শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২০

বিএনপি এখন নেতৃত্বের দুর্বলতায় প্রায় ন্যুব্জ

মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি এখন নেতৃত্বের দুর্বলতায় প্রায় ন্যুব্জ

নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, বিএনপি এখন নেতৃত্বের দুর্বলতায় প্রায় ন্যুব্জ হয়ে পড়েছে। বিএনপির হাইকমান্ডের ভূমিকা এখন ঝাপসা। মনে হয়, তারা নিজেরাই বিপথে রয়েছেন। এ জন্য মাঠের নেতা-কর্মীরাও হতাশ হয়েছেন। দলের হাইকমান্ড যদি খালেদা জিয়ার মুক্তি বা গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে আন্দোলন কর্মসূচি না দেন, তাহলে কর্মীরা মাঠে থাকবে কীভাবে? স্বাভাবিকভাবে মাঠের কর্মীরা হতাশ হবেনই। তবে এটাও ঠিক, অত্যাচারের মাত্রা বেড়ে গেলে ঠিকই তারা সবাই মাঠে নামবেন। কারণ, তখন কোনো উপায় থাকবে না। দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে যা হয় আর কি। আমি বিএনপির সমালোচনা করার জন্য বলছি না, এটাই নির্মোহ বাস্তবতা। গত বুধবার বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন। আলাপচারিতায় ডাকসুর সাবেক এই ভিপি বলেন, রাজপথের বিরোধী দল হিসেবে বিএনপির এখন কোনো ভূমিকাই নেই। তারা হয়তো বলবেন, নির্যাতন-হামলা-মামলায় সুযোগ পাচ্ছেন না। এটাও ঠিক। কিন্তু আবার এটাও ঠিক যে, এ ধরনের জুলুম-নির্যাতন মোকাবিলা করেই বেগম খালেদা জিয়া ও গণতন্ত্রের মুক্তি আন্দোলন করতে হবে। সেই উদ্যোগ বা কর্মসূচি তাদের মধ্যে দেখতে পাচ্ছি না। আমি যেটা দেখছি, বিএনপির নেতৃত্বের দুর্বলতা রয়েছে। তারা ভয় পান, জেল খাটতে চান না। তারা বাধ্য হয়ে জুলুম-নির্যাতন সহ্য করছেন। জুলুম-নির্যাতন, ভয়ভীতি উপেক্ষা করে পথে নামার মানসিকতা তারা দেখাতে পারছেন না।

একাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে সরকারবিরোধী জোট ‘জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট’-এর এখনকার ভূমিকা নিয়ে সমালোচনা করে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, এই ফ্রন্টের এখন আর কোনো কার্যকারিতাই নেই। ফ্রন্ট ভাঙেনি, কিন্তু কার্যকর নয়। পুরোপুরি নিষ্ক্রিয়। তথাকথিত ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনের পর আমরা একটি বৈঠকও করিনি। এ জোট নিয়ে আমি কিছুটা বিব্রত। এটা এখন ‘নন ফাংশনাল’ ফ্রন্টে পরিণত হয়েছে। দলগতভাবে আমরা কিছু কাজ করার চেষ্টা করছি। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম শরিক দল গণফোরাম প্রসঙ্গে মান্না বলেন, করোনাভাইরাসের এই ৮-১০ মাসে তারা কিছুই করেননি। তবে দলটা ভেঙেছে।   

সরকারের চলমান উন্নয়ন কর্মকা-ের সমালোচনা করে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের এই অন্যতম শীর্ষ নেতা বলেন, গণতন্ত্রের সমান্তরাল কখনই উন্নয়ন হতে পারে না। উন্নয়নটা গণতন্ত্রকে সামনে রেখেই হতে হয়। আমাদের উন্নয়ন সূচক শুধু কাগুজে জিডিপির মধ্যেই সীমাবদ্ধ। সমাজে বৈষম্য অনেক বেড়েছে। ধনী দরিদ্র এখন ভারসাম্যহীন। দরিদ্ররা আরও দরিদ্র হচ্ছে। মানুষের আয় কমছে, বাড়ছে বেকারত্ব। দেশে কোনো ধরনের বিনিয়োগ হচ্ছে না। দেশে বিনিয়োগবান্ধব সরকার অনুপস্থিত। ভালো প্রশাসন নেই, বিনিয়োগের নেই সুষ্ঠু পরিবেশ। শুধু বিদেশিই নয়, দেশি বিনিয়োগকারীরাও আগ্রহ দেখাচ্ছে না। দেশের অর্থ সব পাচার হয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, এখন শোনা যায়, আমলারাই বেশি টাকা পাচার করছেন। বেগমপাড়ায় তারা টাকা রাখছেন। ব্যবসায়ীরাও টাকা পাচার করছেন। উন্নয়নের অর্থনীতি একটি সর্বনাশা অর্থনীতি। পাচার হওয়া টাকা সরকার চাইলে ফেরত আনতে পারে। কিন্তু সরকারের সেই সদিচ্ছা নেই। কারণ, তাদের লোকজনই এর সঙ্গে জড়িত। সরকার যদি বঙ্গবন্ধুর খুনিকে আইনি প্রক্রিয়ায় ফেরত আনতে পারে, সন্ত্রাসীদের ফেরত আনতে পারে তাহলে পাচার হওয়া টাকাও ফেরত আনা অসম্ভব হবে না। এখন সরকারের মন্ত্রী-এমপি, আমলা নেতারা পাচার ও দখল উৎসবে মেতেছেন।

মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, দেশের অবস্থা এখন ভালো নয়। সেটা রাজনীতি হোক অর্থনীতি বা অন্য যাই হোক। সরকার গণতন্ত্র হত্যা করেছে এই বলে যে, তারা অর্থনীতিতে মানুষকে সুখ দেবে। তারা গণতন্ত্রের বিকল্প হিসেবে উন্নয়নের অর্থনীতিকে বেছে নিয়েছে। করোনাভাইরাস আসার আগে আমাদের অর্থনীতির সব সূচকই নিম্নগামী ছিল। কভিড-১৯ আসাতে সেটা ঢেকে গেছে। কভিডের শুরুতে সরকার এমন একটা ভাব নেয়, সবাইকে প্রণোদনা দিয়ে অর্থনীতি তারা চাঙ্গা করে ফেলবে। কিন্তু এখন রিপোর্ট আসছে, হতদরিদ্রদের বড় অংশই প্রণোদনা পায়নি। দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে গেছে দেড় কোটি লোক। প্রায় ৩ কোটি ৬০ লাখ লোক দারিদ্রসীমার নিচে অবস্থান করছে। সরকার উন্নয়ন মানেই জিডিপিকে বোঝায়। জনগণের সামগ্রিক কল্যাণটাকে সামনে আনা হয় না।

তিনি বলেন, বিশ্বে এখন কভিডের দ্বিতীয় ওয়েভ চলছে। সরকার এ নিয়ে হৈচৈ করছে। টিআইবি ও সিপিডির মতো প্রতিষ্ঠান বলছে, কভিড সম্পর্কে যেসব তথ্য সরকার দিয়েছে তার মধ্যে মিথ্যা তথ্য আছে। এখন সারা বিশ্বই ভ্যাকসিনের জন্য অপেক্ষা করছে। সরকার বলছে, ফেব্রুয়ারি-মার্চের মধ্যে ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে। ভ্যাকসিন বণ্টন নিয়ে সরকারের পলিসি জানা যায়নি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, যারা হেলথ সেক্টরে কাজ করছে, তাদের প্রাধান্য দিতে হবে। আমি শঙ্কিত, যেভাবে সরকার ভোট ডাকাতি ও জবরদখল করে ক্ষমতায় আছে তাতে তারা ভ্যাকসিন নিয়ে মিথ্যাচার করবে, লুটপাট করবে। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের এই শীর্ষস্থানীয় নেতা বলেন, করোনার ত্রাণও তারা চুরি করেছে। ভ্যাকসিন বিতরণেও এ ধরনের দুর্নীতির আশঙ্কা করছি। সরকারের কাছে বিশেষভাবে আবেদন করতে চাই, ভ্যাকসিন নিয়ে যেন কোনো দুর্নীতির ঘটনা না ঘটে। এটা জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে সম্পর্কিত। ৩ কোটি ভ্যাকসিন বিনামূল্যে দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। দেড় কোটি মানুষ দুই ডোজ করে এটা ব্যবহার করবে। এটা ভালো উদ্যোগ। দেড় কোটি মানুষ যদি সরকারি দলের নিজের লোকজনই হয়ে যায়, তাহলে দেশের সর্বনাশ হয়ে যাবে। আমি মনে করি, যারা করোনার সম্মুখযুদ্ধে কাজ করছে, তাদেরই আগে ভ্যাকসিন দিতে হবে। এই জায়গায় সরকার দলনিরপেক্ষ থাকবে-এটা আমি প্রত্যাশা করি। ডাকসুর সাবেক এই ভিপি বলেন, সরকারের গণতন্ত্রে ফিরে যাওয়ার কোনো প্রবণতা লক্ষ্য করছি না। দেশের বেশির ভাগ মানুষই মনে করে, দেশে গণতন্ত্র নেই, কথা বলার অধিকার নেই, বাক-স্বাধীনতা নেই। সবাই চায়, একটি নিরপেক্ষ ভোট। সরকারের পদত্যাগ চায়, নতুন নির্বাচন চায়। কিন্তু সরকার কোনো তোয়াক্কা করছে না। দেশের স্বাস্থ্য খাত ভঙ্গুর। সরকারের কূটনৈতিক পলিসি বলতে কিছু নেই। রোহিঙ্গা ইস্যুতেও সরকার কিছু করতে পারছে না। ভোট নিয়ে তাদের কোনো সদিচ্ছা নেই। এভাবেই তারা টিকে থাকতে চায়। আমার মনে হয়, অদূর ভবিষ্যতে সরকার চাইলেও আর গায়ের জোরে ভোট ডাকাতি করতে পারবে না। কারণ, মানুষের মধ্যে এখন ক্রমেই নির্যাতনবিরোধী প্রতিরোধ গড়ে উঠেছে। সরকারের বিরুদ্ধে মানুষ প্রতিবাদ করছে, মিছিল করছে। কিন্তু সরকার যদি গণতন্ত্রের পথে না হাঁটে, তাহলে দেশ নৈরাজ্যের দিকে চলে যাবে। এটা একটা ভয়ের কারণ।

এই বিভাগের আরও খবর
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
সর্বশেষ খবর
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর
আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫
নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার
সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা
কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক
লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা
বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার
কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার
শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স
নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!
হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ
দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা
ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা

শোবিজ

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ আ.লীগের পাঁচ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ আ.লীগের পাঁচ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম