শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ জুন, ২০২১

এলপিজির মূল্যহার নিয়ে হুমকিতে ৩০ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ

ক্ষতিগস্ত ব্যবসায়ী ভোগান্তিতে গ্রাহক
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
এলপিজির মূল্যহার নিয়ে হুমকিতে ৩০ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ

তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস বা এলপিজির নতুন ঘোষিত খুচরা মূল্যহার চালুর পর থেকে দেশের বেসরকারি পর্যায়ের উৎপাদনকারী অপারেটর, ডিস্ট্রিবিউটর ও রিটেইলাররা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। এর আগে বিভিন্ন সময় এলপিজির দাম নির্ধারণের জন্য এলপিজি অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (লোয়াব) নেতারা বেশ কয়েকবার বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) সঙ্গে আলোচনা করেছেন। কিন্তু বিইআরসি যে দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে এর কোনো ভিত্তি নেই বলে অভিযোগ করেন লোয়াব নেতারা। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলে মামলার ভয়ে অনেক খুচরা বিক্রেতা এখন এলপিজি সিলিন্ডার কিনছেন না। এতে এসব অঞ্চলের ভোক্তারা ভোগান্তিতে পড়েছেন। আর এজন্য লোয়াব নেতারা বিইআরসিকে দায়ী করছেন। একই সঙ্গে অটোগ্যাসের  খুচরা মূল্যহার বছরে মাত্র একবার নির্ধারণ করার জন্য বিইআরসিকে অনুরোধ করেন তারা। গতকাল রাজধানীর এক হোটেলে ‘এলপি গ্যাসের মূল্যহার এবং এলপি গ্যাস শিল্প, বাজার ও ভোক্তাসাধারণের ওপর ঘোষিত মূল্যহারের প্রভাব’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে লোয়াব নেতারা এসব কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা জানান, দেশে বিভিন্ন জ্বালানির মধ্যে একমাত্র এলপিজি খাতেই সরকারকে কোনো ভর্তুকি দিতে হয় না। কিন্তু নতুন ঘোষিত মূল্যহার নিয়ে জটিলতা তৈরি হওয়ায় ৩০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের এ খাতটি হুমকিতে পড়েছে। এ সিদ্ধান্তে অনেকের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে তারা বাস্তবসম্মত দাম ঠিক করে দেওয়ার আহ্বান জানান।

সংবাদ সম্মেলনে লোয়াব প্রেসিডেন্ট আজম জে চৌধুরী বলেন, দেশের এলপিজি সেক্টরের ব্যবসায়ীরা ৩০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন, যা মোট জিডিপির ৭ শতাংশ। এলপি গ্যাস ব্যবহারের ফলে ৫০ হাজার কিউবিক মিটার প্রাকৃতিক গ্যাস বেঁচে গেছে। বিইআরসি এলপিজির যে দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে তাতে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বৈষম্য সৃষ্টি হয়েছে। বরং এ সিদ্ধান্তে অনেকের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে হলে বাস্তবসম্মত দাম ঠিক করে দিতে হবে। বসুন্ধরা এলপি গ্যাসের হেড অব সেলস প্রকৌশলী জালাল জাকারিয়া বলেন, ‘দেশে বিভিন্ন জ্বালানির মধ্যে একমাত্র এলপিজি খাতে সরকারকে কোনো ভর্তুকি দিতে হয় না। নতুন যে দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে তা দিয়ে এলপিজি ব্যবসায়ীদের বেঁচে থাকা কষ্টকর। নতুন দাম বাস্তবতার আলোকে নির্ধারণ করা হয়নি। ব্যবসা করার জন্য এলপিজি ব্যবসায়ীদেরই শুধু ১৩টি প্রতিষ্ঠান থেকে লাইসেন্স নিতে হয়। এ অবস্থায় এ ধরনের মূল্য নির্ধারণ করে দেওয়ায় ব্যবসায়ীরা আরও সমস্যায় পড়েছেন। বসুন্ধরা এলপি গ্যাস কর্তৃপক্ষ শুধু সিলিন্ডারের জন্যই ২ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন। মূল্যহার নিয়ে জটিলতা তৈরি হওয়ায় ঝিনাইদহ, পাবনা ও নওগাঁয় এখন ডিস্ট্রিবিউটররা মামলার ভয়ে সিলিন্ডার নিচ্ছেন না। বেসরকারিভাবে দেশের প্রত্যন্ত এলাকাগুলোয় বিকল্প এই জ্বালানির ব্যবস্থা করে দেওয়ার পর নতুন করে এ অযৌক্তিক মূল্য ঘোষণা করে আমাদের ব্যবসা বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। আমরা এলপি গ্যাসের জন্য একটি নির্দিষ্ট মূল্য নির্ধারণ করার বিষয়টিকে সাধুবাদ জানাই। কিন্তু এটি বাস্তবসম্মত হতে হবে।’ ওমেরা এলপিজি কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শামসুল হক আহমেদ বলেন, ‘আমরা বিইআরসিকে সবকিছু জানানোর পর যৌক্তিক দাম নির্ধারণ করতে বলেছি। এ অবস্থায় আমাদের ব্যবসা টিকিয়ে রাখা কঠিন হয়ে পড়েছে।’ লোয়াব নেতারা বলেন, বেসরকারি উদ্যোক্তারা এ খাতে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে বিপুল পরিমাণ ঋণ নিয়ে হাজার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন। এতে দেশের সাড়ে ৪ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। প্রায় ৩ কোটি মানুষ এলপি গ্যাস থেকে লাভবান হচ্ছেন। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে ঘোষিত এলপি গ্যাসের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্যহার ত্রুটিপূর্ণ হওয়ায় এ শিল্পে বিরূপ প্রভাব পড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এলপি গ্যাসের মূল্যহার নির্দিষ্ট করার জন্য দেশে কোনো প্রবিধানমালা নেই। একটি বাস্তবসম্মত প্রাইসিং ফরমুলা নির্দিষ্ট করার জন্য বিইআরসি ও বেসরকারি এলপি গ্যাস অপারেটররা বেশ কয়েকবার আলোচনাও করেন। কিন্তু এরপর ১২ এপ্রিল বিইআরসি যে মূল্যহার ঘোষণা করেছে তাতে খরচ ও মুনাফার প্রকৃত হিসাব প্রতিফলিত হয়নি। বরং ভ্যালু চেইনের প্রতিটি স্তরে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়েছে। বিইআরসি-ঘোষিত মূল্যহার প্রকৃত উৎপাদন ব্যয়ের চেয়েও কম এবং ডিস্ট্রিবিউটর ও রিটেইলারদের যে ব্যয় ধরা হয়েছে তা সরকারি এলপি গ্যাসের তুলনায় অনেক কম। সরকারি এলপি গ্যাসের ডিস্ট্রিবিউটরের জন্য বিইআরসি নির্দিষ্ট করেছে ৫০ টাকা, অন্যদিকে বেসরকারি এলপি গ্যাসের ডিস্ট্রিবিউটরদের জন্য নির্দিষ্ট করা হয়েছে মাত্র ২৪ টাকা। এরই মধ্যে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের কর্মচারী ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঘোষিত মূল্যহারে এলপি গ্যাস বিক্রির জন্য অভিযান শুরু করলে অনেক ডিলার ও রিটেইলার এলপি গ্যাসের কেনাবেচা বন্ধ করে দেন। বিশেষ করে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলে ডিস্ট্রিবিউটর ও রিটেইলাররা এলপি গ্যাস বিক্রি বন্ধ করায় সেখানে ভোক্তারা ভোগান্তিতে পড়েছেন। এ অবস্থায় সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, মানসম্পন্ন ব্যবসার জন্য ১২ কেজির একটি সিলিন্ডার রিফিলের ক্ষেত্রে ৩২.৫ শতাংশ করপোরেট ট্যাক্স কাটার পর কমপক্ষে ৫০.৬২ টাকা মুনাফা হওয়া যৌক্তিক। আবার কমিশন মূল্যহার নির্ধারণে প্লান্ট থেকে ডিস্ট্রিবিউটর ওয়্যারহাউস পর্যন্ত এলপিজি সিলিন্ডারের পরিবহন ব্যয় ধরা হয়নি। কমিশন এ কম্পোনেন্টে ৪৬ টাকার অতিরিক্ত ব্যয় ধরে মোট ব্যয় ৯১ টাকায় উন্নীত করবে বলে লোয়াব আশা করছে। এ ছাড়া প্রতি তিন বছরে একবার সিলিন্ডার পেইন্ট বাবদ ২০০ এবং প্রতি ভাল্ব পরিবর্তনে ২৭৫ টাকা রুটিন দায়িত্ব। সব খরচ সঠিকভাবে নেওয়া হলে বিইআরসি অনুমোদিত ২৮.৪০ টাকার সঙ্গে অতিরিক্ত ২৮ টাকা যোগ করে মোট চার্জ ৫৬.৪০ টাকা নির্ধারণ প্রয়োজন। বিইআরসি বর্তমানে এক মাস পর মূল্যহার ঘোষণা করছে, যা নিয়ে ভুল ঝোঝাবুঝির সৃষ্টি হচ্ছে বলে তারা জানান। আবার অটোগ্যাসের মূল্য প্রতি মাসে পরিবর্তন করা হলে গ্রাহক পর্যায়ে অসন্তোষ দেখা দেবে। তাই অটোগ্যাসের মূল্য বছরে একবার নির্ধারণের জন্য তারা বিইআরসির কাছে অনুরোধ করেন। প্রয়োজনে বিইআরসিকে সরকারের সঙ্গে এ খাতে ভর্তুকি দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা করার আহ্বান জানান তারা। সংশ্লিষ্টরা বলেন, ভবিষ্যতে দেশে গভীর সমুদ্রবন্দর হলে তখন এলপিজি সংরক্ষণ করা সম্ভব হবে। সে সময় দাম কিছুটা কমতে পারে। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, জাইকার এক গবেষণা অনুযায়ী ২০৪১ সালে এলপি গ্যাসের ব্যবহার ৪০ লাখ টনে পৌঁছাবে। এদিকে দেশের চাহিদা মিটিয়ে এলপি গ্যাস পাশের দেশগুলোয় রিএক্সপোর্ট করা হচ্ছে। এলপিজি সিলিন্ডার দেশের বাইরেও রপ্তানি করা হচ্ছে। দেশজুড়ে এখন চার শর বেশি অটোগ্যাস স্টেশনে ব্যবহৃত হচ্ছে এলপিজি।

এই বিভাগের আরও খবর
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
সর্বশেষ খবর
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে
চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে

নগর জীবন

স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট
স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট

নগর জীবন

মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা
মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন