শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ মে, ২০২১ আপডেট:

জন্মনিয়ন্ত্রণে বিশ্বাসী নয় রোহিঙ্গারা

পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদেরকে অসহযোগিতা
মাহমুদ আজহার, ভাসানচর থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
জন্মনিয়ন্ত্রণে বিশ্বাসী নয় রোহিঙ্গারা

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের মংদু এলাকা থেকে আসা হালিমা বেগম। কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং হয়ে সর্বশেষ আশ্রয়স্থল হয়েছে ভাসানচরে। তার মোট আট সন্তান। এর মধ্যে সবচেয়ে ছোট হারিছের বয়স ১০ মাস। ওমরের বয়স দুই বছর ও রফিকের বয়স তিন বছর। বাকিদের বয়স ৫ থেকে ১৩ বছরের মধ্যে। তার কাছে জানতে চাওয়া হয়, জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ করেন কি না। কিছুটা লজ্জা পেয়ে মুখ ঢেকে জানালেন, এটা ধর্মীয় দৃষ্টিতে পাপ। তাছাড়া তার স্বামীও এটা চায় না। ভাসানচরে আসা রহিমা খাতুনও সাত সন্তানের জননী। তার স্বামী শফিকুল ইসলাম জানালেন, তাদের লাঠিয়াল বাহিনীও দরকার আছে। তাছাড়া যত লোক তত রেশনিং কার্ডও পাওয়া যায়। শুধু হালিমা বা রহিমা খাতুনই নন, ভাসানচরে আসা ৩ হাজার ৪৪০টি দম্পত্তির বড় অংশই জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিতে বিশ্বাসী নন। কনডম, টিকা বা ট্যাবলেটের মতো স্বল্পমেয়াদি জন্মবিরতিকরণ পদ্ধতিতে রোহিঙ্গা নারী-পুরুষের অনীহা। ধর্মীয় যুক্তি দাঁড় করানোর পাশাপাশি যত সন্তান তত রেশন কার্ড, পারিবারিকভাবে প্রভাব বিস্তারে সন্তান নেওয়ার অজুহাতও দেখান তারা।

ভাসানচরে সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, শিক্ষার অভাবে রোহিঙ্গারা তেমন সচেতন নয়। মুসলিম জনগোষ্ঠী হওয়ায় ধর্মীয় বিশ্বাসকেও তারা গুরুত্ব দেন বেশি। তাই প্রত্যেকের পরিবারেই গড়ে পাঁচ থেকে ১০ জন সন্তান-সন্ততি রয়েছে। জন্ম নিয়ন্ত্রণ বিষয়েও তাদের সচেতনতা কম। তাদের ধারণা, বেশি সন্তান নিতে পারলে খাবার সংগ্রহ করাসহ নানা সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাবে। ভাসানচরে আসা রোহিঙ্গা নারী ও শিশুদের দেখা মেলে হাসপাতালগুলোতে। জ্বর, কাশিসহ বিভিন্ন অসুখে ভুগছে অনেক শিশু। কোনো কোনো ঘরে নবজাতকের কান্নাও শোনা যায়।

ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এমন এক নারীকে পাওয়া গেছে, যার ১০ জনের বেশিও ছেলে-মেয়ে রয়েছে। রোজিনা বেগম নামে ৫০ বছর বয়সী রোহিঙ্গা নারী জানালেন, এত বেশি সন্তান-সন্ততি থাকলেও তাদের কোনো সমস্যা হয় না। মিয়ানমারের আকিয়াব জেলার বুছিডং এলাকার ভাসানচর ক্যাম্পে আশ্রয় নেওয়া সাইফুল্লাহ জানালেন, ছেলে-মেয়ে সবাই কাজ করত তার সঙ্গে। তাই কখনো বোঝা মনে হয়নি। জন্ম নিয়ন্ত্রণ ইসলামসম্মত নয়। তাছাড়া বেশি সন্তান থাকলে নিত্যকার লড়াই চালাতে সুবিধা হয়। ভাসানচরে পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শক অনুপম চন্দ্র দাস বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, শিক্ষার অভাবে কেউ কেউ জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ করতে চান না। তার পরও আমরা ৯ জন পরিবার পরিকল্পনা কমর্কতা-কর্মচারী কাজ করছি। গত সপ্তাহে জন্মনিয়ন্ত্রণে ৮২ জনকে ইনজেকশন দিয়েছি। তবে পুরুষরা কনডম ব্যবহার করতে চায় না। নারীরা এখন জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিল গ্রহণ করতে আগ্রহ দেখাচ্ছে। তবে রোহিঙ্গাদের শিক্ষিত করে তুলতে পারলে জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণে কোনো সমস্যা হবে না।

জানা যায়, সরকারিভাবে পরিবার পরিকল্পনার একজন ভিজিটর, একজন পরিদর্শক এবং সাতজন পরিবার পরিকল্পনা সহকারী ভাসানচরে কাজ করছেন। এ ছাড়াও বেসরকারিভাবে ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালের কিছু মাঠকর্মী কাজ করছে। তবে ভাসানচরে আরও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ করা জরুরি বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। নইলে যে হারে রোহিঙ্গারা সন্তান নেন, তাতে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী ব্যাপক মাত্রায় বৃদ্ধি পাবে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে এমনিতেই মানুষের সংখ্যা বেশি। আর নতুন শিশুর জন্ম হতে থাকলে তা আরও বেড়ে গিয়ে পরিস্থিতিকে জটিল করে তুলতে পারে। তাছাড়া ভাসানচরে আরও বেশি এনজিওকর্মী আসা জরুরি বলে মনে করেন কেউ কেউ।

ভাসানচরে সরকারি বেসরকারি কর্মকর্তারা বলছেন, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে অন্তত প্রাথমিক শিক্ষা দিতে হবে। তবে তাদের বাংলা ভাষায় না রাখাইনের ভাষায় শিক্ষা দেওয়া হবে তা নিয়েও দ্বিধাদ্বন্দে¦ রয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। তাছাড়া রোহিঙ্গাদের জন্য পৃথক একটি আইন জরুরি। তারা কী করতে পারবে না পারবে, অপরাধ করলে তাদের বিরুদ্ধে কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে তার সুনির্দিষ্ট কিছু বিধিবিধান থাকা জরুরি। নইলে রোহিঙ্গারা অপরাধ করলেও তাদের শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা যায় না। এ জন্য ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের জীবনমান উন্নয়নের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আরও বেশি এনজিওকে কাজ করার অনুমতি দেওয়া উচিত।

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে স্বাস্থ্যসেবা কাজে জড়িত কর্মীরা জানান, রোহিঙ্গারা যৌন মিলনের সময় কোনো ধরনের পদ্ধতি ব্যবহার করতে রাজি নন। গত দুই মাস ধরে অনেক চেষ্টার পর মাত্র সাড়ে ৫০০ প্যাকেট কনডম বিতরণ করা হয়েছে। তবে তা-ও ব্যবহারে অনীহা রয়েছে তাদের। এই পরিস্থিতিতে পুরুষদের জন্য স্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ভ্যাসেকটমি আর নারীদের জন্য স্থায়ী পদ্ধতি টিউবেকটমি চালু করছে সরকার। এদিকে ভাসানচরে সরকারি বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে খোঁজ নিয়ে দেখা যায় নারী-পুরুষ ও শিশুদের লম্বা লাইন। রোহিঙ্গাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে এসব হাসপাতালে। চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সার্জিক্যাল বা ডেলিভারি সমস্যায় পাঠিয়ে দেওয়া হয় নোয়াখালী সদর হাসপাতালে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় রোহিঙ্গাদের চিকিৎসা নিশ্চিত করা হয়। ভাসানচর সরকারি হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায় দুজন এমবিবিএস চিকিৎসক ডা. ফেরদৌস-উর রহমান ও ডা. কামরুল হাসান রোহিঙ্গা নারী ও শিশুদের চিকিৎসা দিচ্ছেন। তারা দুজনই জানান, বড় ধরনের কোনো জটিল রোগ না হলে তারাই সব ধরনের রোগীর চিকিৎসা দিচ্ছেন। রোহিঙ্গাদের বিনামূল্যে চিকিৎসা খরচ ও ওষুধপত্র দেওয়া হচ্ছে। জটিল কোনো রোগীকে নোয়াখালী বা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয় বলে জানান তারা।

ভাসানচর সরকারি হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা. ফেরদৌস-উর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ কেউই সচেতন নয়। তাদের শিক্ষিত করে তুলতে পারলে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি নিজে থেকেই তারা গ্রহণ করবে। তাছাড়া অনেক অপরাধ প্রবণতা কমে যাবে। অনেক রোহিঙ্গা নারী মুখের নেকাব খুলতে চান না। এ ক্ষেত্রেও চিকিৎসাসেবা দিতে সমস্যা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে
সর্বশেষ খবর
লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কিশোরের মৃত্যু
নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কিশোরের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ঘুমন্ত স্বামীর বিশেষ অঙ্গ কেটে দেওয়ার অভিযোগে স্ত্রী আটক
গাজীপুরে ঘুমন্ত স্বামীর বিশেষ অঙ্গ কেটে দেওয়ার অভিযোগে স্ত্রী আটক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুজরাটে জঙ্গি সংগঠন আইএসআইএসের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার
গুজরাটে জঙ্গি সংগঠন আইএসআইএসের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি
অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিবেশীদের অভিযোগে বন্ধ হলো জাকারবার্গের স্কুল!
প্রতিবেশীদের অভিযোগে বন্ধ হলো জাকারবার্গের স্কুল!

১৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিলেটে আইডিইবির ৫৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও গণপ্রকৌশল দিবসে র‌্যালি
সিলেটে আইডিইবির ৫৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও গণপ্রকৌশল দিবসে র‌্যালি

১৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভারত থেকে টাকা পাঠিয়েছেন আ.লীগ নেতা, আনতে গিয়ে ধরা ছাত্রলীগ নেতা
ভারত থেকে টাকা পাঠিয়েছেন আ.লীগ নেতা, আনতে গিয়ে ধরা ছাত্রলীগ নেতা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জলাবদ্ধতা ও সার সংকট নিরসনের দাবিতে গাইবান্ধায় সমাবেশ
জলাবদ্ধতা ও সার সংকট নিরসনের দাবিতে গাইবান্ধায় সমাবেশ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলে সোমবার শুরু হচ্ছে জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন
ব্রাজিলে সোমবার শুরু হচ্ছে জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইবিতে ‘মানবতা ও ইসলাম’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সেমিনার অনুষ্ঠিত
ইবিতে ‘মানবতা ও ইসলাম’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে ৪০ কেজি গাঁজা জব্দ
খাগড়াছড়িতে ৪০ কেজি গাঁজা জব্দ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৫

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীতাকুণ্ডে প্রতিবন্ধী যুবককে পিটিয়ে হত্যা
সীতাকুণ্ডে প্রতিবন্ধী যুবককে পিটিয়ে হত্যা

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কর্মবিরতি পালন
বগুড়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কর্মবিরতি পালন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণমাধ্যম নীতিমালা সংশোধনের আশ্বাস সিইসির
গণমাধ্যম নীতিমালা সংশোধনের আশ্বাস সিইসির

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে গর্ভবতী মহিলা ও মৃতদেহ পরিবহন সার্ভিস চালু
বিনামূল্যে গর্ভবতী মহিলা ও মৃতদেহ পরিবহন সার্ভিস চালু

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে তরুণীকে ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণে’র অভিযোগে মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে তরুণীকে ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণে’র অভিযোগে মামলা

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সমুদ্রের তলদেশের আশ্চর্য প্রাণী
সমুদ্রের তলদেশের আশ্চর্য প্রাণী

৫৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

জিয়াউর রহমান দেশ থেকে বাকশাল দূর করেছিলেন: মঈন খান
জিয়াউর রহমান দেশ থেকে বাকশাল দূর করেছিলেন: মঈন খান

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা শুভসংঘ ময়মনসিংহ জেলা শাখার নতুন কমিটি ঘোষণা
বসুন্ধরা শুভসংঘ ময়মনসিংহ জেলা শাখার নতুন কমিটি ঘোষণা

৫৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আচরণবিধি চূড়ান্ত হলেই দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ : ইসি সচিব
আচরণবিধি চূড়ান্ত হলেই দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ : ইসি সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যত ষড়যন্ত্রই হোক নির্বাচন যথা সময়েই অনুষ্ঠিত হবে’
‘যত ষড়যন্ত্রই হোক নির্বাচন যথা সময়েই অনুষ্ঠিত হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি প্রার্থী শরীফুজ্জামানের গণসংযোগ
চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি প্রার্থী শরীফুজ্জামানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অবশেষে বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন কিউবা মিচেল
অবশেষে বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন কিউবা মিচেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংড়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি গ্রেপ্তার
সিংড়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালুখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটির আলোচনা ও মাদকবিরোধী শপথ
কালুখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটির আলোচনা ও মাদকবিরোধী শপথ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কৃষকদের কাছ থেকে ৭ লাখ মেট্রিক টন ধান-চাল কিনবে সরকার
কৃষকদের কাছ থেকে ৭ লাখ মেট্রিক টন ধান-চাল কিনবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে বাসচাপায় শিশুর মৃত্যু
বাগেরহাটে বাসচাপায় শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড জুটির পরও হারল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
রেকর্ড জুটির পরও হারল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা