শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

ব্যবসা-বাণিজ্যে ফিরছেন উদ্যোক্তারা হতাশা কাটছে এসএমই খাতের

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যবসা-বাণিজ্যে ফিরছেন উদ্যোক্তারা হতাশা কাটছে এসএমই খাতের

জনমনে কভিড আতঙ্ক কমে যাওয়ায় আবারও পুরোদমে শুরু হয়েছে কাজকর্ম। এর ফলে দেশের ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি (এসএমই) শিল্পের উদ্যোক্তারাও ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। এ খাতের জন্য সরকার-ঘোষিত ২০ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজের খবরে উদ্যোক্তাদের জেঁকে বসা হতাশা অনেকটাই কেটে গেছে। টানা প্রায় ছয় মাস তাদের ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ থাকায় অনেকেই পুঁজি হারিয়ে পথে বসার উপক্রম হয়েছিলেন। তাদের অনেকেই সরকারের প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় সহজ শর্তে ব্যাংক ঋণ পেয়েছেন। ফলে আবার নতুন করে ব্যবসা শুরু করেছেন অনেকেই। তবে এদের মধ্যে যারা ব্যাংক খাতের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না বা ব্যাংকে মর্টগেজ দেওয়ার মতো সক্ষমতা যাদের ছিল না, তারা প্রণোদনার কোনো সুবিধা পাননি। এদের সংখ্যাও কম নয়। অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে নিজ চেষ্টায় তারা আবার ব্যবসা চালু করছেন বলে জানা গেছে। এ জন্য প্রণোদনা প্যাকেজের বিষয় বাংলাদেশ ব্যাংকের গাইডলাইনে সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করা যেত বলে মনে করেন এ খাতের উদ্যোক্তারা।

কেস স্টাডি-১ : কালার’স ক্রিয়েশন, দেশিক নামের একটি ক্ষুদ্র ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী সাজিয়া সুলতানা। ফ্যাশন ডিজাইনিংয়ে পড়াশোনা শেষ করে বন্দরনগরী চট্টগ্রাম থেকে শুরু করেন এই বুটিক হাউসের ব্যবসা। পরবর্তী সময়ে সেটি অনলাইন শপ হিসেবেও বেশ জনপ্রিয়তা পায়। কয়েক বছরের ব্যবধানে বেশ লাভজনক হিসেবে প্রতিষ্ঠা পায় কালারস ক্রিয়েশন। কিন্তু চলতি বছরের শুরুতে কভিড-১৯ মহামারী দেখা দিলে বন্ধ হয়ে যায় সব ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য। ব্যতিক্রম ছিল না কালার’র ক্রিয়েশনও। এতে গত চার মাসে ব্যাপক লোকসানের মুখে পড়েন সাজিয়া সুলতানা। বর্তমানে কভিডের প্রভাব কমে আসায় তিনি আবার নতুন করে ব্যবসা শুরুর চেষ্টা করছেন। তবে তিনি প্রণোদনা প্যাকেজ বা ব্যাংকের কোনো সুবিধা পাননি। গত চার মাস কোনো ব্যবসা না হলেও প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের বেতন-ভাতা পরিশোধ করেছেন নিয়মিত। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ব্যবসা-বাণিজ্য পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে আরও সময় লাগবে। কেননা মানুষের হাতে টাকা নেই। এ ছাড়া মানুষ একটা অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে। ব্যবসা-বাণিজ্য আবার নতুন করে শুরু করতে হচ্ছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সাবেক সভাপতি আবুল কাসেম খান বলেন, কভিডের প্রভাব অর্থনীতির সব খাতেই পড়েছে। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ওপর প্রভাবও পড়েছে সমানভাবে। জনমনে আতঙ্ক কেটে যাওয়ায় মানুষ আবারও কর্মমুখী হয়েছে। বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোও খুলেছে। এ ক্ষেত্রে সরকারের নানামুখী উদ্যোগও অনেকটা কাজে এসেছে। ফলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারাও আবার নতুন করে জেগে উঠছেন। এর মধ্যে যারা পুঁজি হারিয়েছেন তারাও নতুন করে ব্যবসা চালুর চেষ্টা করছেন। আবার কেউ কেউ ব্যবসার ধরনও পরিবর্তন করছেন বলে তিনি মনে করেন। কেস স্টাডি-২ : এসএমই খাতের আরেক উদ্যোক্তা কেপিসি ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী সাজেদুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘প্রণোদনার অর্থ আমি পেয়েছি। ব্যবসাটা আবার নতুন করে সাজাচ্ছি। আশা করা যায় খুব দ্রুতই সবকিছু আবার আগের মতো স্বাভাবিক হয়ে যাবে। কিন্তু অনেকেই এ সুবিধা পাননি। বিশেষ করে ব্যাংকের সঙ্গে যাদের লেনদেন নেই। কিংবা মর্টগেজ দেওয়ার মতো সক্ষমতা নেই এমন ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা এ প্রণোদনার সুবিধা পাননি। ফলে তাদের মধ্যে এখনো কিছুটা হতাশা রয়েছে। এ জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের এ-সংক্রান্ত গাইডলাইনে কিছুটা সংশোধনী আনা প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন। জানা গেছে, এ বছর দুটি ঈদ আর একটি নববর্ষ গেছে বাণিজ্যহীন। যে উৎসবগুলোকে ঘিরে এসএমই খাতের উদ্যাক্তাদের বেচাকেনা বেশি হয়ে থাকে সেটি এবার হয়নি। ফলে অনেক উদ্যোক্তাই তাদের পুঁজি হারিয়েছেন। এখন আবার তারা ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। এদিকে এসএমএই ও এমএসএমই খাতের সুরক্ষায় সরকার ২০ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক ১০ হাজার কোটি টাকার একটি ঘূর্ণায়মান তহবিল গঠন করেছে। কিন্তু এর সুুবিধা প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তদের অনেকেই পাচ্ছেন না বলে জানা গেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ ২০১৩ সালের পরিসংখ্যান দেশে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তার সংখ্যা সাড়ে ৫ লাখ, ছোট উদ্যোক্তা ৬৬ লাখ এবং মাঝারি উদ্যোক্তা ৭ লাখ। এতে মোট ৭৮ লাখ ৫০ হাজারের বেশি উদ্যোক্তা এ খাতে। আর শুধু ছোট শিল্পপ্রতিষ্ঠানেই কর্মরত আছেন প্রায় ৬০ লাখ শ্রমিক-কর্মচারী। এর বাইরে কুটির, মাাঝারি ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা, কারখানার মালিক, ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজসহ এসব খাতে প্রায় এক কোটি মানুষের জীবন-জীবিকা নির্ভরশীল। টানা অচলাবস্থার মধ্যে এ সবকিছুই হুমকির মুখে পড়েছিল। এখন আবার সবকিছুই সচল হচ্ছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সফিকুল ইসলাম বলেন, কভিডের প্রভাবে সারা পৃথিবীতেই জনজীবন থেমে যায়। থমকে যায় সব ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য। আমাদের এখানেও এর প্রভাব পড়ে। সরকার নানামুখী উদ্যোগ নেওয়ায় সবাই এখন ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। স্বাস্থ্যবিধি মেনেই সবকিছু খুলে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু হতাশার বিষয় হলো, সারা দেশে মাত্র ১০ হাজার মাঝারি উদ্যোক্তা রয়েছেন, যারা ব্যাংকের সঙ্গে যুক্ত। এরাই প্রণোদনার সুবিধাটা পাচ্ছেন। অথচ সারা দেশে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা রয়েছেন ৭৮ লাখ, যারা ব্যাংকের সঙ্গে যুক্ত নন। ফলে তারা এই প্রণোদনার সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। অথচ এরাই কিন্তু অর্থনীতির বড় একটা অংশ। প্রায় ২৫ শতাংশ তারাই জোগান দেন। এরা কিন্তু নিজেরাই ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। এ জন্য এদের রক্ষা করতে হলে আমাদের একটা বিকল্প উত্তরণ পদ্ধতি বের করতে হবে। এতে বাংলাদেশ ব্যাংক, অর্থ বিভাগ, শিল্প মন্ত্রণালয়, বিসিকসহ সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে একত্রে বসে একটা সমাধানে যেতে হবে।

জানা গেছে, গত বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের বেসরকারি খাতে ব্যাংকগুলোর মোট বিনিয়োগ ছিল ১০ লাখ ৫৩ হাজার ১৫১ কোটি টাকা। এর মধ্যে ২ লাখ ১৯ হাজার ২৯৩ কোটি টাকা ছিল এসএমই খাতে। এসএমই খাতে মোট ঋণের ৭৬ দশমিক ৬৬ শতাংশই বিতরণ করেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলো। ডিসেম্বর শেষে বেসরকারি ব্যাংকগুলো এসএমই খাতে ঋণ দিয়েছে ১ লাখ ৬৮ হাজার ১১৩ কোটি টাকা। রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো ৩৭ হাজার ৬৫৩ কোটি, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো ১ হাজার ৭১০ কোটি এবং বিদেশি ব্যাংকগুলো ২ হাজার ১০৩ কোটি টাকা এসএমই খাতে বিনিয়োগ করেছে। এ ছাড়া এসএমই খাতে ১০ হাজার ১১৪ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে দেশে কার্যরত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো (এনবিএফআই)।

এদিকে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের এক গবেষণায় দেখা গেছে, এপ্রিল-মে মাসে সব ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্যই ছিল নেতিবাচক। এ সময় এসএমই খাতসহ সব খাতই ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে জুন ও জুলাই মাসে আবার সবাই ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। কেননা এ সময়ের কভিড-১৯ আতঙ্ক অনেকটাই কমে এসেছে। অর্থনীতিবিদ বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ড. নাজনীন আহমেদ বলেন, সরকার ইতিমধ্যে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য ২০ হাজার কোটি টাকার যে প্রণোদনা ঘোষণা করেছে, সে-সংক্রান্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারে বলা আছে, ঋণ বিতরণকারী প্রতিটি প্রতিষ্ঠান বিতরণকৃত ঋণের পাঁচ ভাগ নারীদের দেবে। অর্থাৎ সরকার-ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজ পুরো বাস্তবায়িত হলে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা নারী উদ্যোক্তাদের পাওয়ার কথা। এ তথ্যটি অনেক নারী উদ্যোক্তাই অবগত নন। এ ব্যাপারে প্রচারণা চালাতে হবে এবং যেসব ব্যাংক ঋণ প্রদান করার দায়িত্ব পেয়েছে, তাদের কাছ থেকে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ঋণের সুবিধা নিতে হবে। বর্তমান সংকটকালে আরেকটি জিনিস স্পষ্টভাবে অনুভূত হয়েছে। তা হলো নেটওয়ার্কিংয়ের গুরুত্ব। যে নারী উদ্যোক্তার সঙ্গে অন্যান্য উদ্যোক্তা, বিভিন্ন পেশাজীবী ও ভোক্তাদের সম্পর্ক যত নিবিড়, তিনি তার ব্যবসা ততটা চালু রাখতে পেরেছেন। ইতিমধ্যে অনেকে নতুন উদ্যমে বাণিজ্যিক তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
সর্বশেষ খবর
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

এই মাত্র | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম