শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

৩২ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
৩২ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র

তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস- লিকুইড পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) আমদানি ও বিপণন ক্ষেত্রে বিদ্যমান সমস্যাগুলোর প্রতিকারের জন্য সংশ্লিষ্টরা বারবার আবেদন-নিবেদন ও যুক্তি প্রদর্শন সত্ত্বেও ফলোদয় হয়নি। এলপিজি শিল্পসংশ্লিষ্ট মহল অবস্থাটাকে এই শিল্পে ৩২ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ ধ্বংস করে দেওয়ার চক্রান্ত বলে মনে করছে।

সূত্র জানায়, দেশে এলপিজি বিপণন খুবই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। সূচনাকালে এ খাতের বিনিয়োগকারীরা যেসব সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন তাতে উত্থান-পতনের ধাপ অতিক্রম করতে হলেও গত এক দশকে এলপিজি শিল্পের দারুণ প্রসার ঘটে। ২০১৩ সালে বাংলাদেশে এলপিজি গ্যাস ব্যবহৃত হয় ৮০ হাজার মেট্রিক টন আর এখন বছরে এলপিজির চাহিদা ১২ লাখ মেট্রিক টন ছাড়িয়ে গেছে। সংশ্লিষ্টদের ধারণা, এই চাহিদা ২০২৫ সালে ২৫ লাখ মেট্রিক টনে পৌঁছবে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে তা ৩৫ লাখ মেট্রিক টনে উন্নীত হবে। অর্থাৎ ৪-৫ বছরের মধ্যে এলপিজির চাহিদা দ্বিগুণ হয়ে যাবে।

বাংলাদেশে এলপিজি খাতের লক্ষণীয় বিকাশ ঘটছে। আর এই বিকাশে সরকার সব রকম সমর্থনও দিয়ে চলেছে। সরকার ইতিমধ্যে এলপিজি বোতলজাতকরণের জন্য ৫৬টি লাইসেন্স ইস্যু করেছে। বর্তমানে ২৮টি কোম্পানি এই পণ্য বিপণনে বাজারে সক্রিয় রয়েছে।

দেশের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি এখন বছরে প্রায় ৬ দশমিক ৫ শতাংশ হারে ঘটছে। এতে বাংলাদেশে মানুষের জীবনমান উন্নত হচ্ছে। শহর ও গ্রামাঞ্চলের মানুষ এখন কাঠ, কয়লা, কেরোসিন ইত্যাদি জ্বালানির বদলে এলপিজি ব্যবহারের দিকে বেশি ঝুঁকছেন। পাইপে আসা গ্যাসের বিকল্প হয়ে উঠেছে সিলিন্ডার ভর্তি গ্যাস। এই গ্যাসের বাজার শিগগিরই আরও বাড়বে। এলপিজি শিল্প সূত্র বলছে, এ খাতের বিকাশের ধারা টেকসই করার স্বার্থে সতর্কতার সঙ্গে পরিকল্পনা প্রণয়ন ও ফলপ্রদ নীতিমালা তৈরি অত্যাবশ্যক। গেল পাঁচ বছরে এ খাতে ৩২ হাজার কোটি টাকারও বেশি বিনিয়োগ ঘটে গেছে এবং এখানে যে অবিরাম বিনিয়োগ প্রয়োজন তা-ও স্পষ্ট।

বিশ্বের উন্নয়নশীল অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশও অপর্যাপ্ত সমস্যার মোকাবিলা করছে। জ্বালানির চাহিদা ও জ্বালানির সরবরাহের মধ্যকার যে পার্থক্য তার মূলে রয়েছে জ্বালানিসম্পদের অভাব এবং প্রাকৃতিক গ্যাসের উৎসের সীমাবদ্ধতা। গার্হস্থ্য ব্যবহারের জন্য সরকার মোট জনসংখ্যার ৫ থেকে ৭ শতাংশকে পাইপলাইনে সংযুক্ত করেছে। এরা দেশের মোট ব্যবহার্য প্রাকৃতিক গ্যাসের ১০ থেকে ১২ শতাংশ ব্যবহার করে।

ইদানীং জ্বালানির ঘাটতি নিয়ে বিস্তর আলোচনা-সমালোচনা চলছে। সরকার নতুন গ্যাস সংযোগ দেওয়া বন্ধ রেখেছে। ফলত প্রচলিত অন্যান্য জ্বালানির বদলে গার্হস্থ্য কাজে মানুষ এলপিজি ব্যবহারে অধিক আগ্রহী হয়ে উঠেছে। শুধু তাই নয়, বাণিজ্য ও শিল্প খাতও প্রাকৃতিক গ্যাসের বিকল্প হিসেবে এলপিজিনির্ভর হচ্ছে। প্রাকৃতিক গ্যাস মজুদ ক্রমে কমে আসছে বলে অব্যাহত সরবরাহের জন্য তারা এমন করছে। এলপিজি আগে ছিল ঐচ্ছিক পদার্থ এখন এটা অপরিহার্য।

এলপিজি পুরোপুরি আমদানিভিত্তিক (৯৮ শতাংশের বেশি)। এর অধিকাংশ টার্মিনাল মোংলা ও চট্টগ্রাম বন্দরভিত্তিক স্থাপনা। বাংলাদেশে প্রায় ৮০ থেকে ৮৫ শতাংশ এলপিজির ব্যবহার হচ্ছে গার্হস্থ্য ও শিল্প খাতে। চটজলদি সংগ্রহ করা যায়, কার্বন নিঃসরণ খুব কম, নানা কাজে প্রয়োগ সম্ভব, পরিবহনও সহজ- এসব কারণে দেশে এলপিজির ব্যবহার বেড়েই চলেছে।

সূত্র জানান, বাংলাদেশে এলপিজি শিল্পের সুস্থিতি নিশ্চিতকরণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর অন্যতম হচ্ছে এর মূল্য স্থিরকরণ। সিলিন্ডারপ্রতি এলপিজির দর বাজারে সরবরাহ ও ব্যবহারকারী পর্যন্ত পৌঁছানোর ক্ষেত্রে কোন কোম্পানির পণ্য কতটা বিক্রি হচ্ছে তার ভিত্তিতে নির্ণীত হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কোম্পানিগুলোর মধ্যে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার কারণে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে এলপিজি বেশ সস্তা। বাংলাদেশে এলপিজি পুরোপুরি আমদানিনির্ভর এবং এতে কোনো ভর্তুকি নেই। ভারতের মতো বিশাল দেশে তিনটি মাত্র এলপিজি কোম্পানি এবং সে দেশ গৃহকাজে গ্যাস ব্যবহারকারীদের যথেষ্ট ভর্তুকি দেয়।

ভোক্তা পর্যায়ে এলপিজির দর বেঁধে দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) উদ্যোগ নিয়েছে। এজন্য তারা চলতি বছর ১৪ জানুয়ারি গণশুনানির আয়োজন করে। তবে এখনো তারা রেগুলেট করেনি। আন্তর্জাতিক বাজারদর, পরিবহন ও বিতরণে ব্যয় ও বিপণনকারী কোম্পানিগুলো এবং তাদের ডিলারদের মুনাফার বিষয় বিবেচনায় নিয়ে মূল্য স্থিরকরণ করতে হয়। এলপিজির বাজার বেশ কিছু ফ্যাক্টর দ্বারা প্রভাবিত হয়ে থাকে। যেমন-

অধিক প্রতিযোগিতা : দেশের এলপি গ্যাসের বাজারে বেশি কোম্পানির কারণে অনেক কোম্পানিকেই টিকে থাকার লড়াই করতে হচ্ছে। তাদের মধ্যে চলছে তীব্র প্রতিযোগিতা; বাজারে টিকে থাকতে এদের অনেকেই লাভ ছাড়াই ব্যবসা পরিচালনা করছে। বিপুল অঙ্কের অর্থ বিনিয়োগ করে ফেলায় এখন কেউ কেউ অনিশ্চয়তায় পড়েছেন। ফলে অনেক ব্যবসায়ীই এ খাত থেকে নিজেদের গুটিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন।

সিলিন্ডারে ভর্তুকি : সিলিন্ডারে ভর্তুকি দেওয়ার কারণেও দামের তারতম্য ঘটে। কোম্পানিগুলো সাধারণত সিলিন্ডারে ভর্তুকি সরবরাহ করে। এতে পরিবেশকরা কম মূল্যে বিক্রি করতে পারেন। বর্তমানে প্রতিটি সিলিন্ডারের উৎপাদন ব্যয় প্রায় ২০০০-২২০০ টাকা। অথচ গ্রাহকের কাছে একটি নতুন সিলিন্ডার বিক্রি করা যায় সর্বোচ্চ ৭০০-৮০০ টাকায়। এতেও প্রতি সিলিন্ডারে ১৩০০-১৫০০ টাকা ভর্তুকি দিতে হয়।

ভ্যাট-ট্যাক্স জটিলতা : এলপিজির ব্যবহার বাড়াতে এর উৎপাদন খরচ কমানো জরুরি। আর উৎপাদন খরচ কমাতে হলে ভ্যাট ও ট্যাক্স কমানো জরুরি। সরকারের পরিকল্পনা দেশের ৭০ শতাংশ মানুষের কাছে এলপিজি পৌঁছানো। এর জন্য প্রয়োজন বিপুলসংখ্যক নতুন সিলিন্ডার। এলপিজি বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো মূলত সরকারের জ্বালানিবান্ধব নীতিমালা মেনে চলার চেষ্টা করছে। এ খাতের উদ্যোক্তারা বরাবরই সরকারের কাছে একটি দাবি করে আসছেন, তা হলো সিলিন্ডার তৈরির কাঁচামালের আমদানির ওপর শুল্ক সুবিধা দেওয়া। বর্তমানে নতুন সিলিন্ডারে ৫ আর পুরনো সিলিন্ডারে ৭ শতাংশ ভ্যাট কার্যকর রয়েছে।

উচ্চ পরিবহন ব্যয় : সিলিন্ডার পরিবহনের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম মেনে চলতে হয়। এজন্য কারখানা থেকে ডিস্ট্রিবিউটর, খুচরা বিক্রেতা পর্যন্ত যেতে পরিবহন খরচ বেড়ে যায়। অথচ ১২ কেজির একটি সিলিন্ডার ঢাকায় বিক্রি করা হয় ১১০০ টাকায়। একই দামে দেশের অন্য কোনো প্রত্যন্ত অঞ্চলেও সরবরাহ করতে হয়। অথচ এখানে ঢাকার বাইরে গেলে সিলিন্ডারপ্রতি পরিবহন ব্যয় প্রায় ৫০-১০০ টাকা বেড়ে যায়।

গভীর সমুদ্রবন্দর সংকট : এলপিজি কোম্পানিগুলো বলছে, দেশে গভীর সমুদ্রবন্দর ও পর্যাপ্ত উত্তোলন অবকাঠামোর অভাব রয়েছে। পরিবহনের বাড়তি ব্যয়ের অন্যতম কারণ গভীর সমুদ্রবন্দর ও উপযুক্ত অবকাঠামো সমস্যা। এর ফলে আমদানিকৃত গ্যাস জাহাজ থেকে খালাসে অতিরিক্ত সময়ের প্রয়োজন হয়। এতে বন্দরে বেশি খরচ গুনতে হয় আমদানিকারকদের।

এ ছাড়া এলপিজির দাম আন্তর্জাতিক বাজারে ওঠানামা করার কারণেও দেশের বাজারে দামের উত্থান-পতন ঘটে। কিন্তু গ্রাহকের সুবিধার কথা বিবেচনায় নিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশের বাজারকে সমন্বিত করা যায় না। এতে কোম্পানিগুলোকে লোকসান গুনতে হয়। এসব জটিলতার ফলে দেশের এলপিজি খাতে ৩২ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ আজ হুমকির মুখে। অনিশ্চয়তার মুখে পড়ার উপক্রম এ খাতসংশ্লিষ্ট বিপুলসংখ্যক জনবলের।

এ খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ দেশে ব্যবসা করার ব্যয় অন্য যে কোনো উন্নয়নশীল দেশের তুলনায় অনেক বেশি। ফলত এ খাতের ব্যবসায় টিকে থাকাটা আরও বেশি চ্যালেঞ্জিং হয়ে পড়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক