শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ মে, ২০২০

করোনা জয় করেই কর্মক্ষেত্রে পুলিশ

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
করোনা জয় করেই কর্মক্ষেত্রে পুলিশ

৩০ এপ্রিল করোনা আক্রান্ত হন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ট্রফিক-পূর্ব) ডেমরা জোনের সহকারী কমিশনার রবিউল ইসলাম। বাসায় ফিরলে পরিবারের অন্যরাও সংক্রমিত হতে পারেন এমন আশঙ্কায় সর্বক্ষণ অফিসেই অবস্থান করছেন। এখনো নেগেটিভ রিপোর্ট হাতে পাননি। তবে সুস্থ বোধ করায় কয়েক দিন ধরে এসি রবিউল তার অফিশিয়াল দায়িত্বও পালন করে যাচ্ছেন। করোনায় আক্রান্ত ছিলেন কিন্তু নেগেটিভ রিপোর্ট আসার পর কেউ কাজে যোগ দিয়েছেন কিনা- গতকাল বিকালে এমন প্রশ্নের জবাবে ওপরের তথ্যগুলো দেন ডিএমপির উপকমিশনার (ট্রাফিক-পূর্ব) মো. সাহেদ আল মাসুদ।

পরে কথা হয় এসি রবিউল ইসলামের সঙ্গে। দৃপ্তকণ্ঠেই তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলছিলেন, ‘ভাই! আল্লাহ সুস্থ রেখেছেন এখনো। পজিটিভ রিপোর্ট পাওয়ার পর একদিন রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে (সিপিএইচ) ভর্তি হয়েছিলাম। তবে পরদিন অফিসেই ফিরে এসে কোয়ারেন্টাইনে থাকি। সর্বক্ষণ চিকিৎসকের পরামর্শেই ছিলাম। আজ (মঙ্গলবার) নমুনা দিয়ে এসেছি। আশা করছি নেগেটিভ রিপোর্ট আসবে।’ ডিএমপির ট্রাফিক-পশ্চিম বিভাগের সহকারী উপপরিদর্শক মো. ফিরোজ কবীর। থাকেন ডিএমপির পাবলিক অর্ডার ম্যানেজমেন্টের (পিওএম) ট্রাফিক ব্যারাকে। গ্রামের বাড়ি গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে। ১৩ এপ্রিল করোনা পজিটিভ হয়ে সিপিএইচে ভর্তি হয়েছিলেন। পরে ২৮ তারিখ নেগেটিভ রিপোর্ট এলে কয়েক দিন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে বিশ্রাম নেওয়ার পরই কাজে যোগ দিয়েছেন। গতকাল সন্ধ্যায় মোবাইল ফোনে এই প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা হয় ফিরোজ কবীরের। তার কথায়ই বোঝা যাচ্ছিল কতটা শক্ত মনের অধিকারী তিনি। দৃপ্ত মনোবল নিয়ে এখনো দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। বলছিলেন, ‘ভাই! আমরা জেনেশুনেই পুলিশ বাহিনীতে যোগ দিয়েছি। রোগ সৃষ্টিকর্তার আদেশেই হয়। তবে আমি অসুস্থ থাকাকালে আমার সিনিয়র স্যারেরা সব সময় খোঁজখবর নিয়েছেন। মানসিক শক্তি জুগিয়েছেন।’ মঙ্গলবার পর্যন্ত নতুন করে ১২৮ জন নিয়ে সারা দেশে এ পর্যন্ত পুলিশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৭৪৯-এ। নয় পুলিশ সদস্য করোনার কাছে পরাজিত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন। তবে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৪৩০ জন পুলিশ সদস্য। এই ৪৩০ জনের অনেকেই এরই মধ্যে তাদের কর্মস্থলে যোগ দিয়েছেন। কাজে ফেরার জন্য উদ্গ্রীব হয়ে আছেন অনেকেই। তাদেরই একজন করোনাজয়ী পুলিশ কনস্টেবল মুকুল মিয়া। কর্মরত ডিএমপির ট্রাফিক-পশ্চিম বিভাগে। তিনিও থাকেন পিওএম ব্যারাকে। তার উপলব্ধি হলো, ‘এখনো অনেকেই করোনা নিয়ে সচেতন নন। যার যার জায়গা থেকে আরও সচেতন থাকা দরকার। সুস্থ হওয়ার পর হাসপাতাল থেকে ব্যারাকে ফিরে এসেছি। আবার কাজে যোগ দেওয়ার অপেক্ষায় আছি।’ এদিকে পুলিশ সদস্যদের পুলিশ লাইনস কিংবা ব্যারাকে থাকার পরিবেশ নিয়ে অনেক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞই বিরূপ মন্তব্য করেছেন। এই মহামারীর সময়ও পুলিশ সদস্যদের সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত না করা এবং বিভিন্ন ব্যারাক ও ইউনিটের আবাসস্থলের দৃশ্য তাদের ভাবিয়ে তুলছে। তারা বলছেন, মানবিক পুলিশ হিসেবে নিজেদের জানান দিলেও কঠিন পরিস্থিতিতে দায়িত্ব পালন এবং ব্যারাককেন্দ্রিক গাদাগাদি করে বসবাসের কারণে পুলিশ বাহিনীর প্রায় প্রতিটি সদস্যই করোনা সংক্রমণের তীব্র ঝুঁকিতে রয়েছেন। বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রোভিসি অধ্যাপক রশিদ-ই-মাহবুব বলেন, ‘দেখুন, এই মহামারীতে অবশ্যই পুলিশ সদস্যদের সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করতে হবে। নইলে পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে মোড় নিতে পারে। ব্যারাকে গাদাগাদি করে বসবাস করলে নিশ্চিত হওয়ার আগেই জীবাণু অনেকের শরীরে সংক্রমিত হয়ে যেতে পারে।’

তবে পুলিশ মহাপরিদর্শক ড. বেনজীর আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলছিলেন, ‘আমরা পর্যায়ক্রমে সব ধরনের সুরক্ষা সুবিধা নিশ্চিতের চেষ্টা করছি। প্রত্যন্ত অঞ্চলে দায়িত্ব পালন করা সদস্যের জন্যও আমরা এরই মধ্যে পুলিশের মনোগ্রাম-সংবলিত পিপিইসহ নানা ধরনের সুরক্ষাসামগ্রী সরবরাহ করেছি। এখন পুলিশের উদ্যোগে তৈরি উন্নতমানের মাস্ক সরবরাহ করা হচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘দেখুন, রাতারাতি সবকিছু পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। তার পরও আমরা আমাদের সামর্থ্য অনুসারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশক্রমে সমস্যাগুলো সমাধানের চেষ্টা করে যাচ্ছি। এরই মধ্যে করোনা আক্রান্ত ও কোয়ারেন্টাইনে থাকা সদস্যদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতের জন্য বিভিন্ন ডরমেটরি এবং হোটেল, এমনকি হাসপাতাল ভাড়া করা হয়েছে। একই সঙ্গে অপ্রয়োজনীয় ডিউটি কমিয়ে মোবাইল ডিউটি বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এবার পেশাগত দায়িত্বের বাইরে গিয়ে পুলিশ সদস্যরা মানবিক বিষয়টিকে গুরুত্ব দিচ্ছেন।’

জানা গেছে, রাজারবাগ সিপিএইচ ছাড়াও ঢাকায় বেসরকারি ইমপালস হাসপাতাল, ট্রাফিক ব্যারাক চিকিৎসা কেন্দ্র ও রাজারবাগ স্কুল অ্যান্ড কলেজকে রিকভারি সেন্টার করা হয়েছে। উপসর্গ থাকা, এমনকি করোনা আক্রান্তদের সংস্পর্শে ছিলেন এমন পুলিশ সদস্যদের বিভিন্ন পুলিশ লাইনস থেকে সরিয়ে আশপাশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হোটেল, দিয়াবাড়ীতে প্রস্তাবিত পুলিশ লাইনসের অস্থায়ী ক্যাম্প, রায়েরবাজার পুলিশ ফাঁড়ি, ডিবি ব্যারাকসহ ৩৫-৪০টি পৃথক জায়গায় রাখা হয়েছে। বিভাগীয় শহরে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সংবলিত বেসরকারি হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত পুলিশ সদস্যদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। অসুস্থ পুলিশ সদস্যদের দেখাশোনার জন্য ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠন করা হয়েছে ‘বিশেষ টিম’। ইউনিটগুলোর কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে পুলিশ সদর দফতরের নির্দেশে আলাদা টিম গঠন করে পর্যায়ক্রমিকভাবে দায়িত্বে পাঠানো হচ্ছে। ৫০ বছরের বেশি বয়সের সদস্যদের খুব প্রয়োজন না হলে অফিসে/থানার বাইরে ডিউটিতে পাঠানো হচ্ছে না।

আরেক করোনাযোদ্ধা ডিএমপি ট্রফিক পূর্ব-বিভাগের ইন্সপেক্টর মোহা. হোসেন জাকারিয়া মেনন (৪৬)। গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ার দৌলতপুর। ৩০ এপ্রিল থেকে জ্বর এলে ৪ মে নমুনা পরীক্ষা করতে দেন। ৭ মে করোনা পজিটিভ জানার পর থেকে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পল্লবীর ভাড়া বাসাতেই আইসোলেশনে রয়েছেন তিনি। বাসায় তার স্ত্রী, এক মেয়ে ও এক ছেলে। কবে কাজে যোগ দেবেন সেই দিন গুনছেন তিনি। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি বলেন, ‘কবে যে নেগেটিভ রিপোর্ট আসবে তার প্রতীক্ষায়। এর পরদিনই কাজে যোগ দিতে চাই। এত দিন বাসায় বসে থাকা যায়? প্রথম চার-পাঁচ দিন একটু সমস্যা হয়েছিল। তবে এর পর থেকে সুস্থ বোধ করছি। স্বামী পুলিশ হওয়ায় প্রতিকূলতা মোকাবিলা করার কারণে দিন দিন আমার স্ত্রীও অনেক সাহসী হয়ে উঠেছেন। সন্তানদের মনোবলও অনেক দৃঢ়।’

সিপিএইচে দায়িত্ব পালন করছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম সান্তু। প্রতিমুহূর্তে দেখছেন করোনা আক্রান্ত কিংবা আইসোলেশনে থাকা পুলিশ সদস্যদের স্থানসংকুলান করতে কর্তৃপক্ষকে গলদঘর্ম হওয়ার চিত্র। তবে সার্বক্ষণিকভাবে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সামনে থেকে এই কর্মকর্তা অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসার সমন্বয় টিমে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। সুস্থ হয়ে ওঠা পুলিশ সদস্যদের হাসিমুখে ফুল দিয়ে বিদায় জানাচ্ছেন। গতকাল সন্ধ্যায় কথা হয় এই কর্মকর্তার সঙ্গে। তিনি বলছিলেন, ‘ইমপালস্্ হাসপাতাল ভাড়া করার প্রথম দিনই পরিপূর্ণ হয়ে যায়। এর আগে চিকিৎসার জন্য ব্যারাক, ডিটিএস, সিদ্ধেশ্বরী কলেজসহ অনেক খালি স্থাপনা আমরা ব্যবহার করে ফেলেছি। তাই সরকারের অর্থ সাশ্রয়ের লক্ষ্যে সিপিএইচের নিকটবর্তী অব্যবহৃত কিংবা নতুন নির্মিত ভবন, যা এখনো বরাদ্দ দেওয়া হয়নি, তা সাময়িকভাবে ব্যবহারের সুবিধা পেলে সমস্যার অনেক লাঘব হতো।’

জানা গেছে, পুলিশের সদস্য সংখ্যা ২ লাখ ১২ হাজারের মধ্যে ডিএমপির ফোর্স প্রায় ৩৪ হাজার। এখন পর্যন্ত সারা দেশে করোনা আক্রান্তের মধ্যে অর্ধেকই হলো ডিএমপির সদস্য। আর পুলিশের মধ্যে যারা করোনায় আক্রান্ত তার মধ্যে অনেকেই বাহিনীর ট্রাফিক বিভাগ ও পরিবহন পুলের সদস্য।

পরিবহন পুলের সদস্য করোনা আক্রান্ত কনস্টেবল মনির হোসেন। পুলিশের মধ্যে তিনিই প্রথম ব্যক্তি। ৪ এপ্রিল ফোর্স নিয়ে দয়াগঞ্জ, মিলব্যারাক এলাকায় ডিউটিতে যান। ডিউটি শেষে বাসায় ফেরার পরই গলাব্যথা ও জ্বরে ভোগেন। ৮ এপ্রিল নমুনা দিয়ে ১১ এপ্রিল জানতে পারেন তিনি করোনা পজিটিভ। বর্তমানে সুস্থ হয়ে বাসায় বিশ্রামে আছেন। ডিএমপিতে এত বেশি আক্রান্ত কেন? এমন প্রশ্নের জবাবে ডিএমপির যুগ্ম-কমিশনার (সদর দফতর) শাহ মিজান শাফিউর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের কাজের ধর্মই হলো মানুষের কাছে যাওয়া। চলমান এই মহামারীতে সংক্রমণ ঠেকাতে লকডাউন বাস্তবায়ন ও আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে এর বিকল্প নেই। এর পরও পুলিশ সদস্যরা দমে যায়নি। পেশাগত দায়িত্বের বাইরে গিয়েও মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। যেখানে করোনা সন্দেহে লাশ রেখে তার স্বজনরা পালিয়েছে। লাশের গোসল করানো, দাফন/সৎকারের ব্যবস্থা করছে পুলিশ। অসুস্থ রোগীকে পুলিশের গাড়িতে করেই হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছে। অসহায় মানুষের খাবার পৌঁছে দিচ্ছে। মাঠে থেকে করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হচ্ছে বলেই পুলিশ সদস্যরা বেশি সংক্রমিত হচ্ছেন। তবু পিছু হটছেন না তারা।’

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
সর্বশেষ খবর
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম