শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ জুন, ২০২১

সংবাদ সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল

কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্যই ব্যবসাবান্ধব বাজেট দেওয়া হয়েছে

টিকা কিনতে টাকার সমস্যা হবে না, করপোরেট কর কমানোয় রাজস্ব আদায় বাড়বে, অপ্রদর্শিত অর্থ প্রদর্শনের ব্যাপারে নির্দেশনার প্রয়োজন হলে দেওয়া হবে, ঋণ দেওয়ার সময় এসে গেছে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্যই ব্যবসাবান্ধব বাজেট দেওয়া হয়েছে

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্যই ব্যবসাবান্ধব বাজেট দেওয়া হয়েছে। ব্যবসা-বাণিজ্যে সুযোগ-সুবিধা বাড়লে উৎপাদন বাড়বে। আর উৎপাদনে যেতে হলে কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে। কারণ লোকবল ছাড়া উৎপাদন সম্ভব নয়। এ জন্য নতুন বাজেটে ব্যবসায়ীদের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা হয়েছে। তিনি বলেন, কর্মসংস্থান বৃদ্ধিতে সরকারের পাশাপাশি প্রাইভেট সেক্টরকে এগিয়ে আসতে হবে। কেননা দেশের ৮০ ভাগ কর্মসংস্থানই হয় বেসরকারি খাতের মাধ্যমে। তাই প্রস্তাবিত ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটটি ব্যবসাবান্ধব বাজেট।

গতকাল অনলাইন জুম প্ল্যাটফরমে আয়োজিত বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি বলেন, আমরা কর ছাড় দেওয়ার কথা বলছি। কারণ, কর ছাড় দিলে রাজস্ব বাড়বে। যেমন দেশীয় কোনো শিল্পের ক্ষেত্রে এই ধরুন-আমরা চাই দেশীয় ট্যাগ অর্থাৎ ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ আছে বা যেখানেই সম্ভাবনা আছে সেখানেই আমরা কাজে লাগাব। আমাদের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা দেওয়া হবে ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য। কারণ, আমরা চাই কর্মসংস্থান বাড়াতে। এটার মাধ্যমে একদিকে ব্যবসা-বাণিজ্য ও কর্মসংস্থান বাড়বে, আবার রাজস্বও বাড়বে।

অর্থমন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাসের টিকা কিনতে টাকার কোনো সমস্যা হবে না। করপোরেট করহার কমানোয় রাজস্ব আদায় বাড়বে। ফলে বাজেটের অর্থায়ন নিয়ে সমস্যায় পড়তে হবে না। এ ছাড়া প্রস্তাবিত বাজেটে যে ঘাটতি ধরা হয়েছে সে ঘাটতির অর্থ জোগানের সক্ষমতাও আমাদের রয়েছে। ৭ দশমিক ২ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির যে লক্ষ্য ধরা হয়েছে সেটাও অর্জন করা সম্ভব হবে। কারণ, আমরা যখন যেটা বলেছি, যেটা অনুমান করেছি তখন সেটাই হয়েছে। এদিকে অপ্রদর্শিত অর্থ প্রদর্শিত (কালো টাকা) করার ব্যাপারে বাজেটে স্পষ্টভাবে নতুন কোনো নির্দেশনা না থাকার বিষয়ে তিনি বলেন, প্রয়োজন হলে এ বিষয়ে আবারও নির্দেশনা দেওয়া হবে।

প্রায় দুই ঘণ্টার সংবাদ সম্মেলনে বাজেটের বিভিন্ন দিক নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দিতে অর্থমন্ত্রীকে সহায়তা করেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থ উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান, পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান, কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির, অর্থসচিব আবদুর রউফ তালুকদার, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য ড. এম শামসুল আলম প্রমুখ।

শুরুতে অর্থমন্ত্রী বৃহস্পতিবার সংসদে উপস্থাপিত বাজেট প্রসঙ্গে প্রারম্ভিক বক্তব্য রাখেন। এরপর সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন। অর্থমন্ত্রী বলেন, আমরা লক্ষ্য রেখেছি, ভ্যাট আইনটিকে সহজ করব। আমরা মনে-প্রাণে বিশ্বাস করি, যদি আইনটিকে সহজ করতে পারি, ট্যাক্স পেয়ারদের যদি এই কাজে সম্পৃক্ত করতে পারি, তাহলে রাজস্ব আহরণ অনেক বৃদ্ধি পাবে। রাজস্ব আহরণ বাড়াতে পৃথিবীর অনেক দেশ চেষ্টা করেছিল। এমনকি আমেরিকায়ও কোনো একসময় ৭৫ শতাংশ ট্যাক্সের পরিমাণ ছিল, সেটা এখন নেই। বেশি করে ট্যাক্স আদায় করা যায় কি না সেটি সবাই চেষ্টা করেছিল। আমরা মনে করি, যদি আমরা করহার আস্তে আস্তে কমাই, তাহলে আমাদের কালেকশন বাড়বে। যে কর কমালাম, আমরা বিশ্বাস করি ‘উই উইল বি উইনার’। করহার কমানো হয়েছে, আশা করি আমাদের রেভিনিউ কালেকশন আরও বাড়বে। করপোরেট কর কমানোসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে কর ছাড় দেওয়ায় এখানে একটা উইন উইন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।

ব্যবসায়ীদের অবহেলা করে দেশ ও অর্থনীতি এগিয়ে নেওয়া যায় না : অর্থমন্ত্রী বলেন, অতীতে ব্যবসায়ীদের প্রতি অনেক অবিচার করা হয়েছে। ব্যবসায়ীদের অবহেলা করে দেশ ও দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নেওয়া সম্ভব নয়। দেশের অর্থনীতির অগ্রগতির ধারা চালু রাখতে হলে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটাতে হবে। করোনা মহামারীর কারণে দেশের অর্থনীতি প্রথমে কিছুটা হোঁচট খেলেও আমরা এটি কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছি। সরকারের সময়োপযোগী পদক্ষেপের কারণে আমরা অর্থনীতির ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে সক্ষম হয়েছি। আমাদের অর্থনীতি এখন এগিয়ে চলেছে।

তিনি বলেন, ব্যবসায়ী যারা বলছেন, এটা ব্যবসাবান্ধব বাজেট করার কথা, এখানে ব্যবসায়ী শব্দটি ফ্লেক্সিবল জব, এটাকে ফিক্সড করে রাখা যাবে না। প্রত্যেক সময় মানুষের চাহিদার পরিবর্তন হয়। চাহিদা পূরণে ব্যবসায়ীদেরও পরিবর্তন আসে। তাদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্যও পরিবর্তন আসে। সুতরাং এটা কখনো ফিক্সড করে রাখা যাবে না। আমাদের সিচুয়েশন কী ডিমান্ড করে, সারা বিশ্ব কী করছে, সেটি দেখতে হবে। উন্নত বিশ্ব যদি পিছিয়ে পড়ে, তাহলে আমরা কিন্তু এগোতে পারব না। কারণ, উন্নত বিশ্বের মাধ্যমে কিন্তু আমরা সমৃদ্ধ। আজকে মার্কিন ইকোনমি এটাই আমাদের শেখায়, আমরা একে অপরের সঙ্গে সম্পৃক্ত।

৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব : অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, ভারতসহ অন্য দেশের চেয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে।  ঋণ দেওয়ার সময় এসে গেছে। আমরা ঋণ নেব না, ঋণ দেব। তিনি বলেন, বাজেটে ২০২১-২২ অর্থবছরের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির হার ৭ দশমিক ২ শতাংশ ধরা হয়েছে, গত বাজেটে ৮ দশমিক ২ শতাংশ ধরা হয়েছিল। বর্তমান পরিস্থিতি বেশি দিন থাকবে না। দেশ স্বাভাবিক হলে আবারও বাংলাদেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াবে। আমরা প্রবৃদ্ধি অর্জন করে দেখাব। আমরা এর আগে যা বলেছি তাই করেছি, এবারও করে দেখাব।

করোনা মহামারীতে সারা বিশ্বই ধরাশায়ী হয়ে গেছে। আমাদের অর্থনীতিও বিপর্যস্ত। এ অবস্থায় ৭ দশমিক ২ শতাংশ অর্জন করা কতটা বাস্তবসম্মত জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, এটা আমাদের পক্ষে সম্ভব। আমরা যখন যা বলেছি, যা অনুমান করেছি তাই হয়েছে। ফলে ৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করাটাও সম্ভব হবে। সারা বিশ্ব যখন নিচের দিকে যাচ্ছে আমরা ওপরের দিকে যাচ্ছি। আমরা যা বলি তাই করি। জিডিপি প্রবৃদ্ধিও অর্জন করে দেখাব। আমরা সারা পৃথিবীতে আলোচনার বিষয়- আপনারা মানেন আর না মানেন। আমাদের ঋণ ও জিডিপির অনুপাত ৪০-এর নিচে। সময় যত যাচ্ছে, আমাদের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ও মাথাপিছু আয় বাড়ছে।

কালো টাকা আর অপ্রদর্শিত আয় এক নয় : অর্থমন্ত্রী বলেন, এ প্রসঙ্গে ভিন্ন ভিন্ন মত আছে। কেউ এটার পক্ষে বলেন আবার কেউ এটার বিপক্ষে বলেন। তবে এই অপ্রদর্শিত অর্থ যদি অর্থনীতির মূলধারায় আসে তাহলে সেটা কার্যকর হয়। এ ছাড়া কালো টাকা দুর্নীতির মাধ্যমে সৃষ্টি হয় ও অপ্রদর্শিত আয় সিস্টেম লসের কারণে সৃষ্টি হয়। এ জন্য আমি এটা নিয়ে কোনো কথা বলিনি। তবে যদি মনে হয় এটা দরকার আছে তাহলে পরবর্র্তীতে এ বিষয়ে আমরা ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নেব।

টিকার টাকা নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না : করোনাভাইরাসের টিকা সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে অর্থ বিভাগের সিনিয়র সচিব আবদুর রউফ তালুকদার বলেন, বাজেটে স্বাস্থ্য খাতের বরাদ্দ যাই থাক, প্রয়োজনে অর্থের জোগান দিতে কোনো ‘সমস্যা হবে না’। এক বছরে সরকার যত মানুষকে টিকা দিতে পারবে, সেই টাকার বরাদ্দ বাজেটে আছে। স্বাস্থ্য খাতে কেনাকাটায় স্বচ্ছতা আনার উদ্যোগ নেওয়ার কথাও বলেন অর্থ বিভাগের সিনিয়র সচিব।

একই প্রসঙ্গ টেনে কৃষিমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক বলেন, প্রয়োজনে অন্য খাত থেকেও টাকা নিয়ে স্বাস্থ্য খাতে দেওয়া যাবে, এ নিয়ে কোনো সমস্যা নেই। পাশাপাশি ‘মহামারীকালে জরুরি প্রয়োজন মেটাতে’ ১০ হাজার কোটি টাকা থোক বরাদ্দের প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী। আবদুর রউফ তালুকদার বলেন, স্বাস্থ্য খাতে গত বছরের মূল বাজেটে যে বরাদ্দ ছিল, এবার তা ১৩ শতাংশের মতো বেড়েছে। বরাদ্দ নিয়ে কোনো সমস্যা নেই। এক বছরে যে টিকা আমরা দিতে পারব, তার চেয়ে বেশি টাকা বরাদ্দ আছে। সব মিলিয়ে ১৪ হাজার ২০০ কোটি টাকা। প্রয়োজনে অন্য খাত থেকেও টাকা নেওয়া যাবে। এ সময় কৃষিমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক বলেন, যে কোনো খাত থেকে টাকা নিয়ে এই খাতে (স্বাস্থ্য) দেওয়া যাবে। অর্থের কোনো সমস্যা নেই। প্রধানমন্ত্রী ও সরকার এ বিষয়ে ‘সর্বোচ্চ গুরুত্ব’ দিচ্ছেন মন্তব্য করে তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতির এখন যা অবস্থা তাতে মহামারী মোকাবিলায় অর্থ ‘কোনো সমস্যা নয়’। সারা বিশ্ব যেভাবে মোকাবিলা করছে, বাংলাদেশও তা করবে।

প্রসঙ্গ মাংস আমদানি : দেশীয় শিল্পের সুরক্ষা দিতে মাংস আমদানিতে শুল্ক আরোপ করা হয়েছে-কিন্তু আমদানি নিষিদ্ধ কেন করা হচ্ছে না-এমন প্রশ্নের জবাবে কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক বলেন, দেশীয় উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করতে এবং উৎপাদন বাড়াতে মাংস আমদানিতে ট্যারিফ বসানো হয়েছে। এটা শুধু মাংস নয়, প্রতিটি কৃষি খাতকেই উৎসাহিত করতে, আমদানির পরিবর্তে উৎপাদনকে প্রাধান্য দিতেই সরকার এটা ভাবছে। আমাদের সম্ভাবনাময় খাত কৃষি। এখন সময় এসেছে আমাদের আমদানি কমানোর। এখন আমরা উৎপাদন করতে চাই। আমরা উৎপাদনে দেশীয় চাহিদা পূরণ করে রপ্তানিতে যাচ্ছি। এ জন্য রপ্তানিতে সুযোগ দেওয়া হচ্ছে আর আমদানিতে ট্যারিফ বসানো হয়েছে। তিনি আরও বলেন, গত দুই-তিন বছর ধরেই পোলট্রি খাত অনেক লোকসানে আছে। আবার একটি গাভী থেকে দৈনিক ২০ থেকে ৩০ লিটার পর্যন্ত দুধ পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে আমরা চাই উৎপাদন বৃদ্ধি পাক এবং উদ্যোক্তারা আরও সুযোগ পান। এতে আমাদের উৎপাদন বাড়বে, আমদানি কমবে। অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবে দেশ। আর আমদানি বন্ধ করার বিষয়ে করণীয় থাকলে সেটা করবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। আমদানি নিরুৎসাহিত করতে আমাদের যা করণীয় আমরা সেটাই করেছি।

ঘাটতি বাজেটের সক্ষমতা বেড়েছে : বিশাল আকারের বাজেট ঘাটতি প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন, আমি আগেই বলেছি যে, এখন আমরা ঋণ নিচ্ছি কিন্তু একটা সময় আমরা ঋণ দেব এবং সেই দিন খুব তাড়াতাড়িই আসবে। আর আজকেই সেই দিন এসেছে বলে আমি মনে করি। ফলে বাজেট ঘাটতি পূরণের সক্ষমতা আমাদের রয়েছে।

করহার কমানোয় রাজস্ব আদায় বাড়বে : অর্থমন্ত্রী বলেন, ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে করের হার কমানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। এটি বাস্তবায়ন করা গেলে রাজস্ব আদায় বাড়বে। আমরা লক্ষ্য রেখেছি, আইনটিকে সহজ করব। তিনি আরও বলেন, আমরা মনে করি, যদি আমরা রাজস্ব হার আস্তে আস্তে কমাই, তাহলে আমাদের কালেকশন বাড়বে। যে কর কমালাম, আমরা বিশ্বাস করি ‘উই উইল বি উইনার’। করের হার কমানো হয়েছে। আশা করি, আমাদের রেভিনিউ কালেকশন আরও বাড়বে।

এ বাজেট বাস্তবায়নযোগ্য : অর্থমন্ত্রী বলেন, এ বাজেট বাস্তবায়নযোগ্য বাজেট। দেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে সঙ্গে নিয়ে প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবায়ন করা হবে। বিশ্বময় করোনাকালে দেশের বিশাল জনগোষ্ঠী কাজ হারিয়েছে। অনেক মানুষের সম্পদ খরচ হয়ে গেছে। এমন একটি সংকটময় পরিস্থিতিতে বাজেট উপস্থাপন করেছি। আসুন আমরা সবাই মিলে এই বাজেট বাস্তবায়ন করি।

করোনায় নতুন দরিদ্র : করোনায় যারা নতুন করে দরিদ্র হয়েছেন তাদের জন্য নির্দিষ্ট করে কিছু বলা হয়নি প্রস্তাবিত বাজেটে। এ প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন, বিআইডিএস বলছে, আমাদের এখন দরিদ্র মানুষের সংখ্যা ২৬ শতাংশ। তবে পরিসংখ্যান ব্যুরো এখনো এ ব্যাপারে কোনো জরিপ করেনি। আমরা অপেক্ষা করছি। দুটি সংস্থার রিপোর্ট পেলে আমরা একটা চূড়ান্ত হিসাব পাব। তখন এ বিষয়ে আমরা সিদ্ধান্ত নেব।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় শক্তিশালী হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় শক্তিশালী হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ফখরুল-কুক
নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ফখরুল-কুক
নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দাবি
নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দাবি
অস্পষ্ট বলছে এনসিপি
অস্পষ্ট বলছে এনসিপি
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া
নির্বাচনে বৃহৎ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ
নির্বাচনে বৃহৎ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা নয় তথ্য চেয়েছেন
তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা নয় তথ্য চেয়েছেন
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
সর্বশেষ খবর
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ
সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’
‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী
ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল
দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা
সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস
কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৩২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৩২

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে গ্রাম আদালত কার্যক্রম বিষয়ে মতবিনিময়
পঞ্চগড়ে গ্রাম আদালত কার্যক্রম বিষয়ে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ বছর পর মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন বিএনপি-জামায়াতের ৪৭ নেতাকর্মী
১০ বছর পর মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন বিএনপি-জামায়াতের ৪৭ নেতাকর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক মুক্ত সমাজ ব্যবস্থা চালু করতে না পারলে পিছিয়ে যাব : এ্যানি
মাদক মুক্ত সমাজ ব্যবস্থা চালু করতে না পারলে পিছিয়ে যাব : এ্যানি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটক প্রতিনিধিদের সঙ্গে সিইসির বৈঠকে ‘অপপ্রচার’ ঠেকাতে আলোচনা
টিকটক প্রতিনিধিদের সঙ্গে সিইসির বৈঠকে ‘অপপ্রচার’ ঠেকাতে আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ল’ রিপোর্টার্স ফোরামের সদস্যদের জন্য ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
ল’ রিপোর্টার্স ফোরামের সদস্যদের জন্য ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই মাথাওয়ালা শিশুর জন্ম
দুই মাথাওয়ালা শিশুর জন্ম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
৬ আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাকসু নির্বাচনের দাবিতে তিন শিক্ষার্থী অনশনে
বাকসু নির্বাচনের দাবিতে তিন শিক্ষার্থী অনশনে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশিসহ ৪৫ হাজার গ্রিনকার্ডধারীকে বহিষ্কারের নোটিস
বাংলাদেশিসহ ৪৫ হাজার গ্রিনকার্ডধারীকে বহিষ্কারের নোটিস

পেছনের পৃষ্ঠা

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

তোয়ালে কথন
তোয়ালে কথন

রকমারি লাইফ স্টাইল

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন