শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

শীত আসতেই সংকট শুরু

করোনার সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার ঊর্ধ্বমুখী, আইসিইউ ফাঁকা নেই সরকারি হাসপাতালে
মাহমুদ আজহার ও জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
শীত আসতেই সংকট শুরু

শীতের শুরুতেই করোনা হাসপাতালে আবারও রোগীদের ভিড় বাড়ছে। করোনার উপসর্গ নিয়ে যেমন রোগী আসছে, তেমনই হাসপাতালে আক্রান্ত রোগীও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। করোনাভাইরাস সংক্রমণ বৃদ্ধির পাশাপাশি মৃত্যুর হারও ঊর্ধ্বমুখী। এ নিয়ে হিমশিম খাচ্ছে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালগুলো। তবে সরকারি হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের (আইসিইউ) সংকট দেখা দিয়েছে। কোনো হাসপাতালেই ফাঁকা নেই আইসিইউ। সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় বন্ধ হওয়া অস্থায়ী করোনা হাসপাতালগুলো আবারও চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। জটিল রোগীদের জন্য আইসিইউ শয্যা বাড়াতে সরকার চেষ্টা করছে। এদিকে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে করোনা রোগীর পাশাপাশি অন্য রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। হাঁচি, সর্দি-কাশিসহ শিশু ও বৃদ্ধ রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে।

স্বাস্থ্য অধিদফতরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২২ সেপ্টেম্বর দেশে করোনা রোগীদের জন্য নির্ধারিত শয্যা ছিল ১৩ হাজার ৬১৮টি। হাসপাতালে রোগী ভর্তি ছিলেন ২ হাজার ৮১৯ জন। ফাঁকা  ছিল ১০ হাজার ৭৭৯টি শয্যা। করোনা রোগীদের নির্ধারিত আইসিইউ ছিল ৫৩২টি, ফাঁকা ছিল ২৩৪টি। ২৩ সেপ্টেম্বর হাসপাতালে রোগী ভর্তি ছিল ২ হাজার ৮৪৪ জন, শয্যা ফাঁকা ছিল ১০ হাজার ৭৭৪টি। ২৪ সেপ্টেম্বর হাসপাতালে রোগী ভর্তি ছিল ২ হাজার ৬৬৮ জন, শয্যা ফাঁকা ছিল ১০ হাজার ৯৫০টি। আইসিইউতে রোগী ভর্তি ছিল ২৮৪ জন, ফাঁকা ছিল ২৪৮টি আইসিইউ শয্যা। ২৫ সেপ্টেম্বর রোগী ভর্তি ছিল ২ হাজার ৭৬২ জন, শয্যা ফাঁকা ছিল ১০ হাজার ৮৫৬টি। আইসিইউতে রোগী ভর্তি ছিল ২৬০ জন, শয্যা ফাঁকা ছিল ২৭২টি।

জানা যায়, ২ ডিসেম্বর কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালের ১৬৯টি শয্যার মধ্যে রোগী ভর্তি ছিল ৭৬টি। ১৬টি আইসিইউয়ের মধ্যে ফাঁকা ছিল ৪টি। কুর্মিটোলা হাসপাতালে কোনো আইসিইউ শয্যা ফাঁকা নেই। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২৪টি আইসিইউর মধ্যে ৩টি ফাঁকা ছিল। মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কোনো আইসিইউ শয্যা ফাঁকা ছিল না, রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে ১৫টি আইসিইউ শয্যার মধ্যে ৪টি ফাঁকা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) কোনো আইসিইউ ফাঁকা নেই। শেখ রাসেল গ্যাসট্রোলিভার হাসপাতালে ১৬টি আইসিইউ শয্যার মধ্যে ৬টি ফাঁকা ছিল। ৩ ডিসেম্বর কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে কোনো আইসিইউ ফাঁকা ছিল না। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২টি আইসিইউ শয্যা ফাঁকা ছিল, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কোনো আইসিইউ শয্যা ফাঁকা ছিল না। রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে ৪টি ফাঁকা ছিল, বিএসএমএমইউতে কোনো আইসিইউ শয্যা ফাঁকা নেই। শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালে ৫টি আইসিইউ শয্যা ফাঁকা ছিল। প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও ইউজিসি অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘শীতে ঝুঁকি আছে। সবচেয়ে বেশি ঝুঁকি, মানুষ স্বাস্থ্যবিধি মানছে না। এ জন্য আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার বাড়ছে। বারবার বলা সত্ত্বেও মানুষ মাস্ক পরছে না। চারপাশে এত লোকজনের ভিড়, সমাগম। মানুষ জীবন-জীবিকার জন্য বাইরে যাচ্ছে। এ কারণেই করোনা সংক্রমণ বাড়ছে। শীতে কিছুটা বাড়বে। কিন্তু মূল সমস্যা হচ্ছে, আমরা স্বাস্থ্যবিধি মানছি না। আমাদের উদাসীন ও খামখেয়ালি ভাব দূর করতে হবে। করোনার বিরুদ্ধে আমাদের প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। এ পরিস্থিতিতে বন্ধ হওয়া করোনা হাসপাতালগুলো আবার চালু হতে পারে। কিন্তু যতই হাসপাতাল বা আইসিইউ বানানো হোক না কেন আমরা স্বাস্থ্য সচেতন না হলে সংক্রমণ ও মৃত্যু ঠেকাতে পারব না। স্বাস্থ্য বিধি আমাদের মানতেই হবে।’ স্বাস্থ্য অধিদফতরের মুখপাত্র ও পরিচালক (এমআইএস) হাবিবুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘করোনা রোগী বাড়লে বন্ধ করে দেওয়া হাসপাতালগুলো আবার খুলে দেওয়া হবে। সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে।’

সংক্রমণ হার ঊর্ধ্বমুখী, বাড়ছে লাশের সারি : স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, গত ২০ অক্টোবর নমুনা টেস্ট হয়েছিল ১৩ হাজার ৬১১টি, করোনা শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৩৮০ জনের। সংক্রমণ হার ছিল ১০ দশমিক ১৪। ২৪ অক্টোবর নমুনা টেস্ট হয়েছিল ১০ হাজার ৯৯৮টি, করোনা শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৯৪ জনের। সর্বনিম্ন সংক্রমণ হার ছিল ৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ। নভেম্বর মাসের শুরু থেকেই বাড়তে থাকে করোনার সংক্রমণ। ৮ নভেম্বর নমুনা টেস্ট হয়েছিল ১২ হাজার ৭৬০টি, করোনা শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৪৭৪ জনের। সংক্রমণ হার ছিল ১১ দশমিক ৫৫। ৯ নভেম্বর নমুনা টেস্ট হয়েছিল ১৪ হাজার ৪২টি, করোনা শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৬৮৩ জনের। সংক্রমণ হার ছিল ১১ দশমিক ৯৯।

১০ নভেম্বর নমুনা টেস্ট হয়েছিল ১৩ হাজার ৫২০টি, করোনা শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৬৮৩ জনের। সংক্রমণ হার ছিল ১২ দশমিক ৫৭। ২ ডিসেম্বর করোনা টেস্ট হয়েছে ১৫ হাজার। করোনা শনাক্ত হয়েছে ২ হাজার ১৯৮ জনের, মারা গেছেন ৩৮ জন। সংক্রমণ হার ছিল ১৩ দশমিক ৭৬। ৩ ডিসেম্বর করোনা পরীক্ষা হয়েছে ১৬ হাজার ৮০৭ জনের, আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ৩১৬ জন, মারা গেছেন ৩৫ জন। সংক্রমণ হার ছিল ১৩ দশমিক ৭৮।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপপরিচালক ডা. মুখলেসুজ্জামান হিরো বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ অনেক আগেই শুরু হয়ে গেছে। আমরা আগেই বলেছি, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিকল্প কিছু নেই। যেহেতু এখনো আমরা ভ্যাকসিন বা টিকা পাইনি, তাই মাস্ক পরাসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে আইসিইউ সংকট থাকলে সেখানে দ্রুত আইসিইউ বাড়াতে হবে। বন্ধ হওয়া করোনা হাসপাতালগুলো আবারও চালু করতে হবে। করোনা শুরু হওয়ার পর স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট সবাই যেমন সচেতন ছিলেন, এখনো সেই সচেতনতা বাড়াতে হবে। সবাইকে বাধ্যতামূলকভাবে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে।’

বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগও : শীত আসার শুরুতেই শিশু ও বৃদ্ধদের ঠান্ডাজনিত রোগের প্রকোপও বেড়েছে। গত দুই সপ্তাহে জ্বর, নিউমোনিয়া, ডায়রিয়াসহ শ্বাসতন্ত্রের বিভিন্ন সমস্যায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও ঢাকা শিশু হাসপাতালে বেড়েছে রোগী ভর্তির সংখ্যা। এ অবস্থায় ঋতু পরিবর্তনের সময়টাতে শিশুদের বাড়তি যত্ন এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়ার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের। তারা বলছেন, ঋতু পরিবর্তনের এই সময়টা ঝুঁকি আছে শিশুদের নিয়ে। ঢাকা শিশু হাসপাতালে অন্য সময় প্রতিদিন রোগী আসত ১ থেকে ১৫০। গত দুই সপ্তাহে সেই সংখ্যা বেড়ে ৪ থেকে ৫০০-তে দাঁড়াচ্ছে। ৬৬৪টি শয্যার মধ্যে ৫৫০-এর বেশি শয্যায় রোগী ভর্তি আছে। নিউমোনিয়া, অ্যাজমা, শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়াসহ শ্বাসতন্ত্রের বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। ঢাকা শিশু হাসপাতালের উপপরিচালক প্রবীর কুমার সরকার বলেন, ‘১৫-২০ দিন ধরে আমাদের এখানে প্রতিদিনই ১০% করে বাড়ছে শিশু রোগীর সংখ্যা। শিশুরা অবশ্যই তার মায়ের কোলে থাকবে, স্কিন টাচে থাকবে। তারপর শিশুর ফিডিংয়ের দিকে নজর রাখতে হবে। সে যাতে শীতে আক্রান্ত না হয় সেজন্য তাকে গরম রাখতে হবে। মাকে তার ত্বকের যত্ন নিতে হবে। ন্যাপিটা সময়মতো পরিবর্তন করতে হবে, সর্বোপরি ব্রেস্ট ফিডিং এবং রোদের তাপের বিষয়টিও এখানে মাথায় রাখতে হবে।’

গাজীপুর প্রতিনিধি জানান, করোনার কারণে শুরু থেকে গাজীপুরের মানুষের স্বাস্থ্যসেবা চ্যালেঞ্জের মুখে ছিল। শিল্প সমৃদ্ধ এ জেলায় বর্তমানে স্বাস্থ্যসেবা অনেকটা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে এসেছে। তবে করোনার কারণে জেলার হাসপাতালগুলোতে এখনো রোগীর সংখ্যা আগের চেয়ে কম। জেলার স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে, শুরু থেকে করোনা মোকাবিলায় গাজীপুরের সরকারি এবং বেসরকারি হাসপাতালে ফার্স্ট ওয়েভে যে ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল, দ্বিতীয় ওয়েভেও সেই ব্যবস্থাগুলোই কার্যকর রাখা হয়েছে।

গাজীপুর জেলায় বসবাসকারী প্রায় ৪০ লাখ মানুষের জন্য শহরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও টঙ্গীর শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতাল ছাড়াও কাপাসিয়া, শ্রীপুর, কালিয়াকৈর, কালীগঞ্জে চারটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ১৬টি ইউনিয়ন সাব-সেন্টার রয়েছে। কোনো কোনো উপজেলা হাসপাতালে শয্যা সংখ্যা বাড়ানোর প্রশাসনিক অনুমতি পেলেও জনবল বৃদ্ধি করা হয়নি। সব উপজেলা হাসপাতালে জনবল কাঠামো নতুনভাবে ঠিক করার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ কাজ করছে। সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্র জানায়, করোনা রোগীদের চিকিৎসায় জেলার ৫টি উপজেলায় ৫টিসহ মোট ৯টি স্থান থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়। তাছাড়া মুমূর্ষু রোগীদের নমুনা সংগ্রহের জন্য একটি মোবাইল টিম কাজ করছে। গাজীপুরে বুধবার পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৬ হাজার ৪২৯ জন। সুস্থ হয়েছেন ৫ হাজার ৫২৪ জন। করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৮৭ জন। ৪৯ হাজার ৪০৭ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, জনবল সংকটেও বিরামহীনভাবে চলছে করোনা চিকিৎসা। প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধার কারণে জেলার ১৩টি উপজেলা ছাড়াও অন্য জেলা থেকেও করোনা চিকিৎসার জন্য অনেকেই এখানে আসছেন। কিশোরগঞ্জ শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গত ১৪ এপ্রিল থেকে করোনা রোগীদের চিকিৎসা শুরু হয়। এ হাসপাতালটিতে করোনা চিকিৎসায় প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সরঞ্জামসহ সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে বলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন। ৫০০ শয্যার হাসপাতালটির ১২০টি শয্যা রাখা হয়েছে করোনা রোগীদের জন্য। প্রতিদিন গড়ে ২৫-৩০ জন করোনা রোগী ভর্তি থাকছে। হাসপাতাল সূত্রে আরও জানা গেছে, ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তিকৃত রোগীর সংখ্যা ১০২৮ জন। এর মধ্যে করোনা আক্রান্ত রোগী ৪৪৭ জন। করোনা সন্দেহে (সাসপেক্টেড) ভর্তির সংখ্যা ৫৮০ জন। এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত হয়ে এ হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেছেন ২৮ জন। পুরো জেলায় করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন ৫৮ জন।

রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানান, করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলার জন্য রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে আলাদা প্রস্তুতি নেই। রাজবাড়ী সদর হাসপাতালের অভ্যন্তরে আলাদা ভবনে ২০ শয্যার একটি করোনা ইউনিটে করোনায় আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় আলাদা কোনো প্রস্তুতি গ্রহণ করেনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। ২০ শয্যার এই ইউনিটে বেড থাকলেও নেই ভেন্টিলেটর সুবিধা। অক্সিজেন সরবরাহের ব্যবস্থা পর্যাপ্ত নয়। একসঙ্গে চারজন রোগীর অক্সিজেন দেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে এই ইউনিটিতে। জেলার ১৫ লাখ মানুষের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ২০০৮ সালে সদর হাসপাতালটিকে ৫০ শয্যা থেকে ১০০ শয্যায় উন্নীত করা হলে বর্তমানে রয়েছে নানা সংকট। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, হাসপাতালের নতুন ভবন নির্মাণ কাজ চলছে। হাসপাতালের বিভিন্ন স্থানে ময়লার ভাগাড়। ড্রেনেজ ব্যবস্থা বন্ধ রয়েছে। করোনা ইউনিটের এক রোগী হাসপাতাল ভবনের বাইরে ঘোরাফেরা করছেন। রাজবাড়ীতে কোনো পিসিআর ল্যাব নেই। সদর হাসপাতালে ২২৬টি পদের মধ্যে ৭২টি পদ শূন্য রয়েছে। বিপুল সংখ্যক শূন্য পদ থাকায় হাসপাতাল পরিচালনার ক্ষেত্রে হিমসিম খেতে হচ্ছে কর্তৃপক্ষকে। ময়মনসিংহ প্রতিনিধি জানান, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনাভাইরাস শনাক্তের জন্য দুটি ল্যাবে তিনটি পিসিআর মেশিন রয়েছে। এতে প্রতিদিন ১২ শিফটে দুই হাজার ৩২৮টি নমুনা পরীক্ষা করা সম্ভব। কিন্তু দেশজুড়ে কভিড পরিস্থিতির অবনতি হলেও ময়মনসিংহে নমুনা দেওয়ায় আগ্রহ কম সাধারণ মানুষের। সিভিল সার্জন এ বি এম মশিউল আলম বলেন, ময়মনসিংহ বিভাগের জামালপুর, শেরপুর ও নেত্রকোনা থেকে বৃহস্পতিবার ১৪৮টি নমুনা আসে। এর মধ্যে ১০৮টি নমুনাই ময়মনসিংহের। এর কারণ নমুনা দেওয়ায় মানুষের অনাগ্রহ।

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১০টি আইসিইউ, ৪০টি কেবিন ও ১০০টি শয্যা রয়েছে। রয়েছে সেন্ট্রাল অক্সিজেন সংযোগ ব্যবস্থা। হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, ১০টি আইসিইউর শুধু একটিতে একজন চিকিৎসাধীন আছেন। আর সাধারণ ওয়ার্ডে বর্তমানে রোগীর সংখ্যা ২৬ জন। নগরীর এস কে হাসপাতালে ৭০টি সাধারণ ওয়ার্ড ও সাতটি আইসিইউ থাকলেও বর্তমানে কোনো রোগী নেই। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. লক্ষ্মী নারায়ণ জানান, প্রতিদিন ২২ জন চিকিৎসক ও ৩০ জন নার্স কভিড হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়োজিত থাকেন।

এই বিভাগের আরও খবর
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’

শোবিজ