শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

বিপর্যস্ততা কাটিয়ে টিকায় সাফল্য

করোনা মহামারীর এক বছর
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিপর্যস্ততা কাটিয়ে টিকায় সাফল্য

দেশে করোনা মহামারীর এক বছরে বিপর্যস্ততা কাটিয়ে টিকায় সাফল্য খুঁজছে দেশ। গত বছরের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। করোনার সংক্রমণে বেহাল চিকিৎসা সেবা, ভুয়া টেস্ট বাণিজ্য, দুর্নীতি, রদবদল, মেয়াদোত্তীর্ণ হাসপাতাল-ক্লিনিক ঘিরে বিপর্যন্ত হয়ে পড়েছিল স্বাস্থ্য খাত। বছরজুড়ে লড়াই শেষে নতুন বছরে টিকায় মহামারী ঠেকানো প্রত্যাশায় দেশ।

করোনা মানুষকে কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি করেছে। করোনায় মারা যাওয়া প্রিয়জনকে শেষবার ছুঁয়ে দেখতে পারেননি সন্তানেরা। আবার অনেকে করোনা আক্রান্ত হওয়ায় ফেলে রেখে গেছেন পরিবারের মানুষকে। এই মহামারীতেও কেউ কেউ এগিয়ে দিয়েছেন সহযোগিতার হাত। কাঁধে তুলে নিয়েছেন করোনায় মৃত অপরিচিত ব্যক্তির লাশ। স্বাস্থ্য অধিদফতরের হিসাবে, করোনার সংক্রমণে দেশে গতকাল পর্যন্ত

মারা গেছেন ৮ হাজার ৪৬২ জন। এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ৫ লাখ ৫০ হাজার ৩৩০ জন। সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৫ লাখ ৩ হাজার ৩ জন। গত বছরের ডিসেম্বরে চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহর থেকে প্রথম করোনাভাইরাস ছড়ায়। এরপর চীনের গন্ডি পেরিয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ে এই সংক্রামক ভাইরাস। হু হু করে বাড়তে থাকে রোগীর সংখ্যা। মার্চের মধ্যে বিশ্বের অধিকাংশ দেশে করোনা রোগী শনাক্ত হয়। দেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় ৮ মার্চ। নারায়ণগঞ্জ ও মাদারীপুর জেলায় সর্বপ্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়। এরপর ১৪ মার্চ রাজধানী ঢাকায় করোনা রোগী শনাক্ত হয়। ঢাকার পর ১৭ মার্চ গাজীপুরে প্রথম করোনা শনাক্ত হয়। প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর ১৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদফতর। সংক্রমণ ঠেকাতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়। এরপরে লকডাউন করা হয় দেশজুড়ে। বন্ধ থাকে সরকারি অফিস-আদালত, যান চলাচল, হোটেল-রেস্তোরাঁ, হাট-বাজার, আমদানি-রপ্তানি, পর্যটন স্পটসহ সবকিছু। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো অফিস বন্ধ রেখে বাসা থেকে কর্মীদের কাজ করার ব্যবস্থা করে। শুরুর দিকে করোনার সংক্রমণ কমের দিকে থাকলেও মে মাসের মাঝামাঝি থেকে করোনা পরিস্থিতি খারাপের দিকে যেতে থাকে। ওই মাসের শেষ সপ্তাহ থেকেই রোগী শনাক্তের হার চলে যায় ২০ শতাংশের ওপরে। পরিস্থিতি সামাল দিতে বেসরকারি হাসপাতালকে করোনা টেস্টের অনুমোদন দেওয়া হয়। করোনা নমুনা সংগ্রহ ও টেস্ট চলতে থাকে বেসরকারি বেশ কিছু হাসপাতালে। কিন্তু রিপোর্টের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। সবরকম উপসর্গ থাকলেও রিপোর্ট নেগেটিভ আসায় বিভ্রান্তি তৈরি হয়। রোগী মৃত্যুর পর দেখা যায় তিনি করোনা আক্রান্ত ছিলেন, ভুল রিপোর্ট দেওয়া হয়েছিল। এই চক্রকে খুঁজতে গিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে জেকেজি কেলেঙ্কারি। জানা যায়, জেকেজির সাবরিনা-আরিফ দম্পতি কয়েকজন কর্মীকে সঙ্গে নিয়ে ভুয়া রিপোর্ট তৈরি করে সরবরাহ করতেন। নমুনা সংগ্রহ করে তা ড্রেনে ফেলে দিয়ে মনগড়া রিপোর্ট তৈরি করে সরবরাহ করা হতো। একইভাবে খোঁজ মিলে ভুয়া টেস্টের আরেক হোতা রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান মো. সাহেদের। ভুয়া টেস্ট রিপোর্টের পাশাপাশি মেয়াদোত্তীর্ণ হাসপাতালে করোনা রোগীদের চিকিৎসা দিতে চুক্তি করেছিলেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের সঙ্গেও। স্বাস্থ্যমন্ত্রী, স্বাস্থ্য সচিবের উপস্থিতিতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক ও রিজেন্ট হাসপাতালের সাহেদের মধ্যে করোনা আক্রান্তদের ভর্তির চুক্তি সম্পন্ন হয়। স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে টেস্ট ও চিকিৎসায় বেশ কিছু দামি যন্ত্রপাতিও সরবরাহ করা হয়। চুক্তির মাস দুয়েক পরেই বেরিয়ে আসে সাহেদের অপকর্মের চিত্র। ২০১৪ সালে মেয়াদ পার হয়ে গেলেও রিজেন্ট হাসপাতালের সঙ্গে চুক্তি করেছিল স্বাস্থ্য অধিদফতর। পালিয়ে যাওয়ার সময় বোরকা পরিহিত অবস্থায় সাতক্ষীরা থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হন সাহেদ। জেকেজির সাবরিনা, আরিফ ও তাদের অন্যান্য সহকর্মীকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের বিচার চলমান রয়েছে। এরপরেই বেরিয়ে আসতে থাকে পিপিই, মাস্ক কেনা নিয়ে অর্থের নয়ছয়। দেশজুড়ে সমালোচনার মধ্যে পদত্যাগ করেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক আবুল কালাম আজাদ। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবকে বদলি করা হয়। এরপর স্বাস্থ্য অধিদফতরের হাসপাতাল ও ক্লিনিক শাখার পরিচালকসহ বেশ কিছু পদে রদবদল করা হয়। বদলির হিড়িক পড়ে যায় স্বাস্থ্য অধিদফতর জুড়ে। বেরিয়ে আসে স্বাস্থ্য অধিদফতরের গাড়ি চালক আবদুল মালেকের শতকোটি টাকার দুর্নীতির চিত্র। বদলির হাওয়া লেগেছে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরেও। একদিকে দুর্নীতি অন্যদিকে সেবা নিতে গিয়ে ভোগান্তির শিকার হয়েছেন করোনা আক্রান্ত রোগীরা। আইসিইউয়ের চরম সংকট ছিল রাজধানীসহ সারা দেশে। আগস্ট মাসের তৃতীয় সপ্তাহের পর থেকে শনাক্তের হার কমতে থাকে। হাসপাতালের এই বিশৃঙ্খলায় বাড়িতে থেকে চিকিৎসা নেওয়া রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকে। হাসপাতালের সাধারণ শয্যা ও আইসিইউ শয্যায় ভর্তি রোগীর সংখ্যাও কমতে থাকে। সেপ্টেম্বর মাসে গিয়ে দেখা যায় হাসপাতালের করোনা রোগীদের জন্য নির্ধারিত ৮০ শতাংশ শয্যাই ফাঁকা। আক্রান্তদের ৯০ ভাগেরও বেশি বাড়িতে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। অক্টোবর মাসজুড়ে শনাক্তের হার ছিল ১০-১২ শতাংশের মধ্যে। ২ নভেম্বর থেকে ফের বাড়তে শুরু করে করোনার সংক্রমণ। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ এসেছে কি না তা নিয়ে চলে তর্ক বিতর্ক। তবে ২০ দিন পর থেকেই আবার কমতে থাকে সংক্রমণ হার। সংক্রমণ ঠেকাতে স্বাস্থ্যবিধি মানায় বারবার জোর দিয়েছেন চিকিৎসকরা। বারবার হাত ধোয়া, মাস্ক পরা ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখায় জোর দেওয়া হয়। কিন্তু বছর জুড়েই উপেক্ষিত ছিল স্বাস্থ্যবিধি। করোনা নির্মূলে সবচেয়ে বেশি জোর দেওয়া হয়েছে টিকা আবিষ্কারে। দেশে দ্রুত টিকা আনতে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা পেতে ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউট, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড ও সরকারের মধ্যে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি হয়েছে। গত ২৫ জানুয়ারি সিরাম ইনস্টিটিউটে উৎপাদিত অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার প্রথম চালানের ৫০ লাখ ডোজ দেশে আসে। এরপরে এসেছে দ্বিতীয় চালানের ২০ লাখ ডোজ টিকাও। এ ছাড়া বন্ধুত্বের স্মারক হিসেবে ভারত বাংলাদেশকে উপহার হিসেবে দিয়েছে ২০ লাখ ডোজ টিকা। গত ২৬ জানুয়ারি রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের নার্স রুনু ভেরোনিকা কস্তাকে টিকা দেওয়ার মধ্য দিয়ে টিকাদান কর্মসূচি উদ্বোধন করা হয়। ভার্চুয়ালি সংযুক্ত থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কর্মসূচি উদ্বোধন করেন। এরপর ২৭ জানুয়ারি পরীক্ষামূলকভাবে স্বাস্থ্যকর্মীদের টিকা দেওয়া হয়। পর্যবেক্ষণ শেষে ৭ ফেব্রুয়ারি দেশে গণটিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়। এ পর্যন্ত দেশে টিকা নিয়েছেন ৩৭ লাখ ৮৯ হাজার ৩৫২ জন। গতকাল টিকা নিয়েছেন ১ লাখ ৭ হাজার ২০০ জন। সুশৃঙ্খলভাবে দেশব্যাপী চলছে টিকাদান।

 

এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও ইউজিসি অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুুল্লাহ বলেন, করোনা মহামারীর শুরুর দিকে ভয়, আশঙ্কা দেখা দিয়েছিল। অর্থনীতি, স্বাস্থ্য খাত, জনজীবন পড়েছিল হুমকির মুখে। আস্তে আস্তে পরিস্থিতি সামলে আমরা অনেকটা কাটিয়ে উঠতে পেরেছি। দেশে সফলভাবে চলছে টিকাদান। কিন্তু সুস্থ থাকতে এবং দেশকে সুস্থ রাখতে আমাদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
সর্বশেষ খবর
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

এই মাত্র | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম