শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

ব্যবসা-বাণিজ্যে ফিরছেন উদ্যোক্তারা হতাশা কাটছে এসএমই খাতের

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যবসা-বাণিজ্যে ফিরছেন উদ্যোক্তারা হতাশা কাটছে এসএমই খাতের

জনমনে কভিড আতঙ্ক কমে যাওয়ায় আবারও পুরোদমে শুরু হয়েছে কাজকর্ম। এর ফলে দেশের ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি (এসএমই) শিল্পের উদ্যোক্তারাও ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। এ খাতের জন্য সরকার-ঘোষিত ২০ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজের খবরে উদ্যোক্তাদের জেঁকে বসা হতাশা অনেকটাই কেটে গেছে। টানা প্রায় ছয় মাস তাদের ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ থাকায় অনেকেই পুঁজি হারিয়ে পথে বসার উপক্রম হয়েছিলেন। তাদের অনেকেই সরকারের প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় সহজ শর্তে ব্যাংক ঋণ পেয়েছেন। ফলে আবার নতুন করে ব্যবসা শুরু করেছেন অনেকেই। তবে এদের মধ্যে যারা ব্যাংক খাতের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না বা ব্যাংকে মর্টগেজ দেওয়ার মতো সক্ষমতা যাদের ছিল না, তারা প্রণোদনার কোনো সুবিধা পাননি। এদের সংখ্যাও কম নয়। অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে নিজ চেষ্টায় তারা আবার ব্যবসা চালু করছেন বলে জানা গেছে। এ জন্য প্রণোদনা প্যাকেজের বিষয় বাংলাদেশ ব্যাংকের গাইডলাইনে সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করা যেত বলে মনে করেন এ খাতের উদ্যোক্তারা।

কেস স্টাডি-১ : কালার’স ক্রিয়েশন, দেশিক নামের একটি ক্ষুদ্র ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী সাজিয়া সুলতানা। ফ্যাশন ডিজাইনিংয়ে পড়াশোনা শেষ করে বন্দরনগরী চট্টগ্রাম থেকে শুরু করেন এই বুটিক হাউসের ব্যবসা। পরবর্তী সময়ে সেটি অনলাইন শপ হিসেবেও বেশ জনপ্রিয়তা পায়। কয়েক বছরের ব্যবধানে বেশ লাভজনক হিসেবে প্রতিষ্ঠা পায় কালারস ক্রিয়েশন। কিন্তু চলতি বছরের শুরুতে কভিড-১৯ মহামারী দেখা দিলে বন্ধ হয়ে যায় সব ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য। ব্যতিক্রম ছিল না কালার’র ক্রিয়েশনও। এতে গত চার মাসে ব্যাপক লোকসানের মুখে পড়েন সাজিয়া সুলতানা। বর্তমানে কভিডের প্রভাব কমে আসায় তিনি আবার নতুন করে ব্যবসা শুরুর চেষ্টা করছেন। তবে তিনি প্রণোদনা প্যাকেজ বা ব্যাংকের কোনো সুবিধা পাননি। গত চার মাস কোনো ব্যবসা না হলেও প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের বেতন-ভাতা পরিশোধ করেছেন নিয়মিত। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ব্যবসা-বাণিজ্য পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে আরও সময় লাগবে। কেননা মানুষের হাতে টাকা নেই। এ ছাড়া মানুষ একটা অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে। ব্যবসা-বাণিজ্য আবার নতুন করে শুরু করতে হচ্ছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সাবেক সভাপতি আবুল কাসেম খান বলেন, কভিডের প্রভাব অর্থনীতির সব খাতেই পড়েছে। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ওপর প্রভাবও পড়েছে সমানভাবে। জনমনে আতঙ্ক কেটে যাওয়ায় মানুষ আবারও কর্মমুখী হয়েছে। বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোও খুলেছে। এ ক্ষেত্রে সরকারের নানামুখী উদ্যোগও অনেকটা কাজে এসেছে। ফলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারাও আবার নতুন করে জেগে উঠছেন। এর মধ্যে যারা পুঁজি হারিয়েছেন তারাও নতুন করে ব্যবসা চালুর চেষ্টা করছেন। আবার কেউ কেউ ব্যবসার ধরনও পরিবর্তন করছেন বলে তিনি মনে করেন। কেস স্টাডি-২ : এসএমই খাতের আরেক উদ্যোক্তা কেপিসি ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী সাজেদুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘প্রণোদনার অর্থ আমি পেয়েছি। ব্যবসাটা আবার নতুন করে সাজাচ্ছি। আশা করা যায় খুব দ্রুতই সবকিছু আবার আগের মতো স্বাভাবিক হয়ে যাবে। কিন্তু অনেকেই এ সুবিধা পাননি। বিশেষ করে ব্যাংকের সঙ্গে যাদের লেনদেন নেই। কিংবা মর্টগেজ দেওয়ার মতো সক্ষমতা নেই এমন ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা এ প্রণোদনার সুবিধা পাননি। ফলে তাদের মধ্যে এখনো কিছুটা হতাশা রয়েছে। এ জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের এ-সংক্রান্ত গাইডলাইনে কিছুটা সংশোধনী আনা প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন। জানা গেছে, এ বছর দুটি ঈদ আর একটি নববর্ষ গেছে বাণিজ্যহীন। যে উৎসবগুলোকে ঘিরে এসএমই খাতের উদ্যাক্তাদের বেচাকেনা বেশি হয়ে থাকে সেটি এবার হয়নি। ফলে অনেক উদ্যোক্তাই তাদের পুঁজি হারিয়েছেন। এখন আবার তারা ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। এদিকে এসএমএই ও এমএসএমই খাতের সুরক্ষায় সরকার ২০ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক ১০ হাজার কোটি টাকার একটি ঘূর্ণায়মান তহবিল গঠন করেছে। কিন্তু এর সুুবিধা প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তদের অনেকেই পাচ্ছেন না বলে জানা গেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ ২০১৩ সালের পরিসংখ্যান দেশে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তার সংখ্যা সাড়ে ৫ লাখ, ছোট উদ্যোক্তা ৬৬ লাখ এবং মাঝারি উদ্যোক্তা ৭ লাখ। এতে মোট ৭৮ লাখ ৫০ হাজারের বেশি উদ্যোক্তা এ খাতে। আর শুধু ছোট শিল্পপ্রতিষ্ঠানেই কর্মরত আছেন প্রায় ৬০ লাখ শ্রমিক-কর্মচারী। এর বাইরে কুটির, মাাঝারি ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা, কারখানার মালিক, ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজসহ এসব খাতে প্রায় এক কোটি মানুষের জীবন-জীবিকা নির্ভরশীল। টানা অচলাবস্থার মধ্যে এ সবকিছুই হুমকির মুখে পড়েছিল। এখন আবার সবকিছুই সচল হচ্ছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সফিকুল ইসলাম বলেন, কভিডের প্রভাবে সারা পৃথিবীতেই জনজীবন থেমে যায়। থমকে যায় সব ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য। আমাদের এখানেও এর প্রভাব পড়ে। সরকার নানামুখী উদ্যোগ নেওয়ায় সবাই এখন ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। স্বাস্থ্যবিধি মেনেই সবকিছু খুলে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু হতাশার বিষয় হলো, সারা দেশে মাত্র ১০ হাজার মাঝারি উদ্যোক্তা রয়েছেন, যারা ব্যাংকের সঙ্গে যুক্ত। এরাই প্রণোদনার সুবিধাটা পাচ্ছেন। অথচ সারা দেশে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা রয়েছেন ৭৮ লাখ, যারা ব্যাংকের সঙ্গে যুক্ত নন। ফলে তারা এই প্রণোদনার সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। অথচ এরাই কিন্তু অর্থনীতির বড় একটা অংশ। প্রায় ২৫ শতাংশ তারাই জোগান দেন। এরা কিন্তু নিজেরাই ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। এ জন্য এদের রক্ষা করতে হলে আমাদের একটা বিকল্প উত্তরণ পদ্ধতি বের করতে হবে। এতে বাংলাদেশ ব্যাংক, অর্থ বিভাগ, শিল্প মন্ত্রণালয়, বিসিকসহ সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে একত্রে বসে একটা সমাধানে যেতে হবে।

জানা গেছে, গত বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের বেসরকারি খাতে ব্যাংকগুলোর মোট বিনিয়োগ ছিল ১০ লাখ ৫৩ হাজার ১৫১ কোটি টাকা। এর মধ্যে ২ লাখ ১৯ হাজার ২৯৩ কোটি টাকা ছিল এসএমই খাতে। এসএমই খাতে মোট ঋণের ৭৬ দশমিক ৬৬ শতাংশই বিতরণ করেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলো। ডিসেম্বর শেষে বেসরকারি ব্যাংকগুলো এসএমই খাতে ঋণ দিয়েছে ১ লাখ ৬৮ হাজার ১১৩ কোটি টাকা। রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো ৩৭ হাজার ৬৫৩ কোটি, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো ১ হাজার ৭১০ কোটি এবং বিদেশি ব্যাংকগুলো ২ হাজার ১০৩ কোটি টাকা এসএমই খাতে বিনিয়োগ করেছে। এ ছাড়া এসএমই খাতে ১০ হাজার ১১৪ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে দেশে কার্যরত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো (এনবিএফআই)।

এদিকে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের এক গবেষণায় দেখা গেছে, এপ্রিল-মে মাসে সব ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্যই ছিল নেতিবাচক। এ সময় এসএমই খাতসহ সব খাতই ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে জুন ও জুলাই মাসে আবার সবাই ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। কেননা এ সময়ের কভিড-১৯ আতঙ্ক অনেকটাই কমে এসেছে। অর্থনীতিবিদ বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ড. নাজনীন আহমেদ বলেন, সরকার ইতিমধ্যে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য ২০ হাজার কোটি টাকার যে প্রণোদনা ঘোষণা করেছে, সে-সংক্রান্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারে বলা আছে, ঋণ বিতরণকারী প্রতিটি প্রতিষ্ঠান বিতরণকৃত ঋণের পাঁচ ভাগ নারীদের দেবে। অর্থাৎ সরকার-ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজ পুরো বাস্তবায়িত হলে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা নারী উদ্যোক্তাদের পাওয়ার কথা। এ তথ্যটি অনেক নারী উদ্যোক্তাই অবগত নন। এ ব্যাপারে প্রচারণা চালাতে হবে এবং যেসব ব্যাংক ঋণ প্রদান করার দায়িত্ব পেয়েছে, তাদের কাছ থেকে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ঋণের সুবিধা নিতে হবে। বর্তমান সংকটকালে আরেকটি জিনিস স্পষ্টভাবে অনুভূত হয়েছে। তা হলো নেটওয়ার্কিংয়ের গুরুত্ব। যে নারী উদ্যোক্তার সঙ্গে অন্যান্য উদ্যোক্তা, বিভিন্ন পেশাজীবী ও ভোক্তাদের সম্পর্ক যত নিবিড়, তিনি তার ব্যবসা ততটা চালু রাখতে পেরেছেন। ইতিমধ্যে অনেকে নতুন উদ্যমে বাণিজ্যিক তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ