শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২০

বিএনপি এখন নেতৃত্বের দুর্বলতায় প্রায় ন্যুব্জ

মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি এখন নেতৃত্বের দুর্বলতায় প্রায় ন্যুব্জ

নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, বিএনপি এখন নেতৃত্বের দুর্বলতায় প্রায় ন্যুব্জ হয়ে পড়েছে। বিএনপির হাইকমান্ডের ভূমিকা এখন ঝাপসা। মনে হয়, তারা নিজেরাই বিপথে রয়েছেন। এ জন্য মাঠের নেতা-কর্মীরাও হতাশ হয়েছেন। দলের হাইকমান্ড যদি খালেদা জিয়ার মুক্তি বা গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে আন্দোলন কর্মসূচি না দেন, তাহলে কর্মীরা মাঠে থাকবে কীভাবে? স্বাভাবিকভাবে মাঠের কর্মীরা হতাশ হবেনই। তবে এটাও ঠিক, অত্যাচারের মাত্রা বেড়ে গেলে ঠিকই তারা সবাই মাঠে নামবেন। কারণ, তখন কোনো উপায় থাকবে না। দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে যা হয় আর কি। আমি বিএনপির সমালোচনা করার জন্য বলছি না, এটাই নির্মোহ বাস্তবতা। গত বুধবার বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন। আলাপচারিতায় ডাকসুর সাবেক এই ভিপি বলেন, রাজপথের বিরোধী দল হিসেবে বিএনপির এখন কোনো ভূমিকাই নেই। তারা হয়তো বলবেন, নির্যাতন-হামলা-মামলায় সুযোগ পাচ্ছেন না। এটাও ঠিক। কিন্তু আবার এটাও ঠিক যে, এ ধরনের জুলুম-নির্যাতন মোকাবিলা করেই বেগম খালেদা জিয়া ও গণতন্ত্রের মুক্তি আন্দোলন করতে হবে। সেই উদ্যোগ বা কর্মসূচি তাদের মধ্যে দেখতে পাচ্ছি না। আমি যেটা দেখছি, বিএনপির নেতৃত্বের দুর্বলতা রয়েছে। তারা ভয় পান, জেল খাটতে চান না। তারা বাধ্য হয়ে জুলুম-নির্যাতন সহ্য করছেন। জুলুম-নির্যাতন, ভয়ভীতি উপেক্ষা করে পথে নামার মানসিকতা তারা দেখাতে পারছেন না।

একাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে সরকারবিরোধী জোট ‘জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট’-এর এখনকার ভূমিকা নিয়ে সমালোচনা করে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, এই ফ্রন্টের এখন আর কোনো কার্যকারিতাই নেই। ফ্রন্ট ভাঙেনি, কিন্তু কার্যকর নয়। পুরোপুরি নিষ্ক্রিয়। তথাকথিত ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনের পর আমরা একটি বৈঠকও করিনি। এ জোট নিয়ে আমি কিছুটা বিব্রত। এটা এখন ‘নন ফাংশনাল’ ফ্রন্টে পরিণত হয়েছে। দলগতভাবে আমরা কিছু কাজ করার চেষ্টা করছি। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম শরিক দল গণফোরাম প্রসঙ্গে মান্না বলেন, করোনাভাইরাসের এই ৮-১০ মাসে তারা কিছুই করেননি। তবে দলটা ভেঙেছে।   

সরকারের চলমান উন্নয়ন কর্মকা-ের সমালোচনা করে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের এই অন্যতম শীর্ষ নেতা বলেন, গণতন্ত্রের সমান্তরাল কখনই উন্নয়ন হতে পারে না। উন্নয়নটা গণতন্ত্রকে সামনে রেখেই হতে হয়। আমাদের উন্নয়ন সূচক শুধু কাগুজে জিডিপির মধ্যেই সীমাবদ্ধ। সমাজে বৈষম্য অনেক বেড়েছে। ধনী দরিদ্র এখন ভারসাম্যহীন। দরিদ্ররা আরও দরিদ্র হচ্ছে। মানুষের আয় কমছে, বাড়ছে বেকারত্ব। দেশে কোনো ধরনের বিনিয়োগ হচ্ছে না। দেশে বিনিয়োগবান্ধব সরকার অনুপস্থিত। ভালো প্রশাসন নেই, বিনিয়োগের নেই সুষ্ঠু পরিবেশ। শুধু বিদেশিই নয়, দেশি বিনিয়োগকারীরাও আগ্রহ দেখাচ্ছে না। দেশের অর্থ সব পাচার হয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, এখন শোনা যায়, আমলারাই বেশি টাকা পাচার করছেন। বেগমপাড়ায় তারা টাকা রাখছেন। ব্যবসায়ীরাও টাকা পাচার করছেন। উন্নয়নের অর্থনীতি একটি সর্বনাশা অর্থনীতি। পাচার হওয়া টাকা সরকার চাইলে ফেরত আনতে পারে। কিন্তু সরকারের সেই সদিচ্ছা নেই। কারণ, তাদের লোকজনই এর সঙ্গে জড়িত। সরকার যদি বঙ্গবন্ধুর খুনিকে আইনি প্রক্রিয়ায় ফেরত আনতে পারে, সন্ত্রাসীদের ফেরত আনতে পারে তাহলে পাচার হওয়া টাকাও ফেরত আনা অসম্ভব হবে না। এখন সরকারের মন্ত্রী-এমপি, আমলা নেতারা পাচার ও দখল উৎসবে মেতেছেন।

মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, দেশের অবস্থা এখন ভালো নয়। সেটা রাজনীতি হোক অর্থনীতি বা অন্য যাই হোক। সরকার গণতন্ত্র হত্যা করেছে এই বলে যে, তারা অর্থনীতিতে মানুষকে সুখ দেবে। তারা গণতন্ত্রের বিকল্প হিসেবে উন্নয়নের অর্থনীতিকে বেছে নিয়েছে। করোনাভাইরাস আসার আগে আমাদের অর্থনীতির সব সূচকই নিম্নগামী ছিল। কভিড-১৯ আসাতে সেটা ঢেকে গেছে। কভিডের শুরুতে সরকার এমন একটা ভাব নেয়, সবাইকে প্রণোদনা দিয়ে অর্থনীতি তারা চাঙ্গা করে ফেলবে। কিন্তু এখন রিপোর্ট আসছে, হতদরিদ্রদের বড় অংশই প্রণোদনা পায়নি। দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে গেছে দেড় কোটি লোক। প্রায় ৩ কোটি ৬০ লাখ লোক দারিদ্রসীমার নিচে অবস্থান করছে। সরকার উন্নয়ন মানেই জিডিপিকে বোঝায়। জনগণের সামগ্রিক কল্যাণটাকে সামনে আনা হয় না।

তিনি বলেন, বিশ্বে এখন কভিডের দ্বিতীয় ওয়েভ চলছে। সরকার এ নিয়ে হৈচৈ করছে। টিআইবি ও সিপিডির মতো প্রতিষ্ঠান বলছে, কভিড সম্পর্কে যেসব তথ্য সরকার দিয়েছে তার মধ্যে মিথ্যা তথ্য আছে। এখন সারা বিশ্বই ভ্যাকসিনের জন্য অপেক্ষা করছে। সরকার বলছে, ফেব্রুয়ারি-মার্চের মধ্যে ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে। ভ্যাকসিন বণ্টন নিয়ে সরকারের পলিসি জানা যায়নি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, যারা হেলথ সেক্টরে কাজ করছে, তাদের প্রাধান্য দিতে হবে। আমি শঙ্কিত, যেভাবে সরকার ভোট ডাকাতি ও জবরদখল করে ক্ষমতায় আছে তাতে তারা ভ্যাকসিন নিয়ে মিথ্যাচার করবে, লুটপাট করবে। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের এই শীর্ষস্থানীয় নেতা বলেন, করোনার ত্রাণও তারা চুরি করেছে। ভ্যাকসিন বিতরণেও এ ধরনের দুর্নীতির আশঙ্কা করছি। সরকারের কাছে বিশেষভাবে আবেদন করতে চাই, ভ্যাকসিন নিয়ে যেন কোনো দুর্নীতির ঘটনা না ঘটে। এটা জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে সম্পর্কিত। ৩ কোটি ভ্যাকসিন বিনামূল্যে দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। দেড় কোটি মানুষ দুই ডোজ করে এটা ব্যবহার করবে। এটা ভালো উদ্যোগ। দেড় কোটি মানুষ যদি সরকারি দলের নিজের লোকজনই হয়ে যায়, তাহলে দেশের সর্বনাশ হয়ে যাবে। আমি মনে করি, যারা করোনার সম্মুখযুদ্ধে কাজ করছে, তাদেরই আগে ভ্যাকসিন দিতে হবে। এই জায়গায় সরকার দলনিরপেক্ষ থাকবে-এটা আমি প্রত্যাশা করি। ডাকসুর সাবেক এই ভিপি বলেন, সরকারের গণতন্ত্রে ফিরে যাওয়ার কোনো প্রবণতা লক্ষ্য করছি না। দেশের বেশির ভাগ মানুষই মনে করে, দেশে গণতন্ত্র নেই, কথা বলার অধিকার নেই, বাক-স্বাধীনতা নেই। সবাই চায়, একটি নিরপেক্ষ ভোট। সরকারের পদত্যাগ চায়, নতুন নির্বাচন চায়। কিন্তু সরকার কোনো তোয়াক্কা করছে না। দেশের স্বাস্থ্য খাত ভঙ্গুর। সরকারের কূটনৈতিক পলিসি বলতে কিছু নেই। রোহিঙ্গা ইস্যুতেও সরকার কিছু করতে পারছে না। ভোট নিয়ে তাদের কোনো সদিচ্ছা নেই। এভাবেই তারা টিকে থাকতে চায়। আমার মনে হয়, অদূর ভবিষ্যতে সরকার চাইলেও আর গায়ের জোরে ভোট ডাকাতি করতে পারবে না। কারণ, মানুষের মধ্যে এখন ক্রমেই নির্যাতনবিরোধী প্রতিরোধ গড়ে উঠেছে। সরকারের বিরুদ্ধে মানুষ প্রতিবাদ করছে, মিছিল করছে। কিন্তু সরকার যদি গণতন্ত্রের পথে না হাঁটে, তাহলে দেশ নৈরাজ্যের দিকে চলে যাবে। এটা একটা ভয়ের কারণ।

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা