শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

শীত আসতেই সংকট শুরু

করোনার সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার ঊর্ধ্বমুখী, আইসিইউ ফাঁকা নেই সরকারি হাসপাতালে
মাহমুদ আজহার ও জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
শীত আসতেই সংকট শুরু

শীতের শুরুতেই করোনা হাসপাতালে আবারও রোগীদের ভিড় বাড়ছে। করোনার উপসর্গ নিয়ে যেমন রোগী আসছে, তেমনই হাসপাতালে আক্রান্ত রোগীও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। করোনাভাইরাস সংক্রমণ বৃদ্ধির পাশাপাশি মৃত্যুর হারও ঊর্ধ্বমুখী। এ নিয়ে হিমশিম খাচ্ছে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালগুলো। তবে সরকারি হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের (আইসিইউ) সংকট দেখা দিয়েছে। কোনো হাসপাতালেই ফাঁকা নেই আইসিইউ। সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় বন্ধ হওয়া অস্থায়ী করোনা হাসপাতালগুলো আবারও চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। জটিল রোগীদের জন্য আইসিইউ শয্যা বাড়াতে সরকার চেষ্টা করছে। এদিকে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে করোনা রোগীর পাশাপাশি অন্য রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। হাঁচি, সর্দি-কাশিসহ শিশু ও বৃদ্ধ রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে।

স্বাস্থ্য অধিদফতরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২২ সেপ্টেম্বর দেশে করোনা রোগীদের জন্য নির্ধারিত শয্যা ছিল ১৩ হাজার ৬১৮টি। হাসপাতালে রোগী ভর্তি ছিলেন ২ হাজার ৮১৯ জন। ফাঁকা  ছিল ১০ হাজার ৭৭৯টি শয্যা। করোনা রোগীদের নির্ধারিত আইসিইউ ছিল ৫৩২টি, ফাঁকা ছিল ২৩৪টি। ২৩ সেপ্টেম্বর হাসপাতালে রোগী ভর্তি ছিল ২ হাজার ৮৪৪ জন, শয্যা ফাঁকা ছিল ১০ হাজার ৭৭৪টি। ২৪ সেপ্টেম্বর হাসপাতালে রোগী ভর্তি ছিল ২ হাজার ৬৬৮ জন, শয্যা ফাঁকা ছিল ১০ হাজার ৯৫০টি। আইসিইউতে রোগী ভর্তি ছিল ২৮৪ জন, ফাঁকা ছিল ২৪৮টি আইসিইউ শয্যা। ২৫ সেপ্টেম্বর রোগী ভর্তি ছিল ২ হাজার ৭৬২ জন, শয্যা ফাঁকা ছিল ১০ হাজার ৮৫৬টি। আইসিইউতে রোগী ভর্তি ছিল ২৬০ জন, শয্যা ফাঁকা ছিল ২৭২টি।

জানা যায়, ২ ডিসেম্বর কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালের ১৬৯টি শয্যার মধ্যে রোগী ভর্তি ছিল ৭৬টি। ১৬টি আইসিইউয়ের মধ্যে ফাঁকা ছিল ৪টি। কুর্মিটোলা হাসপাতালে কোনো আইসিইউ শয্যা ফাঁকা নেই। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২৪টি আইসিইউর মধ্যে ৩টি ফাঁকা ছিল। মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কোনো আইসিইউ শয্যা ফাঁকা ছিল না, রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে ১৫টি আইসিইউ শয্যার মধ্যে ৪টি ফাঁকা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) কোনো আইসিইউ ফাঁকা নেই। শেখ রাসেল গ্যাসট্রোলিভার হাসপাতালে ১৬টি আইসিইউ শয্যার মধ্যে ৬টি ফাঁকা ছিল। ৩ ডিসেম্বর কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে কোনো আইসিইউ ফাঁকা ছিল না। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২টি আইসিইউ শয্যা ফাঁকা ছিল, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কোনো আইসিইউ শয্যা ফাঁকা ছিল না। রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে ৪টি ফাঁকা ছিল, বিএসএমএমইউতে কোনো আইসিইউ শয্যা ফাঁকা নেই। শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালে ৫টি আইসিইউ শয্যা ফাঁকা ছিল। প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও ইউজিসি অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘শীতে ঝুঁকি আছে। সবচেয়ে বেশি ঝুঁকি, মানুষ স্বাস্থ্যবিধি মানছে না। এ জন্য আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার বাড়ছে। বারবার বলা সত্ত্বেও মানুষ মাস্ক পরছে না। চারপাশে এত লোকজনের ভিড়, সমাগম। মানুষ জীবন-জীবিকার জন্য বাইরে যাচ্ছে। এ কারণেই করোনা সংক্রমণ বাড়ছে। শীতে কিছুটা বাড়বে। কিন্তু মূল সমস্যা হচ্ছে, আমরা স্বাস্থ্যবিধি মানছি না। আমাদের উদাসীন ও খামখেয়ালি ভাব দূর করতে হবে। করোনার বিরুদ্ধে আমাদের প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। এ পরিস্থিতিতে বন্ধ হওয়া করোনা হাসপাতালগুলো আবার চালু হতে পারে। কিন্তু যতই হাসপাতাল বা আইসিইউ বানানো হোক না কেন আমরা স্বাস্থ্য সচেতন না হলে সংক্রমণ ও মৃত্যু ঠেকাতে পারব না। স্বাস্থ্য বিধি আমাদের মানতেই হবে।’ স্বাস্থ্য অধিদফতরের মুখপাত্র ও পরিচালক (এমআইএস) হাবিবুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘করোনা রোগী বাড়লে বন্ধ করে দেওয়া হাসপাতালগুলো আবার খুলে দেওয়া হবে। সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে।’

সংক্রমণ হার ঊর্ধ্বমুখী, বাড়ছে লাশের সারি : স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, গত ২০ অক্টোবর নমুনা টেস্ট হয়েছিল ১৩ হাজার ৬১১টি, করোনা শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৩৮০ জনের। সংক্রমণ হার ছিল ১০ দশমিক ১৪। ২৪ অক্টোবর নমুনা টেস্ট হয়েছিল ১০ হাজার ৯৯৮টি, করোনা শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৯৪ জনের। সর্বনিম্ন সংক্রমণ হার ছিল ৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ। নভেম্বর মাসের শুরু থেকেই বাড়তে থাকে করোনার সংক্রমণ। ৮ নভেম্বর নমুনা টেস্ট হয়েছিল ১২ হাজার ৭৬০টি, করোনা শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৪৭৪ জনের। সংক্রমণ হার ছিল ১১ দশমিক ৫৫। ৯ নভেম্বর নমুনা টেস্ট হয়েছিল ১৪ হাজার ৪২টি, করোনা শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৬৮৩ জনের। সংক্রমণ হার ছিল ১১ দশমিক ৯৯।

১০ নভেম্বর নমুনা টেস্ট হয়েছিল ১৩ হাজার ৫২০টি, করোনা শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৬৮৩ জনের। সংক্রমণ হার ছিল ১২ দশমিক ৫৭। ২ ডিসেম্বর করোনা টেস্ট হয়েছে ১৫ হাজার। করোনা শনাক্ত হয়েছে ২ হাজার ১৯৮ জনের, মারা গেছেন ৩৮ জন। সংক্রমণ হার ছিল ১৩ দশমিক ৭৬। ৩ ডিসেম্বর করোনা পরীক্ষা হয়েছে ১৬ হাজার ৮০৭ জনের, আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ৩১৬ জন, মারা গেছেন ৩৫ জন। সংক্রমণ হার ছিল ১৩ দশমিক ৭৮।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপপরিচালক ডা. মুখলেসুজ্জামান হিরো বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ অনেক আগেই শুরু হয়ে গেছে। আমরা আগেই বলেছি, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিকল্প কিছু নেই। যেহেতু এখনো আমরা ভ্যাকসিন বা টিকা পাইনি, তাই মাস্ক পরাসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে আইসিইউ সংকট থাকলে সেখানে দ্রুত আইসিইউ বাড়াতে হবে। বন্ধ হওয়া করোনা হাসপাতালগুলো আবারও চালু করতে হবে। করোনা শুরু হওয়ার পর স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট সবাই যেমন সচেতন ছিলেন, এখনো সেই সচেতনতা বাড়াতে হবে। সবাইকে বাধ্যতামূলকভাবে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে।’

বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগও : শীত আসার শুরুতেই শিশু ও বৃদ্ধদের ঠান্ডাজনিত রোগের প্রকোপও বেড়েছে। গত দুই সপ্তাহে জ্বর, নিউমোনিয়া, ডায়রিয়াসহ শ্বাসতন্ত্রের বিভিন্ন সমস্যায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও ঢাকা শিশু হাসপাতালে বেড়েছে রোগী ভর্তির সংখ্যা। এ অবস্থায় ঋতু পরিবর্তনের সময়টাতে শিশুদের বাড়তি যত্ন এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়ার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের। তারা বলছেন, ঋতু পরিবর্তনের এই সময়টা ঝুঁকি আছে শিশুদের নিয়ে। ঢাকা শিশু হাসপাতালে অন্য সময় প্রতিদিন রোগী আসত ১ থেকে ১৫০। গত দুই সপ্তাহে সেই সংখ্যা বেড়ে ৪ থেকে ৫০০-তে দাঁড়াচ্ছে। ৬৬৪টি শয্যার মধ্যে ৫৫০-এর বেশি শয্যায় রোগী ভর্তি আছে। নিউমোনিয়া, অ্যাজমা, শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়াসহ শ্বাসতন্ত্রের বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। ঢাকা শিশু হাসপাতালের উপপরিচালক প্রবীর কুমার সরকার বলেন, ‘১৫-২০ দিন ধরে আমাদের এখানে প্রতিদিনই ১০% করে বাড়ছে শিশু রোগীর সংখ্যা। শিশুরা অবশ্যই তার মায়ের কোলে থাকবে, স্কিন টাচে থাকবে। তারপর শিশুর ফিডিংয়ের দিকে নজর রাখতে হবে। সে যাতে শীতে আক্রান্ত না হয় সেজন্য তাকে গরম রাখতে হবে। মাকে তার ত্বকের যত্ন নিতে হবে। ন্যাপিটা সময়মতো পরিবর্তন করতে হবে, সর্বোপরি ব্রেস্ট ফিডিং এবং রোদের তাপের বিষয়টিও এখানে মাথায় রাখতে হবে।’

গাজীপুর প্রতিনিধি জানান, করোনার কারণে শুরু থেকে গাজীপুরের মানুষের স্বাস্থ্যসেবা চ্যালেঞ্জের মুখে ছিল। শিল্প সমৃদ্ধ এ জেলায় বর্তমানে স্বাস্থ্যসেবা অনেকটা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে এসেছে। তবে করোনার কারণে জেলার হাসপাতালগুলোতে এখনো রোগীর সংখ্যা আগের চেয়ে কম। জেলার স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে, শুরু থেকে করোনা মোকাবিলায় গাজীপুরের সরকারি এবং বেসরকারি হাসপাতালে ফার্স্ট ওয়েভে যে ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল, দ্বিতীয় ওয়েভেও সেই ব্যবস্থাগুলোই কার্যকর রাখা হয়েছে।

গাজীপুর জেলায় বসবাসকারী প্রায় ৪০ লাখ মানুষের জন্য শহরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও টঙ্গীর শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতাল ছাড়াও কাপাসিয়া, শ্রীপুর, কালিয়াকৈর, কালীগঞ্জে চারটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ১৬টি ইউনিয়ন সাব-সেন্টার রয়েছে। কোনো কোনো উপজেলা হাসপাতালে শয্যা সংখ্যা বাড়ানোর প্রশাসনিক অনুমতি পেলেও জনবল বৃদ্ধি করা হয়নি। সব উপজেলা হাসপাতালে জনবল কাঠামো নতুনভাবে ঠিক করার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ কাজ করছে। সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্র জানায়, করোনা রোগীদের চিকিৎসায় জেলার ৫টি উপজেলায় ৫টিসহ মোট ৯টি স্থান থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়। তাছাড়া মুমূর্ষু রোগীদের নমুনা সংগ্রহের জন্য একটি মোবাইল টিম কাজ করছে। গাজীপুরে বুধবার পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৬ হাজার ৪২৯ জন। সুস্থ হয়েছেন ৫ হাজার ৫২৪ জন। করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৮৭ জন। ৪৯ হাজার ৪০৭ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, জনবল সংকটেও বিরামহীনভাবে চলছে করোনা চিকিৎসা। প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধার কারণে জেলার ১৩টি উপজেলা ছাড়াও অন্য জেলা থেকেও করোনা চিকিৎসার জন্য অনেকেই এখানে আসছেন। কিশোরগঞ্জ শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গত ১৪ এপ্রিল থেকে করোনা রোগীদের চিকিৎসা শুরু হয়। এ হাসপাতালটিতে করোনা চিকিৎসায় প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সরঞ্জামসহ সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে বলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন। ৫০০ শয্যার হাসপাতালটির ১২০টি শয্যা রাখা হয়েছে করোনা রোগীদের জন্য। প্রতিদিন গড়ে ২৫-৩০ জন করোনা রোগী ভর্তি থাকছে। হাসপাতাল সূত্রে আরও জানা গেছে, ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তিকৃত রোগীর সংখ্যা ১০২৮ জন। এর মধ্যে করোনা আক্রান্ত রোগী ৪৪৭ জন। করোনা সন্দেহে (সাসপেক্টেড) ভর্তির সংখ্যা ৫৮০ জন। এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত হয়ে এ হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেছেন ২৮ জন। পুরো জেলায় করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন ৫৮ জন।

রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানান, করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলার জন্য রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে আলাদা প্রস্তুতি নেই। রাজবাড়ী সদর হাসপাতালের অভ্যন্তরে আলাদা ভবনে ২০ শয্যার একটি করোনা ইউনিটে করোনায় আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় আলাদা কোনো প্রস্তুতি গ্রহণ করেনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। ২০ শয্যার এই ইউনিটে বেড থাকলেও নেই ভেন্টিলেটর সুবিধা। অক্সিজেন সরবরাহের ব্যবস্থা পর্যাপ্ত নয়। একসঙ্গে চারজন রোগীর অক্সিজেন দেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে এই ইউনিটিতে। জেলার ১৫ লাখ মানুষের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ২০০৮ সালে সদর হাসপাতালটিকে ৫০ শয্যা থেকে ১০০ শয্যায় উন্নীত করা হলে বর্তমানে রয়েছে নানা সংকট। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, হাসপাতালের নতুন ভবন নির্মাণ কাজ চলছে। হাসপাতালের বিভিন্ন স্থানে ময়লার ভাগাড়। ড্রেনেজ ব্যবস্থা বন্ধ রয়েছে। করোনা ইউনিটের এক রোগী হাসপাতাল ভবনের বাইরে ঘোরাফেরা করছেন। রাজবাড়ীতে কোনো পিসিআর ল্যাব নেই। সদর হাসপাতালে ২২৬টি পদের মধ্যে ৭২টি পদ শূন্য রয়েছে। বিপুল সংখ্যক শূন্য পদ থাকায় হাসপাতাল পরিচালনার ক্ষেত্রে হিমসিম খেতে হচ্ছে কর্তৃপক্ষকে। ময়মনসিংহ প্রতিনিধি জানান, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনাভাইরাস শনাক্তের জন্য দুটি ল্যাবে তিনটি পিসিআর মেশিন রয়েছে। এতে প্রতিদিন ১২ শিফটে দুই হাজার ৩২৮টি নমুনা পরীক্ষা করা সম্ভব। কিন্তু দেশজুড়ে কভিড পরিস্থিতির অবনতি হলেও ময়মনসিংহে নমুনা দেওয়ায় আগ্রহ কম সাধারণ মানুষের। সিভিল সার্জন এ বি এম মশিউল আলম বলেন, ময়মনসিংহ বিভাগের জামালপুর, শেরপুর ও নেত্রকোনা থেকে বৃহস্পতিবার ১৪৮টি নমুনা আসে। এর মধ্যে ১০৮টি নমুনাই ময়মনসিংহের। এর কারণ নমুনা দেওয়ায় মানুষের অনাগ্রহ।

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১০টি আইসিইউ, ৪০টি কেবিন ও ১০০টি শয্যা রয়েছে। রয়েছে সেন্ট্রাল অক্সিজেন সংযোগ ব্যবস্থা। হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, ১০টি আইসিইউর শুধু একটিতে একজন চিকিৎসাধীন আছেন। আর সাধারণ ওয়ার্ডে বর্তমানে রোগীর সংখ্যা ২৬ জন। নগরীর এস কে হাসপাতালে ৭০টি সাধারণ ওয়ার্ড ও সাতটি আইসিইউ থাকলেও বর্তমানে কোনো রোগী নেই। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. লক্ষ্মী নারায়ণ জানান, প্রতিদিন ২২ জন চিকিৎসক ও ৩০ জন নার্স কভিড হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়োজিত থাকেন।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ
বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ

নগর জীবন