শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ মে, ২০২১

বাবুল চিশতীর পুরো পরিবার অপরাধ কাজে জড়িত : আপিল বিভাগ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বাবুল চিশতীর পুরো পরিবার অপরাধ কাজে জড়িত : আপিল বিভাগ

ফারমার্স ব্যাংকের অডিট কমিটির সাবেক চেয়ারম্যান মাহবুবুল হক চিশতী ও তার পুরো পরিবার ফৌজদারি অপরাধে জড়িত বলে মন্তব্য করেছে আপিল বিভাগ। আদালত বলেছে, মামলার নথি থেকে দেখা যায়, মাহবুবুল হক চিশতী ওরফে বাবুল চিশতীই মূল অপরাধী। অপরাধ কার্যক্রমে তিনি তার পুরো পরিবারের সদস্যদের ব্যবহার করেছেন। পুরো পরিবারই অপরাধ কাজে জড়িত। গতকাল বাবুল চিশতীর ছেলে রাশেদ চিশতীর জামিন আবেদনের শুনানিতে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এমন মন্তব্য করেন।

আপিল বিভাগ রাশেদ চিশতীর আইনজীবীকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘আপনারা এখনো প্রমাণ করতে পারেননি এই অর্থের বৈধ উৎস কী।’ আদালতে রাশেদ চিশতীর পক্ষে আইনজীবী ছিলেন এ এফ হাসান আরিফ। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে ছিলেন খুরশীদ আলম খান, রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস কে মোর্শেদ। পরে খুরশীদ আলম খান বলেন, রাশেদ চিশতীর জামিন শুনানি হয়েছে। এ সময় আদালত কিছু মন্তব্য করেছে। কিছু ডকুমেন্ট দাখিলের জন্য ১ জুন মঙ্গলবার দিন ঠিক করে দিয়েছে আদালত। ওই দিন পরবর্তী শুনানি হবে।

১৫৯ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় ফারমার্স ব্যাংকের অডিট কমিটির সাবেক চেয়ারম্যান মাহবুবুল হক চিশতীর ছেলে রাশেদুল হক চিশতীকে ২৬ জানুয়ারি জামিন দেয় হাই কোর্ট। তবে এ আদেশ স্থগিত চেয়ে আপিল করে দুদক। এরপর ১ ফেব্রুয়ারি রাশেদ চিশতীকে হাই কোর্টের দেওয়া জামিন স্থগিত করে আপিল বিভাগ। একই সঙ্গে তাকে লিভ টু আপিল করতে বলা হয়। গত বছর ১৯ মে রাশেদ চিশতীকে একাধিক মামলায় বিচারিক আদালত জামিন দিয়েছিল। পরে জামিন স্থগিত চেয়ে হাই কোর্টে আবেদন করে দুর্নীতি দমন কমিশন।

মামলার বিবরণে জানা যায়, প্রায় ১৬০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ২০১৮ সালের ১০ এপ্রিল গুলশান থানায় মো. মাহবুবুল হক চিশতী ওরফে বাবুল চিশতী, স্ত্রী রোজী চিশতী, ছেলে রাশেদুল হক চিশতী, ব্যাংকটির ফার্স্ট প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ মাসুদুর রহমান খান, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট জিয়া উদ্দিন আহমেদ এবং ব্যাংকটির গুলশান করপোরেট শাখার সাবেক ব্যবস্থাপক ও বর্তমান সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।

মামলায় আসামির বিরুদ্ধে ১৫৯ কোটি ৯৫ লাখ ৪৯ হাজার ৬৪২ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে। এ মামলায় গ্রেফতারের পর থেকে মাহবুবুল হক চিশতী ও রাশেদ চিশতী কারাগারে আছেন।

ক্রোক ও ফ্রিজ করা হয় বিপুল সম্পদ : মাহবুবুল হক চিশতী ওরফে বাবুল চিশতীর বিরুদ্ধে ২০১৯ সালে ৩৭ কোটি ৩৮ লাখ ৩ হাজার ২৫৬ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে একটি মামলা হয়। সেই মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত বাবুল চিশতীর স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ ক্রোক ও ফ্রিজের আদেশ দেয়। সে সময় বাবুল চিশতীর জব্দ করা স্থাবর সম্পদগুলো হলো জামালপুরের বকশীগঞ্জের বিভিন্ন মৌজায় ৪৯ শতাংশ, ৩৪ শতাংশ, ৩৬ শতাংশ, ৩ হাজার বর্গফুট, ৭৩ শতাংশ, ১৫ শতাংশ, ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ, ৮ শতাংশ, ২৮ শতাংশ, ৫৮ শতাংশ, ২৪ শতাংশ, একটি টিনশেড ঘর, ৩০০ শতাংশ, ৩৩ শতাংশ, ১০ শতাংশ, ১২ দশমিক ৫০ শতাংশ, ৮ শতাংশ, ২৮ শতাংশ, ২ শতাংশ, ১০ শতাংশ, ১৩৮ শতাংশ, ৪৬ শতাংশ, ৭২ শতাংশ, ২৫ শতাংশ, ১৮ শতাংশ, ১২ দশমিক ৫০ শতাংশ, ৩৩ শতাংশ, ১৪ শতাংশ, ২২ শতাংশ, একটি তিনতলা ভবন, দুটি টিনশেড ঘর, ৪০ শতাংশ, ১১১ শতাংশ, ১১০ শতাংশ, ২৫ শতাংশ, ৩০ শতাংশ, ১১ দশমিক ১৫ শতাংশ, ২২২ দশমিক ৫০ শতাংশ, ৫৫ শতাংশ, ৩৬ শতাংশ, ৯১ শতাংশ, ২৬ শতাংশ, ৩৯ শতাংশ, ৩৭ শতাংশ ও শেরপুরের শ্রীবরদীর মাধবপুর মৌজায় ২০০ শতাংশ জমি।

এ ছাড়া একটি জিপগাড়ি, দুটি প্রাইভেটকার ও দুটি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়। আর অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে একটি শটগান, একটি পিস্তল, ২০ কোটি ১১ লাখ টাকা মূল্যের একটি তেল ট্যাঙ্কার। এ ছাড়া ফারমার্স ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক, এবি ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া ও ন্যাশনাল ব্যাংকের ২৮টি হিসাবে জমাকৃত অর্থ, পদ্মা ব্যাংকের ২ কোটি শেয়ার, সিএন নিউজ লিমিটেডের ৫ হাজার শেয়ার, কারেন্ট নিউজ ডটকম ডট বিডি লিমিটেডের ৬ হাজার ৫০০ শেয়ার, এম এম জেড আইটি সোর্স অ্যান্ড সার্ভিস লিমিটেডের ১ হাজার ২০০ শেয়ার, চ্যানেল ২৬ লিমিটেডের ২০ হাজার শেয়ার, ফিউশন ফুডওয়্যার লিমিটেডের ৫০০ শেয়ার, পদ্মা ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেডের একটি শেয়ার ও বাবুল চিশতী স্টিল মিল লিমিটেডের ৫০০ শেয়ার। বাবুল চিশতীর স্ত্রী রোজী চিশতীর বিরুদ্ধে গত বছর ২৩ জানুয়ারি ৩৭ কোটি ৩৮ লাখ ৩ হাজার ২৫৬ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে মামলা করা হয়।

ওই সময় রোজী চিশতীর জব্দ করা স্থাবর সম্পদ হলো, রাজধানীর মিরপুরের চাকুলী মৌজায় মিরপুর হাউজিং এস্টেটের ৩৫০ বর্গগজের জমি ও জমির ওপর নির্মিত সাততলা ভবন, রাজধানীর উত্তরখান মৌজার ১৫ শতাংশ জমি। জামালপুরের বকশীগঞ্জের চর কাউরিয়া মৌজায় ৭৯ শতাংশ জমি, একই মৌজায় ৫৫ শতাংশ জমি। ময়মনসিংহ সদরের টাউন মৌজায় চারটি ফ্ল্যাট (৪ হাজার বর্গফুট; ১ শতাংশ জমিসহ ৩ হাজার ৮০০ বর্গফুট; ১ শতাংশ জমিসহ ৩ হাজার ৮০০ বর্গফুট; ১ হাজার ৩০০ বর্গফুট), জোয়ার সাহারা মৌজায় ৩ কাঠা জমি ও জমির ওপর নির্মিত তিনতলা ভবন।

এ ছাড়া ময়মনসিংহ সদরে টাউন মৌজায় ৫ শতাংশ জমি ও জমির ওপর নির্মিত সাততলা ভবন, চরকাউরিয়া মৌজায় সাড়ে ১৪ শতাংশ জমি (নির্মাণাধীন ভবনসহ) ও জমির ওপর নির্মাণাধীন ভবন। নারায়ণগঞ্জে বোরো নাওরা মৌজায় ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ জমি। শেরপুরের শ্রীবরদীর জলংগা মাধবপুর মৌজায় ২৬৬ শতাংশ জমি। জামালপুরের বকশীগঞ্জে বিভিন্ন মৌজায় ৫৯ দশমিক ৫ শতাংশ, ৩৯ শতাংশ, ১০০ শতাংশ, ১০০ শতাংশ, ২০ শতাংশ, ৮৫ শতাংশ, ১৫ শতাংশ, ৫৩ শতাংশ, ৮০ শতাংশ, ৩৪ শতাংশ, ১৫ শতাংশ, ৬৭ শতাংশ, ১১০ শতাংশ, ১৩৮ শতাংশ, ৫৫ শতাংশ, ৬২ শতাংশ, ১৪ দশমিক ৫ শতাংশ, ৫৫ শতাংশ, ৪ শতাংশ, ১২ দশমিক ৬০ শতাংশ, ৬২ দশমিক ৭৫ শতাংশ, ৭২ শতাংশ, ৬১ দশমিক ৭৭ শতাংশ, ২ দশমিক ৭ শতাংশ, ৫২ শতাংশ, ২০ দশমিক ৫০ শতাংশ, ২৪ দশমিক ২৫ শতাংশ, ৪ দশমিক ৫ শতাংশ, ৫৪ দশমিক ২৬ শতাংশ, ৩৪ শতাংশ, ৩৪ দশমিক ৫০ শতাংশ, ১০২ শতাংশ, ৬২ দশমিক ৭৫ শতাংশ, ২৩ দশমিক ৯৪ শতাংশ, ৩৫ দশমিক ৭৫ শতাংশ, ১৯ শতাংশ, ২৪ দশমিক ৫০ শতাংশ, ১১ শতাংশ, ১২ শতাংশ ও ৩১ শতাংশ জমি।

একই সঙ্গে টয়োটা নোয়াহ মডেলের একটি গাড়ি ও টাটা ট্যাঙ্কার লরি মডেলের একটি গাড়ি ক্রোক করা হয়। আর অস্থাবর সম্পদের মধ্যে ফারমার্স ব্যাংক লিমিটেডের (বর্তমানে পদ্মা ব্যাংক) পাঁচটি ব্যাংক হিসাব, ব্যাংক এশিয়া ও ট্রাস্ট ব্যাংকে একটি করে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা হয়েছে। এ ছাড়া রূপসী ল্যান্ড ডেভেলপার লিমিটেডের ১ হাজার ২৫০টি শেয়ার, বকশীগঞ্জ অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজের ৩০ শতাংশ শেয়ার, ফিউশন ফুটওয়্যার লিমিটেডের ৫০০ শেয়ার, বকশীগঞ্জ জুট স্পিনার্স লিমিটেডের ৪০ হাজার শেয়ার ও ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকার সঞ্চয়পত্র ফ্রিজ করা হয়। বাবুল চিশতীর ছেলে রাশেদুল হক চিশতীর বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে মামলাতেও আসামির স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ ক্রোক ও ফ্রিজ করা হয়েছে।

রাশেদের জব্দ করা স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ৪ শতাংশ জমিসহ ৩০০ বর্গফুটের সেমিপাকা বাড়ি, বসুন্ধরায় ৭ শতাংশ জমি, মানিকগঞ্জের সিংগাইরে ৪ দশমিক ৫০ কাঠা ও ৩ কাঠা জমি, ময়মনসিংহ সদরে ৪০ অযুতাংশের ওপর তৃতীয় তলায় ৮০০ বর্গফুটের ফ্ল্যাট ও চট্টগ্রাম সদরে ১ হাজার ৯৭৮ বর্গফুটের একটি ফ্ল্যাট।

এ ছাড়া জামালপুরের বকশীগঞ্জের বিভিন্ন মৌজায় ৭ শতাংশ ও এর ওপর নির্মিত পাঁচতলা ভবন, ৩৩ শতাংশ জমি, ৯০ শতাংশ, ১৭৯ শতাংশ, ১০ শতাংশ, ১০ শতাংশ, ১০ শতাংশ, ৪৩ শতাংশ, ১০ শতাংশ, ২ শতাংশ, ২৪ শতাংশ, ১০ শতাংশ, ৫৮ শতাংশ, ৩৬ শতাংশ, ২৫ শতাংশ, ২৪ শতাংশ, ১৩ শতাংশ, ১৮ দশমিক ৫০ শতাংশ, ১২ শতাংশ, ৩৬ শতাংশ, ৫৫ শতাংশ, ১২ শতাংশ, ১৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ, ৬ দশমিক ৫০ শতাংশ, ১৫ দশমিক ৭৫ শতাংশ, ১৫ দশমিক ৫০ শতাংশ, ২২ শতাংশ, ২৫ শতাংশ, ২ শতাংশ, ২৭ দশমিক ৫০ শতাংশ, ৫০ শতাংশ, ১০ শতাংশ, ১১ শতাংশ, ৪৪ শতাংশ, ১০ শতাংশ, ২৭ দশমিক ৫০ শতাংশ, ২৩ দশমিক ৪০ শতাংশ, ৩০ দশমিক ৫০ শতাংশ, ২৬ শতাংশ, ১৩ শতাংশ, ৪৫ শতাংশ, ৮ শতাংশ, ৫৩ শতাংশ, ১৪ দশমিক ৭৫ শতাংশ, ২৬ শতাংশ, ৪০ শতাংশ, ১৫ দশমিক ৭৫ শতাংশ, ৪০ শতাংশ, ১৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ, ২৮ শতাংশ, ৪১ দশমিক ১৫ শতাংশ, ৩৪ শতাংশ, ২৮ শতাংশ, ৪১ দশমিক ২৫ শতাংশ, ২২ শতাংশ, ২৬ দশমিক ৫০ শতাংশ, ১০ দশমিক ৫০ শতাংশ, ৩৪ শতাংশ, ৮ শতাংশ, ৫৫ শতাংশ, ২২ শতাংশ, ৮ শতাংশ, ২৭ দশমিক ৫০ শতাংশ, ৬ শতাংশ, ৫ দশমিক ৫০ শতাংশ, ১০৫ শতাংশ, ১১ শতাংশ, ১৮ শতাংশ, ১৬ শতাংশ, ৪ শতাংশ, ৪৯ শতাংশ, ১৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ, ১০ দশমিক ৮০ শতাংশ, ২২ শতাংশ, ২২ শতাংশ, ৩৭ দশমিক ২৫ শতাংশ, ২২ শতাংশ, ১৬ দশমিক ৫০ শতাংশ, ৯ শতাংশ, ৬৪ শতাংশ, ১৭ শতাংশ, ১৬ দশমিক ৫০ শতাংশ, ৫ দশমিক ৫০ শতাংশ, ১০ শতাংশ, ১৬৬ শতাংশ, ১৬৩ শতাংশ, ১১ শতাংশ, ১৫ শতাংশ, ২২ দশমিক ৭৫ শতাংশ, ৯ দশমিক ২৫ শতাংশ, ৫ শতাংশ, ৩৬ শতাংশ, ১৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ, ৬৬ শতাংশ, ৩৬ শতাংশ, ২০ শতাংশ, ২৩০ শতাংশ, ১৮ শতাংশ, ১০ শতাংশ, ১ হাজার ২৩ শতাংশ, ১১ শতাংশ, ৪ শতাংশ, ৩৩ দশমিক ৫০ শতাংশ, ১৬১ শতাংশ, ১১ শতাংশ, ২১ শতাংশ, ২৭ দশমিক ৫০ শতাংশ, ৮ দশমিক ২৫ শতাংশ, ১৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ, ২৭ শতাংশ, ৪১ দশমিক ৫০ শতাংশ, ১৩ শতাংশ, ১৩ শতাংশ, ২৩ শতাংশ, ১৮ শতাংশ, ৪২ শতাংশ, ২৪ দশমিক ২৭ শতাংশ, ২৭ দশমিক ১৫ শতাংশ, ১০ শতাংশ, ৮০ দশমিক ৫০ শতাংশ, ১৫ শতাংশ, ৪৪ শতাংশ, ৩৫ শতাংশ, ১৩ শতাংশ, ৩৭ দশমিক ৮০ শতাংশ, ১২ শতাংশ, ২৭ দশমিক ৭৫ শতাংশ, ৭ শতাংশ, ৯ শতাংশ, ১৮ শতাংশ, ১৫ শতাংশ, ২১ দশমিক ৩০ শতাংশ, ২১ শতাংশ, ২১ শতাংশ, ৪৪ শতাংশ, ২ দশমিক ৭৫ শতাংশ, ৪১৮ শতাংশ, ৯ শতাংশ, ৯ শতাংশ, ১ শতাংশ, ১২ শতাংশ, ১২ শতাংশ, ৫ দশমিক ৫০ শতাংশ, ৩৩ দশমিক ৫০ শতাংশ, ১৮১ শতাংশ, ৮ দশমিক ৪৪ শতাংশ, ১৪৬ দশমিক ৫০ শতাংশ, ৬২ শতাংশ ও ১৪৬ দশমিক ৫০ শতাংশ জমি রয়েছে।

এ ছাড়া রাশেদের একটি প্রাইভেটকার, একটি জিপগাড়ি, একটি শটগান ও একটি পিস্তল জব্দ করা হয়েছে। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে ফারমার্স ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, এবি ব্যাংক, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক ও ইসলামী ব্যাংকের বিভিন্ন শাখায় মোট ২২টি অ্যাকাউন্টে রক্ষিত অর্থ, পদ্মা ব্যাংক লিমিটেডের ৩০ লাখ শেয়ার, সিএন নিউজ লিমিটেডের ৩ হাজার শেয়ার, কারেন্ট নিউজ ডটকম ডট বিডি লিমিটেডের ৪ হাজার ৫০০ শেয়ার, রূপসী ল্যান্ড অ্যান্ড ডেভেলপারস লিমিটেডের ১ হাজার ২৫০ শেয়ার, বকশীগঞ্জ অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ৭০ শতাংশ শেয়ার, ফিউশন ফুটওয়্যার লিমিটেডের ১৯ হাজার ৫০০ শেয়ার, পদ্মা ব্যাংক, ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেডের ১টি শেয়ার, বাবুল চিশতী স্টিল মিল লিমিটেডের ১৯ হাজার ৫০০ শেয়ার, বকশীগঞ্জ জুট স্পিনার্স মিল লিমিটেডের ৯ কোটি টাকা মূল্যের শেয়ার জব্দ করা হয়।

বাবুল চিশতীর মেয়ে রিমি চিশতীর বিরুদ্ধে ২০১৯ সালের ১৫ ডিসেম্বর ২১ কোটি ২০ লাখ ৯৮ হাজার ১২৮ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে মামলা করা হয়। এ মামলায় রিমির জব্দ করা স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে জামালপুরের বিভিন্ন মৌজায় ৪০ শতাংশ, ৪ দশমিক ৬৭৬ শতাংশ, ১১ দশমিক ৫০ শতাংশ, ২৫ শতাংশ, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের খাইল কৈর মৌজায় ২০ শতাংশ জমি। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ফারমার্স ব্যাংকের ছয়টি ব্যাংক হিসাব ও ট্রাস্ট ব্যাংকে একটি ব্যাংক হিসাব। এসব হিসাবে প্রায় ২১ লাখ টাকা রয়েছে। এ ছাড়া বকশীগঞ্জ জুট স্পিনার্স লিমিটেডের ১০ হাজার শেয়ারও ফ্রিজ করা হয়েছে।

বাবুল চিশতীর ছেলে রাশেদুল হক চিশতীর স্ত্রী ফারহানা আহমেদের বিরুদ্ধে ২০১৯ সালের ১৫ ডিসেম্বর ১৩ কোটি ৬৮ লাখ ৫১ হাজার ৬১৩ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে মামলা করা হয়। মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত তার স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ ক্রোক ও ফ্রিজের আদেশ দেয়। ফারহানা আহমেদের জব্দ করা স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের মধ্যে আছে একটি মোটরগাড়ি, ফারমার্স ব্যাংকের তিনটি হিসাব ও যমুনা ব্যাংকের চারটি ব্যাংক হিসাব। এ ছাড়া ব্যাংক অ্যাকাউন্টগুলোতে প্রায় ১৫ লাখ টাকা রয়েছে। বাবুল চিশতীর শ্যালক জামালপুরের বকশীগঞ্জের ধনুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মোস্তফা কামালের বিরুদ্ধে ২০১৯ সালের ৫ ডিসেম্বর ৮৪ লাখ ৭২ হাজার ১৮৩ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে মামলা করা হয়। এ মামলায় মোস্তফা কামালের জব্দ করা স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে রাজধানীর রামপুরায় মেরাদিয়া মৌজায় ১ হাজার ২৭৫ বর্গফুটের ফ্ল্যাট, ময়মনসিংহ সদরে ৩ শতাংশ জমি, ধনুয়া কালামপুরে ১৫ শতাংশ জমি, ১০০ শতাংশ জমি, ১৫ দশমিক ৬২ শতাংশ জমি, ১৭ দশমিক ৫০ শতাংশ জমি, ৫৮ শতাংশ জমি, একটি টয়োটা মডেলের গাড়ি। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে ফারমার্স ব্যাংকের বিভিন্ন শাখায় ১৩টি ব্যাংক হিসাবে রাখা প্রায় ১৫ লাখ টাকা এবং ফারিব অটোরাইস মিল লিমিটেডের ৩ হাজার ৩০০ শেয়ার।

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
সর্বশেষ খবর
বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

এই মাত্র | রাজনীতি

সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম