শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ মে, ২০২১ আপডেট:

অনুমতি মেলেনি খালেদা জিয়ার

প্রস্তাব নাকচ করে ফাইল ফেরত পাঠিয়েছে আইন মন্ত্রণালয় । সাজাপ্রাপ্ত হওয়ায় বিদেশ যাওয়ার সুযোগ নেই : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এমন বিধান নেই যে দণ্ডপ্রাপ্ত বিদেশ যেতে পারবে না : মাহবুব হোসেন । দল ও পরিবারে উৎকণ্ঠা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
অনুমতি মেলেনি খালেদা জিয়ার

উন্নত চিকিৎসায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিদেশযাত্রা আটকে গেল। এক্ষেত্রে তাঁর পরিবারের আবেদন নাকচ করা হয়েছে। এর কারণ হিসেবে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দন্ডপ্রাপ্ত আসামি হওয়ায় বেগম জিয়ার বিদেশ যাওয়ার সুযোগ নেই। বিএনপি চেয়ারপারসনের ছোট ভাই শামীম এস্কান্দারের আবেদন চার দিন ধরে পর্যালোচনা ও দাফতরিক বিভিন্ন প্রক্রিয়া শেষে গতকাল বিকালে আনুষ্ঠানিকভাবে সরকার সিদ্ধান্ত জানাল। আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ ধারায় খালেদা জিয়ার সাজা ও দন্ডাদেশ স্থগিত করে যেভাবে তাঁকে সাময়িক মুক্তি দেওয়া হয়েছিল, তাতে এখন আর তাঁকে বিদেশে যেতে দেওয়ার সুযোগ নেই। আইনমন্ত্রীর মতামত পাওয়ার পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, খালেদা জিয়াকে বিদেশে নেওয়ার অনুমতি চেয়ে তাঁর ভাই শামীম এস্কান্দারের আবেদনটি গ্রহণ করা গেল না। কয়েক দিন ধরে সরকারও বিএনপির নানা পদক্ষেপের ইতিবাচক অগ্রগতির পর হঠাৎ কেন এমন সিদ্ধান্ত হলো এ নিয়েও রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলে বিস্ময়ের সৃষ্টি হয়েছে। খালেদা জিয়ার পরিবারের পাশাপাশি বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার সৃষ্টি হয়েছে। খালেদা জিয়ার বিদেশ যাওয়া নিয়ে পরিবার নতুন কোনো পথে হাঁটতে পারেন বলে জানা গেছে। করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে  সিসিইউতে চিকিৎসাধীন। অবশ্য চার সপ্তাহ পর গতকাল তাঁকে করোনামুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। বিএনপি ও তাঁর মেডিকেল টিমের চিকিৎসকরা বলেছেন, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আইনজীবী অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের এ মতামত বেআইনি। খালেদা জিয়ার ক্ষেত্রে কোনো অঘটন ঘটে গেলে তার দায় সরকারের। এটি সম্পূর্ণ বেআইনি। এ আইনে এমন কোনো বিধান নেই যে কোনো দন্ডপ্রাপ্ত আসামি বিদেশে যেতে পারবে না। এ আইন করাই হয়েছে দন্ডপ্রাপ্ত আসামিদের জন্য। তিনি আরও বলেন, চিকিৎসা শেষে ফিরে আসতে হবে- সরকার এই শর্ত দিতে পারত। খালেদা জিয়া তিনবারের প্রধানমন্ত্রী। তাঁর অবস্থা অত্যন্ত জটিল। সরকার মানবিকভাবে দেখতে পারত। অনুমতি না দিয়ে সরকারের এত বড় দায়ভার নেওয়া উচিত হয়নি। সরকারের সিদ্ধান্ত প্রসঙ্গে খালেদা জিয়ার আইনজীবী ও দলটির যুগ্ম মহাসচিব মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, সরকারের এ সিদ্ধান্ত অমানবিক। তাঁর উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ নেওয়া জরুরি। বিএনপিপন্থি আইনজীবী  মো. আসাদুজ্জামান বলেন, যে আইনি ব্যাখ্যায় বেগম খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে দেওয়া হলো না, তা সঠিক নয়। কারণ, ফৌজদারি কার্যবিধি, ১৮৯৮ এর ৪০১ ধারায় সরকারকে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে সাজাপ্রাপ্ত আসামির বিষয়ে শর্তহীন কিংবা শর্তযুক্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার। ৪০১ (১) এবং ৪০১(৪ক) ধারায় বলা আছে, আদালত যদি বিদেশ যেতে নিষেধ করে কোনো আদেশও দেয় তারপরও সরকার বিদেশ যাওয়ার অনুমতি দিতে পারে। ৪০১(৪ক) ধারা অনুযায়ী, যে কোনো আইনে যদি কোনো আদালত কোনো ব্যক্তির (সাজাপ্রাপ্ত কিংবা সাজাপ্রাপ্ত নয়) চলাফেরার স্বাধীনতা খর্ব করে কোনো আদেশ দেন সেক্ষেত্রেও সরকার তা স্থগিত করে তার স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে পারে। এই ক্ষমতা সরকারের সহজাত ক্ষমতা কিংবা  inherent power! দুদক আইন, ২০০৪ এ সরকারের এই ব্যাপক সহজাত ক্ষমতাকে খর্ব করা হয়নি । ফলে, দুদকেরও এখানে বলার কিছু নেই। অন্যদিকে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) প্রধান আইন কর্মকর্তা ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. খুরশিদ আলম খান বলেছেন, বিএনপি চেয়ারপারসনের দন্ড মওকুফের একমাত্র এখতিয়ার রাষ্ট্রপতির রয়েছে। এটা চাইলে তারা আদালতে যেতে পারেন। সেখানে আদালতের ইচ্ছা, তাঁকে বিদেশ যাওয়ার অনুমতি দেবে কি না। তিনি বলেন, বিদেশ যাওয়ার অনুমতি দেওয়া সরকারের এখতিয়ারে নেই। আইন মন্ত্রণালয় সঠিক সিদ্ধান্তই দিয়েছে। যদি দন্ড মওকুফের বিষয় আসে তাহলে রাষ্ট্রপতির কাছে যেতে হবে। যদিও এর আগে দুদকের আইনজীবী বারবার বলে আসছিলেন, দুদকের মামলায় দন্ডপ্রাপ্ত বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে হলে আদালতের অনুমতি নিয়েই যেতে হবে। গতকাল সচিবালয়ে সাংবাদিকদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জমান খান কামাল বলেন, আইন অনুযায়ী বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার সুযোগ নেই। মন্ত্রী বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন হঠাৎ করে কভিডে আক্রান্ত হয়ে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। এর মধ্যে তাঁর ছোট ভাই, তাঁকে বিদেশে নেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে আমাদের কাছে আবেদন করেছিলেন। আমরা আইন মন্ত্রণালয়ের মতামতের জন্য সেখানে পাঠিয়েছিলাম। আইন মন্ত্রণালয় থেকে মত এসেছে। তারা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, ৪০১ ধারায় সাজা স্থগিত করে যে সুবিধাটি দেওয়া হয়েছে, ৪০১-এ সাজা মওকুফ করে তাঁকে বিদেশে পাঠানোর অবকাশ দ্বিতীয়বার নেই।

আসাদুজ্জামান খান বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশমতে, আইনের ৪০১ এর ১ ধারা অনুযায়ী তাঁর (খালেদা জিয়া) দন্ড স্থগিত করে বাসায় তাঁর সুবিধা মতো চিকিৎসা গ্রহণের সুযোগ করে দিয়েছিলেন। তিনি চিকিৎসা নিচ্ছিলেন এবং বাসায় অবস্থান করছিলেন। চিকিৎসা নেওয়ার শর্তসাপেক্ষে তাঁর সাজা স্থগিত হয়েছিল যে তিনি বিদেশে যেতে পারবেন না। বাসা থেকেই চিকিৎসা নেবেন। আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত অনুযায়ী, আবেদনটি আমরা মঞ্জুর করতে পারছি না।

বিএনপির পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে, খালেদা জিয়ার যথাযথ চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে না এ প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিএনপির কে কী অভিযোগ করল সেটা প্রশ্ন না। আমাদের আইন অনুযায়ী যেটুকু করণীয় আমরা করছি। মানবতার প্রশ্ন এসেছে, সেটাও আমরা বলেছি এবং বিএনপি আবেদন করতেই পারে কিন্তু আইনের বাইরে আমরা কিছু করতে পারি না।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এক অনুষ্ঠানে বেগম জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করে বলেছেন, তাঁর উন্নত চিকিৎসা প্রয়োজন, যেটি দেশে সম্ভব নয়। তাঁর ওপর সরকার অন্যায় অবিচার করেছে। তাঁকে মুক্তি দিয়ে বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

বিএনপি দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য জহির উদ্দিন স্বপন বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ যাওয়ার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্তের মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হলো, এই সরকার কতটা অমানবিক। গোটা রাষ্ট্র ও সংবিধানকে তারা দলীয় হাতিয়ারে পরিণত করেছে। ৫ মে রাতে খালেদা জিয়ার ছোট ভাই শামীম এস্কান্দার আবেদন নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন। সেই রাতেই তা আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর কথা জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছিলেন, খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার প্রয়োজন হলে বিষয়টি ‘ইতিবাচক দৃষ্টিতে’ বিবেচনা করা হবে। আইন মন্ত্রণালয়ে যাচাই-বাছাই শেষে পরদিন বিকালে ওই আবেদনের ফাইল আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের হাতে যায়। সে সময় তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার সাময়িক মুক্তির শর্ত শিথিলের সুযোগ আছে কি না, তা দেখে তিনি দ্রুতই সিদ্ধান্ত দেবেন। তিনিও বিষয়টি ‘ইতিবাচকভাবে’ দেখার কথা বলেছিলেন। এ নিয়ে দিনভর আলোচনার মধ্যেই ৬ মে খালেদা জিয়ার পাসপোর্ট নবায়নের জন্য আবেদন করা হয়। আবেদন যেহেতু হয়েছে, নবায়নও ‘হয়ে যাবে’ বলে সেদিন জানিয়েছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। শুক্র ও শনিবারের সাপ্তাহিক ছুটি পেরিয়ে খালেদার পরিবারের করা আবেদনের ফাইল আইনমন্ত্রীর ‘মতামতসহ’ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পৌঁছায় রবিবার সকালে। দুপুরে জানিয়ে দেওয়া হয়, খালেদা জিয়ার অনুমতি মেলেনি।

‘খালেদার ক্রমান্বয়ে উন্নতি হচ্ছে’ : খালেদা জিয়ার তৃতীয় দফার নমুনা টেস্টে করোনা নেগেটিভ, শরীর ক্রমান্বয়ে উন্নতি হচ্ছে; তারপরও তাঁর স্বাস্থ্য ঝুঁকি রয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গতকাল রবিবার ভার্চুয়ালি এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান। মির্জা ফখরুল জানান, খালেদা জিয়ার করোনা নেগেটিভ এসেছে। নতুন করে যেসব জটিলতা দেখা দিয়েছিল, তা ক্রমে উন্নতির দিকে। তবে আগের যেসব জটিলতা ছিল, তা এখনো রয়ে গেছে। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়া এখনো ঝুঁকির বাইরে নন। চিকিৎসকরা উদ্বেগের সঙ্গেই তাঁর চিকিৎসা করছেন। তাঁর জন্য যে চিকিৎসা পদ্ধতি এখন প্রয়োজন, তা সিসিইউতে রেখেই করতে হবে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে সরকারের কয়েকজন মন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করেছেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, খালেদা জিয়াকে নিয়ে সরকারের কয়েকজন মন্ত্রী আপত্তিকর ও বিদ্রুপাত্মক কথা বলছেন, যা শোভনীয় নয়। এতটুকু সৌজন্যবোধ তারা দেখান না। তিনি অনুরোধ করে বলেন, ‘শালীনতা ও রাজনৈতিক শিষ্টাচার বজায় রেখে কথা বলবেন। এই দিনই শেষ দিন নয়; মানুষ সব মনে রাখে।’

হঠাৎ কেন এমন সিদ্ধান্ত : কয়েক দিন ধরে সরকার ও বিএনপির ইতিবাচক বক্তব্য ও পদক্ষেপের পর হঠাৎ কেন এমন সিদ্ধান্ত হলো এ নিয়ে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলে বিস্ময়ের সৃষ্টি হয়েছে। গত দুই দিনে সরকারি দলের একাধিক নেতার বক্তব্যে বেগম খালেদা জিয়ার বিদেশ যাওয়ার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তারা বলেছেন, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা উন্নতির দিকে। তাঁর বিদেশ যাওয়ার প্রয়োজন নেই। অন্যদিকে বিএনপিপন্থি চিকিৎসক ও নেতাদের বক্তব্যেও উঠে আসে, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার উন্নতি হচ্ছে। তিনি করোনামুক্ত হয়েছেন। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার উন্নতি হওয়ার কারণেই সরকার হয়তো বিদেশ যাওয়ার যৌক্তিকতা তুলে ধরেছেন। তাছাড়া বেগম জিয়া লন্ডন বা সিঙ্গাপুরে গিয়ে সুস্থ হলে বিএনপির রাজনীতিতে নতুন মাত্রার সৃষ্টি হতে পারে। সরকারের চোখে বিদেশযাত্রা ‘ষড়যন্ত্রের’ অংশ হতে পারে। তাছাড়া বিএনপি নেতাদের বক্তব্যকে লুফে নিয়ে সরকার বলছে, যেহেতু ঢাকার হাসপাতালেই খালেদা জিয়া ভালো হয়ে যাচ্ছেন, তাহলে বিদেশ যাওয়ার প্রয়োজনীয়তা নেই। তবে বিএনপি নেতা ও চিকিৎসকদের বক্তব্য নিয়ে দলের ভিতরে-বাইরে নানা সমালোচনা চলছে। 

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপি যা বলল : উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়ার বিদেশে যেতে সরকার অনুমতি না দেওয়ার প্রতিক্রিয়ায় গতকাল সন্ধ্যায় তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, করোনা আক্রান্ত হওয়ার পর বেগম খালেদা জিয়া যে চিকিৎসা নিচ্ছেন, চিকিৎসকরাই বলছেন তা যথেষ্ট নয়। কারণ, করোনা পরবর্তী যে জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে, তাঁর বয়স (৭৬) এবং যে রোগগুলো আছে (আথ্রাইটিকস, ডায়াবেটিস, চোখের সমস্যা) যথেষ্ট ঝুঁকির সম্মুখীন আছেন। এটা তো পরিষ্কার, এই সরকার ওয়ান-ইলেভেনের ধারাবাহিকতায় বেগম খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে দিতে চায়। রাজধানীর কুড়িলে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার প্রবেশমুখে সাংবাদিকদের মির্জা ফখরুল আরও বলেন, এ সিদ্ধান্তের কোনো যুক্তিকতা থাকতে পারে না। তারা বলছে (সরকার) নজির নেই, নজির তো তারা অসংখ্য তৈরি করেছে। এটা শুধু মানবিক কারণে নয়; রাজনৈতিক কারণেও এটা জরুরি। খালেদা জিয়া তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক নেতা, স্বাধীনতা যুদ্ধ থেকে শুরু করে গণতন্ত্রের পক্ষে তাঁর অবদান অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। সরকারের প্রতিহিংসামূলক রাজনীতি চরিতার্থ করতে এটা করা হয়েছে। তিনি বলেন, যে ধারাতে খালেদা জিয়ার সাজা সরকারের নির্বাহী আদেশে স্থগিত করা হয়েছে, সেই একই ধারায় বিদেশে যাওয়া, সাজা মওকুফ করে দেওয়ার যথেষ্ট পরিমাণ সুযোগ ছিল। সরকার মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামিকে মাফ করতে পারে, বাইরে পাঠিয়ে দিতে পারে। কিন্তু খালেদা জিয়ার মতো একজন রাজনীতিবিদ, মুক্তিযুদ্ধে যার অবদান, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় যার অবদান তাঁর জন্য তাদের মানবতা, শিষ্টাচার কাজ করে না। এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়া রাজনীতির শিকার হলেন। রাজনীতির শিকার হয়ে তিনি কারাগারে গেছেন, এখনো তিনি বলতে গেলে অন্তরীণই আছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

এই মাত্র | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক