শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

৩২ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
৩২ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র

তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস- লিকুইড পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) আমদানি ও বিপণন ক্ষেত্রে বিদ্যমান সমস্যাগুলোর প্রতিকারের জন্য সংশ্লিষ্টরা বারবার আবেদন-নিবেদন ও যুক্তি প্রদর্শন সত্ত্বেও ফলোদয় হয়নি। এলপিজি শিল্পসংশ্লিষ্ট মহল অবস্থাটাকে এই শিল্পে ৩২ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ ধ্বংস করে দেওয়ার চক্রান্ত বলে মনে করছে।

সূত্র জানায়, দেশে এলপিজি বিপণন খুবই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। সূচনাকালে এ খাতের বিনিয়োগকারীরা যেসব সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন তাতে উত্থান-পতনের ধাপ অতিক্রম করতে হলেও গত এক দশকে এলপিজি শিল্পের দারুণ প্রসার ঘটে। ২০১৩ সালে বাংলাদেশে এলপিজি গ্যাস ব্যবহৃত হয় ৮০ হাজার মেট্রিক টন আর এখন বছরে এলপিজির চাহিদা ১২ লাখ মেট্রিক টন ছাড়িয়ে গেছে। সংশ্লিষ্টদের ধারণা, এই চাহিদা ২০২৫ সালে ২৫ লাখ মেট্রিক টনে পৌঁছবে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে তা ৩৫ লাখ মেট্রিক টনে উন্নীত হবে। অর্থাৎ ৪-৫ বছরের মধ্যে এলপিজির চাহিদা দ্বিগুণ হয়ে যাবে।

বাংলাদেশে এলপিজি খাতের লক্ষণীয় বিকাশ ঘটছে। আর এই বিকাশে সরকার সব রকম সমর্থনও দিয়ে চলেছে। সরকার ইতিমধ্যে এলপিজি বোতলজাতকরণের জন্য ৫৬টি লাইসেন্স ইস্যু করেছে। বর্তমানে ২৮টি কোম্পানি এই পণ্য বিপণনে বাজারে সক্রিয় রয়েছে।

দেশের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি এখন বছরে প্রায় ৬ দশমিক ৫ শতাংশ হারে ঘটছে। এতে বাংলাদেশে মানুষের জীবনমান উন্নত হচ্ছে। শহর ও গ্রামাঞ্চলের মানুষ এখন কাঠ, কয়লা, কেরোসিন ইত্যাদি জ্বালানির বদলে এলপিজি ব্যবহারের দিকে বেশি ঝুঁকছেন। পাইপে আসা গ্যাসের বিকল্প হয়ে উঠেছে সিলিন্ডার ভর্তি গ্যাস। এই গ্যাসের বাজার শিগগিরই আরও বাড়বে। এলপিজি শিল্প সূত্র বলছে, এ খাতের বিকাশের ধারা টেকসই করার স্বার্থে সতর্কতার সঙ্গে পরিকল্পনা প্রণয়ন ও ফলপ্রদ নীতিমালা তৈরি অত্যাবশ্যক। গেল পাঁচ বছরে এ খাতে ৩২ হাজার কোটি টাকারও বেশি বিনিয়োগ ঘটে গেছে এবং এখানে যে অবিরাম বিনিয়োগ প্রয়োজন তা-ও স্পষ্ট।

বিশ্বের উন্নয়নশীল অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশও অপর্যাপ্ত সমস্যার মোকাবিলা করছে। জ্বালানির চাহিদা ও জ্বালানির সরবরাহের মধ্যকার যে পার্থক্য তার মূলে রয়েছে জ্বালানিসম্পদের অভাব এবং প্রাকৃতিক গ্যাসের উৎসের সীমাবদ্ধতা। গার্হস্থ্য ব্যবহারের জন্য সরকার মোট জনসংখ্যার ৫ থেকে ৭ শতাংশকে পাইপলাইনে সংযুক্ত করেছে। এরা দেশের মোট ব্যবহার্য প্রাকৃতিক গ্যাসের ১০ থেকে ১২ শতাংশ ব্যবহার করে।

ইদানীং জ্বালানির ঘাটতি নিয়ে বিস্তর আলোচনা-সমালোচনা চলছে। সরকার নতুন গ্যাস সংযোগ দেওয়া বন্ধ রেখেছে। ফলত প্রচলিত অন্যান্য জ্বালানির বদলে গার্হস্থ্য কাজে মানুষ এলপিজি ব্যবহারে অধিক আগ্রহী হয়ে উঠেছে। শুধু তাই নয়, বাণিজ্য ও শিল্প খাতও প্রাকৃতিক গ্যাসের বিকল্প হিসেবে এলপিজিনির্ভর হচ্ছে। প্রাকৃতিক গ্যাস মজুদ ক্রমে কমে আসছে বলে অব্যাহত সরবরাহের জন্য তারা এমন করছে। এলপিজি আগে ছিল ঐচ্ছিক পদার্থ এখন এটা অপরিহার্য।

এলপিজি পুরোপুরি আমদানিভিত্তিক (৯৮ শতাংশের বেশি)। এর অধিকাংশ টার্মিনাল মোংলা ও চট্টগ্রাম বন্দরভিত্তিক স্থাপনা। বাংলাদেশে প্রায় ৮০ থেকে ৮৫ শতাংশ এলপিজির ব্যবহার হচ্ছে গার্হস্থ্য ও শিল্প খাতে। চটজলদি সংগ্রহ করা যায়, কার্বন নিঃসরণ খুব কম, নানা কাজে প্রয়োগ সম্ভব, পরিবহনও সহজ- এসব কারণে দেশে এলপিজির ব্যবহার বেড়েই চলেছে।

সূত্র জানান, বাংলাদেশে এলপিজি শিল্পের সুস্থিতি নিশ্চিতকরণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর অন্যতম হচ্ছে এর মূল্য স্থিরকরণ। সিলিন্ডারপ্রতি এলপিজির দর বাজারে সরবরাহ ও ব্যবহারকারী পর্যন্ত পৌঁছানোর ক্ষেত্রে কোন কোম্পানির পণ্য কতটা বিক্রি হচ্ছে তার ভিত্তিতে নির্ণীত হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কোম্পানিগুলোর মধ্যে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার কারণে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে এলপিজি বেশ সস্তা। বাংলাদেশে এলপিজি পুরোপুরি আমদানিনির্ভর এবং এতে কোনো ভর্তুকি নেই। ভারতের মতো বিশাল দেশে তিনটি মাত্র এলপিজি কোম্পানি এবং সে দেশ গৃহকাজে গ্যাস ব্যবহারকারীদের যথেষ্ট ভর্তুকি দেয়।

ভোক্তা পর্যায়ে এলপিজির দর বেঁধে দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) উদ্যোগ নিয়েছে। এজন্য তারা চলতি বছর ১৪ জানুয়ারি গণশুনানির আয়োজন করে। তবে এখনো তারা রেগুলেট করেনি। আন্তর্জাতিক বাজারদর, পরিবহন ও বিতরণে ব্যয় ও বিপণনকারী কোম্পানিগুলো এবং তাদের ডিলারদের মুনাফার বিষয় বিবেচনায় নিয়ে মূল্য স্থিরকরণ করতে হয়। এলপিজির বাজার বেশ কিছু ফ্যাক্টর দ্বারা প্রভাবিত হয়ে থাকে। যেমন-

অধিক প্রতিযোগিতা : দেশের এলপি গ্যাসের বাজারে বেশি কোম্পানির কারণে অনেক কোম্পানিকেই টিকে থাকার লড়াই করতে হচ্ছে। তাদের মধ্যে চলছে তীব্র প্রতিযোগিতা; বাজারে টিকে থাকতে এদের অনেকেই লাভ ছাড়াই ব্যবসা পরিচালনা করছে। বিপুল অঙ্কের অর্থ বিনিয়োগ করে ফেলায় এখন কেউ কেউ অনিশ্চয়তায় পড়েছেন। ফলে অনেক ব্যবসায়ীই এ খাত থেকে নিজেদের গুটিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন।

সিলিন্ডারে ভর্তুকি : সিলিন্ডারে ভর্তুকি দেওয়ার কারণেও দামের তারতম্য ঘটে। কোম্পানিগুলো সাধারণত সিলিন্ডারে ভর্তুকি সরবরাহ করে। এতে পরিবেশকরা কম মূল্যে বিক্রি করতে পারেন। বর্তমানে প্রতিটি সিলিন্ডারের উৎপাদন ব্যয় প্রায় ২০০০-২২০০ টাকা। অথচ গ্রাহকের কাছে একটি নতুন সিলিন্ডার বিক্রি করা যায় সর্বোচ্চ ৭০০-৮০০ টাকায়। এতেও প্রতি সিলিন্ডারে ১৩০০-১৫০০ টাকা ভর্তুকি দিতে হয়।

ভ্যাট-ট্যাক্স জটিলতা : এলপিজির ব্যবহার বাড়াতে এর উৎপাদন খরচ কমানো জরুরি। আর উৎপাদন খরচ কমাতে হলে ভ্যাট ও ট্যাক্স কমানো জরুরি। সরকারের পরিকল্পনা দেশের ৭০ শতাংশ মানুষের কাছে এলপিজি পৌঁছানো। এর জন্য প্রয়োজন বিপুলসংখ্যক নতুন সিলিন্ডার। এলপিজি বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো মূলত সরকারের জ্বালানিবান্ধব নীতিমালা মেনে চলার চেষ্টা করছে। এ খাতের উদ্যোক্তারা বরাবরই সরকারের কাছে একটি দাবি করে আসছেন, তা হলো সিলিন্ডার তৈরির কাঁচামালের আমদানির ওপর শুল্ক সুবিধা দেওয়া। বর্তমানে নতুন সিলিন্ডারে ৫ আর পুরনো সিলিন্ডারে ৭ শতাংশ ভ্যাট কার্যকর রয়েছে।

উচ্চ পরিবহন ব্যয় : সিলিন্ডার পরিবহনের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম মেনে চলতে হয়। এজন্য কারখানা থেকে ডিস্ট্রিবিউটর, খুচরা বিক্রেতা পর্যন্ত যেতে পরিবহন খরচ বেড়ে যায়। অথচ ১২ কেজির একটি সিলিন্ডার ঢাকায় বিক্রি করা হয় ১১০০ টাকায়। একই দামে দেশের অন্য কোনো প্রত্যন্ত অঞ্চলেও সরবরাহ করতে হয়। অথচ এখানে ঢাকার বাইরে গেলে সিলিন্ডারপ্রতি পরিবহন ব্যয় প্রায় ৫০-১০০ টাকা বেড়ে যায়।

গভীর সমুদ্রবন্দর সংকট : এলপিজি কোম্পানিগুলো বলছে, দেশে গভীর সমুদ্রবন্দর ও পর্যাপ্ত উত্তোলন অবকাঠামোর অভাব রয়েছে। পরিবহনের বাড়তি ব্যয়ের অন্যতম কারণ গভীর সমুদ্রবন্দর ও উপযুক্ত অবকাঠামো সমস্যা। এর ফলে আমদানিকৃত গ্যাস জাহাজ থেকে খালাসে অতিরিক্ত সময়ের প্রয়োজন হয়। এতে বন্দরে বেশি খরচ গুনতে হয় আমদানিকারকদের।

এ ছাড়া এলপিজির দাম আন্তর্জাতিক বাজারে ওঠানামা করার কারণেও দেশের বাজারে দামের উত্থান-পতন ঘটে। কিন্তু গ্রাহকের সুবিধার কথা বিবেচনায় নিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশের বাজারকে সমন্বিত করা যায় না। এতে কোম্পানিগুলোকে লোকসান গুনতে হয়। এসব জটিলতার ফলে দেশের এলপিজি খাতে ৩২ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ আজ হুমকির মুখে। অনিশ্চয়তার মুখে পড়ার উপক্রম এ খাতসংশ্লিষ্ট বিপুলসংখ্যক জনবলের।

এ খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ দেশে ব্যবসা করার ব্যয় অন্য যে কোনো উন্নয়নশীল দেশের তুলনায় অনেক বেশি। ফলত এ খাতের ব্যবসায় টিকে থাকাটা আরও বেশি চ্যালেঞ্জিং হয়ে পড়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সাংবাদিককে মারধর এজলাসে
সাংবাদিককে মারধর এজলাসে
দ্বিতীয় মেয়াদে আগ্রহ ছিল না
দ্বিতীয় মেয়াদে আগ্রহ ছিল না
তারেক রহমান দেশে ফিরতে চাইলে সহায়তা
তারেক রহমান দেশে ফিরতে চাইলে সহায়তা
সংসদীয় আসন গাজীপুরে বাড়লেও কমেছে বাগেরহাটে
সংসদীয় আসন গাজীপুরে বাড়লেও কমেছে বাগেরহাটে
ফের উত্তাল চবি পদত্যাগ দাবি প্রক্টরিয়াল বডির
ফের উত্তাল চবি পদত্যাগ দাবি প্রক্টরিয়াল বডির
মানবতাবিরোধী মামলায় অভিযুক্তরা ভোটে অযোগ্য
মানবতাবিরোধী মামলায় অভিযুক্তরা ভোটে অযোগ্য
জুলাই সনদ চূড়ান্ত, কিছুটা বদল
জুলাই সনদ চূড়ান্ত, কিছুটা বদল
গলা কাটলেও বাংলায় কথা বলব
গলা কাটলেও বাংলায় কথা বলব
নির্বাচন বানচাল হলে পরিণতি ভালো হবে না
নির্বাচন বানচাল হলে পরিণতি ভালো হবে না
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘের
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘের
ব্রিজ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা সাংবাদিক বুলুর
ব্রিজ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা সাংবাদিক বুলুর
কক্সবাজারে ঝাউগাছে ঝুলছিল সাংবাদিকের লাশ
কক্সবাজারে ঝাউগাছে ঝুলছিল সাংবাদিকের লাশ
সর্বশেষ খবর
হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২
হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে
নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে বিএনপি প্রস্তুত : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে বিএনপি প্রস্তুত : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকৃত সংস্কারের আগে মানসিক সংস্কার দরকার : গয়েশ্বর
প্রকৃত সংস্কারের আগে মানসিক সংস্কার দরকার : গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গোপালগঞ্জে শোভাযাত্রা
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গোপালগঞ্জে শোভাযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মোহাম্মদপুর-আদাবরে অভিযানে গ্রেফতার ৩৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুর-আদাবরে অভিযানে গ্রেফতার ৩৪

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাবিদ মাহমুদ উল্লাহর কুলখানি অনুষ্ঠিত
শিক্ষাবিদ মাহমুদ উল্লাহর কুলখানি অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নওগাঁয় তারুণ্যের উৎসবে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
নওগাঁয় তারুণ্যের উৎসবে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিকে আবারও ক্ষমতায় আনবে জনগণ : ডা. শাহাদাত
বিএনপিকে আবারও ক্ষমতায় আনবে জনগণ : ডা. শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুর সীমান্তে ৩ পিস স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক
মহেশপুর সীমান্তে ৩ পিস স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী
খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে ১০ ফুট লম্বা অজগর সাপ উদ্ধার
কুড়িগ্রামে ১০ ফুট লম্বা অজগর সাপ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষক দলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
নবীনগরে কৃষক দলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাম বিভ্রাটে অ্যাকাউন্ট বন্ধ, মেটার বিরুদ্ধে মামলা করলেন মার্ক জুকারবার্গ!
নাম বিভ্রাটে অ্যাকাউন্ট বন্ধ, মেটার বিরুদ্ধে মামলা করলেন মার্ক জুকারবার্গ!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমারখালীতে ৯ বছর পর সম্মেলন, সভাপতি আনছার সম্পাদক লুৎফর
কুমারখালীতে ৯ বছর পর সম্মেলন, সভাপতি আনছার সম্পাদক লুৎফর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ডায়রিয়ার প্রকোপ কমছে
নাটোরে ডায়রিয়ার প্রকোপ কমছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আসন্ন দুর্গাপূজার প্রস্তুতি সভা, এবার ৩৫ মন্দিরে দুর্গোৎসব
মোংলায় আসন্ন দুর্গাপূজার প্রস্তুতি সভা, এবার ৩৫ মন্দিরে দুর্গোৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্র দলের র‌্যালি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্র দলের র‌্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ‘এমপক্স’ জরুরি অবস্থা তুলে নিল ডব্লিউএইচও
বিশ্বজুড়ে ‘এমপক্স’ জরুরি অবস্থা তুলে নিল ডব্লিউএইচও

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে বিদ্যুৎকর্মীর মৃত্যু
ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে বিদ্যুৎকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ছিনতাইকারী গ্রেফতার, মালামাল উদ্ধার
লালমনিরহাটে ছিনতাইকারী গ্রেফতার, মালামাল উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
নোয়াখালীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চুয়াডাঙ্গায় অনলাইন জুয়ার মাস্টার এজেন্টসহ গ্রেফতার ২
চুয়াডাঙ্গায় অনলাইন জুয়ার মাস্টার এজেন্টসহ গ্রেফতার ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা
ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাজীপুরে দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক লড়াইয়ে রক্ত দিতে ভয় পায় না বিএনপি’
‘গণতান্ত্রিক লড়াইয়ে রক্ত দিতে ভয় পায় না বিএনপি’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির হাতেই দেশ নিরাপদ : সাইফুদ্দীন সালাম মিঠু
বিএনপির হাতেই দেশ নিরাপদ : সাইফুদ্দীন সালাম মিঠু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে মার্কিন যুদ্ধজাহাজের উপর দিয়ে ২ যুদ্ধবিমান উড়াল ভেনেজুয়েলা
উত্তেজনা বাড়িয়ে মার্কিন যুদ্ধজাহাজের উপর দিয়ে ২ যুদ্ধবিমান উড়াল ভেনেজুয়েলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ণ প্রস্তুতির কথা ঘোষণা করল ইরানের সশস্ত্র বাহিনী
পূর্ণ প্রস্তুতির কথা ঘোষণা করল ইরানের সশস্ত্র বাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে
ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় স্ত্রীর মৃত্যুর পর মারা গেলেন স্বামীও
সড়ক দুর্ঘটনায় স্ত্রীর মৃত্যুর পর মারা গেলেন স্বামীও

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গাড়িচাপায় স্ত্রীর মৃত্যু
স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গাড়িচাপায় স্ত্রীর মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচেই হোঁচট খেল জার্মানি
বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচেই হোঁচট খেল জার্মানি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে বিদায়ী ম্যাচে মেসির জোড়া গোল, সহজ জয় আর্জেন্টিনার
দেশের মাটিতে বিদায়ী ম্যাচে মেসির জোড়া গোল, সহজ জয় আর্জেন্টিনার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফখর জামানের ব্যাটিং তাণ্ডবে পাকিস্তানের জয়
ফখর জামানের ব্যাটিং তাণ্ডবে পাকিস্তানের জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনশনকারী শিক্ষার্থীদের পাশে শুয়ে রাত কাটালেন উপাচার্য
অনশনকারী শিক্ষার্থীদের পাশে শুয়ে রাত কাটালেন উপাচার্য

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিরাপত্তা শঙ্কায় বিসিবি সভাপতি, গানম্যান চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি
নিরাপত্তা শঙ্কায় বিসিবি সভাপতি, গানম্যান চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালে ফেসবুকসহ একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধের ঘোষণা
নেপালে ফেসবুকসহ একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধের ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির
আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ তেল ক্রয় বন্ধ ও চীনের উপর চাপ বাড়াতে ইউরোপকে ট্রাম্পের আহ্বান
রুশ তেল ক্রয় বন্ধ ও চীনের উপর চাপ বাড়াতে ইউরোপকে ট্রাম্পের আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো আফগানিস্তান
ফের শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো আফগানিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আফগানিস্তানে জরুরি ত্রাণ সহায়তা পাঠাল বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আফগানিস্তানে জরুরি ত্রাণ সহায়তা পাঠাল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন
ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে হাতকড়াসহ আসামি ছিনতাই
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে হাতকড়াসহ আসামি ছিনতাই

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুলনার রূপসায় যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনার রূপসায় যুবককে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিদের সঙ্গে লাতিন অঞ্চলে আরও যাদের বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত
মেসিদের সঙ্গে লাতিন অঞ্চলে আরও যাদের বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলিকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে ব্রাজিল
চিলিকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন
নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ঢাবির সব প্রবেশপথ
টানা ৩৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ঢাবির সব প্রবেশপথ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পেন্টাগনকে ‘যুদ্ধ দফতর’ হিসেবে পরিচিত করানোর আদেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে ‘যুদ্ধ দফতর’ হিসেবে পরিচিত করানোর আদেশ ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক