শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

ব্যবসা-বাণিজ্যে ফিরছেন উদ্যোক্তারা হতাশা কাটছে এসএমই খাতের

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যবসা-বাণিজ্যে ফিরছেন উদ্যোক্তারা হতাশা কাটছে এসএমই খাতের

জনমনে কভিড আতঙ্ক কমে যাওয়ায় আবারও পুরোদমে শুরু হয়েছে কাজকর্ম। এর ফলে দেশের ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি (এসএমই) শিল্পের উদ্যোক্তারাও ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। এ খাতের জন্য সরকার-ঘোষিত ২০ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজের খবরে উদ্যোক্তাদের জেঁকে বসা হতাশা অনেকটাই কেটে গেছে। টানা প্রায় ছয় মাস তাদের ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ থাকায় অনেকেই পুঁজি হারিয়ে পথে বসার উপক্রম হয়েছিলেন। তাদের অনেকেই সরকারের প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় সহজ শর্তে ব্যাংক ঋণ পেয়েছেন। ফলে আবার নতুন করে ব্যবসা শুরু করেছেন অনেকেই। তবে এদের মধ্যে যারা ব্যাংক খাতের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না বা ব্যাংকে মর্টগেজ দেওয়ার মতো সক্ষমতা যাদের ছিল না, তারা প্রণোদনার কোনো সুবিধা পাননি। এদের সংখ্যাও কম নয়। অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে নিজ চেষ্টায় তারা আবার ব্যবসা চালু করছেন বলে জানা গেছে। এ জন্য প্রণোদনা প্যাকেজের বিষয় বাংলাদেশ ব্যাংকের গাইডলাইনে সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করা যেত বলে মনে করেন এ খাতের উদ্যোক্তারা।

কেস স্টাডি-১ : কালার’স ক্রিয়েশন, দেশিক নামের একটি ক্ষুদ্র ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী সাজিয়া সুলতানা। ফ্যাশন ডিজাইনিংয়ে পড়াশোনা শেষ করে বন্দরনগরী চট্টগ্রাম থেকে শুরু করেন এই বুটিক হাউসের ব্যবসা। পরবর্তী সময়ে সেটি অনলাইন শপ হিসেবেও বেশ জনপ্রিয়তা পায়। কয়েক বছরের ব্যবধানে বেশ লাভজনক হিসেবে প্রতিষ্ঠা পায় কালারস ক্রিয়েশন। কিন্তু চলতি বছরের শুরুতে কভিড-১৯ মহামারী দেখা দিলে বন্ধ হয়ে যায় সব ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য। ব্যতিক্রম ছিল না কালার’র ক্রিয়েশনও। এতে গত চার মাসে ব্যাপক লোকসানের মুখে পড়েন সাজিয়া সুলতানা। বর্তমানে কভিডের প্রভাব কমে আসায় তিনি আবার নতুন করে ব্যবসা শুরুর চেষ্টা করছেন। তবে তিনি প্রণোদনা প্যাকেজ বা ব্যাংকের কোনো সুবিধা পাননি। গত চার মাস কোনো ব্যবসা না হলেও প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের বেতন-ভাতা পরিশোধ করেছেন নিয়মিত। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ব্যবসা-বাণিজ্য পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে আরও সময় লাগবে। কেননা মানুষের হাতে টাকা নেই। এ ছাড়া মানুষ একটা অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে। ব্যবসা-বাণিজ্য আবার নতুন করে শুরু করতে হচ্ছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সাবেক সভাপতি আবুল কাসেম খান বলেন, কভিডের প্রভাব অর্থনীতির সব খাতেই পড়েছে। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ওপর প্রভাবও পড়েছে সমানভাবে। জনমনে আতঙ্ক কেটে যাওয়ায় মানুষ আবারও কর্মমুখী হয়েছে। বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোও খুলেছে। এ ক্ষেত্রে সরকারের নানামুখী উদ্যোগও অনেকটা কাজে এসেছে। ফলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারাও আবার নতুন করে জেগে উঠছেন। এর মধ্যে যারা পুঁজি হারিয়েছেন তারাও নতুন করে ব্যবসা চালুর চেষ্টা করছেন। আবার কেউ কেউ ব্যবসার ধরনও পরিবর্তন করছেন বলে তিনি মনে করেন। কেস স্টাডি-২ : এসএমই খাতের আরেক উদ্যোক্তা কেপিসি ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী সাজেদুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘প্রণোদনার অর্থ আমি পেয়েছি। ব্যবসাটা আবার নতুন করে সাজাচ্ছি। আশা করা যায় খুব দ্রুতই সবকিছু আবার আগের মতো স্বাভাবিক হয়ে যাবে। কিন্তু অনেকেই এ সুবিধা পাননি। বিশেষ করে ব্যাংকের সঙ্গে যাদের লেনদেন নেই। কিংবা মর্টগেজ দেওয়ার মতো সক্ষমতা নেই এমন ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা এ প্রণোদনার সুবিধা পাননি। ফলে তাদের মধ্যে এখনো কিছুটা হতাশা রয়েছে। এ জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের এ-সংক্রান্ত গাইডলাইনে কিছুটা সংশোধনী আনা প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন। জানা গেছে, এ বছর দুটি ঈদ আর একটি নববর্ষ গেছে বাণিজ্যহীন। যে উৎসবগুলোকে ঘিরে এসএমই খাতের উদ্যাক্তাদের বেচাকেনা বেশি হয়ে থাকে সেটি এবার হয়নি। ফলে অনেক উদ্যোক্তাই তাদের পুঁজি হারিয়েছেন। এখন আবার তারা ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। এদিকে এসএমএই ও এমএসএমই খাতের সুরক্ষায় সরকার ২০ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক ১০ হাজার কোটি টাকার একটি ঘূর্ণায়মান তহবিল গঠন করেছে। কিন্তু এর সুুবিধা প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তদের অনেকেই পাচ্ছেন না বলে জানা গেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ ২০১৩ সালের পরিসংখ্যান দেশে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তার সংখ্যা সাড়ে ৫ লাখ, ছোট উদ্যোক্তা ৬৬ লাখ এবং মাঝারি উদ্যোক্তা ৭ লাখ। এতে মোট ৭৮ লাখ ৫০ হাজারের বেশি উদ্যোক্তা এ খাতে। আর শুধু ছোট শিল্পপ্রতিষ্ঠানেই কর্মরত আছেন প্রায় ৬০ লাখ শ্রমিক-কর্মচারী। এর বাইরে কুটির, মাাঝারি ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা, কারখানার মালিক, ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজসহ এসব খাতে প্রায় এক কোটি মানুষের জীবন-জীবিকা নির্ভরশীল। টানা অচলাবস্থার মধ্যে এ সবকিছুই হুমকির মুখে পড়েছিল। এখন আবার সবকিছুই সচল হচ্ছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সফিকুল ইসলাম বলেন, কভিডের প্রভাবে সারা পৃথিবীতেই জনজীবন থেমে যায়। থমকে যায় সব ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য। আমাদের এখানেও এর প্রভাব পড়ে। সরকার নানামুখী উদ্যোগ নেওয়ায় সবাই এখন ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। স্বাস্থ্যবিধি মেনেই সবকিছু খুলে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু হতাশার বিষয় হলো, সারা দেশে মাত্র ১০ হাজার মাঝারি উদ্যোক্তা রয়েছেন, যারা ব্যাংকের সঙ্গে যুক্ত। এরাই প্রণোদনার সুবিধাটা পাচ্ছেন। অথচ সারা দেশে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা রয়েছেন ৭৮ লাখ, যারা ব্যাংকের সঙ্গে যুক্ত নন। ফলে তারা এই প্রণোদনার সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। অথচ এরাই কিন্তু অর্থনীতির বড় একটা অংশ। প্রায় ২৫ শতাংশ তারাই জোগান দেন। এরা কিন্তু নিজেরাই ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। এ জন্য এদের রক্ষা করতে হলে আমাদের একটা বিকল্প উত্তরণ পদ্ধতি বের করতে হবে। এতে বাংলাদেশ ব্যাংক, অর্থ বিভাগ, শিল্প মন্ত্রণালয়, বিসিকসহ সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে একত্রে বসে একটা সমাধানে যেতে হবে।

জানা গেছে, গত বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের বেসরকারি খাতে ব্যাংকগুলোর মোট বিনিয়োগ ছিল ১০ লাখ ৫৩ হাজার ১৫১ কোটি টাকা। এর মধ্যে ২ লাখ ১৯ হাজার ২৯৩ কোটি টাকা ছিল এসএমই খাতে। এসএমই খাতে মোট ঋণের ৭৬ দশমিক ৬৬ শতাংশই বিতরণ করেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলো। ডিসেম্বর শেষে বেসরকারি ব্যাংকগুলো এসএমই খাতে ঋণ দিয়েছে ১ লাখ ৬৮ হাজার ১১৩ কোটি টাকা। রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো ৩৭ হাজার ৬৫৩ কোটি, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো ১ হাজার ৭১০ কোটি এবং বিদেশি ব্যাংকগুলো ২ হাজার ১০৩ কোটি টাকা এসএমই খাতে বিনিয়োগ করেছে। এ ছাড়া এসএমই খাতে ১০ হাজার ১১৪ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে দেশে কার্যরত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো (এনবিএফআই)।

এদিকে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের এক গবেষণায় দেখা গেছে, এপ্রিল-মে মাসে সব ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্যই ছিল নেতিবাচক। এ সময় এসএমই খাতসহ সব খাতই ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে জুন ও জুলাই মাসে আবার সবাই ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। কেননা এ সময়ের কভিড-১৯ আতঙ্ক অনেকটাই কমে এসেছে। অর্থনীতিবিদ বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ড. নাজনীন আহমেদ বলেন, সরকার ইতিমধ্যে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য ২০ হাজার কোটি টাকার যে প্রণোদনা ঘোষণা করেছে, সে-সংক্রান্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারে বলা আছে, ঋণ বিতরণকারী প্রতিটি প্রতিষ্ঠান বিতরণকৃত ঋণের পাঁচ ভাগ নারীদের দেবে। অর্থাৎ সরকার-ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজ পুরো বাস্তবায়িত হলে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা নারী উদ্যোক্তাদের পাওয়ার কথা। এ তথ্যটি অনেক নারী উদ্যোক্তাই অবগত নন। এ ব্যাপারে প্রচারণা চালাতে হবে এবং যেসব ব্যাংক ঋণ প্রদান করার দায়িত্ব পেয়েছে, তাদের কাছ থেকে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ঋণের সুবিধা নিতে হবে। বর্তমান সংকটকালে আরেকটি জিনিস স্পষ্টভাবে অনুভূত হয়েছে। তা হলো নেটওয়ার্কিংয়ের গুরুত্ব। যে নারী উদ্যোক্তার সঙ্গে অন্যান্য উদ্যোক্তা, বিভিন্ন পেশাজীবী ও ভোক্তাদের সম্পর্ক যত নিবিড়, তিনি তার ব্যবসা ততটা চালু রাখতে পেরেছেন। ইতিমধ্যে অনেকে নতুন উদ্যমে বাণিজ্যিক তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২৭ মিনিট আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক