শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

প্রধানমন্ত্রী কঠোর ঘোষণা দিন অক্ষমদের বরখাস্ত করুন

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
প্রধানমন্ত্রী কঠোর ঘোষণা দিন অক্ষমদের বরখাস্ত করুন

চীনের বিপ্লবের নায়ক মাও সেতুং এক শোকসভায় দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, ‘কোনো কোনো মৃত্যু পাখির পালকের মতো হালকা’ আর ‘কোনো কোনো মৃত্যু আছে থাই পাহাড়ের মতোন ভারি’। সম্রাট শাহজাহান বলেছিলেন, ‘পিতার কাঁধে সন্তানের লাশের মতোন ভারী বস্তু পৃথিবীতে আর নেই।’ করোনাভাইরাসের মহামারীতে বিপন্ন পৃথিবীর সামনে বিষাদগ্রস্ত হৃদয়ে আজ মন বড় বেশি এলোমেলো। গোটা মানব জাতি ভয়ঙ্কর এক ক্ষুদ্র জীবাণুর আক্রমণের মুখে আজ অসহায় বিপদগ্রস্ত। মৃত্যুর হার অতীতের সকল মহামারীর চেয়ে কম হলেও বড় হৃদয়বিদারক মর্মান্তিক। লাশের গোসল জানাজা পর্যন্ত হবে না। প্রিয়জন স্পর্শ করবে না। পিতার লাশ কবরে সন্তান নামাবে না। পরাক্রমশালী উন্নত ধনী দেশগুলো আজ এই অসহায়ত্বের সামনে একের পর এক লকডাউন হচ্ছে। জরুরি অবস্থা ঘোষিত হচ্ছে। কাউফিউ জারি হয়েছে। এক কথায় গোটা পৃথিবী এখন থেমে গেছে। কোনো যুদ্ধ নয়। কোনো হুমকি-ধমকি নয়। কোনো চুক্তি নয়। কোনো বাণিজ্য নয়। একটাই আতঙ্ক ধ্বনি পৃথিবীজুড়ে। করোনা। ভয়ঙ্কর ভয়াবহ এই রোগ থেকে বাঁচার লড়াই। বাঁচতে হলে সতর্ক-সচেতনতা অনিবার্য। কোয়ারেন্টিন বা স্বেচ্ছায় গৃহবন্দী থাকা। ভয়াবহ ছোঁয়াচে এই রোগ থেকে নিজে বাঁচতে এবং অন্যকে বাঁচাতে হাঁচি-কাশি, সর্দি রুমালে নাও, টিস্যুতে নাও। এবং তা পুড়িয়ে ফেলো। জীবাণুমুক্ত পরিচ্ছন্ন রাখো নিজেকে, নিজের পোশাক, শরীর, গৃহ, অফিস সব কিছু। স্বেচ্ছায় গৃহবন্দী থাক। করোনাভাইরাস শনাক্ত হলে আইসোলেশনে যাও। হাসপাতালেই হোক আর ঘরেই হোক। এক কথায় করোনা আক্রান্ত হও আর না-ই হও তুমি একা থাক। না হলে পরিবারের সবাই বিচ্ছিন্ন হয়ে ঘরে সময় কাটাও। নিজেদের অবরুদ্ধ রাখ। আর যদি ভাইরাস ধরা পড়ে তাহলে পরিবারের সদস্যদের থেকেও বিচ্ছিন্ন হয়ে কার্যত নিঃসঙ্গ  জীবনযাপনের মধ্যে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিয়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জোরেই বেঁচে আস। পৃথিবীতে মানুষের শক্তির চেয়ে বড় কোনো শক্তি নেই তবুও এ রোগের কোনো কার্যকর চিকিৎসা ওষুধ বা ভ্যাকসিন আবিষ্কার না হওয়ায় এতটা  মহাবিপদে আজকের পৃথিবী, যে নিয়তির কাছেই নিজেকে সমর্পণ কর! আজ তুমি অসামাজিক হও। বন্ধু সামাজিকতা, আত্মীয়তা, সব তুলে রাখ।

সমাজতান্ত্রিক চীন আজকের দুনিয়ায় অর্থনৈতিক ও সামরিক শক্তিতে ক্ষমতাধর হলেও আমার পছন্দের নয় কারণ সেখানে মত প্রকাশের অবাধ স্বাধীনতা নেই। মানুষের সকল গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করা এক মতাদর্শের একদলের শাসন। যদিও আজকের পৃথিবী কার্যত নির্বাচিত এক নায়কদের দখলে। কিন্তু করোনাভাইরাসের ভয়াবহ আঘাত গোটা বিশ্বের রাষ্ট্রনায়ক থেকে শুরু করে মানব জাতিকে এক মোহনায় মিলিত করেছে। মানবতার ধর্মের পতাকাই আজকের পৃথিবীতে উড়ছে করোনার আঘাতে। এটা হয়তো আগামীর পৃথিবীর জন্য আশীর্বাদের বার্তা। মহামারী মুক্ত হলেই পৃথিবীর সামনে অর্থনৈতিক বিপর্যয় হাত ধরাধরি করে কাটিয়ে ওঠার লড়াই।

চীনের উহান প্রদেশে এ রোগের প্রাদুর্ভাব। বিদায়ী বছরের ১ ডিসেম্বর প্রথম করোনাভাইরাস রোগী শনাক্ত হলেও তথ্য গোপনে ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা হরণে সিদ্ধহস্ত চীন ৩১ ডিসেম্বর পৃথিবীকে জানান দেয়। তবে তারা যে উদাহরণ পৃথিবীর সামনে সৃষ্টি করেছে সেখানে এ কথা বলতেই হয় যে- দক্ষতা, পরিকল্পনা ও সাহসের সঙ্গে চীন করোনাকে তার দেশে পরাস্ত করে নিজেদের জনগণকে রক্ষা করেছে। সেখান থেকে শিক্ষা পুতিনের রাশিয়া ছাড়া আর কোনো শক্তিশালী ধনাঢ্য দেশও নিতে পারেনি। চীন এখন করোনামুক্ত হয়ে উহানে উৎসবের আতশবাজি করেছে। আর পৃথিবীজুড়ে লাশের মিছিলের সামনে অসহায় রাষ্ট্রনায়ক থেকে অগণিত মানুষের অশ্রু ঝরছে। চীনে ৮১ হাজার ৫৪ জন আক্রান্ত হলেও ৭২ হাজার ৪৪০ জন সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরেছে। মৃত্যুবরণ করেছেন ৩ হাজার ২৬১ জন।  যদিও এখানে তথ্য গোপনের সংশয় আছে পৃথিবীর মাঝে। বিশ্বের ১৮৮টি দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে করোনাভাইরাস। ৩ লাখ ৮ হাজার ৫৯৫ জন আক্রান্ত হয়েছেন। ১৩ হাজার ৬৯ জন মৃত্যুবরণ করেছেন আর সুস্থ হয়েছেন ৯৫ হাজার ৮২৯ জন। সবচেয়ে করুণ পরিস্থিতি বিরাজ করছে ইতালিতে। প্রেমিকযুগলের বিচরণভূমি ইতালি আজ ইউরোপের করোনার আঁতুরঘর ও পৃথিবীর মৃত্যুকূপে পরিণত। মিলানের কবরে আজ লাশ দাফনের জায়গা নেই। এমন ভয়াবহতা কখনো দেখেনি মানুষ। পুরো দেশ লকডাউন। ৮টি দেশ পুরো লকডাউনে। ইতালি, ডেনমার্ক, বেলিজিয়াম, স্পেন, এল সালভাদোর, পেরু, মালয়েশিয়া ও ফ্রান্স। ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রায় প্রতিটি দেশ, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, পোল্যান্ড, আর্জেন্টিনা, চেকরিপাবলিক,  সৌদি আরব, দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড, ভারত, পাকিস্তানও লকডাউনে গেছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নিউইয়র্কে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে লকডাউনে গেছেন। শ্রীলঙ্কা জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে নির্বাচন পিছিয়ে দিয়েছে। লন্ডনে লকডাউন দিলেন বরিস জনসন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক দিনের জনতার কারফিউ দিয়ে জাগিয়েছেন দেশকে। দিল্লি এখন লকডাউন।

ইতালিতে ৫৩ হাজার ৫৭৮ জন আক্রান্তের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৬ হাজার ৭২ জন, আর মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন ৪ হাজার ৮২৫ জন। ইরান বলছে তাদের প্রতি ১০ মিনিটে ১ জনের মৃত্যু হচ্ছে। প্রতি ঘণ্টায় ৫০ জন আক্রান্ত হচ্ছে। ইতালিতে প্রতি ঘণ্টায় ৩৩ জনের মৃত্যু দেখতে হচ্ছে।

বাংলাদেশ প্রথম করোনা রোগে আক্রান্তের ঘোষণা দিয়েছে ৮ মার্চ। এখন প্রতি ২৪ ঘণ্টায় ৩ জন আক্রান্ত হচ্ছে। এর মধ্যে দুজন ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেছেন। শিবচর লকডাউন করেছে। গাইবান্ধার সাদুল্যাপুর হয়েছে। সর্বশেষ মিরপুরের ৪০টি বাড়ি লকডাউন। সিলেটে লন্ডন প্রবাসী যে নারীর মৃত্যু হয়েছে তার করোনা শনাক্তই হয়নি। তিনি কতজনের কাছে ভাইরাস ছড়িয়ে গেলেন? প্রবাসী অধ্যুষিত সিলেট বিভাগে কত প্রবাসী এসে ঘুরছেন? এই আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা নিয়েও জনমনে যথেষ্ট সংশয় দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে সবচেয়ে বেদনার বিষয় হলো, আমরা প্রায় তিন মাস সময় পেলেও আক্রান্তের পর দৃশ্যমান হলো দেশের স্বাস্থ্য বিভাগ কার্যকর কোনো প্রস্তুতিই গ্রহণ করতে পারেনি। এই ব্যর্থতা নিদারুণ লজ্জারই নয়, প্লানিরই নয়, চরম অনিশ্চয়তা ও ভয়ের। শনিবার স্বয়ং স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালিক সংবাদ সম্মেলনে ৩৭ জনকে ডানে-বাঁয়ে-পেছনে নিয়ে বসে প্রমাণ করেছেন জনগণকে সতর্ক-সচেতন করতে তার মন্ত্রণালয় চরম ব্যর্থই হয়নি, তিনি নিজেও নিজেকে সজাগ-সতর্ক-সচেতন করতে ব্যর্থ হয়েছেন।  অনলাইন বা ভিডিও কনফারেন্সে ডিজিটাল বাংলাদেশে সংবাদ সম্মেলন করতে পারতেন। একদিন তিনি বলেছিলেন, সক্ষম আমরা। আজ দেখছি চিকিৎসক, রোগী, মানুষ কতটা বিপদে আর কী অক্ষম মন্ত্রী ও তার মন্ত্রণালয়। তা-ই নয়, সরকার যেখানে দেশে সভা-সমাবেশ অনুষ্ঠানে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে, শিবচরকে লকডাউন করেছে, যেখানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর উদ্বোধনী উৎসবসহ স্বাধীনতা দিবসের কর্মসূচি, সংসদের বিশেষ অধিবেশন বাতিল করেছে, সেখানে নূরুল হুদার ব্যর্থ নির্বাচন কমিশন গুরুত্বহীন সংসদ থেকে পৌর ও ইউপি চেয়ারম্যান উপনির্বাচন করেছে! ঢাকায় ভোটার যায়নি, গ্রামগঞ্জে সরকারি দল ও সভা-সমাবেশ করেছে। এমন নির্বাচন কমিশন কেন পদত্যাগ করবে না? আমরা করোনা আক্রান্ত ইতালি প্রবাসীদের দেশে অবাধে প্রবেশ করতে দিয়েছি। বিমানবন্দরে পরীক্ষার ব্যবস্থা কার্যকর উপযোগী কোয়ারেন্টাইন করতে পারিনি। তাদের জন্য সুরক্ষিত চিকিৎসক, নার্স দিতে পারিনি। উল্টো তারা মারমুখী হয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী নবাবজাদা বলে মানুষকে ব্যথিত করেছেন। অর্থমন্ত্রীর কথায় কথায় টাকার গরম। চীনের মতোন হাসপাতাল বানানোর দম্ভ দেখান! তিন মাসে কেন সারা দেশে চিকিৎসকদেরই তো তাদের টেকনোলজিস্ট, নার্সসহ সুরক্ষিতভাবে কর্মশালাসহ তৈরি করতে পারেননি? চিকিৎসক ও জনগণের সচেতনতায় কী করেছেন? আপনাদের কাজটা কী? পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তো বলেছিলেন, সবচেয়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আমাদের বিমানবন্দরে। কোথায় তাহলে? ৬ লাখ বিদেশ থেকে দেশে এসেছে। তাদের কোথায় পরীক্ষা। ৭১ টিভি বলেছে, তিন লাখ বিদেশি এসেছে তার মধ্যে ২ শতাধিককে পরীক্ষা করা হয়েছে। ভাইরাস শরীরে আজ অনেকেই সারা দেশে মানুষের সঙ্গে মিশে গেছে। এখন প্রবাসীদের দোষ দিয়ে নিজেদের ব্যর্থতা আড়াল কেন? প্রস্তুতি থাকরে এ সমস্যা হতো না। আসলে বঙ্গবন্ধুকন্যার ইমেজ ও শক্তির ওপর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের রক্ত-ঘামে ক্ষমতার রাজনীতিতে আজ হঠাৎ নেতা, হঠাৎ এমপি-মন্ত্রী হয়ে ক্ষমতার মোহে অন্ধ হয়ে যা খুশি তাই বলছেন। জবাবদিহিতার ঊর্ধ্বে ভাবছেন নিজেদের। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উচিত জনগণের মনের ভাষা পড়ে এসব ব্যর্থ বিরক্তিকর অক্ষম, উজিরে খামোখাদের বরখাস্ত করা, দেশে কঠিন ঘোষণা জারি করে এই ভয়াবহতা থেকে মানুষের জীবন নিরাপদ করা। অনেকে কানাডার জাস্টিন ট্রুডোর কথা বলছেন। কানাডা ধনাঢ্য শিক্ষিত সচেতন জনগোষ্ঠীর দেশ। আমরা ১৮ কোটির অসচেতন শত সীমাবদ্ধতা আর আর্থিক সংগ্রামের দেশ। শিক্ষার কথা সচেতনতার কথা নাই বললাম! আমাদের রাষ্ট্রপরিচালনা অনেক কঠিন। চিকিৎসকদের সঙ্গে টেকনোলজিস্ট, নার্সদের সুরক্ষিত করে প্রয়োজনীয় ল্যাব কোয়ারেন্টাইন আইসোলেশন সেন্টার জরুরি দেওয়া উচিত। মুনাফাখোরদের লোভ সংবরণ করতে হবে। ম্যাজিস্ট্রেট, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, চিকিৎসক, গণমাধ্যম কর্মী, বিচারক, আইনজীবী সবার জীবনই ঝুঁকিতে বুঝতে হবে। মেডিকেলসহ দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র-ছাত্রী যারা সেবা দিতে আগ্রহী তাদের প্রশিক্ষিত করা প্রয়োজন। করোনা রোগী ছাড়া কত মানুষ কত রোগে আক্রান্ত। তারা অসুস্থ হলে এখন কী হবে? দ্রুত করতে হবে। একজন বাড়িওয়ালা এক মাসের ভাড়া মওকুফ করেছেন। একজন স্বপ্না এগিয়ে এসেছেন। সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। সরকারকে গ্যাস, বিদ্যুৎ বিল, ব্যাংক সুদ মওকুফসহ মানুষের ঘরে ভিজিএফের মতো খাবার পৌঁছে দেওয়ার কথা ভাবতে হবে। অর্থনীতির চেনা লুটেরাদের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহের পাশাপাশি চিকিৎসাসেবা ও মানুষের খাবারসহ প্রয়োজনীয় সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। আন্তর্জাতিক দুনিয়ার কাছে চিকিৎসকদের সুরক্ষাসহ সর্বাত্মক সাহায্য চাইতে হবে। এটা মানবতার লড়াই। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকেই তাঁর নেতৃত্বে একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন জাতীয় দুর্যোগ প্রতিরোধ কমিটি করে কঠিনভাবে লড়তে হবে। তাঁর নিজেকেও সুরক্ষায় রাখতে হবে। জাস্টিন ট্রুডোর মতো কোয়ারেন্টাইনে থেকেই যুদ্ধে নেতৃত্ব দিতে হবে। ভয় পাবেন না বললেই ভয় থেকে মুক্ত হওয়া যায় না। আমার ছেলে অন্তর ইংল্যান্ডে একা গৃহবন্দী, মন কাঁদে। ঘরে মেয়ে কাছে এলে স্পর্শ করি না। যদি আমার গায়ে পোশাকে ভাইরাস থাকে এই আতঙ্কে। আমাদের বাড়ির সবার ছোট্ট আদরের বিস্ময় কাছে এলে বুকে টানি না একই কারণে। রাষ্ট্রকেও আজ এই যুদ্ধ মোকাবিলায় কেউ দায়িত্ব পালনে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে তাকে বীরের মর্যাদাই নয়, পরিবারের দায়িত্বও নিতে হবে। যারা সৌদিসহ মধ্যপ্রাচ্যে মসজিদে নামাজ বন্ধ দেখেও এখনো গিজগিজ করে রাজপথে মসজিদে জামাতে নামাজ পড়ছেন তারা ভাবছেন না এই মৃত্যু এতটাই মর্মান্তিক ও অভিশপ্ত যে, মারা গেলে স্পর্শ দূরে থাক গোসল হবে না। জানাজাও হবে না। মিরপুরে যিনি মারা গেলেন তিনি তো মসজিদ আর ঘরেই থাকতেন। তাহলে ভাইরাস এলো কোথা থেকে? তার কাছ থেকেই কতটা ছড়াল? সবাইকে বুঝতে হবে ঘরে নামাজ পড়া যায়। দায়িত্বহীন ও দুর্নীতির জন্য সমালোচিত স্বাস্থ্য খাতের কর্তারা যেমন প্রতিরোধের কোনো পদক্ষেপ নেননি তেমনি জনগণও সচেতন হননি। এখন মৃত্যু দরজায় কড়া নেড়েছে। এখন দ্রুত এই যুদ্ধ করতে হলে যে ফর্মুলায়ই হোক, জনগণকে নিরাপদ রেখে দেশের চিকিৎসক টেকনোলজিস্ট, নার্স বাড়িয়ে হাসপাতালের সংখ্যা, ল্যাবের সুবিধা দ্রুত বাড়িয়ে নিতে হবে। আল্লাহর পরে মানুষের সামনে এখন চিকিৎসকরাই পরম আশ্রয়। তাদের সুরক্ষা ও পর্যাপ্ত শক্তি দিয়ে দেশের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকেই দেশ ও মানবপ্রেমে এই বিপদের মুখোমুখি দাঁড়ালেই সাহস পাবে মানুষ। বিষাদ কেটে ভোরের আলো দ্রুত দেখবে। এখন ঘোর অন্ধকারে সবাই। দেশ-বিদেশের ৫ গবেষকদের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যদি কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া না হয়, ৫ লাখের বেশি মানুষ মারা যেতে পারে। বিপুলসংখ্যক আক্রান্ত হতে পারে। ইতালি উদাসীনতা দেখিয়ে আজ চড়া মাশুল দিচ্ছে। পদক্ষেপ না নিলে আমাদের পরিণতি ইতালির চেয়ে করুণ হবে না তার গ্যারান্টি কোথায়? ইতালির মতো করুণ পরিণতি যেন না হয়- আমাদের।

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
সর্বশেষ খবর
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম