শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ মে, ২০২০

করোনা জয় করেই কর্মক্ষেত্রে পুলিশ

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
করোনা জয় করেই কর্মক্ষেত্রে পুলিশ

৩০ এপ্রিল করোনা আক্রান্ত হন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ট্রফিক-পূর্ব) ডেমরা জোনের সহকারী কমিশনার রবিউল ইসলাম। বাসায় ফিরলে পরিবারের অন্যরাও সংক্রমিত হতে পারেন এমন আশঙ্কায় সর্বক্ষণ অফিসেই অবস্থান করছেন। এখনো নেগেটিভ রিপোর্ট হাতে পাননি। তবে সুস্থ বোধ করায় কয়েক দিন ধরে এসি রবিউল তার অফিশিয়াল দায়িত্বও পালন করে যাচ্ছেন। করোনায় আক্রান্ত ছিলেন কিন্তু নেগেটিভ রিপোর্ট আসার পর কেউ কাজে যোগ দিয়েছেন কিনা- গতকাল বিকালে এমন প্রশ্নের জবাবে ওপরের তথ্যগুলো দেন ডিএমপির উপকমিশনার (ট্রাফিক-পূর্ব) মো. সাহেদ আল মাসুদ।

পরে কথা হয় এসি রবিউল ইসলামের সঙ্গে। দৃপ্তকণ্ঠেই তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলছিলেন, ‘ভাই! আল্লাহ সুস্থ রেখেছেন এখনো। পজিটিভ রিপোর্ট পাওয়ার পর একদিন রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে (সিপিএইচ) ভর্তি হয়েছিলাম। তবে পরদিন অফিসেই ফিরে এসে কোয়ারেন্টাইনে থাকি। সর্বক্ষণ চিকিৎসকের পরামর্শেই ছিলাম। আজ (মঙ্গলবার) নমুনা দিয়ে এসেছি। আশা করছি নেগেটিভ রিপোর্ট আসবে।’ ডিএমপির ট্রাফিক-পশ্চিম বিভাগের সহকারী উপপরিদর্শক মো. ফিরোজ কবীর। থাকেন ডিএমপির পাবলিক অর্ডার ম্যানেজমেন্টের (পিওএম) ট্রাফিক ব্যারাকে। গ্রামের বাড়ি গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে। ১৩ এপ্রিল করোনা পজিটিভ হয়ে সিপিএইচে ভর্তি হয়েছিলেন। পরে ২৮ তারিখ নেগেটিভ রিপোর্ট এলে কয়েক দিন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে বিশ্রাম নেওয়ার পরই কাজে যোগ দিয়েছেন। গতকাল সন্ধ্যায় মোবাইল ফোনে এই প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা হয় ফিরোজ কবীরের। তার কথায়ই বোঝা যাচ্ছিল কতটা শক্ত মনের অধিকারী তিনি। দৃপ্ত মনোবল নিয়ে এখনো দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। বলছিলেন, ‘ভাই! আমরা জেনেশুনেই পুলিশ বাহিনীতে যোগ দিয়েছি। রোগ সৃষ্টিকর্তার আদেশেই হয়। তবে আমি অসুস্থ থাকাকালে আমার সিনিয়র স্যারেরা সব সময় খোঁজখবর নিয়েছেন। মানসিক শক্তি জুগিয়েছেন।’ মঙ্গলবার পর্যন্ত নতুন করে ১২৮ জন নিয়ে সারা দেশে এ পর্যন্ত পুলিশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৭৪৯-এ। নয় পুলিশ সদস্য করোনার কাছে পরাজিত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন। তবে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৪৩০ জন পুলিশ সদস্য। এই ৪৩০ জনের অনেকেই এরই মধ্যে তাদের কর্মস্থলে যোগ দিয়েছেন। কাজে ফেরার জন্য উদ্গ্রীব হয়ে আছেন অনেকেই। তাদেরই একজন করোনাজয়ী পুলিশ কনস্টেবল মুকুল মিয়া। কর্মরত ডিএমপির ট্রাফিক-পশ্চিম বিভাগে। তিনিও থাকেন পিওএম ব্যারাকে। তার উপলব্ধি হলো, ‘এখনো অনেকেই করোনা নিয়ে সচেতন নন। যার যার জায়গা থেকে আরও সচেতন থাকা দরকার। সুস্থ হওয়ার পর হাসপাতাল থেকে ব্যারাকে ফিরে এসেছি। আবার কাজে যোগ দেওয়ার অপেক্ষায় আছি।’ এদিকে পুলিশ সদস্যদের পুলিশ লাইনস কিংবা ব্যারাকে থাকার পরিবেশ নিয়ে অনেক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞই বিরূপ মন্তব্য করেছেন। এই মহামারীর সময়ও পুলিশ সদস্যদের সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত না করা এবং বিভিন্ন ব্যারাক ও ইউনিটের আবাসস্থলের দৃশ্য তাদের ভাবিয়ে তুলছে। তারা বলছেন, মানবিক পুলিশ হিসেবে নিজেদের জানান দিলেও কঠিন পরিস্থিতিতে দায়িত্ব পালন এবং ব্যারাককেন্দ্রিক গাদাগাদি করে বসবাসের কারণে পুলিশ বাহিনীর প্রায় প্রতিটি সদস্যই করোনা সংক্রমণের তীব্র ঝুঁকিতে রয়েছেন। বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রোভিসি অধ্যাপক রশিদ-ই-মাহবুব বলেন, ‘দেখুন, এই মহামারীতে অবশ্যই পুলিশ সদস্যদের সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করতে হবে। নইলে পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে মোড় নিতে পারে। ব্যারাকে গাদাগাদি করে বসবাস করলে নিশ্চিত হওয়ার আগেই জীবাণু অনেকের শরীরে সংক্রমিত হয়ে যেতে পারে।’

তবে পুলিশ মহাপরিদর্শক ড. বেনজীর আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলছিলেন, ‘আমরা পর্যায়ক্রমে সব ধরনের সুরক্ষা সুবিধা নিশ্চিতের চেষ্টা করছি। প্রত্যন্ত অঞ্চলে দায়িত্ব পালন করা সদস্যের জন্যও আমরা এরই মধ্যে পুলিশের মনোগ্রাম-সংবলিত পিপিইসহ নানা ধরনের সুরক্ষাসামগ্রী সরবরাহ করেছি। এখন পুলিশের উদ্যোগে তৈরি উন্নতমানের মাস্ক সরবরাহ করা হচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘দেখুন, রাতারাতি সবকিছু পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। তার পরও আমরা আমাদের সামর্থ্য অনুসারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশক্রমে সমস্যাগুলো সমাধানের চেষ্টা করে যাচ্ছি। এরই মধ্যে করোনা আক্রান্ত ও কোয়ারেন্টাইনে থাকা সদস্যদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতের জন্য বিভিন্ন ডরমেটরি এবং হোটেল, এমনকি হাসপাতাল ভাড়া করা হয়েছে। একই সঙ্গে অপ্রয়োজনীয় ডিউটি কমিয়ে মোবাইল ডিউটি বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এবার পেশাগত দায়িত্বের বাইরে গিয়ে পুলিশ সদস্যরা মানবিক বিষয়টিকে গুরুত্ব দিচ্ছেন।’

জানা গেছে, রাজারবাগ সিপিএইচ ছাড়াও ঢাকায় বেসরকারি ইমপালস হাসপাতাল, ট্রাফিক ব্যারাক চিকিৎসা কেন্দ্র ও রাজারবাগ স্কুল অ্যান্ড কলেজকে রিকভারি সেন্টার করা হয়েছে। উপসর্গ থাকা, এমনকি করোনা আক্রান্তদের সংস্পর্শে ছিলেন এমন পুলিশ সদস্যদের বিভিন্ন পুলিশ লাইনস থেকে সরিয়ে আশপাশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হোটেল, দিয়াবাড়ীতে প্রস্তাবিত পুলিশ লাইনসের অস্থায়ী ক্যাম্প, রায়েরবাজার পুলিশ ফাঁড়ি, ডিবি ব্যারাকসহ ৩৫-৪০টি পৃথক জায়গায় রাখা হয়েছে। বিভাগীয় শহরে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সংবলিত বেসরকারি হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত পুলিশ সদস্যদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। অসুস্থ পুলিশ সদস্যদের দেখাশোনার জন্য ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠন করা হয়েছে ‘বিশেষ টিম’। ইউনিটগুলোর কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে পুলিশ সদর দফতরের নির্দেশে আলাদা টিম গঠন করে পর্যায়ক্রমিকভাবে দায়িত্বে পাঠানো হচ্ছে। ৫০ বছরের বেশি বয়সের সদস্যদের খুব প্রয়োজন না হলে অফিসে/থানার বাইরে ডিউটিতে পাঠানো হচ্ছে না।

আরেক করোনাযোদ্ধা ডিএমপি ট্রফিক পূর্ব-বিভাগের ইন্সপেক্টর মোহা. হোসেন জাকারিয়া মেনন (৪৬)। গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ার দৌলতপুর। ৩০ এপ্রিল থেকে জ্বর এলে ৪ মে নমুনা পরীক্ষা করতে দেন। ৭ মে করোনা পজিটিভ জানার পর থেকে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পল্লবীর ভাড়া বাসাতেই আইসোলেশনে রয়েছেন তিনি। বাসায় তার স্ত্রী, এক মেয়ে ও এক ছেলে। কবে কাজে যোগ দেবেন সেই দিন গুনছেন তিনি। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি বলেন, ‘কবে যে নেগেটিভ রিপোর্ট আসবে তার প্রতীক্ষায়। এর পরদিনই কাজে যোগ দিতে চাই। এত দিন বাসায় বসে থাকা যায়? প্রথম চার-পাঁচ দিন একটু সমস্যা হয়েছিল। তবে এর পর থেকে সুস্থ বোধ করছি। স্বামী পুলিশ হওয়ায় প্রতিকূলতা মোকাবিলা করার কারণে দিন দিন আমার স্ত্রীও অনেক সাহসী হয়ে উঠেছেন। সন্তানদের মনোবলও অনেক দৃঢ়।’

সিপিএইচে দায়িত্ব পালন করছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম সান্তু। প্রতিমুহূর্তে দেখছেন করোনা আক্রান্ত কিংবা আইসোলেশনে থাকা পুলিশ সদস্যদের স্থানসংকুলান করতে কর্তৃপক্ষকে গলদঘর্ম হওয়ার চিত্র। তবে সার্বক্ষণিকভাবে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সামনে থেকে এই কর্মকর্তা অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসার সমন্বয় টিমে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। সুস্থ হয়ে ওঠা পুলিশ সদস্যদের হাসিমুখে ফুল দিয়ে বিদায় জানাচ্ছেন। গতকাল সন্ধ্যায় কথা হয় এই কর্মকর্তার সঙ্গে। তিনি বলছিলেন, ‘ইমপালস্্ হাসপাতাল ভাড়া করার প্রথম দিনই পরিপূর্ণ হয়ে যায়। এর আগে চিকিৎসার জন্য ব্যারাক, ডিটিএস, সিদ্ধেশ্বরী কলেজসহ অনেক খালি স্থাপনা আমরা ব্যবহার করে ফেলেছি। তাই সরকারের অর্থ সাশ্রয়ের লক্ষ্যে সিপিএইচের নিকটবর্তী অব্যবহৃত কিংবা নতুন নির্মিত ভবন, যা এখনো বরাদ্দ দেওয়া হয়নি, তা সাময়িকভাবে ব্যবহারের সুবিধা পেলে সমস্যার অনেক লাঘব হতো।’

জানা গেছে, পুলিশের সদস্য সংখ্যা ২ লাখ ১২ হাজারের মধ্যে ডিএমপির ফোর্স প্রায় ৩৪ হাজার। এখন পর্যন্ত সারা দেশে করোনা আক্রান্তের মধ্যে অর্ধেকই হলো ডিএমপির সদস্য। আর পুলিশের মধ্যে যারা করোনায় আক্রান্ত তার মধ্যে অনেকেই বাহিনীর ট্রাফিক বিভাগ ও পরিবহন পুলের সদস্য।

পরিবহন পুলের সদস্য করোনা আক্রান্ত কনস্টেবল মনির হোসেন। পুলিশের মধ্যে তিনিই প্রথম ব্যক্তি। ৪ এপ্রিল ফোর্স নিয়ে দয়াগঞ্জ, মিলব্যারাক এলাকায় ডিউটিতে যান। ডিউটি শেষে বাসায় ফেরার পরই গলাব্যথা ও জ্বরে ভোগেন। ৮ এপ্রিল নমুনা দিয়ে ১১ এপ্রিল জানতে পারেন তিনি করোনা পজিটিভ। বর্তমানে সুস্থ হয়ে বাসায় বিশ্রামে আছেন। ডিএমপিতে এত বেশি আক্রান্ত কেন? এমন প্রশ্নের জবাবে ডিএমপির যুগ্ম-কমিশনার (সদর দফতর) শাহ মিজান শাফিউর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের কাজের ধর্মই হলো মানুষের কাছে যাওয়া। চলমান এই মহামারীতে সংক্রমণ ঠেকাতে লকডাউন বাস্তবায়ন ও আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে এর বিকল্প নেই। এর পরও পুলিশ সদস্যরা দমে যায়নি। পেশাগত দায়িত্বের বাইরে গিয়েও মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। যেখানে করোনা সন্দেহে লাশ রেখে তার স্বজনরা পালিয়েছে। লাশের গোসল করানো, দাফন/সৎকারের ব্যবস্থা করছে পুলিশ। অসুস্থ রোগীকে পুলিশের গাড়িতে করেই হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছে। অসহায় মানুষের খাবার পৌঁছে দিচ্ছে। মাঠে থেকে করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হচ্ছে বলেই পুলিশ সদস্যরা বেশি সংক্রমিত হচ্ছেন। তবু পিছু হটছেন না তারা।’

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা