শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

সরকার গঠনে মরিয়া তালেবান

জালালাবাদে আফগান পতাকা সরানোয় বিক্ষোভ, গুলিতে নিহত ২, চলছে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি লাভে তৎপরতা, কাজ দিয়ে তালেবানকে বিচার করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেন
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সরকার গঠনে মরিয়া তালেবান

সরকার গঠনে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ নেওয়া তালেবান। এরই মধ্যে দোহা থেকে দেশে ফিরেছেন সংগঠনের রাজনৈতিক শাখার প্রধান মোল্লা আবদুল গনি বারাদার। কাতারের দোহা থেকে একটি বিশেষ বিমানে করে আরও কয়েকজন সিনিয়র তালেবান নেতাকে নিয়ে তিনি কান্দাহারে পৌঁছেন। এরপর তারা গতকাল কাবুলে পৌঁছান। প্রথমবারের মতো সংবাদ সম্মেলন করে তালেবান বলেছে, ‘আমরা আজ বিশ বছর আগের তালেবান নই।’

এরই মধ্যে তালেবানের সঙ্গে জড়িত হাক্কানি নেটওয়ার্কের ঊর্ধ্বতন নেতা ও সামরিক কমান্ডার আনাস হাক্কানি আফগানিস্তানের সাবেক প্রেসিডন্ট হামিদ কারযাইয়ের সঙ্গে কথা বলেছেন। আফগানিস্তানের সাবেক সরকারের শান্তি দূত আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ কাবুলের ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। তালেবান একটা সরকার গঠনের জন্য তাদের প্রয়াস আরও জোরদার করেছে। সামাজিক মাধ্যমে এই বৈঠকের ছবি ছড়িয়ে পড়েছে, তবে তাদের মধ্যে কী নিয়ে আলোচনা হয়েছে তা জানা যায়নি। বিবিসি ও আলজাজিরা এ তথ্য জানায়।

এ দিকে আফগানিস্তানের জালালাবাদ শহরে আফগান জাতীয় পতাকা সরিয়ে তালেবান পতাকা স্থাপনকে কেন্দ্র করে হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ করেছে। এ সময় সেখানে গুলিবিদ্ধ হয়ে দুজনের মৃত্যু এবং আরও ১২ জন আহত হয়েছেন। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার প্রতিবেদনে জানা যায়, আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর তালেবান এখন আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি লাভের চেষ্টা করছে। সংগঠনটি দেশ পরিচালনা করতে চায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে সুসম্পর্ক রেখে। ক্ষমতা দখলের পর সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছে তালেবান। সেই সঙ্গে নারীদেরও তাদের সরকারে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে তারা।

আলজাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, জালালাবাদের বাসিন্দাদের একটি বড় অংশ ওই বিক্ষোভে যোগ দিয়েছেন। দেশটির জাতীয় পতাকা পরিবর্তন করে তালেবানের পতাকা উত্তোলন করার পরেই বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে ওই বিক্ষোভের ভিডিও মুহূর্তেই ভাইরাল হয়েছে। এতে দেখা গেছে, হাজার হাজার মানুষ আফগানিস্তানের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে বিক্ষোভে অংশ নিচ্ছেন। তারা জালালাবাদের একটি চত্বরে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের চেষ্টা করেন। তবে সেখানে বাধা দেয় তালেবান যোদ্ধারা। গত রবিবার রাজধানী কাবুল দখল করে নেয় সংগঠনটি। এ নিয়ে পুরো আফগানিস্তানজুড়েই চাপা আতঙ্ক বিরাজ করছে। গতকালও দেশ ছেড়ে যাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ। তবে এবারই প্রথম কোনো শহরে প্রতিবাদ জানাতে দেখা গেল। অন্যদিকে আফগানিস্তানে বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ মোহাম্মাদ বিন আবদুল রাহমান আল-থানি তালেবানের রাজনৈতিক দফতরের প্রধানের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। মঙ্গলবার উপসাগরীয় দেশটির রাজধানী দোহায় বৈঠক চলাকালে শেখ মোহাম্মাদ বিন আবদুল রাহমান এ আহ্বান জানান। এ দিকে গতকালও ইউরোপিয়ানদের কাবুল ছাড়ার হুড়োহুড়ি ও বিমানবন্দরে বিশৃঙ্খলা লক্ষ্য করা গেছে। কয়েক ঘণ্টায় কিছু ফ্লাইট সফলভাবে কাবুল বিমানবন্দর ছেড়েছে, কিন্তু ইউরোপিয়ান দেশগুলো তাদের নাগরিকদের বিমানবন্দর এলাকায় নিয়ে যেতে হিমশিম খাচ্ছে। ফরাসি, জার্মান, ডাচ এবং চেক বিমান টারম্যাক থেকে উড়েছে, কিন্তু দেশ ছাড়ার চেষ্টায় মানুষ বিমানবন্দরের গেটে ঢোকার চেষ্টা করলে গুলি ছোড়া হয়েছে বলে খবর আসছে।

কাজ দিয়ে তালেবানকে বিচার করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেন : ব্রিটেন ও যুক্তরাষ্ট্র বলছে আফগানিস্তানের বিষয়ে একটি সমন্বিত কৌশল ঠিক করার বিষয়ে তারা অন্য দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করবে এবং তালেবান কীভাবে দেশ পরিচালনা করবে সে সম্পর্কে তাদের কাজটাই গুরুত্বপূর্ণ। ব্রিটেন ও যুক্তরাষ্ট্র বলছে আফগানিস্তানের বিষয়ে একটি সমন্বিত কৌশল ঠিক করার বিষয়ে তারা অন্য দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করবে এবং তালেবান কীভাবে দেশ পরিচালনা করবে সে সম্পর্কে তাদের কাজটাই গুরুত্বপূর্ণ।

ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন গতকাল ব্রিটিশ সংসদ সদস্যদের উদ্দেশ করে বলেন, এই শাসকরা কী উপায় বেছে নেয় এবং কী পদক্ষেপ গ্রহণ করে তা দিয়েই আমরা তাদের বিচার করব, তাদের কথা দিয়ে নয়। আমরা দেখব, সন্ত্রাসবাদ, অপরাধ ও মাদক ব্যবসার ব্যাপারে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি আর সেই সঙ্গে মানবিকতা ও মেয়েদের শিক্ষার বিষয়ে তাদের কাজ।

এর আগে মঙ্গলবার জনসন ফোনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন। হোয়াইট হাউসের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মিত্রদের মধ্যে অব্যাহত ভাবে ঘনিষ্ঠ সমন্বয় এবং আফগানিস্তান বিষয়ক নীতিতে গণতান্ত্রিক সহযোগীদের এগিয়ে যাওয়া নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তা ছাড়া ঝুঁকির মুখে পড়ে যাওয়া আফগান ও আফগান শরণার্থীদের মানবিক সাহায্য ও সহযোগিতা দিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উপায় সম্পর্কেও আলোচনা করা হয়। পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতে তাঁরা আগামী সপ্তাহে জি-সেভেনের বৈঠক অনুষ্ঠানের বিষয়েও সহমত পোষণ করেন। যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেইক সালিভান গণমাধ্যমকে বলেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় তালেবানের কাছে আশা করে যে তারা, মৌলিক মানবাধিকার এবং জনগণের মর্যাদার বিষয়ে তাদের দায়িত্ব পালন করবে। তিনি বলেন, বাইডেন প্রশাসন সরাসরি তালেবানকে জানাবে যে কোনো ধরনের কার্যকলাপের কী মূল্য দিতে হতে পারে কিংবা নিরুৎসাহিত করা হবে এবং আমাদের প্রত্যাশাই বা কী। এই বিবৃতির আগে তালেবান কর্মকর্তারা “ইসলামিক আইনের অধীনে” নারীদের অধিকারের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের সংকল্প ব্যক্ত করেন। আফগানিস্তানে এই উগ্রবাদী আন্দোলন যখন নিজেদের অবস্থান পাকাপোক্ত করছে তখন তারা একটি “সমন্বিত ইসলামী” সরকার গঠনেরও প্রত্যয় প্রকাশ করে।

আফগান সংকট নিয়ে ব্রিটিশ পার্লামেন্ট বিতর্ক : আফগান সংকট নিয়ে জরুরি বিতর্ক শুরু হয়েছে ব্রিটেনের পার্লামেন্টে। ২০ হাজার আফগান শরণার্থী গ্রহণের পরিকল্পনা নিয়ে এর মধ্যেই ব্রিটিশ সরকার সমালোচনার মুখে পড়েছে। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রথম পাঁচ হাজার শরণার্থী এই বছরের শেষ নাগাদ এসে পৌঁছবে। পরবর্তী পাঁচ বছর ধরে বাকিদের ব্যবস্থা করা হবে। সাবেক কনজারভেটিভ মন্ত্রী ডেভিড ডেভিসসহ সমালোচকরা বলছেন, যতজনের দায়িত্ব নেওয়া উচিত, এই সংখ্যা তার কাছে কিছুই না। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী প্রীতি প্যাটেল বিবিসিকে বলেছেন, পুরো কর্মসূচি শুরু এবং চালাতে আরও কিছুটা সময়ের প্রয়োজন।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য