শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

চিকিৎসক যখন ব্যবসায়ী

সরকারি হাসপাতালে সময় নেই ব্যস্ত ক্লিনিক-প্রাইভেট চেম্বারে, কমিশন নিতে দীর্ঘ টেস্ট তালিকা অনেকেই বসাচ্ছেন ইচ্ছামতো ডিগ্রি, পকেট কাটছেন অসহায় রোগীদের
মাহমুদ আজহার ও জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
চিকিৎসক যখন ব্যবসায়ী

কিছুদিন ধরে উচ্চ রক্তচাপ, খুব বেশি ঘামসহ নানা সমস্যার কারণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে যান মনিরুল ইসলাম। ওই চিকিৎসকের প্রাইভেট চেম্বারে দেখানোর পর তাকে বলা হয় দ্রুত রাজধানীর বনশ্রীর একটি প্রাইভেট হাসপাতালে ভর্তি হতে। সমস্যা জানতে চাইলে ওই চিকিৎসক বলেন, শরীরে সোডিয়াম-পটাশিয়াম কমে গেছে। প্রেসক্রিপশনে রেফারেন্স হিসেবে তার নাম ও হাসপাতালের ঠিকানা লিখে দেন তিনি।

বনশ্রীর ওই হাসপাতালে যাওয়ার পরের ঘটনার বর্ণনা দেন মনিরুল ইসলাম। বলেন, ‘আমি আমার স্ত্রীকে নিয়ে ওই হাসপাতালে গিয়ে এই প্রেসক্রিপশন দিলে তারা আমাকে জানান, এখনই আইসিইউতে ভর্তি হতে হবে। আমি নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে আছি, বেশ সুস্থ, তবু আইসিইউতে কেন যাব জানতে চাইলে বলা হয়, চিকিৎসক বলে দিয়েছেন। আমাকে আইসিইউতে ভর্তি করে ঘুমের ইনজেকশন দিয়ে রাখা হয়। ঘুম ভাঙলে আবার ইনজেকশন দেওয়া হয়। পরদিন স্ত্রীকে বলা হয় আমার করোনাভাইরাস পজিটিভ, অবস্থা খুব খারাপ। আমি আমার স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে চাইলে দেওয়া হয় না। আমাকে কোনো চিকিৎসাই করা হয়নি, শুধু ঘুমের ওষুধ দিয়ে রাখা হয়েছিল। চতুর্থ দিন আমাকে ঘুমের ইনজেকশন দিতে এলে আমি বিছানা থেকে উঠে দরজা খুলে দৌড়ে বের হয়ে আসি। বাইরে আমার স্ত্রী ও ভাতিজা ছিল। ওদের নিয়ে তখনই হাসপাতাল থেকে বের হয়ে শান্তিনগরে একটি ক্লিনিকে গিয়ে হাতের ক্যানালো খোলাই। তিন দিনে ১ লাখ ৯৫ হাজার টাকা নিয়েছে বনশ্রীর ওই হাসপাতাল।’

শুধু মনিরুল ইসলামই নন, তার মতো সারা দেশেই অনেক ভুক্তভোগী রোগী রয়েছেন, যারা এমন ব্যবসায়ী চিকিৎসকের খপ্পরে পড়েছেন। সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকদের বড় একটি অংশই নিজের চেম্বার নানা কৌশলে রোগীকে ভাগিয়ে নিয়ে যান। অনেকেই নিজের নামে ক্লিনিকও খুলে বসেছেন। কমিশনের লোভে রোগীকে বিভিন্ন ক্লিনিকে পাঠান কোনো কোনো চিকিৎসক। রোগীদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিতে তাদের হাতে তুলে দেন টেস্টের দীর্ঘ তালিকা। অনেকেই নিজের নামে নানা ডিগ্রি বানিয়ে চিকিৎসাসেবার নামে ব্যবসা করছেন। এতে প্রতারিত হচ্ছেন সাধারণ রোগীরা। অনেকে ভিটেমাটি বিক্রি করে চিকিৎসা করতে এসে প্রতারিত হচ্ছেন।

এ প্রসঙ্গে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী গতকাল সন্ধ্যায় বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সরকারি চিকিৎসকরা প্রাইভেট প্র্যাকটিসে বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়ার জন্য দায়ী আমাদের সরকার। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উচিত হবে সরকারি চিকিৎসকদের ওই হাসপাতালের বাইরে চেম্বার বন্ধের নির্দেশ দেওয়া। প্রয়োজনে নির্ধারিত সময়ের পর ওই সরকারি হাসপাতালেই চেম্বার করতে পারেন চিকিৎসকরা। এতে রোগীদের অর্থ অপচয় কম হবে, সেবাও পাবেন। সরকার শুধু এ আইনটা করে দিলেই চিকিৎসকদের প্রাইভেট প্র্যাকটিস বন্ধ হবে। তখন আর তারা আর্থিক লোভের দিকে ঝুঁকবেন না। আর যারা ইচ্ছামতো নিজেদের নামের আগে ডিগ্রি বসিয়ে চিকিৎসাসেবা দেওয়ার বদলে প্রতারণা করছেন, তাদের বিরুদ্ধে সরকারকেই কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে।’

রাজধানীর কলাবাগান এলাকার বাসিন্দা আফরোজা বেগম। চিকিৎসকের বিরুদ্ধে দুর্ভোগের কথা জানালেন তিনি। গর্ভবতী এই নারী বলেন, ‘আমি গর্ভবতী হওয়ার পর থেকে নিয়মিত একজন গাইনি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিই। সাত মাস সময়ে অন্যান্য শারীরিক সমস্যা দেখা দিলে ওই গাইনি বিশেষজ্ঞ একজন মেডিসিনের ডাক্তার দেখাতে বলেন। একজন সহযোগী অধ্যাপকের কাছে প্রাইভেট চেম্বারে সিরিয়াল দিয়ে দেখাতে যাই। তিনি দেখেই প্রথমে আলট্রাসনোগ্রাম করে আনতে বলেন। আমি এক দিন আগেই মাত্র আলট্রাসনোগ্রাম করিয়েছি। কিন্তু তিনি আবার করতে বলেন এবং শ্যামলীর একটি হাসপাতাল নির্দিষ্ট করে দেন। এ পরিস্থিতিতে দূরে যাওয়া সমস্যার বিষয় বলে তাকে জানাই। তবু তিনি বলেন, ওখান থেকেই করাতে হবে। আশপাশের হাসপাতালগুলোর নাকি মেশিন ভালো না। ওখান থেকে আলট্রাসনোগ্রাম না করালে তিনি দেখবেন না। পরে আমি আর ওই ডাক্তারের কাছে যাইনি।’

অফিস চলাকালে সরকারি হাসপাতালের কোনো চিকিৎসক বেসরকারি স্বাস্থ্যপ্রতিষ্ঠানে থাকতে পারবেন না। কোনো কারণে কর্মরত অবস্থায় থাকলে টাস্কফোর্স ও সংশ্লিষ্টদের বিষয়টি জানাতে হবে। এ বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় একটি সিদ্ধান্ত নেয়। ১৮ নভেম্বর স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের জনস্বাস্থ্য-১ অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব এবং টাস্কফোর্স কমিটির আহ্বায়ক মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে এক জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ওই সিদ্ধান্ত ছাড়াও সর্বসম্মতিক্রমে আরও কয়েকটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এগুলো হলো- হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ল্যাব ও ক্লিনিকগুলোয় স্পষ্টভাবে লাইসেন্স নিবন্ধন নম্বর উল্লেখ থাকতে হবে। সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিক পরিদর্শনের সময় অবৈধ কার্যক্রমের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করবে টাস্কফোর্স।

ওই দিনই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বেসরকারি হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিকসমূহের সেবা বিষয়ে আরেকটি পর্যালোচনা সভা হয়। সভায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক ফি নির্ধারণ-সংক্রান্ত পরিকল্পনার কথা জানান। তিনি বলেন, বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে স্বাস্থ্যসেবা-সংক্রান্ত চিকিৎসা ফি, টেস্ট ফিসহ অন্যান্য ফি সরকারিভাবে নির্ধারণ করে দেওয়া হবে। এ ক্ষেত্রে বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ভাগ করে দেওয়া হবে। এ জন্য মন্ত্রণালয় থেকে কিছু দিনের মধ্যেই একটি শক্তিশালী কমিটি গঠন করা হবে। এ কমিটির রিপোর্ট অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। গত বছর ১৯ নভেম্বর কমিশন নিয়ে প্রেসক্রিপশনে বিভিন্ন কোম্পানির ওষুধ লেখার কারণে ডাক্তারি পেশা নষ্ট হচ্ছে বলে জানিয়েছে হাই কোর্ট। বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের বেঞ্চ এ কথা জানায়। এ সময় ভেজাল ওষুধ বিক্রির শাস্তি মৃত্যুদন্ড বা যাবজ্জীবন হওয়া দরকার বলেও মন্তব্য করে আদালত। অল্প সাজা দেওয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের সুফল পাওয়া যাচ্ছে না ফলে ভেজাল ওষুধ বিক্রিও বন্ধ হচ্ছে না বলে জানায় হাই কোর্ট।

সম্প্রতি ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালের জরিপে দেখা যায়, বাংলাদেশে রোগীপ্রতি গড়ে মাত্র ৪৮ সেকেন্ড সময় দেন চিকিৎসকরা। মিনিটের কাঁটায়ও পৌঁছায় না চিকিৎসকের সময়। চিকিৎসকের মনোযোগ পেতে বেশ বেগ পেতে হয় রোগীদের। এ ছাড়া দেশের চিকিৎসকদের মধ্যে অনেককেই প্রেসক্রিপশন ও ভিজিটিং কার্ডে বিচিত্র সব ডিগ্রি লিখতে দেখা যায়। এর মধ্যে পিজিটি, বিএইচএস, এফআরসিপি, এফআরএইচএস, এফআইসিএ, এফআইসিএস, এফএএমএস, এফআইএজিপির মতো ডিগ্রি ও ট্রেনিং কোর্স রয়েছে। এসব ডিগ্রি ও কোর্সকে প্রতারণামূলক উল্লেখ করে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ) বেশ কিছু নির্দেশনা দিয়েছে।

এ ধরনের ভুয়া ডিগ্রি রোধে ২০১৪ সালের ১৭ এপ্রিল বিএমডিসি থেকে একটি সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এতে বলা হয়ে, কোনো কোনো নিবন্ধিত চিকিৎসক/দন্ত চিকিৎসক তাদের সাইনবোর্ড, প্রেসক্রিপশন প্যাড, ভিজিটিং কার্ডে পিজিটি, বিএইচএস, এফসিপিএস (পার্ট-১), (পার্ট-২), এমডি (ইনকোর্স) (পার্ট-১)-(পার্ট-২), (থিসিস পর্ব) (লাস্ট পার্ট), কোর্স কমপ্লিটেড (সিসি) লিখছেন। এসব ডিগ্রি কোনো চিকিৎসকের শিক্ষাগত যোগ্যতা কিংবা বিএমডিসি স্বীকৃত নয়।

স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) মহাসচিব অধ্যাপক ডা. এম এ আজিজ বলেন, ‘চিকিৎসকদের সনদ দেখভালের দায়িত্ব বিএমডিসির। তাদের উচিত ভুয়া চিকিৎসকদের দৌরাত্ম্য কমাতে সন্দেহভাজনদের সনদের তদারক করা। এ জন্য তাদের জনবল বাড়াতে হবে। প্রয়োজনে এদের বিরুদ্ধে অভিযান জোরদারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তা নিতে হবে। সারা দেশেই এ অভিযান চালানো জরুরি বলে আমি মনে করি।’

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক