শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

৩২ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
৩২ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র

তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস- লিকুইড পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) আমদানি ও বিপণন ক্ষেত্রে বিদ্যমান সমস্যাগুলোর প্রতিকারের জন্য সংশ্লিষ্টরা বারবার আবেদন-নিবেদন ও যুক্তি প্রদর্শন সত্ত্বেও ফলোদয় হয়নি। এলপিজি শিল্পসংশ্লিষ্ট মহল অবস্থাটাকে এই শিল্পে ৩২ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ ধ্বংস করে দেওয়ার চক্রান্ত বলে মনে করছে।

সূত্র জানায়, দেশে এলপিজি বিপণন খুবই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। সূচনাকালে এ খাতের বিনিয়োগকারীরা যেসব সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন তাতে উত্থান-পতনের ধাপ অতিক্রম করতে হলেও গত এক দশকে এলপিজি শিল্পের দারুণ প্রসার ঘটে। ২০১৩ সালে বাংলাদেশে এলপিজি গ্যাস ব্যবহৃত হয় ৮০ হাজার মেট্রিক টন আর এখন বছরে এলপিজির চাহিদা ১২ লাখ মেট্রিক টন ছাড়িয়ে গেছে। সংশ্লিষ্টদের ধারণা, এই চাহিদা ২০২৫ সালে ২৫ লাখ মেট্রিক টনে পৌঁছবে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে তা ৩৫ লাখ মেট্রিক টনে উন্নীত হবে। অর্থাৎ ৪-৫ বছরের মধ্যে এলপিজির চাহিদা দ্বিগুণ হয়ে যাবে।

বাংলাদেশে এলপিজি খাতের লক্ষণীয় বিকাশ ঘটছে। আর এই বিকাশে সরকার সব রকম সমর্থনও দিয়ে চলেছে। সরকার ইতিমধ্যে এলপিজি বোতলজাতকরণের জন্য ৫৬টি লাইসেন্স ইস্যু করেছে। বর্তমানে ২৮টি কোম্পানি এই পণ্য বিপণনে বাজারে সক্রিয় রয়েছে।

দেশের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি এখন বছরে প্রায় ৬ দশমিক ৫ শতাংশ হারে ঘটছে। এতে বাংলাদেশে মানুষের জীবনমান উন্নত হচ্ছে। শহর ও গ্রামাঞ্চলের মানুষ এখন কাঠ, কয়লা, কেরোসিন ইত্যাদি জ্বালানির বদলে এলপিজি ব্যবহারের দিকে বেশি ঝুঁকছেন। পাইপে আসা গ্যাসের বিকল্প হয়ে উঠেছে সিলিন্ডার ভর্তি গ্যাস। এই গ্যাসের বাজার শিগগিরই আরও বাড়বে। এলপিজি শিল্প সূত্র বলছে, এ খাতের বিকাশের ধারা টেকসই করার স্বার্থে সতর্কতার সঙ্গে পরিকল্পনা প্রণয়ন ও ফলপ্রদ নীতিমালা তৈরি অত্যাবশ্যক। গেল পাঁচ বছরে এ খাতে ৩২ হাজার কোটি টাকারও বেশি বিনিয়োগ ঘটে গেছে এবং এখানে যে অবিরাম বিনিয়োগ প্রয়োজন তা-ও স্পষ্ট।

বিশ্বের উন্নয়নশীল অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশও অপর্যাপ্ত সমস্যার মোকাবিলা করছে। জ্বালানির চাহিদা ও জ্বালানির সরবরাহের মধ্যকার যে পার্থক্য তার মূলে রয়েছে জ্বালানিসম্পদের অভাব এবং প্রাকৃতিক গ্যাসের উৎসের সীমাবদ্ধতা। গার্হস্থ্য ব্যবহারের জন্য সরকার মোট জনসংখ্যার ৫ থেকে ৭ শতাংশকে পাইপলাইনে সংযুক্ত করেছে। এরা দেশের মোট ব্যবহার্য প্রাকৃতিক গ্যাসের ১০ থেকে ১২ শতাংশ ব্যবহার করে।

ইদানীং জ্বালানির ঘাটতি নিয়ে বিস্তর আলোচনা-সমালোচনা চলছে। সরকার নতুন গ্যাস সংযোগ দেওয়া বন্ধ রেখেছে। ফলত প্রচলিত অন্যান্য জ্বালানির বদলে গার্হস্থ্য কাজে মানুষ এলপিজি ব্যবহারে অধিক আগ্রহী হয়ে উঠেছে। শুধু তাই নয়, বাণিজ্য ও শিল্প খাতও প্রাকৃতিক গ্যাসের বিকল্প হিসেবে এলপিজিনির্ভর হচ্ছে। প্রাকৃতিক গ্যাস মজুদ ক্রমে কমে আসছে বলে অব্যাহত সরবরাহের জন্য তারা এমন করছে। এলপিজি আগে ছিল ঐচ্ছিক পদার্থ এখন এটা অপরিহার্য।

এলপিজি পুরোপুরি আমদানিভিত্তিক (৯৮ শতাংশের বেশি)। এর অধিকাংশ টার্মিনাল মোংলা ও চট্টগ্রাম বন্দরভিত্তিক স্থাপনা। বাংলাদেশে প্রায় ৮০ থেকে ৮৫ শতাংশ এলপিজির ব্যবহার হচ্ছে গার্হস্থ্য ও শিল্প খাতে। চটজলদি সংগ্রহ করা যায়, কার্বন নিঃসরণ খুব কম, নানা কাজে প্রয়োগ সম্ভব, পরিবহনও সহজ- এসব কারণে দেশে এলপিজির ব্যবহার বেড়েই চলেছে।

সূত্র জানান, বাংলাদেশে এলপিজি শিল্পের সুস্থিতি নিশ্চিতকরণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর অন্যতম হচ্ছে এর মূল্য স্থিরকরণ। সিলিন্ডারপ্রতি এলপিজির দর বাজারে সরবরাহ ও ব্যবহারকারী পর্যন্ত পৌঁছানোর ক্ষেত্রে কোন কোম্পানির পণ্য কতটা বিক্রি হচ্ছে তার ভিত্তিতে নির্ণীত হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কোম্পানিগুলোর মধ্যে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার কারণে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে এলপিজি বেশ সস্তা। বাংলাদেশে এলপিজি পুরোপুরি আমদানিনির্ভর এবং এতে কোনো ভর্তুকি নেই। ভারতের মতো বিশাল দেশে তিনটি মাত্র এলপিজি কোম্পানি এবং সে দেশ গৃহকাজে গ্যাস ব্যবহারকারীদের যথেষ্ট ভর্তুকি দেয়।

ভোক্তা পর্যায়ে এলপিজির দর বেঁধে দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) উদ্যোগ নিয়েছে। এজন্য তারা চলতি বছর ১৪ জানুয়ারি গণশুনানির আয়োজন করে। তবে এখনো তারা রেগুলেট করেনি। আন্তর্জাতিক বাজারদর, পরিবহন ও বিতরণে ব্যয় ও বিপণনকারী কোম্পানিগুলো এবং তাদের ডিলারদের মুনাফার বিষয় বিবেচনায় নিয়ে মূল্য স্থিরকরণ করতে হয়। এলপিজির বাজার বেশ কিছু ফ্যাক্টর দ্বারা প্রভাবিত হয়ে থাকে। যেমন-

অধিক প্রতিযোগিতা : দেশের এলপি গ্যাসের বাজারে বেশি কোম্পানির কারণে অনেক কোম্পানিকেই টিকে থাকার লড়াই করতে হচ্ছে। তাদের মধ্যে চলছে তীব্র প্রতিযোগিতা; বাজারে টিকে থাকতে এদের অনেকেই লাভ ছাড়াই ব্যবসা পরিচালনা করছে। বিপুল অঙ্কের অর্থ বিনিয়োগ করে ফেলায় এখন কেউ কেউ অনিশ্চয়তায় পড়েছেন। ফলে অনেক ব্যবসায়ীই এ খাত থেকে নিজেদের গুটিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন।

সিলিন্ডারে ভর্তুকি : সিলিন্ডারে ভর্তুকি দেওয়ার কারণেও দামের তারতম্য ঘটে। কোম্পানিগুলো সাধারণত সিলিন্ডারে ভর্তুকি সরবরাহ করে। এতে পরিবেশকরা কম মূল্যে বিক্রি করতে পারেন। বর্তমানে প্রতিটি সিলিন্ডারের উৎপাদন ব্যয় প্রায় ২০০০-২২০০ টাকা। অথচ গ্রাহকের কাছে একটি নতুন সিলিন্ডার বিক্রি করা যায় সর্বোচ্চ ৭০০-৮০০ টাকায়। এতেও প্রতি সিলিন্ডারে ১৩০০-১৫০০ টাকা ভর্তুকি দিতে হয়।

ভ্যাট-ট্যাক্স জটিলতা : এলপিজির ব্যবহার বাড়াতে এর উৎপাদন খরচ কমানো জরুরি। আর উৎপাদন খরচ কমাতে হলে ভ্যাট ও ট্যাক্স কমানো জরুরি। সরকারের পরিকল্পনা দেশের ৭০ শতাংশ মানুষের কাছে এলপিজি পৌঁছানো। এর জন্য প্রয়োজন বিপুলসংখ্যক নতুন সিলিন্ডার। এলপিজি বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো মূলত সরকারের জ্বালানিবান্ধব নীতিমালা মেনে চলার চেষ্টা করছে। এ খাতের উদ্যোক্তারা বরাবরই সরকারের কাছে একটি দাবি করে আসছেন, তা হলো সিলিন্ডার তৈরির কাঁচামালের আমদানির ওপর শুল্ক সুবিধা দেওয়া। বর্তমানে নতুন সিলিন্ডারে ৫ আর পুরনো সিলিন্ডারে ৭ শতাংশ ভ্যাট কার্যকর রয়েছে।

উচ্চ পরিবহন ব্যয় : সিলিন্ডার পরিবহনের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম মেনে চলতে হয়। এজন্য কারখানা থেকে ডিস্ট্রিবিউটর, খুচরা বিক্রেতা পর্যন্ত যেতে পরিবহন খরচ বেড়ে যায়। অথচ ১২ কেজির একটি সিলিন্ডার ঢাকায় বিক্রি করা হয় ১১০০ টাকায়। একই দামে দেশের অন্য কোনো প্রত্যন্ত অঞ্চলেও সরবরাহ করতে হয়। অথচ এখানে ঢাকার বাইরে গেলে সিলিন্ডারপ্রতি পরিবহন ব্যয় প্রায় ৫০-১০০ টাকা বেড়ে যায়।

গভীর সমুদ্রবন্দর সংকট : এলপিজি কোম্পানিগুলো বলছে, দেশে গভীর সমুদ্রবন্দর ও পর্যাপ্ত উত্তোলন অবকাঠামোর অভাব রয়েছে। পরিবহনের বাড়তি ব্যয়ের অন্যতম কারণ গভীর সমুদ্রবন্দর ও উপযুক্ত অবকাঠামো সমস্যা। এর ফলে আমদানিকৃত গ্যাস জাহাজ থেকে খালাসে অতিরিক্ত সময়ের প্রয়োজন হয়। এতে বন্দরে বেশি খরচ গুনতে হয় আমদানিকারকদের।

এ ছাড়া এলপিজির দাম আন্তর্জাতিক বাজারে ওঠানামা করার কারণেও দেশের বাজারে দামের উত্থান-পতন ঘটে। কিন্তু গ্রাহকের সুবিধার কথা বিবেচনায় নিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশের বাজারকে সমন্বিত করা যায় না। এতে কোম্পানিগুলোকে লোকসান গুনতে হয়। এসব জটিলতার ফলে দেশের এলপিজি খাতে ৩২ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ আজ হুমকির মুখে। অনিশ্চয়তার মুখে পড়ার উপক্রম এ খাতসংশ্লিষ্ট বিপুলসংখ্যক জনবলের।

এ খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ দেশে ব্যবসা করার ব্যয় অন্য যে কোনো উন্নয়নশীল দেশের তুলনায় অনেক বেশি। ফলত এ খাতের ব্যবসায় টিকে থাকাটা আরও বেশি চ্যালেঞ্জিং হয়ে পড়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা