শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

ভালো নেই নগরবাসী

খোঁড়াখুঁড়ির শেষ নেই, নিয়ন্ত্রণহীন পরিবহন ভাড়া, লাগামহীন দ্রব্যমূল্য মশার আক্রমণ, বায়ুদূষণ, যানজট, যত্রতত্র আবর্জনা
গোলাম রাব্বানী ও শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো নেই নগরবাসী

রমজানের আগেই বাড়তে শুরু করেছে দ্রব্যমূল্য। রমজান এলে দ্রব্যমূল্যের অবস্থা কী হবে- তা নিয়ে এখনই শঙ্কিত নগরবাসী। আয় না বাড়লেও বাড়ছে পরিবহন ভাড়া। সন্ধ্যা নামতেই শুরু হয় বেপরোয়া মশার আক্রমণ। সীমাহীন বায়ুদূষণে বিষাক্ত ঢাকার বাতাস; স্বাস্থ্যঝুঁকিতে নগরবাসী। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান না খুললেও লেগেই আছে যানজট। যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনার স্তূপ। পরিচ্ছন্নতার বালাই নেই নগরীতে। ধুলা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা ছাড়াই চলছে নির্মাণকাজ। দীর্ঘদিন সংস্কারের অভাবে ভাঙাচোরা রাজধানীর অলিগলি। বছরজুড়ে খোঁড়াখুঁড়িতে অতিষ্ঠ নগরবাসী। নগরবিদরা বলছেন, সমন্বয়হীনতা ও সুষ্ঠু পরিকল্পনার অভাবে নগরবাসীর ভোগান্তি দিন দিন বাড়ছে।

রমজানের আগেই বাড়ছে দ্রব্যমূল্য : কয়েক মাস ধরেই অস্থির চালের বাজার। প্রতি কেজি নাজিরশাইল/মিনিকেট বিক্রি হচ্ছে এখন ৬০-৬৫ টাকায়। রমজানের আগেই সিন্ডিকেটের কবলে পড়েছে ডাল, খেজুর, তেলসহ বিভিন্ন ভোগ্যপণ্য। বাড়ছে রমজানের অন্যতম

ভোগ্যপণ্য ভোজ্য তেল, ডাল, আলু ও পিঁয়াজের দাম। বাজার ঘুরে দেখা গেছে, এক মাস আগেও খোলা সয়াবিন তেলের দাম ছিল লিটারপ্রতি ১১৮ টাকা থেকে ১২০ টাকা। বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১২৫ টাকায়। মিরপুরের এক ব্যবসায়ী জানান, শনিবার যে খোলা তেল কিনেছি তার দাম পড়েছে ১৩১ টাকার বেশি। বিক্রি করতে হবে ১৩৫ টাকায়। তবে বোতলজাত তেলের দাম বাড়েনি। এ ছাড়া পাইকারি বাজারে ডালের দাম না বাড়লেও খুচরা বাজারে ডালের দাম বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা। বর্তমানে এক কেজি ভালো মানের দেশি পিঁয়াজ কিনতে হচ্ছে ৩৫-৪০ টাকায়। এক মাস আগে এই পিঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ২৫-৩০ টাকায়। আমদানি করা পিঁয়াজের দাম এক মাসের ব্যবধানে ১২-১৫ টাকা বেড়েছে। ব্যবসায়ীদের দাবি, চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় ডাল, ছোলা ও ভোজ্য তেলের দাম বাড়ছে। এ ছাড়া দরজায় কড়া নাড়ছে রমজান। আর কয়েক দিন পরেই শুরু হবে রমজানকেন্দ্রিক নিত্যপণ্য কেনাকাটার ধুম। ইতিমধ্যেই সিন্ডিকেটের কারসাজিতে বাড়তে শুরু করেছে রমজানের অন্যতম ফল খেজুরের দাম। কমলা, মাল্টাসহ সব ধরনের ফলের দাম আকাশছোঁয়া। টিসিবির মূল্য তালিকায়ও নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধির তথ্য মিলেছে।

ভয়াবহ দূষণের কবলে ঢাকা : গত ডিসেম্বর থেকে ঘুরেফিরে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে উঠে আসছে ঢাকার নাম। বিশ্ব বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান এয়ার ভিজ্যুয়ালের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গতকাল রাত ৮টায় এ প্রতিবেদন লেখার সময়ও ঢাকা ছিল বিশ্বের শীর্ষ দূষিত নগরী। একিউআই (বায়ু মান সূচক) স্কোর ছিল ১৮৮ যা অস¦াস্থ্যকর। ১৭৩ স্কোর নিয়ে ভারতের মুম্বাই ছিল দ্বিতীয়। গতকাল সকাল ৮টায় ঢাকার একিউআই স্কোর ছিল ৪৭২, যাকে বিপজ্জনক বলে অভিহিত করেছে এয়ার ভিজ্যুয়াল। এ ছাড়া ভাঙাচোরা সড়ক, ধুলা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা ছাড়া বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি নির্মাণকাজের কারণে পুরো ধুলোর শহরে পরিণত হয়েছে ঢাকা। খিলক্ষেতের বাসিন্দা হিমেল বলেন, বাসা থেকে ধোয়া পোশাক পরে অফিস পর্যন্ত যেতে যেতে ময়লা হয়ে যায়। কিছু দিন ধরে শার্টের ওপরে আরেকটা পাতলা শার্ট গায়ে দিয়ে বের হচ্ছেন। এ নিয়ে নগর বিশ্লেষক ও স্থপতি মোবাশ্বেও হোসেন বলেন, সব কিছুর জন্য দরকার সদিচ্ছা। বর্ষাকালের তুলনায় শীতকালে ৮০ ভাগ বায়ুদূষণ বেড়ে যায়। সিটি করপোরেশন প্রতিদিন রাজধানীর গাছপালাগুলোয় বৃষ্টির মতো পানি ছিটালে ৬০ ভাগ বায়ুদূষণ কমে যাবে। এতে ধুলাবালি কমবে, গাছগুলো বেশি বেশি অক্সিজেন ছাড়বে ও কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করবে। ফায়ার ব্রিগেড ও পুলিশের জলকামানগুলো বসে থাকে। সেগুলোকেও কাজে লাগানো যায়। এ ছাড়া যেসব যানবাহন থেকে কালো ধোঁয়া বের হবে সেগুলোকে জরিমানা করতে হবে। আমাদের হাতে যন্ত্র আছে, লোকবল আছে। কিন্তু সদিচ্ছা নেই। এ ছাড়া নির্মাণকাজ অবশ্যই ধুলা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করে করতে হবে। দূষণ রোধে আইন আছে, শুধু প্রয়োগ দরকার।

মশার যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ জীবন : কয়েক মাস ধরে মশার কারণে সবচেয়ে বেশি বিতর্কের মুখে রয়েছে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন। অভিযান চললেও কমছে না মশা। সন্ধ্যার পর ঘরে-বাইরে স্থির হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা দায়। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) প্রাণীবিদ্যা বিভাগের শিক্ষক ড. কবিরুল বাশারের নেতৃত্বে পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, বিগত ১০ মাসের মধ্যে গত জানুয়ারির শেষ দিকে ঢাকায় মশার ঘনত্ব চারগুণ বেড়েছে। মশা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বইছে সমালোচনার ঝড়। অনেকেই মশা মেরে তা জমিয়ে ‘আজকের সংগ্রহ’ লিখে পোস্ট করছেন ফেসবুকে। মিরপুর পল্লবী আবাসিক এলাকার বাসিন্দা নাসরিন আক্তার বলেন, সন্ধ্যা হলে কয়েল, ধুপ জ্বালাই। তবু মশার যন্ত্রণা থেকে নিস্তার নেই। সিটি করপোরেশন কর্মীদের মাঝেমধ্যে ফগিং করতে দেখি, মশা তো কমে না। কীটতত্ত্ববিদ ড. কবিরুল বাশার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, শীতের শেষদিকে নালা-নর্দমায় প্রবাহমান পানি কমলে সেই পচা পানিতে কিউলেক্স মশা ডিম পাড়ে। আর বর্ষার পরিষ্কার পানিতে এডিস মশা বংশবিস্তার করে। এটা মাথায় রেখে সারা বছর বহুমুখী মশক নিধন অভিযান চালানো দরকার। এ ছাড়া পাঁচ বছর পর পর ওষুধ বদলানো দরকার।

আবারও বাড়ছে ভাড়া : করোনায় বিপর্যস্ত অর্থনীতিতে বাড়ছে না মানুষের আয়। উল্টো অনেকেরই আয় কমেছে। এর মধ্যেই ঢাকা শহরে বাসের নতুন রুটে প্রতি কিলোমিটারে ৫০ পয়সা ভাড়া বাড়ানোর প্রস্তাব গেছে সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয়ে। সম্প্রতি বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির এক সভা শেষে এ তথ্য জানানো হয়। জানা গেছে, ঢাকা শহরে বাস ভাড়া কিলোমিটারে এখন ১ টাকা ৭০ পয়সা। নতুন রুটে সেটা ৫০ পয়সা বাড়িয়ে ২ টাকা ২০ পয়সা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। অন্যদিকে সাজা বাড়িয়ে নতুন সড়ক পরিবহন আইন করলেও শৃঙ্খলা ফেরেনি রাজধানীর গণপরিবহনে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলেও সব লেন আটকে বাসের যাত্রী তোলার প্রতিযোগিতায় যানজট লেগেই থাকছে সড়কে। গণপরিবহনে শৃঙ্খলা ফেরাতে এবার বাস রুট রেশনালাইজেশনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে দুই সিটির মেয়র সংশ্লিষ্টদের নিয়ে বেশ কয়েকটি বৈঠকও করেছেন। তবে সে সুফল পেতে কতদিন অপেক্ষা করতে হবে তা এখনো অনিশ্চিত।

ভাঙাচোরা সড়ক, যানজটে ভোগান্তি : মিরপুরে রাস্তায় ভোগান্তির শেষ নেই। হাঁটার গতিতে চলে বাস। কোথাও কোথাও হাঁটার গতির কাছেও যেন হার মানে। চওড়া সড়কের প্রায় অর্ধেকটাই খানাখন্দে ভরা। সরেজমিন দেখা যায়, আগারগাঁও থেকে মিরপুর ১২, ১১, ১০ নম্বর, শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া ও তালতলায় সড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে ছোট-বড় অসংখ্য গাড়ি যানজটে অপেক্ষমাণ। গাড়িগুলোতে প্রচ- গরমে বসে থাকতে দেখা যায় নানা শ্রেণি-পেশার যাত্রীদের। রাজধানীর এয়ারপোর্ট থেকে আবদুল্লাহপুর সড়কটি গত কয়েক বছরে একাধিকবার সংস্কার করতে দেখা গেলেও পুরো সড়কটি উঁচু-নিচু। মাঝেমধ্যেই গর্ত। কোথাও উঠে গেছে সুড়কি। আবার কোথাও উঁচু হয়ে আছে জমাটবদ্ধ কংক্রিট। ব্যস্ততম এই সড়কের অধিকাংশ ম্যানহোলের ঢাকনা সড়ক থেকে ২-৩ ইঞ্চি উঁচু বা নিচু, যা দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়িয়ে দিয়েছে। এ ছাড়া কিছু অভিজাত এলাকা বাদে অধিকাংশ ওয়ার্ডের শাখা সড়ক ও অলি-গলির সংস্কার নেই দীর্ঘদিন। ভাটারা এলাকার নতুনবাজার থেকে ছোলমাইদ পর্যন্ত বেহাল সড়কটি গত ৭-৮ বছরের মধ্যে সংস্কার হয়নি বলে জানান স্থানীয়রা। খিলক্ষেতের বরুরা এলাকায় ভাঙাচোরা সড়ক দিয়ে যান চলাচলই দুষ্কর।

খোঁড়াখুঁড়ি চলছেই : ঢাকার ৫৬ সংস্থার মধ্যে সমন্বয়ের অভাবে একই রাস্তা বারবার খুঁড়ছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। কখনো পানির লাইন, কখনো বিদ্যুতের ক্যাবল, কখনো ফাইবার অপটিক ক্যাবল, কখনো গ্যাসের পাইপ বসাতে খোঁড়া হচ্ছে। এতে একদিকে জনভোগান্তি লেগেই থাকছে, অন্যদিকে বিপুল পরিমাণ অর্থ অপচয় হচ্ছে। উন্নয়ন কাজের পরিকল্পনা আগে থেকে জানাতে দুই সিটি করপোরেশন সংস্থাগুলোকে মৌখিক ও লিখিতভাবে বললেও সাড়া দেয়নি অধিকাংশ সংস্থা।

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
সর্বশেষ খবর
বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

এই মাত্র | রাজনীতি

সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম