার মোহে অন্ধ হয়ে যা খুশি তাই বলছেন। জবাবদিহিতার ঊর্ধ্বে ভাবছেন নিজেদের। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উচিত জনগণের মনের ভাষা পড়ে এসব ব্যর্থ বিরক্তিকর অক্ষম, উজিরে খামোখাদের বরখাস্ত করা, দেশে কঠিন ঘোষণা জারি করে এই ভয়াবহতা থেকে মানুষের জীবন নিরাপদ করা। অনেকে কানাডার জাস্টিন ট্রুডোর কথা বলছেন। কানাডা ধনাঢ্য শিক্ষিত সচেতন জনগোষ্ঠীর দেশ। আমরা ১৮ কোটির অসচেতন শত সীমাবদ্ধতা আর আর্থিক সংগ্রামের দেশ। শিক্ষার কথা সচেতনতার কথা নাই বললাম! আমাদের রাষ্ট্রপরিচালনা অনেক কঠিন। চিকিৎসকদের সঙ্গে টেকনোলজিস্ট, নার্সদের সুরক্ষিত করে প্রয়োজনীয় ল্যাব কোয়ারেন্টাইন আইসোলেশন সেন্টার জরুরি দেওয়া উচিত। মুনাফাখোরদের লোভ সংবরণ করতে হবে। ম্যাজিস্ট্রেট, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, চিকিৎসক, গণমাধ্যম কর্মী, বিচারক, আইনজীবী সবার জীবনই ঝুঁকিতে বুঝতে হবে। মেডিকেলসহ দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র-ছাত্রী যারা সেবা দিতে আগ্রহী তাদের প্রশিক্ষিত করা প্রয়োজন। করোনা রোগী ছাড়া কত মানুষ কত রোগে আক্রান্ত। তারা অসুস্থ হলে এখন কী হবে? দ্রুত করতে হবে। একজন বাড়িওয়ালা এক মাসের ভাড়া মওকুফ করেছেন। একজন স্বপ্না এগিয়ে এসেছেন। সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। সরকারকে গ্যাস, বিদ্যুৎ বিল, ব্যাংক সুদ মওকুফসহ মানুষের ঘরে ভিজিএফের মতো খাবার পৌঁছে দেওয়ার কথা ভাবতে হবে। অর্থনীতির চেনা লুটেরাদের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহের পাশাপাশি চিকিৎসাসেবা ও মানুষের খাবারসহ প্রয়োজনীয় সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। আন্তর্জাতিক দুনিয়ার কাছে চিকিৎসকদের সুরক্ষাসহ সর্বাত্মক সাহায্য চাইতে হবে। এটা মানবতার লড়াই। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকেই তাঁর নেতৃত্বে একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন জাতীয় দুর্যোগ প্রতিরোধ কমিটি করে কঠিনভাবে লড়তে হবে। তাঁর নিজেকেও সুরক্ষায় রাখতে হবে। জাস্টিন ট্রুডোর মতো কোয়ারেন্টাইনে থেকেই যুদ্ধে নেতৃত্ব দিতে হবে। ভয় পাবেন না বললেই ভয় থেকে মুক্ত হওয়া যায় না। আমার ছেলে অন্তর ইংল্যান্ডে একা গৃহবন্দী, মন কাঁদে। ঘরে মেয়ে কাছে এলে স্পর্শ করি না। যদি আমার গায়ে পোশাকে ভাইরাস থাকে এই আতঙ্কে। আমাদের বাড়ির সবার ছোট্ট আদরের বিস্ময় কাছে এলে বুকে টানি না একই কারণে। রাষ্ট্রকেও আজ এই যুদ্ধ মোকাবিলায় কেউ দায়িত্ব পালনে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে তাকে বীরের মর্যাদাই নয়, পরিবারের দায়িত্বও নিতে হবে। যারা সৌদিসহ মধ্যপ্রাচ্যে মসজিদে নামাজ বন্ধ দেখেও এখনো গিজগিজ করে রাজপথে মসজিদে জামাতে নামাজ পড়ছেন তারা ভাবছেন না এই মৃত্যু এতটাই মর্মান্তিক ও অভিশপ্ত যে, মারা গেলে স্পর্শ দূরে থাক গোসল হবে না। জানাজাও হবে না। মিরপুরে যিনি মারা গেলেন তিনি তো মসজিদ আর ঘরেই থাকতেন। তাহলে ভাইরাস এলো কোথা থেকে? তার কাছ থেকেই কতটা ছড়াল? সবাইকে বুঝতে হবে ঘরে নামাজ পড়া যায়। দায়িত্বহীন ও দুর্নীতির জন্য সমালোচিত স্বাস্থ্য খাতের কর্তারা যেমন প্রতিরোধের কোনো পদক্ষেপ নেননি তেমনি জনগণও সচেতন হননি। এখন মৃত্যু দরজায় কড়া নেড়েছে। এখন দ্রুত এই যুদ্ধ করতে হলে যে ফর্মুলায়ই হোক, জনগণকে নিরাপদ রেখে দেশের চিকিৎসক টেকনোলজিস্ট, নার্স বাড়িয়ে হাসপাতালের সংখ্যা, ল্যাবের সুবিধা দ্রুত বাড়িয়ে নিতে হবে। আল্লাহর পরে মানুষের সামনে এখন চিকিৎসকরাই পরম আশ্রয়। তাদের সুরক্ষা ও পর্যাপ্ত শক্তি দিয়ে দেশের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকেই দেশ ও মানবপ্রেমে এই বিপদের মুখোমুখি দাঁড়ালেই সাহস পাবে মানুষ। বিষাদ কেটে ভোরের আলো দ্রুত দেখবে। এখন ঘোর অন্ধকারে সবাই। দেশ-বিদেশের ৫ গবেষকদের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যদি কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া না হয়, ৫ লাখের বেশি মানুষ মারা যেতে পারে। বিপুলসংখ্যক আক্রান্ত হতে পারে। ইতালি উদাসীনতা দেখিয়ে আজ চড়া মাশুল দিচ্ছে। পদক্ষেপ না নিলে আমাদের পরিণতি ইতালির চেয়ে করুণ হবে না তার গ্যারান্টি কোথায়? ইতালির মতো করুণ পরিণতি যেন না হয়- আমাদের।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুয়েতের প্রতিনিধিদলের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুয়েতের প্রতিনিধিদলের
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
সর্বশেষ খবর
পানের রসে রঙিন গ্রাম
পানের রসে রঙিন গ্রাম

১১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া
আজ যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

এমবাপের গোলে রিয়ালের জয়
এমবাপের গোলে রিয়ালের জয়

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিডনিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবস পালিত
সিডনিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবস পালিত

৪৯ মিনিট আগে | পরবাস

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ইসির মতবিনিময় আজ
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ইসির মতবিনিময় আজ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সারকোজির কারাবাস শুরু মঙ্গলবার, বললেন—‘ভীত নই, মাথা উঁচু করেই ঢুকব’
সারকোজির কারাবাস শুরু মঙ্গলবার, বললেন—‘ভীত নই, মাথা উঁচু করেই ঢুকব’

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে দলে ফিরলেন উইলিয়ামসন
অবশেষে দলে ফিরলেন উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে ৬ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগে পরস্পরকে দোষারোপ ইসরায়েল ও হামাসের
গাজা যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগে পরস্পরকে দোষারোপ ইসরায়েল ও হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন
জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়
লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা
বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত
ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা
বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন

প্রাণের ক্যাম্পাস

নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড
নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী
শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে