শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ মে, ২০২১ আপডেট:

অনুমতি মেলেনি খালেদা জিয়ার

প্রস্তাব নাকচ করে ফাইল ফেরত পাঠিয়েছে আইন মন্ত্রণালয় । সাজাপ্রাপ্ত হওয়ায় বিদেশ যাওয়ার সুযোগ নেই : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এমন বিধান নেই যে দণ্ডপ্রাপ্ত বিদেশ যেতে পারবে না : মাহবুব হোসেন । দল ও পরিবারে উৎকণ্ঠা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
অনুমতি মেলেনি খালেদা জিয়ার

উন্নত চিকিৎসায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিদেশযাত্রা আটকে গেল। এক্ষেত্রে তাঁর পরিবারের আবেদন নাকচ করা হয়েছে। এর কারণ হিসেবে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দন্ডপ্রাপ্ত আসামি হওয়ায় বেগম জিয়ার বিদেশ যাওয়ার সুযোগ নেই। বিএনপি চেয়ারপারসনের ছোট ভাই শামীম এস্কান্দারের আবেদন চার দিন ধরে পর্যালোচনা ও দাফতরিক বিভিন্ন প্রক্রিয়া শেষে গতকাল বিকালে আনুষ্ঠানিকভাবে সরকার সিদ্ধান্ত জানাল। আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ ধারায় খালেদা জিয়ার সাজা ও দন্ডাদেশ স্থগিত করে যেভাবে তাঁকে সাময়িক মুক্তি দেওয়া হয়েছিল, তাতে এখন আর তাঁকে বিদেশে যেতে দেওয়ার সুযোগ নেই। আইনমন্ত্রীর মতামত পাওয়ার পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, খালেদা জিয়াকে বিদেশে নেওয়ার অনুমতি চেয়ে তাঁর ভাই শামীম এস্কান্দারের আবেদনটি গ্রহণ করা গেল না। কয়েক দিন ধরে সরকারও বিএনপির নানা পদক্ষেপের ইতিবাচক অগ্রগতির পর হঠাৎ কেন এমন সিদ্ধান্ত হলো এ নিয়েও রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলে বিস্ময়ের সৃষ্টি হয়েছে। খালেদা জিয়ার পরিবারের পাশাপাশি বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার সৃষ্টি হয়েছে। খালেদা জিয়ার বিদেশ যাওয়া নিয়ে পরিবার নতুন কোনো পথে হাঁটতে পারেন বলে জানা গেছে। করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে  সিসিইউতে চিকিৎসাধীন। অবশ্য চার সপ্তাহ পর গতকাল তাঁকে করোনামুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। বিএনপি ও তাঁর মেডিকেল টিমের চিকিৎসকরা বলেছেন, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আইনজীবী অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের এ মতামত বেআইনি। খালেদা জিয়ার ক্ষেত্রে কোনো অঘটন ঘটে গেলে তার দায় সরকারের। এটি সম্পূর্ণ বেআইনি। এ আইনে এমন কোনো বিধান নেই যে কোনো দন্ডপ্রাপ্ত আসামি বিদেশে যেতে পারবে না। এ আইন করাই হয়েছে দন্ডপ্রাপ্ত আসামিদের জন্য। তিনি আরও বলেন, চিকিৎসা শেষে ফিরে আসতে হবে- সরকার এই শর্ত দিতে পারত। খালেদা জিয়া তিনবারের প্রধানমন্ত্রী। তাঁর অবস্থা অত্যন্ত জটিল। সরকার মানবিকভাবে দেখতে পারত। অনুমতি না দিয়ে সরকারের এত বড় দায়ভার নেওয়া উচিত হয়নি। সরকারের সিদ্ধান্ত প্রসঙ্গে খালেদা জিয়ার আইনজীবী ও দলটির যুগ্ম মহাসচিব মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, সরকারের এ সিদ্ধান্ত অমানবিক। তাঁর উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ নেওয়া জরুরি। বিএনপিপন্থি আইনজীবী  মো. আসাদুজ্জামান বলেন, যে আইনি ব্যাখ্যায় বেগম খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে দেওয়া হলো না, তা সঠিক নয়। কারণ, ফৌজদারি কার্যবিধি, ১৮৯৮ এর ৪০১ ধারায় সরকারকে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে সাজাপ্রাপ্ত আসামির বিষয়ে শর্তহীন কিংবা শর্তযুক্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার। ৪০১ (১) এবং ৪০১(৪ক) ধারায় বলা আছে, আদালত যদি বিদেশ যেতে নিষেধ করে কোনো আদেশও দেয় তারপরও সরকার বিদেশ যাওয়ার অনুমতি দিতে পারে। ৪০১(৪ক) ধারা অনুযায়ী, যে কোনো আইনে যদি কোনো আদালত কোনো ব্যক্তির (সাজাপ্রাপ্ত কিংবা সাজাপ্রাপ্ত নয়) চলাফেরার স্বাধীনতা খর্ব করে কোনো আদেশ দেন সেক্ষেত্রেও সরকার তা স্থগিত করে তার স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে পারে। এই ক্ষমতা সরকারের সহজাত ক্ষমতা কিংবা  inherent power! দুদক আইন, ২০০৪ এ সরকারের এই ব্যাপক সহজাত ক্ষমতাকে খর্ব করা হয়নি । ফলে, দুদকেরও এখানে বলার কিছু নেই। অন্যদিকে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) প্রধান আইন কর্মকর্তা ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. খুরশিদ আলম খান বলেছেন, বিএনপি চেয়ারপারসনের দন্ড মওকুফের একমাত্র এখতিয়ার রাষ্ট্রপতির রয়েছে। এটা চাইলে তারা আদালতে যেতে পারেন। সেখানে আদালতের ইচ্ছা, তাঁকে বিদেশ যাওয়ার অনুমতি দেবে কি না। তিনি বলেন, বিদেশ যাওয়ার অনুমতি দেওয়া সরকারের এখতিয়ারে নেই। আইন মন্ত্রণালয় সঠিক সিদ্ধান্তই দিয়েছে। যদি দন্ড মওকুফের বিষয় আসে তাহলে রাষ্ট্রপতির কাছে যেতে হবে। যদিও এর আগে দুদকের আইনজীবী বারবার বলে আসছিলেন, দুদকের মামলায় দন্ডপ্রাপ্ত বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে হলে আদালতের অনুমতি নিয়েই যেতে হবে। গতকাল সচিবালয়ে সাংবাদিকদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জমান খান কামাল বলেন, আইন অনুযায়ী বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার সুযোগ নেই। মন্ত্রী বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন হঠাৎ করে কভিডে আক্রান্ত হয়ে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। এর মধ্যে তাঁর ছোট ভাই, তাঁকে বিদেশে নেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে আমাদের কাছে আবেদন করেছিলেন। আমরা আইন মন্ত্রণালয়ের মতামতের জন্য সেখানে পাঠিয়েছিলাম। আইন মন্ত্রণালয় থেকে মত এসেছে। তারা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, ৪০১ ধারায় সাজা স্থগিত করে যে সুবিধাটি দেওয়া হয়েছে, ৪০১-এ সাজা মওকুফ করে তাঁকে বিদেশে পাঠানোর অবকাশ দ্বিতীয়বার নেই।

আসাদুজ্জামান খান বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশমতে, আইনের ৪০১ এর ১ ধারা অনুযায়ী তাঁর (খালেদা জিয়া) দন্ড স্থগিত করে বাসায় তাঁর সুবিধা মতো চিকিৎসা গ্রহণের সুযোগ করে দিয়েছিলেন। তিনি চিকিৎসা নিচ্ছিলেন এবং বাসায় অবস্থান করছিলেন। চিকিৎসা নেওয়ার শর্তসাপেক্ষে তাঁর সাজা স্থগিত হয়েছিল যে তিনি বিদেশে যেতে পারবেন না। বাসা থেকেই চিকিৎসা নেবেন। আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত অনুযায়ী, আবেদনটি আমরা মঞ্জুর করতে পারছি না।

বিএনপির পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে, খালেদা জিয়ার যথাযথ চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে না এ প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিএনপির কে কী অভিযোগ করল সেটা প্রশ্ন না। আমাদের আইন অনুযায়ী যেটুকু করণীয় আমরা করছি। মানবতার প্রশ্ন এসেছে, সেটাও আমরা বলেছি এবং বিএনপি আবেদন করতেই পারে কিন্তু আইনের বাইরে আমরা কিছু করতে পারি না।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এক অনুষ্ঠানে বেগম জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করে বলেছেন, তাঁর উন্নত চিকিৎসা প্রয়োজন, যেটি দেশে সম্ভব নয়। তাঁর ওপর সরকার অন্যায় অবিচার করেছে। তাঁকে মুক্তি দিয়ে বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

বিএনপি দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য জহির উদ্দিন স্বপন বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ যাওয়ার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্তের মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হলো, এই সরকার কতটা অমানবিক। গোটা রাষ্ট্র ও সংবিধানকে তারা দলীয় হাতিয়ারে পরিণত করেছে। ৫ মে রাতে খালেদা জিয়ার ছোট ভাই শামীম এস্কান্দার আবেদন নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন। সেই রাতেই তা আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর কথা জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছিলেন, খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার প্রয়োজন হলে বিষয়টি ‘ইতিবাচক দৃষ্টিতে’ বিবেচনা করা হবে। আইন মন্ত্রণালয়ে যাচাই-বাছাই শেষে পরদিন বিকালে ওই আবেদনের ফাইল আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের হাতে যায়। সে সময় তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার সাময়িক মুক্তির শর্ত শিথিলের সুযোগ আছে কি না, তা দেখে তিনি দ্রুতই সিদ্ধান্ত দেবেন। তিনিও বিষয়টি ‘ইতিবাচকভাবে’ দেখার কথা বলেছিলেন। এ নিয়ে দিনভর আলোচনার মধ্যেই ৬ মে খালেদা জিয়ার পাসপোর্ট নবায়নের জন্য আবেদন করা হয়। আবেদন যেহেতু হয়েছে, নবায়নও ‘হয়ে যাবে’ বলে সেদিন জানিয়েছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। শুক্র ও শনিবারের সাপ্তাহিক ছুটি পেরিয়ে খালেদার পরিবারের করা আবেদনের ফাইল আইনমন্ত্রীর ‘মতামতসহ’ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পৌঁছায় রবিবার সকালে। দুপুরে জানিয়ে দেওয়া হয়, খালেদা জিয়ার অনুমতি মেলেনি।

‘খালেদার ক্রমান্বয়ে উন্নতি হচ্ছে’ : খালেদা জিয়ার তৃতীয় দফার নমুনা টেস্টে করোনা নেগেটিভ, শরীর ক্রমান্বয়ে উন্নতি হচ্ছে; তারপরও তাঁর স্বাস্থ্য ঝুঁকি রয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গতকাল রবিবার ভার্চুয়ালি এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান। মির্জা ফখরুল জানান, খালেদা জিয়ার করোনা নেগেটিভ এসেছে। নতুন করে যেসব জটিলতা দেখা দিয়েছিল, তা ক্রমে উন্নতির দিকে। তবে আগের যেসব জটিলতা ছিল, তা এখনো রয়ে গেছে। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়া এখনো ঝুঁকির বাইরে নন। চিকিৎসকরা উদ্বেগের সঙ্গেই তাঁর চিকিৎসা করছেন। তাঁর জন্য যে চিকিৎসা পদ্ধতি এখন প্রয়োজন, তা সিসিইউতে রেখেই করতে হবে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে সরকারের কয়েকজন মন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করেছেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, খালেদা জিয়াকে নিয়ে সরকারের কয়েকজন মন্ত্রী আপত্তিকর ও বিদ্রুপাত্মক কথা বলছেন, যা শোভনীয় নয়। এতটুকু সৌজন্যবোধ তারা দেখান না। তিনি অনুরোধ করে বলেন, ‘শালীনতা ও রাজনৈতিক শিষ্টাচার বজায় রেখে কথা বলবেন। এই দিনই শেষ দিন নয়; মানুষ সব মনে রাখে।’

হঠাৎ কেন এমন সিদ্ধান্ত : কয়েক দিন ধরে সরকার ও বিএনপির ইতিবাচক বক্তব্য ও পদক্ষেপের পর হঠাৎ কেন এমন সিদ্ধান্ত হলো এ নিয়ে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলে বিস্ময়ের সৃষ্টি হয়েছে। গত দুই দিনে সরকারি দলের একাধিক নেতার বক্তব্যে বেগম খালেদা জিয়ার বিদেশ যাওয়ার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তারা বলেছেন, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা উন্নতির দিকে। তাঁর বিদেশ যাওয়ার প্রয়োজন নেই। অন্যদিকে বিএনপিপন্থি চিকিৎসক ও নেতাদের বক্তব্যেও উঠে আসে, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার উন্নতি হচ্ছে। তিনি করোনামুক্ত হয়েছেন। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার উন্নতি হওয়ার কারণেই সরকার হয়তো বিদেশ যাওয়ার যৌক্তিকতা তুলে ধরেছেন। তাছাড়া বেগম জিয়া লন্ডন বা সিঙ্গাপুরে গিয়ে সুস্থ হলে বিএনপির রাজনীতিতে নতুন মাত্রার সৃষ্টি হতে পারে। সরকারের চোখে বিদেশযাত্রা ‘ষড়যন্ত্রের’ অংশ হতে পারে। তাছাড়া বিএনপি নেতাদের বক্তব্যকে লুফে নিয়ে সরকার বলছে, যেহেতু ঢাকার হাসপাতালেই খালেদা জিয়া ভালো হয়ে যাচ্ছেন, তাহলে বিদেশ যাওয়ার প্রয়োজনীয়তা নেই। তবে বিএনপি নেতা ও চিকিৎসকদের বক্তব্য নিয়ে দলের ভিতরে-বাইরে নানা সমালোচনা চলছে। 

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপি যা বলল : উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়ার বিদেশে যেতে সরকার অনুমতি না দেওয়ার প্রতিক্রিয়ায় গতকাল সন্ধ্যায় তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, করোনা আক্রান্ত হওয়ার পর বেগম খালেদা জিয়া যে চিকিৎসা নিচ্ছেন, চিকিৎসকরাই বলছেন তা যথেষ্ট নয়। কারণ, করোনা পরবর্তী যে জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে, তাঁর বয়স (৭৬) এবং যে রোগগুলো আছে (আথ্রাইটিকস, ডায়াবেটিস, চোখের সমস্যা) যথেষ্ট ঝুঁকির সম্মুখীন আছেন। এটা তো পরিষ্কার, এই সরকার ওয়ান-ইলেভেনের ধারাবাহিকতায় বেগম খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে দিতে চায়। রাজধানীর কুড়িলে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার প্রবেশমুখে সাংবাদিকদের মির্জা ফখরুল আরও বলেন, এ সিদ্ধান্তের কোনো যুক্তিকতা থাকতে পারে না। তারা বলছে (সরকার) নজির নেই, নজির তো তারা অসংখ্য তৈরি করেছে। এটা শুধু মানবিক কারণে নয়; রাজনৈতিক কারণেও এটা জরুরি। খালেদা জিয়া তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক নেতা, স্বাধীনতা যুদ্ধ থেকে শুরু করে গণতন্ত্রের পক্ষে তাঁর অবদান অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। সরকারের প্রতিহিংসামূলক রাজনীতি চরিতার্থ করতে এটা করা হয়েছে। তিনি বলেন, যে ধারাতে খালেদা জিয়ার সাজা সরকারের নির্বাহী আদেশে স্থগিত করা হয়েছে, সেই একই ধারায় বিদেশে যাওয়া, সাজা মওকুফ করে দেওয়ার যথেষ্ট পরিমাণ সুযোগ ছিল। সরকার মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামিকে মাফ করতে পারে, বাইরে পাঠিয়ে দিতে পারে। কিন্তু খালেদা জিয়ার মতো একজন রাজনীতিবিদ, মুক্তিযুদ্ধে যার অবদান, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় যার অবদান তাঁর জন্য তাদের মানবতা, শিষ্টাচার কাজ করে না। এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়া রাজনীতির শিকার হলেন। রাজনীতির শিকার হয়ে তিনি কারাগারে গেছেন, এখনো তিনি বলতে গেলে অন্তরীণই আছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ
সর্বশেষ খবর
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীও হতে পারবে না, দাবি গণ অধিকার পরিষদের
আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীও হতে পারবে না, দাবি গণ অধিকার পরিষদের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র
নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটের বিটিসিএল’র পরিত্যক্ত গুদামে আগুন
সিলেটের বিটিসিএল’র পরিত্যক্ত গুদামে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৪০০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৪০০ মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার ড্রোন ঠেকাতে ইউরোপের নতুন লড়াই
রাশিয়ার ড্রোন ঠেকাতে ইউরোপের নতুন লড়াই

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ
নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা
লালমনিরহাটে ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে পুলিশ সুপারের সরকারি বাসভবনে আগুন
মেহেরপুরে পুলিশ সুপারের সরকারি বাসভবনে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক