শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

শিক্ষার্থীদের আলটিমেটাম

♦ ৩০০ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে পুলিশের মামলা, প্রত্যাহার দাবি ♦ আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা শাহজালাল শিক্ষার্থীদের
নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট ও শাবি প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষার্থীদের আলটিমেটাম

উপাচার্যের (ভিসি) অপসারণ দাবিতে আন্দোলনে অনড় অবস্থানে রয়েছেন সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবি) শিক্ষার্থীরা। গতকাল টানা পঞ্চম দিনের মতো আন্দোলন কর্মসূচি চালিয়েছেন তারা। এরমধ্যে শিক্ষামন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বার্তা নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতারা ক্যাম্পাসে যান। তারা ভিসি ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলাদাভাবে কথা বলেন। তবে আওয়ামী লীগ নেতাদের কাছ থেকে দাবি বাস্তবায়নে সুনির্দিষ্ট বক্তব্য না পেয়ে আন্দোলন থেকে সরে আসার কোনো লক্ষণ দেখা যায়নি শিক্ষার্থীদের মধ্যে। তারা ভিসির অপসারণ চেয়ে গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বরাবরে চিঠি পাঠিয়েছেন। এদিকে, গত রবিবার পুলিশ-শিক্ষার্থী সংঘর্ষের ঘটনায় দুই থেকে ৩০০ অজ্ঞাত শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশ। মামলার এজাহারে পুলিশ লিখেছে, সেদিন শিক্ষার্থীরা পুলিশের ওপর গুলিও ছুড়েছিল। এ মামলা প্রত্যাহারে আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। জানা গেছে, শাবির বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলের প্রভোস্টের অসদাচরণের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার রাতে ওই হলের ছাত্রীরা আন্দোলন করেন। পরে শনিবার আন্দোলনরতদের ওপর ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা হামলা চালায় বলে অভিযোগ ওঠে। এতে নতুনমাত্রা পায় আন্দোলন। হলের প্রভোস্টের অপসারণ, অব্যবস্থপনা দূর, ছাত্রলীগের হামলার বিচার চেয়ে পরদিন রবিবার সব শিক্ষার্থী আন্দোলনে শামিল হন। সেদিন ভিসিকে অবরুদ্ধ করেন শিক্ষার্থীরা। তাকে মুক্ত করতে পুলিশ অ্যাকশনে গেলে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এতে শিক্ষার্থীসহ অর্ধশতাধিক মানুষ আহত হন। এতে আন্দোলন তুঙ্গে ওঠে। আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় গতকালও শাবি ক্যাম্পাস ছিল উত্তাল। গতকাল সকাল থেকে ক্যাম্পাসের গোলচত্বরে অবস্থান নিয়ে দফায় দফায় বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা। উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের অপসারণ, প্রক্টর ও ছাত্রকল্যাণ উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবিতে বিভিন্ন স্লোগানে দিনভর মুখর ছিল ক্যাম্পাস। এ সময় কিছু পুলিশ সদস্যকে সতর্ক অবস্থানে দেখা যায়। গতকাল দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ক্যাম্পাসে যান আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম নাদেল। তার সঙ্গে ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আশফাক আহমদ, মহানগরের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, যুগ্ম সম্পাদক বিধান কুমার সাহা ও কাউন্সিলর ইলিয়াসুর রহমান। ক্যাম্পাসের গোলচত্বরে অবস্থান করা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন আওয়ামী লীগ নেতারা। এ সময় তারা শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেনের বার্তা পৌঁছে দেন। শফিউল আলম নাদেল বলেন, ‘শিক্ষামন্ত্রীর নির্দেশে আমি ঢাকা থেকে এসেছি। আমাদের দল ও সরকার আপনাদের পাশে আছে। আমরা প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে এ সংকট থেকে বের হয়ে আসার একটি পথ খুঁজে বের করার চেষ্টা করব।’ তিনি বলেন, ‘আমি আপনাদের দাবির প্রতি একমত। আপনাদের প্রাথমিক দাবিগুলো যাতে দ্রুত বাস্তবায়ন হয় সে চেষ্টা করব। তবে আমাদের সময় দিতে হবে। যাতে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার পরিবেশ ফিরে আসে সে চেষ্টা চালাব।’ নাদেল বলেন, ‘আমি শুধু আজকে এটুকু বলতে চাই, আমরা আপনাদের পাশে আছি, পাশে থাকব। আপনাদের আন্দোলনে যাতে কোনো সুযোগসন্ধানী গোষ্ঠী ঢুকে না পড়ে সে ব্যাপারে আপনাদের সজাগ থাকতে হবে।’ এ সময় মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা জাকির হোসেন বলেন, ‘পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশে ক্যাম্পাস থেকে এরই মধ্যে অতিরিক্ত পুলিশসহ সাঁজোয়াযান সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। আপনারা যাতে সন্তোষজনক সমাধান পান আমরা সে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ বা অবরুদ্ধ রাখার জন্য নয়, এখানে শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে হবে।’ আওয়ামী লীগ নেতাদের বক্তব্য শেষে শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে স্লোগান দেন। তারা ভিসির বিষয়ে সুস্পষ্ট বক্তব্য চান। পরে আওয়ামী লীগ নেতারা ভিসির বাসভবনে গিয়ে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে ক্যাম্পাস ত্যাগ করেন।

আচার্য বরাবরে শিক্ষার্থীদের চিঠি : আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা ভিসি অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের অপসারণ ও শিক্ষার্থীবান্ধব উপাচার্য নিয়োগ দিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বরাবরে চিঠি দিয়েছেন। বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থীর স্বাক্ষরসহ গতকাল দুপুরের পর ডাকযোগে চিঠিটি পাঠানো হয়। চিঠিতে উল্লেখ রয়েছে, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিশ ডেকে এনে শিক্ষার্থীদের ওপর এমন নৃশংস হামলার ঘটনা স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন। দাবি না মেনে পুলিশি হামলায় শিক্ষার্থীদের মৃত্যুঝুঁকিতে ফেলায় শাবির ভিসি যেভাবে মূল কুশীলবের ভূমিকা পালন করেছেন, তা সরাসরি সংবিধানবিরোধী এবং ফরিদ উদ্দিন আহমেদের ওপর অর্পিত দায়িত্বের বরখেলাপ।’ শিক্ষার্থীরা লিখেছেন, ‘এটা পরিষ্কার যে আপনার প্রতিনিধিরূপে ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হিসেবে দায়িত্ব পালনের যাবতীয় যৌক্তিক, নৈতিক ও সাংবিধানিক যোগ্যতা হারিয়েছেন। এ ঘটনা আমাদের দৃঢপ্রতিজ্ঞ করেছে যে এ অযোগ্য ও স্বৈরাচারীকে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাহী ক্ষমতায় রাখা বিশ্ববিদ্যালয়ের মূলমন্ত্রের পরিপন্থী।’

শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলা : রবিবার বিকালে পুলিশ-শিক্ষার্থী সংঘর্ষের ঘটনায় মামলা করেছে পুলিশ। সিলেট মহানগর পুলিশের জালালাবাদ থানার এসআই মোহাম্মদ আবদুল হান্নান বাদী হয়ে দুই থেকে ৩০০ অজ্ঞাতনামা শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে এ মামলা করেছেন। সোমবার দায়ের করা মামলায় পুলিশ দাবি করেছে, সেদিন শিক্ষার্থীরা শুধু ইটপাটকেলই নয়, আগ্নেয়াস্ত্র থেকে গুলিও ছুড়েছিল।এজাহারে লেখা হয়েছে, রবিবার বিকাল সোয়া ৩টায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে ভিসিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে। তারা ড. এম এ ওয়াজদ আলী আইসিটি ভবনে তালা দিয়ে তাকে অবরুদ্ধ করে রাখে। বিকাল ৩টা ৪০ মিনিটে এসএমপির উপকমিশনার (উত্তর) আজবাহার আলী শেখ ওই ভবনে ঢুকে শিক্ষর্থীদের দাবি নিয়ে কথা বলে বিষয়টি সমাধানের অনুরোধ জানান। তিনি ভিসিকে ভবন থেকে বের করার চেষ্টা করেন। শিক্ষার্থীরা কারও কথা না শুনে স্লোগান অব্যাহত রাখে। একপর্যায়ে বিকাল সাড়ে ৫টায় আন্দোলনরত দুই শতাধিক উচ্ছৃঙ্খল শিক্ষার্থী কর্তব্যরত পুলিশের ওপর চড়াও হয়। তারা সরকারি আগ্নোয়াস্ত্র ধরে টানাটানি করে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। চারদিক থেকে বৃষ্টির মতো ইটপাটকেল নিক্ষেপসহ আগ্নেয়াস্ত্র থেকে গুলি ছোড়ে। এ ছাড়া পুলিশের ওপর ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ক্যাম্পাসে আতঙ্ক সৃষ্টি করে। ঘটনায় জড়িত শিক্ষার্থীরা সেদিন সোয়া ৩টা থেকে রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত ক্যাম্পাসে অবস্থান করে থেম থেমে পুলিশের ওপর আক্রমণ অব্যাহত রাখে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ, জানমাল, আগ্নেয়াস্ত্র ও সরকারি সম্পত্তি রক্ষায় ৩১ রাউন্ড শটগানের গুলি ছোড়ে এবং সিআরটি ২১টি সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। শিক্ষার্থীদের ছোড়া গুলিতে কনস্টেবল সাবিনা আক্তারের বাম পায়ে জখম হয় বলে দাবি করেছে পুলিশ। এ ছাড়া ইটপাটকেলে আরও কয়েকজন আহত হওয়ার কথা এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।

শিক্ষার্থীদের আলটিমেটাম : পুলিশের দায়ের করা মামলা প্রত্যাহারে আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। গতকাল সন্ধ্যা সাড়ে ৫টায় আন্দোলনরতরা আলটিমেটাম দিয়ে বলেন, মঙ্গলবার রাত ১০টার মধ্যে মামলা প্রত্যাহার না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী : শাবিতে অচল অবস্থা, পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মচারী এবং পুলিশ সদস্য আহত হওয়ার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। সোমবার রাতে তিনি প্রতিনিধি পাঠিয়ে আন্দোলনরতদের সঙ্গে কথা বলেন। মন্ত্রীর নির্দেশে ক্যাম্পাস থেকে জলকামান, রায়টকার ও অতিরিক্ত পুলিশ সদস্যদের সরিয়ে নেওয়া হয়। গত রবিবারের ঘটনায় যারা আহত হয়েছেন, তাদের চিকিৎসার দায়িত্ব নেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি শিক্ষার্থীদের শৃঙ্খলা বজায় রাখার আহ্বান জানান। এদিকে, মন্ত্রীর পক্ষ থেকে তার প্রতিনিধি ওসমানী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহতদের দেখতে যান। এ ছাড়া ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিপক্ষে অবস্থান না নিতেও নির্দেশ দিয়েছেন ড. মোমেন। এদিকে, গত সোমবার রাতে আহতদের দেখতে হাসপাতালে যান জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী ও মহানগরের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন। ওই সময় ফোনে আহত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক।

বিএনপির নিন্দা : শাবিতে শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশি হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে মহানগর বিএনপি। মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক আবদুল কাইয়ুম জালালী পংকী এক বিবৃতিতে বলেন, ‘শাবি মেধাবীদের তীর্থস্থান। যে প্রতিষ্ঠানকে নিয়ে আমরা সিলেটবাসী গর্ববোধ করি। কিন্তু সেই প্রতিষ্ঠানের ঐতিহ্য ও ভাবমূর্তিতে কলংকের লেপন এঁকে দিয়েছে ব্যর্থ উপাচার্য ও অদক্ষ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। তাদের অদক্ষতা ও ব্যর্থতায় নিরীহ শিক্ষার্থীদের ওপর এমন ন্যক্কারজনক হামলা আমাদের বিস্মিত করেছে।’

শাবি ভিসির পদত্যাগ চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক : বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক জানান, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবি) আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের পদত্যাগের দাবি জানিয়েছে দেশের পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষকদের প্ল্যাটফর্ম ‘বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক। একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনার নিন্দা জানিয়েছে সংগঠনটি। গতকাল ৪৭ জন শিক্ষক স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে তারা বলেন, পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে কেবল যে উপাচার্য ব্যর্থ হয়েছেন তাই নয়, বরং শিক্ষার্থীদের ওপরে হামলার নির্দেশ দিয়ে ফৌজদারি অপরাধ করেছেন তিনি। আন্দোলনের মুখে প্রভোস্ট পদত্যাগ করলেও, শিক্ষার্থীদের ওপর ন্যক্কারজনক হামলা ইতোমধ্যে ঘটে গিয়েছে। বিবৃতিতে শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে মামলা করে তাদের হয়রানি বন্ধ করার দাবি জানানো হয়। পাশাপাশি শাবিতে আবাসনসহ শিক্ষাসংক্রান্ত সব সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা এবং উপাচার্যসহ সব শিক্ষক নিয়োগে দলীয় পরিচয়কে তুচ্ছ করে মেধা ও শিক্ষাগত যোগ্যতাকে প্রধান করে তোলারও আহ্বান জানানো হয়।

বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারী শিক্ষকদের মধ্যে রয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আনু মুহাম্মদ, সাঈদ ফেরদৌস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোবায়েত ফেরদৌস, গীতি আরা নাসরীন, মো. কামরুল হাসান, মোহাম্মদ তানজীম উদ্দীন খান, সামিনা লুৎফা, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সৌভিক রেজা, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মো. সাদেকুল ইসলাম প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক