শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

১৫ আগস্ট দলের নেতা ও সেনাবাহিনীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন শেখ হাসিনার

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
১৫ আগস্ট দলের নেতা ও সেনাবাহিনীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন শেখ হাসিনার

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাকান্ডে সেনাবাহিনীর পাশাপাাশি আওয়ামী লীগ নেতাদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা ও দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, আমাদের বাসায় যখন গুলি শুরু হয়, বঙ্গবন্ধু কিন্তু সবাইকে ফোন করেছিলেন। আবদুর রাজ্জাকের সঙ্গে কথা হয়, তোফায়েল আহমেদের সঙ্গে কথা হয়, সেনাপ্রধান শফিউল্লাহর সঙ্গে কথা হয়। সেনাবাহিনীরও যার যা ভূমিকা ছিল তারাও কিন্তু সঠিকভাবে তা পালন করেনি। এর পেছনে রহস্যটা কী? সেটাই কথা।

জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে গতকাল সকালে ঢাকা মহানগরী আওয়ামী লীগ উত্তর ও দক্ষিণ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব  কথা বলেন। গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি বঙ্গবন্ধু এভিনিউর আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয় প্রান্তে যুক্ত ছিলেন তিনি। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, প্রথমে সেরনিয়াবাত সাহেবের বাসায় বা শেখ মণির বাসায় যখন আক্রমণ শুরু হয় তখন খবরটা আসার সঙ্গে সঙ্গে এবং আমাদের বাসায় যখন গুলি শুরু হয় বঙ্গবন্ধু কিন্তু সবাইকে ফোন করেছিলেন। এ রকম একটা ঘটনার পর আমাদের দল, সমর্থক, মুক্তিযোদ্ধাদের যে ভূমিকা ছিল তা হয়তো তারা করতে পারেনি। ১৯৮১ সালে নির্বাসিত জীবন শেষে দেশে ফিরে আসার ঘটনা বর্ণনা করে তিনি বলেন, ফিরে আসার পরে সেই চেনা মুখগুলো পাইনি। বনানীতে সারি সারি কবর পেলাম। তবে পেয়েছি লাখো মানুষ আর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী। তাদের ভালোবাসা ও আস্থা-বিশ্বাস। তাই বলতে পারি, আওয়ামী লীগই আমার পরিবার। বাংলাদেশটাই আমার পরিবার। সেভাবেই দেশটাকে দেখি। যতটুকু কাজ করতে পারব, মনে হয় তাতে আমার আব্বা-আম্মার আত্মাটা শান্তি পায়। সে চিন্তা করেই কাজ করি। তাই আমার কোনো মৃত্যুভয়, আকাক্সক্ষা ও চাওয়া-পাওয়া নেই। ঢাকা মহানগরী উত্তর আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন মহানগরী দক্ষিণ আওয়ামী লীগ সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, সহসভাপতি নুরুল আমিন রুহুল, উত্তর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কাদের খান, দক্ষিণ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাজী মোর্শেদ কামাল ও উত্তর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. মতিউর রহমান মতি, দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আকতার হোসেন ও উত্তর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল হক রানা। সভা পরিচালনা করেন মহানগরী উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি। সভায় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সব শহীদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া করা হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে ১৫ আগস্ট শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

খুনি মোশতাকের মূল শক্তি ছিলেন জিয়াউর রহমান : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান সরাসরি মুক্তিযুদ্ধ করেছে তাঁর কোনো প্রমাণ নেই। তিনি খুনি মোশতাকের মূল শক্তি ছিলেন। কারণ ক্ষমতা দখল করতে আর হত্যাকান্ড চালাতে নিশ্চয়ই সামরিক বাহিনীর কিছু সহযোগিতা দরকার ছিল। তাই মোশতাক-জিয়া মিলেই এ চক্রান্তটা করেছিল। তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর ক্ষমতা দখলকারী খন্দকার মোশতাক আহমদ সেনাপ্রধান বানিয়েছিলেন বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানকে। কারণ জিয়া ছিলেন মোশতাকের মূল শক্তি। শেখ হাসিনা বলেন, মোশতাক জিয়ার ওপর নির্ভর করে রাষ্ট্রপতি হয়েছিল। কিন্তু সে কত দিন থাকতে পেরেছিল? থাকতে কিন্তু পারেনি। মীর জাফরও পারেনি। কারণ বেইমানদের ব্যবহার করে সবাই। তাদের বিশ্বাস করে না, রাখে না। জিয়াউর রহমান সে কাজটাই করেছিল। মোশতাক কিন্তু তিন মাসও পূর্ণ করতে পারেনি। তাকে বিদায় নিতে হয়েছিল। জেলখানার হত্যাকান্ডও হয় জিয়াউর রহমানের নির্দেশে। সে-ই করেছে। কারণ সে-ই সব ক্ষমতার অধিকারী ছিল তখন।

জিয়া পাকিস্তানি বাহিনীর হয়ে কাজ করেছেন : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জিয়াউর রহমান দেশের স্বাধীনতা ও অস্তিত্বে কখনো বিশ্বাস করতেন না। তিনি পাকিস্তানি বাহিনীর সদস্য হয়ে কাজ করেছেন। কারণ পাকিস্তান থেকে সোয়াত জাহাজে যেসমস্ত অস্ত্র পাঠানো হয়েছিল, জিয়াউর রহমান পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর একজন হিসেবে সে জাহাজ থেকে অস্ত্র খালাস করতে যাচ্ছিল। সেখানে পাবলিক তাকে ঘেরাও দেয় এবং ধরে নিয়ে আসে। তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান যে কোথায় যুদ্ধ করেছেন এমন ইতিহাস কোনো দিন শোনা যায়নি। আমাদের অনেক মুক্তিযোদ্ধা আহত হয়েছেন। বিভিন্ন ফিল্ডে যুদ্ধ করেছেন। কিন্তু তাঁর সে ধরনের কোনো ইতিহাস নেই। আমাদের চট্টগ্রামের মুক্তিযোদ্ধারা... আমাদের এমপি মোশাররফ সাহেব আছেন। তিনি সরাসরি অস্ত্রহাতে যুদ্ধ করেছিলেন। তারা কিন্তু তার নাম দিয়েছিল ‘মিস্টার রিট্টিট’। ওনাদের কাছে গল্প শুনেছি, যেখানেই যুদ্ধ লাগত তার চেয়ে অন্তত তিন মাইল দূরে থাকত জিয়াউর রহমান। সে কখনো অস্ত্রহাতে সামনাসামনি যুদ্ধ করেনি। তাকে নেতৃত্ব দেওয়া হয়েছিল কিছুদিনের জন্য। ১৫ আগস্ট হত্যাকান্ডের প্রসঙ্গ তুলে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জেনারেল জিয়াউর রহমানসহ মুক্তিযোদ্ধা যারাই ছিলেন বঙ্গবন্ধু সবাইকে অত্যন্ত স্নেহ করতেন। কাজেই তার সংসারটা টিকিয়ে রাখার জন্যই তাকে কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট থেকে ঢাকায় নিয়ে এসে উপ-সেনাপ্রধান করা হয়। কিন্তু সে কখনো বাংলাদেশের অস্তিত্বে বিশ্বাস করত না। স্বাধীনতায় বিশ্বাস করত না। তিনি বলেন, যেহেতু ২৫ মার্চ পাকিস্তান হানাদার বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির ওপর আক্রমণ শুরু করে, সেহেতু আগে থেকেই প্রস্তুতি ছিল এবং একটা নির্দেশনাও ছিল যে স্বাধীনতার আনুষ্ঠানিক ঘোষণাটা ইপিআরের ওয়ারলেসের মাধ্যমে প্রচার করে দেওয়া। পাকবাহিনী যখন আক্রমণ শুরু করে তার পরপরই স্বাধীনতার ঘোষণাটি প্রচার করা হয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২৫ মার্চ জাতির পিতা ঘোষণা দেওয়ার পরও জিয়াউর রহমান পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সৈনিক হিসেবেই, তাদের একজন সামরিক অফিসার হিসেবে কাজ করছিল এবং চট্টগ্রামে আমাদের নেতা-কর্মী যখন ব্যারিকেড দিচ্ছিল, তার হাতে কিন্তু অনেকে নিহত হয়েছে। আমাদের নেতা-কর্মীদের সে সব সময় বাধা দিয়েছে। তিনি বলেন, জাতির পিতার সে ঘোষণাটিই ২৬ তারিখ দুপুরে চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হান্নান সাহেব প্রথম পাঠ করেন। এরপর একে একে আমাদের যারা নেতা ছিলেন সবাই পাঠ করেন। সে সময় নেতারা মনে করলেন, একজন সামরিক অফিসারকে দিয়ে যদি ঘোষণাটি পাঠ করানো যায় তাহলে একটি যুদ্ধ শুরু হয়েছে- এমনটি মনে হবে। শেখ হাসিনা বলেন, মেজর রফিককে প্রথম বলা হয়, তিনি তখন পাকিস্তানিদের সঙ্গে যুদ্ধ করছেন এবং অ্যাম্বুশ করে বসে আছেন। তিনি বললেন, আমি যদি সরে যাই তাহলে এটা দখল করে নেবে। তখন জিয়াউর রহমানকে ধরে নিয়ে এসে কালুরঘাট বেতার কেন্দ্রের ট্রান্সমিশন অফিস থেকে ঘোষণাটি পাঠ করানো হলো। যদিও প্রথম দিকে তার আপত্তি ছিল। এভাবেই জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরে কোনো সরকারই দেশের উন্নয়ন করেনি বলে জানিয়ে তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান কিছু প্রচার পেয়েছিল। সে নাকি গণতন্ত্র দিয়েছে। যে দেশে প্রতি রাতে কারফিউ থাকে, সেটা আবার গণতন্ত্র হয় কীভাবে? ভোট চুরি থেকে সবকিছুই এই জিয়াউর রহমান শুরু করে। এমনকি সংবিধান লঙ্ঘন করাও সে শুরু করে। আমাদের সৌভাগ্য যে হাই কোর্টের একটি রায়ে সামরিক আইন দিয়ে ক্ষমতা দখলকে অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।

জিয়ার কবরে তার লাশ নেই : চন্দ্রিমা উদ্যানে মারামারির ঘটনায় বিএনপির প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, চন্দ্রিমা উদ্যানে জিয়াউর রহমানের কবরে তার লাশ নেই। জিয়ার কবর নেই। খালেদা জিয়াও ভালোভাবে জানেন। তাহলে সেটা নিয়ে এত নাটক করে কেন বিএনপি? তিনি বলেন, খালেদা জিয়া বা তারেক জিয়া কি বলতে পারবেন, তারা স্বামী বা বাবার লাশ দেখেছেন? গুলি খাওয়া লাশ তো দেখাই যায়। তারা কি দেখেছেন কখনো, বা কোনো একটা ছবি? দেখেনি। কারণ, ওখানে কোনো লাশ ছিল না। তিনি বলেন, ‘ওখানে একটা বাক্স (কফিন বাক্স) আনা হয়েছিল। এরশাদের মুখ থেকেই শোনা, ওই বাক্সের ফাঁক দিয়ে দেখা গেছে যে সে লাশের কমব্যাট ড্রেস পরা ছিল। জিয়াউর রহমান তখন প্রেসিডেন্ট, তখন তো সে কমব্যাট ড্রেস পরে না। এটা কি বিএনপির লোকেরা জানে না? সেখানে যেয়ে তাদের মারামারি করার চরিত্র এখনো যায়নি।

বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্রকারীদের উদ্দেশ্য সফল হতে দেব না : আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমি শুধু এটুকু চাই, যারা ষড়যন্ত্রকারী, চক্রান্তকারী, যে উদ্দেশ্য নিয়ে জাতির পিতাকে ১৫ আগস্ট হত্যা করেছে, তাদের উদ্দেশ্য তো ছিল বাংলাদেশকে ব্যর্থরাষ্ট্র বানানো, বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন ব্যর্থ হোক, স্বাধীনতার আদর্শ ধ্বংস হয়ে যাক- সেটা করতে দেব না। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর তারা ইতিহাস বিকৃত করেছিল। আমার দেখা নয়া চীন, কারাগারের রোজনামচা, বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী, ১৪ খন্ডে এসবির গোয়েন্দা রিপোর্ট থেকেই সত্যিকারের রিপোর্ট বের হয়ে আসছে। শেখ হাসিনা বলেন, আমার মৃত্যুভয় নেই। কোনো আকাক্সক্ষাও নেই। ষড়যন্ত্রকারীদের উদ্দেশ্য ছিল- বাংলাদেশ ব্যর্থ হোক, স্বাধীনতার চেতনা মুছে যাক; সেটা করতে দেব না। জাতির পিতার নাম তারা এখন আর মুছতে পারবে না। যে ইতিহাস তারা মুছতে চেয়েছিল তারা আর পারবে না। আমার দেখা নয়া চীন বেরিয়েছে। জাতির পিতার বিরুদ্ধে গোয়েন্দা রিপোর্টও সাত খন্ডে বেরিয়েছে, বাকিটাও বের হবে। তিনি বলেন, দেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে। উন্নয়নশীল থেকে বাংলাদেশকে উন্নত দেশ করব- এটাই আমাদের প্রতিজ্ঞা। তিনি বলেন, আজকের বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার কমে ২০ ভাগে নেমেছে, মাথাপিছু আয় ২ হাজার ২২৭ ডলারে এসে দাঁড়িয়েছে। রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়নে উন্নীত। ’৭৫-এর স্মৃতিচারণা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা দরিদ্র জাতিকে উন্নত-সমৃদ্ধ করে দেবেন সে ওয়াদাই তিনি করেছিলেন। শুধু বলেননি, মাত্র সাড়ে তিন বছরে করেও দেখিয়েছিলেন। সে সময়ও স্বাধীনতাবিরোধীরা অপপ্রচার করেছিল। চিলমারীতে বাসন্তী নামক পাগলকে জাল পরিয়ে দেখিয়েছে, কাপড় দিতে পারে না। অথচ তখন কাপড়ের দাম ছয়-সাত টাকা আর জালের দাম ১৫০ টাকা ছিল। তিনি বলেন, বাংলাদেশকে ব্যর্থরাষ্ট্র করা এবং স্বাধীনতাটাই ভুল, সেটা দেখানোর জন্য সবই করেছে তারা। এ ক্ষেত্রে খালেদা-জিয়া কেউই কম করেননি। জিয়াউর রহমানই করেছে সবচেয়ে বেশি। শিক্ষার্থীদের হাতে অস্ত্র তুলে দেওয়া, ভোট চুরিসহ সবই করেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ