শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ মে, ২০২০

পাঁচ দিনে ১০৭ মৃত্যু আক্রান্ত ৮ হাজার

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
পাঁচ দিনে ১০৭ মৃত্যু আক্রান্ত ৮ হাজার

ঈদের ছুটিতে ২৪ থেকে ২৮ মে পর্যন্ত দেশে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১০৭ জন। এর মধ্যে ২৪ মে সর্বোচ্চ ২৮ জন, ২৫ ও ২৬ মে ২১ জন করে, ২৭ মে ২২ জন এবং গতকাল ২৮ মে ১৫ জন মারা গেছেন। একই সময়ে এ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন ৮ হাজার ২৪৩ জন। এ ছাড়া করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত কয়েক দিনে  সাবেক এমপি, শিক্ষাবিদ, চিকিৎসকসহ কয়েকজন ভিআইপি মারা গেছেন। এর মধ্যে রয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক এমপি হাজী মকবুল হোসেন, সানবিমস স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা ও শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী সৈয়দ মঞ্জুর এলাহীর স্ত্রী নিলুফার মঞ্জুর, চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের শিশু বিভাগের চিকিৎসক এ এম জাফর হোসাইন রুমি। এ ছাড়া গত দুই দিনে ঢাকা ও বরিশালে দুই পুলিশ সদস্যের মৃত্যুর তথ্য পাওয়া গেছে। আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক সংসদ সদস্য হাজী মকবুল হোসেন ২৪ মে রাত ৯টার কিছু পরে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) মারা যান। তার পরিবারের এক সদস্য গণমাধ্যমকে জানান, হাজী মকবুল করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। মকবুল হোসেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ছিলেন। তিনি ১৯৯৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার ধানমন্ডি-মোহাম্মদপুর আসন থেকে নির্বাচিত হন। হাজী মকবুলের পরিবারের ওই সদস্য বলেন, করোনা মহামারীর মধ্যে ঢাকা, মুন্সীগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকায় মানুষের মধ্যে নিয়মিত ত্রাণ বিতরণ করছিলেন সাবেক এই এমপি। ১৪ মে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। এই সদস্য জানান, হাজী মকবুলের স্ত্রীও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এদিকে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার সানবিমস স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ নিলুফার মঞ্জুর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার মারা যান। নিলুফার মঞ্জুর বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ ব্যবসায়ী ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা সৈয়দ মঞ্জুর এলাহীর স্ত্রী। এপেক্স গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা মঞ্জুর এলাহী নিজেও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত। তিনি এখন বাসায় আছেন বলে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। নিলুফার মঞ্জুর ১৯৭৪ সালে ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সানবিমস স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি সোশ্যাল মার্কেটিং কোম্পানির সঙ্গেও যুক্ত। তার মৃত্যুতে বসুন্ধরা গ্রুপ গভীর শোক প্রকাশ করেছে। এ ছাড়া এ স্কুলের সাবেক শিক্ষার্থীদের অনেকেই ফেসবুকে দেশ ও দেশের বাইরে থেকে শোক প্রকাশ করেছেন। এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ২ হাজার ২৯ জন করোনাভাইরাসে সংক্রমিত রোগী শনাক্ত হয়েছেন। এটিই এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ শনাক্ত। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট ৪০ হাজার ৩২১ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হলেন। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে আরও ১৫ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে করোনায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ৫৫৯ জনে। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৫০০ জন। এ নিয়ে মোট সুস্থ হলেন ৮ হাজার ৪২৫ জন।

গতকাল কভিড-১৯ সম্পর্কিত সার্বিক পরিস্থিতি জানাতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের নিয়মিত বুলেটিনে এ তথ্য জানান অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা। তিনি জানান, মারা যাওয়া ১৫ জনের মধ্যে পুরুষ ১১ জন, নারী চারজন। এদের মধ্যে ঢাকা মহানগরীতে ছয়জন এবং নারায়ণগঞ্জে একজন। এ ছাড়া চট্টগ্রাম মহানগরীতে দুজন, জেলায় দুজন, কক্সবাজার ও কুমিল্লায় দুজন করে মৃত্যুবরণ করেছেন। নাসিমা সুলতানা জানান, নতুন যুক্ত হওয়া সিরাজগঞ্জের শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজের ল্যাবসহ ৪৯টি ল্যাবে আগের দিনের নমুনাসহ এক দিনে ৯ হাজার ৩১০টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এ নিয়ে মোট নমুনা পরীক্ষা হলো ২ লাখ ৭৫ হাজার ৭৮৬টি। অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানিয়ে বলেন, বাইরে বের হলে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক। এদিকে সারা দেশের কোথায় কোথায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত নতুন রোগী শনাক্ত হলেন এবং মৃত্যুবরণ করেছেন এর সব শেষ খবর জানিয়েছেন আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিরা-

চট্টগ্রাম : করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক দিনে ছয় ঘণ্টার ব্যবধানে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) ১৮ বছর বয়সী এক নারীর মৃত্যু হয়। এ ছাড়া বিকাল সাড়ে ৪টায় একই হাসপাতালের আইসিইউতে মৃত্যু হয় ৪৫ বছর বয়সী এক পুরুষের।

জুনের মাঝামাঝি করোনার সংক্রমণ বাড়ার শঙ্কা : আইইডিসিআর বিশ্বব্যাপী তান্ডব চালানো করোনাভাইরাসের প্রকোপ বাংলাদেশেও চলছে। প্রতিদিনই বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। সংক্রমণের ঊর্ধ্বমুখী ধারা জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত চলতে থাকবে বলে ধারণা করছে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)। তারপর ধীরে ধীরে সংক্রমণের হার কমার সম্ভাবনা রয়েছে। জুলাইয়ের শেষ নাগাদ নামতে পারে সহনীয় পর্যায়ে। তবে জাতীয় পরামর্শক কমিটি বলছে, সংক্রমণের শীর্ষবিন্দুতে এখনো পৌঁছায়নি দেশ। তাই জুনের প্রথম দু-তিন সপ্তাহ কড়াকড়িভাবে বিধিনিষেধ নিশ্চিত করা জরুরি। দেশে করোনাভাইরাসে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪০ হাজার। মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫০০। স্বাস্থ্য অধিদফতরের ঘোষণা অনুযায়ী এখনো সংক্রমণের ঝুঁঁকিতে পুরো দেশ। আইইডিসিআরের প্রাথমিক প্রক্ষেপণ অনুযায়ী, জুনের প্রথম সপ্তাহে করোনাভাইরাসে সংক্রমণের হার কমে আসার কথা ছিল। কিন্তু একের পর এক ভুলের কারণে সংক্রমণ তো কমেইনি বরং ঊর্ধ্বমুখী। আইইডিসিআরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. এ এস এম আলমগীর বলেন, হঠাৎ করে বলা হলো অফিস, গার্মেন্ট খুলে দেওয়া হবে সবাই ঢাকা চলে আস। তখন একদল লোক ঢাকায় চলে এলো এবং পরদিন বেতন দিয়ে বলা হলো তোমরা বাড়ি চলে যাও।

এভাবেই সারা দেশে করোনাটা ছড়িয়েছে। এরপর মার্কেট খুলে দিয়ে আরও ঝুঁঁকি বাড়ানো হলো।

জাতীয় টেকনিক্যাল পরামর্শক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন, একটি ফেরির মধ্যে গাদাগাদি করে লোকজন বাড়ি গেল। এদের মধ্যে অনেকে উপসর্গ ছাড়াই কভিড পজিটিভ ছিল, যারা গ্রামে গিয়ে সবার সঙ্গে মিশেছে। এর ফলে এটি খুব দ্রুতই গ্রামে ছড়িয়ে পড়েছে।

সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে টানা ৬৬ দিনের সাধারণ ছুটি শেষ হচ্ছে ৩০ মে। পরদিন খুলছে অফিস-আদালত। এই পরিস্থিতি বিবেচনায় সংক্রমণ নিয়ে নতুন আরেকটি প্রক্ষেপণ তৈরি করেছে আইইডিসিআর। সে অনুযায়ী, জুলাইয়ের শেষ দিকে সহনীয় পর্যায়ে নেমে আসতে পারে সংক্রমণ।

আইইডিসিআরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. এ এস এম আলমগীর বলেন, ‘আমাদের হিসাব মতে জুনের ১৫ তারিখ পর্যন্ত এখন যেমন করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে তেমনই থাকবে। এটি সহজে স্বাভাবিক হবে না তবে জুলাইয়ের শেষের দিকে সহনীয় পর্যায়ে আসতে পারে।’

অবশ্য জাতীয় টেকনিক্যাল পরামর্শক কমিটি বলছে, সংক্রমণের শীর্ষবিন্দুর দেখা মেলেনি এখনো। তাই জুনে কড়াকড়িভাবে বিধিনিষেধ নিশ্চিতের বিকল্প নেই। তবে সংক্রমণ ঠেকাতে বিধিনিষেধ নিশ্চিত করার ওপরই নির্ভর করে যথাযথ প্রক্ষেপণ। তাই শারীরিক দূরত্বসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ওপর জোর দেন বিশেষজ্ঞরা।

 

বগুড়া : বগুড়ায় করোনা  আইসোলেশন ইউনিট মোহাম্মাদ আলী হাসপাতালে করোনায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফণীন্দ্র সূত্রধর (৫৫) নামের এক ব্যক্তি মারা গেছেন। তিনি সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার রতনকান্দি ইউনিয়নের হরিণাবাগবাটি গ্রামের বাসিন্দা। রবিবার দিবাগত রাত ৩টায় তিনি মারা যান। এ ছাড়া জেলায়  গত ২৪ ঘন্টায় ৫০ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে একই পরিবারের ১২ জন রয়েছেন।

রংপুর : বিভাগের মধ্যে আক্রান্ত রোগীর শীর্ষে রয়েছে রংপুর। এখানে ৩৭৫ জন আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে ১৬০ জনই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও স্বাস্থ্য বিভাগের লোক। এদের মধ্যে পুলিশ ৫৬ জন, র‌্যাব ১৮ জন, রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসক ৩৮ জন , নার্স ও কর্মচারী ২৬ জন, হাসপাতালে কর্তব্যরত আনসার ও ভিডিপির সদস্য ২২ জন। এ ছাড়া রংপুর রেঞ্জ রিজার্ভ পুলিশের এসপি মেনহাজুল ইসলামসহ তার পরিবারের সাতজন আক্রান্ত হয়েছেন। করোনায় আক্রান্ত হয়ে বিভাগে এখন পর্যন্ত ১২ জন মারা গেছেন। এদের মধ্যে রংপুরে পাঁচজন, পঞ্চগড়ে একজন, নীলফামারীতে দুইজন, দিনাজপুরে একজন এবং গাইবান্ধায় তিনজন রয়েছেন।

দিনাজপুর : ২৪ ঘণ্টায় জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের ১২ জনসহ ৩১ জন করোনা আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন। ৩১ জনের মধ্যে দিনাজপুর সদরে তিনজন পুরুষ একজন নারী, নবাবগঞ্জে আটজন পুরুষ পাঁচজন নারী, বিরামপুরে সাতজন পুরুষ একজন নারী, চিরিরবন্দরে দুজন পুরুষ এবং পার্বতীপুরে একজন পুরুষ ও দুজন নারী, আর একজন এক মাস বয়সের শিশু রয়েছে। এ নিয়ে দিনাজপুরে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১৭৯ জন, যার মধ্যে পুরুষ ১৩১ জন, নারী ৩৯ জন ও শিশু ৯ জন।

টাঙ্গাইল : জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে দুইজন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। গতকাল সকাল পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩৫ জনে। করোনায় আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত জেলায় মোট মারা গেছেন চারজন। সুস্থ হয়েছেন ৩৮ জন।

গাজীপুর : জেলায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত এক ব্যক্তি শনিবার রাতে মারা গেছেন। দক্ষিণ কোরিয়া-ফেরত ওই ব্যক্তি গাজীপুরের কভিড-১৯ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। এ নিয়ে জেলায় এ পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে চারজন মারা গেলেন।

টঙ্গী (গাজীপুর) : টঙ্গীতে করোনায় আক্রান্ত হয়ে সুমাইয়া (২৮) আক্তার নামে এক কলেজ শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল ভোররাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতলে তার মৃত্যু হয়। মৃত সুমাইয়া মুন্সীগঞ্জ জেলার লৌহজং থানার বুড়িগার শামসুল হকের মেয়ে। তিনি টঙ্গীর ১৫৪ মধ্য আরিচপুর এলাকায় সিকদার ভিলায় পরিবারের সঙ্গে বসবাস করতেন। সুমাইয়া তেজগাঁও কলেজের মাস্টার্সে পলিটিক্যাল সায়েন্স বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্রী ছিলেন। এ নিয়ে টঙ্গীতে করোনায় দুইজনের মৃত্যু হলো।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ : জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আরও তিনজনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় মোট ৫২ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হলো। আক্রান্তদের তিনজনের বাড়ি শিবগঞ্জ উপজেলায়।

কুষ্টিয়া : কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে ঢাকায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া আবদুল কুদ্দুসের (৬৭) দাফন সম্পন্ন হয়েছে। বুধবার ভোর ৬টায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে উপজেলার ফিলিপনগর মন্ডলপাড়া কবরস্থানে তার লাশ দাফন করা হয়। অবসরপ্রাপ্ত কাস্টম কর্মকর্তা আবদুল কুদ্দুস করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মঙ্গলবার বেলা ১টায় ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

মাগুরা : মাগুরায় মালদ্বীপ-ফেরত এক যুবক  করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হলো ২১ জনের। এদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছে ১৯ জন। মালদ্বীপ-ফেরত যুবকের বাড়ি মাগুরা সদর উপজেলার চাউলিয়া ইউনিয়নের কুকিলা গ্রামে। এ নিয়ে মাগুরায় মোট করোনা শনাক্ত হলেন ২১ জন।

বোয়ালমারী (ফরিদপুর) : বোয়ালমারী উপজেলার রূপাপাত ইউনিয়নের সুর্যোগ গ্রামে লুৎফর রহমান (৫০) নামে এক ব্যক্তি করোনায় আক্রান্ত হয়ে গতকাল দুপুরে নিজ বাড়িতে মারা যান। এর আগে উপজেলার চতুল ইউনিয়নের রাজাপুর গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা মিলু মিয়া করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। মৃত লুৎফর রহমান ঢাকায় চাকরি করতেন। ঈদের দিন রাতে তিনি বাড়িতে আসেন। বাড়ি আসার আগে তিনি ঢাকায় নমুনা পরীক্ষা করতে দিয়েছিলেন তিনি। গতকাল তার মৃত্যুর পর করোনা আক্রান্তের পজিটিভ রিপোর্ট আসে। তার পরিবারের আরও চারজনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।

চাঁদপুর : জেলায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে ফারুক সরকার (৩৮) নামে একজন মারা গেছেন। মঙ্গলবার দুপুরে মতলব উত্তর উপজেলার বাগানবাড়ী ইউনিয়নের বরুরকান্দি গ্রামের নিজ বাড়িতে মারা যান তিনি। তিনি নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও উপজেলা পল্লী বিদ্যুৎ বিভাগে চাকরি করতেন। এ নিয়ে জেলায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন ১৩ জন। জেলায় বর্তমানে করোনায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১৪৭ জন। এর মধ্যে মারা গেছেন ১৩ জন, সুস্থ হয়েছেন ২৩ জন, চিকিৎসাধীন ১১১ জন।

কুমিল্লা : জেলার হোমনা উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা নাজমুন নাহার করোনায় আক্রান্ত হয়ে ঢাকায় মারা গেছেন। তিনি গতকাল ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাপ্তি চাকমা তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ছুটিতে থাকাবস্থায় ঢাকায় তার করোনা আক্রান্ত ভাইকে দেখতে গিয়েই তিনি করোনায় আক্রান্ত হন। তার স্বামী, এক ছেলে ও এক মেয়েও করোনায় আক্রান্ত।

নোয়াখালী : জেলায় নতুন করে এক দিনে ২৯ জনের করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৪৫৬ জন। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে জেলায় মোট মৃত্যু হয়েছে ১০ জনের। জেলায় এ পর্যন্ত ১০ জন করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।

ভোলা : ভোলায় এক স্বাস্থ্যকর্মীসহ নতুন ১৯ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত করা হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় মোট ৪২ জন করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত করা হলো। এর মধ্যে লালমোহন উপজেলায় আলমগীর (৫০) নামের একজনের মৃত্যু হয়েছে। তিনি জ্বর ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে লালমোহন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২৩ মে মারা যান। তার নমুনা পরীক্ষার পর রিপোর্ট পজেটিভ আসে। মৃত ওই ব্যক্তির সংস্পর্শে আসায় লালমোহন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তিন চিকিৎসকসহ বেশ কয়েকজন স্বাস্থ্যকর্মীকে হোম কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে।

ফেনী : জেলায় এক উপজেলা চেয়ারম্যানসহ নতুন করে আরও আটজনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে ফেনীতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৮৯ জনে দাঁড়াল। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৫০ জন। নতুন আক্রান্তদের মধ্যে দাগনভূঞা উপজেলার চেয়ারম্যান ও জেলা যুবলীগের সভাপতি দিদারুল কবির রতন, দাগনভূঞা সদর ইউনিয়নের জগৎপুরের দুজন ও ইয়াকুবপুর ইউনিয়নের বিজয়পুরের দুজন রয়েছে। একজন সোনাগাজীর চরমজলিশপুর ইউনিয়নের চান্দালা গ্রামের বাসিন্দা। বাকি দুজন ফেনী সদর উপজেলার।

লাকসাম (কুমিল্লা) : লাকসামে দুই পরিবারের মা-মেয়েসহ নতুন ছয়জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে উপজেলায় আক্রান্তের সংখ্যা অর্ধশতকের ঘরে পৌঁছাল। গতকাল পৌরশহরের পশ্চিমগাঁও এলাকার মা ও তার দুই মেয়ের করোনা পজিটিভের রিপোর্ট আসে। এ নিয়ে ওই পরিবারে চারজন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা