শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ অক্টোবর, ২০২০

প্রযুক্তির অপব্যবহারে বাড়ছে ধর্ষণ

ইন্টারনেট ব্যবহারে নজরদারি নেই, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে সতর্কের অভিমত বিশেষজ্ঞদের
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
প্রযুক্তির অপব্যবহারে বাড়ছে ধর্ষণ

প্রযুক্তির অপব্যবহারে দেশে ধর্ষণ বেড়েই চলেছে। পারিবারিক বন্ধন কমে যাওয়া, সন্তানদের প্রতি বাবা-মায়ের দায়িত্ববোধের অভাব এবং খারাপ সঙ্গ ধর্ষণের মতো সামাজিক অপরাধ বাড়িয়ে দিয়েছে। এ ব্যাপারে সমাজ ও পরিবারের দায়িত্ববোধ আরও বৃদ্ধির পাশাপাশি প্রযুক্তির অপব্যবহার রোধে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে সতর্ক অবস্থান তৈরির জন্য বলেছেন নারী নেত্রী ও সমাজবিজ্ঞানীরা। বর্তমানে সমাজে যে ভয়াবহ অবস্থা তৈরি হয়েছে তা অব্যাহত থাকলে আগামী দিনে সংকট আরও বাড়তে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন।

সংশ্লিষ্টরা বলেন, সমাজ থেকে ধর্ষণ ও সামাজিক অপরাধগুলো প্রতিরোধের দায় শুধু পরিবারের নয়। এজন্য সরকারের দায়িত্বশীল মহলকেও কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে। নারী নেত্রী ও সমাজবিজ্ঞানীদের মতে, সমাজে ব্যক্তিকেন্দ্রিকতা বেড়ে যাওয়ার কারণেই ধর্ষণের মতো অপরাধগুলো ঘটেই চলেছে। তারা আরও জানান, বর্তমানে প্রযুক্তির সহজলভ্যতা ও অপব্যবহারের কারণে ধর্ষণ ও সামাজিক অপরাধগুলো বেড়ে গেছে। দেশে পর্নোগ্রাফি-সংক্রান্ত আইন তৈরি হলেও কোড অব কন্ডাক্ট, ইন্টারনেট কারা ব্যবহার করবে এবং এর নজরদারির বিষয়গুলো সঠিকভাবে মানা হচ্ছে না। পুলিশের ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট (সিআইডি) এ ব্যাপারে ভালো কিছু কাজ করলেও এ সংস্থাকে ধর্ষণ ও সামাজিক অপরাধ প্রতিরোধে আরও কাজ করতে হবে। এ ছাড়া এ ধরনের অপরাধ নিয়ন্ত্রণে অপরাধীকে দ্রুত কঠোর শাস্তির আওতায় আনতে হবে বলে বিশেষজ্ঞ মহল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানিয়েছে। দেশে নারী ও কন্যাশিশু ধর্ষণ আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ। এ সংস্থার তথ্যে জানা যায়, গেল সেপ্টেম্বরে ৩৪০ জন নারী ও কন্যাশিশু ধর্ষণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছে। এর মধ্যে ২০ জন সংঘবদ্ধ ধর্ষণসহ ১২৯ জন ধর্ষণের শিকার হয়েছে। এ ছাড়া তিন শিশুসহ ১০৯ জন ধর্ষণের শিকার হয়েছে এবং ১০ শিশুসহ ২০ জন সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে। এ ছাড়া ছয় শিশুসহ ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে নয়জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছে চারজন। এর মধ্যে শিশু দুজন। চার শিশুসহ যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছে সাতজন।

নারী নেত্রী ও সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির সোশিওলজি অ্যান্ড জেন্ডার স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক মালেকা বেগম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশে একের পর এক ঘটে যাওয়া ধর্ষণ ও যৌন হয়রানির ঘটনায় সরকারের সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রীরা এখনো কোনো ভূমিকা নেননি। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী কেন অপরাধীদের শাস্তি দিতে দ্বিধা করছেন? সমাজ থেকে ধর্ষণ, সামাজিক অপরাধগুলো প্রতিরোধের দায় শুধু পরিবারের একার নয়। মনে রাখতে হবে, পরিবার রাষ্ট্রীয় কাঠামোর মধ্যে দাঁড়িয়েই পরিচালিত হচ্ছে। দেশের সব কিশোর ও তরুণই এ নেতিবাচক কাজগুলো করছে তা নয়। মুষ্টিমেয় কিছু কিশোর-তরুণ যারা ধর্ষণের মতো অপরাধ করছে তাদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। এমনকি মুষ্টিমেয় এ দুর্বৃত্তদের বাদ দিয়ে যারা ভালো তাদের প্রতিফলিত করতে হবে। আর খারাপ পথে যারা পা বাড়িয়েছে তাদের কারাগারে পাঠিয়ে দিতে হবে। দেশে কোনো ধর্ষণ ঘটলেই কেন বারবার শিক্ষার্থী ও নারীসমাজকে আন্দোলনে নামতে হবে? এ ধরনের ঘটনা থামাতে নির্বাচিত সরকারের দায়িত্বশীলদের কাজ করতে হবে। আবার এ ধরনের অপরাধ রোধে সরকার কিছুটা দেরিতে হলেও যে পদক্ষেপগুলো নিচ্ছে তা যেন সত্যিকার অর্থে কার্যকর হয় এবং আগামীতে এগুলো যেন না ঘটে সেদিকে সরকারসহ সবাইকে দৃষ্টি রাখতে হবে।

বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট সালমা আলী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মাদকাসক্ত যারা তাদের মাদক গ্রহণের পর নিজের ওপর কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকে না। তেমনি যারা ভার্চুয়াল জগতে পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত তাদেরও মাথায় থাকে না যে তারা কোন জগতে আছে। আমাদের এটি বুঝতে হবে যে যৌনতা সম্মানজনক একটি বিষয়। মানুষের মধ্যে যৌনতা থাকা খুব স্বাভাবিক। কিন্তু কুরুচিপূর্ণ কিছু মানুষ যৌনতাকে এখন বিকৃত পর্যায়ে নিয়ে গেছে। দুঃখজনক যে, কিছু দুর্বৃত্ত মেয়েদের মানুষ নয় ভোগ্যপণ্য হিসেবে দেখে। আর এটি বিকৃত যৌনতার কারণেই হচ্ছে। আগে যখন প্রযুক্তি এত সহজলভ্য ছিল না তখন এমন দেখা যায়নি। কিন্তু প্রযুক্তির সহজলভ্যতা ও অপব্যবহারের কারণে সমাজে ধর্ষণ ও সামাজিক অপরাধ বেড়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম অনলাইনে বিভিন্ন সাইটে গিয়ে প্রতিনিয়ত অনেক অপ্রয়োজনীয় ও ক্ষতিকর বিষয়ের সঙ্গে পরিচিত হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, মোবাইল ফোনের ব্যবহার শুরুর পর যখন মোবাইল পর্নোগ্রাফির বিষয়গুলো বিশ্ববাসীর সামনে আসতে শুরু করে ইংল্যান্ড তখন এ-সংক্রান্ত আলাদা একটি আইন তৈরি করেছিল। তখন কারা ইন্টারনেট ব্যবহার করবে এসব বিষয়ে দেশটি বিধিনিষেধ তৈরি করেছিল। সে সময় আমরা বারবার বাংলাদেশ সরকারকে এ-সংক্রান্ত নীতিমালা তৈরি করতে বলেছিলাম। পরে দেশে পর্নোগ্রাফি আইন প্রণীত হলেও কোড অব কন্ডাক্ট, কে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবে, এর নজরদারির বিষয়গুলো মানা হচ্ছে না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারপারসন অধ্যাপক রাশেদা ইরশাদ নাসির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, করোনার কারণে এখন সমাজ কিছুটা ভারসাম্যহীন। আর এর প্রভাব সমাজেও পড়ছে। মহামারীর কারণে প্রাথমিক থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রম অনেকটাই সীমিত হয়ে পড়েছে। এতে এসব শিক্ষার্থী আগের তুলনায় বাড়িতে অতিরিক্ত সময় কাটাচ্ছে। আর এ বাড়তি সময়টি অনেকে ভালো কাজে লাগাতে পারছে না। আবার কিশোর ও তরুণদের বিনোদনের সুযোগ করোনাকালে অনেকটা সংকুচিত হয়ে এসেছে। কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে, বিনোদনের জন্য কিশোর ও তরুণরা কাউকে ধর্ষণ করবে। গ্রামাঞ্চলে সামাজিকীকরণ ব্যবস্থা এখনো ততটা কঠোর নয়। প্রযুক্তির এই যুগে অভিভাবকদের পক্ষে উঠতি বয়সী ছেলেমেয়ের নজরদারি করাও বেশ কঠিন। এখন সন্তানরা চাইলেই অভিভাবকদের কাছ থেকে অনেক কিছু লুকিয়ে রাখতে পারে, যা আগে তারা পারত না। প্রযুক্তির ভালো দিক যেমন আছে তেমন মন্দ দিকও আছে। সন্তান কার সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করছে বা কাকে খুদে বার্তা পাঠাচ্ছে তা অভিভাবকের পক্ষে সব সময় নজরদারি করা সম্ভব নয়। কিশোর ও তরুণদের ভালো সময় কাটানোর জন্য সুস্থ বিনোদনের ব্যবস্থা করে না দেওয়ার জন্য সমাজে ব্যক্তিকেন্দ্রিকতাও বাড়ছে। এর ফলে ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধগুলোও বেড়ে যাচ্ছে। এ ধরনের অপরাধের জন্য যদি অপরাধীকে দ্রুত কঠোর শাস্তি দেওয়া যায়, তাহলে হয়তো ঘৃণ্য এ অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। বিশেষ করে উদাহরণ স্থাপন করতে এবং অপরাধীদের মনে ভয় ঢোকাতে যদি জনসম্মুখে ফাঁসির ব্যবস্থা করা যায় তাহলে কিছুটা হলেও এ ঘৃণ্য কাজ করতে অপরাধীকে দুবার ভাবাবে। কিন্তু দেশে ধর্ষণ মামলাগুলোয় অপরাধীদের শাস্তি দেওয়ার প্রক্রিয়া ধীরগতিতে হয়। আবার ধর্ষণের মতো ঘটনাগুলোর কথা মানুষ দ্রুত ভুলে যায়। যারা ধর্ষণ করছে, অপরাধ ঘটানোর পর যদি তৎক্ষণাৎ তাদের কঠোর ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হয় তবে ধর্ষণ কিছুটা নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
সর্বশেষ খবর
ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ
ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ট্রাক চাপায় নিহত ২
ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ট্রাক চাপায় নিহত ২

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল
অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার
ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার

২৯ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত
যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার
চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান
শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’
স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত
নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান
প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি
সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোগীদের সুস্থতায় চিকিৎসকদের পরম আনন্দ : চসিক মেয়র
রোগীদের সুস্থতায় চিকিৎসকদের পরম আনন্দ : চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিষেধাজ্ঞা শেষে শনিবার মধ্যরাতে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা
নিষেধাজ্ঞা শেষে শনিবার মধ্যরাতে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ভারত
নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত সিরিয়ার পুনর্গঠন গুরুত্বপূর্ণ: জাতিসংঘ
আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত সিরিয়ার পুনর্গঠন গুরুত্বপূর্ণ: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছুটির দিনেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
ছুটির দিনেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা ভয়াবহ ‘মাইনফিল্ড’, বোমামুক্ত করতে লাগবে ৩০ বছর
গাজা ভয়াবহ ‘মাইনফিল্ড’, বোমামুক্ত করতে লাগবে ৩০ বছর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় শি’র সঙ্গে বৈঠক করবেন ট্রাম্প: হোয়াইট হাউজ
দক্ষিণ কোরিয়ায় শি’র সঙ্গে বৈঠক করবেন ট্রাম্প: হোয়াইট হাউজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ইয়াবা পাচারের অভিযোগে যাত্রীবাহী বাসের সুপারভাইজার গ্রেফতার
নোয়াখালীতে ইয়াবা পাচারের অভিযোগে যাত্রীবাহী বাসের সুপারভাইজার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ বছরের মধ্যে সৌদি-ইসরায়েল কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করবে, দাবি ট্রাম্পের
এ বছরের মধ্যে সৌদি-ইসরায়েল কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করবে, দাবি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনিনে বিরোধী দলীয় নেতার প্রেসিডেন্ট প্রার্থীতা বাতিল
বেনিনে বিরোধী দলীয় নেতার প্রেসিডেন্ট প্রার্থীতা বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল
এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

১৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে