শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

অবরুদ্ধ উপাচার্য, বিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সংযোগ

শাবিপ্রবি নিয়ে চূড়ান্ত আন্দোলনে শিক্ষার্থীরা যোগ দিয়েছেন নতুন অনেকেই
নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট ও শাবি প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
অবরুদ্ধ উপাচার্য, বিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সংযোগ

সময় যত গড়াচ্ছে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবি) চলমান সংকট ততই যেন ঘনীভূত হচ্ছে। উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমদের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে অনড় শিক্ষার্থীরা। শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে দফায় দফায় ভার্চুয়ালি বৈঠকের পরও নিজেদের এক দফা দাবি থেকে সরে আসছেন না আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। উপাচার্যের পদত্যাগের ইস্যু ছাড়া অন্য কোনো বিষয় নিয়ে শিক্ষার্থীরা আর আলোচনায় আগ্রহী নন বলেও জানিয়েছেন। আন্দোলনের ১১তম দিনে আমরণ অনশনে যোগ দিয়েছেন নতুন আরও কয়েক শিক্ষার্থী। আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের বাসভবনের সামনের ফটকে অবস্থান নিয়ে কাউকে ভিতরে যেতে না দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। গতকাল সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে উপাচার্যের বাসভবনের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। যে কোনো সময় গ্যাস ও পানির সংযোগও বন্ধ করে দেওয়া হতে পারে বলে ঘোষণা দিয়েছেন তারা। সংকট নিরসনে গত শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির সঙ্গে ভার্চুয়ালি বৈঠক করেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের একটি প্রতিনিধি দল। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেলের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইআইসিটি ভবনে যান। ভবনের ১২৯ নম্বর রুমে আওয়ামী লীগ নেতাদের উপস্থিতিতে শিক্ষামন্ত্রী ও আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি দলের রুদ্ধদ্বার বৈঠক হয়। দুই ঘণ্টার বৈঠকে মনে হয়েছিল হয়তো অবশেষে আন্দোলনে বরফ গলবে। কিন্তু বৈঠক থেকে কোনো সমাধান আসেনি। গত শনিবার রাতে বৈঠক শেষে শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল গণমাধ্যমকে বলেন, ‘অনশনকারী ২৩ শিক্ষার্থীর মধ্যে ১৭ জন অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছেন। এভাবে অনশন চললে অন্যরাও গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়বে। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রীর কথা হয়েছে। রবিবার (গতকাল) শিক্ষার্থীদের লিখিতভাবে তাদের দাবি-দাওয়া দেওয়ার কথা বলেছেন শিক্ষামন্ত্রী। আইনগত ও একাডেমিক সমস্যা যাতে না হয় সেজন্য তিনি সব বিষয় দেখবেন বলেও আশ্বস্ত করেছেন।’ কিন্তু গতকাল আর বৈঠক হয়নি।

পদত্যাগ ইস্যু ছাড়া আলোচনা নয় : আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা গতকাল জানিয়েছেন, তারা শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনায় রাজি। তবে উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন আহমদের পদত্যাগ ইস্যু ছাড়া অন্য কোনো বিষয়ে তারা শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনায় আগ্রহী নন। আন্দোলনকারীদের মধ্যে নাফিসা আনজুম ও মোহাইমিনুল বাশার রাজ বলেন, ‘ভার্চুয়াল বৈঠকে শিক্ষামন্ত্রী উপাচার্যের পদত্যাগের বিষয়ে কোনো আলোচনা করেননি। উনি অন্য সমস্যাগুলো নিয়ে আলোচনা করতে চেয়েছেন। এ মুহূর্তে আমাদের এক দফা দাবি  উপাচার্যের পদত্যাগ। এই ইস্যু ছাড়া আর কোনো বিষয় নিয়ে আমরা আলোচনা করতে আগ্রহী নই। যদি উপাচার্যের পদত্যাগের বিষয়ে আলোচনা করতে শিক্ষামন্ত্রী আগ্রহী হন তাহলে আমরা আলোচনায় আবারও বসতে রাজি আছি।’

উপাচার্যের বাসভবনের সামনে মানবপ্রাচীর : গতকাল বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের বাসভবনের সামনে মানবপ্রাচীর তৈরি করেন। এ সময় শিক্ষার্থীরা ঘোষণা দেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গণমাধ্যমকর্মী ছাড়া উপাচার্যের বাসভবনের ভিতরে আর কাউকে ঢুকতে দেওয়া হবে না। প্রেস ব্রিফিং করে আন্দোলনকারী নাফিসা আনজুম ও মোহাইমিনুল বাশার রাজ বলেন, ‘পরিস্থিতি যেভাবে এগোচ্ছে, আমাদের বাধ্য করা হচ্ছে আরও কঠোর কর্মসূচির দিকে যেতে। তারা বলেন, ভিসির বাসভবনে কেবল পুলিশ ছাড়া কেউ ঢুকতে পারবে না। ভবিষ্যতে তারা উপাচার্যের বাসভবনের জরুরি পরিষেবা বন্ধ করতে বাধ্য হবেন বলেও জানান।’ প্রেস ব্রিফিংয়ে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণভাবে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নেব। আমরা অবরুদ্ধ করছি বিষয়টি ঠিক এভাবে না, আমরা ভিসির বাসভবনের ভিতরে কাউকে ঢুকতে দেব না। আমরা ওখানে বসে অনশন করছি, আর সবাই গিয়ে উপাচার্যের সঙ্গে দেখা করবেন- সেটা হয় না। এ কারণে এই কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।’

আমরণ অনশনের ১০০ ঘণ্টা, যোগ দিলেন আরও পাঁচ শিক্ষার্থী : গতকাল সন্ধ্যা ৬টায় আমরণ অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ  হয়েছে। নতুন করে আরও পাঁচ শিক্ষার্থী অনশনে বসেছেন। এদের মধ্যে দুজন মেয়ে ও তিনজন ছেলে। অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ হওয়ায় শাবি ক্যাম্পাসে প্রতিবাদী মশাল মিছিল করেছেন শিক্ষার্থীরা।

ক্যাম্পাসের বাইরের সহিংসতার দায় নেবে না আন্দোলনকারীরা : চলমান আন্দোলনকে কেউ যদি নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য ব্যবহার করতে চায় এবং সহিংসতায় জড়ায়, তবে এর দায়ভার কোনোভাবেই আন্দোলনরত সাধারণ শিক্ষার্থীরা নেবেন না। গতকাল দুপুরে গণমাধ্যমে প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়। তবে এই আন্দোলনের সঙ্গে যারা একাত্মতা পোষণ করেছেন তাদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন শিক্ষার্থীরা। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ১৪ জানুয়ারি থেকে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাদের যৌক্তিক দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আন্দোলন শুরু করেন, যা এখনো চলমান। দেশের বিভিন্ন স্তরের মানুষ আমাদের এই যৌক্তিক দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন। সে জন্য তাদের আমরা অনেক ধন্যবাদ জানাই।

শাবিতে এসে ঢাবির দুই শিক্ষার্থীর সংহতি : উপাচার্যে পদত্যাগ দাবিতে চলমান আন্দোলনে ক্যাম্পাসে এসে সংহতি জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) দুই শিক্ষার্থী। গতকাল দুপুরে এসে তারা এই সংহতি জানান। ঢাবির এ দুই শিক্ষার্থী হলেন- ব্যাংকিং ও ইন্স্যুরেন্স বিভাগের শিক্ষার্থী মাহফুজুর রহমান ও গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী নাঈম হাসান। সংহতি প্রকাশের সময় নাঈম হাসান বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ওপর ক্যাম্পাসের ভিতরে পুলিশ দিয়ে যে হামলা চালানো হয়েছে তা খুবই জঘন্য। এর পর থেকেই শাবির শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে আন্দোলন করছেন। আমরা শিক্ষার্থীদের দাবির সঙ্গে পূর্ণ সহমত।’

শাবি ছাত্রলীগের সাবেক ১০৫ নেতার বিবৃতি : শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান সংকটময় পরিস্থিতিতে করণীয় নির্ধারণে শনিবার শাবিপ্রবি ছাত্রলীগের সাবেক নেতাদের এক জরুরি ভার্চুয়াল সভা হয়। এতে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রআন্দোলনে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে গভীর উদ্বেগ ও হতাশা ব্যক্ত করা হয়েছে। নাজুক পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে দ্রুত উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন সাবেক ছাত্রনেতারা। ভার্চুয়াল বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ব্যাচের ছাত্র ও শাবিপ্রবি ছাত্রলীগের প্রথম সভাপতি মো. ফরিদ আলম। সভাটি পরিচালনা করেন চতুর্থ ব্যাচের ছাত্র ও শাবি ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক জসিম উদ্দিন আহমেদ।

অনশন ভাঙাতে যা যা করা দরকার করতে হবে- শাবি শিক্ষক সমিতি : অনশনরত শিক্ষার্থীদের অনশন ভাঙানোর জন্য যা যা করা দরকার তা অনতিবিলম্বে করতে হবে। এ ব্যাপারে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।

গত রাতে শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. তুলসী কুমার দাস এবং মহিবুল আলম স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের ওপর বর্বরোচিত পুলিশি হামলার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং অবিলম্বে নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটি গঠন করে দায়ীদের চিহ্নিত করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এ ছাড়া উপাচার্যের পদত্যাগের বিষয়টি সরকারের এখতিয়ারভুক্ত। এ ক্ষেত্রে অতিদ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের প্রতি কোনো রকম সহিংসতায় সম্পৃক্ত না হওয়ার জন্য উদাত্ত আহ্বানও জানান তারা।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ : ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি জানান, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. ফরিদ উদ্দিন আহমদের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রগতিশীল ছাত্র জোট। গতকাল বেলা ২টায় বিশ্ববিদ্যালয় ডায়ানা চত্বর থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়ে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে একই স্থানে এসে মিলিত হয়।

বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়ন সংসদের সাধারণ সম্পাদক আজিজুল হক পিয়াসের নেতৃত্বে উপস্থিত ছিলেন দফতর সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, কোষাধ্যক্ষ ওবাইদুর রহমান আনাস, দেলোয়ার, সুমন এবং সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের নেতা শাহরিয়ার আমিনসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা
৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা

৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক
দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ