শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ জুন, ২০২১

এলপিজির মূল্যহার নিয়ে হুমকিতে ৩০ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ

ক্ষতিগস্ত ব্যবসায়ী ভোগান্তিতে গ্রাহক
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
এলপিজির মূল্যহার নিয়ে হুমকিতে ৩০ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ

তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস বা এলপিজির নতুন ঘোষিত খুচরা মূল্যহার চালুর পর থেকে দেশের বেসরকারি পর্যায়ের উৎপাদনকারী অপারেটর, ডিস্ট্রিবিউটর ও রিটেইলাররা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। এর আগে বিভিন্ন সময় এলপিজির দাম নির্ধারণের জন্য এলপিজি অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (লোয়াব) নেতারা বেশ কয়েকবার বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) সঙ্গে আলোচনা করেছেন। কিন্তু বিইআরসি যে দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে এর কোনো ভিত্তি নেই বলে অভিযোগ করেন লোয়াব নেতারা। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলে মামলার ভয়ে অনেক খুচরা বিক্রেতা এখন এলপিজি সিলিন্ডার কিনছেন না। এতে এসব অঞ্চলের ভোক্তারা ভোগান্তিতে পড়েছেন। আর এজন্য লোয়াব নেতারা বিইআরসিকে দায়ী করছেন। একই সঙ্গে অটোগ্যাসের  খুচরা মূল্যহার বছরে মাত্র একবার নির্ধারণ করার জন্য বিইআরসিকে অনুরোধ করেন তারা। গতকাল রাজধানীর এক হোটেলে ‘এলপি গ্যাসের মূল্যহার এবং এলপি গ্যাস শিল্প, বাজার ও ভোক্তাসাধারণের ওপর ঘোষিত মূল্যহারের প্রভাব’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে লোয়াব নেতারা এসব কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা জানান, দেশে বিভিন্ন জ্বালানির মধ্যে একমাত্র এলপিজি খাতেই সরকারকে কোনো ভর্তুকি দিতে হয় না। কিন্তু নতুন ঘোষিত মূল্যহার নিয়ে জটিলতা তৈরি হওয়ায় ৩০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের এ খাতটি হুমকিতে পড়েছে। এ সিদ্ধান্তে অনেকের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে তারা বাস্তবসম্মত দাম ঠিক করে দেওয়ার আহ্বান জানান।

সংবাদ সম্মেলনে লোয়াব প্রেসিডেন্ট আজম জে চৌধুরী বলেন, দেশের এলপিজি সেক্টরের ব্যবসায়ীরা ৩০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন, যা মোট জিডিপির ৭ শতাংশ। এলপি গ্যাস ব্যবহারের ফলে ৫০ হাজার কিউবিক মিটার প্রাকৃতিক গ্যাস বেঁচে গেছে। বিইআরসি এলপিজির যে দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে তাতে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বৈষম্য সৃষ্টি হয়েছে। বরং এ সিদ্ধান্তে অনেকের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে হলে বাস্তবসম্মত দাম ঠিক করে দিতে হবে। বসুন্ধরা এলপি গ্যাসের হেড অব সেলস প্রকৌশলী জালাল জাকারিয়া বলেন, ‘দেশে বিভিন্ন জ্বালানির মধ্যে একমাত্র এলপিজি খাতে সরকারকে কোনো ভর্তুকি দিতে হয় না। নতুন যে দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে তা দিয়ে এলপিজি ব্যবসায়ীদের বেঁচে থাকা কষ্টকর। নতুন দাম বাস্তবতার আলোকে নির্ধারণ করা হয়নি। ব্যবসা করার জন্য এলপিজি ব্যবসায়ীদেরই শুধু ১৩টি প্রতিষ্ঠান থেকে লাইসেন্স নিতে হয়। এ অবস্থায় এ ধরনের মূল্য নির্ধারণ করে দেওয়ায় ব্যবসায়ীরা আরও সমস্যায় পড়েছেন। বসুন্ধরা এলপি গ্যাস কর্তৃপক্ষ শুধু সিলিন্ডারের জন্যই ২ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন। মূল্যহার নিয়ে জটিলতা তৈরি হওয়ায় ঝিনাইদহ, পাবনা ও নওগাঁয় এখন ডিস্ট্রিবিউটররা মামলার ভয়ে সিলিন্ডার নিচ্ছেন না। বেসরকারিভাবে দেশের প্রত্যন্ত এলাকাগুলোয় বিকল্প এই জ্বালানির ব্যবস্থা করে দেওয়ার পর নতুন করে এ অযৌক্তিক মূল্য ঘোষণা করে আমাদের ব্যবসা বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। আমরা এলপি গ্যাসের জন্য একটি নির্দিষ্ট মূল্য নির্ধারণ করার বিষয়টিকে সাধুবাদ জানাই। কিন্তু এটি বাস্তবসম্মত হতে হবে।’ ওমেরা এলপিজি কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শামসুল হক আহমেদ বলেন, ‘আমরা বিইআরসিকে সবকিছু জানানোর পর যৌক্তিক দাম নির্ধারণ করতে বলেছি। এ অবস্থায় আমাদের ব্যবসা টিকিয়ে রাখা কঠিন হয়ে পড়েছে।’ লোয়াব নেতারা বলেন, বেসরকারি উদ্যোক্তারা এ খাতে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে বিপুল পরিমাণ ঋণ নিয়ে হাজার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন। এতে দেশের সাড়ে ৪ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। প্রায় ৩ কোটি মানুষ এলপি গ্যাস থেকে লাভবান হচ্ছেন। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে ঘোষিত এলপি গ্যাসের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্যহার ত্রুটিপূর্ণ হওয়ায় এ শিল্পে বিরূপ প্রভাব পড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এলপি গ্যাসের মূল্যহার নির্দিষ্ট করার জন্য দেশে কোনো প্রবিধানমালা নেই। একটি বাস্তবসম্মত প্রাইসিং ফরমুলা নির্দিষ্ট করার জন্য বিইআরসি ও বেসরকারি এলপি গ্যাস অপারেটররা বেশ কয়েকবার আলোচনাও করেন। কিন্তু এরপর ১২ এপ্রিল বিইআরসি যে মূল্যহার ঘোষণা করেছে তাতে খরচ ও মুনাফার প্রকৃত হিসাব প্রতিফলিত হয়নি। বরং ভ্যালু চেইনের প্রতিটি স্তরে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়েছে। বিইআরসি-ঘোষিত মূল্যহার প্রকৃত উৎপাদন ব্যয়ের চেয়েও কম এবং ডিস্ট্রিবিউটর ও রিটেইলারদের যে ব্যয় ধরা হয়েছে তা সরকারি এলপি গ্যাসের তুলনায় অনেক কম। সরকারি এলপি গ্যাসের ডিস্ট্রিবিউটরের জন্য বিইআরসি নির্দিষ্ট করেছে ৫০ টাকা, অন্যদিকে বেসরকারি এলপি গ্যাসের ডিস্ট্রিবিউটরদের জন্য নির্দিষ্ট করা হয়েছে মাত্র ২৪ টাকা। এরই মধ্যে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের কর্মচারী ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঘোষিত মূল্যহারে এলপি গ্যাস বিক্রির জন্য অভিযান শুরু করলে অনেক ডিলার ও রিটেইলার এলপি গ্যাসের কেনাবেচা বন্ধ করে দেন। বিশেষ করে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলে ডিস্ট্রিবিউটর ও রিটেইলাররা এলপি গ্যাস বিক্রি বন্ধ করায় সেখানে ভোক্তারা ভোগান্তিতে পড়েছেন। এ অবস্থায় সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, মানসম্পন্ন ব্যবসার জন্য ১২ কেজির একটি সিলিন্ডার রিফিলের ক্ষেত্রে ৩২.৫ শতাংশ করপোরেট ট্যাক্স কাটার পর কমপক্ষে ৫০.৬২ টাকা মুনাফা হওয়া যৌক্তিক। আবার কমিশন মূল্যহার নির্ধারণে প্লান্ট থেকে ডিস্ট্রিবিউটর ওয়্যারহাউস পর্যন্ত এলপিজি সিলিন্ডারের পরিবহন ব্যয় ধরা হয়নি। কমিশন এ কম্পোনেন্টে ৪৬ টাকার অতিরিক্ত ব্যয় ধরে মোট ব্যয় ৯১ টাকায় উন্নীত করবে বলে লোয়াব আশা করছে। এ ছাড়া প্রতি তিন বছরে একবার সিলিন্ডার পেইন্ট বাবদ ২০০ এবং প্রতি ভাল্ব পরিবর্তনে ২৭৫ টাকা রুটিন দায়িত্ব। সব খরচ সঠিকভাবে নেওয়া হলে বিইআরসি অনুমোদিত ২৮.৪০ টাকার সঙ্গে অতিরিক্ত ২৮ টাকা যোগ করে মোট চার্জ ৫৬.৪০ টাকা নির্ধারণ প্রয়োজন। বিইআরসি বর্তমানে এক মাস পর মূল্যহার ঘোষণা করছে, যা নিয়ে ভুল ঝোঝাবুঝির সৃষ্টি হচ্ছে বলে তারা জানান। আবার অটোগ্যাসের মূল্য প্রতি মাসে পরিবর্তন করা হলে গ্রাহক পর্যায়ে অসন্তোষ দেখা দেবে। তাই অটোগ্যাসের মূল্য বছরে একবার নির্ধারণের জন্য তারা বিইআরসির কাছে অনুরোধ করেন। প্রয়োজনে বিইআরসিকে সরকারের সঙ্গে এ খাতে ভর্তুকি দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা করার আহ্বান জানান তারা। সংশ্লিষ্টরা বলেন, ভবিষ্যতে দেশে গভীর সমুদ্রবন্দর হলে তখন এলপিজি সংরক্ষণ করা সম্ভব হবে। সে সময় দাম কিছুটা কমতে পারে। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, জাইকার এক গবেষণা অনুযায়ী ২০৪১ সালে এলপি গ্যাসের ব্যবহার ৪০ লাখ টনে পৌঁছাবে। এদিকে দেশের চাহিদা মিটিয়ে এলপি গ্যাস পাশের দেশগুলোয় রিএক্সপোর্ট করা হচ্ছে। এলপিজি সিলিন্ডার দেশের বাইরেও রপ্তানি করা হচ্ছে। দেশজুড়ে এখন চার শর বেশি অটোগ্যাস স্টেশনে ব্যবহৃত হচ্ছে এলপিজি।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক