শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ মে, ২০২১ আপডেট:

জন্মনিয়ন্ত্রণে বিশ্বাসী নয় রোহিঙ্গারা

পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদেরকে অসহযোগিতা
মাহমুদ আজহার, ভাসানচর থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
জন্মনিয়ন্ত্রণে বিশ্বাসী নয় রোহিঙ্গারা

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের মংদু এলাকা থেকে আসা হালিমা বেগম। কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং হয়ে সর্বশেষ আশ্রয়স্থল হয়েছে ভাসানচরে। তার মোট আট সন্তান। এর মধ্যে সবচেয়ে ছোট হারিছের বয়স ১০ মাস। ওমরের বয়স দুই বছর ও রফিকের বয়স তিন বছর। বাকিদের বয়স ৫ থেকে ১৩ বছরের মধ্যে। তার কাছে জানতে চাওয়া হয়, জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ করেন কি না। কিছুটা লজ্জা পেয়ে মুখ ঢেকে জানালেন, এটা ধর্মীয় দৃষ্টিতে পাপ। তাছাড়া তার স্বামীও এটা চায় না। ভাসানচরে আসা রহিমা খাতুনও সাত সন্তানের জননী। তার স্বামী শফিকুল ইসলাম জানালেন, তাদের লাঠিয়াল বাহিনীও দরকার আছে। তাছাড়া যত লোক তত রেশনিং কার্ডও পাওয়া যায়। শুধু হালিমা বা রহিমা খাতুনই নন, ভাসানচরে আসা ৩ হাজার ৪৪০টি দম্পত্তির বড় অংশই জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিতে বিশ্বাসী নন। কনডম, টিকা বা ট্যাবলেটের মতো স্বল্পমেয়াদি জন্মবিরতিকরণ পদ্ধতিতে রোহিঙ্গা নারী-পুরুষের অনীহা। ধর্মীয় যুক্তি দাঁড় করানোর পাশাপাশি যত সন্তান তত রেশন কার্ড, পারিবারিকভাবে প্রভাব বিস্তারে সন্তান নেওয়ার অজুহাতও দেখান তারা।

ভাসানচরে সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, শিক্ষার অভাবে রোহিঙ্গারা তেমন সচেতন নয়। মুসলিম জনগোষ্ঠী হওয়ায় ধর্মীয় বিশ্বাসকেও তারা গুরুত্ব দেন বেশি। তাই প্রত্যেকের পরিবারেই গড়ে পাঁচ থেকে ১০ জন সন্তান-সন্ততি রয়েছে। জন্ম নিয়ন্ত্রণ বিষয়েও তাদের সচেতনতা কম। তাদের ধারণা, বেশি সন্তান নিতে পারলে খাবার সংগ্রহ করাসহ নানা সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাবে। ভাসানচরে আসা রোহিঙ্গা নারী ও শিশুদের দেখা মেলে হাসপাতালগুলোতে। জ্বর, কাশিসহ বিভিন্ন অসুখে ভুগছে অনেক শিশু। কোনো কোনো ঘরে নবজাতকের কান্নাও শোনা যায়।

ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এমন এক নারীকে পাওয়া গেছে, যার ১০ জনের বেশিও ছেলে-মেয়ে রয়েছে। রোজিনা বেগম নামে ৫০ বছর বয়সী রোহিঙ্গা নারী জানালেন, এত বেশি সন্তান-সন্ততি থাকলেও তাদের কোনো সমস্যা হয় না। মিয়ানমারের আকিয়াব জেলার বুছিডং এলাকার ভাসানচর ক্যাম্পে আশ্রয় নেওয়া সাইফুল্লাহ জানালেন, ছেলে-মেয়ে সবাই কাজ করত তার সঙ্গে। তাই কখনো বোঝা মনে হয়নি। জন্ম নিয়ন্ত্রণ ইসলামসম্মত নয়। তাছাড়া বেশি সন্তান থাকলে নিত্যকার লড়াই চালাতে সুবিধা হয়। ভাসানচরে পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শক অনুপম চন্দ্র দাস বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, শিক্ষার অভাবে কেউ কেউ জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ করতে চান না। তার পরও আমরা ৯ জন পরিবার পরিকল্পনা কমর্কতা-কর্মচারী কাজ করছি। গত সপ্তাহে জন্মনিয়ন্ত্রণে ৮২ জনকে ইনজেকশন দিয়েছি। তবে পুরুষরা কনডম ব্যবহার করতে চায় না। নারীরা এখন জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিল গ্রহণ করতে আগ্রহ দেখাচ্ছে। তবে রোহিঙ্গাদের শিক্ষিত করে তুলতে পারলে জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণে কোনো সমস্যা হবে না।

জানা যায়, সরকারিভাবে পরিবার পরিকল্পনার একজন ভিজিটর, একজন পরিদর্শক এবং সাতজন পরিবার পরিকল্পনা সহকারী ভাসানচরে কাজ করছেন। এ ছাড়াও বেসরকারিভাবে ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালের কিছু মাঠকর্মী কাজ করছে। তবে ভাসানচরে আরও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ করা জরুরি বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। নইলে যে হারে রোহিঙ্গারা সন্তান নেন, তাতে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী ব্যাপক মাত্রায় বৃদ্ধি পাবে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে এমনিতেই মানুষের সংখ্যা বেশি। আর নতুন শিশুর জন্ম হতে থাকলে তা আরও বেড়ে গিয়ে পরিস্থিতিকে জটিল করে তুলতে পারে। তাছাড়া ভাসানচরে আরও বেশি এনজিওকর্মী আসা জরুরি বলে মনে করেন কেউ কেউ।

ভাসানচরে সরকারি বেসরকারি কর্মকর্তারা বলছেন, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে অন্তত প্রাথমিক শিক্ষা দিতে হবে। তবে তাদের বাংলা ভাষায় না রাখাইনের ভাষায় শিক্ষা দেওয়া হবে তা নিয়েও দ্বিধাদ্বন্দে¦ রয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। তাছাড়া রোহিঙ্গাদের জন্য পৃথক একটি আইন জরুরি। তারা কী করতে পারবে না পারবে, অপরাধ করলে তাদের বিরুদ্ধে কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে তার সুনির্দিষ্ট কিছু বিধিবিধান থাকা জরুরি। নইলে রোহিঙ্গারা অপরাধ করলেও তাদের শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা যায় না। এ জন্য ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের জীবনমান উন্নয়নের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আরও বেশি এনজিওকে কাজ করার অনুমতি দেওয়া উচিত।

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে স্বাস্থ্যসেবা কাজে জড়িত কর্মীরা জানান, রোহিঙ্গারা যৌন মিলনের সময় কোনো ধরনের পদ্ধতি ব্যবহার করতে রাজি নন। গত দুই মাস ধরে অনেক চেষ্টার পর মাত্র সাড়ে ৫০০ প্যাকেট কনডম বিতরণ করা হয়েছে। তবে তা-ও ব্যবহারে অনীহা রয়েছে তাদের। এই পরিস্থিতিতে পুরুষদের জন্য স্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ভ্যাসেকটমি আর নারীদের জন্য স্থায়ী পদ্ধতি টিউবেকটমি চালু করছে সরকার। এদিকে ভাসানচরে সরকারি বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে খোঁজ নিয়ে দেখা যায় নারী-পুরুষ ও শিশুদের লম্বা লাইন। রোহিঙ্গাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে এসব হাসপাতালে। চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সার্জিক্যাল বা ডেলিভারি সমস্যায় পাঠিয়ে দেওয়া হয় নোয়াখালী সদর হাসপাতালে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় রোহিঙ্গাদের চিকিৎসা নিশ্চিত করা হয়। ভাসানচর সরকারি হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায় দুজন এমবিবিএস চিকিৎসক ডা. ফেরদৌস-উর রহমান ও ডা. কামরুল হাসান রোহিঙ্গা নারী ও শিশুদের চিকিৎসা দিচ্ছেন। তারা দুজনই জানান, বড় ধরনের কোনো জটিল রোগ না হলে তারাই সব ধরনের রোগীর চিকিৎসা দিচ্ছেন। রোহিঙ্গাদের বিনামূল্যে চিকিৎসা খরচ ও ওষুধপত্র দেওয়া হচ্ছে। জটিল কোনো রোগীকে নোয়াখালী বা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয় বলে জানান তারা।

ভাসানচর সরকারি হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা. ফেরদৌস-উর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ কেউই সচেতন নয়। তাদের শিক্ষিত করে তুলতে পারলে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি নিজে থেকেই তারা গ্রহণ করবে। তাছাড়া অনেক অপরাধ প্রবণতা কমে যাবে। অনেক রোহিঙ্গা নারী মুখের নেকাব খুলতে চান না। এ ক্ষেত্রেও চিকিৎসাসেবা দিতে সমস্যা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক