শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২০

বিএনপি এখন নেতৃত্বের দুর্বলতায় প্রায় ন্যুব্জ

মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি এখন নেতৃত্বের দুর্বলতায় প্রায় ন্যুব্জ

নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, বিএনপি এখন নেতৃত্বের দুর্বলতায় প্রায় ন্যুব্জ হয়ে পড়েছে। বিএনপির হাইকমান্ডের ভূমিকা এখন ঝাপসা। মনে হয়, তারা নিজেরাই বিপথে রয়েছেন। এ জন্য মাঠের নেতা-কর্মীরাও হতাশ হয়েছেন। দলের হাইকমান্ড যদি খালেদা জিয়ার মুক্তি বা গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে আন্দোলন কর্মসূচি না দেন, তাহলে কর্মীরা মাঠে থাকবে কীভাবে? স্বাভাবিকভাবে মাঠের কর্মীরা হতাশ হবেনই। তবে এটাও ঠিক, অত্যাচারের মাত্রা বেড়ে গেলে ঠিকই তারা সবাই মাঠে নামবেন। কারণ, তখন কোনো উপায় থাকবে না। দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে যা হয় আর কি। আমি বিএনপির সমালোচনা করার জন্য বলছি না, এটাই নির্মোহ বাস্তবতা। গত বুধবার বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন। আলাপচারিতায় ডাকসুর সাবেক এই ভিপি বলেন, রাজপথের বিরোধী দল হিসেবে বিএনপির এখন কোনো ভূমিকাই নেই। তারা হয়তো বলবেন, নির্যাতন-হামলা-মামলায় সুযোগ পাচ্ছেন না। এটাও ঠিক। কিন্তু আবার এটাও ঠিক যে, এ ধরনের জুলুম-নির্যাতন মোকাবিলা করেই বেগম খালেদা জিয়া ও গণতন্ত্রের মুক্তি আন্দোলন করতে হবে। সেই উদ্যোগ বা কর্মসূচি তাদের মধ্যে দেখতে পাচ্ছি না। আমি যেটা দেখছি, বিএনপির নেতৃত্বের দুর্বলতা রয়েছে। তারা ভয় পান, জেল খাটতে চান না। তারা বাধ্য হয়ে জুলুম-নির্যাতন সহ্য করছেন। জুলুম-নির্যাতন, ভয়ভীতি উপেক্ষা করে পথে নামার মানসিকতা তারা দেখাতে পারছেন না।

একাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে সরকারবিরোধী জোট ‘জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট’-এর এখনকার ভূমিকা নিয়ে সমালোচনা করে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, এই ফ্রন্টের এখন আর কোনো কার্যকারিতাই নেই। ফ্রন্ট ভাঙেনি, কিন্তু কার্যকর নয়। পুরোপুরি নিষ্ক্রিয়। তথাকথিত ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনের পর আমরা একটি বৈঠকও করিনি। এ জোট নিয়ে আমি কিছুটা বিব্রত। এটা এখন ‘নন ফাংশনাল’ ফ্রন্টে পরিণত হয়েছে। দলগতভাবে আমরা কিছু কাজ করার চেষ্টা করছি। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম শরিক দল গণফোরাম প্রসঙ্গে মান্না বলেন, করোনাভাইরাসের এই ৮-১০ মাসে তারা কিছুই করেননি। তবে দলটা ভেঙেছে।   

সরকারের চলমান উন্নয়ন কর্মকা-ের সমালোচনা করে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের এই অন্যতম শীর্ষ নেতা বলেন, গণতন্ত্রের সমান্তরাল কখনই উন্নয়ন হতে পারে না। উন্নয়নটা গণতন্ত্রকে সামনে রেখেই হতে হয়। আমাদের উন্নয়ন সূচক শুধু কাগুজে জিডিপির মধ্যেই সীমাবদ্ধ। সমাজে বৈষম্য অনেক বেড়েছে। ধনী দরিদ্র এখন ভারসাম্যহীন। দরিদ্ররা আরও দরিদ্র হচ্ছে। মানুষের আয় কমছে, বাড়ছে বেকারত্ব। দেশে কোনো ধরনের বিনিয়োগ হচ্ছে না। দেশে বিনিয়োগবান্ধব সরকার অনুপস্থিত। ভালো প্রশাসন নেই, বিনিয়োগের নেই সুষ্ঠু পরিবেশ। শুধু বিদেশিই নয়, দেশি বিনিয়োগকারীরাও আগ্রহ দেখাচ্ছে না। দেশের অর্থ সব পাচার হয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, এখন শোনা যায়, আমলারাই বেশি টাকা পাচার করছেন। বেগমপাড়ায় তারা টাকা রাখছেন। ব্যবসায়ীরাও টাকা পাচার করছেন। উন্নয়নের অর্থনীতি একটি সর্বনাশা অর্থনীতি। পাচার হওয়া টাকা সরকার চাইলে ফেরত আনতে পারে। কিন্তু সরকারের সেই সদিচ্ছা নেই। কারণ, তাদের লোকজনই এর সঙ্গে জড়িত। সরকার যদি বঙ্গবন্ধুর খুনিকে আইনি প্রক্রিয়ায় ফেরত আনতে পারে, সন্ত্রাসীদের ফেরত আনতে পারে তাহলে পাচার হওয়া টাকাও ফেরত আনা অসম্ভব হবে না। এখন সরকারের মন্ত্রী-এমপি, আমলা নেতারা পাচার ও দখল উৎসবে মেতেছেন।

মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, দেশের অবস্থা এখন ভালো নয়। সেটা রাজনীতি হোক অর্থনীতি বা অন্য যাই হোক। সরকার গণতন্ত্র হত্যা করেছে এই বলে যে, তারা অর্থনীতিতে মানুষকে সুখ দেবে। তারা গণতন্ত্রের বিকল্প হিসেবে উন্নয়নের অর্থনীতিকে বেছে নিয়েছে। করোনাভাইরাস আসার আগে আমাদের অর্থনীতির সব সূচকই নিম্নগামী ছিল। কভিড-১৯ আসাতে সেটা ঢেকে গেছে। কভিডের শুরুতে সরকার এমন একটা ভাব নেয়, সবাইকে প্রণোদনা দিয়ে অর্থনীতি তারা চাঙ্গা করে ফেলবে। কিন্তু এখন রিপোর্ট আসছে, হতদরিদ্রদের বড় অংশই প্রণোদনা পায়নি। দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে গেছে দেড় কোটি লোক। প্রায় ৩ কোটি ৬০ লাখ লোক দারিদ্রসীমার নিচে অবস্থান করছে। সরকার উন্নয়ন মানেই জিডিপিকে বোঝায়। জনগণের সামগ্রিক কল্যাণটাকে সামনে আনা হয় না।

তিনি বলেন, বিশ্বে এখন কভিডের দ্বিতীয় ওয়েভ চলছে। সরকার এ নিয়ে হৈচৈ করছে। টিআইবি ও সিপিডির মতো প্রতিষ্ঠান বলছে, কভিড সম্পর্কে যেসব তথ্য সরকার দিয়েছে তার মধ্যে মিথ্যা তথ্য আছে। এখন সারা বিশ্বই ভ্যাকসিনের জন্য অপেক্ষা করছে। সরকার বলছে, ফেব্রুয়ারি-মার্চের মধ্যে ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে। ভ্যাকসিন বণ্টন নিয়ে সরকারের পলিসি জানা যায়নি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, যারা হেলথ সেক্টরে কাজ করছে, তাদের প্রাধান্য দিতে হবে। আমি শঙ্কিত, যেভাবে সরকার ভোট ডাকাতি ও জবরদখল করে ক্ষমতায় আছে তাতে তারা ভ্যাকসিন নিয়ে মিথ্যাচার করবে, লুটপাট করবে। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের এই শীর্ষস্থানীয় নেতা বলেন, করোনার ত্রাণও তারা চুরি করেছে। ভ্যাকসিন বিতরণেও এ ধরনের দুর্নীতির আশঙ্কা করছি। সরকারের কাছে বিশেষভাবে আবেদন করতে চাই, ভ্যাকসিন নিয়ে যেন কোনো দুর্নীতির ঘটনা না ঘটে। এটা জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে সম্পর্কিত। ৩ কোটি ভ্যাকসিন বিনামূল্যে দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। দেড় কোটি মানুষ দুই ডোজ করে এটা ব্যবহার করবে। এটা ভালো উদ্যোগ। দেড় কোটি মানুষ যদি সরকারি দলের নিজের লোকজনই হয়ে যায়, তাহলে দেশের সর্বনাশ হয়ে যাবে। আমি মনে করি, যারা করোনার সম্মুখযুদ্ধে কাজ করছে, তাদেরই আগে ভ্যাকসিন দিতে হবে। এই জায়গায় সরকার দলনিরপেক্ষ থাকবে-এটা আমি প্রত্যাশা করি। ডাকসুর সাবেক এই ভিপি বলেন, সরকারের গণতন্ত্রে ফিরে যাওয়ার কোনো প্রবণতা লক্ষ্য করছি না। দেশের বেশির ভাগ মানুষই মনে করে, দেশে গণতন্ত্র নেই, কথা বলার অধিকার নেই, বাক-স্বাধীনতা নেই। সবাই চায়, একটি নিরপেক্ষ ভোট। সরকারের পদত্যাগ চায়, নতুন নির্বাচন চায়। কিন্তু সরকার কোনো তোয়াক্কা করছে না। দেশের স্বাস্থ্য খাত ভঙ্গুর। সরকারের কূটনৈতিক পলিসি বলতে কিছু নেই। রোহিঙ্গা ইস্যুতেও সরকার কিছু করতে পারছে না। ভোট নিয়ে তাদের কোনো সদিচ্ছা নেই। এভাবেই তারা টিকে থাকতে চায়। আমার মনে হয়, অদূর ভবিষ্যতে সরকার চাইলেও আর গায়ের জোরে ভোট ডাকাতি করতে পারবে না। কারণ, মানুষের মধ্যে এখন ক্রমেই নির্যাতনবিরোধী প্রতিরোধ গড়ে উঠেছে। সরকারের বিরুদ্ধে মানুষ প্রতিবাদ করছে, মিছিল করছে। কিন্তু সরকার যদি গণতন্ত্রের পথে না হাঁটে, তাহলে দেশ নৈরাজ্যের দিকে চলে যাবে। এটা একটা ভয়ের কারণ।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা