শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

মুক্তি পেলেন খালেদা জিয়া

ছোট ভাইয়ের জিম্মায় থাকবেন গুলশানের বাড়িতে, যেতে পারবেন না বিদেশে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তি পেলেন খালেদা জিয়া

দুই বছর এক মাস ১৬ দিন অর্থাৎ ৭৪৬ দিন পর মুক্তি পেলেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। গতকাল দুটি শর্তে দন্ড ছয় মাস স্থগিত করে সরকার তাঁকে মুক্তি দিয়েছে। শর্ত দুটি হচ্ছে- এই সময়ে খালেদা জিয়াকে ঢাকায় নিজের বাসায় থেকে চিকিৎসা নিতে হবে এবং তিনি বিদেশে যেতে পারবেন না। দুর্নীতির মামলায় ২৫ মাস সাজা ভোগের পর ‘মানবিক বিবেচনায়’ সরকারের নির্বাহী আদেশে শর্তসাপেক্ষে মুক্তি পান তিনি। একই সঙ্গে মুক্ত হলেন তাঁর গৃহকর্মী ফাতেমা বেগমও। গতকাল বিকাল ৪টা ১২ মিনিটের দিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) প্রিজন সেল থেকে কারা কর্তৃপক্ষ ছোট ভাই শামীম এস্কান্দারের জিম্মায় সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে মুক্তি দেয়। মুক্তির পর খালেদা জিয়াকে নিয়ে যাওয়া হয় গুলশানের বাসভবন ‘ফিরোজা’য়। সেখানে তিনি শামীম এস্কান্দারের জিম্মায় থাকবেন। তাঁর মুক্তির সময় বিএনপি ও খালেদা জিয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, খালেদা জিয়ার ভাই শামীম এস্কান্দার, বোন সেলিনা ইসলাম এবং খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানের বড় বোন শাহিনা খান জামান বিন্দু। বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, মির্জা আব্বাস, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ভাইস চেয়ারম্যান এ জেড এম জাহিদ হোসেন, যুগ্মমহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, শামা ওবায়েদ, সুলতানা আহমেদ, মাসুদ আহমেদ তালুকদার, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশ নেওয়া মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়াল ও ইশরাক হোসেন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

কিছুদিন আগে খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও আইনমন্ত্রীর কাছে আবেদন করেন তাঁর পরিবারের সদস্যরা। এ নিয়ে কিছুদিন সরকারের তরফ থেকে কোনোরকম সাড়াশব্দ না পেলেও মঙ্গলবার বিকালে আকস্মিক এক সংবাদ সম্মেলনে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক জানান, সরকার শর্তসাপেক্ষে ছয় মাসের জন্য দন্ড স্থগিত করে বেগম জিয়াকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর পর থেকেই তৎপর হয়ে ওঠে সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও দফতরগুলো। গতকাল বেলা দেড়টার দিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে খালেদা জিয়ার মুক্তির কাগজপত্র আসার পর কারা কর্তৃপক্ষ খালেদা জিয়াকে স্বজনদের কাছে হস্তান্তরের উদ্যোগ নেয়। বেলা পৌনে ৩টার দিকে কয়েকজন কারারক্ষীকে সঙ্গে নিয়ে কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার ইকবাল কবীর চৌধুরী মুক্তির ছাড়পত্রসহ বিএসএমএমইউ হাসপাতালের কেবিন ব্লকে প্রবেশ করেন। এর আগে বেলা আড়াইটার দিকে খালেদা জিয়ার ছোট ভাই শামীম এস্কান্দারের গাড়ি হাসপাতাল চত্বরে ঢোকার পরই কয়েক শ নেতা-কর্মী সেখানে জড়ো হন। স্বজনরা সেখানে পৌঁছানোর মিনিট দশেক আগে আসেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিকাল ৪টা ১২ মিনিটের দিকে বিএসএমএমইউর কেবিন ব্লকের ষষ্ঠ তলার ৬২১ ও ৬২২ নম্বর কক্ষ থেকে খালেদা জিয়া লিফটে করে হুইল চেয়ারে নিচে নেমে আসেন। এ সময় তাঁর পরিবারের কয়েকজন সদস্য, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, হাসপাতালের নার্স ও আনসার সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। ৪টা ২০ মিনিটে তাঁকে নিয়ে স্বজনরা হাসপাতাল থেকে গুলশানের উদ্দেশে রওনা হন। মুক্তির সময় তাঁর পরনে ছিল গোলাপি রঙের শাড়ি, চোখে সানগ্লাস আর মুখে মাস্ক। ছোট ভাইয়ের স্ত্রী কানিজ ফাতেমাও এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন।

কারা অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক কর্নেল আবরার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে শর্তসাপেক্ষে মুক্তি দেওয়া হচ্ছে এমন খবর জানার পর থেকেই আমরা সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণ করি। আজ বেলা ১টার পর এ-সম্পর্কিত কাগজপত্র মন্ত্রণালয় থেকে এলে আমরা তা মেইলে এবং বাহকের মাধ্যমে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠিয়ে দিই। পরে সেখান থেকে জেল সুপার বিএসএমএমইউ হাসপাতালে গিয়ে বেগম জিয়াকে কারাবিধি অনুযায়ী মুক্ত করে তাঁর স্বজনদের কাছে বুঝিয়ে দেন।’ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক (হাসপাতাল) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুবুল হক বলেন, ‘বিএনপি চেয়ারপারসনকে আমরা বেলা ৩টার দিকে ডিসচার্জ সার্টিফিকেট দিয়েছি। প্রয়োজনীয় আনুষ্ঠানিকতা শেষে তিনি বিকাল সোয়া ৪টার দিকে হাসপাতাল ছেড়ে চলে যান।’ মঙ্গলবার আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সংবাদ সম্মেলন থেকে খালেদা জিয়ার মুক্তির ঘোষণা এলে দলের নেতা-কর্মীরা বিএসএমএমইউর সামনে জড়ো হন। গতকাল বেলা ১২টায় প্রথমে বিএনপিপন্থি চিকিৎসক সংগঠনের সদস্য ও অন্যান্য সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা আসতে শুরু করেন। খালেদা জিয়া ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট ও জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের দুর্নীতির মামলায় সাজা ভোগ করে আসছিলেন। শারীরিক নানা সমস্যা নিয়ে প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। শারীরিক অসুস্থতার কথা তুলে ধরে আইনজীবীরা একাধিকবার খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন করেন। প্রতিবারই তা নাকচ হয়ে যায়। ওই দুই মামলায় ১৭ বছরের কারাদন্ড নিয়ে বন্দী ছিলেন খালেদা জিয়া। প্রথমে পুরান ঢাকার পরিত্যক্ত কেন্দ্রীয় কারাগারে রাখা হলেও গত বছর ১ এপ্রিল থেকে তাঁকে বিএসএমএমইউ হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল। এমন এক সময়ে তাঁকে মুক্তি দেওয়া হলো, যখন নভেল করোনাভাইরাসের মহামারীতে বিশ্বজুড়ে চলছে উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা; নানা বিধিনিষেধে বাংলাদেশও রয়েছে প্রায় অবরুদ্ধ অবস্থায়। এ প্রসঙ্গ টেনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মঙ্গলবার বলেছিলেন, ‘আমরা কিছুটা আবেগাপ্লুত তো বটেই, কিছুটা স্বস্তিও বোধ করছি। আবার কিছুটা আতঙ্কিত বোধ করছি এজন্য যে, এই ভয়ঙ্কর সময়ে ম্যাডামের মুক্তিতে তাঁর কোনো ক্ষতি না ঘটে।’

কারাগার থেকে হাসপাতাল : খালেদা জিয়া কারাগারে যাওয়ার পরই অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর ২০১৮ সালের ১ এপ্রিল স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বিশেষ মেডিকেল বোর্ড কারাগারে গিয়ে তাঁর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে। এরপর ৭ এপ্রিল বেলা ১১টা ২০ মিনিটে পুরান ঢাকার নাজিম উদ্দিন রোডের পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে বের করে বিএসএমএমইউ হাসপাতালে নেওয়া হয়। ওই দিন কেবিন ব্লকের ৫১২ নম্বর কক্ষে অবস্থান করেন খালেদা জিয়া। ফের ফিরিয়ে নেওয়া হয় কারাগারে। এরপর ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর তাঁকে বিএসএমএমইউ হাসপাতালে ভর্তি ও চিকিৎসাসেবা শুরু করতে পাঁচ সদস্যের একটি বোর্ড গঠনের নির্দেশ দেয় হাই কোর্ট। দুই দিন পর ৬ অক্টোবর ফের একই হাসপাতালে আনা হয় বেগম জিয়াকে। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের গতকাল সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার বয়স ও অসুস্থতার বিষয় বিবেচনায় নিয়ে প্রধানমন্ত্রী সিআরপিসির ৪০১(১) ধারাবলে তাঁর সাজা ছয় মাসের জন্য স্থগিত করেছেন। আর গতকাল দুপুরে সচিবালয়ে নিজ দফতরে সাংবাদিকদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘দন্ড স্থগিত করে খালেদা জিয়াকে শর্তসাপেক্ষে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।’ শর্ত ভঙ্গ করলে দন্ড স্থগিতের আদেশ বাতিল হবে কি না- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘সেটি বলার অপেক্ষা রাখে না।’ তিনি জানান, মুক্তির এই সময়ে (ছয় মাস) খালেদা জিয়া কোনো ধরনের রাজনৈতিক কর্মকান্ডে অংশ নিতে পারবেন না। এদিকে দীর্ঘ ২৫ মাস ১৬ দিন পর শর্তসাপেক্ষে মুক্তি পেয়ে গুলশানের ভাড়া বাসা ‘ফিরোজা’য় ওঠেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হওয়ার পর বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী পরিবেষ্টিত স্লোগানের মধ্যে বিকাল ৫টায় তিনি গুলশানের বাসায় পৌঁছান। অন্য একটি গাড়িতে খালেদা জিয়ার গাড়িবহরের সঙ্গেই গুলশানে যান গৃহকর্মী ফাতেমা বেগমও। রাতেই কয়েকজন চিকিৎসক তাঁর শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন। আপাতত ‘ফিরোজা’য় থাকলেও পরবর্তী সময়ে চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী তিনি রাজধানীর কোনো বিশেষায়িত হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে পারেন। ‘ফিরোজা’য় খালেদা জিয়া প্রবেশের পর বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘ম্যাডাম অসুস্থ। আল্লাহর কাছে হাজার শুকরিয়া তাঁকে বাসায় নিয়ে এলাম। বাসায় নিয়ে তাঁর সুস্থতার বিষয়ে চিকিৎসকদের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেব।’ তিনি বলেন, ‘আমরা কিছুটা আবেগাপ্লুত তো বটেই, কিছুটা স্বস্তিও বোধ করছি। আবার কিছুটা আতঙ্কিত বোধ করছি এজন্য যে, এই ভয়ঙ্কর সময়ে ম্যাডামের মুক্তিতে তাঁর কোনো ক্ষতি না ঘটে।’

ফিরোজায় পৌঁছার পর সেজ বোন সেলিমা ইসলাম, বোনের স্বামী রফিকুল ইসলাম, প্রয়াত সাঈদ এস্কান্দারের স্ত্রী নাসরিন এস্কান্দার, জোবায়দা রহমানের বড় বোন শাহিনা খান জামান বিন্দুসহ পরিবারের সদস্যরা তাঁকে পুষ্পস্তবক দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। সেজ বোন ও ছোট ভাইয়ের স্ত্রীর হাতে ভর করে গাড়ি থেকে নেমে হুইল চেয়ারে বসেন খালেদা জিয়া।

খালেদা জিয়া বিএসএমএমইউ থেকে বের হওয়ার পর তাঁর গাড়িবহরের সঙ্গে নেতা-কর্মীদের কেউ কেউ মোটরসাইকেলে এবং একটি বড় অংশ হেঁটে এগোতে থাকে। কারও কারও হাতে ছিল প্ল্যাকার্ড। নেতা-কর্মীর ভিড়ের কারণে খালেদা জিয়াকে বহনকারী গাড়ি ধীরগতিতে এগোচ্ছিল। এ পরিস্থিতিতে একপর্যায়ে পুলিশ বিএনপি নেতা-কর্মীদের লাঠিপেটা শুরু করে।

এই বিভাগের আরও খবর
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
পেটের ভিতরে ইয়াবা পাচারের চেষ্টা, যুবক গ্রেফতার
পেটের ভিতরে ইয়াবা পাচারের চেষ্টা, যুবক গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও উইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ ও উইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তবুও বাপ-দাদার ঐতিহ্য প্রতিমা নির্মাণ শিল্প ধরে রেখেছেন তারা
তবুও বাপ-দাদার ঐতিহ্য প্রতিমা নির্মাণ শিল্প ধরে রেখেছেন তারা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ
রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ
নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ

২৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বৈরী আবহাওয়ায় স্থগিত এনসিএল টি-টোয়েন্টি
বৈরী আবহাওয়ায় স্থগিত এনসিএল টি-টোয়েন্টি

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত
পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা
র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু
সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন
নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ
তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে
চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সার আমদানির চুক্তি অনুমোদনে সরকারের সুপারিশ
সার আমদানির চুক্তি অনুমোদনে সরকারের সুপারিশ

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা, বিপদসীমা ছাড়িয়েছে সুরমা কুশিয়ারা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা, বিপদসীমা ছাড়িয়েছে সুরমা কুশিয়ারা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক আলাউদ্দিন খান
শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক আলাউদ্দিন খান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইকোনমিক পার্টারনশিপ এগ্রিমেন্ট দ্রুত স্বাক্ষরে আশাবাদী জাপানের রাষ্ট্রদূত
ইকোনমিক পার্টারনশিপ এগ্রিমেন্ট দ্রুত স্বাক্ষরে আশাবাদী জাপানের রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজিবপুরে অসুস্থ নারীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাজিবপুরে অসুস্থ নারীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পেঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি আমদানি-রপ্তানিকারকদের
পেঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি আমদানি-রপ্তানিকারকদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু মোকাবিলায় ১২ দফা জরুরি নির্দেশনা
ডেঙ্গু মোকাবিলায় ১২ দফা জরুরি নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ওসমানী হাসপাতালে ছিনতাইকালে গ্রেফতার ২
ওসমানী হাসপাতালে ছিনতাইকালে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় মা-ছেলে খুন
বগুড়ায় মা-ছেলে খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন