শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

তোয়াক্কা নেই স্বাস্থ্যবিধিতে

মার্কেট শপিং মলে উপচে পড়া ভিড় । আইইডিসিআর বলছে, বাজার ও গণপরিবহন থেকে ৬০ শতাংশ সংক্রমণ । উৎকণ্ঠা বিশেষজ্ঞদের
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
তোয়াক্কা নেই স্বাস্থ্যবিধিতে

আগামী বুধবার থেকে কঠোর লকডাউনে যাওয়ার আগ মুহূর্তে সর্বত্রই স্বাস্থ্যবিধি না মানার হিড়িক পড়েছে। রাজধানীসহ সারা দেশের সর্বত্রই এখন মানুষ আর মানুষ। দেশে যে সাত দিনের কঠোর বিধিনিষেধ চলছে তা বোঝার উপায় নেই। স্বাস্থ্যবিধির বালাই নেই কোথাও। দেদার চলছে গণপরিবহন, বাড়ছে মানুষের চাপ। শপিং মলসহ বিপণিবিতানগুলোতে উপচে পড়া ভিড়। পয়লা বৈশাখ ও রোজা সামনে রেখে কেনাকাটার ধুম পড়েছে। কাঁচাবাজারেও মানুষের চাপে উপেক্ষিত স্বাস্থ্যবিধি। অনেকেই  মজুদ করছেন নিত্যপণ্য। রাজধানীর সড়কগুলোতে চিরচেনা যানজটও লক্ষ্য করা গেছে। এ অবস্থায় করোনা সংক্রমণ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন জনস্বাস্থ্যবিদরা। এদিকে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর) এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলেছে, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়ানোর সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ স্থান এখন দুটি। একটি বাজার এবং আরেকটি গণপরিবহন। দেশে এখন পর্যন্ত যারা করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, তাদের বড় অংশই হয় বাজারে গেছেন, নয় তো গণপরিবহন ব্যবহার করেছেন। এই দুটি স্থান থেকেই করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৬০ শতাংশ। জনস্বাস্থ্যবিধি ও পাবলিক হেলথ ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক ড. তৌফিক জোয়ার্দার গতকাল সন্ধ্যায় বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘লকডাউন একটি বড় ধরনের প্রস্তুতির বিষয়। এখানে বড় ধরনের অর্থনীতি, বিশেষ করে মানুষের জীবন-জীবিকার বিষয়টি সামনে আসে। তাই অপ্রস্তুত অবস্থায় লকডাউন দিলে মানুষ তো তা মানবে না। এক সপ্তাহের লকডাউনের বৈজ্ঞানিক কোনো ভিত্তি নেই। যুক্তিসংগতভাবে মানুষকে না বোঝাতে পারলে তারা প্রয়োজনে রাস্তায় বেরোতেই থাকবে। মানুষকে দোষ দিয়ে লাভ নেই। এখানে চরম অব্যবস্থাপনা আছে। আমি মনে করি, সরকারের যারা এ নিয়ে কাজ করছেন, তাদের উচিত বৈজ্ঞানিক ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে লকডাউনকে এক থেকে দেড় মাস করতে হবে। এতেই সুফল মিলতে পারে।’ জানা যায়, গতকাল সকাল থেকেই লোকে লোকারণ্য ছিল নিউমার্কেট এলাকা। শুধু ফুটপাথ নয়, মানুষের ভিড় ছিল মার্কেটের ভিতরও। নিউমার্কেট, গাউছিয়া, চাঁদনী চকসহ আশপাশের সব বিপণিবিতানেই ছিল একই দৃশ্য। বড় শপিং মলগুলোতেও কেনাকাটার ধুম পড়ে। রাজধানীর বাইরে বিভাগীয় ও জেলা-উপজেলা শহরগুলোতেও একই চিত্র লক্ষ্য করা যায়। ঢিলেঢালা বিধিনিষেধের সুযোগে ঠেলাঠেলি করেই কেনাকাটায় নেমেছেন সাধারণ মানুষ। অনেকের মুখেই ছিল মাস্ক। কারও কারও ছিল থুতনিতে। আবার একটি অংশের মাস্ক ছিল পকেটে। মাস্ক পরার প্রবণতা বাড়লেও মানতে দেখা যায়নি সামাজিক দূরত্ব। নিউমার্কেটে কেনাকাটা করতে আসা সস্ত্রীক আহসান হাবীব নামে এক ক্রেতা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘অনেকটা ঝুঁকি নিয়েই শপিং করতে এসেছি। সামনে রোজা ও পয়লা বৈশাখ। কঠোর লকডাউন আসছে। এটা আসলে কত দিন থাকে তা বোঝা যাচ্ছে না। এমনকি ঈদ পর্যন্ত গড়াতে পারে। তাই কেনাকাটার কাজটা সেরে ফেলছি।’ সুমন মিয়া নামে আরেক ক্রেতা বললেন, ‘ঈদের হালকা কেনাকাটা করলাম। ঈদ অনেক অনেক দেরি। কিন্তু লকডাউন বাড়তেও পারে। এ জন্য অনেকটা আগেই বাচ্চাদের জামাকাপড় কিনে নিলাম।’ রাজধানীর পাইকারি কাপড়ের দোকান ইসলামপুর, বঙ্গবাজার, গাউছিয়া থেকে শুরু করে গুলশান-বনানী, বাড্ডা, শাহজাদপুরসহ সর্বত্রই বিপণিবিতানগুলোতে কেনাকাটার হিড়িক পড়েছে।

জানা যায়, করোনা নিয়ন্ত্রণে সরকার-ঘোষিত বিধিনিষেধের ষষ্ঠ দিন গতকাল রাজধানীতে যানজটের তীব্রতা ছিল বেশি। দোকানপাট খোলার কারণে সকাল থেকেই রাজধানীজুড়ে ছিল গণপরিবহন। যানজট দেখা গেছে রাজধানীর পল্টন, শাহবাগ, সায়েন্স ল্যাব, বাংলামোটর, কারওয়ান বাজার, রামপুরা, মৌচাক, মালিবাগ, প্রগতি সরণি, ধানমন্ডিসহ প্রধান সড়কগুলোয়। এতে ওই সব সড়কে চলাচলকারী মানুষকে পোহাতে হয় ভোগান্তি। একদিকে যাত্রীবাহী পরিবহন, অন্যদিকে ব্যক্তিগত প্রাইভেট কার, সিএনজি, অটোরিকশা, রিকশাসহ যানবাহনে ঠাসা ছিল রাস্তা। যাত্রীরা বলেন, বিধিনিষেধের মধ্যেও জীবিকার তাগিদে তারা রাস্তায় বেরিয়েছেন। তবে যানবাহনে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে কি না তা পর্যবেক্ষণে বিভিন্ন এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালতও চোখে পড়ে। মাস্ক না পরার কারণে অনেককে জরিমানাও করা হয়। তবু স্বাস্থ্যবিধি না মানার প্রবণতা ছিল রাজধানীজুড়েই। গতকাল দুপুরে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শফিকুল ইসলাম পুরানা পল্টন মোড়ে বাসের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানালেন, ‘বাড্ডায় যাব, বাসের অভাব নেই। আমার মতো বহু মানুষ রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছে। অর্ধেক সিট নিয়ে চলাচলে বাধ্যবাধকতা থাকায় অধিকাংশই গুলিস্তান থেকে বুক হয়ে আসছে। দরজাও বন্ধ করে রাখা। এ কারণে কয়েকটি বাসে চেষ্টা করেও উঠতে পারিনি। মানুষ যেভাবে হুড়োহুড়ি করছে, তাতে করোনার সংক্রমণ আরও বাড়তে পারে।’

বাজার-গণপরিবহন থেকে সবচেয়ে বেশি করোনায় আক্রান্ত : ৫ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত কারা বেশি আক্রান্ত হয়েছে এমন একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)। প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়ানোর সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ স্থান এখন দুটি- একটি বাজার এবং অন্যটি গণপরিবহন। দেশে এখন পর্যন্ত যারা করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, তাদের বড় অংশই হয় বাজারে গেছেন, নয় তো গণপরিবহন ব্যবহার করেছেন। প্রতিষ্ঠানটির তথ্য অনুযায়ী, যেসব জায়গা থেকে মানুষ বেশি সংক্রমিত হচ্ছে, সেগুলোর মধ্যে আরও রয়েছে উপাসনালয়, সভা-সেমিনারের মতো জনসমাগমস্থল, স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র, এক বিভাগ থেকে আরেক বিভাগে ভ্রমণ, সামাজিক অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া এবং পর্যটন কেন্দ্র। করোনায় আক্রান্ত রোগীদের হিস্ট্রি (ইতিহাস) পর্যালোচনা করে সংক্রমণ ছড়ানোর ক্ষেত্রে ঝুঁকিপূর্ণ এসব উৎসস্থল চিহ্নিত করা হয়েছে।

আইইডিসিআর বলছে, প্রায় সাড়ে ৮ হাজার আক্রান্ত ব্যক্তির তথ্য তারা ৫ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত পর্যালোচনা করেছেন। এর ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি করা হয়েছে। ওই রোগীদের তথ্য বিশ্লেষণ করে ৬১ শতাংশ রোগীর বাজারে যাওয়া এবং গণপরিবহন ব্যবহারের ইতিহাস রয়েছে। সংক্রমিত হওয়া ব্যক্তিদের অন্তত ৩০ শতাংশ জনসমাগমস্থল (সভা-সেমিনার) এবং উপাসনালয়ে গিয়েছিলেন। ওই সাড়ে ৮ হাজার রোগীর তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, তাদের মধ্যে স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রে গিয়েছিলেন ২৬ শতাংশ, করোনায় আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শে এসেছিলেন ২২ শতাংশ। এ ছাড়া আন্তবিভাগ ভ্রমণ করেছিলেন ১৩ শতাংশ, সামাজিক অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন ১২ শতাংশ। আইইডিসিআরের উপদেষ্টা ড. মোশতাক হোসেন বলেন, ‘করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকার লকডাউন ঘোষণা করেছে। তবে এর আদর্শ ব্যবস্থাটা হতো সবাইকে ঘরে রাখতে পারলেই। কিন্তু জীবন-জীবিকার তাগিদে মানুষ বাইরে বের হচ্ছে। এ অবস্থায় সংক্রমণ কমাতে হলে তাদের সমস্যাগুলোও তো চিহ্নিত করে সমাধান করতে হবে। আমাদের উদ্দেশ্য হলো সংক্রমণ যেন না বাড়ে। সেটিকে নিয়ন্ত্রণ করা। কিন্তু সংক্রমণ যেভাবে দাবানলের মতো বাড়ছে, সে ক্ষেত্রে আমাদের প্রতিটা পদক্ষেপই ঝুঁকি বিবেচনায় সুনির্দিষ্ট করে নিতে হবে।’

১২ ও ১৩ এপ্রিল নিয়ে সিদ্ধান্ত রবিবার : করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান এক সপ্তাহের বিধিনিষেধের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আজ মধ্যরাতে। নতুন করে কঠোর লকডাউন আসছে আগামী ১৪ এপ্রিল থেকে। তাই এর মধ্যে দুই দিন ১২ ও ১৩ এপ্রিল কোন প্রক্রিয়ায় চলবে, কোনো বিধিনিষেধ থাকবে কি না তা নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। এ ব্যাপারে কোনো দিকনির্দেশনাও নেই। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রবিবার বৈঠকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তবে এখন যেভাবে চলছে, ১২ ও ১৩ এপ্রিলও (সোম ও মঙ্গলবার) সার্বিক কার্যক্রমে মোটামুটি এভাবেই বিধিনিষেধ থাকতে পারে।

এ প্রসঙ্গে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, ‘রবিবারের মধ্যে এ বিষয়ে একটা বার্তা আসছে। যেহেতু ১৪ তারিখ ঘরে থাকার যে ব্যবস্থাটা আসছে, সেটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ইঙ্গিত দিয়েছেন। এখন যে অবস্থাটা আছে, এর চেয়ে তো বেশি কিছু হওয়ার কথা নয়। এ অবস্থায় বিধিনিষেধ চলমান থাকারই কথা। তবে কী সিদ্ধান্ত হয় তা কাল রবিবার দেখা যাবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাইবিরোধী ৩০ শিক্ষক-কর্মকর্তা বরখাস্ত
জুলাইবিরোধী ৩০ শিক্ষক-কর্মকর্তা বরখাস্ত
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
অস্থিরতার আশঙ্কা পোশাক খাতে
অস্থিরতার আশঙ্কা পোশাক খাতে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
সর্বশেষ খবর
‘তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফাই আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের রূপরেখা’
‘তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফাই আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের রূপরেখা’

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ৬ ঘণ্টায় ৩২ মিলিমিটার বৃষ্টি
রাজধানীতে ৬ ঘণ্টায় ৩২ মিলিমিটার বৃষ্টি

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় সাংবাদিকদের মানববন্ধন
বগুড়ায় সাংবাদিকদের মানববন্ধন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে ভারতে গ্রেফতার ৪৫ বাংলাদেশি
অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে ভারতে গ্রেফতার ৪৫ বাংলাদেশি

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধানের শীষের প্রার্থীদের বিজয়ী করতে নির্বাচনী প্রচারণায় ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে’
‘ধানের শীষের প্রার্থীদের বিজয়ী করতে নির্বাচনী প্রচারণায় ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে’

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁয়ে নারীদের উঠান বৈঠক
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁয়ে নারীদের উঠান বৈঠক

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ গ্রেফতার ২

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের
এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
জাবিতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপ জিতলে কত টাকা পাবেন ভারতের মেয়েরা
বিশ্বকাপ জিতলে কত টাকা পাবেন ভারতের মেয়েরা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় জলাবদ্ধতা, যান চলাচলে ধীরগতি
ঢাকায় জলাবদ্ধতা, যান চলাচলে ধীরগতি

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন
বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পানিতে হাবুডুবু খাচ্ছে কৃষকের স্বপ্ন
বগুড়ায় পানিতে হাবুডুবু খাচ্ছে কৃষকের স্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭০৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭০৯ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কবরের মাটি নেওয়ার প্রতিবাদ করায় প্রতিপক্ষের হামলা, নিহত ১
কবরের মাটি নেওয়ার প্রতিবাদ করায় প্রতিপক্ষের হামলা, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈরি আবহাওয়ায় আমন ধানের ব্যাপক ক্ষতি
বৈরি আবহাওয়ায় আমন ধানের ব্যাপক ক্ষতি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গাজীপুরে নদীপথে ব্যারিস্টার ইশরাক সিদ্দিকীর শোভাযাত্রা ও গণসংযোগ
গাজীপুরে নদীপথে ব্যারিস্টার ইশরাক সিদ্দিকীর শোভাযাত্রা ও গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা
চোর সন্দেহে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি দল সুকৌশলে নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা করছে : দুলু
একটি দল সুকৌশলে নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা করছে : দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য আটক
কুড়িগ্রামে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ৩৯ দফা দাবিতে সাংবাদিক ইউনিয়নের বিক্ষোভ
গাজীপুরে ৩৯ দফা দাবিতে সাংবাদিক ইউনিয়নের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে মিনহাজ মান্নানকে অব্যাহতি
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে মিনহাজ মান্নানকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গি গুরুত্বপূর্ণ: চসিক মেয়র
স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গি গুরুত্বপূর্ণ: চসিক মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোর প্রেসক্লাবের সভাপতি শহীদুল, সম্পাদক কামরুল
নাটোর প্রেসক্লাবের সভাপতি শহীদুল, সম্পাদক কামরুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন
কুড়িগ্রামে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা