শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

মানুষের ঢল থামছেই না

স্বল্পসংখ্যক গণপরিবহন, বিধিনিষেধ নেই বললেই চলে ♦ লঞ্চ চলেছে ভোর ৬টা পর্যন্ত
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষের ঢল থামছেই না

গণপরিবহন চালু ঘোষণায় লঞ্চঘাট ও বাস টার্মিনালে ছিল গতকাল মানুষের ঢল। গার্মেন্টে চাকরিজীবী ছাড়াও অনেকে ঈদ শেষে রাজধানী ফিরছেন। তবে স্বল্পসংখ্যক গণপরিবহনের কারণে কোথাও বিধিনিষেধ নেই বললেই চলে। মহাসড়কের বিভিন্ন এলাকায় কর্মস্থলে ফেরা মানুষের ভিড় দেখা গেছে। পর্যাপ্ত গণপরিবহন না থাকায় কর্মজীবী মানুষজন খোলা ট্রাক, পিকআপ, প্রাইভেটকার, সিএনজি ও মোটরসাইকেলে গাদাগাদি করে ঢাকায় ফিরতে দেখা গেছে। এ ছাড়া লকডাউনের মধ্যে কয়েক ঘণ্টার জন্য গণপরিবহন চালু হওয়ায় শনিবার রাত থেকে বঙ্গবন্ধু সেতুর উভয় সংযোগ সড়কে প্রায় ৪০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে থেমে থেমে যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে ভোগান্তিতে পড়েন কর্মস্থলে ফেরা শ্রমজীবী মানুষ এবং পরিবহন শ্রমিকরা।

এদিকে শিমুলিয়া ঘাটে ঢাকামুখো যাত্রী ও গাড়ির চাপ বেশি ছিল গতকাল। বাসে অর্ধেক আসনের জায়গায় পূর্ণ সংখ্যক আসনেই যাত্রী নেওয়া হচ্ছে। ফলে সামাজিক দূরত্ব না মেনেই যাত্রীরা চলাচল করছেন। এ ছাড়া কলকারখানার শ্রমিকদের কর্মস্থলে ফেরার সুবিধার্থে শিমুলিয়া ঘাট দিয়ে গতকাল লঞ্চ চলাচল করেছে। আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত লঞ্চ চলাচল করবে। এ ঘাটে ঢাকামুখী যাত্রীদের  চাপ ছিল বেশি। লোকজন গাদাগাদি করে পদ্মা পার হয়েছেন। এর আগে লকডাউনের মধ্যে কারখানা খোলায় দুর্ভোগে পড়া শ্রমিকদের কর্মস্থলে ফিরতে রবিবার সারা দেশে বাস ও লঞ্চ চালুর ঘোষণা দেয় সরকার। অন্যদিকে কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যেই পোশাক কারখানাসহ শিল্প কল-কারখানা খুলে দেওয়ায় কর্মীদের কর্মস্থলে ফেরার সুবিধার্থে লঞ্চ চলাচলের সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে। যাত্রীর চাপ থাকায় আজ সোমবার সকাল ৬টা পর্যন্ত লঞ্চ চলাচল চালু রাখার সিদ্ধান্ত দিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। প্রথমে গতকাল বেলা ১২টা পর্যন্ত লঞ্চ চলার ঘোষণা দেওয়া হলেও পরে তা বাড়িয়ে আজ ভোর ৬টা পর্যন্ত করা হয়েছে। গতকাল রবিবার বিআইডব্লিউটিএ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। বিআইডব্লিউটিএ জানিয়েছে, রাস্তায় অনেক মানুষ আছে। সবাই তাদের গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেনি। এ জন্য আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত লঞ্চ চালু রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

সকালে উন্মুক্ত ঢাকা, দুপুরের পর কমেছে চলাচল

কারখানার শ্রমিকদের কর্মস্থলে ফেরার জন্য সীমিত সুযোগে কঠোর লকডাউনের দশম দিন গতকাল সকালের ভাগে ঢাকার সড়ক ছিল উন্মুক্ত, তবে দুপুরের পর যানবাহন চলাচল আবার কমে এসেছে। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার পোশাক কারখানাগুলো রবিবার সকালে খুলে গেছে। সেই সুযোগে মানুষের আনাগোনা বেড়েছে সর্বত্র, অলিগলিতে অধিকাংশ দোকাপাট খোলা দেখা গেছে। দুর্ভোগে পড়া শ্রমিকদের কর্মস্থলে ফেরার সুযোগ দিতে শনিবার রাত থেকেই সারা দেশে বাস ও লঞ্চ চালানোর সুযোগ দেওয়া হয়। তাতে রবিবার সকাল থেকে রাজধানীর সড়কের চিত্র পাল্টে যায়। বাস-মিনিবাসের পাশাপাশি অটোরিকশা ও মোটরবাইক দেখা যায় প্রচুর। প্রাইভেট কার, পণ্যবাহী যানবাহন আর রিকশা তো আছেই। বেলা ১২টার পর বৃষ্টিস্নাত রাজধানীতে গণপরিবহন ও অন্যান্য যানবাহন চলাচল কমে আসে। করোনাভাইরাসের বিস্তার নিয়ন্ত্রণে সারা দেশে চলমান কঠোর লকডাউনের মধ্যেই রবিবার থেকে সব ধরনের রপ্তানিমুখী কল-কারখানা খোলার অনুমতি দেওয়া হয় শুক্রবার। সেই ঘোষণার পর চাকরি বাঁচাতে লকডাউনের মধ্যেই শনিবার ঢাকার পথে রওনা হন হাজারো শ্রমিক। বাস-ট্রেন-লঞ্চ বন্ধ থাকায় শত শত মাইল পাড়ি দিয়ে ঢাকায় আসতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় তাদের। কখনো পায়ে হেঁটে, কিছুপথ রিকশা-অটোরিকশায়, সুযোগ পেলে পিকআপ ভ্যানের পেছনে দাঁড়িয়ে গাদাগাদি করেই তারা ঢাকা ও আশপাশের জেলাগুলোতে কারখানায় ফেরার চেষ্টা করেছেন। শনিবার দিনভর ঢাকামুখী শ্রমিকদের এই বিড়ম্বনা দেখার পর রাতে সরকার গতকাল রবিবার বেলা ১২টা পর্যন্ত বাস ও লঞ্চ চালু রাখার ঘোষণা দেয়। তবে চলাচলের সময় আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্যানুযায়ী-

কলকারখানার শ্রমিকদের কর্মস্থলে ফেরার সুবিধার্থে শিমুলিয়া ঘাট দিয়ে গতকাল লঞ্চ চলাচল করেছে। গতকাল এ ঘাটে ঢাকামুখী যাত্রীদের চাপ বেশি ছিল; লোকজন গাদাগাদি করে পদ্মা পার হন। শনিবার রাতে এ ঘাট দিয়ে আটটি লঞ্চে যাত্রী পারাপার করা হয় বলে কর্তৃপক্ষ জানায়। এদিকে গতকাল রবিবারও শিমুলিয়া ঘাটে ঢাকামুখো যাত্রী ও গাড়ির চাপ দেখা গেছে। বাসে অর্ধেক আসনের জায়গায় পূর্ণ সংখ্যক আসনেই যাত্রী নেওয়া হচ্ছে। ফলে সামাজিক দূরত্ব না মেনেই যাত্রীরা চলাচল করছেন। জনপ্রতি ৭০ টাকার ভাড়া আদায় করা হচ্ছে ১২০ টাকা। অন্যদিকে শিমুলিয়া লঞ্চ টার্মিনালে গিয়ে দেখা গেছে, লঞ্চে ওঠার অপেক্ষায় লোকজন গাদাগাদি করে দাঁড়িয়ে আছে; স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না কেউ। শতভাগ আসন শুধু নয় দ্বিগুণেরও বেশি যাত্রী নিয়ে লঞ্চগুলো পদ্মা পাড়ি দিচ্ছে। লঞ্চ মালিক সমিতির একজন কর্মকর্তা বলেন, ৮৭ লঞ্চের মধ্যে চলছে ১৫টি। স্টাফ ছুটিতে থাকায় বাকি লঞ্চ চালু করা যাচ্ছে না। বিআইডব্লিউটিসির সহকারী ম্যানেজার মাহবুবুর রহমান জানান, বহরে ১৮ ফেরির মধ্যে চলছে ৮টি ফেরি। তবে পদ্মায় প্রবল স্রোত থাকায় পারাপারে সময় লাগছে বেশি। মাওয়া নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সিরাজুল কবির জানান, শনিবার রাতেও ৮টি লঞ্চ যাত্রী পারাপার করে। আমরা চেষ্টা করছি যাত্রীরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে যাতে পারাপার হয়। কিন্তু যাত্রীরা মানতে নারাজ।

চাঁদপুর লঞ্চঘাটে ঢাকামুখো মানুষের ঢল

শ্রমিকদের কর্মস্থলে ফেরার সুবিধার্থে লঞ্চ চলাচলের ঘোষণার পর চাঁদপুর লঞ্চঘাটে ঢাকামুখী যাত্রীদের ঢল নেমেছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঘাট থেকে প্রত্যেকটি লঞ্চ ছাড়া হচ্ছে বলে লঞ্চ মালিক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। রবিবার ভোর সাড়ে ৫টায় রফ রফ-৭ লঞ্চটি প্রথম যাত্রা শুরু করে বলে চাঁদপুর বিআইডব্লিউটির উপ-পরিচালক কায়সারুল ইসলাম জানান। এদিকে চাঁদপুর লঞ্চঘাটে যাত্রীর চাপ থাকলে লঞ্চের সংখ্যা কম। যার কারণে অনেক যাত্রীকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লঞ্চঘাটে অপেক্ষা করতে দেখা গেছে। চাঁদপুরের লঞ্চ-মালিক প্রতিনিধি বিপ্লব সরকার বলেন, ঘাটে যে পরিমাণ যাত্রী রয়েছে, সেই অনুযায়ী লঞ্চ নেই। স্বাস্থ্যবিধি মেনে যাত্রী ধারণ ক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী নিয়ে ঢাকা যাচ্ছে লঞ্চগুলো। চাঁদপুর বিআইডব্লিউটিএর উপ-পরিচালক কায়সারুল ইসলাম বলেন, শিল্প-কারখানার শ্রমিকদের কর্মস্থলে ফেরার সুবিধার্থে স্বাস্থ্যবিধি মেনে লঞ্চ চলছে। যদিও রাত ১২টার পর থেকে লঞ্চ চলাচল করার কথা ছিল, কিন্তু যাত্রী না থাকায় ভোরে প্রথম লঞ্চ ছাড়া হয়েছে। এরপর একে একে সকাল ৯টার মধ্যে সাতটি লঞ্চ ছেড়ে যায়। গণপরিবহনে পোশাক শ্রমিকদের চেয়ে সাধারণ যাত্রীই বেশি তৈরি পোশাক প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন শিল্প-কারখানা খুলে দেওয়ার ঘোষণায় বিপাকে পড়েছেন শ্রমিক ও কর্মীরা।

 লকডাউনের মধ্যে শনিবার থেকে বিভিন্ন যানবাহন ব্যবহার করে এবং পায়ে হেঁটে কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেন তারা। এ অবস্থায় শ্রমিকদের ভোগান্তি কমাতে গতকাল রবিবার এক দিনের জন্য গণপরিবহন চলাচলের অনুমতি দেয় সরকার। তবে ঢাকা-ময়মনসিংহের বিভিন্ন স্পট ঘুরে দেখা যায় বাসসহ অন্যান্য গণপরিবহনে শ্রমিক-কর্মীদের চেয়ে সাধারণ যাত্রীই বেশি ছিল। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কারখানা খুলে দেওয়ার কথা শুরু হলে শুক্রবার রাত, শনিবার দিন ও রাতে বেশিরভাগ পোশাক শ্রমিক কর্মস্থলের আশপাশে চলে আসেন। পরে রবিবার সকালে বাস চালু হওয়ায় সড়কের কোনো কোনো স্থানে গণপরিবহন থেকে পোশাক শ্রমিকদের ওঠানামা করতে দেখা গেছে। অনেকে এদিনও পিকআপভ্যান ও ইঞ্জিনচালিত ভ্যান, ব্যাটারি এবং সিএনজিচালিত অটোরিকশা দিয়েও গন্তব্যে পৌঁছেছেন। তবে গণপরিবহনে শ্রমিক-কর্মীদের চেয়ে সাধারণ যাত্রীই বেশি ছিল বলে বিভিন্ন পরিবহনের কর্মীরা জানিয়েছেন।

লকডাউনের মধ্যে কয়েক ঘণ্টার জন্য গণপরিবহন চালু হওয়ায় ঢাকা রংপুর মহাসড়কে অতিরিক্ত যানবাহনের চাপ বেড়েছে। শনিবার  রাত থেকে বঙ্গবন্ধু সেতুর উভয় সংযোগ সড়কে প্রায় ৪০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে থেমে থেমে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছে কর্মস্থলে ফেরা শ্রমজীবী মানুষ এবং পরিবহন শ্রমিকরা।

গতকাল বেলা ১১টায় এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ইয়াসির আরাফাত জানান সরকারের নতুন প্রজ্ঞাপন জারি হওয়ায় মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় মহাসড়কের বিভিন্ন এলাকায় হাইওয়ে পুলিশ জেলা পুলিশ ও ট্রাফিক পুলিশ নিয়োজিত আছে। তবে বঙ্গবন্ধু সেতুর ট্রাফিক কন্ট্রোল রুম সূত্র জানায়, সেতুর উভয় প্রান্তে যানবাহনের প্রচ- চাপ থাকায় সেতু দিয়ে যান পারাপার ব্যাহত হচ্ছে। যাত্রী এবং পরিবহন শ্রমিকরা জানিয়েছেন, সকাল থেকে মহাসড়কের বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব প্রান্ত, এলেঙ্গা, পুংলি, রাবনা বাইপাস এলাকা এবং সেতুর পশ্চিম প্রান্ত থেকে সিরাজগঞ্জের হাটিকুমরুল মোড় পর্যন্ত ২২ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে থেমে থেমে চলছে যানবাহন। ঢাকায় ফেরা যাত্রীরা জানান, স্বল্প সময়ের জন্য গণপরিবহন চালু করায় স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে  যে যেমন পরিবহন পাচ্ছে তাতে চেপেই যাচ্ছেন। বাড়তি ভাড়া গুনতে হচ্ছে তাদের। তবে চাকরি বাঁচাতে তাদের কাছে বিকল্প কিছু নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাইবিরোধী ৩০ শিক্ষক-কর্মকর্তা বরখাস্ত
জুলাইবিরোধী ৩০ শিক্ষক-কর্মকর্তা বরখাস্ত
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
অস্থিরতার আশঙ্কা পোশাক খাতে
অস্থিরতার আশঙ্কা পোশাক খাতে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
সর্বশেষ খবর
সিলেটে আট দফা দাবিতে রেলপথ অবরোধ
সিলেটে আট দফা দাবিতে রেলপথ অবরোধ

এই মাত্র | চায়ের দেশ

৮ দফা দাবিতে মগবাজারে ২ ঘণ্টা ট্রেন আটকে বিক্ষোভ
৮ দফা দাবিতে মগবাজারে ২ ঘণ্টা ট্রেন আটকে বিক্ষোভ

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতে মন্দিরে পদদলিত হয়ে নিহত ১২, আহত অনেকে
ভারতে মন্দিরে পদদলিত হয়ে নিহত ১২, আহত অনেকে

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে সাবেক হুইপ মসিউর রহমানের চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
ঝিনাইদহে সাবেক হুইপ মসিউর রহমানের চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমবায় শক্তির বিকল্প নেই: নারায়ণগঞ্জের ডিসি
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমবায় শক্তির বিকল্প নেই: নারায়ণগঞ্জের ডিসি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সাদাপাথর যাওয়া হলো না পর্যটক জিয়াউলের
সাদাপাথর যাওয়া হলো না পর্যটক জিয়াউলের

২৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নীলফামারীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালন, সম্মাননা পেলো সেরা তিন সমিতি
নীলফামারীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালন, সম্মাননা পেলো সেরা তিন সমিতি

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল বাবা-মেয়ের
সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল বাবা-মেয়ের

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মাদক সেবনে বাধা, স্ত্রীকে আগুনে পুড়িয়ে দিলেন স্বামী
মাদক সেবনে বাধা, স্ত্রীকে আগুনে পুড়িয়ে দিলেন স্বামী

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
নোয়াখালীতে মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ
মেহেরপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের কাছে দুঃখপ্রকাশ কানাডার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের কাছে দুঃখপ্রকাশ কানাডার প্রধানমন্ত্রীর

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সফল হতে কিছু ক্ষতিকর পরামর্শ এড়িয়ে চলনু
সফল হতে কিছু ক্ষতিকর পরামর্শ এড়িয়ে চলনু

৫২ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

কুলাউড়ায় ১৩ ভারতীয় গরু আটক করলো বিজিবি
কুলাউড়ায় ১৩ ভারতীয় গরু আটক করলো বিজিবি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাহাড়ি মেলায় মানুষের আনন্দ উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের আনন্দ উচ্ছ্বাস

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক রাতে ইউক্রেনের ৯৮ ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি রাশিয়ার
এক রাতে ইউক্রেনের ৯৮ ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমারখালীতে রেলসেতুর নিচ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
কুমারখালীতে রেলসেতুর নিচ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারাগারে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারাগারে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সভাপতি মামুন, সম্পাদক রিটন
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সভাপতি মামুন, সম্পাদক রিটন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্লামেন্টারি বিতর্কের মধ্য দিয়ে পঞ্চগড়ে ভাষা ও বিতর্ক ক্লাবের যাত্রা শুরু
পার্লামেন্টারি বিতর্কের মধ্য দিয়ে পঞ্চগড়ে ভাষা ও বিতর্ক ক্লাবের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটির ৩ কোটি টাকার মেগা স্কলারশিপ ঘোষণা
ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটির ৩ কোটি টাকার মেগা স্কলারশিপ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনে প্রস্তুত নির্বাচন কমিশন : ইসি আনোয়ারুল
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনে প্রস্তুত নির্বাচন কমিশন : ইসি আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি
বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএমই খাতকে জাতীয় অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তিতে রূপান্তরের উদ্যোগ
এসএমই খাতকে জাতীয় অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তিতে রূপান্তরের উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাংবাদিকতার অতীত মানদণ্ড হারিয়ে ফেলেছে রয়টার্স: উপ-প্রেসসচিব
সাংবাদিকতার অতীত মানদণ্ড হারিয়ে ফেলেছে রয়টার্স: উপ-প্রেসসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হালুয়াঘাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত
হালুয়াঘাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ব্যাকআপের জন্য পাসকি সুবিধা আনলো  হোয়াটসঅ্যাপ
ব্যাকআপের জন্য পাসকি সুবিধা আনলো হোয়াটসঅ্যাপ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন
বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?
আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা