শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

কাউন্সিলর ইরফান সেলিম বরখাস্ত

অস্ত্র ও মাদক আইনে দুই মামলা, সহকারী রিমান্ডে, কারাগারে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইন, অগ্রণী ব্যাংকের জমি উদ্ধার
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কাউন্সিলর ইরফান সেলিম বরখাস্ত

নৌবাহিনীর এক কর্মকর্তা ও তার স্ত্রীর ওপর হামলার ঘটনায় গ্রেফতার ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মোহাম্মদ ইরফান সেলিমকে সে পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

গতকাল স্থানীয় সরকার বিভাগের উপসচিব আ ন ম ফয়জুল হক স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ আদেশ জারি করা হয়। অন্যদিকে, ইরফান সেলিমের বিরুদ্ধে অস্ত্রসহ আরও মামলা হবে বলে জানিয়েছেন র‌্যাব মহাপরিচালক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন। ইরফান ঢাকা-৭ আসনের সংসদ সদস্য হাজী মোহাম্মদ সেলিমের ছেলে। কারাগারে থাকা ইরফান ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন এবং তার সহকারী এ বি সিদ্দিক ওরফে তপুকে তিন দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।

বরখাস্তের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ইরফান সেলিমকে বিদেশি মদ সেবন করায় ভ্রাম্যমাণ আদালত এক বছরের কারাদন্ড এবং ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদন্ড দিয়ে জেলহাজতে প্রেরণ করে। এ ছাড়া অবৈধ ওয়াকিটকি রাখা ও ব্যবহারের দায়ে তাকে ভ্রাম্যমাণ আদালত আরও ছয় মাসের কারাদন্ড দেয়। তার বিরুদ্ধে অস্ত্র, মাদক রাখার দায়ে আরও মামলার কার্যক্রম চলমান। ফলে তিনি সিটি করপোরেশনের আইন অনুযায়ী অপরাধ করেছেন। সিটি করপোরেশনের কোনো কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে নৈতিক স্খলনজনিত অপরাধ এবং অসদাচরণের অভিযোগে স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইন অনুযায়ী অভিযুক্ত কাউন্সিলর মোহাম্মদ ইরফান সেলিমকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

এর আগে গতকাল সকালে সচিবালয়ে নিজ দফতরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী তাজুল ইসলাম বলেছিলেন, ইরফান সেলিমকে আইনানুযায়ী মঙ্গলবারই কাউন্সিলর পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হবে। একই সঙ্গে পূর্ণাঙ্গ তদন্ত শেষে তাকে স্থায়ীভাবে বরখাস্ত করা হবে। প্রধানমন্ত্রী ব্যক্তিগতভাবে খুব গুরুত্বের সঙ্গে আইনের শাসনে বিশ্বাস করেন। অপরাধীর পরিচয় যাই হোক না কেন অপরাধ করলে তাকে শাস্তি পেতেই হবে। অপরাধী কোন দলের, কোন পদবিধারী এটা বিবেচনায় আনা হবে না।

অগ্রণী ব্যাংকের জমি উদ্ধার : আদালতে মামলা এবং দফায় দফায় র‌্যাব-পুলিশকে অবহিত করে কোনো কাজ না হলেও এবার বিনা বাধায় সংসদ সদস্য হাজী সেলিমের দখলে থাকা পুরান ঢাকার মৌলভীবাজার এলাকার জমি নিজেদের দখলে নিয়েছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন অগ্রণী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। গতকাল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তা ছাড়াই ব্যাংকের কর্মকর্তারা হাজী সেলিমের দেওয়া সীমানা প্রাচীর ভেঙে ব্যাংকের জমি বুঝে নিয়েছেন। গতকাল মৌলভীবাজারে উপস্থিত ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মৌলভীবাজার এলাকায় ১৪ শতাংশ জমির ওপর একটি দোতলা ভবন ছিল। স্বাধীনতার পর নির্মিত ভবনটি অনেক পুরনো হওয়ায় কিছু দিন আগে নতুন ভবনে শাখা স্থানান্তর করা হয়েছে। এরপর থেকে তা ইরফান গংদের দখলে ছিল। কোনোভাবেই জমিটি নিজেদের কব্জায় নিতে পারছিল না ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। এর আগে গত ২০ মে ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক বৈষ্ণব দাস মন্ডল বাদী হয়ে চকবাজার থানায় প্রথমে সাধারণ ডায়েরি (জিডি নম্বর-৫৯৯) করেন। পরবর্তীতে ১৫ জুন র‌্যাব-৩ এর অধিনায়ক বরাবর চিঠি দিয়ে সহায়তা চান। এরপরও ইরফান গংদের কিছুই করা সম্ভব হচ্ছিল না। ব্যাংকের কর্মকর্তা মেজর (অব.) আসাদুজ্জামান জানান, করোনা ভাইরাসের কারণে সাধারণ ছুটি ঘোষণার পর ব্যাংকের শাখাটিও বন্ধ ছিল। এখানে দায়িত্বরত নিরাপত্তা প্রহরী ভল্ট পাহারা দিতে ভিতরে অবস্থান করে। সেই সুযোগে চলতি বছরের মে মাসে আমাদের পুরনো ভবনটি গুঁড়িয়ে দিয়ে জমি দখলে নেয় দুর্বৃত্তরা। আজ আমরা সীমানা প্রাচীরের গেটের তালা ভেঙে তা দখলে নিয়েছি। পুরনো ভবনে ব্যাংকের অনেক সরঞ্জাম ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ছিল বলে জানান তিনি।

একাধিক সূত্র বলছে, কাউন্সিলর হলেও সংসদ সদস্য বাবার স্টিকার ব্যক্তিগত গাড়িতে ব্যবহার করে চলতেন ইরফান সেলিম। নিয়মিত সাইরেন বাজিয়ে এলাকায় চলাফেরা করতেন হাজী সেলিমপুত্র। সঙ্গে থাকত দেহরক্ষী এবং একাধিক গাড়ির বহর। ইরফান এলাকায় ঢুকলেই তার ভয়ে তটস্থ থাকত সাধারণ মানুষ। চলাচলে বাধা পেলে তার সঙ্গে থাকা সেলিম বাবু, জাহিদ ও দীপুসহ অন্তত সাতজনের একটি টিম যাকে-তাকে মারধর করত। ক্ষমতা আর অর্থের দম্ভে মানুষকে মানুষ ভাবারও সময় ছিল না ইরফানদের। নিজের বাসা ও অফিসকেও তিনি তৈরি করেছেন অনেকটা দুর্গের মতো করে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ব্যবহার করে এমন ওয়াকিটকি, হ্যান্ডকাফ, ফ্রিকোয়েন্সি ডিভাইস ব্যবহার করে নিয়ন্ত্রণ করতেন চাঁদাবাজি এবং সন্ত্রাসী কর্মকান্ড। মানুষকে ধরে এনে নির্যাতনের জন্য সেখানে গড়েছিলেন টর্চারসেল।

কারাগারে কোয়ারেন্টাইনে ইরফান : গত সোমবার রাতে গ্রেফতারের পর মঙ্গলবার গভীর রাতে ইরফান এবং তার দেহরক্ষী জাহিদকে র‌্যাব হেফাজত থেকে কারাগারে পাঠানো হয়। তার আগে মদ্যপান ও ওয়াকিটকি ব্যবহার করার অপরাধে তাকে সাজা দেয় র‌্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ বিষয়ে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মাহবুবুল ইসলাম বলেন, ইরফান কারাগারে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইনে থাকবেন। করোনাভাইরাস মহামারীকালে কারাগারের নিয়ম অনুযায়ী যে কোনো নতুন বন্দীকে একটি সেলে ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়।

অস্ত্র ও মাদক মামলা : র‌্যাবের মহাপরিচালক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন গতকাল দুপুরে টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধি সৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বলেছেন, ইতিমধ্যে মাদক মামলায় ইরফান সেলিমকে সাজা প্রদান করা হয়েছে। অস্ত্র, মাদক, ইলেকট্রিক ডিভাইসসহ বিভিন্ন মালামাল পাওয়া যায় তার বাসায়। এসব বিষয়েও তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হবে। কাউন্সিলর ইরফান সেলিমের নিয়মিত মামলার তদন্ত করতে গিয়ে তার বাসা থেকে অস্ত্রসহ বিভিন্ন মালামাল পাওয়া যায়।

পরে রাত ৯টার দিকে র‌্যাব-৩ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রকিবুল হাসান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ইরফানকে  সোমবার দিবাগত রাত দেড়টার পর কারাগারে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তার বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদক আইনে চকবাজার থানায় দুটি মামলা হবে রাতে। এরই মধ্যে প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।

তিন দিনের রিমান্ডে সেলিমের ব্যক্তিগত সহকারী দীপু : ইরফান সেলিমের ব্যক্তিগত সহকারী এ বি সিদ্দিক দীপুকে গতকাল গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গত সোমবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে টাঙ্গাইল শহর থেকে এ বি সিদ্দিক দীপুকে গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। দীপুকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গতকাল আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তদন্তকারী কর্মকর্তা তাকে সাত দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন। অন্যদিকে আসামি পক্ষের আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন। আদালত শুনানি শেষে তার জামিন আবেদন খারিজ করে তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে। সোমবার ঢাকা মহানগর হাকিম সত্যব্রত শিকদারের আদালতে এই আদেশ হয়।

এর আগে গত সোমবার সকালে ইরফান সেলিম, তার বডিগার্ড  মোহাম্মদ জাহিদ, এ বি সিদ্দিক দীপু এবং গাড়িচালক মিজানুর রহমানসহ অজ্ঞাত দু-তিনজনকে আসামি করে নৌ বাহিনীর কর্মকর্তা ওয়াসিফ আহম্মেদ খান বাদী হয়ে ধানমন্ডি থানায় মামলা করেন। সেই মামলায় গাড়িচালক মিজানুর রহমানকে ঘটনার দিনই গ্রেফতার করে পুলিশ।

অপরাধীর দল বিচার করার সুযোগ নেই : অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেছেন, অপরাধ যেই করুক, তার বিচার হবে। অপরাধীদের দল দেখে বিচার করার কোনো সুযোগ নেই। গতকাল নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে, অপরাধীদের কোনো দল বিচার করা হবে না। অপরাধীর বিচার হবে কেবল তার অপরাধের ওপর ভিত্তি করে। এটা আবারও প্রমাণ হলো। তিনি বলেন, ইরফান একজন কাউন্সিলর, একজন সংসদ সদস্যের পুত্র এবং সরকারদলীয় একজন সংসদ সদস্যের জামাতা। তারপরও তাকে কোনো ধরনের ছাড় দেওয়া হয়নি। তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে, আরও মামলা হবে। তিনি বলেন, এটা সবার জন্য নজির, অপরাধ করলে শাস্তি হয়, সে যে দলেরই হোক।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

১৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ
ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন