শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

বিপর্যস্ততা কাটিয়ে টিকায় সাফল্য

করোনা মহামারীর এক বছর
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিপর্যস্ততা কাটিয়ে টিকায় সাফল্য

দেশে করোনা মহামারীর এক বছরে বিপর্যস্ততা কাটিয়ে টিকায় সাফল্য খুঁজছে দেশ। গত বছরের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। করোনার সংক্রমণে বেহাল চিকিৎসা সেবা, ভুয়া টেস্ট বাণিজ্য, দুর্নীতি, রদবদল, মেয়াদোত্তীর্ণ হাসপাতাল-ক্লিনিক ঘিরে বিপর্যন্ত হয়ে পড়েছিল স্বাস্থ্য খাত। বছরজুড়ে লড়াই শেষে নতুন বছরে টিকায় মহামারী ঠেকানো প্রত্যাশায় দেশ।

করোনা মানুষকে কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি করেছে। করোনায় মারা যাওয়া প্রিয়জনকে শেষবার ছুঁয়ে দেখতে পারেননি সন্তানেরা। আবার অনেকে করোনা আক্রান্ত হওয়ায় ফেলে রেখে গেছেন পরিবারের মানুষকে। এই মহামারীতেও কেউ কেউ এগিয়ে দিয়েছেন সহযোগিতার হাত। কাঁধে তুলে নিয়েছেন করোনায় মৃত অপরিচিত ব্যক্তির লাশ। স্বাস্থ্য অধিদফতরের হিসাবে, করোনার সংক্রমণে দেশে গতকাল পর্যন্ত

মারা গেছেন ৮ হাজার ৪৬২ জন। এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ৫ লাখ ৫০ হাজার ৩৩০ জন। সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৫ লাখ ৩ হাজার ৩ জন। গত বছরের ডিসেম্বরে চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহর থেকে প্রথম করোনাভাইরাস ছড়ায়। এরপর চীনের গন্ডি পেরিয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ে এই সংক্রামক ভাইরাস। হু হু করে বাড়তে থাকে রোগীর সংখ্যা। মার্চের মধ্যে বিশ্বের অধিকাংশ দেশে করোনা রোগী শনাক্ত হয়। দেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় ৮ মার্চ। নারায়ণগঞ্জ ও মাদারীপুর জেলায় সর্বপ্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়। এরপর ১৪ মার্চ রাজধানী ঢাকায় করোনা রোগী শনাক্ত হয়। ঢাকার পর ১৭ মার্চ গাজীপুরে প্রথম করোনা শনাক্ত হয়। প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর ১৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদফতর। সংক্রমণ ঠেকাতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়। এরপরে লকডাউন করা হয় দেশজুড়ে। বন্ধ থাকে সরকারি অফিস-আদালত, যান চলাচল, হোটেল-রেস্তোরাঁ, হাট-বাজার, আমদানি-রপ্তানি, পর্যটন স্পটসহ সবকিছু। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো অফিস বন্ধ রেখে বাসা থেকে কর্মীদের কাজ করার ব্যবস্থা করে। শুরুর দিকে করোনার সংক্রমণ কমের দিকে থাকলেও মে মাসের মাঝামাঝি থেকে করোনা পরিস্থিতি খারাপের দিকে যেতে থাকে। ওই মাসের শেষ সপ্তাহ থেকেই রোগী শনাক্তের হার চলে যায় ২০ শতাংশের ওপরে। পরিস্থিতি সামাল দিতে বেসরকারি হাসপাতালকে করোনা টেস্টের অনুমোদন দেওয়া হয়। করোনা নমুনা সংগ্রহ ও টেস্ট চলতে থাকে বেসরকারি বেশ কিছু হাসপাতালে। কিন্তু রিপোর্টের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। সবরকম উপসর্গ থাকলেও রিপোর্ট নেগেটিভ আসায় বিভ্রান্তি তৈরি হয়। রোগী মৃত্যুর পর দেখা যায় তিনি করোনা আক্রান্ত ছিলেন, ভুল রিপোর্ট দেওয়া হয়েছিল। এই চক্রকে খুঁজতে গিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে জেকেজি কেলেঙ্কারি। জানা যায়, জেকেজির সাবরিনা-আরিফ দম্পতি কয়েকজন কর্মীকে সঙ্গে নিয়ে ভুয়া রিপোর্ট তৈরি করে সরবরাহ করতেন। নমুনা সংগ্রহ করে তা ড্রেনে ফেলে দিয়ে মনগড়া রিপোর্ট তৈরি করে সরবরাহ করা হতো। একইভাবে খোঁজ মিলে ভুয়া টেস্টের আরেক হোতা রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান মো. সাহেদের। ভুয়া টেস্ট রিপোর্টের পাশাপাশি মেয়াদোত্তীর্ণ হাসপাতালে করোনা রোগীদের চিকিৎসা দিতে চুক্তি করেছিলেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের সঙ্গেও। স্বাস্থ্যমন্ত্রী, স্বাস্থ্য সচিবের উপস্থিতিতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক ও রিজেন্ট হাসপাতালের সাহেদের মধ্যে করোনা আক্রান্তদের ভর্তির চুক্তি সম্পন্ন হয়। স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে টেস্ট ও চিকিৎসায় বেশ কিছু দামি যন্ত্রপাতিও সরবরাহ করা হয়। চুক্তির মাস দুয়েক পরেই বেরিয়ে আসে সাহেদের অপকর্মের চিত্র। ২০১৪ সালে মেয়াদ পার হয়ে গেলেও রিজেন্ট হাসপাতালের সঙ্গে চুক্তি করেছিল স্বাস্থ্য অধিদফতর। পালিয়ে যাওয়ার সময় বোরকা পরিহিত অবস্থায় সাতক্ষীরা থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হন সাহেদ। জেকেজির সাবরিনা, আরিফ ও তাদের অন্যান্য সহকর্মীকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের বিচার চলমান রয়েছে। এরপরেই বেরিয়ে আসতে থাকে পিপিই, মাস্ক কেনা নিয়ে অর্থের নয়ছয়। দেশজুড়ে সমালোচনার মধ্যে পদত্যাগ করেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক আবুল কালাম আজাদ। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবকে বদলি করা হয়। এরপর স্বাস্থ্য অধিদফতরের হাসপাতাল ও ক্লিনিক শাখার পরিচালকসহ বেশ কিছু পদে রদবদল করা হয়। বদলির হিড়িক পড়ে যায় স্বাস্থ্য অধিদফতর জুড়ে। বেরিয়ে আসে স্বাস্থ্য অধিদফতরের গাড়ি চালক আবদুল মালেকের শতকোটি টাকার দুর্নীতির চিত্র। বদলির হাওয়া লেগেছে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরেও। একদিকে দুর্নীতি অন্যদিকে সেবা নিতে গিয়ে ভোগান্তির শিকার হয়েছেন করোনা আক্রান্ত রোগীরা। আইসিইউয়ের চরম সংকট ছিল রাজধানীসহ সারা দেশে। আগস্ট মাসের তৃতীয় সপ্তাহের পর থেকে শনাক্তের হার কমতে থাকে। হাসপাতালের এই বিশৃঙ্খলায় বাড়িতে থেকে চিকিৎসা নেওয়া রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকে। হাসপাতালের সাধারণ শয্যা ও আইসিইউ শয্যায় ভর্তি রোগীর সংখ্যাও কমতে থাকে। সেপ্টেম্বর মাসে গিয়ে দেখা যায় হাসপাতালের করোনা রোগীদের জন্য নির্ধারিত ৮০ শতাংশ শয্যাই ফাঁকা। আক্রান্তদের ৯০ ভাগেরও বেশি বাড়িতে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। অক্টোবর মাসজুড়ে শনাক্তের হার ছিল ১০-১২ শতাংশের মধ্যে। ২ নভেম্বর থেকে ফের বাড়তে শুরু করে করোনার সংক্রমণ। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ এসেছে কি না তা নিয়ে চলে তর্ক বিতর্ক। তবে ২০ দিন পর থেকেই আবার কমতে থাকে সংক্রমণ হার। সংক্রমণ ঠেকাতে স্বাস্থ্যবিধি মানায় বারবার জোর দিয়েছেন চিকিৎসকরা। বারবার হাত ধোয়া, মাস্ক পরা ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখায় জোর দেওয়া হয়। কিন্তু বছর জুড়েই উপেক্ষিত ছিল স্বাস্থ্যবিধি। করোনা নির্মূলে সবচেয়ে বেশি জোর দেওয়া হয়েছে টিকা আবিষ্কারে। দেশে দ্রুত টিকা আনতে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা পেতে ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউট, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড ও সরকারের মধ্যে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি হয়েছে। গত ২৫ জানুয়ারি সিরাম ইনস্টিটিউটে উৎপাদিত অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার প্রথম চালানের ৫০ লাখ ডোজ দেশে আসে। এরপরে এসেছে দ্বিতীয় চালানের ২০ লাখ ডোজ টিকাও। এ ছাড়া বন্ধুত্বের স্মারক হিসেবে ভারত বাংলাদেশকে উপহার হিসেবে দিয়েছে ২০ লাখ ডোজ টিকা। গত ২৬ জানুয়ারি রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের নার্স রুনু ভেরোনিকা কস্তাকে টিকা দেওয়ার মধ্য দিয়ে টিকাদান কর্মসূচি উদ্বোধন করা হয়। ভার্চুয়ালি সংযুক্ত থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কর্মসূচি উদ্বোধন করেন। এরপর ২৭ জানুয়ারি পরীক্ষামূলকভাবে স্বাস্থ্যকর্মীদের টিকা দেওয়া হয়। পর্যবেক্ষণ শেষে ৭ ফেব্রুয়ারি দেশে গণটিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়। এ পর্যন্ত দেশে টিকা নিয়েছেন ৩৭ লাখ ৮৯ হাজার ৩৫২ জন। গতকাল টিকা নিয়েছেন ১ লাখ ৭ হাজার ২০০ জন। সুশৃঙ্খলভাবে দেশব্যাপী চলছে টিকাদান।

 

এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও ইউজিসি অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুুল্লাহ বলেন, করোনা মহামারীর শুরুর দিকে ভয়, আশঙ্কা দেখা দিয়েছিল। অর্থনীতি, স্বাস্থ্য খাত, জনজীবন পড়েছিল হুমকির মুখে। আস্তে আস্তে পরিস্থিতি সামলে আমরা অনেকটা কাটিয়ে উঠতে পেরেছি। দেশে সফলভাবে চলছে টিকাদান। কিন্তু সুস্থ থাকতে এবং দেশকে সুস্থ রাখতে আমাদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার
অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাসের সাথে পাঁচ বছরের চুক্তি করলেন জোনাথন ডেভিড
জুভেন্টাসের সাথে পাঁচ বছরের চুক্তি করলেন জোনাথন ডেভিড

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮
যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা সিলেট যাচ্ছেন আজ
বিএনপির মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা সিলেট যাচ্ছেন আজ

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সমালোচকদের যা বললেন গিল
ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সমালোচকদের যা বললেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি
দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ
যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক