শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ জুন, ২০২০ আপডেট:

আওয়ামী লীগ দুর্যোগে জনগণের পাশে থাকার দল

রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগ দুর্যোগে জনগণের পাশে থাকার দল

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম বলেছেন, করোনার এই ক্রান্তিকালে বিশ্বের বড় বড় নেতারা যখন সমালোচিত হচ্ছেন, সেখানে যুক্তরাষ্ট্রের ফোর্বস ম্যাগাজিনসহ বিশ্ব মিডিয়ায় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বের প্রশংসা করা হচ্ছে। তিনি বলেন, শুধু করোনাই নয়, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে        যে কোনো দুর্যোগ মোকাবিলা করতে আমরা সক্ষম হব। দুর্যোগে মানুষের পাশে থাকার দলের নামই হচ্ছে আওয়ামী লীগ।

গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। 

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বলেন, আওয়ামী লীগ গণমানুষের দল। শোষণ ও বৈষম্যমুক্ত সমাজ গঠনের জন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই দলটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এই দলের নেতৃত্বে আমরা স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছি। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর দুটি লক্ষ্য ছিল। একটি স্বাধীনতা অর্জন, আরেকটি বাংলাদেশকে ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত করা। তিনি দেশকে স্বাধীন করে দিয়ে গেছেন। আর বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলার জন্য রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা কাজ করে যাচ্ছেন। মির্জা আজম বলেন, মানবসেবায় প্রধানমন্ত্রী রেডক্রিসেন্ট প্রতিষ্ঠাতা জিন হেনরি ডোনান্টকে ছাড়িয়ে গেছেন। রোহিঙ্গাদের আশ্রয় ও খাদ্য দিয়ে শেখ হাসিনা মানবসেবায় অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। যার জন্য তাঁকে মাদার অব হিউম্যানিটি উপাধি দেওয়া হয়েছে। করোনাভাইরাসের মহামারী থেকে মানুষের জীবন-জীবিকা বাঁচাতে, মানুষকে সুরক্ষা দিতে শুরু থেকেই নানামুখী পদক্ষেপ নিয়েছেন তিনি। সর্বস্তরে ত্রাণ সহায়তার জন্য ত্রাণ কমিটিও করা হয়েছে। আমরা তার সৈনিক হিসেবে সবসময় মানুষের পাশে আছি। করোনা, ঝড়, জলোচ্ছ্বাস, আইলা, সিডর, আম্ফান, বন্যাসহ যে কোনো দুর্যোগে মানুষের পাশে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরাই থাকে। করোনাকালে একমাত্র আওয়ামী লীগই মাঠে আছে জানিয়ে আওয়ামী লীগের এই সাংগঠনিক সম্পাদক বলেন, দলীয় সভানেত্রীর নির্দেশে আমরা শুরু থেকেই মাঠে ছিলাম। আজ পর্যন্ত মানুষের পাশে আছি। মাস্ক, স্যানিটাইজার, পিপিই থেকে শুরু করে খাদ্য সহায়তা বিতরণ অব্যাহত রেখেছি। নেতা-কর্মীরা গণমানুষের পাশে ছিল বলেই আমাদের অনেক জাতীয় নেতাসহ জেলা-উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল নেতারা ইতোমধ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। একইভাবে আক্রান্ত হয়েছেন অসংখ্য তৃণমূল নেতা-কর্মী। সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতারাও আক্রান্ত হচ্ছেন। অন্যদিকে বিএনপির কতজন নেতা আক্রান্ত হয়েছেন? কতজন মারা গেছেন? এটা দেশবাসীকে দেখতে হবে। সুশীল শ্রেণির সমালোচনা করে সাবেক বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম বলেন, আজকে করোনার সংকটকালে সুশীলরা চুপ কেন? তারা কোথায়? কোথায় ত্রাণ দিতে দেখেছেন? মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন? অথচ অন্য সময় সরকারের কোনো কাজের চুন থেকে পান খসলেই সমালোচনায়, টিভি টকশোতে জাতিকে জ্ঞান দিতেন। আজ তারা কোথায়? নাকি হোম আইসোলেশনে থেকে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন, কী কী ভুল ধরা যায়? এরা বিপদ দেখলে গর্তে ঢুকে যায়। বিপদমুক্ত হলে গর্ত থেকে বের হয়। করোনাকালে সাংগঠনিক কার্যক্রম প্রসঙ্গে ক্ষমতাসীন দলের সাংগঠনিক সম্পাদক বলেন, আমরা বসে নেই। করোনাকালে মানুষের পাশে দাঁড়ানো, জনগণের কাছাকাছি থাকা, সাহায্য সহযোগিতা করাও আমাদের সাংগঠনিক কার্যক্রমের অংশ। শুধু সম্মেলন আর কমিটি গঠন নিয়ে সাংগঠনিক কার্যক্রম হয় না। আওয়ামী লীগ জনগণের দল। সেই জনগণের দুর্দিনে যদি পাশে না থাকি তাহলে রাজনীতি কিসের জন্য? তিনি বলেন, হয়তো জেলা-উপজেলা সম্মেলন করছি না। কিন্তু জনগণের পাশে আছি। সহায়তার হাত বাড়িয়ে দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফুটানোর চেষ্টা করছি। জনগণ না থাকলে রাজনীতি করব কাকে নিয়ে? শতাধিক সরকারদলীয় জনপ্রতিনিধির বিরুদ্ধে সরকারি ত্রাণ চুরির অভিযোগ উঠেছে- বিষয়টি কীভাবে দেখছেন জানতে চাইলে জবাবে তিনি বলেন, শতাধিক জনপ্রতিনিধির বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠছে, এটা সঠিক। তবে সবাই আওয়ামী লীগের নয়। বিএনপি-জামায়াতসহ অন্য দল বা স্বতন্ত্র ব্যক্তিও আছেন। ঢালাও আওয়ামী লীগের জনপ্রতিনিধি বলা ঠিক নয়। আর যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, তাদের কারা ধরল? সরকারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ধরেছে, সরকারই বরখাস্ত করেছে। কাজেই জনগণের কাছে আমাদের জবাবদিহিতা আছে বলেই এটা করা সম্ভব হয়েছে। আর আমাদের দলের যারাই সরকারি ত্রাণ কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িয়েছেন, দল থেকে তাদের বহিষ্কার করেছি। অন্য দলের যারা আছে তাদের বিরুদ্ধে কোনো সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে? দেখাতে পারবেন? এখানে আওয়ামী লীগের সঙ্গে অন্য দলের পার্থক্য। করোনার শুরু থেকে অনেক বিত্তশালী এমপি-মন্ত্রীরা মাঠে ছিলেন না- এমন অভিযোগ প্রসঙ্গে ক্ষমতাসীন দলের সাংগঠনিক সম্পাদক বলেন, এমপি-মন্ত্রীরা মাঠে ছিলেন না, এমন ঢালাও অভিযোগ সঠিক নয়। অনেক এমপি-মন্ত্রী আছেন যারা বয়স্ক তারা কীভাবে মাঠে যাবেন? আবার মন্ত্রীদের গুরুত্বপূর্ণ দিক সামলাতে হচ্ছে। তারপরও অনেকেই মাঠে গেছেন। বয়সের কারণে হোক, আর যে কারণেই হোক যারা যেতে পারেননি, তারা প্রতিনিধির মাধ্যমে, দলীয় নেতা-কর্মীদের দিয়ে এলাকায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। আমাদের কয়েকজন সিনিয়র নেতা বিধিনিষেধ সত্ত্বেও জনগণকে ত্রাণ দিতে গিয়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। আমি নিজে আমার এলাকা জামালপুর-৩ (মেলান্দহ-মাদারগঞ্জ) টানা দুই মাস ছিলাম। এখনো যাওয়া-আসার মধ্যে আছি। তিনি বলেন, মানুষের ভালোবাসায় টানা ছয়বার এমপি নির্বাচিত হয়েছি। ৫০ হাজার পরিবারকে খাদ্য সহায়তা করেছি ব্যক্তিগত অর্থ থেকে। এখনো করে যাচ্ছি। মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিনদের পাশে দাঁড়িয়েছি। ধান কাটার সময় কৃষককে ৭টি বড় ও ১২টি ছোট কমবাইন্ড হারভেস্টার মেশিন বিতরণ করেছি। স্বাস্থ্যকর্মীদের সুরক্ষার জন্য পিপিইসহ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র দিয়েছি। নির্মাণাধীন শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজে দেড় কোটি টাকা ব্যয়ে আরটি পিসিআর ল্যাব স্থাপন করে দিয়েছি। ফলে মানুষকে আর করোনা টেস্টের জন্য অন্য জেলায় যেতে হচ্ছে না। তিনি বলেন, যেখানে যেতে পারিনি, ফোনে খোঁজ নিয়েছি। এই এলাকার মানুষ আমাকে এত ভালোবাসেন, বারবার নির্বাচিত করে সংসদে পাঠান সে কারণেই তাদের দুর্দিনে টানা এলাকায় থেকে কাজ করছি। মির্জা আজম বলেন, একজন রাজনীতিবিদের মূল শক্তি জনগণের ভালোবাসা পাওয়া। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি সেই ভালোবাসা আমি পাচ্ছি। আমার এলাকার মানুষের ভালোবাসার ঋণ কোনো দিন শোধ করতে পারব না।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক