শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ জুন, ২০২১

এলপিজির মূল্যহার নিয়ে হুমকিতে ৩০ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ

ক্ষতিগস্ত ব্যবসায়ী ভোগান্তিতে গ্রাহক
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
এলপিজির মূল্যহার নিয়ে হুমকিতে ৩০ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ

তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস বা এলপিজির নতুন ঘোষিত খুচরা মূল্যহার চালুর পর থেকে দেশের বেসরকারি পর্যায়ের উৎপাদনকারী অপারেটর, ডিস্ট্রিবিউটর ও রিটেইলাররা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। এর আগে বিভিন্ন সময় এলপিজির দাম নির্ধারণের জন্য এলপিজি অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (লোয়াব) নেতারা বেশ কয়েকবার বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) সঙ্গে আলোচনা করেছেন। কিন্তু বিইআরসি যে দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে এর কোনো ভিত্তি নেই বলে অভিযোগ করেন লোয়াব নেতারা। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলে মামলার ভয়ে অনেক খুচরা বিক্রেতা এখন এলপিজি সিলিন্ডার কিনছেন না। এতে এসব অঞ্চলের ভোক্তারা ভোগান্তিতে পড়েছেন। আর এজন্য লোয়াব নেতারা বিইআরসিকে দায়ী করছেন। একই সঙ্গে অটোগ্যাসের  খুচরা মূল্যহার বছরে মাত্র একবার নির্ধারণ করার জন্য বিইআরসিকে অনুরোধ করেন তারা। গতকাল রাজধানীর এক হোটেলে ‘এলপি গ্যাসের মূল্যহার এবং এলপি গ্যাস শিল্প, বাজার ও ভোক্তাসাধারণের ওপর ঘোষিত মূল্যহারের প্রভাব’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে লোয়াব নেতারা এসব কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা জানান, দেশে বিভিন্ন জ্বালানির মধ্যে একমাত্র এলপিজি খাতেই সরকারকে কোনো ভর্তুকি দিতে হয় না। কিন্তু নতুন ঘোষিত মূল্যহার নিয়ে জটিলতা তৈরি হওয়ায় ৩০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের এ খাতটি হুমকিতে পড়েছে। এ সিদ্ধান্তে অনেকের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে তারা বাস্তবসম্মত দাম ঠিক করে দেওয়ার আহ্বান জানান।

সংবাদ সম্মেলনে লোয়াব প্রেসিডেন্ট আজম জে চৌধুরী বলেন, দেশের এলপিজি সেক্টরের ব্যবসায়ীরা ৩০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন, যা মোট জিডিপির ৭ শতাংশ। এলপি গ্যাস ব্যবহারের ফলে ৫০ হাজার কিউবিক মিটার প্রাকৃতিক গ্যাস বেঁচে গেছে। বিইআরসি এলপিজির যে দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে তাতে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বৈষম্য সৃষ্টি হয়েছে। বরং এ সিদ্ধান্তে অনেকের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে হলে বাস্তবসম্মত দাম ঠিক করে দিতে হবে। বসুন্ধরা এলপি গ্যাসের হেড অব সেলস প্রকৌশলী জালাল জাকারিয়া বলেন, ‘দেশে বিভিন্ন জ্বালানির মধ্যে একমাত্র এলপিজি খাতে সরকারকে কোনো ভর্তুকি দিতে হয় না। নতুন যে দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে তা দিয়ে এলপিজি ব্যবসায়ীদের বেঁচে থাকা কষ্টকর। নতুন দাম বাস্তবতার আলোকে নির্ধারণ করা হয়নি। ব্যবসা করার জন্য এলপিজি ব্যবসায়ীদেরই শুধু ১৩টি প্রতিষ্ঠান থেকে লাইসেন্স নিতে হয়। এ অবস্থায় এ ধরনের মূল্য নির্ধারণ করে দেওয়ায় ব্যবসায়ীরা আরও সমস্যায় পড়েছেন। বসুন্ধরা এলপি গ্যাস কর্তৃপক্ষ শুধু সিলিন্ডারের জন্যই ২ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন। মূল্যহার নিয়ে জটিলতা তৈরি হওয়ায় ঝিনাইদহ, পাবনা ও নওগাঁয় এখন ডিস্ট্রিবিউটররা মামলার ভয়ে সিলিন্ডার নিচ্ছেন না। বেসরকারিভাবে দেশের প্রত্যন্ত এলাকাগুলোয় বিকল্প এই জ্বালানির ব্যবস্থা করে দেওয়ার পর নতুন করে এ অযৌক্তিক মূল্য ঘোষণা করে আমাদের ব্যবসা বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। আমরা এলপি গ্যাসের জন্য একটি নির্দিষ্ট মূল্য নির্ধারণ করার বিষয়টিকে সাধুবাদ জানাই। কিন্তু এটি বাস্তবসম্মত হতে হবে।’ ওমেরা এলপিজি কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শামসুল হক আহমেদ বলেন, ‘আমরা বিইআরসিকে সবকিছু জানানোর পর যৌক্তিক দাম নির্ধারণ করতে বলেছি। এ অবস্থায় আমাদের ব্যবসা টিকিয়ে রাখা কঠিন হয়ে পড়েছে।’ লোয়াব নেতারা বলেন, বেসরকারি উদ্যোক্তারা এ খাতে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে বিপুল পরিমাণ ঋণ নিয়ে হাজার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন। এতে দেশের সাড়ে ৪ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। প্রায় ৩ কোটি মানুষ এলপি গ্যাস থেকে লাভবান হচ্ছেন। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে ঘোষিত এলপি গ্যাসের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্যহার ত্রুটিপূর্ণ হওয়ায় এ শিল্পে বিরূপ প্রভাব পড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এলপি গ্যাসের মূল্যহার নির্দিষ্ট করার জন্য দেশে কোনো প্রবিধানমালা নেই। একটি বাস্তবসম্মত প্রাইসিং ফরমুলা নির্দিষ্ট করার জন্য বিইআরসি ও বেসরকারি এলপি গ্যাস অপারেটররা বেশ কয়েকবার আলোচনাও করেন। কিন্তু এরপর ১২ এপ্রিল বিইআরসি যে মূল্যহার ঘোষণা করেছে তাতে খরচ ও মুনাফার প্রকৃত হিসাব প্রতিফলিত হয়নি। বরং ভ্যালু চেইনের প্রতিটি স্তরে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়েছে। বিইআরসি-ঘোষিত মূল্যহার প্রকৃত উৎপাদন ব্যয়ের চেয়েও কম এবং ডিস্ট্রিবিউটর ও রিটেইলারদের যে ব্যয় ধরা হয়েছে তা সরকারি এলপি গ্যাসের তুলনায় অনেক কম। সরকারি এলপি গ্যাসের ডিস্ট্রিবিউটরের জন্য বিইআরসি নির্দিষ্ট করেছে ৫০ টাকা, অন্যদিকে বেসরকারি এলপি গ্যাসের ডিস্ট্রিবিউটরদের জন্য নির্দিষ্ট করা হয়েছে মাত্র ২৪ টাকা। এরই মধ্যে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের কর্মচারী ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঘোষিত মূল্যহারে এলপি গ্যাস বিক্রির জন্য অভিযান শুরু করলে অনেক ডিলার ও রিটেইলার এলপি গ্যাসের কেনাবেচা বন্ধ করে দেন। বিশেষ করে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলে ডিস্ট্রিবিউটর ও রিটেইলাররা এলপি গ্যাস বিক্রি বন্ধ করায় সেখানে ভোক্তারা ভোগান্তিতে পড়েছেন। এ অবস্থায় সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, মানসম্পন্ন ব্যবসার জন্য ১২ কেজির একটি সিলিন্ডার রিফিলের ক্ষেত্রে ৩২.৫ শতাংশ করপোরেট ট্যাক্স কাটার পর কমপক্ষে ৫০.৬২ টাকা মুনাফা হওয়া যৌক্তিক। আবার কমিশন মূল্যহার নির্ধারণে প্লান্ট থেকে ডিস্ট্রিবিউটর ওয়্যারহাউস পর্যন্ত এলপিজি সিলিন্ডারের পরিবহন ব্যয় ধরা হয়নি। কমিশন এ কম্পোনেন্টে ৪৬ টাকার অতিরিক্ত ব্যয় ধরে মোট ব্যয় ৯১ টাকায় উন্নীত করবে বলে লোয়াব আশা করছে। এ ছাড়া প্রতি তিন বছরে একবার সিলিন্ডার পেইন্ট বাবদ ২০০ এবং প্রতি ভাল্ব পরিবর্তনে ২৭৫ টাকা রুটিন দায়িত্ব। সব খরচ সঠিকভাবে নেওয়া হলে বিইআরসি অনুমোদিত ২৮.৪০ টাকার সঙ্গে অতিরিক্ত ২৮ টাকা যোগ করে মোট চার্জ ৫৬.৪০ টাকা নির্ধারণ প্রয়োজন। বিইআরসি বর্তমানে এক মাস পর মূল্যহার ঘোষণা করছে, যা নিয়ে ভুল ঝোঝাবুঝির সৃষ্টি হচ্ছে বলে তারা জানান। আবার অটোগ্যাসের মূল্য প্রতি মাসে পরিবর্তন করা হলে গ্রাহক পর্যায়ে অসন্তোষ দেখা দেবে। তাই অটোগ্যাসের মূল্য বছরে একবার নির্ধারণের জন্য তারা বিইআরসির কাছে অনুরোধ করেন। প্রয়োজনে বিইআরসিকে সরকারের সঙ্গে এ খাতে ভর্তুকি দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা করার আহ্বান জানান তারা। সংশ্লিষ্টরা বলেন, ভবিষ্যতে দেশে গভীর সমুদ্রবন্দর হলে তখন এলপিজি সংরক্ষণ করা সম্ভব হবে। সে সময় দাম কিছুটা কমতে পারে। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, জাইকার এক গবেষণা অনুযায়ী ২০৪১ সালে এলপি গ্যাসের ব্যবহার ৪০ লাখ টনে পৌঁছাবে। এদিকে দেশের চাহিদা মিটিয়ে এলপি গ্যাস পাশের দেশগুলোয় রিএক্সপোর্ট করা হচ্ছে। এলপিজি সিলিন্ডার দেশের বাইরেও রপ্তানি করা হচ্ছে। দেশজুড়ে এখন চার শর বেশি অটোগ্যাস স্টেশনে ব্যবহৃত হচ্ছে এলপিজি।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়