শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

প্রধানমন্ত্রী কঠোর ঘোষণা দিন অক্ষমদের বরখাস্ত করুন

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
প্রধানমন্ত্রী কঠোর ঘোষণা দিন অক্ষমদের বরখাস্ত করুন

চীনের বিপ্লবের নায়ক মাও সেতুং এক শোকসভায় দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, ‘কোনো কোনো মৃত্যু পাখির পালকের মতো হালকা’ আর ‘কোনো কোনো মৃত্যু আছে থাই পাহাড়ের মতোন ভারি’। সম্রাট শাহজাহান বলেছিলেন, ‘পিতার কাঁধে সন্তানের লাশের মতোন ভারী বস্তু পৃথিবীতে আর নেই।’ করোনাভাইরাসের মহামারীতে বিপন্ন পৃথিবীর সামনে বিষাদগ্রস্ত হৃদয়ে আজ মন বড় বেশি এলোমেলো। গোটা মানব জাতি ভয়ঙ্কর এক ক্ষুদ্র জীবাণুর আক্রমণের মুখে আজ অসহায় বিপদগ্রস্ত। মৃত্যুর হার অতীতের সকল মহামারীর চেয়ে কম হলেও বড় হৃদয়বিদারক মর্মান্তিক। লাশের গোসল জানাজা পর্যন্ত হবে না। প্রিয়জন স্পর্শ করবে না। পিতার লাশ কবরে সন্তান নামাবে না। পরাক্রমশালী উন্নত ধনী দেশগুলো আজ এই অসহায়ত্বের সামনে একের পর এক লকডাউন হচ্ছে। জরুরি অবস্থা ঘোষিত হচ্ছে। কাউফিউ জারি হয়েছে। এক কথায় গোটা পৃথিবী এখন থেমে গেছে। কোনো যুদ্ধ নয়। কোনো হুমকি-ধমকি নয়। কোনো চুক্তি নয়। কোনো বাণিজ্য নয়। একটাই আতঙ্ক ধ্বনি পৃথিবীজুড়ে। করোনা। ভয়ঙ্কর ভয়াবহ এই রোগ থেকে বাঁচার লড়াই। বাঁচতে হলে সতর্ক-সচেতনতা অনিবার্য। কোয়ারেন্টিন বা স্বেচ্ছায় গৃহবন্দী থাকা। ভয়াবহ ছোঁয়াচে এই রোগ থেকে নিজে বাঁচতে এবং অন্যকে বাঁচাতে হাঁচি-কাশি, সর্দি রুমালে নাও, টিস্যুতে নাও। এবং তা পুড়িয়ে ফেলো। জীবাণুমুক্ত পরিচ্ছন্ন রাখো নিজেকে, নিজের পোশাক, শরীর, গৃহ, অফিস সব কিছু। স্বেচ্ছায় গৃহবন্দী থাক। করোনাভাইরাস শনাক্ত হলে আইসোলেশনে যাও। হাসপাতালেই হোক আর ঘরেই হোক। এক কথায় করোনা আক্রান্ত হও আর না-ই হও তুমি একা থাক। না হলে পরিবারের সবাই বিচ্ছিন্ন হয়ে ঘরে সময় কাটাও। নিজেদের অবরুদ্ধ রাখ। আর যদি ভাইরাস ধরা পড়ে তাহলে পরিবারের সদস্যদের থেকেও বিচ্ছিন্ন হয়ে কার্যত নিঃসঙ্গ  জীবনযাপনের মধ্যে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিয়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জোরেই বেঁচে আস। পৃথিবীতে মানুষের শক্তির চেয়ে বড় কোনো শক্তি নেই তবুও এ রোগের কোনো কার্যকর চিকিৎসা ওষুধ বা ভ্যাকসিন আবিষ্কার না হওয়ায় এতটা  মহাবিপদে আজকের পৃথিবী, যে নিয়তির কাছেই নিজেকে সমর্পণ কর! আজ তুমি অসামাজিক হও। বন্ধু সামাজিকতা, আত্মীয়তা, সব তুলে রাখ।

সমাজতান্ত্রিক চীন আজকের দুনিয়ায় অর্থনৈতিক ও সামরিক শক্তিতে ক্ষমতাধর হলেও আমার পছন্দের নয় কারণ সেখানে মত প্রকাশের অবাধ স্বাধীনতা নেই। মানুষের সকল গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করা এক মতাদর্শের একদলের শাসন। যদিও আজকের পৃথিবী কার্যত নির্বাচিত এক নায়কদের দখলে। কিন্তু করোনাভাইরাসের ভয়াবহ আঘাত গোটা বিশ্বের রাষ্ট্রনায়ক থেকে শুরু করে মানব জাতিকে এক মোহনায় মিলিত করেছে। মানবতার ধর্মের পতাকাই আজকের পৃথিবীতে উড়ছে করোনার আঘাতে। এটা হয়তো আগামীর পৃথিবীর জন্য আশীর্বাদের বার্তা। মহামারী মুক্ত হলেই পৃথিবীর সামনে অর্থনৈতিক বিপর্যয় হাত ধরাধরি করে কাটিয়ে ওঠার লড়াই।

চীনের উহান প্রদেশে এ রোগের প্রাদুর্ভাব। বিদায়ী বছরের ১ ডিসেম্বর প্রথম করোনাভাইরাস রোগী শনাক্ত হলেও তথ্য গোপনে ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা হরণে সিদ্ধহস্ত চীন ৩১ ডিসেম্বর পৃথিবীকে জানান দেয়। তবে তারা যে উদাহরণ পৃথিবীর সামনে সৃষ্টি করেছে সেখানে এ কথা বলতেই হয় যে- দক্ষতা, পরিকল্পনা ও সাহসের সঙ্গে চীন করোনাকে তার দেশে পরাস্ত করে নিজেদের জনগণকে রক্ষা করেছে। সেখান থেকে শিক্ষা পুতিনের রাশিয়া ছাড়া আর কোনো শক্তিশালী ধনাঢ্য দেশও নিতে পারেনি। চীন এখন করোনামুক্ত হয়ে উহানে উৎসবের আতশবাজি করেছে। আর পৃথিবীজুড়ে লাশের মিছিলের সামনে অসহায় রাষ্ট্রনায়ক থেকে অগণিত মানুষের অশ্রু ঝরছে। চীনে ৮১ হাজার ৫৪ জন আক্রান্ত হলেও ৭২ হাজার ৪৪০ জন সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরেছে। মৃত্যুবরণ করেছেন ৩ হাজার ২৬১ জন।  যদিও এখানে তথ্য গোপনের সংশয় আছে পৃথিবীর মাঝে। বিশ্বের ১৮৮টি দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে করোনাভাইরাস। ৩ লাখ ৮ হাজার ৫৯৫ জন আক্রান্ত হয়েছেন। ১৩ হাজার ৬৯ জন মৃত্যুবরণ করেছেন আর সুস্থ হয়েছেন ৯৫ হাজার ৮২৯ জন। সবচেয়ে করুণ পরিস্থিতি বিরাজ করছে ইতালিতে। প্রেমিকযুগলের বিচরণভূমি ইতালি আজ ইউরোপের করোনার আঁতুরঘর ও পৃথিবীর মৃত্যুকূপে পরিণত। মিলানের কবরে আজ লাশ দাফনের জায়গা নেই। এমন ভয়াবহতা কখনো দেখেনি মানুষ। পুরো দেশ লকডাউন। ৮টি দেশ পুরো লকডাউনে। ইতালি, ডেনমার্ক, বেলিজিয়াম, স্পেন, এল সালভাদোর, পেরু, মালয়েশিয়া ও ফ্রান্স। ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রায় প্রতিটি দেশ, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, পোল্যান্ড, আর্জেন্টিনা, চেকরিপাবলিক,  সৌদি আরব, দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড, ভারত, পাকিস্তানও লকডাউনে গেছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নিউইয়র্কে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে লকডাউনে গেছেন। শ্রীলঙ্কা জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে নির্বাচন পিছিয়ে দিয়েছে। লন্ডনে লকডাউন দিলেন বরিস জনসন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক দিনের জনতার কারফিউ দিয়ে জাগিয়েছেন দেশকে। দিল্লি এখন লকডাউন।

ইতালিতে ৫৩ হাজার ৫৭৮ জন আক্রান্তের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৬ হাজার ৭২ জন, আর মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন ৪ হাজার ৮২৫ জন। ইরান বলছে তাদের প্রতি ১০ মিনিটে ১ জনের মৃত্যু হচ্ছে। প্রতি ঘণ্টায় ৫০ জন আক্রান্ত হচ্ছে। ইতালিতে প্রতি ঘণ্টায় ৩৩ জনের মৃত্যু দেখতে হচ্ছে।

বাংলাদেশ প্রথম করোনা রোগে আক্রান্তের ঘোষণা দিয়েছে ৮ মার্চ। এখন প্রতি ২৪ ঘণ্টায় ৩ জন আক্রান্ত হচ্ছে। এর মধ্যে দুজন ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেছেন। শিবচর লকডাউন করেছে। গাইবান্ধার সাদুল্যাপুর হয়েছে। সর্বশেষ মিরপুরের ৪০টি বাড়ি লকডাউন। সিলেটে লন্ডন প্রবাসী যে নারীর মৃত্যু হয়েছে তার করোনা শনাক্তই হয়নি। তিনি কতজনের কাছে ভাইরাস ছড়িয়ে গেলেন? প্রবাসী অধ্যুষিত সিলেট বিভাগে কত প্রবাসী এসে ঘুরছেন? এই আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা নিয়েও জনমনে যথেষ্ট সংশয় দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে সবচেয়ে বেদনার বিষয় হলো, আমরা প্রায় তিন মাস সময় পেলেও আক্রান্তের পর দৃশ্যমান হলো দেশের স্বাস্থ্য বিভাগ কার্যকর কোনো প্রস্তুতিই গ্রহণ করতে পারেনি। এই ব্যর্থতা নিদারুণ লজ্জারই নয়, প্লানিরই নয়, চরম অনিশ্চয়তা ও ভয়ের। শনিবার স্বয়ং স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালিক সংবাদ সম্মেলনে ৩৭ জনকে ডানে-বাঁয়ে-পেছনে নিয়ে বসে প্রমাণ করেছেন জনগণকে সতর্ক-সচেতন করতে তার মন্ত্রণালয় চরম ব্যর্থই হয়নি, তিনি নিজেও নিজেকে সজাগ-সতর্ক-সচেতন করতে ব্যর্থ হয়েছেন।  অনলাইন বা ভিডিও কনফারেন্সে ডিজিটাল বাংলাদেশে সংবাদ সম্মেলন করতে পারতেন। একদিন তিনি বলেছিলেন, সক্ষম আমরা। আজ দেখছি চিকিৎসক, রোগী, মানুষ কতটা বিপদে আর কী অক্ষম মন্ত্রী ও তার মন্ত্রণালয়। তা-ই নয়, সরকার যেখানে দেশে সভা-সমাবেশ অনুষ্ঠানে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে, শিবচরকে লকডাউন করেছে, যেখানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর উদ্বোধনী উৎসবসহ স্বাধীনতা দিবসের কর্মসূচি, সংসদের বিশেষ অধিবেশন বাতিল করেছে, সেখানে নূরুল হুদার ব্যর্থ নির্বাচন কমিশন গুরুত্বহীন সংসদ থেকে পৌর ও ইউপি চেয়ারম্যান উপনির্বাচন করেছে! ঢাকায় ভোটার যায়নি, গ্রামগঞ্জে সরকারি দল ও সভা-সমাবেশ করেছে। এমন নির্বাচন কমিশন কেন পদত্যাগ করবে না? আমরা করোনা আক্রান্ত ইতালি প্রবাসীদের দেশে অবাধে প্রবেশ করতে দিয়েছি। বিমানবন্দরে পরীক্ষার ব্যবস্থা কার্যকর উপযোগী কোয়ারেন্টাইন করতে পারিনি। তাদের জন্য সুরক্ষিত চিকিৎসক, নার্স দিতে পারিনি। উল্টো তারা মারমুখী হয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী নবাবজাদা বলে মানুষকে ব্যথিত করেছেন। অর্থমন্ত্রীর কথায় কথায় টাকার গরম। চীনের মতোন হাসপাতাল বানানোর দম্ভ দেখান! তিন মাসে কেন সারা দেশে চিকিৎসকদেরই তো তাদের টেকনোলজিস্ট, নার্সসহ সুরক্ষিতভাবে কর্মশালাসহ তৈরি করতে পারেননি? চিকিৎসক ও জনগণের সচেতনতায় কী করেছেন? আপনাদের কাজটা কী? পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তো বলেছিলেন, সবচেয়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আমাদের বিমানবন্দরে। কোথায় তাহলে? ৬ লাখ বিদেশ থেকে দেশে এসেছে। তাদের কোথায় পরীক্ষা। ৭১ টিভি বলেছে, তিন লাখ বিদেশি এসেছে তার মধ্যে ২ শতাধিককে পরীক্ষা করা হয়েছে। ভাইরাস শরীরে আজ অনেকেই সারা দেশে মানুষের সঙ্গে মিশে গেছে। এখন প্রবাসীদের দোষ দিয়ে নিজেদের ব্যর্থতা আড়াল কেন? প্রস্তুতি থাকরে এ সমস্যা হতো না। আসলে বঙ্গবন্ধুকন্যার ইমেজ ও শক্তির ওপর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের রক্ত-ঘামে ক্ষমতার রাজনীতিতে আজ হঠাৎ নেতা, হঠাৎ এমপি-মন্ত্রী হয়ে ক্ষমতার মোহে অন্ধ হয়ে যা খুশি তাই বলছেন। জবাবদিহিতার ঊর্ধ্বে ভাবছেন নিজেদের। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উচিত জনগণের মনের ভাষা পড়ে এসব ব্যর্থ বিরক্তিকর অক্ষম, উজিরে খামোখাদের বরখাস্ত করা, দেশে কঠিন ঘোষণা জারি করে এই ভয়াবহতা থেকে মানুষের জীবন নিরাপদ করা। অনেকে কানাডার জাস্টিন ট্রুডোর কথা বলছেন। কানাডা ধনাঢ্য শিক্ষিত সচেতন জনগোষ্ঠীর দেশ। আমরা ১৮ কোটির অসচেতন শত সীমাবদ্ধতা আর আর্থিক সংগ্রামের দেশ। শিক্ষার কথা সচেতনতার কথা নাই বললাম! আমাদের রাষ্ট্রপরিচালনা অনেক কঠিন। চিকিৎসকদের সঙ্গে টেকনোলজিস্ট, নার্সদের সুরক্ষিত করে প্রয়োজনীয় ল্যাব কোয়ারেন্টাইন আইসোলেশন সেন্টার জরুরি দেওয়া উচিত। মুনাফাখোরদের লোভ সংবরণ করতে হবে। ম্যাজিস্ট্রেট, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, চিকিৎসক, গণমাধ্যম কর্মী, বিচারক, আইনজীবী সবার জীবনই ঝুঁকিতে বুঝতে হবে। মেডিকেলসহ দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র-ছাত্রী যারা সেবা দিতে আগ্রহী তাদের প্রশিক্ষিত করা প্রয়োজন। করোনা রোগী ছাড়া কত মানুষ কত রোগে আক্রান্ত। তারা অসুস্থ হলে এখন কী হবে? দ্রুত করতে হবে। একজন বাড়িওয়ালা এক মাসের ভাড়া মওকুফ করেছেন। একজন স্বপ্না এগিয়ে এসেছেন। সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। সরকারকে গ্যাস, বিদ্যুৎ বিল, ব্যাংক সুদ মওকুফসহ মানুষের ঘরে ভিজিএফের মতো খাবার পৌঁছে দেওয়ার কথা ভাবতে হবে। অর্থনীতির চেনা লুটেরাদের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহের পাশাপাশি চিকিৎসাসেবা ও মানুষের খাবারসহ প্রয়োজনীয় সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। আন্তর্জাতিক দুনিয়ার কাছে চিকিৎসকদের সুরক্ষাসহ সর্বাত্মক সাহায্য চাইতে হবে। এটা মানবতার লড়াই। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকেই তাঁর নেতৃত্বে একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন জাতীয় দুর্যোগ প্রতিরোধ কমিটি করে কঠিনভাবে লড়তে হবে। তাঁর নিজেকেও সুরক্ষায় রাখতে হবে। জাস্টিন ট্রুডোর মতো কোয়ারেন্টাইনে থেকেই যুদ্ধে নেতৃত্ব দিতে হবে। ভয় পাবেন না বললেই ভয় থেকে মুক্ত হওয়া যায় না। আমার ছেলে অন্তর ইংল্যান্ডে একা গৃহবন্দী, মন কাঁদে। ঘরে মেয়ে কাছে এলে স্পর্শ করি না। যদি আমার গায়ে পোশাকে ভাইরাস থাকে এই আতঙ্কে। আমাদের বাড়ির সবার ছোট্ট আদরের বিস্ময় কাছে এলে বুকে টানি না একই কারণে। রাষ্ট্রকেও আজ এই যুদ্ধ মোকাবিলায় কেউ দায়িত্ব পালনে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে তাকে বীরের মর্যাদাই নয়, পরিবারের দায়িত্বও নিতে হবে। যারা সৌদিসহ মধ্যপ্রাচ্যে মসজিদে নামাজ বন্ধ দেখেও এখনো গিজগিজ করে রাজপথে মসজিদে জামাতে নামাজ পড়ছেন তারা ভাবছেন না এই মৃত্যু এতটাই মর্মান্তিক ও অভিশপ্ত যে, মারা গেলে স্পর্শ দূরে থাক গোসল হবে না। জানাজাও হবে না। মিরপুরে যিনি মারা গেলেন তিনি তো মসজিদ আর ঘরেই থাকতেন। তাহলে ভাইরাস এলো কোথা থেকে? তার কাছ থেকেই কতটা ছড়াল? সবাইকে বুঝতে হবে ঘরে নামাজ পড়া যায়। দায়িত্বহীন ও দুর্নীতির জন্য সমালোচিত স্বাস্থ্য খাতের কর্তারা যেমন প্রতিরোধের কোনো পদক্ষেপ নেননি তেমনি জনগণও সচেতন হননি। এখন মৃত্যু দরজায় কড়া নেড়েছে। এখন দ্রুত এই যুদ্ধ করতে হলে যে ফর্মুলায়ই হোক, জনগণকে নিরাপদ রেখে দেশের চিকিৎসক টেকনোলজিস্ট, নার্স বাড়িয়ে হাসপাতালের সংখ্যা, ল্যাবের সুবিধা দ্রুত বাড়িয়ে নিতে হবে। আল্লাহর পরে মানুষের সামনে এখন চিকিৎসকরাই পরম আশ্রয়। তাদের সুরক্ষা ও পর্যাপ্ত শক্তি দিয়ে দেশের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকেই দেশ ও মানবপ্রেমে এই বিপদের মুখোমুখি দাঁড়ালেই সাহস পাবে মানুষ। বিষাদ কেটে ভোরের আলো দ্রুত দেখবে। এখন ঘোর অন্ধকারে সবাই। দেশ-বিদেশের ৫ গবেষকদের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যদি কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া না হয়, ৫ লাখের বেশি মানুষ মারা যেতে পারে। বিপুলসংখ্যক আক্রান্ত হতে পারে। ইতালি উদাসীনতা দেখিয়ে আজ চড়া মাশুল দিচ্ছে। পদক্ষেপ না নিলে আমাদের পরিণতি ইতালির চেয়ে করুণ হবে না তার গ্যারান্টি কোথায়? ইতালির মতো করুণ পরিণতি যেন না হয়- আমাদের।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা