শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ জুন, ২০২১

সংবাদ সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল

কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্যই ব্যবসাবান্ধব বাজেট দেওয়া হয়েছে

টিকা কিনতে টাকার সমস্যা হবে না, করপোরেট কর কমানোয় রাজস্ব আদায় বাড়বে, অপ্রদর্শিত অর্থ প্রদর্শনের ব্যাপারে নির্দেশনার প্রয়োজন হলে দেওয়া হবে, ঋণ দেওয়ার সময় এসে গেছে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্যই ব্যবসাবান্ধব বাজেট দেওয়া হয়েছে

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্যই ব্যবসাবান্ধব বাজেট দেওয়া হয়েছে। ব্যবসা-বাণিজ্যে সুযোগ-সুবিধা বাড়লে উৎপাদন বাড়বে। আর উৎপাদনে যেতে হলে কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে। কারণ লোকবল ছাড়া উৎপাদন সম্ভব নয়। এ জন্য নতুন বাজেটে ব্যবসায়ীদের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা হয়েছে। তিনি বলেন, কর্মসংস্থান বৃদ্ধিতে সরকারের পাশাপাশি প্রাইভেট সেক্টরকে এগিয়ে আসতে হবে। কেননা দেশের ৮০ ভাগ কর্মসংস্থানই হয় বেসরকারি খাতের মাধ্যমে। তাই প্রস্তাবিত ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটটি ব্যবসাবান্ধব বাজেট।

গতকাল অনলাইন জুম প্ল্যাটফরমে আয়োজিত বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি বলেন, আমরা কর ছাড় দেওয়ার কথা বলছি। কারণ, কর ছাড় দিলে রাজস্ব বাড়বে। যেমন দেশীয় কোনো শিল্পের ক্ষেত্রে এই ধরুন-আমরা চাই দেশীয় ট্যাগ অর্থাৎ ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ আছে বা যেখানেই সম্ভাবনা আছে সেখানেই আমরা কাজে লাগাব। আমাদের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা দেওয়া হবে ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য। কারণ, আমরা চাই কর্মসংস্থান বাড়াতে। এটার মাধ্যমে একদিকে ব্যবসা-বাণিজ্য ও কর্মসংস্থান বাড়বে, আবার রাজস্বও বাড়বে।

অর্থমন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাসের টিকা কিনতে টাকার কোনো সমস্যা হবে না। করপোরেট করহার কমানোয় রাজস্ব আদায় বাড়বে। ফলে বাজেটের অর্থায়ন নিয়ে সমস্যায় পড়তে হবে না। এ ছাড়া প্রস্তাবিত বাজেটে যে ঘাটতি ধরা হয়েছে সে ঘাটতির অর্থ জোগানের সক্ষমতাও আমাদের রয়েছে। ৭ দশমিক ২ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির যে লক্ষ্য ধরা হয়েছে সেটাও অর্জন করা সম্ভব হবে। কারণ, আমরা যখন যেটা বলেছি, যেটা অনুমান করেছি তখন সেটাই হয়েছে। এদিকে অপ্রদর্শিত অর্থ প্রদর্শিত (কালো টাকা) করার ব্যাপারে বাজেটে স্পষ্টভাবে নতুন কোনো নির্দেশনা না থাকার বিষয়ে তিনি বলেন, প্রয়োজন হলে এ বিষয়ে আবারও নির্দেশনা দেওয়া হবে।

প্রায় দুই ঘণ্টার সংবাদ সম্মেলনে বাজেটের বিভিন্ন দিক নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দিতে অর্থমন্ত্রীকে সহায়তা করেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থ উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান, পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান, কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির, অর্থসচিব আবদুর রউফ তালুকদার, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য ড. এম শামসুল আলম প্রমুখ।

শুরুতে অর্থমন্ত্রী বৃহস্পতিবার সংসদে উপস্থাপিত বাজেট প্রসঙ্গে প্রারম্ভিক বক্তব্য রাখেন। এরপর সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন। অর্থমন্ত্রী বলেন, আমরা লক্ষ্য রেখেছি, ভ্যাট আইনটিকে সহজ করব। আমরা মনে-প্রাণে বিশ্বাস করি, যদি আইনটিকে সহজ করতে পারি, ট্যাক্স পেয়ারদের যদি এই কাজে সম্পৃক্ত করতে পারি, তাহলে রাজস্ব আহরণ অনেক বৃদ্ধি পাবে। রাজস্ব আহরণ বাড়াতে পৃথিবীর অনেক দেশ চেষ্টা করেছিল। এমনকি আমেরিকায়ও কোনো একসময় ৭৫ শতাংশ ট্যাক্সের পরিমাণ ছিল, সেটা এখন নেই। বেশি করে ট্যাক্স আদায় করা যায় কি না সেটি সবাই চেষ্টা করেছিল। আমরা মনে করি, যদি আমরা করহার আস্তে আস্তে কমাই, তাহলে আমাদের কালেকশন বাড়বে। যে কর কমালাম, আমরা বিশ্বাস করি ‘উই উইল বি উইনার’। করহার কমানো হয়েছে, আশা করি আমাদের রেভিনিউ কালেকশন আরও বাড়বে। করপোরেট কর কমানোসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে কর ছাড় দেওয়ায় এখানে একটা উইন উইন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।

ব্যবসায়ীদের অবহেলা করে দেশ ও অর্থনীতি এগিয়ে নেওয়া যায় না : অর্থমন্ত্রী বলেন, অতীতে ব্যবসায়ীদের প্রতি অনেক অবিচার করা হয়েছে। ব্যবসায়ীদের অবহেলা করে দেশ ও দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নেওয়া সম্ভব নয়। দেশের অর্থনীতির অগ্রগতির ধারা চালু রাখতে হলে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটাতে হবে। করোনা মহামারীর কারণে দেশের অর্থনীতি প্রথমে কিছুটা হোঁচট খেলেও আমরা এটি কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছি। সরকারের সময়োপযোগী পদক্ষেপের কারণে আমরা অর্থনীতির ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে সক্ষম হয়েছি। আমাদের অর্থনীতি এখন এগিয়ে চলেছে।

তিনি বলেন, ব্যবসায়ী যারা বলছেন, এটা ব্যবসাবান্ধব বাজেট করার কথা, এখানে ব্যবসায়ী শব্দটি ফ্লেক্সিবল জব, এটাকে ফিক্সড করে রাখা যাবে না। প্রত্যেক সময় মানুষের চাহিদার পরিবর্তন হয়। চাহিদা পূরণে ব্যবসায়ীদেরও পরিবর্তন আসে। তাদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্যও পরিবর্তন আসে। সুতরাং এটা কখনো ফিক্সড করে রাখা যাবে না। আমাদের সিচুয়েশন কী ডিমান্ড করে, সারা বিশ্ব কী করছে, সেটি দেখতে হবে। উন্নত বিশ্ব যদি পিছিয়ে পড়ে, তাহলে আমরা কিন্তু এগোতে পারব না। কারণ, উন্নত বিশ্বের মাধ্যমে কিন্তু আমরা সমৃদ্ধ। আজকে মার্কিন ইকোনমি এটাই আমাদের শেখায়, আমরা একে অপরের সঙ্গে সম্পৃক্ত।

৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব : অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, ভারতসহ অন্য দেশের চেয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে।  ঋণ দেওয়ার সময় এসে গেছে। আমরা ঋণ নেব না, ঋণ দেব। তিনি বলেন, বাজেটে ২০২১-২২ অর্থবছরের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির হার ৭ দশমিক ২ শতাংশ ধরা হয়েছে, গত বাজেটে ৮ দশমিক ২ শতাংশ ধরা হয়েছিল। বর্তমান পরিস্থিতি বেশি দিন থাকবে না। দেশ স্বাভাবিক হলে আবারও বাংলাদেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াবে। আমরা প্রবৃদ্ধি অর্জন করে দেখাব। আমরা এর আগে যা বলেছি তাই করেছি, এবারও করে দেখাব।

করোনা মহামারীতে সারা বিশ্বই ধরাশায়ী হয়ে গেছে। আমাদের অর্থনীতিও বিপর্যস্ত। এ অবস্থায় ৭ দশমিক ২ শতাংশ অর্জন করা কতটা বাস্তবসম্মত জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, এটা আমাদের পক্ষে সম্ভব। আমরা যখন যা বলেছি, যা অনুমান করেছি তাই হয়েছে। ফলে ৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করাটাও সম্ভব হবে। সারা বিশ্ব যখন নিচের দিকে যাচ্ছে আমরা ওপরের দিকে যাচ্ছি। আমরা যা বলি তাই করি। জিডিপি প্রবৃদ্ধিও অর্জন করে দেখাব। আমরা সারা পৃথিবীতে আলোচনার বিষয়- আপনারা মানেন আর না মানেন। আমাদের ঋণ ও জিডিপির অনুপাত ৪০-এর নিচে। সময় যত যাচ্ছে, আমাদের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ও মাথাপিছু আয় বাড়ছে।

কালো টাকা আর অপ্রদর্শিত আয় এক নয় : অর্থমন্ত্রী বলেন, এ প্রসঙ্গে ভিন্ন ভিন্ন মত আছে। কেউ এটার পক্ষে বলেন আবার কেউ এটার বিপক্ষে বলেন। তবে এই অপ্রদর্শিত অর্থ যদি অর্থনীতির মূলধারায় আসে তাহলে সেটা কার্যকর হয়। এ ছাড়া কালো টাকা দুর্নীতির মাধ্যমে সৃষ্টি হয় ও অপ্রদর্শিত আয় সিস্টেম লসের কারণে সৃষ্টি হয়। এ জন্য আমি এটা নিয়ে কোনো কথা বলিনি। তবে যদি মনে হয় এটা দরকার আছে তাহলে পরবর্র্তীতে এ বিষয়ে আমরা ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নেব।

টিকার টাকা নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না : করোনাভাইরাসের টিকা সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে অর্থ বিভাগের সিনিয়র সচিব আবদুর রউফ তালুকদার বলেন, বাজেটে স্বাস্থ্য খাতের বরাদ্দ যাই থাক, প্রয়োজনে অর্থের জোগান দিতে কোনো ‘সমস্যা হবে না’। এক বছরে সরকার যত মানুষকে টিকা দিতে পারবে, সেই টাকার বরাদ্দ বাজেটে আছে। স্বাস্থ্য খাতে কেনাকাটায় স্বচ্ছতা আনার উদ্যোগ নেওয়ার কথাও বলেন অর্থ বিভাগের সিনিয়র সচিব।

একই প্রসঙ্গ টেনে কৃষিমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক বলেন, প্রয়োজনে অন্য খাত থেকেও টাকা নিয়ে স্বাস্থ্য খাতে দেওয়া যাবে, এ নিয়ে কোনো সমস্যা নেই। পাশাপাশি ‘মহামারীকালে জরুরি প্রয়োজন মেটাতে’ ১০ হাজার কোটি টাকা থোক বরাদ্দের প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী। আবদুর রউফ তালুকদার বলেন, স্বাস্থ্য খাতে গত বছরের মূল বাজেটে যে বরাদ্দ ছিল, এবার তা ১৩ শতাংশের মতো বেড়েছে। বরাদ্দ নিয়ে কোনো সমস্যা নেই। এক বছরে যে টিকা আমরা দিতে পারব, তার চেয়ে বেশি টাকা বরাদ্দ আছে। সব মিলিয়ে ১৪ হাজার ২০০ কোটি টাকা। প্রয়োজনে অন্য খাত থেকেও টাকা নেওয়া যাবে। এ সময় কৃষিমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক বলেন, যে কোনো খাত থেকে টাকা নিয়ে এই খাতে (স্বাস্থ্য) দেওয়া যাবে। অর্থের কোনো সমস্যা নেই। প্রধানমন্ত্রী ও সরকার এ বিষয়ে ‘সর্বোচ্চ গুরুত্ব’ দিচ্ছেন মন্তব্য করে তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতির এখন যা অবস্থা তাতে মহামারী মোকাবিলায় অর্থ ‘কোনো সমস্যা নয়’। সারা বিশ্ব যেভাবে মোকাবিলা করছে, বাংলাদেশও তা করবে।

প্রসঙ্গ মাংস আমদানি : দেশীয় শিল্পের সুরক্ষা দিতে মাংস আমদানিতে শুল্ক আরোপ করা হয়েছে-কিন্তু আমদানি নিষিদ্ধ কেন করা হচ্ছে না-এমন প্রশ্নের জবাবে কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক বলেন, দেশীয় উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করতে এবং উৎপাদন বাড়াতে মাংস আমদানিতে ট্যারিফ বসানো হয়েছে। এটা শুধু মাংস নয়, প্রতিটি কৃষি খাতকেই উৎসাহিত করতে, আমদানির পরিবর্তে উৎপাদনকে প্রাধান্য দিতেই সরকার এটা ভাবছে। আমাদের সম্ভাবনাময় খাত কৃষি। এখন সময় এসেছে আমাদের আমদানি কমানোর। এখন আমরা উৎপাদন করতে চাই। আমরা উৎপাদনে দেশীয় চাহিদা পূরণ করে রপ্তানিতে যাচ্ছি। এ জন্য রপ্তানিতে সুযোগ দেওয়া হচ্ছে আর আমদানিতে ট্যারিফ বসানো হয়েছে। তিনি আরও বলেন, গত দুই-তিন বছর ধরেই পোলট্রি খাত অনেক লোকসানে আছে। আবার একটি গাভী থেকে দৈনিক ২০ থেকে ৩০ লিটার পর্যন্ত দুধ পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে আমরা চাই উৎপাদন বৃদ্ধি পাক এবং উদ্যোক্তারা আরও সুযোগ পান। এতে আমাদের উৎপাদন বাড়বে, আমদানি কমবে। অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবে দেশ। আর আমদানি বন্ধ করার বিষয়ে করণীয় থাকলে সেটা করবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। আমদানি নিরুৎসাহিত করতে আমাদের যা করণীয় আমরা সেটাই করেছি।

ঘাটতি বাজেটের সক্ষমতা বেড়েছে : বিশাল আকারের বাজেট ঘাটতি প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন, আমি আগেই বলেছি যে, এখন আমরা ঋণ নিচ্ছি কিন্তু একটা সময় আমরা ঋণ দেব এবং সেই দিন খুব তাড়াতাড়িই আসবে। আর আজকেই সেই দিন এসেছে বলে আমি মনে করি। ফলে বাজেট ঘাটতি পূরণের সক্ষমতা আমাদের রয়েছে।

করহার কমানোয় রাজস্ব আদায় বাড়বে : অর্থমন্ত্রী বলেন, ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে করের হার কমানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। এটি বাস্তবায়ন করা গেলে রাজস্ব আদায় বাড়বে। আমরা লক্ষ্য রেখেছি, আইনটিকে সহজ করব। তিনি আরও বলেন, আমরা মনে করি, যদি আমরা রাজস্ব হার আস্তে আস্তে কমাই, তাহলে আমাদের কালেকশন বাড়বে। যে কর কমালাম, আমরা বিশ্বাস করি ‘উই উইল বি উইনার’। করের হার কমানো হয়েছে। আশা করি, আমাদের রেভিনিউ কালেকশন আরও বাড়বে।

এ বাজেট বাস্তবায়নযোগ্য : অর্থমন্ত্রী বলেন, এ বাজেট বাস্তবায়নযোগ্য বাজেট। দেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে সঙ্গে নিয়ে প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবায়ন করা হবে। বিশ্বময় করোনাকালে দেশের বিশাল জনগোষ্ঠী কাজ হারিয়েছে। অনেক মানুষের সম্পদ খরচ হয়ে গেছে। এমন একটি সংকটময় পরিস্থিতিতে বাজেট উপস্থাপন করেছি। আসুন আমরা সবাই মিলে এই বাজেট বাস্তবায়ন করি।

করোনায় নতুন দরিদ্র : করোনায় যারা নতুন করে দরিদ্র হয়েছেন তাদের জন্য নির্দিষ্ট করে কিছু বলা হয়নি প্রস্তাবিত বাজেটে। এ প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন, বিআইডিএস বলছে, আমাদের এখন দরিদ্র মানুষের সংখ্যা ২৬ শতাংশ। তবে পরিসংখ্যান ব্যুরো এখনো এ ব্যাপারে কোনো জরিপ করেনি। আমরা অপেক্ষা করছি। দুটি সংস্থার রিপোর্ট পেলে আমরা একটা চূড়ান্ত হিসাব পাব। তখন এ বিষয়ে আমরা সিদ্ধান্ত নেব।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা