শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

আওয়ামী লীগ কেন পারেনি হামলা ঠেকাতে

রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগ কেন পারেনি হামলা ঠেকাতে

হিন্দু সম্প্রদায়ের মন্দিরে হামলা-ভাঙচুর, বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলার ঘটনায় কেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ ঠেকাতে পারেনি তা নিয়ে দলের ভিতরে-বাইরে চুলচেরা বিশ্লেষণ হচ্ছে। কুমিল্লার ঘটনার পর অন্যত্র যেসব ঘটনা ঘটেছে, সেগুলো প্রতিরোধ করতে না পারা রাজনৈতিকভাবে ক্ষমতাসীন দলটিই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ ধরনের ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ব্যর্থতার বিষয়টিও সামনে আনছেন রাজনৈতিক  বিশ্লেষকরা। আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র দাবি করছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের চেষ্টা করছে বিএনপি, জামায়াত ও হেফাজত গোষ্ঠী। ইতিমধ্যে একেবারে পরিকল্পনা ও ছক করে এসব হামলা করা হয়েছে। এতে কিছু গোয়েন্দা ব্যর্থতাও থাকতে পারে। আবার স্থানীয় আওয়ামী লীগের একাধিক গ্রুপ থাকায় প্রতিরোধ করতে না পারার তথ্যও সামনে এসেছে। এমনকি হামলার দিন স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরাও ঘটনাস্থলে যাননি এমন অভিযোগও রয়েছে। আর রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এখন সবাই আওয়ামী লীগের রাজনীতি করে। কিন্তু সরকারকে প্রশ্নবিদ্ধ করে, দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণœ হয়, এমন ঘটনার স্থানীয়ভাবে কোনো প্রতিবাদ করতে সাহস পায় না দলটি। অনেকেই বিএনপি-জামায়াতের উসকানিতে পা দিয়ে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করছে। আর জনপ্রতিনিধিরা জনগণের কাছে দায়বদ্ধ নয়, নির্বাচিত হয়ে তারা এলাকায় থাকেন না। জনগণের পাশে দাঁড়ান না। ঘটনা ঘটলেও তাদের ‘কুম্ভকর্ণের’ ঘুম ভাঙে না। এ প্রসঙ্গে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপচার্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ড. মীজানুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কুমিল্লাসহ সারা দেশে সংখ্যালঘুদের বাড়িঘরে হামলার ঘটনা সরকার দায় এড়াতে পারে না। রাজনৈতিক দল হিসেবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের বড় দায় রয়েছে। কুমিল্লার পর এ ধরনের ঘটনা আরও ঘটতে পারে এমন ধারণা নিয়ে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের উচিত ছিল সংখ্যালঘুদের পাশে দাঁড়ানো। জনপ্রতিনিধিদেরও একই দায়িত্ব ছিল। কিন্তু জনপ্রতিনিধিরাও সেখানে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘শুধু আওয়ামী লীগ, নয় প্রত্যেক রাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠনগুলোকেও দায় নিতে হবে। কুমিল্লার পর তারা যদি ঐক্যবদ্ধ হয়ে বড় ধরনের শোডাউন করত, তাহলে হয়তো এমন ঘটনা ঘটত না। এখন সব পক্ষই সতর্ক হয়েছে, কিন্তু সংখ্যালঘুদের মনে যে ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে তা শুকাবে কেমনে?’ দলের নীতিনির্ধারণী ফোরামের একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে দুটি কাজকে খুব জরুরি বলে মনে করছেন তারা। সেজন্য প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় আওয়ামী লীগকে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পাশে থাকতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি হামলাকারীদের শাস্তির আওতায় এনে সরকারের সদিচ্ছার প্রমাণ দিতে হবে। কুমিল্লা, নোয়াখালী, ফেনী, চট্টগ্রাম, গাইবান্ধা, বগুড়া, রংপুরের ঘটনার পর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল সেখানে পরিদর্শন করেছেন। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকজনের সঙ্গে কথা বলেছেন। সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন সহায়তাও দেওয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার পর প্রথমে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরাই প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে। সরকারের উন্নয়ন-অর্জন বাধাগ্রস্ত করতে চায় বিএনপি-জামায়াতসহ সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী। সে কারণেই তারা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করতে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মন্দির, বাড়িঘরে হামলা করেছে।’ তিনি বলেন, ‘বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীররা দোষারোপের রাজনীতির আড়ালে এই ঘটনার ইন্ধন দিচ্ছেন। যারা ঘটিয়েছে তাদেরকে রক্ষা করতে চাইছেন। কিন্তু তাদের মুখোশ জাতির সামনে উন্মোচন হবে। আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলব। আমরা সংখ্যালঘুদের পাশে ছিলাম, আছি, থাকব।’ আওয়ামী লীগের একটি সূত্র জানিয়েছে, দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার ফলে স্থানীয় আওয়ামী লীগের একাধিক গ্রুপ, উপগ্রুপে বিভক্ত হয়েছে। সেই বিভক্তির কারণেই আওয়ামী লীগ ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারেনি। আবার ক্ষমতাসীন দলের জনপ্রতিনিধিরাও ঠিকমতো এলাকায় না থাকায় প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনাও পাননি স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। যেসব এলাকায় বড় বড় ঘটনা ঘটেছে সেখানকার নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কেউ কেউ দেশের বাইরেও অবস্থান করেছেন, কেউ ঘুমিয়ে ছিলেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে আওয়ামী লীগের এক প্রেসিডিয়াম সদস্য বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘হামলার পর আওয়ামী লীগ প্রতিরোধ করতে পারেনি, এটা পুরোপুরি সত্য নয়। তবে যেভাবে তাৎক্ষণিক ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলা দরকার ছিল, তার কিছু সমন্বয়হীনতা রয়েছে। স্থানীয় পর্যায়ে দলীয় জনপ্রতিনিধি, দলীয় নেতার ব্যর্থতা আছে কিনা, কেন প্রতিরোধ গড়ে তোলা যায়নি তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সাম্প্রতিক ঘটনায় সংখ্যালঘুরা ক্ষমতাসীন দলটির নেতা-কর্মীদের কথায় আশ্বস্ত হতে পারছে না। আওয়ামী লীগ এখন আদর্শভিত্তিক রাজনীতি করছেন না বলেও অভিযোগ করছেন। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানা দাশ গুপ্ত বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার জন্য যা বলা হচ্ছে, সেগুলো কথার ফুলঝুরি ছাড়া কিছুই না। এই আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ নেই। আদর্শ বাদ দিয়ে ক্ষমতার রাজনীতি করছে বর্তমান আওয়ামী লীগ। দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের কথাই বলতে হয়, ক্ষমতার একযুগে অনেক আগাছা, পরগাছা, কাউয়া ঢুকে গেছে। যারা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বিশ্বাস করে না। যারা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বিশ্বাস করে না, তারা কীভাবে আওয়ামী লীগের মঙ্গল চাইবে?’ তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা থাকার পরও সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেওয়া যাচ্ছে না। একের পর এক ঘটনা ঘটেই চলছে। আওয়ামী লীগ সাংগঠনিকভাবে এখন খুব নড়বড়ে। এটা যদি তারা উপলব্ধি করতে পারে তবেই তাদের মঙ্গল।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক