শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১

ঝরে পড়ছে শিক্ষার্থীরা

শিক্ষা বন্ধের দেড় বছরে ছাত্রছাত্রী কমেছে নজিরবিহীন । উৎকণ্ঠা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে
মাহমুদ আজহার ও আকতারুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
ঝরে পড়ছে শিক্ষার্থীরা

দেশের সর্বউত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার রণচ-ী দ্বিমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের দশম শ্রেণিতে ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে নিবন্ধিত হয় ৩৬ জন ছাত্রী। এর মধ্যে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ করে মাত্র ১৯ জন ছাত্রী। ওই স্কুলের সহকারী শিক্ষক (লাইব্রেরিয়ান) আবদুল্লাহ আল ফারুক জানালেন, করোনাকালের প্রায় দেড় বছরে ড্রপআউট হয়ে গেছে ১৭ জন ছাত্রী। এই ড্রপআউট হওয়া মানে ঝরে পড়ার কারণ, ছাত্রীদের বড় একটা অংশের বিয়ে হওয়া এবং গরিব বাবা-মার অভাব অনটন। একই অবস্থা তেঁতুলিয়ার কাজী শাহাবুদ্দিন বালিকা উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের। প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ মো. ইমদাদুল হক জানালেন, ২০১৯-২০ বর্ষে তার কলেজ শাখায় ২২৩ জন ছাত্রী ভর্তি হয়েছিল। এর মধ্যে পরীক্ষার জন্য ফরম পূরণ করে ১৬০ জন। বাকি ৬৩ জন শিক্ষার্থী বিয়েশাদি, দরিদ্রতাসহ নানা কারণে ঝরে পড়েছে।  শিক্ষার্থীদের এভাবে ঝরে পড়ায় তিনি উদ্বিগ্ন। শুধু এই দুটি প্রতিষ্ঠানই নয়, ঢাকাসহ সারা দেশেরই প্রাইমারি স্কুল থেকে শুরু করে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক  বিদ্যালয়ের প্রায় একই চিত্র। টানা দেড় বছর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত প্রতিটি স্তরে ড্রপআউট হওয়ার প্রবণতা। অভাব অনটন, অসচেতনতা ইত্যাদির কারণে অনেক বাবা মা-ই তার মেয়েকে বিয়ে দিয়ে দিচ্ছেন। এতে আশঙ্কাজনকহারে বাড়ছে বাল্যবিয়ে। আর ছেলেদের বড় একটি অংশ দরিদ্রতার কারণে উপার্জনমূলক নানা কাজে জড়িয়ে পড়ছে। কেউবা তাদের পিতামাতাকে পারিবারিক নানা কাজে সহায়তা করছে।

আশঙ্কা করা হচ্ছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললেও তারা আর মূলধারার শিক্ষায় ফিরবে না। এভাবে বড় একটি অংশের ছাত্রও ঝরে পড়ছে প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে। করোনাকালে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলেও টিউশন ফি নেওয়া অব্যাহত থাকায় শিক্ষার্থীদের একটি অংশ ইচ্ছে করেই বিদ্যালয় ছেড়েছে। বিভিন্ন জরিপসহ শিক্ষাসংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রায় ২৫ শতাংশ শিক্ষার্থী প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা থেকে ঝরে পড়েছে। রাজধানীর বাইরের বিভিন্ন জেলা, মফস্বল এলাকা, চরাঞ্চল এলাকায় শিক্ষার্থী ঝরে পড়ার হার আরও উদ্বেগজনক। শিক্ষাসংশ্লিষ্টরা বলছেন, চরাঞ্চল ও হাওর-বাঁওড় এলাকায় শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়ার হার শতকরা ৫০ শতাংশেরও বেশি।

পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টার (পিপিআরসি) এবং ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্নমেন্ট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (বিআইজিডি) এক যৌথ গবেষণায় গত বছর বলা হয়, প্রাথমিকের ১৯ শতাংশ ও মাধ্যমিকের ২৫ শতাংশ শিক্ষার্থী করোনার এই সময়ে নিয়মিত পড়াশোনার একদম বাইরে রয়েছে। এ গবেষণায় এমন প্রেক্ষাপটে মা-বাবাদের চিন্তাভাবনার চারটি মৌলিক দিক উঠে এসেছে। এগুলো হলো- শিক্ষার প্রতি শিক্ষার্থীদের আগ্রহ কমে যাওয়া, শিক্ষার খরচ তুলনামূলকভাবে বেড়ে যাওয়া, স্কুল খোলার সময় নিয়ে চিন্তা এবং পড়াশোনার পাশাপাশি কর্মসংস্থানজনিত উদ্বেগ। এদিকে প্রায় ৬৫ হাজারেরও বেশি কিন্ডারগার্টেন স্কুল বন্ধ হয়ে গেছে। এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের কেউ কেউ ভিন্ন পেশা বেছে নিয়েছেন। নীলফামারীর ডিমলায় পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের দশম শ্রেণির ছাত্রী সুরভী আকতার (ছদ্মনাম)। দেড় বছর ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে মিশে উচ্ছন্নে গেছে অনেকটা। তার বাবা-মা এখন ১৬ বছর বয়সী মেয়েকে বিয়ে দিতে পাত্র খুঁজছেন। গতকাল সুরভীর মায়ের সঙ্গে কথা হয় প্রতিবেদকের। তিনি জানালেন, স্কুল বন্ধ থাকলেও সন্তানকে তো আর বাসায় আটকে রাখতে পারি না। বন্ধু-বান্ধবীদের সঙ্গে মিশে দিনে দিনে ‘খারাপ’ হয়ে যাচ্ছে। তাই বিয়ের জন্য এত তোড়জোড়।

লালমনিরহাটের আদর্শ ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ মাহবুবুল আলম মিঠু জানান, গত দেড় বছরে তার কলেজের একাদশ শ্রেণির ১৭ জন ছাত্রী বাল্যবিয়ের শিকার হয়েছে। জেলার শিয়াল খোওয়া এসসি উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফজলুল হক জানান, গত চার মাসে তার স্কুলের সাতজন ছাত্রী বাল্যবিয়ের শিকার হয়েছে। করোনার কারণে গ্রামে-গঞ্জে ভয়াবহ রূপ নিয়েছে বাল্যবিয়ে।

চলতি বছরে এইচএসসি পরীক্ষা দিতে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে মোট ১ লাখ ৪২ হাজার শিক্ষার্থী নিবন্ধিত হয়েছিল। কিন্তু পরীক্ষায় অংশ নিতে গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত তাদের মধ্যে ফরম পূরণ করেছে ১ লাখ ১১ হাজার শিক্ষার্থী। তবে আগামী এক-দুই দিনে এ সংখ্যা আরও কিছু বাড়তে পারে বলে শিক্ষা বোর্ড সূত্র জানিয়েছে। কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. আবদুস ছালাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানালেন, করোনা মহামারী উদ্ভূত নানা দৈন্যতার কারণেও শিক্ষার্থী কমছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় পাঠবিমুখ হয়েছে ছেলেরা। পরিবারের পক্ষ থেকে তাদের নানা কাজে জড়ানো হচ্ছে। স্কুল-কলেজের অনেকের বিয়ে হয়ে যাচ্ছে। মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে নিবন্ধন করেছিল ৩ লাখ ৩৭ হাজার। এরাই চলতি বছরের এইচএসসি পরীক্ষার্থী হিসেবে ফরম পূরণ করার কথা। এদের মধ্যে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে ফরম পূরণ করেছে মাত্র ২ লাখ ৯০ হাজার। আবার এই সংখ্যার মধ্যে রয়েছে অনিয়মিত শিক্ষার্থীও। সবমিলে শুধু এইচএসসিতেই ঢাকা বোর্ডে ফরম পূরণ করেনি প্রায় অর্ধ লাখ ছাত্রছাত্রী। এ শিক্ষা বোর্ডে নবম শ্রেণিতে নিবন্ধন করেছিল ৬ লাখ ৩০ হাজার ১৪৪ জন। এদের মধ্যে চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে ফরম পূরণ করে মাত্র ৪ লাখ ৭০ হাজার। সে হিসেবে এসএসসি পরীক্ষার আগে শুধু ঢাকা শিক্ষা বোর্ডেই ড্রপআউট হয়ে গেছে দেড় লাখের বেশি শিক্ষার্থী।

শিক্ষাবিদরা বলছেন, করোনার প্রভাবে দারিদ্র্যের হার বেড়ে যাওয়াতে অনেক শিক্ষার্থীকে তার পরিবার কাজে লাগিয়ে দিচ্ছে। এ কারণে বেড়ে গেছে বাল্যবিয়ে। বিশেষ করে চর, হাওর ও শহরের বস্তি অঞ্চলের শিক্ষার্থীরা বেশি সমস্যায় পড়ছে। করোনা শেষে শিক্ষাঙ্গন খুললেও এদের অনেকে আর বিদ্যালয়ে ফিরবে না। করোনায় দেশের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষার ক্ষতিও ভয়াবহ। গত বছর কোনো বার্ষিক পরীক্ষা ছাড়াই উপরের শ্রেণিতে উঠেছে মাধ্যমিক শিক্ষার্থীরা। ফলে গত বছরের ক্লাসের দক্ষতা ঘাটতি তাদের রয়েই গেছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে নতুন বছরে নতুন ক্লাসের পড়াশোনা। অথচ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকায় আনুষ্ঠানিক শিক্ষার সুযোগ নেই। সামর্থ্যবান অভিভাবকরা গৃহশিক্ষক দিয়ে পড়াচ্ছেন। অন্যদিকে করোনায় নিম্নবিত্ত ও দরিদ্র অসংখ্য অভিভাবকের আয়ে ধস নেমেছে। তাই তারা সন্তানের জন্য গৃহশিক্ষক রাখতে পারছেন না।

সম্প্রতি ব্র্যাকের এক ডিজিটাল সংলাপে শিক্ষাসংশ্লিষ্টরা বলেন, বাল্যবিয়ের দিক দিয়ে বিশ্বের শীর্ষ ১০ দেশের মধ্যে অন্যতম বাংলাদেশ। করোনার কারণে এই হার বেড়েছে ২২০ শতাংশ। ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ সালেহ বলেন, করোনার কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিশুরা যা শিখেছে তা-ও ভুলতে বসেছে।

করোনার কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় কত শতাংশ শিক্ষার্থী ঝরে পড়েছে- এর কোনো হিসাব নেই জাতীয় শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর (ব্যানবেইস) কাছে। সংস্থাটির মহাপরিচালক হাবিবুর রহমান বলেন, আগামী অক্টোবরে এ নিয়ে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা হবে। এখন পর্যন্ত এর কোনো উপাত্ত সংগ্রহ করা হয়নি বলেও জানান তিনি। সরেজমিনে দেখা গেছে, করোনার প্রভাবে রাজধানীর অনেক স্কুলেও শিক্ষার্থী ঝরে পড়েছে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ। প্রাথমিক পর্যায়ে ঝরে পড়ার হার তুলনামূলক বেশি লক্ষ্য করা গেছে। সেগুনবাগিচা হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক এ কে এম ওবাইদুল্লাহ জানান, গত বছর ষষ্ঠ শ্রেণিতে ছিল ৫০ জন ছাত্র। এ বছরে তাদের মধ্যে ৩৫ জন সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তি হয়েছে। একইভাবে গত বছর স্কুলটিতে সপ্তম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ছিল ৪৬ জন। তাদের মধ্যে চলতি বছরে এসে অষ্টম শ্রেণিতে ভর্তি হয়েছে ৩৫ জনে। তিনি জানান, প্রায় প্রতিটি শ্রেণিতেই উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থী ঝরে পড়েছে। রাজধানীর মগবাজার মধুবাগ শেরেবাংলা স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ড. আবদুস সাত্তার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, করোনার কারণে প্রাথমিকের প্রতিটি শ্রেণিতে ৩০ শতাংশ ছাত্রছাত্রী ঝরে গেছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় অনেকে শিশুশ্রমে জড়িয়ে পড়েছে। এ ছাড়া মাধ্যমিকের ২০ শতাংশ ছাত্রছাত্রী ঝরে পড়ছে। তার স্কুলের কোনো কোনো ছাত্র রিকশাও চালাচ্ছে বলে জানান। আমাদের লালমনিরহাট প্রতিনিধি রেজাউল করিম মানিক জানান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় জেলায় বাল্যবিয়ের হার বাড়ছে। স্কুলের পাঠ শেষ করার আগে ছাত্রীদের বাল্যবিয়ে দেওয়া হলেও সেসব সংসারও টিকছে না। একের পর এক দাম্পত্য কলহে ভাঙছে সংসার। দিনমজুরের মেয়ে আয়েশা বেগম মাত্র সাড়ে ১৩ বছর বয়সে বসতে হয় বিয়ের পিঁড়িতে। বয়স কম হওয়ায় বিয়ে হয় আদিতমারী শহরে। অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী আয়েশার বিয়ের ৪ মাস পর দাম্পত্য কলহ শুরু হয়। এখন আর আয়েশা স্বামীর কাছে যায় না। আয়েশার পিতা জানান, দীর্ঘ সময় ধরে স্কুল বন্ধ। পাড়ার উঠতি বয়সের ছেলেরা ঝামেলা করে। মেয়েও ঠিকমতো পড়তে চায় না। তাই বাধ্য হয়ে বিয়ে দিতে হয়। এখন সে আর স্বামীর কাছে যেতে চায় না। একইভাবে শিয়াল খোওয়া গ্রামের হাজেরা খাতুনের (ছদ্ম নাম) বিয়ের আয়োজন করেছিল পরিবার। বিয়ের দিন কালিগঞ্জ থানা পুলিশ বর পক্ষকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। বিয়ে না করার শর্তে থানায় উভয় পক্ষ মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পায়। গোপনে তারা সেই মেয়েকেই আবার বিয়ে দেয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় আয়েশা ও হাজেরার মতো কিশোরীরা বাল্যবিয়ের শিকার হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
তিন আসামির যাবজ্জীবন
তিন আসামির যাবজ্জীবন
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত
ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’

৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড
এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও
ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত
বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি
তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি

৫০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা
অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩
মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম