শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

শীত আসতেই সংকট শুরু

করোনার সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার ঊর্ধ্বমুখী, আইসিইউ ফাঁকা নেই সরকারি হাসপাতালে
মাহমুদ আজহার ও জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
শীত আসতেই সংকট শুরু

শীতের শুরুতেই করোনা হাসপাতালে আবারও রোগীদের ভিড় বাড়ছে। করোনার উপসর্গ নিয়ে যেমন রোগী আসছে, তেমনই হাসপাতালে আক্রান্ত রোগীও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। করোনাভাইরাস সংক্রমণ বৃদ্ধির পাশাপাশি মৃত্যুর হারও ঊর্ধ্বমুখী। এ নিয়ে হিমশিম খাচ্ছে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালগুলো। তবে সরকারি হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের (আইসিইউ) সংকট দেখা দিয়েছে। কোনো হাসপাতালেই ফাঁকা নেই আইসিইউ। সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় বন্ধ হওয়া অস্থায়ী করোনা হাসপাতালগুলো আবারও চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। জটিল রোগীদের জন্য আইসিইউ শয্যা বাড়াতে সরকার চেষ্টা করছে। এদিকে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে করোনা রোগীর পাশাপাশি অন্য রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। হাঁচি, সর্দি-কাশিসহ শিশু ও বৃদ্ধ রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে।

স্বাস্থ্য অধিদফতরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২২ সেপ্টেম্বর দেশে করোনা রোগীদের জন্য নির্ধারিত শয্যা ছিল ১৩ হাজার ৬১৮টি। হাসপাতালে রোগী ভর্তি ছিলেন ২ হাজার ৮১৯ জন। ফাঁকা  ছিল ১০ হাজার ৭৭৯টি শয্যা। করোনা রোগীদের নির্ধারিত আইসিইউ ছিল ৫৩২টি, ফাঁকা ছিল ২৩৪টি। ২৩ সেপ্টেম্বর হাসপাতালে রোগী ভর্তি ছিল ২ হাজার ৮৪৪ জন, শয্যা ফাঁকা ছিল ১০ হাজার ৭৭৪টি। ২৪ সেপ্টেম্বর হাসপাতালে রোগী ভর্তি ছিল ২ হাজার ৬৬৮ জন, শয্যা ফাঁকা ছিল ১০ হাজার ৯৫০টি। আইসিইউতে রোগী ভর্তি ছিল ২৮৪ জন, ফাঁকা ছিল ২৪৮টি আইসিইউ শয্যা। ২৫ সেপ্টেম্বর রোগী ভর্তি ছিল ২ হাজার ৭৬২ জন, শয্যা ফাঁকা ছিল ১০ হাজার ৮৫৬টি। আইসিইউতে রোগী ভর্তি ছিল ২৬০ জন, শয্যা ফাঁকা ছিল ২৭২টি।

জানা যায়, ২ ডিসেম্বর কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালের ১৬৯টি শয্যার মধ্যে রোগী ভর্তি ছিল ৭৬টি। ১৬টি আইসিইউয়ের মধ্যে ফাঁকা ছিল ৪টি। কুর্মিটোলা হাসপাতালে কোনো আইসিইউ শয্যা ফাঁকা নেই। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২৪টি আইসিইউর মধ্যে ৩টি ফাঁকা ছিল। মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কোনো আইসিইউ শয্যা ফাঁকা ছিল না, রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে ১৫টি আইসিইউ শয্যার মধ্যে ৪টি ফাঁকা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) কোনো আইসিইউ ফাঁকা নেই। শেখ রাসেল গ্যাসট্রোলিভার হাসপাতালে ১৬টি আইসিইউ শয্যার মধ্যে ৬টি ফাঁকা ছিল। ৩ ডিসেম্বর কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে কোনো আইসিইউ ফাঁকা ছিল না। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২টি আইসিইউ শয্যা ফাঁকা ছিল, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কোনো আইসিইউ শয্যা ফাঁকা ছিল না। রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে ৪টি ফাঁকা ছিল, বিএসএমএমইউতে কোনো আইসিইউ শয্যা ফাঁকা নেই। শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালে ৫টি আইসিইউ শয্যা ফাঁকা ছিল। প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও ইউজিসি অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘শীতে ঝুঁকি আছে। সবচেয়ে বেশি ঝুঁকি, মানুষ স্বাস্থ্যবিধি মানছে না। এ জন্য আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার বাড়ছে। বারবার বলা সত্ত্বেও মানুষ মাস্ক পরছে না। চারপাশে এত লোকজনের ভিড়, সমাগম। মানুষ জীবন-জীবিকার জন্য বাইরে যাচ্ছে। এ কারণেই করোনা সংক্রমণ বাড়ছে। শীতে কিছুটা বাড়বে। কিন্তু মূল সমস্যা হচ্ছে, আমরা স্বাস্থ্যবিধি মানছি না। আমাদের উদাসীন ও খামখেয়ালি ভাব দূর করতে হবে। করোনার বিরুদ্ধে আমাদের প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। এ পরিস্থিতিতে বন্ধ হওয়া করোনা হাসপাতালগুলো আবার চালু হতে পারে। কিন্তু যতই হাসপাতাল বা আইসিইউ বানানো হোক না কেন আমরা স্বাস্থ্য সচেতন না হলে সংক্রমণ ও মৃত্যু ঠেকাতে পারব না। স্বাস্থ্য বিধি আমাদের মানতেই হবে।’ স্বাস্থ্য অধিদফতরের মুখপাত্র ও পরিচালক (এমআইএস) হাবিবুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘করোনা রোগী বাড়লে বন্ধ করে দেওয়া হাসপাতালগুলো আবার খুলে দেওয়া হবে। সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে।’

সংক্রমণ হার ঊর্ধ্বমুখী, বাড়ছে লাশের সারি : স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, গত ২০ অক্টোবর নমুনা টেস্ট হয়েছিল ১৩ হাজার ৬১১টি, করোনা শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৩৮০ জনের। সংক্রমণ হার ছিল ১০ দশমিক ১৪। ২৪ অক্টোবর নমুনা টেস্ট হয়েছিল ১০ হাজার ৯৯৮টি, করোনা শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৯৪ জনের। সর্বনিম্ন সংক্রমণ হার ছিল ৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ। নভেম্বর মাসের শুরু থেকেই বাড়তে থাকে করোনার সংক্রমণ। ৮ নভেম্বর নমুনা টেস্ট হয়েছিল ১২ হাজার ৭৬০টি, করোনা শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৪৭৪ জনের। সংক্রমণ হার ছিল ১১ দশমিক ৫৫। ৯ নভেম্বর নমুনা টেস্ট হয়েছিল ১৪ হাজার ৪২টি, করোনা শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৬৮৩ জনের। সংক্রমণ হার ছিল ১১ দশমিক ৯৯।

১০ নভেম্বর নমুনা টেস্ট হয়েছিল ১৩ হাজার ৫২০টি, করোনা শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৬৮৩ জনের। সংক্রমণ হার ছিল ১২ দশমিক ৫৭। ২ ডিসেম্বর করোনা টেস্ট হয়েছে ১৫ হাজার। করোনা শনাক্ত হয়েছে ২ হাজার ১৯৮ জনের, মারা গেছেন ৩৮ জন। সংক্রমণ হার ছিল ১৩ দশমিক ৭৬। ৩ ডিসেম্বর করোনা পরীক্ষা হয়েছে ১৬ হাজার ৮০৭ জনের, আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ৩১৬ জন, মারা গেছেন ৩৫ জন। সংক্রমণ হার ছিল ১৩ দশমিক ৭৮।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপপরিচালক ডা. মুখলেসুজ্জামান হিরো বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ অনেক আগেই শুরু হয়ে গেছে। আমরা আগেই বলেছি, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিকল্প কিছু নেই। যেহেতু এখনো আমরা ভ্যাকসিন বা টিকা পাইনি, তাই মাস্ক পরাসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে আইসিইউ সংকট থাকলে সেখানে দ্রুত আইসিইউ বাড়াতে হবে। বন্ধ হওয়া করোনা হাসপাতালগুলো আবারও চালু করতে হবে। করোনা শুরু হওয়ার পর স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট সবাই যেমন সচেতন ছিলেন, এখনো সেই সচেতনতা বাড়াতে হবে। সবাইকে বাধ্যতামূলকভাবে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে।’

বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগও : শীত আসার শুরুতেই শিশু ও বৃদ্ধদের ঠান্ডাজনিত রোগের প্রকোপও বেড়েছে। গত দুই সপ্তাহে জ্বর, নিউমোনিয়া, ডায়রিয়াসহ শ্বাসতন্ত্রের বিভিন্ন সমস্যায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও ঢাকা শিশু হাসপাতালে বেড়েছে রোগী ভর্তির সংখ্যা। এ অবস্থায় ঋতু পরিবর্তনের সময়টাতে শিশুদের বাড়তি যত্ন এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়ার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের। তারা বলছেন, ঋতু পরিবর্তনের এই সময়টা ঝুঁকি আছে শিশুদের নিয়ে। ঢাকা শিশু হাসপাতালে অন্য সময় প্রতিদিন রোগী আসত ১ থেকে ১৫০। গত দুই সপ্তাহে সেই সংখ্যা বেড়ে ৪ থেকে ৫০০-তে দাঁড়াচ্ছে। ৬৬৪টি শয্যার মধ্যে ৫৫০-এর বেশি শয্যায় রোগী ভর্তি আছে। নিউমোনিয়া, অ্যাজমা, শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়াসহ শ্বাসতন্ত্রের বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। ঢাকা শিশু হাসপাতালের উপপরিচালক প্রবীর কুমার সরকার বলেন, ‘১৫-২০ দিন ধরে আমাদের এখানে প্রতিদিনই ১০% করে বাড়ছে শিশু রোগীর সংখ্যা। শিশুরা অবশ্যই তার মায়ের কোলে থাকবে, স্কিন টাচে থাকবে। তারপর শিশুর ফিডিংয়ের দিকে নজর রাখতে হবে। সে যাতে শীতে আক্রান্ত না হয় সেজন্য তাকে গরম রাখতে হবে। মাকে তার ত্বকের যত্ন নিতে হবে। ন্যাপিটা সময়মতো পরিবর্তন করতে হবে, সর্বোপরি ব্রেস্ট ফিডিং এবং রোদের তাপের বিষয়টিও এখানে মাথায় রাখতে হবে।’

গাজীপুর প্রতিনিধি জানান, করোনার কারণে শুরু থেকে গাজীপুরের মানুষের স্বাস্থ্যসেবা চ্যালেঞ্জের মুখে ছিল। শিল্প সমৃদ্ধ এ জেলায় বর্তমানে স্বাস্থ্যসেবা অনেকটা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে এসেছে। তবে করোনার কারণে জেলার হাসপাতালগুলোতে এখনো রোগীর সংখ্যা আগের চেয়ে কম। জেলার স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে, শুরু থেকে করোনা মোকাবিলায় গাজীপুরের সরকারি এবং বেসরকারি হাসপাতালে ফার্স্ট ওয়েভে যে ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল, দ্বিতীয় ওয়েভেও সেই ব্যবস্থাগুলোই কার্যকর রাখা হয়েছে।

গাজীপুর জেলায় বসবাসকারী প্রায় ৪০ লাখ মানুষের জন্য শহরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও টঙ্গীর শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতাল ছাড়াও কাপাসিয়া, শ্রীপুর, কালিয়াকৈর, কালীগঞ্জে চারটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ১৬টি ইউনিয়ন সাব-সেন্টার রয়েছে। কোনো কোনো উপজেলা হাসপাতালে শয্যা সংখ্যা বাড়ানোর প্রশাসনিক অনুমতি পেলেও জনবল বৃদ্ধি করা হয়নি। সব উপজেলা হাসপাতালে জনবল কাঠামো নতুনভাবে ঠিক করার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ কাজ করছে। সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্র জানায়, করোনা রোগীদের চিকিৎসায় জেলার ৫টি উপজেলায় ৫টিসহ মোট ৯টি স্থান থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়। তাছাড়া মুমূর্ষু রোগীদের নমুনা সংগ্রহের জন্য একটি মোবাইল টিম কাজ করছে। গাজীপুরে বুধবার পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৬ হাজার ৪২৯ জন। সুস্থ হয়েছেন ৫ হাজার ৫২৪ জন। করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৮৭ জন। ৪৯ হাজার ৪০৭ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, জনবল সংকটেও বিরামহীনভাবে চলছে করোনা চিকিৎসা। প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধার কারণে জেলার ১৩টি উপজেলা ছাড়াও অন্য জেলা থেকেও করোনা চিকিৎসার জন্য অনেকেই এখানে আসছেন। কিশোরগঞ্জ শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গত ১৪ এপ্রিল থেকে করোনা রোগীদের চিকিৎসা শুরু হয়। এ হাসপাতালটিতে করোনা চিকিৎসায় প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সরঞ্জামসহ সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে বলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন। ৫০০ শয্যার হাসপাতালটির ১২০টি শয্যা রাখা হয়েছে করোনা রোগীদের জন্য। প্রতিদিন গড়ে ২৫-৩০ জন করোনা রোগী ভর্তি থাকছে। হাসপাতাল সূত্রে আরও জানা গেছে, ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তিকৃত রোগীর সংখ্যা ১০২৮ জন। এর মধ্যে করোনা আক্রান্ত রোগী ৪৪৭ জন। করোনা সন্দেহে (সাসপেক্টেড) ভর্তির সংখ্যা ৫৮০ জন। এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত হয়ে এ হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেছেন ২৮ জন। পুরো জেলায় করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন ৫৮ জন।

রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানান, করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলার জন্য রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে আলাদা প্রস্তুতি নেই। রাজবাড়ী সদর হাসপাতালের অভ্যন্তরে আলাদা ভবনে ২০ শয্যার একটি করোনা ইউনিটে করোনায় আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় আলাদা কোনো প্রস্তুতি গ্রহণ করেনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। ২০ শয্যার এই ইউনিটে বেড থাকলেও নেই ভেন্টিলেটর সুবিধা। অক্সিজেন সরবরাহের ব্যবস্থা পর্যাপ্ত নয়। একসঙ্গে চারজন রোগীর অক্সিজেন দেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে এই ইউনিটিতে। জেলার ১৫ লাখ মানুষের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ২০০৮ সালে সদর হাসপাতালটিকে ৫০ শয্যা থেকে ১০০ শয্যায় উন্নীত করা হলে বর্তমানে রয়েছে নানা সংকট। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, হাসপাতালের নতুন ভবন নির্মাণ কাজ চলছে। হাসপাতালের বিভিন্ন স্থানে ময়লার ভাগাড়। ড্রেনেজ ব্যবস্থা বন্ধ রয়েছে। করোনা ইউনিটের এক রোগী হাসপাতাল ভবনের বাইরে ঘোরাফেরা করছেন। রাজবাড়ীতে কোনো পিসিআর ল্যাব নেই। সদর হাসপাতালে ২২৬টি পদের মধ্যে ৭২টি পদ শূন্য রয়েছে। বিপুল সংখ্যক শূন্য পদ থাকায় হাসপাতাল পরিচালনার ক্ষেত্রে হিমসিম খেতে হচ্ছে কর্তৃপক্ষকে। ময়মনসিংহ প্রতিনিধি জানান, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনাভাইরাস শনাক্তের জন্য দুটি ল্যাবে তিনটি পিসিআর মেশিন রয়েছে। এতে প্রতিদিন ১২ শিফটে দুই হাজার ৩২৮টি নমুনা পরীক্ষা করা সম্ভব। কিন্তু দেশজুড়ে কভিড পরিস্থিতির অবনতি হলেও ময়মনসিংহে নমুনা দেওয়ায় আগ্রহ কম সাধারণ মানুষের। সিভিল সার্জন এ বি এম মশিউল আলম বলেন, ময়মনসিংহ বিভাগের জামালপুর, শেরপুর ও নেত্রকোনা থেকে বৃহস্পতিবার ১৪৮টি নমুনা আসে। এর মধ্যে ১০৮টি নমুনাই ময়মনসিংহের। এর কারণ নমুনা দেওয়ায় মানুষের অনাগ্রহ।

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১০টি আইসিইউ, ৪০টি কেবিন ও ১০০টি শয্যা রয়েছে। রয়েছে সেন্ট্রাল অক্সিজেন সংযোগ ব্যবস্থা। হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, ১০টি আইসিইউর শুধু একটিতে একজন চিকিৎসাধীন আছেন। আর সাধারণ ওয়ার্ডে বর্তমানে রোগীর সংখ্যা ২৬ জন। নগরীর এস কে হাসপাতালে ৭০টি সাধারণ ওয়ার্ড ও সাতটি আইসিইউ থাকলেও বর্তমানে কোনো রোগী নেই। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. লক্ষ্মী নারায়ণ জানান, প্রতিদিন ২২ জন চিকিৎসক ও ৩০ জন নার্স কভিড হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়োজিত থাকেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক