শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

সরকার গঠনে মরিয়া তালেবান

জালালাবাদে আফগান পতাকা সরানোয় বিক্ষোভ, গুলিতে নিহত ২, চলছে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি লাভে তৎপরতা, কাজ দিয়ে তালেবানকে বিচার করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেন
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সরকার গঠনে মরিয়া তালেবান

সরকার গঠনে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ নেওয়া তালেবান। এরই মধ্যে দোহা থেকে দেশে ফিরেছেন সংগঠনের রাজনৈতিক শাখার প্রধান মোল্লা আবদুল গনি বারাদার। কাতারের দোহা থেকে একটি বিশেষ বিমানে করে আরও কয়েকজন সিনিয়র তালেবান নেতাকে নিয়ে তিনি কান্দাহারে পৌঁছেন। এরপর তারা গতকাল কাবুলে পৌঁছান। প্রথমবারের মতো সংবাদ সম্মেলন করে তালেবান বলেছে, ‘আমরা আজ বিশ বছর আগের তালেবান নই।’

এরই মধ্যে তালেবানের সঙ্গে জড়িত হাক্কানি নেটওয়ার্কের ঊর্ধ্বতন নেতা ও সামরিক কমান্ডার আনাস হাক্কানি আফগানিস্তানের সাবেক প্রেসিডন্ট হামিদ কারযাইয়ের সঙ্গে কথা বলেছেন। আফগানিস্তানের সাবেক সরকারের শান্তি দূত আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ কাবুলের ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। তালেবান একটা সরকার গঠনের জন্য তাদের প্রয়াস আরও জোরদার করেছে। সামাজিক মাধ্যমে এই বৈঠকের ছবি ছড়িয়ে পড়েছে, তবে তাদের মধ্যে কী নিয়ে আলোচনা হয়েছে তা জানা যায়নি। বিবিসি ও আলজাজিরা এ তথ্য জানায়।

এ দিকে আফগানিস্তানের জালালাবাদ শহরে আফগান জাতীয় পতাকা সরিয়ে তালেবান পতাকা স্থাপনকে কেন্দ্র করে হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ করেছে। এ সময় সেখানে গুলিবিদ্ধ হয়ে দুজনের মৃত্যু এবং আরও ১২ জন আহত হয়েছেন। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার প্রতিবেদনে জানা যায়, আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর তালেবান এখন আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি লাভের চেষ্টা করছে। সংগঠনটি দেশ পরিচালনা করতে চায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে সুসম্পর্ক রেখে। ক্ষমতা দখলের পর সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছে তালেবান। সেই সঙ্গে নারীদেরও তাদের সরকারে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে তারা।

আলজাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, জালালাবাদের বাসিন্দাদের একটি বড় অংশ ওই বিক্ষোভে যোগ দিয়েছেন। দেশটির জাতীয় পতাকা পরিবর্তন করে তালেবানের পতাকা উত্তোলন করার পরেই বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে ওই বিক্ষোভের ভিডিও মুহূর্তেই ভাইরাল হয়েছে। এতে দেখা গেছে, হাজার হাজার মানুষ আফগানিস্তানের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে বিক্ষোভে অংশ নিচ্ছেন। তারা জালালাবাদের একটি চত্বরে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের চেষ্টা করেন। তবে সেখানে বাধা দেয় তালেবান যোদ্ধারা। গত রবিবার রাজধানী কাবুল দখল করে নেয় সংগঠনটি। এ নিয়ে পুরো আফগানিস্তানজুড়েই চাপা আতঙ্ক বিরাজ করছে। গতকালও দেশ ছেড়ে যাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ। তবে এবারই প্রথম কোনো শহরে প্রতিবাদ জানাতে দেখা গেল। অন্যদিকে আফগানিস্তানে বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ মোহাম্মাদ বিন আবদুল রাহমান আল-থানি তালেবানের রাজনৈতিক দফতরের প্রধানের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। মঙ্গলবার উপসাগরীয় দেশটির রাজধানী দোহায় বৈঠক চলাকালে শেখ মোহাম্মাদ বিন আবদুল রাহমান এ আহ্বান জানান। এ দিকে গতকালও ইউরোপিয়ানদের কাবুল ছাড়ার হুড়োহুড়ি ও বিমানবন্দরে বিশৃঙ্খলা লক্ষ্য করা গেছে। কয়েক ঘণ্টায় কিছু ফ্লাইট সফলভাবে কাবুল বিমানবন্দর ছেড়েছে, কিন্তু ইউরোপিয়ান দেশগুলো তাদের নাগরিকদের বিমানবন্দর এলাকায় নিয়ে যেতে হিমশিম খাচ্ছে। ফরাসি, জার্মান, ডাচ এবং চেক বিমান টারম্যাক থেকে উড়েছে, কিন্তু দেশ ছাড়ার চেষ্টায় মানুষ বিমানবন্দরের গেটে ঢোকার চেষ্টা করলে গুলি ছোড়া হয়েছে বলে খবর আসছে।

কাজ দিয়ে তালেবানকে বিচার করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেন : ব্রিটেন ও যুক্তরাষ্ট্র বলছে আফগানিস্তানের বিষয়ে একটি সমন্বিত কৌশল ঠিক করার বিষয়ে তারা অন্য দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করবে এবং তালেবান কীভাবে দেশ পরিচালনা করবে সে সম্পর্কে তাদের কাজটাই গুরুত্বপূর্ণ। ব্রিটেন ও যুক্তরাষ্ট্র বলছে আফগানিস্তানের বিষয়ে একটি সমন্বিত কৌশল ঠিক করার বিষয়ে তারা অন্য দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করবে এবং তালেবান কীভাবে দেশ পরিচালনা করবে সে সম্পর্কে তাদের কাজটাই গুরুত্বপূর্ণ।

ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন গতকাল ব্রিটিশ সংসদ সদস্যদের উদ্দেশ করে বলেন, এই শাসকরা কী উপায় বেছে নেয় এবং কী পদক্ষেপ গ্রহণ করে তা দিয়েই আমরা তাদের বিচার করব, তাদের কথা দিয়ে নয়। আমরা দেখব, সন্ত্রাসবাদ, অপরাধ ও মাদক ব্যবসার ব্যাপারে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি আর সেই সঙ্গে মানবিকতা ও মেয়েদের শিক্ষার বিষয়ে তাদের কাজ।

এর আগে মঙ্গলবার জনসন ফোনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন। হোয়াইট হাউসের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মিত্রদের মধ্যে অব্যাহত ভাবে ঘনিষ্ঠ সমন্বয় এবং আফগানিস্তান বিষয়ক নীতিতে গণতান্ত্রিক সহযোগীদের এগিয়ে যাওয়া নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তা ছাড়া ঝুঁকির মুখে পড়ে যাওয়া আফগান ও আফগান শরণার্থীদের মানবিক সাহায্য ও সহযোগিতা দিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উপায় সম্পর্কেও আলোচনা করা হয়। পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতে তাঁরা আগামী সপ্তাহে জি-সেভেনের বৈঠক অনুষ্ঠানের বিষয়েও সহমত পোষণ করেন। যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেইক সালিভান গণমাধ্যমকে বলেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় তালেবানের কাছে আশা করে যে তারা, মৌলিক মানবাধিকার এবং জনগণের মর্যাদার বিষয়ে তাদের দায়িত্ব পালন করবে। তিনি বলেন, বাইডেন প্রশাসন সরাসরি তালেবানকে জানাবে যে কোনো ধরনের কার্যকলাপের কী মূল্য দিতে হতে পারে কিংবা নিরুৎসাহিত করা হবে এবং আমাদের প্রত্যাশাই বা কী। এই বিবৃতির আগে তালেবান কর্মকর্তারা “ইসলামিক আইনের অধীনে” নারীদের অধিকারের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের সংকল্প ব্যক্ত করেন। আফগানিস্তানে এই উগ্রবাদী আন্দোলন যখন নিজেদের অবস্থান পাকাপোক্ত করছে তখন তারা একটি “সমন্বিত ইসলামী” সরকার গঠনেরও প্রত্যয় প্রকাশ করে।

আফগান সংকট নিয়ে ব্রিটিশ পার্লামেন্ট বিতর্ক : আফগান সংকট নিয়ে জরুরি বিতর্ক শুরু হয়েছে ব্রিটেনের পার্লামেন্টে। ২০ হাজার আফগান শরণার্থী গ্রহণের পরিকল্পনা নিয়ে এর মধ্যেই ব্রিটিশ সরকার সমালোচনার মুখে পড়েছে। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রথম পাঁচ হাজার শরণার্থী এই বছরের শেষ নাগাদ এসে পৌঁছবে। পরবর্তী পাঁচ বছর ধরে বাকিদের ব্যবস্থা করা হবে। সাবেক কনজারভেটিভ মন্ত্রী ডেভিড ডেভিসসহ সমালোচকরা বলছেন, যতজনের দায়িত্ব নেওয়া উচিত, এই সংখ্যা তার কাছে কিছুই না। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী প্রীতি প্যাটেল বিবিসিকে বলেছেন, পুরো কর্মসূচি শুরু এবং চালাতে আরও কিছুটা সময়ের প্রয়োজন।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক