শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

৩২ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
৩২ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র

তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস- লিকুইড পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) আমদানি ও বিপণন ক্ষেত্রে বিদ্যমান সমস্যাগুলোর প্রতিকারের জন্য সংশ্লিষ্টরা বারবার আবেদন-নিবেদন ও যুক্তি প্রদর্শন সত্ত্বেও ফলোদয় হয়নি। এলপিজি শিল্পসংশ্লিষ্ট মহল অবস্থাটাকে এই শিল্পে ৩২ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ ধ্বংস করে দেওয়ার চক্রান্ত বলে মনে করছে।

সূত্র জানায়, দেশে এলপিজি বিপণন খুবই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। সূচনাকালে এ খাতের বিনিয়োগকারীরা যেসব সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন তাতে উত্থান-পতনের ধাপ অতিক্রম করতে হলেও গত এক দশকে এলপিজি শিল্পের দারুণ প্রসার ঘটে। ২০১৩ সালে বাংলাদেশে এলপিজি গ্যাস ব্যবহৃত হয় ৮০ হাজার মেট্রিক টন আর এখন বছরে এলপিজির চাহিদা ১২ লাখ মেট্রিক টন ছাড়িয়ে গেছে। সংশ্লিষ্টদের ধারণা, এই চাহিদা ২০২৫ সালে ২৫ লাখ মেট্রিক টনে পৌঁছবে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে তা ৩৫ লাখ মেট্রিক টনে উন্নীত হবে। অর্থাৎ ৪-৫ বছরের মধ্যে এলপিজির চাহিদা দ্বিগুণ হয়ে যাবে।

বাংলাদেশে এলপিজি খাতের লক্ষণীয় বিকাশ ঘটছে। আর এই বিকাশে সরকার সব রকম সমর্থনও দিয়ে চলেছে। সরকার ইতিমধ্যে এলপিজি বোতলজাতকরণের জন্য ৫৬টি লাইসেন্স ইস্যু করেছে। বর্তমানে ২৮টি কোম্পানি এই পণ্য বিপণনে বাজারে সক্রিয় রয়েছে।

দেশের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি এখন বছরে প্রায় ৬ দশমিক ৫ শতাংশ হারে ঘটছে। এতে বাংলাদেশে মানুষের জীবনমান উন্নত হচ্ছে। শহর ও গ্রামাঞ্চলের মানুষ এখন কাঠ, কয়লা, কেরোসিন ইত্যাদি জ্বালানির বদলে এলপিজি ব্যবহারের দিকে বেশি ঝুঁকছেন। পাইপে আসা গ্যাসের বিকল্প হয়ে উঠেছে সিলিন্ডার ভর্তি গ্যাস। এই গ্যাসের বাজার শিগগিরই আরও বাড়বে। এলপিজি শিল্প সূত্র বলছে, এ খাতের বিকাশের ধারা টেকসই করার স্বার্থে সতর্কতার সঙ্গে পরিকল্পনা প্রণয়ন ও ফলপ্রদ নীতিমালা তৈরি অত্যাবশ্যক। গেল পাঁচ বছরে এ খাতে ৩২ হাজার কোটি টাকারও বেশি বিনিয়োগ ঘটে গেছে এবং এখানে যে অবিরাম বিনিয়োগ প্রয়োজন তা-ও স্পষ্ট।

বিশ্বের উন্নয়নশীল অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশও অপর্যাপ্ত সমস্যার মোকাবিলা করছে। জ্বালানির চাহিদা ও জ্বালানির সরবরাহের মধ্যকার যে পার্থক্য তার মূলে রয়েছে জ্বালানিসম্পদের অভাব এবং প্রাকৃতিক গ্যাসের উৎসের সীমাবদ্ধতা। গার্হস্থ্য ব্যবহারের জন্য সরকার মোট জনসংখ্যার ৫ থেকে ৭ শতাংশকে পাইপলাইনে সংযুক্ত করেছে। এরা দেশের মোট ব্যবহার্য প্রাকৃতিক গ্যাসের ১০ থেকে ১২ শতাংশ ব্যবহার করে।

ইদানীং জ্বালানির ঘাটতি নিয়ে বিস্তর আলোচনা-সমালোচনা চলছে। সরকার নতুন গ্যাস সংযোগ দেওয়া বন্ধ রেখেছে। ফলত প্রচলিত অন্যান্য জ্বালানির বদলে গার্হস্থ্য কাজে মানুষ এলপিজি ব্যবহারে অধিক আগ্রহী হয়ে উঠেছে। শুধু তাই নয়, বাণিজ্য ও শিল্প খাতও প্রাকৃতিক গ্যাসের বিকল্প হিসেবে এলপিজিনির্ভর হচ্ছে। প্রাকৃতিক গ্যাস মজুদ ক্রমে কমে আসছে বলে অব্যাহত সরবরাহের জন্য তারা এমন করছে। এলপিজি আগে ছিল ঐচ্ছিক পদার্থ এখন এটা অপরিহার্য।

এলপিজি পুরোপুরি আমদানিভিত্তিক (৯৮ শতাংশের বেশি)। এর অধিকাংশ টার্মিনাল মোংলা ও চট্টগ্রাম বন্দরভিত্তিক স্থাপনা। বাংলাদেশে প্রায় ৮০ থেকে ৮৫ শতাংশ এলপিজির ব্যবহার হচ্ছে গার্হস্থ্য ও শিল্প খাতে। চটজলদি সংগ্রহ করা যায়, কার্বন নিঃসরণ খুব কম, নানা কাজে প্রয়োগ সম্ভব, পরিবহনও সহজ- এসব কারণে দেশে এলপিজির ব্যবহার বেড়েই চলেছে।

সূত্র জানান, বাংলাদেশে এলপিজি শিল্পের সুস্থিতি নিশ্চিতকরণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর অন্যতম হচ্ছে এর মূল্য স্থিরকরণ। সিলিন্ডারপ্রতি এলপিজির দর বাজারে সরবরাহ ও ব্যবহারকারী পর্যন্ত পৌঁছানোর ক্ষেত্রে কোন কোম্পানির পণ্য কতটা বিক্রি হচ্ছে তার ভিত্তিতে নির্ণীত হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কোম্পানিগুলোর মধ্যে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার কারণে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে এলপিজি বেশ সস্তা। বাংলাদেশে এলপিজি পুরোপুরি আমদানিনির্ভর এবং এতে কোনো ভর্তুকি নেই। ভারতের মতো বিশাল দেশে তিনটি মাত্র এলপিজি কোম্পানি এবং সে দেশ গৃহকাজে গ্যাস ব্যবহারকারীদের যথেষ্ট ভর্তুকি দেয়।

ভোক্তা পর্যায়ে এলপিজির দর বেঁধে দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) উদ্যোগ নিয়েছে। এজন্য তারা চলতি বছর ১৪ জানুয়ারি গণশুনানির আয়োজন করে। তবে এখনো তারা রেগুলেট করেনি। আন্তর্জাতিক বাজারদর, পরিবহন ও বিতরণে ব্যয় ও বিপণনকারী কোম্পানিগুলো এবং তাদের ডিলারদের মুনাফার বিষয় বিবেচনায় নিয়ে মূল্য স্থিরকরণ করতে হয়। এলপিজির বাজার বেশ কিছু ফ্যাক্টর দ্বারা প্রভাবিত হয়ে থাকে। যেমন-

অধিক প্রতিযোগিতা : দেশের এলপি গ্যাসের বাজারে বেশি কোম্পানির কারণে অনেক কোম্পানিকেই টিকে থাকার লড়াই করতে হচ্ছে। তাদের মধ্যে চলছে তীব্র প্রতিযোগিতা; বাজারে টিকে থাকতে এদের অনেকেই লাভ ছাড়াই ব্যবসা পরিচালনা করছে। বিপুল অঙ্কের অর্থ বিনিয়োগ করে ফেলায় এখন কেউ কেউ অনিশ্চয়তায় পড়েছেন। ফলে অনেক ব্যবসায়ীই এ খাত থেকে নিজেদের গুটিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন।

সিলিন্ডারে ভর্তুকি : সিলিন্ডারে ভর্তুকি দেওয়ার কারণেও দামের তারতম্য ঘটে। কোম্পানিগুলো সাধারণত সিলিন্ডারে ভর্তুকি সরবরাহ করে। এতে পরিবেশকরা কম মূল্যে বিক্রি করতে পারেন। বর্তমানে প্রতিটি সিলিন্ডারের উৎপাদন ব্যয় প্রায় ২০০০-২২০০ টাকা। অথচ গ্রাহকের কাছে একটি নতুন সিলিন্ডার বিক্রি করা যায় সর্বোচ্চ ৭০০-৮০০ টাকায়। এতেও প্রতি সিলিন্ডারে ১৩০০-১৫০০ টাকা ভর্তুকি দিতে হয়।

ভ্যাট-ট্যাক্স জটিলতা : এলপিজির ব্যবহার বাড়াতে এর উৎপাদন খরচ কমানো জরুরি। আর উৎপাদন খরচ কমাতে হলে ভ্যাট ও ট্যাক্স কমানো জরুরি। সরকারের পরিকল্পনা দেশের ৭০ শতাংশ মানুষের কাছে এলপিজি পৌঁছানো। এর জন্য প্রয়োজন বিপুলসংখ্যক নতুন সিলিন্ডার। এলপিজি বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো মূলত সরকারের জ্বালানিবান্ধব নীতিমালা মেনে চলার চেষ্টা করছে। এ খাতের উদ্যোক্তারা বরাবরই সরকারের কাছে একটি দাবি করে আসছেন, তা হলো সিলিন্ডার তৈরির কাঁচামালের আমদানির ওপর শুল্ক সুবিধা দেওয়া। বর্তমানে নতুন সিলিন্ডারে ৫ আর পুরনো সিলিন্ডারে ৭ শতাংশ ভ্যাট কার্যকর রয়েছে।

উচ্চ পরিবহন ব্যয় : সিলিন্ডার পরিবহনের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম মেনে চলতে হয়। এজন্য কারখানা থেকে ডিস্ট্রিবিউটর, খুচরা বিক্রেতা পর্যন্ত যেতে পরিবহন খরচ বেড়ে যায়। অথচ ১২ কেজির একটি সিলিন্ডার ঢাকায় বিক্রি করা হয় ১১০০ টাকায়। একই দামে দেশের অন্য কোনো প্রত্যন্ত অঞ্চলেও সরবরাহ করতে হয়। অথচ এখানে ঢাকার বাইরে গেলে সিলিন্ডারপ্রতি পরিবহন ব্যয় প্রায় ৫০-১০০ টাকা বেড়ে যায়।

গভীর সমুদ্রবন্দর সংকট : এলপিজি কোম্পানিগুলো বলছে, দেশে গভীর সমুদ্রবন্দর ও পর্যাপ্ত উত্তোলন অবকাঠামোর অভাব রয়েছে। পরিবহনের বাড়তি ব্যয়ের অন্যতম কারণ গভীর সমুদ্রবন্দর ও উপযুক্ত অবকাঠামো সমস্যা। এর ফলে আমদানিকৃত গ্যাস জাহাজ থেকে খালাসে অতিরিক্ত সময়ের প্রয়োজন হয়। এতে বন্দরে বেশি খরচ গুনতে হয় আমদানিকারকদের।

এ ছাড়া এলপিজির দাম আন্তর্জাতিক বাজারে ওঠানামা করার কারণেও দেশের বাজারে দামের উত্থান-পতন ঘটে। কিন্তু গ্রাহকের সুবিধার কথা বিবেচনায় নিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশের বাজারকে সমন্বিত করা যায় না। এতে কোম্পানিগুলোকে লোকসান গুনতে হয়। এসব জটিলতার ফলে দেশের এলপিজি খাতে ৩২ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ আজ হুমকির মুখে। অনিশ্চয়তার মুখে পড়ার উপক্রম এ খাতসংশ্লিষ্ট বিপুলসংখ্যক জনবলের।

এ খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ দেশে ব্যবসা করার ব্যয় অন্য যে কোনো উন্নয়নশীল দেশের তুলনায় অনেক বেশি। ফলত এ খাতের ব্যবসায় টিকে থাকাটা আরও বেশি চ্যালেঞ্জিং হয়ে পড়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল
গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি
মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও
জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা
ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত
রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের
বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার
পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫
থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা
৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ
পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন
শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু
মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে
এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা