শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ মে, ২০২০

করোনা জয় করেই কর্মক্ষেত্রে পুলিশ

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
করোনা জয় করেই কর্মক্ষেত্রে পুলিশ

৩০ এপ্রিল করোনা আক্রান্ত হন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ট্রফিক-পূর্ব) ডেমরা জোনের সহকারী কমিশনার রবিউল ইসলাম। বাসায় ফিরলে পরিবারের অন্যরাও সংক্রমিত হতে পারেন এমন আশঙ্কায় সর্বক্ষণ অফিসেই অবস্থান করছেন। এখনো নেগেটিভ রিপোর্ট হাতে পাননি। তবে সুস্থ বোধ করায় কয়েক দিন ধরে এসি রবিউল তার অফিশিয়াল দায়িত্বও পালন করে যাচ্ছেন। করোনায় আক্রান্ত ছিলেন কিন্তু নেগেটিভ রিপোর্ট আসার পর কেউ কাজে যোগ দিয়েছেন কিনা- গতকাল বিকালে এমন প্রশ্নের জবাবে ওপরের তথ্যগুলো দেন ডিএমপির উপকমিশনার (ট্রাফিক-পূর্ব) মো. সাহেদ আল মাসুদ।

পরে কথা হয় এসি রবিউল ইসলামের সঙ্গে। দৃপ্তকণ্ঠেই তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলছিলেন, ‘ভাই! আল্লাহ সুস্থ রেখেছেন এখনো। পজিটিভ রিপোর্ট পাওয়ার পর একদিন রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে (সিপিএইচ) ভর্তি হয়েছিলাম। তবে পরদিন অফিসেই ফিরে এসে কোয়ারেন্টাইনে থাকি। সর্বক্ষণ চিকিৎসকের পরামর্শেই ছিলাম। আজ (মঙ্গলবার) নমুনা দিয়ে এসেছি। আশা করছি নেগেটিভ রিপোর্ট আসবে।’ ডিএমপির ট্রাফিক-পশ্চিম বিভাগের সহকারী উপপরিদর্শক মো. ফিরোজ কবীর। থাকেন ডিএমপির পাবলিক অর্ডার ম্যানেজমেন্টের (পিওএম) ট্রাফিক ব্যারাকে। গ্রামের বাড়ি গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে। ১৩ এপ্রিল করোনা পজিটিভ হয়ে সিপিএইচে ভর্তি হয়েছিলেন। পরে ২৮ তারিখ নেগেটিভ রিপোর্ট এলে কয়েক দিন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে বিশ্রাম নেওয়ার পরই কাজে যোগ দিয়েছেন। গতকাল সন্ধ্যায় মোবাইল ফোনে এই প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা হয় ফিরোজ কবীরের। তার কথায়ই বোঝা যাচ্ছিল কতটা শক্ত মনের অধিকারী তিনি। দৃপ্ত মনোবল নিয়ে এখনো দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। বলছিলেন, ‘ভাই! আমরা জেনেশুনেই পুলিশ বাহিনীতে যোগ দিয়েছি। রোগ সৃষ্টিকর্তার আদেশেই হয়। তবে আমি অসুস্থ থাকাকালে আমার সিনিয়র স্যারেরা সব সময় খোঁজখবর নিয়েছেন। মানসিক শক্তি জুগিয়েছেন।’ মঙ্গলবার পর্যন্ত নতুন করে ১২৮ জন নিয়ে সারা দেশে এ পর্যন্ত পুলিশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৭৪৯-এ। নয় পুলিশ সদস্য করোনার কাছে পরাজিত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন। তবে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৪৩০ জন পুলিশ সদস্য। এই ৪৩০ জনের অনেকেই এরই মধ্যে তাদের কর্মস্থলে যোগ দিয়েছেন। কাজে ফেরার জন্য উদ্গ্রীব হয়ে আছেন অনেকেই। তাদেরই একজন করোনাজয়ী পুলিশ কনস্টেবল মুকুল মিয়া। কর্মরত ডিএমপির ট্রাফিক-পশ্চিম বিভাগে। তিনিও থাকেন পিওএম ব্যারাকে। তার উপলব্ধি হলো, ‘এখনো অনেকেই করোনা নিয়ে সচেতন নন। যার যার জায়গা থেকে আরও সচেতন থাকা দরকার। সুস্থ হওয়ার পর হাসপাতাল থেকে ব্যারাকে ফিরে এসেছি। আবার কাজে যোগ দেওয়ার অপেক্ষায় আছি।’ এদিকে পুলিশ সদস্যদের পুলিশ লাইনস কিংবা ব্যারাকে থাকার পরিবেশ নিয়ে অনেক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞই বিরূপ মন্তব্য করেছেন। এই মহামারীর সময়ও পুলিশ সদস্যদের সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত না করা এবং বিভিন্ন ব্যারাক ও ইউনিটের আবাসস্থলের দৃশ্য তাদের ভাবিয়ে তুলছে। তারা বলছেন, মানবিক পুলিশ হিসেবে নিজেদের জানান দিলেও কঠিন পরিস্থিতিতে দায়িত্ব পালন এবং ব্যারাককেন্দ্রিক গাদাগাদি করে বসবাসের কারণে পুলিশ বাহিনীর প্রায় প্রতিটি সদস্যই করোনা সংক্রমণের তীব্র ঝুঁকিতে রয়েছেন। বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রোভিসি অধ্যাপক রশিদ-ই-মাহবুব বলেন, ‘দেখুন, এই মহামারীতে অবশ্যই পুলিশ সদস্যদের সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করতে হবে। নইলে পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে মোড় নিতে পারে। ব্যারাকে গাদাগাদি করে বসবাস করলে নিশ্চিত হওয়ার আগেই জীবাণু অনেকের শরীরে সংক্রমিত হয়ে যেতে পারে।’

তবে পুলিশ মহাপরিদর্শক ড. বেনজীর আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলছিলেন, ‘আমরা পর্যায়ক্রমে সব ধরনের সুরক্ষা সুবিধা নিশ্চিতের চেষ্টা করছি। প্রত্যন্ত অঞ্চলে দায়িত্ব পালন করা সদস্যের জন্যও আমরা এরই মধ্যে পুলিশের মনোগ্রাম-সংবলিত পিপিইসহ নানা ধরনের সুরক্ষাসামগ্রী সরবরাহ করেছি। এখন পুলিশের উদ্যোগে তৈরি উন্নতমানের মাস্ক সরবরাহ করা হচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘দেখুন, রাতারাতি সবকিছু পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। তার পরও আমরা আমাদের সামর্থ্য অনুসারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশক্রমে সমস্যাগুলো সমাধানের চেষ্টা করে যাচ্ছি। এরই মধ্যে করোনা আক্রান্ত ও কোয়ারেন্টাইনে থাকা সদস্যদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতের জন্য বিভিন্ন ডরমেটরি এবং হোটেল, এমনকি হাসপাতাল ভাড়া করা হয়েছে। একই সঙ্গে অপ্রয়োজনীয় ডিউটি কমিয়ে মোবাইল ডিউটি বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এবার পেশাগত দায়িত্বের বাইরে গিয়ে পুলিশ সদস্যরা মানবিক বিষয়টিকে গুরুত্ব দিচ্ছেন।’

জানা গেছে, রাজারবাগ সিপিএইচ ছাড়াও ঢাকায় বেসরকারি ইমপালস হাসপাতাল, ট্রাফিক ব্যারাক চিকিৎসা কেন্দ্র ও রাজারবাগ স্কুল অ্যান্ড কলেজকে রিকভারি সেন্টার করা হয়েছে। উপসর্গ থাকা, এমনকি করোনা আক্রান্তদের সংস্পর্শে ছিলেন এমন পুলিশ সদস্যদের বিভিন্ন পুলিশ লাইনস থেকে সরিয়ে আশপাশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হোটেল, দিয়াবাড়ীতে প্রস্তাবিত পুলিশ লাইনসের অস্থায়ী ক্যাম্প, রায়েরবাজার পুলিশ ফাঁড়ি, ডিবি ব্যারাকসহ ৩৫-৪০টি পৃথক জায়গায় রাখা হয়েছে। বিভাগীয় শহরে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সংবলিত বেসরকারি হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত পুলিশ সদস্যদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। অসুস্থ পুলিশ সদস্যদের দেখাশোনার জন্য ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠন করা হয়েছে ‘বিশেষ টিম’। ইউনিটগুলোর কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে পুলিশ সদর দফতরের নির্দেশে আলাদা টিম গঠন করে পর্যায়ক্রমিকভাবে দায়িত্বে পাঠানো হচ্ছে। ৫০ বছরের বেশি বয়সের সদস্যদের খুব প্রয়োজন না হলে অফিসে/থানার বাইরে ডিউটিতে পাঠানো হচ্ছে না।

আরেক করোনাযোদ্ধা ডিএমপি ট্রফিক পূর্ব-বিভাগের ইন্সপেক্টর মোহা. হোসেন জাকারিয়া মেনন (৪৬)। গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ার দৌলতপুর। ৩০ এপ্রিল থেকে জ্বর এলে ৪ মে নমুনা পরীক্ষা করতে দেন। ৭ মে করোনা পজিটিভ জানার পর থেকে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পল্লবীর ভাড়া বাসাতেই আইসোলেশনে রয়েছেন তিনি। বাসায় তার স্ত্রী, এক মেয়ে ও এক ছেলে। কবে কাজে যোগ দেবেন সেই দিন গুনছেন তিনি। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি বলেন, ‘কবে যে নেগেটিভ রিপোর্ট আসবে তার প্রতীক্ষায়। এর পরদিনই কাজে যোগ দিতে চাই। এত দিন বাসায় বসে থাকা যায়? প্রথম চার-পাঁচ দিন একটু সমস্যা হয়েছিল। তবে এর পর থেকে সুস্থ বোধ করছি। স্বামী পুলিশ হওয়ায় প্রতিকূলতা মোকাবিলা করার কারণে দিন দিন আমার স্ত্রীও অনেক সাহসী হয়ে উঠেছেন। সন্তানদের মনোবলও অনেক দৃঢ়।’

সিপিএইচে দায়িত্ব পালন করছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম সান্তু। প্রতিমুহূর্তে দেখছেন করোনা আক্রান্ত কিংবা আইসোলেশনে থাকা পুলিশ সদস্যদের স্থানসংকুলান করতে কর্তৃপক্ষকে গলদঘর্ম হওয়ার চিত্র। তবে সার্বক্ষণিকভাবে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সামনে থেকে এই কর্মকর্তা অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসার সমন্বয় টিমে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। সুস্থ হয়ে ওঠা পুলিশ সদস্যদের হাসিমুখে ফুল দিয়ে বিদায় জানাচ্ছেন। গতকাল সন্ধ্যায় কথা হয় এই কর্মকর্তার সঙ্গে। তিনি বলছিলেন, ‘ইমপালস্্ হাসপাতাল ভাড়া করার প্রথম দিনই পরিপূর্ণ হয়ে যায়। এর আগে চিকিৎসার জন্য ব্যারাক, ডিটিএস, সিদ্ধেশ্বরী কলেজসহ অনেক খালি স্থাপনা আমরা ব্যবহার করে ফেলেছি। তাই সরকারের অর্থ সাশ্রয়ের লক্ষ্যে সিপিএইচের নিকটবর্তী অব্যবহৃত কিংবা নতুন নির্মিত ভবন, যা এখনো বরাদ্দ দেওয়া হয়নি, তা সাময়িকভাবে ব্যবহারের সুবিধা পেলে সমস্যার অনেক লাঘব হতো।’

জানা গেছে, পুলিশের সদস্য সংখ্যা ২ লাখ ১২ হাজারের মধ্যে ডিএমপির ফোর্স প্রায় ৩৪ হাজার। এখন পর্যন্ত সারা দেশে করোনা আক্রান্তের মধ্যে অর্ধেকই হলো ডিএমপির সদস্য। আর পুলিশের মধ্যে যারা করোনায় আক্রান্ত তার মধ্যে অনেকেই বাহিনীর ট্রাফিক বিভাগ ও পরিবহন পুলের সদস্য।

পরিবহন পুলের সদস্য করোনা আক্রান্ত কনস্টেবল মনির হোসেন। পুলিশের মধ্যে তিনিই প্রথম ব্যক্তি। ৪ এপ্রিল ফোর্স নিয়ে দয়াগঞ্জ, মিলব্যারাক এলাকায় ডিউটিতে যান। ডিউটি শেষে বাসায় ফেরার পরই গলাব্যথা ও জ্বরে ভোগেন। ৮ এপ্রিল নমুনা দিয়ে ১১ এপ্রিল জানতে পারেন তিনি করোনা পজিটিভ। বর্তমানে সুস্থ হয়ে বাসায় বিশ্রামে আছেন। ডিএমপিতে এত বেশি আক্রান্ত কেন? এমন প্রশ্নের জবাবে ডিএমপির যুগ্ম-কমিশনার (সদর দফতর) শাহ মিজান শাফিউর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের কাজের ধর্মই হলো মানুষের কাছে যাওয়া। চলমান এই মহামারীতে সংক্রমণ ঠেকাতে লকডাউন বাস্তবায়ন ও আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে এর বিকল্প নেই। এর পরও পুলিশ সদস্যরা দমে যায়নি। পেশাগত দায়িত্বের বাইরে গিয়েও মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। যেখানে করোনা সন্দেহে লাশ রেখে তার স্বজনরা পালিয়েছে। লাশের গোসল করানো, দাফন/সৎকারের ব্যবস্থা করছে পুলিশ। অসুস্থ রোগীকে পুলিশের গাড়িতে করেই হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছে। অসহায় মানুষের খাবার পৌঁছে দিচ্ছে। মাঠে থেকে করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হচ্ছে বলেই পুলিশ সদস্যরা বেশি সংক্রমিত হচ্ছেন। তবু পিছু হটছেন না তারা।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন
নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন

৫২ মিনিট আগে | পরবাস

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮
ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে
নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু
আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’
‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা