শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

শীত আসতেই সংকট শুরু

করোনার সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার ঊর্ধ্বমুখী, আইসিইউ ফাঁকা নেই সরকারি হাসপাতালে
মাহমুদ আজহার ও জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
শীত আসতেই সংকট শুরু

শীতের শুরুতেই করোনা হাসপাতালে আবারও রোগীদের ভিড় বাড়ছে। করোনার উপসর্গ নিয়ে যেমন রোগী আসছে, তেমনই হাসপাতালে আক্রান্ত রোগীও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। করোনাভাইরাস সংক্রমণ বৃদ্ধির পাশাপাশি মৃত্যুর হারও ঊর্ধ্বমুখী। এ নিয়ে হিমশিম খাচ্ছে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালগুলো। তবে সরকারি হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের (আইসিইউ) সংকট দেখা দিয়েছে। কোনো হাসপাতালেই ফাঁকা নেই আইসিইউ। সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় বন্ধ হওয়া অস্থায়ী করোনা হাসপাতালগুলো আবারও চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। জটিল রোগীদের জন্য আইসিইউ শয্যা বাড়াতে সরকার চেষ্টা করছে। এদিকে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে করোনা রোগীর পাশাপাশি অন্য রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। হাঁচি, সর্দি-কাশিসহ শিশু ও বৃদ্ধ রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে।

স্বাস্থ্য অধিদফতরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২২ সেপ্টেম্বর দেশে করোনা রোগীদের জন্য নির্ধারিত শয্যা ছিল ১৩ হাজার ৬১৮টি। হাসপাতালে রোগী ভর্তি ছিলেন ২ হাজার ৮১৯ জন। ফাঁকা  ছিল ১০ হাজার ৭৭৯টি শয্যা। করোনা রোগীদের নির্ধারিত আইসিইউ ছিল ৫৩২টি, ফাঁকা ছিল ২৩৪টি। ২৩ সেপ্টেম্বর হাসপাতালে রোগী ভর্তি ছিল ২ হাজার ৮৪৪ জন, শয্যা ফাঁকা ছিল ১০ হাজার ৭৭৪টি। ২৪ সেপ্টেম্বর হাসপাতালে রোগী ভর্তি ছিল ২ হাজার ৬৬৮ জন, শয্যা ফাঁকা ছিল ১০ হাজার ৯৫০টি। আইসিইউতে রোগী ভর্তি ছিল ২৮৪ জন, ফাঁকা ছিল ২৪৮টি আইসিইউ শয্যা। ২৫ সেপ্টেম্বর রোগী ভর্তি ছিল ২ হাজার ৭৬২ জন, শয্যা ফাঁকা ছিল ১০ হাজার ৮৫৬টি। আইসিইউতে রোগী ভর্তি ছিল ২৬০ জন, শয্যা ফাঁকা ছিল ২৭২টি।

জানা যায়, ২ ডিসেম্বর কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালের ১৬৯টি শয্যার মধ্যে রোগী ভর্তি ছিল ৭৬টি। ১৬টি আইসিইউয়ের মধ্যে ফাঁকা ছিল ৪টি। কুর্মিটোলা হাসপাতালে কোনো আইসিইউ শয্যা ফাঁকা নেই। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২৪টি আইসিইউর মধ্যে ৩টি ফাঁকা ছিল। মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কোনো আইসিইউ শয্যা ফাঁকা ছিল না, রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে ১৫টি আইসিইউ শয্যার মধ্যে ৪টি ফাঁকা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) কোনো আইসিইউ ফাঁকা নেই। শেখ রাসেল গ্যাসট্রোলিভার হাসপাতালে ১৬টি আইসিইউ শয্যার মধ্যে ৬টি ফাঁকা ছিল। ৩ ডিসেম্বর কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে কোনো আইসিইউ ফাঁকা ছিল না। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২টি আইসিইউ শয্যা ফাঁকা ছিল, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কোনো আইসিইউ শয্যা ফাঁকা ছিল না। রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে ৪টি ফাঁকা ছিল, বিএসএমএমইউতে কোনো আইসিইউ শয্যা ফাঁকা নেই। শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালে ৫টি আইসিইউ শয্যা ফাঁকা ছিল। প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও ইউজিসি অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘শীতে ঝুঁকি আছে। সবচেয়ে বেশি ঝুঁকি, মানুষ স্বাস্থ্যবিধি মানছে না। এ জন্য আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার বাড়ছে। বারবার বলা সত্ত্বেও মানুষ মাস্ক পরছে না। চারপাশে এত লোকজনের ভিড়, সমাগম। মানুষ জীবন-জীবিকার জন্য বাইরে যাচ্ছে। এ কারণেই করোনা সংক্রমণ বাড়ছে। শীতে কিছুটা বাড়বে। কিন্তু মূল সমস্যা হচ্ছে, আমরা স্বাস্থ্যবিধি মানছি না। আমাদের উদাসীন ও খামখেয়ালি ভাব দূর করতে হবে। করোনার বিরুদ্ধে আমাদের প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। এ পরিস্থিতিতে বন্ধ হওয়া করোনা হাসপাতালগুলো আবার চালু হতে পারে। কিন্তু যতই হাসপাতাল বা আইসিইউ বানানো হোক না কেন আমরা স্বাস্থ্য সচেতন না হলে সংক্রমণ ও মৃত্যু ঠেকাতে পারব না। স্বাস্থ্য বিধি আমাদের মানতেই হবে।’ স্বাস্থ্য অধিদফতরের মুখপাত্র ও পরিচালক (এমআইএস) হাবিবুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘করোনা রোগী বাড়লে বন্ধ করে দেওয়া হাসপাতালগুলো আবার খুলে দেওয়া হবে। সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে।’

সংক্রমণ হার ঊর্ধ্বমুখী, বাড়ছে লাশের সারি : স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, গত ২০ অক্টোবর নমুনা টেস্ট হয়েছিল ১৩ হাজার ৬১১টি, করোনা শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৩৮০ জনের। সংক্রমণ হার ছিল ১০ দশমিক ১৪। ২৪ অক্টোবর নমুনা টেস্ট হয়েছিল ১০ হাজার ৯৯৮টি, করোনা শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৯৪ জনের। সর্বনিম্ন সংক্রমণ হার ছিল ৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ। নভেম্বর মাসের শুরু থেকেই বাড়তে থাকে করোনার সংক্রমণ। ৮ নভেম্বর নমুনা টেস্ট হয়েছিল ১২ হাজার ৭৬০টি, করোনা শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৪৭৪ জনের। সংক্রমণ হার ছিল ১১ দশমিক ৫৫। ৯ নভেম্বর নমুনা টেস্ট হয়েছিল ১৪ হাজার ৪২টি, করোনা শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৬৮৩ জনের। সংক্রমণ হার ছিল ১১ দশমিক ৯৯।

১০ নভেম্বর নমুনা টেস্ট হয়েছিল ১৩ হাজার ৫২০টি, করোনা শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৬৮৩ জনের। সংক্রমণ হার ছিল ১২ দশমিক ৫৭। ২ ডিসেম্বর করোনা টেস্ট হয়েছে ১৫ হাজার। করোনা শনাক্ত হয়েছে ২ হাজার ১৯৮ জনের, মারা গেছেন ৩৮ জন। সংক্রমণ হার ছিল ১৩ দশমিক ৭৬। ৩ ডিসেম্বর করোনা পরীক্ষা হয়েছে ১৬ হাজার ৮০৭ জনের, আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ৩১৬ জন, মারা গেছেন ৩৫ জন। সংক্রমণ হার ছিল ১৩ দশমিক ৭৮।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপপরিচালক ডা. মুখলেসুজ্জামান হিরো বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ অনেক আগেই শুরু হয়ে গেছে। আমরা আগেই বলেছি, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিকল্প কিছু নেই। যেহেতু এখনো আমরা ভ্যাকসিন বা টিকা পাইনি, তাই মাস্ক পরাসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে আইসিইউ সংকট থাকলে সেখানে দ্রুত আইসিইউ বাড়াতে হবে। বন্ধ হওয়া করোনা হাসপাতালগুলো আবারও চালু করতে হবে। করোনা শুরু হওয়ার পর স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট সবাই যেমন সচেতন ছিলেন, এখনো সেই সচেতনতা বাড়াতে হবে। সবাইকে বাধ্যতামূলকভাবে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে।’

বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগও : শীত আসার শুরুতেই শিশু ও বৃদ্ধদের ঠান্ডাজনিত রোগের প্রকোপও বেড়েছে। গত দুই সপ্তাহে জ্বর, নিউমোনিয়া, ডায়রিয়াসহ শ্বাসতন্ত্রের বিভিন্ন সমস্যায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও ঢাকা শিশু হাসপাতালে বেড়েছে রোগী ভর্তির সংখ্যা। এ অবস্থায় ঋতু পরিবর্তনের সময়টাতে শিশুদের বাড়তি যত্ন এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়ার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের। তারা বলছেন, ঋতু পরিবর্তনের এই সময়টা ঝুঁকি আছে শিশুদের নিয়ে। ঢাকা শিশু হাসপাতালে অন্য সময় প্রতিদিন রোগী আসত ১ থেকে ১৫০। গত দুই সপ্তাহে সেই সংখ্যা বেড়ে ৪ থেকে ৫০০-তে দাঁড়াচ্ছে। ৬৬৪টি শয্যার মধ্যে ৫৫০-এর বেশি শয্যায় রোগী ভর্তি আছে। নিউমোনিয়া, অ্যাজমা, শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়াসহ শ্বাসতন্ত্রের বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। ঢাকা শিশু হাসপাতালের উপপরিচালক প্রবীর কুমার সরকার বলেন, ‘১৫-২০ দিন ধরে আমাদের এখানে প্রতিদিনই ১০% করে বাড়ছে শিশু রোগীর সংখ্যা। শিশুরা অবশ্যই তার মায়ের কোলে থাকবে, স্কিন টাচে থাকবে। তারপর শিশুর ফিডিংয়ের দিকে নজর রাখতে হবে। সে যাতে শীতে আক্রান্ত না হয় সেজন্য তাকে গরম রাখতে হবে। মাকে তার ত্বকের যত্ন নিতে হবে। ন্যাপিটা সময়মতো পরিবর্তন করতে হবে, সর্বোপরি ব্রেস্ট ফিডিং এবং রোদের তাপের বিষয়টিও এখানে মাথায় রাখতে হবে।’

গাজীপুর প্রতিনিধি জানান, করোনার কারণে শুরু থেকে গাজীপুরের মানুষের স্বাস্থ্যসেবা চ্যালেঞ্জের মুখে ছিল। শিল্প সমৃদ্ধ এ জেলায় বর্তমানে স্বাস্থ্যসেবা অনেকটা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে এসেছে। তবে করোনার কারণে জেলার হাসপাতালগুলোতে এখনো রোগীর সংখ্যা আগের চেয়ে কম। জেলার স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে, শুরু থেকে করোনা মোকাবিলায় গাজীপুরের সরকারি এবং বেসরকারি হাসপাতালে ফার্স্ট ওয়েভে যে ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল, দ্বিতীয় ওয়েভেও সেই ব্যবস্থাগুলোই কার্যকর রাখা হয়েছে।

গাজীপুর জেলায় বসবাসকারী প্রায় ৪০ লাখ মানুষের জন্য শহরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও টঙ্গীর শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতাল ছাড়াও কাপাসিয়া, শ্রীপুর, কালিয়াকৈর, কালীগঞ্জে চারটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ১৬টি ইউনিয়ন সাব-সেন্টার রয়েছে। কোনো কোনো উপজেলা হাসপাতালে শয্যা সংখ্যা বাড়ানোর প্রশাসনিক অনুমতি পেলেও জনবল বৃদ্ধি করা হয়নি। সব উপজেলা হাসপাতালে জনবল কাঠামো নতুনভাবে ঠিক করার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ কাজ করছে। সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্র জানায়, করোনা রোগীদের চিকিৎসায় জেলার ৫টি উপজেলায় ৫টিসহ মোট ৯টি স্থান থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়। তাছাড়া মুমূর্ষু রোগীদের নমুনা সংগ্রহের জন্য একটি মোবাইল টিম কাজ করছে। গাজীপুরে বুধবার পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৬ হাজার ৪২৯ জন। সুস্থ হয়েছেন ৫ হাজার ৫২৪ জন। করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৮৭ জন। ৪৯ হাজার ৪০৭ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, জনবল সংকটেও বিরামহীনভাবে চলছে করোনা চিকিৎসা। প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধার কারণে জেলার ১৩টি উপজেলা ছাড়াও অন্য জেলা থেকেও করোনা চিকিৎসার জন্য অনেকেই এখানে আসছেন। কিশোরগঞ্জ শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গত ১৪ এপ্রিল থেকে করোনা রোগীদের চিকিৎসা শুরু হয়। এ হাসপাতালটিতে করোনা চিকিৎসায় প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সরঞ্জামসহ সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে বলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন। ৫০০ শয্যার হাসপাতালটির ১২০টি শয্যা রাখা হয়েছে করোনা রোগীদের জন্য। প্রতিদিন গড়ে ২৫-৩০ জন করোনা রোগী ভর্তি থাকছে। হাসপাতাল সূত্রে আরও জানা গেছে, ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তিকৃত রোগীর সংখ্যা ১০২৮ জন। এর মধ্যে করোনা আক্রান্ত রোগী ৪৪৭ জন। করোনা সন্দেহে (সাসপেক্টেড) ভর্তির সংখ্যা ৫৮০ জন। এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত হয়ে এ হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেছেন ২৮ জন। পুরো জেলায় করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন ৫৮ জন।

রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানান, করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলার জন্য রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে আলাদা প্রস্তুতি নেই। রাজবাড়ী সদর হাসপাতালের অভ্যন্তরে আলাদা ভবনে ২০ শয্যার একটি করোনা ইউনিটে করোনায় আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় আলাদা কোনো প্রস্তুতি গ্রহণ করেনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। ২০ শয্যার এই ইউনিটে বেড থাকলেও নেই ভেন্টিলেটর সুবিধা। অক্সিজেন সরবরাহের ব্যবস্থা পর্যাপ্ত নয়। একসঙ্গে চারজন রোগীর অক্সিজেন দেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে এই ইউনিটিতে। জেলার ১৫ লাখ মানুষের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ২০০৮ সালে সদর হাসপাতালটিকে ৫০ শয্যা থেকে ১০০ শয্যায় উন্নীত করা হলে বর্তমানে রয়েছে নানা সংকট। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, হাসপাতালের নতুন ভবন নির্মাণ কাজ চলছে। হাসপাতালের বিভিন্ন স্থানে ময়লার ভাগাড়। ড্রেনেজ ব্যবস্থা বন্ধ রয়েছে। করোনা ইউনিটের এক রোগী হাসপাতাল ভবনের বাইরে ঘোরাফেরা করছেন। রাজবাড়ীতে কোনো পিসিআর ল্যাব নেই। সদর হাসপাতালে ২২৬টি পদের মধ্যে ৭২টি পদ শূন্য রয়েছে। বিপুল সংখ্যক শূন্য পদ থাকায় হাসপাতাল পরিচালনার ক্ষেত্রে হিমসিম খেতে হচ্ছে কর্তৃপক্ষকে। ময়মনসিংহ প্রতিনিধি জানান, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনাভাইরাস শনাক্তের জন্য দুটি ল্যাবে তিনটি পিসিআর মেশিন রয়েছে। এতে প্রতিদিন ১২ শিফটে দুই হাজার ৩২৮টি নমুনা পরীক্ষা করা সম্ভব। কিন্তু দেশজুড়ে কভিড পরিস্থিতির অবনতি হলেও ময়মনসিংহে নমুনা দেওয়ায় আগ্রহ কম সাধারণ মানুষের। সিভিল সার্জন এ বি এম মশিউল আলম বলেন, ময়মনসিংহ বিভাগের জামালপুর, শেরপুর ও নেত্রকোনা থেকে বৃহস্পতিবার ১৪৮টি নমুনা আসে। এর মধ্যে ১০৮টি নমুনাই ময়মনসিংহের। এর কারণ নমুনা দেওয়ায় মানুষের অনাগ্রহ।

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১০টি আইসিইউ, ৪০টি কেবিন ও ১০০টি শয্যা রয়েছে। রয়েছে সেন্ট্রাল অক্সিজেন সংযোগ ব্যবস্থা। হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, ১০টি আইসিইউর শুধু একটিতে একজন চিকিৎসাধীন আছেন। আর সাধারণ ওয়ার্ডে বর্তমানে রোগীর সংখ্যা ২৬ জন। নগরীর এস কে হাসপাতালে ৭০টি সাধারণ ওয়ার্ড ও সাতটি আইসিইউ থাকলেও বর্তমানে কোনো রোগী নেই। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. লক্ষ্মী নারায়ণ জানান, প্রতিদিন ২২ জন চিকিৎসক ও ৩০ জন নার্স কভিড হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়োজিত থাকেন।

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা