শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ অক্টোবর, ২০২০

প্রযুক্তির অপব্যবহারে বাড়ছে ধর্ষণ

ইন্টারনেট ব্যবহারে নজরদারি নেই, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে সতর্কের অভিমত বিশেষজ্ঞদের
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
প্রযুক্তির অপব্যবহারে বাড়ছে ধর্ষণ

প্রযুক্তির অপব্যবহারে দেশে ধর্ষণ বেড়েই চলেছে। পারিবারিক বন্ধন কমে যাওয়া, সন্তানদের প্রতি বাবা-মায়ের দায়িত্ববোধের অভাব এবং খারাপ সঙ্গ ধর্ষণের মতো সামাজিক অপরাধ বাড়িয়ে দিয়েছে। এ ব্যাপারে সমাজ ও পরিবারের দায়িত্ববোধ আরও বৃদ্ধির পাশাপাশি প্রযুক্তির অপব্যবহার রোধে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে সতর্ক অবস্থান তৈরির জন্য বলেছেন নারী নেত্রী ও সমাজবিজ্ঞানীরা। বর্তমানে সমাজে যে ভয়াবহ অবস্থা তৈরি হয়েছে তা অব্যাহত থাকলে আগামী দিনে সংকট আরও বাড়তে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন।

সংশ্লিষ্টরা বলেন, সমাজ থেকে ধর্ষণ ও সামাজিক অপরাধগুলো প্রতিরোধের দায় শুধু পরিবারের নয়। এজন্য সরকারের দায়িত্বশীল মহলকেও কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে। নারী নেত্রী ও সমাজবিজ্ঞানীদের মতে, সমাজে ব্যক্তিকেন্দ্রিকতা বেড়ে যাওয়ার কারণেই ধর্ষণের মতো অপরাধগুলো ঘটেই চলেছে। তারা আরও জানান, বর্তমানে প্রযুক্তির সহজলভ্যতা ও অপব্যবহারের কারণে ধর্ষণ ও সামাজিক অপরাধগুলো বেড়ে গেছে। দেশে পর্নোগ্রাফি-সংক্রান্ত আইন তৈরি হলেও কোড অব কন্ডাক্ট, ইন্টারনেট কারা ব্যবহার করবে এবং এর নজরদারির বিষয়গুলো সঠিকভাবে মানা হচ্ছে না। পুলিশের ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট (সিআইডি) এ ব্যাপারে ভালো কিছু কাজ করলেও এ সংস্থাকে ধর্ষণ ও সামাজিক অপরাধ প্রতিরোধে আরও কাজ করতে হবে। এ ছাড়া এ ধরনের অপরাধ নিয়ন্ত্রণে অপরাধীকে দ্রুত কঠোর শাস্তির আওতায় আনতে হবে বলে বিশেষজ্ঞ মহল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানিয়েছে। দেশে নারী ও কন্যাশিশু ধর্ষণ আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ। এ সংস্থার তথ্যে জানা যায়, গেল সেপ্টেম্বরে ৩৪০ জন নারী ও কন্যাশিশু ধর্ষণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছে। এর মধ্যে ২০ জন সংঘবদ্ধ ধর্ষণসহ ১২৯ জন ধর্ষণের শিকার হয়েছে। এ ছাড়া তিন শিশুসহ ১০৯ জন ধর্ষণের শিকার হয়েছে এবং ১০ শিশুসহ ২০ জন সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে। এ ছাড়া ছয় শিশুসহ ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে নয়জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছে চারজন। এর মধ্যে শিশু দুজন। চার শিশুসহ যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছে সাতজন।

নারী নেত্রী ও সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির সোশিওলজি অ্যান্ড জেন্ডার স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক মালেকা বেগম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশে একের পর এক ঘটে যাওয়া ধর্ষণ ও যৌন হয়রানির ঘটনায় সরকারের সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রীরা এখনো কোনো ভূমিকা নেননি। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী কেন অপরাধীদের শাস্তি দিতে দ্বিধা করছেন? সমাজ থেকে ধর্ষণ, সামাজিক অপরাধগুলো প্রতিরোধের দায় শুধু পরিবারের একার নয়। মনে রাখতে হবে, পরিবার রাষ্ট্রীয় কাঠামোর মধ্যে দাঁড়িয়েই পরিচালিত হচ্ছে। দেশের সব কিশোর ও তরুণই এ নেতিবাচক কাজগুলো করছে তা নয়। মুষ্টিমেয় কিছু কিশোর-তরুণ যারা ধর্ষণের মতো অপরাধ করছে তাদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। এমনকি মুষ্টিমেয় এ দুর্বৃত্তদের বাদ দিয়ে যারা ভালো তাদের প্রতিফলিত করতে হবে। আর খারাপ পথে যারা পা বাড়িয়েছে তাদের কারাগারে পাঠিয়ে দিতে হবে। দেশে কোনো ধর্ষণ ঘটলেই কেন বারবার শিক্ষার্থী ও নারীসমাজকে আন্দোলনে নামতে হবে? এ ধরনের ঘটনা থামাতে নির্বাচিত সরকারের দায়িত্বশীলদের কাজ করতে হবে। আবার এ ধরনের অপরাধ রোধে সরকার কিছুটা দেরিতে হলেও যে পদক্ষেপগুলো নিচ্ছে তা যেন সত্যিকার অর্থে কার্যকর হয় এবং আগামীতে এগুলো যেন না ঘটে সেদিকে সরকারসহ সবাইকে দৃষ্টি রাখতে হবে।

বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট সালমা আলী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মাদকাসক্ত যারা তাদের মাদক গ্রহণের পর নিজের ওপর কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকে না। তেমনি যারা ভার্চুয়াল জগতে পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত তাদেরও মাথায় থাকে না যে তারা কোন জগতে আছে। আমাদের এটি বুঝতে হবে যে যৌনতা সম্মানজনক একটি বিষয়। মানুষের মধ্যে যৌনতা থাকা খুব স্বাভাবিক। কিন্তু কুরুচিপূর্ণ কিছু মানুষ যৌনতাকে এখন বিকৃত পর্যায়ে নিয়ে গেছে। দুঃখজনক যে, কিছু দুর্বৃত্ত মেয়েদের মানুষ নয় ভোগ্যপণ্য হিসেবে দেখে। আর এটি বিকৃত যৌনতার কারণেই হচ্ছে। আগে যখন প্রযুক্তি এত সহজলভ্য ছিল না তখন এমন দেখা যায়নি। কিন্তু প্রযুক্তির সহজলভ্যতা ও অপব্যবহারের কারণে সমাজে ধর্ষণ ও সামাজিক অপরাধ বেড়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম অনলাইনে বিভিন্ন সাইটে গিয়ে প্রতিনিয়ত অনেক অপ্রয়োজনীয় ও ক্ষতিকর বিষয়ের সঙ্গে পরিচিত হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, মোবাইল ফোনের ব্যবহার শুরুর পর যখন মোবাইল পর্নোগ্রাফির বিষয়গুলো বিশ্ববাসীর সামনে আসতে শুরু করে ইংল্যান্ড তখন এ-সংক্রান্ত আলাদা একটি আইন তৈরি করেছিল। তখন কারা ইন্টারনেট ব্যবহার করবে এসব বিষয়ে দেশটি বিধিনিষেধ তৈরি করেছিল। সে সময় আমরা বারবার বাংলাদেশ সরকারকে এ-সংক্রান্ত নীতিমালা তৈরি করতে বলেছিলাম। পরে দেশে পর্নোগ্রাফি আইন প্রণীত হলেও কোড অব কন্ডাক্ট, কে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবে, এর নজরদারির বিষয়গুলো মানা হচ্ছে না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারপারসন অধ্যাপক রাশেদা ইরশাদ নাসির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, করোনার কারণে এখন সমাজ কিছুটা ভারসাম্যহীন। আর এর প্রভাব সমাজেও পড়ছে। মহামারীর কারণে প্রাথমিক থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রম অনেকটাই সীমিত হয়ে পড়েছে। এতে এসব শিক্ষার্থী আগের তুলনায় বাড়িতে অতিরিক্ত সময় কাটাচ্ছে। আর এ বাড়তি সময়টি অনেকে ভালো কাজে লাগাতে পারছে না। আবার কিশোর ও তরুণদের বিনোদনের সুযোগ করোনাকালে অনেকটা সংকুচিত হয়ে এসেছে। কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে, বিনোদনের জন্য কিশোর ও তরুণরা কাউকে ধর্ষণ করবে। গ্রামাঞ্চলে সামাজিকীকরণ ব্যবস্থা এখনো ততটা কঠোর নয়। প্রযুক্তির এই যুগে অভিভাবকদের পক্ষে উঠতি বয়সী ছেলেমেয়ের নজরদারি করাও বেশ কঠিন। এখন সন্তানরা চাইলেই অভিভাবকদের কাছ থেকে অনেক কিছু লুকিয়ে রাখতে পারে, যা আগে তারা পারত না। প্রযুক্তির ভালো দিক যেমন আছে তেমন মন্দ দিকও আছে। সন্তান কার সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করছে বা কাকে খুদে বার্তা পাঠাচ্ছে তা অভিভাবকের পক্ষে সব সময় নজরদারি করা সম্ভব নয়। কিশোর ও তরুণদের ভালো সময় কাটানোর জন্য সুস্থ বিনোদনের ব্যবস্থা করে না দেওয়ার জন্য সমাজে ব্যক্তিকেন্দ্রিকতাও বাড়ছে। এর ফলে ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধগুলোও বেড়ে যাচ্ছে। এ ধরনের অপরাধের জন্য যদি অপরাধীকে দ্রুত কঠোর শাস্তি দেওয়া যায়, তাহলে হয়তো ঘৃণ্য এ অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। বিশেষ করে উদাহরণ স্থাপন করতে এবং অপরাধীদের মনে ভয় ঢোকাতে যদি জনসম্মুখে ফাঁসির ব্যবস্থা করা যায় তাহলে কিছুটা হলেও এ ঘৃণ্য কাজ করতে অপরাধীকে দুবার ভাবাবে। কিন্তু দেশে ধর্ষণ মামলাগুলোয় অপরাধীদের শাস্তি দেওয়ার প্রক্রিয়া ধীরগতিতে হয়। আবার ধর্ষণের মতো ঘটনাগুলোর কথা মানুষ দ্রুত ভুলে যায়। যারা ধর্ষণ করছে, অপরাধ ঘটানোর পর যদি তৎক্ষণাৎ তাদের কঠোর ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হয় তবে ধর্ষণ কিছুটা নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক