শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ মে, ২০২১ আপডেট:

অনুমতি মেলেনি খালেদা জিয়ার

প্রস্তাব নাকচ করে ফাইল ফেরত পাঠিয়েছে আইন মন্ত্রণালয় । সাজাপ্রাপ্ত হওয়ায় বিদেশ যাওয়ার সুযোগ নেই : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এমন বিধান নেই যে দণ্ডপ্রাপ্ত বিদেশ যেতে পারবে না : মাহবুব হোসেন । দল ও পরিবারে উৎকণ্ঠা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
অনুমতি মেলেনি খালেদা জিয়ার

উন্নত চিকিৎসায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিদেশযাত্রা আটকে গেল। এক্ষেত্রে তাঁর পরিবারের আবেদন নাকচ করা হয়েছে। এর কারণ হিসেবে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দন্ডপ্রাপ্ত আসামি হওয়ায় বেগম জিয়ার বিদেশ যাওয়ার সুযোগ নেই। বিএনপি চেয়ারপারসনের ছোট ভাই শামীম এস্কান্দারের আবেদন চার দিন ধরে পর্যালোচনা ও দাফতরিক বিভিন্ন প্রক্রিয়া শেষে গতকাল বিকালে আনুষ্ঠানিকভাবে সরকার সিদ্ধান্ত জানাল। আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ ধারায় খালেদা জিয়ার সাজা ও দন্ডাদেশ স্থগিত করে যেভাবে তাঁকে সাময়িক মুক্তি দেওয়া হয়েছিল, তাতে এখন আর তাঁকে বিদেশে যেতে দেওয়ার সুযোগ নেই। আইনমন্ত্রীর মতামত পাওয়ার পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, খালেদা জিয়াকে বিদেশে নেওয়ার অনুমতি চেয়ে তাঁর ভাই শামীম এস্কান্দারের আবেদনটি গ্রহণ করা গেল না। কয়েক দিন ধরে সরকারও বিএনপির নানা পদক্ষেপের ইতিবাচক অগ্রগতির পর হঠাৎ কেন এমন সিদ্ধান্ত হলো এ নিয়েও রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলে বিস্ময়ের সৃষ্টি হয়েছে। খালেদা জিয়ার পরিবারের পাশাপাশি বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার সৃষ্টি হয়েছে। খালেদা জিয়ার বিদেশ যাওয়া নিয়ে পরিবার নতুন কোনো পথে হাঁটতে পারেন বলে জানা গেছে। করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে  সিসিইউতে চিকিৎসাধীন। অবশ্য চার সপ্তাহ পর গতকাল তাঁকে করোনামুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। বিএনপি ও তাঁর মেডিকেল টিমের চিকিৎসকরা বলেছেন, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আইনজীবী অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের এ মতামত বেআইনি। খালেদা জিয়ার ক্ষেত্রে কোনো অঘটন ঘটে গেলে তার দায় সরকারের। এটি সম্পূর্ণ বেআইনি। এ আইনে এমন কোনো বিধান নেই যে কোনো দন্ডপ্রাপ্ত আসামি বিদেশে যেতে পারবে না। এ আইন করাই হয়েছে দন্ডপ্রাপ্ত আসামিদের জন্য। তিনি আরও বলেন, চিকিৎসা শেষে ফিরে আসতে হবে- সরকার এই শর্ত দিতে পারত। খালেদা জিয়া তিনবারের প্রধানমন্ত্রী। তাঁর অবস্থা অত্যন্ত জটিল। সরকার মানবিকভাবে দেখতে পারত। অনুমতি না দিয়ে সরকারের এত বড় দায়ভার নেওয়া উচিত হয়নি। সরকারের সিদ্ধান্ত প্রসঙ্গে খালেদা জিয়ার আইনজীবী ও দলটির যুগ্ম মহাসচিব মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, সরকারের এ সিদ্ধান্ত অমানবিক। তাঁর উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ নেওয়া জরুরি। বিএনপিপন্থি আইনজীবী  মো. আসাদুজ্জামান বলেন, যে আইনি ব্যাখ্যায় বেগম খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে দেওয়া হলো না, তা সঠিক নয়। কারণ, ফৌজদারি কার্যবিধি, ১৮৯৮ এর ৪০১ ধারায় সরকারকে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে সাজাপ্রাপ্ত আসামির বিষয়ে শর্তহীন কিংবা শর্তযুক্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার। ৪০১ (১) এবং ৪০১(৪ক) ধারায় বলা আছে, আদালত যদি বিদেশ যেতে নিষেধ করে কোনো আদেশও দেয় তারপরও সরকার বিদেশ যাওয়ার অনুমতি দিতে পারে। ৪০১(৪ক) ধারা অনুযায়ী, যে কোনো আইনে যদি কোনো আদালত কোনো ব্যক্তির (সাজাপ্রাপ্ত কিংবা সাজাপ্রাপ্ত নয়) চলাফেরার স্বাধীনতা খর্ব করে কোনো আদেশ দেন সেক্ষেত্রেও সরকার তা স্থগিত করে তার স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে পারে। এই ক্ষমতা সরকারের সহজাত ক্ষমতা কিংবা  inherent power! দুদক আইন, ২০০৪ এ সরকারের এই ব্যাপক সহজাত ক্ষমতাকে খর্ব করা হয়নি । ফলে, দুদকেরও এখানে বলার কিছু নেই। অন্যদিকে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) প্রধান আইন কর্মকর্তা ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. খুরশিদ আলম খান বলেছেন, বিএনপি চেয়ারপারসনের দন্ড মওকুফের একমাত্র এখতিয়ার রাষ্ট্রপতির রয়েছে। এটা চাইলে তারা আদালতে যেতে পারেন। সেখানে আদালতের ইচ্ছা, তাঁকে বিদেশ যাওয়ার অনুমতি দেবে কি না। তিনি বলেন, বিদেশ যাওয়ার অনুমতি দেওয়া সরকারের এখতিয়ারে নেই। আইন মন্ত্রণালয় সঠিক সিদ্ধান্তই দিয়েছে। যদি দন্ড মওকুফের বিষয় আসে তাহলে রাষ্ট্রপতির কাছে যেতে হবে। যদিও এর আগে দুদকের আইনজীবী বারবার বলে আসছিলেন, দুদকের মামলায় দন্ডপ্রাপ্ত বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে হলে আদালতের অনুমতি নিয়েই যেতে হবে। গতকাল সচিবালয়ে সাংবাদিকদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জমান খান কামাল বলেন, আইন অনুযায়ী বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার সুযোগ নেই। মন্ত্রী বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন হঠাৎ করে কভিডে আক্রান্ত হয়ে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। এর মধ্যে তাঁর ছোট ভাই, তাঁকে বিদেশে নেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে আমাদের কাছে আবেদন করেছিলেন। আমরা আইন মন্ত্রণালয়ের মতামতের জন্য সেখানে পাঠিয়েছিলাম। আইন মন্ত্রণালয় থেকে মত এসেছে। তারা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, ৪০১ ধারায় সাজা স্থগিত করে যে সুবিধাটি দেওয়া হয়েছে, ৪০১-এ সাজা মওকুফ করে তাঁকে বিদেশে পাঠানোর অবকাশ দ্বিতীয়বার নেই।

আসাদুজ্জামান খান বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশমতে, আইনের ৪০১ এর ১ ধারা অনুযায়ী তাঁর (খালেদা জিয়া) দন্ড স্থগিত করে বাসায় তাঁর সুবিধা মতো চিকিৎসা গ্রহণের সুযোগ করে দিয়েছিলেন। তিনি চিকিৎসা নিচ্ছিলেন এবং বাসায় অবস্থান করছিলেন। চিকিৎসা নেওয়ার শর্তসাপেক্ষে তাঁর সাজা স্থগিত হয়েছিল যে তিনি বিদেশে যেতে পারবেন না। বাসা থেকেই চিকিৎসা নেবেন। আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত অনুযায়ী, আবেদনটি আমরা মঞ্জুর করতে পারছি না।

বিএনপির পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে, খালেদা জিয়ার যথাযথ চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে না এ প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিএনপির কে কী অভিযোগ করল সেটা প্রশ্ন না। আমাদের আইন অনুযায়ী যেটুকু করণীয় আমরা করছি। মানবতার প্রশ্ন এসেছে, সেটাও আমরা বলেছি এবং বিএনপি আবেদন করতেই পারে কিন্তু আইনের বাইরে আমরা কিছু করতে পারি না।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এক অনুষ্ঠানে বেগম জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করে বলেছেন, তাঁর উন্নত চিকিৎসা প্রয়োজন, যেটি দেশে সম্ভব নয়। তাঁর ওপর সরকার অন্যায় অবিচার করেছে। তাঁকে মুক্তি দিয়ে বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

বিএনপি দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য জহির উদ্দিন স্বপন বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ যাওয়ার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্তের মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হলো, এই সরকার কতটা অমানবিক। গোটা রাষ্ট্র ও সংবিধানকে তারা দলীয় হাতিয়ারে পরিণত করেছে। ৫ মে রাতে খালেদা জিয়ার ছোট ভাই শামীম এস্কান্দার আবেদন নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন। সেই রাতেই তা আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর কথা জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছিলেন, খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার প্রয়োজন হলে বিষয়টি ‘ইতিবাচক দৃষ্টিতে’ বিবেচনা করা হবে। আইন মন্ত্রণালয়ে যাচাই-বাছাই শেষে পরদিন বিকালে ওই আবেদনের ফাইল আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের হাতে যায়। সে সময় তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার সাময়িক মুক্তির শর্ত শিথিলের সুযোগ আছে কি না, তা দেখে তিনি দ্রুতই সিদ্ধান্ত দেবেন। তিনিও বিষয়টি ‘ইতিবাচকভাবে’ দেখার কথা বলেছিলেন। এ নিয়ে দিনভর আলোচনার মধ্যেই ৬ মে খালেদা জিয়ার পাসপোর্ট নবায়নের জন্য আবেদন করা হয়। আবেদন যেহেতু হয়েছে, নবায়নও ‘হয়ে যাবে’ বলে সেদিন জানিয়েছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। শুক্র ও শনিবারের সাপ্তাহিক ছুটি পেরিয়ে খালেদার পরিবারের করা আবেদনের ফাইল আইনমন্ত্রীর ‘মতামতসহ’ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পৌঁছায় রবিবার সকালে। দুপুরে জানিয়ে দেওয়া হয়, খালেদা জিয়ার অনুমতি মেলেনি।

‘খালেদার ক্রমান্বয়ে উন্নতি হচ্ছে’ : খালেদা জিয়ার তৃতীয় দফার নমুনা টেস্টে করোনা নেগেটিভ, শরীর ক্রমান্বয়ে উন্নতি হচ্ছে; তারপরও তাঁর স্বাস্থ্য ঝুঁকি রয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গতকাল রবিবার ভার্চুয়ালি এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান। মির্জা ফখরুল জানান, খালেদা জিয়ার করোনা নেগেটিভ এসেছে। নতুন করে যেসব জটিলতা দেখা দিয়েছিল, তা ক্রমে উন্নতির দিকে। তবে আগের যেসব জটিলতা ছিল, তা এখনো রয়ে গেছে। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়া এখনো ঝুঁকির বাইরে নন। চিকিৎসকরা উদ্বেগের সঙ্গেই তাঁর চিকিৎসা করছেন। তাঁর জন্য যে চিকিৎসা পদ্ধতি এখন প্রয়োজন, তা সিসিইউতে রেখেই করতে হবে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে সরকারের কয়েকজন মন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করেছেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, খালেদা জিয়াকে নিয়ে সরকারের কয়েকজন মন্ত্রী আপত্তিকর ও বিদ্রুপাত্মক কথা বলছেন, যা শোভনীয় নয়। এতটুকু সৌজন্যবোধ তারা দেখান না। তিনি অনুরোধ করে বলেন, ‘শালীনতা ও রাজনৈতিক শিষ্টাচার বজায় রেখে কথা বলবেন। এই দিনই শেষ দিন নয়; মানুষ সব মনে রাখে।’

হঠাৎ কেন এমন সিদ্ধান্ত : কয়েক দিন ধরে সরকার ও বিএনপির ইতিবাচক বক্তব্য ও পদক্ষেপের পর হঠাৎ কেন এমন সিদ্ধান্ত হলো এ নিয়ে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলে বিস্ময়ের সৃষ্টি হয়েছে। গত দুই দিনে সরকারি দলের একাধিক নেতার বক্তব্যে বেগম খালেদা জিয়ার বিদেশ যাওয়ার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তারা বলেছেন, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা উন্নতির দিকে। তাঁর বিদেশ যাওয়ার প্রয়োজন নেই। অন্যদিকে বিএনপিপন্থি চিকিৎসক ও নেতাদের বক্তব্যেও উঠে আসে, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার উন্নতি হচ্ছে। তিনি করোনামুক্ত হয়েছেন। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার উন্নতি হওয়ার কারণেই সরকার হয়তো বিদেশ যাওয়ার যৌক্তিকতা তুলে ধরেছেন। তাছাড়া বেগম জিয়া লন্ডন বা সিঙ্গাপুরে গিয়ে সুস্থ হলে বিএনপির রাজনীতিতে নতুন মাত্রার সৃষ্টি হতে পারে। সরকারের চোখে বিদেশযাত্রা ‘ষড়যন্ত্রের’ অংশ হতে পারে। তাছাড়া বিএনপি নেতাদের বক্তব্যকে লুফে নিয়ে সরকার বলছে, যেহেতু ঢাকার হাসপাতালেই খালেদা জিয়া ভালো হয়ে যাচ্ছেন, তাহলে বিদেশ যাওয়ার প্রয়োজনীয়তা নেই। তবে বিএনপি নেতা ও চিকিৎসকদের বক্তব্য নিয়ে দলের ভিতরে-বাইরে নানা সমালোচনা চলছে। 

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপি যা বলল : উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়ার বিদেশে যেতে সরকার অনুমতি না দেওয়ার প্রতিক্রিয়ায় গতকাল সন্ধ্যায় তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, করোনা আক্রান্ত হওয়ার পর বেগম খালেদা জিয়া যে চিকিৎসা নিচ্ছেন, চিকিৎসকরাই বলছেন তা যথেষ্ট নয়। কারণ, করোনা পরবর্তী যে জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে, তাঁর বয়স (৭৬) এবং যে রোগগুলো আছে (আথ্রাইটিকস, ডায়াবেটিস, চোখের সমস্যা) যথেষ্ট ঝুঁকির সম্মুখীন আছেন। এটা তো পরিষ্কার, এই সরকার ওয়ান-ইলেভেনের ধারাবাহিকতায় বেগম খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে দিতে চায়। রাজধানীর কুড়িলে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার প্রবেশমুখে সাংবাদিকদের মির্জা ফখরুল আরও বলেন, এ সিদ্ধান্তের কোনো যুক্তিকতা থাকতে পারে না। তারা বলছে (সরকার) নজির নেই, নজির তো তারা অসংখ্য তৈরি করেছে। এটা শুধু মানবিক কারণে নয়; রাজনৈতিক কারণেও এটা জরুরি। খালেদা জিয়া তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক নেতা, স্বাধীনতা যুদ্ধ থেকে শুরু করে গণতন্ত্রের পক্ষে তাঁর অবদান অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। সরকারের প্রতিহিংসামূলক রাজনীতি চরিতার্থ করতে এটা করা হয়েছে। তিনি বলেন, যে ধারাতে খালেদা জিয়ার সাজা সরকারের নির্বাহী আদেশে স্থগিত করা হয়েছে, সেই একই ধারায় বিদেশে যাওয়া, সাজা মওকুফ করে দেওয়ার যথেষ্ট পরিমাণ সুযোগ ছিল। সরকার মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামিকে মাফ করতে পারে, বাইরে পাঠিয়ে দিতে পারে। কিন্তু খালেদা জিয়ার মতো একজন রাজনীতিবিদ, মুক্তিযুদ্ধে যার অবদান, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় যার অবদান তাঁর জন্য তাদের মানবতা, শিষ্টাচার কাজ করে না। এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়া রাজনীতির শিকার হলেন। রাজনীতির শিকার হয়ে তিনি কারাগারে গেছেন, এখনো তিনি বলতে গেলে অন্তরীণই আছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
সর্বশেষ খবর
ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্টের সকল চেষ্টা ব্যর্থ হবে: রাশিয়া
ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্টের সকল চেষ্টা ব্যর্থ হবে: রাশিয়া

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

জনসমর্থন ছাড়া কিছু করতে গেলে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে: আমীর খসরু
জনসমর্থন ছাড়া কিছু করতে গেলে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে: আমীর খসরু

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

৬ মাসের শিশুকে গলা কেটে হত্যা, মা গ্রেপ্তার
৬ মাসের শিশুকে গলা কেটে হত্যা, মা গ্রেপ্তার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনসমর্থন ছাড়া কিছু করতে গেলে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে : আমীর খসরু
জনসমর্থন ছাড়া কিছু করতে গেলে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে : আমীর খসরু

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

উদ্বোধনের দিনেই বিকল বেরোবির দুটি বাস
উদ্বোধনের দিনেই বিকল বেরোবির দুটি বাস

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড
বরিশালে তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিটিভিতে আজ আদনান বাবুর একক অনুষ্ঠান “রংধনু রং”
বিটিভিতে আজ আদনান বাবুর একক অনুষ্ঠান “রংধনু রং”

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

বাড়ছে নদীর পানি, ৩ জেলায় বন্যার আভাস
বাড়ছে নদীর পানি, ৩ জেলায় বন্যার আভাস

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সেপ্টেম্বরের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১৩.৫ শতাংশ বৃদ্ধি
সেপ্টেম্বরের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১৩.৫ শতাংশ বৃদ্ধি

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অবৈধ অস্ত্রের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বিজিবিকে তথ্য দিয়ে সহায়তার আহ্বান
অবৈধ অস্ত্রের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বিজিবিকে তথ্য দিয়ে সহায়তার আহ্বান

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামী আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটে চারটি আসন বহালের দাবিতে চলছে হরতাল
বাগেরহাটে চারটি আসন বহালের দাবিতে চলছে হরতাল

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৫৯২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৫৯২ মামলা

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৩৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশের অভিযোগে পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ১৯ বাংলাদেশি
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশের অভিযোগে পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ১৯ বাংলাদেশি

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টির কার্যক্রম নিষিদ্ধসহ ৫ দাবিতে জামায়াতের কর্মসূচি ঘোষণা
জাতীয় পার্টির কার্যক্রম নিষিদ্ধসহ ৫ দাবিতে জামায়াতের কর্মসূচি ঘোষণা

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মানসিক রোগে আক্রান্ত ইসরায়েলি সেনারা
মানসিক রোগে আক্রান্ত ইসরায়েলি সেনারা

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দাবিতে পিএসসির সামনে ৪৪তম বিসিএস প্রার্থীদের মানববন্ধন
তিন দাবিতে পিএসসির সামনে ৪৪তম বিসিএস প্রার্থীদের মানববন্ধন

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতের আচরণ খেলাধুলার চেতনার পরিপন্থী: পিসিবি চেয়ারম্যান
ভারতের আচরণ খেলাধুলার চেতনার পরিপন্থী: পিসিবি চেয়ারম্যান

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডিআইজি-এসপিসহ আরও ৭ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
ডিআইজি-এসপিসহ আরও ৭ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কর্নার থেকে সরাসরি গোল ডি মারিয়ার
এবার কর্নার থেকে সরাসরি গোল ডি মারিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমরা কারসাজির ‌‘ক’-ও বুঝি না : রাকসু নির্বাচন নিয়ে উপাচার্য
আমরা কারসাজির ‌‘ক’-ও বুঝি না : রাকসু নির্বাচন নিয়ে উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিয়ে যখন এক্সপেরিমেন্ট’ আসছে
‘বিয়ে যখন এক্সপেরিমেন্ট’ আসছে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা গণহত্যায় ভারত-ইসরায়েল যৌথ অস্ত্র ব্যবহারের অভিযোগ
গাজা গণহত্যায় ভারত-ইসরায়েল যৌথ অস্ত্র ব্যবহারের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটাল লেনদেনে দুর্নীতি-অর্থপাচার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব : গভর্নর
ডিজিটাল লেনদেনে দুর্নীতি-অর্থপাচার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বর্ণবাদী হামলার শিকার বাংলাদেশি তরুণ
লন্ডনে বর্ণবাদী হামলার শিকার বাংলাদেশি তরুণ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা
শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়
সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা