শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ মে, ২০২১ আপডেট:

অনুমতি মেলেনি খালেদা জিয়ার

প্রস্তাব নাকচ করে ফাইল ফেরত পাঠিয়েছে আইন মন্ত্রণালয় । সাজাপ্রাপ্ত হওয়ায় বিদেশ যাওয়ার সুযোগ নেই : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এমন বিধান নেই যে দণ্ডপ্রাপ্ত বিদেশ যেতে পারবে না : মাহবুব হোসেন । দল ও পরিবারে উৎকণ্ঠা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
অনুমতি মেলেনি খালেদা জিয়ার

উন্নত চিকিৎসায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিদেশযাত্রা আটকে গেল। এক্ষেত্রে তাঁর পরিবারের আবেদন নাকচ করা হয়েছে। এর কারণ হিসেবে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দন্ডপ্রাপ্ত আসামি হওয়ায় বেগম জিয়ার বিদেশ যাওয়ার সুযোগ নেই। বিএনপি চেয়ারপারসনের ছোট ভাই শামীম এস্কান্দারের আবেদন চার দিন ধরে পর্যালোচনা ও দাফতরিক বিভিন্ন প্রক্রিয়া শেষে গতকাল বিকালে আনুষ্ঠানিকভাবে সরকার সিদ্ধান্ত জানাল। আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ ধারায় খালেদা জিয়ার সাজা ও দন্ডাদেশ স্থগিত করে যেভাবে তাঁকে সাময়িক মুক্তি দেওয়া হয়েছিল, তাতে এখন আর তাঁকে বিদেশে যেতে দেওয়ার সুযোগ নেই। আইনমন্ত্রীর মতামত পাওয়ার পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, খালেদা জিয়াকে বিদেশে নেওয়ার অনুমতি চেয়ে তাঁর ভাই শামীম এস্কান্দারের আবেদনটি গ্রহণ করা গেল না। কয়েক দিন ধরে সরকারও বিএনপির নানা পদক্ষেপের ইতিবাচক অগ্রগতির পর হঠাৎ কেন এমন সিদ্ধান্ত হলো এ নিয়েও রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলে বিস্ময়ের সৃষ্টি হয়েছে। খালেদা জিয়ার পরিবারের পাশাপাশি বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার সৃষ্টি হয়েছে। খালেদা জিয়ার বিদেশ যাওয়া নিয়ে পরিবার নতুন কোনো পথে হাঁটতে পারেন বলে জানা গেছে। করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে  সিসিইউতে চিকিৎসাধীন। অবশ্য চার সপ্তাহ পর গতকাল তাঁকে করোনামুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। বিএনপি ও তাঁর মেডিকেল টিমের চিকিৎসকরা বলেছেন, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আইনজীবী অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের এ মতামত বেআইনি। খালেদা জিয়ার ক্ষেত্রে কোনো অঘটন ঘটে গেলে তার দায় সরকারের। এটি সম্পূর্ণ বেআইনি। এ আইনে এমন কোনো বিধান নেই যে কোনো দন্ডপ্রাপ্ত আসামি বিদেশে যেতে পারবে না। এ আইন করাই হয়েছে দন্ডপ্রাপ্ত আসামিদের জন্য। তিনি আরও বলেন, চিকিৎসা শেষে ফিরে আসতে হবে- সরকার এই শর্ত দিতে পারত। খালেদা জিয়া তিনবারের প্রধানমন্ত্রী। তাঁর অবস্থা অত্যন্ত জটিল। সরকার মানবিকভাবে দেখতে পারত। অনুমতি না দিয়ে সরকারের এত বড় দায়ভার নেওয়া উচিত হয়নি। সরকারের সিদ্ধান্ত প্রসঙ্গে খালেদা জিয়ার আইনজীবী ও দলটির যুগ্ম মহাসচিব মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, সরকারের এ সিদ্ধান্ত অমানবিক। তাঁর উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ নেওয়া জরুরি। বিএনপিপন্থি আইনজীবী  মো. আসাদুজ্জামান বলেন, যে আইনি ব্যাখ্যায় বেগম খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে দেওয়া হলো না, তা সঠিক নয়। কারণ, ফৌজদারি কার্যবিধি, ১৮৯৮ এর ৪০১ ধারায় সরকারকে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে সাজাপ্রাপ্ত আসামির বিষয়ে শর্তহীন কিংবা শর্তযুক্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার। ৪০১ (১) এবং ৪০১(৪ক) ধারায় বলা আছে, আদালত যদি বিদেশ যেতে নিষেধ করে কোনো আদেশও দেয় তারপরও সরকার বিদেশ যাওয়ার অনুমতি দিতে পারে। ৪০১(৪ক) ধারা অনুযায়ী, যে কোনো আইনে যদি কোনো আদালত কোনো ব্যক্তির (সাজাপ্রাপ্ত কিংবা সাজাপ্রাপ্ত নয়) চলাফেরার স্বাধীনতা খর্ব করে কোনো আদেশ দেন সেক্ষেত্রেও সরকার তা স্থগিত করে তার স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে পারে। এই ক্ষমতা সরকারের সহজাত ক্ষমতা কিংবা  inherent power! দুদক আইন, ২০০৪ এ সরকারের এই ব্যাপক সহজাত ক্ষমতাকে খর্ব করা হয়নি । ফলে, দুদকেরও এখানে বলার কিছু নেই। অন্যদিকে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) প্রধান আইন কর্মকর্তা ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. খুরশিদ আলম খান বলেছেন, বিএনপি চেয়ারপারসনের দন্ড মওকুফের একমাত্র এখতিয়ার রাষ্ট্রপতির রয়েছে। এটা চাইলে তারা আদালতে যেতে পারেন। সেখানে আদালতের ইচ্ছা, তাঁকে বিদেশ যাওয়ার অনুমতি দেবে কি না। তিনি বলেন, বিদেশ যাওয়ার অনুমতি দেওয়া সরকারের এখতিয়ারে নেই। আইন মন্ত্রণালয় সঠিক সিদ্ধান্তই দিয়েছে। যদি দন্ড মওকুফের বিষয় আসে তাহলে রাষ্ট্রপতির কাছে যেতে হবে। যদিও এর আগে দুদকের আইনজীবী বারবার বলে আসছিলেন, দুদকের মামলায় দন্ডপ্রাপ্ত বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে হলে আদালতের অনুমতি নিয়েই যেতে হবে। গতকাল সচিবালয়ে সাংবাদিকদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জমান খান কামাল বলেন, আইন অনুযায়ী বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার সুযোগ নেই। মন্ত্রী বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন হঠাৎ করে কভিডে আক্রান্ত হয়ে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। এর মধ্যে তাঁর ছোট ভাই, তাঁকে বিদেশে নেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে আমাদের কাছে আবেদন করেছিলেন। আমরা আইন মন্ত্রণালয়ের মতামতের জন্য সেখানে পাঠিয়েছিলাম। আইন মন্ত্রণালয় থেকে মত এসেছে। তারা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, ৪০১ ধারায় সাজা স্থগিত করে যে সুবিধাটি দেওয়া হয়েছে, ৪০১-এ সাজা মওকুফ করে তাঁকে বিদেশে পাঠানোর অবকাশ দ্বিতীয়বার নেই।

আসাদুজ্জামান খান বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশমতে, আইনের ৪০১ এর ১ ধারা অনুযায়ী তাঁর (খালেদা জিয়া) দন্ড স্থগিত করে বাসায় তাঁর সুবিধা মতো চিকিৎসা গ্রহণের সুযোগ করে দিয়েছিলেন। তিনি চিকিৎসা নিচ্ছিলেন এবং বাসায় অবস্থান করছিলেন। চিকিৎসা নেওয়ার শর্তসাপেক্ষে তাঁর সাজা স্থগিত হয়েছিল যে তিনি বিদেশে যেতে পারবেন না। বাসা থেকেই চিকিৎসা নেবেন। আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত অনুযায়ী, আবেদনটি আমরা মঞ্জুর করতে পারছি না।

বিএনপির পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে, খালেদা জিয়ার যথাযথ চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে না এ প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিএনপির কে কী অভিযোগ করল সেটা প্রশ্ন না। আমাদের আইন অনুযায়ী যেটুকু করণীয় আমরা করছি। মানবতার প্রশ্ন এসেছে, সেটাও আমরা বলেছি এবং বিএনপি আবেদন করতেই পারে কিন্তু আইনের বাইরে আমরা কিছু করতে পারি না।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এক অনুষ্ঠানে বেগম জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করে বলেছেন, তাঁর উন্নত চিকিৎসা প্রয়োজন, যেটি দেশে সম্ভব নয়। তাঁর ওপর সরকার অন্যায় অবিচার করেছে। তাঁকে মুক্তি দিয়ে বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

বিএনপি দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য জহির উদ্দিন স্বপন বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ যাওয়ার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্তের মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হলো, এই সরকার কতটা অমানবিক। গোটা রাষ্ট্র ও সংবিধানকে তারা দলীয় হাতিয়ারে পরিণত করেছে। ৫ মে রাতে খালেদা জিয়ার ছোট ভাই শামীম এস্কান্দার আবেদন নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন। সেই রাতেই তা আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর কথা জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছিলেন, খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার প্রয়োজন হলে বিষয়টি ‘ইতিবাচক দৃষ্টিতে’ বিবেচনা করা হবে। আইন মন্ত্রণালয়ে যাচাই-বাছাই শেষে পরদিন বিকালে ওই আবেদনের ফাইল আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের হাতে যায়। সে সময় তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার সাময়িক মুক্তির শর্ত শিথিলের সুযোগ আছে কি না, তা দেখে তিনি দ্রুতই সিদ্ধান্ত দেবেন। তিনিও বিষয়টি ‘ইতিবাচকভাবে’ দেখার কথা বলেছিলেন। এ নিয়ে দিনভর আলোচনার মধ্যেই ৬ মে খালেদা জিয়ার পাসপোর্ট নবায়নের জন্য আবেদন করা হয়। আবেদন যেহেতু হয়েছে, নবায়নও ‘হয়ে যাবে’ বলে সেদিন জানিয়েছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। শুক্র ও শনিবারের সাপ্তাহিক ছুটি পেরিয়ে খালেদার পরিবারের করা আবেদনের ফাইল আইনমন্ত্রীর ‘মতামতসহ’ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পৌঁছায় রবিবার সকালে। দুপুরে জানিয়ে দেওয়া হয়, খালেদা জিয়ার অনুমতি মেলেনি।

‘খালেদার ক্রমান্বয়ে উন্নতি হচ্ছে’ : খালেদা জিয়ার তৃতীয় দফার নমুনা টেস্টে করোনা নেগেটিভ, শরীর ক্রমান্বয়ে উন্নতি হচ্ছে; তারপরও তাঁর স্বাস্থ্য ঝুঁকি রয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গতকাল রবিবার ভার্চুয়ালি এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান। মির্জা ফখরুল জানান, খালেদা জিয়ার করোনা নেগেটিভ এসেছে। নতুন করে যেসব জটিলতা দেখা দিয়েছিল, তা ক্রমে উন্নতির দিকে। তবে আগের যেসব জটিলতা ছিল, তা এখনো রয়ে গেছে। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়া এখনো ঝুঁকির বাইরে নন। চিকিৎসকরা উদ্বেগের সঙ্গেই তাঁর চিকিৎসা করছেন। তাঁর জন্য যে চিকিৎসা পদ্ধতি এখন প্রয়োজন, তা সিসিইউতে রেখেই করতে হবে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে সরকারের কয়েকজন মন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করেছেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, খালেদা জিয়াকে নিয়ে সরকারের কয়েকজন মন্ত্রী আপত্তিকর ও বিদ্রুপাত্মক কথা বলছেন, যা শোভনীয় নয়। এতটুকু সৌজন্যবোধ তারা দেখান না। তিনি অনুরোধ করে বলেন, ‘শালীনতা ও রাজনৈতিক শিষ্টাচার বজায় রেখে কথা বলবেন। এই দিনই শেষ দিন নয়; মানুষ সব মনে রাখে।’

হঠাৎ কেন এমন সিদ্ধান্ত : কয়েক দিন ধরে সরকার ও বিএনপির ইতিবাচক বক্তব্য ও পদক্ষেপের পর হঠাৎ কেন এমন সিদ্ধান্ত হলো এ নিয়ে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলে বিস্ময়ের সৃষ্টি হয়েছে। গত দুই দিনে সরকারি দলের একাধিক নেতার বক্তব্যে বেগম খালেদা জিয়ার বিদেশ যাওয়ার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তারা বলেছেন, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা উন্নতির দিকে। তাঁর বিদেশ যাওয়ার প্রয়োজন নেই। অন্যদিকে বিএনপিপন্থি চিকিৎসক ও নেতাদের বক্তব্যেও উঠে আসে, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার উন্নতি হচ্ছে। তিনি করোনামুক্ত হয়েছেন। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার উন্নতি হওয়ার কারণেই সরকার হয়তো বিদেশ যাওয়ার যৌক্তিকতা তুলে ধরেছেন। তাছাড়া বেগম জিয়া লন্ডন বা সিঙ্গাপুরে গিয়ে সুস্থ হলে বিএনপির রাজনীতিতে নতুন মাত্রার সৃষ্টি হতে পারে। সরকারের চোখে বিদেশযাত্রা ‘ষড়যন্ত্রের’ অংশ হতে পারে। তাছাড়া বিএনপি নেতাদের বক্তব্যকে লুফে নিয়ে সরকার বলছে, যেহেতু ঢাকার হাসপাতালেই খালেদা জিয়া ভালো হয়ে যাচ্ছেন, তাহলে বিদেশ যাওয়ার প্রয়োজনীয়তা নেই। তবে বিএনপি নেতা ও চিকিৎসকদের বক্তব্য নিয়ে দলের ভিতরে-বাইরে নানা সমালোচনা চলছে। 

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপি যা বলল : উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়ার বিদেশে যেতে সরকার অনুমতি না দেওয়ার প্রতিক্রিয়ায় গতকাল সন্ধ্যায় তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, করোনা আক্রান্ত হওয়ার পর বেগম খালেদা জিয়া যে চিকিৎসা নিচ্ছেন, চিকিৎসকরাই বলছেন তা যথেষ্ট নয়। কারণ, করোনা পরবর্তী যে জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে, তাঁর বয়স (৭৬) এবং যে রোগগুলো আছে (আথ্রাইটিকস, ডায়াবেটিস, চোখের সমস্যা) যথেষ্ট ঝুঁকির সম্মুখীন আছেন। এটা তো পরিষ্কার, এই সরকার ওয়ান-ইলেভেনের ধারাবাহিকতায় বেগম খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে দিতে চায়। রাজধানীর কুড়িলে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার প্রবেশমুখে সাংবাদিকদের মির্জা ফখরুল আরও বলেন, এ সিদ্ধান্তের কোনো যুক্তিকতা থাকতে পারে না। তারা বলছে (সরকার) নজির নেই, নজির তো তারা অসংখ্য তৈরি করেছে। এটা শুধু মানবিক কারণে নয়; রাজনৈতিক কারণেও এটা জরুরি। খালেদা জিয়া তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক নেতা, স্বাধীনতা যুদ্ধ থেকে শুরু করে গণতন্ত্রের পক্ষে তাঁর অবদান অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। সরকারের প্রতিহিংসামূলক রাজনীতি চরিতার্থ করতে এটা করা হয়েছে। তিনি বলেন, যে ধারাতে খালেদা জিয়ার সাজা সরকারের নির্বাহী আদেশে স্থগিত করা হয়েছে, সেই একই ধারায় বিদেশে যাওয়া, সাজা মওকুফ করে দেওয়ার যথেষ্ট পরিমাণ সুযোগ ছিল। সরকার মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামিকে মাফ করতে পারে, বাইরে পাঠিয়ে দিতে পারে। কিন্তু খালেদা জিয়ার মতো একজন রাজনীতিবিদ, মুক্তিযুদ্ধে যার অবদান, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় যার অবদান তাঁর জন্য তাদের মানবতা, শিষ্টাচার কাজ করে না। এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়া রাজনীতির শিকার হলেন। রাজনীতির শিকার হয়ে তিনি কারাগারে গেছেন, এখনো তিনি বলতে গেলে অন্তরীণই আছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী
এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা