শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২০

বিএনপি এখন নেতৃত্বের দুর্বলতায় প্রায় ন্যুব্জ

মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি এখন নেতৃত্বের দুর্বলতায় প্রায় ন্যুব্জ

নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, বিএনপি এখন নেতৃত্বের দুর্বলতায় প্রায় ন্যুব্জ হয়ে পড়েছে। বিএনপির হাইকমান্ডের ভূমিকা এখন ঝাপসা। মনে হয়, তারা নিজেরাই বিপথে রয়েছেন। এ জন্য মাঠের নেতা-কর্মীরাও হতাশ হয়েছেন। দলের হাইকমান্ড যদি খালেদা জিয়ার মুক্তি বা গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে আন্দোলন কর্মসূচি না দেন, তাহলে কর্মীরা মাঠে থাকবে কীভাবে? স্বাভাবিকভাবে মাঠের কর্মীরা হতাশ হবেনই। তবে এটাও ঠিক, অত্যাচারের মাত্রা বেড়ে গেলে ঠিকই তারা সবাই মাঠে নামবেন। কারণ, তখন কোনো উপায় থাকবে না। দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে যা হয় আর কি। আমি বিএনপির সমালোচনা করার জন্য বলছি না, এটাই নির্মোহ বাস্তবতা। গত বুধবার বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন। আলাপচারিতায় ডাকসুর সাবেক এই ভিপি বলেন, রাজপথের বিরোধী দল হিসেবে বিএনপির এখন কোনো ভূমিকাই নেই। তারা হয়তো বলবেন, নির্যাতন-হামলা-মামলায় সুযোগ পাচ্ছেন না। এটাও ঠিক। কিন্তু আবার এটাও ঠিক যে, এ ধরনের জুলুম-নির্যাতন মোকাবিলা করেই বেগম খালেদা জিয়া ও গণতন্ত্রের মুক্তি আন্দোলন করতে হবে। সেই উদ্যোগ বা কর্মসূচি তাদের মধ্যে দেখতে পাচ্ছি না। আমি যেটা দেখছি, বিএনপির নেতৃত্বের দুর্বলতা রয়েছে। তারা ভয় পান, জেল খাটতে চান না। তারা বাধ্য হয়ে জুলুম-নির্যাতন সহ্য করছেন। জুলুম-নির্যাতন, ভয়ভীতি উপেক্ষা করে পথে নামার মানসিকতা তারা দেখাতে পারছেন না।

একাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে সরকারবিরোধী জোট ‘জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট’-এর এখনকার ভূমিকা নিয়ে সমালোচনা করে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, এই ফ্রন্টের এখন আর কোনো কার্যকারিতাই নেই। ফ্রন্ট ভাঙেনি, কিন্তু কার্যকর নয়। পুরোপুরি নিষ্ক্রিয়। তথাকথিত ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনের পর আমরা একটি বৈঠকও করিনি। এ জোট নিয়ে আমি কিছুটা বিব্রত। এটা এখন ‘নন ফাংশনাল’ ফ্রন্টে পরিণত হয়েছে। দলগতভাবে আমরা কিছু কাজ করার চেষ্টা করছি। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম শরিক দল গণফোরাম প্রসঙ্গে মান্না বলেন, করোনাভাইরাসের এই ৮-১০ মাসে তারা কিছুই করেননি। তবে দলটা ভেঙেছে।   

সরকারের চলমান উন্নয়ন কর্মকা-ের সমালোচনা করে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের এই অন্যতম শীর্ষ নেতা বলেন, গণতন্ত্রের সমান্তরাল কখনই উন্নয়ন হতে পারে না। উন্নয়নটা গণতন্ত্রকে সামনে রেখেই হতে হয়। আমাদের উন্নয়ন সূচক শুধু কাগুজে জিডিপির মধ্যেই সীমাবদ্ধ। সমাজে বৈষম্য অনেক বেড়েছে। ধনী দরিদ্র এখন ভারসাম্যহীন। দরিদ্ররা আরও দরিদ্র হচ্ছে। মানুষের আয় কমছে, বাড়ছে বেকারত্ব। দেশে কোনো ধরনের বিনিয়োগ হচ্ছে না। দেশে বিনিয়োগবান্ধব সরকার অনুপস্থিত। ভালো প্রশাসন নেই, বিনিয়োগের নেই সুষ্ঠু পরিবেশ। শুধু বিদেশিই নয়, দেশি বিনিয়োগকারীরাও আগ্রহ দেখাচ্ছে না। দেশের অর্থ সব পাচার হয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, এখন শোনা যায়, আমলারাই বেশি টাকা পাচার করছেন। বেগমপাড়ায় তারা টাকা রাখছেন। ব্যবসায়ীরাও টাকা পাচার করছেন। উন্নয়নের অর্থনীতি একটি সর্বনাশা অর্থনীতি। পাচার হওয়া টাকা সরকার চাইলে ফেরত আনতে পারে। কিন্তু সরকারের সেই সদিচ্ছা নেই। কারণ, তাদের লোকজনই এর সঙ্গে জড়িত। সরকার যদি বঙ্গবন্ধুর খুনিকে আইনি প্রক্রিয়ায় ফেরত আনতে পারে, সন্ত্রাসীদের ফেরত আনতে পারে তাহলে পাচার হওয়া টাকাও ফেরত আনা অসম্ভব হবে না। এখন সরকারের মন্ত্রী-এমপি, আমলা নেতারা পাচার ও দখল উৎসবে মেতেছেন।

মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, দেশের অবস্থা এখন ভালো নয়। সেটা রাজনীতি হোক অর্থনীতি বা অন্য যাই হোক। সরকার গণতন্ত্র হত্যা করেছে এই বলে যে, তারা অর্থনীতিতে মানুষকে সুখ দেবে। তারা গণতন্ত্রের বিকল্প হিসেবে উন্নয়নের অর্থনীতিকে বেছে নিয়েছে। করোনাভাইরাস আসার আগে আমাদের অর্থনীতির সব সূচকই নিম্নগামী ছিল। কভিড-১৯ আসাতে সেটা ঢেকে গেছে। কভিডের শুরুতে সরকার এমন একটা ভাব নেয়, সবাইকে প্রণোদনা দিয়ে অর্থনীতি তারা চাঙ্গা করে ফেলবে। কিন্তু এখন রিপোর্ট আসছে, হতদরিদ্রদের বড় অংশই প্রণোদনা পায়নি। দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে গেছে দেড় কোটি লোক। প্রায় ৩ কোটি ৬০ লাখ লোক দারিদ্রসীমার নিচে অবস্থান করছে। সরকার উন্নয়ন মানেই জিডিপিকে বোঝায়। জনগণের সামগ্রিক কল্যাণটাকে সামনে আনা হয় না।

তিনি বলেন, বিশ্বে এখন কভিডের দ্বিতীয় ওয়েভ চলছে। সরকার এ নিয়ে হৈচৈ করছে। টিআইবি ও সিপিডির মতো প্রতিষ্ঠান বলছে, কভিড সম্পর্কে যেসব তথ্য সরকার দিয়েছে তার মধ্যে মিথ্যা তথ্য আছে। এখন সারা বিশ্বই ভ্যাকসিনের জন্য অপেক্ষা করছে। সরকার বলছে, ফেব্রুয়ারি-মার্চের মধ্যে ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে। ভ্যাকসিন বণ্টন নিয়ে সরকারের পলিসি জানা যায়নি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, যারা হেলথ সেক্টরে কাজ করছে, তাদের প্রাধান্য দিতে হবে। আমি শঙ্কিত, যেভাবে সরকার ভোট ডাকাতি ও জবরদখল করে ক্ষমতায় আছে তাতে তারা ভ্যাকসিন নিয়ে মিথ্যাচার করবে, লুটপাট করবে। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের এই শীর্ষস্থানীয় নেতা বলেন, করোনার ত্রাণও তারা চুরি করেছে। ভ্যাকসিন বিতরণেও এ ধরনের দুর্নীতির আশঙ্কা করছি। সরকারের কাছে বিশেষভাবে আবেদন করতে চাই, ভ্যাকসিন নিয়ে যেন কোনো দুর্নীতির ঘটনা না ঘটে। এটা জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে সম্পর্কিত। ৩ কোটি ভ্যাকসিন বিনামূল্যে দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। দেড় কোটি মানুষ দুই ডোজ করে এটা ব্যবহার করবে। এটা ভালো উদ্যোগ। দেড় কোটি মানুষ যদি সরকারি দলের নিজের লোকজনই হয়ে যায়, তাহলে দেশের সর্বনাশ হয়ে যাবে। আমি মনে করি, যারা করোনার সম্মুখযুদ্ধে কাজ করছে, তাদেরই আগে ভ্যাকসিন দিতে হবে। এই জায়গায় সরকার দলনিরপেক্ষ থাকবে-এটা আমি প্রত্যাশা করি। ডাকসুর সাবেক এই ভিপি বলেন, সরকারের গণতন্ত্রে ফিরে যাওয়ার কোনো প্রবণতা লক্ষ্য করছি না। দেশের বেশির ভাগ মানুষই মনে করে, দেশে গণতন্ত্র নেই, কথা বলার অধিকার নেই, বাক-স্বাধীনতা নেই। সবাই চায়, একটি নিরপেক্ষ ভোট। সরকারের পদত্যাগ চায়, নতুন নির্বাচন চায়। কিন্তু সরকার কোনো তোয়াক্কা করছে না। দেশের স্বাস্থ্য খাত ভঙ্গুর। সরকারের কূটনৈতিক পলিসি বলতে কিছু নেই। রোহিঙ্গা ইস্যুতেও সরকার কিছু করতে পারছে না। ভোট নিয়ে তাদের কোনো সদিচ্ছা নেই। এভাবেই তারা টিকে থাকতে চায়। আমার মনে হয়, অদূর ভবিষ্যতে সরকার চাইলেও আর গায়ের জোরে ভোট ডাকাতি করতে পারবে না। কারণ, মানুষের মধ্যে এখন ক্রমেই নির্যাতনবিরোধী প্রতিরোধ গড়ে উঠেছে। সরকারের বিরুদ্ধে মানুষ প্রতিবাদ করছে, মিছিল করছে। কিন্তু সরকার যদি গণতন্ত্রের পথে না হাঁটে, তাহলে দেশ নৈরাজ্যের দিকে চলে যাবে। এটা একটা ভয়ের কারণ।

এই বিভাগের আরও খবর
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কালকিনি তাঁতী লীগের সম্পাদক গ্রেফতার
কালকিনি তাঁতী লীগের সম্পাদক গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেটা সায়েন্স অলিম্পিয়াডে ব্রোঞ্জ জিতলেন বুয়েট শিক্ষার্থী অপূর্ব ও তাঁর দল
ডেটা সায়েন্স অলিম্পিয়াডে ব্রোঞ্জ জিতলেন বুয়েট শিক্ষার্থী অপূর্ব ও তাঁর দল

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী ওয়াটসন মারা গেছেন
নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী ওয়াটসন মারা গেছেন

১৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কাস্তে প্রতীকের সমর্থনে গাইবান্ধায় সিপিবির কর্মীসভা
কাস্তে প্রতীকের সমর্থনে গাইবান্ধায় সিপিবির কর্মীসভা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি
ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেপ্তার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেপ্তার

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

যমুনামুখী প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিলে পুলিশের বাধা
যমুনামুখী প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিলে পুলিশের বাধা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে ধ্বংস ও যুক্তরাষ্ট্রকে বিব্রত করছেন ট্রাম্প: বাইডেন
গণতন্ত্রকে ধ্বংস ও যুক্তরাষ্ট্রকে বিব্রত করছেন ট্রাম্প: বাইডেন

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অলিম্পিক ২০২৮-এ ক্রিকেট ফিরলেও ধোঁয়াশায় বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অলিম্পিক ২০২৮-এ ক্রিকেট ফিরলেও ধোঁয়াশায় বাংলাদেশ-পাকিস্তান

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট ব্যবস্থাপনায় প্রযুক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিতের উদ্যোগ ইসির
ভোট ব্যবস্থাপনায় প্রযুক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিতের উদ্যোগ ইসির

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রেসক্লাব বাঞ্ছারামপুরের নতুন কমিটি গঠন
প্রেসক্লাব বাঞ্ছারামপুরের নতুন কমিটি গঠন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে র‍্যালি
মাগুরায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে র‍্যালি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিনামূল্যে সবার জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে গুগল ম্যাপসের এআই সুবিধা
বিনামূল্যে সবার জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে গুগল ম্যাপসের এআই সুবিধা

২৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লিবিয়া থেকে চলতি মাসে ফিরলেন ৯২৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে চলতি মাসে ফিরলেন ৯২৮ বাংলাদেশি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্যপ্রাণী ও বন রক্ষায় স্বেচ্ছাসেবক নিবন্ধন শুরু
বন্যপ্রাণী ও বন রক্ষায় স্বেচ্ছাসেবক নিবন্ধন শুরু

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ডাকাত দলের চার সদস্য গ্রেফতার
কক্সবাজারে ডাকাত দলের চার সদস্য গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক
মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক

৪২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১
রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ
মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি
নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী
গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ
যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা
ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম