শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

পরিকল্পনাহীন প্রশাসনে সমন্বয়হীনতা

উবায়দুল্লাহ বাদল
প্রিন্ট ভার্সন
পরিকল্পনাহীন প্রশাসনে সমন্বয়হীনতা

অগ্নিকাণ্ড, ভূমিকম্প, বন্যা, পাহাড়ধসসহ দেশের যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে সবার আগে উদ্ধারকাজে ঝাঁপিয়ে পড়েন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতরের কর্মী ও স্বেচ্ছাসেবকরা। তাঁদের উদ্ধারকারী যন্ত্রপাতিও কেনার বরাদ্দ দেয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়। কারণ এ-জাতীয় দুর্যোগে সার্বিক তদারকি করে সরকারের এ মন্ত্রণালয়টি।

ফায়ার সার্ভিসের প্রায় ৯০ ভাগ কাজই দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত। অথচ এ অধিদফতরটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের অধীন। একইভাবে দেশের সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিসংক্রান্ত সেবা দেয় সাবরেজিস্ট্রার অফিস। জমিজমা নিবন্ধন, নামজারি সংক্রান্ত জটিল সমস্যার সমাধান মেলে এ অফিসে। অথচ ভূমিসংক্রান্ত এ অফিসটি ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধীন নয়। এটি আইন ও বিচার বিভাগের নিবন্ধন পরিদফতরের অধীন। মুসলিম বিধানমতে বিয়ে বা নিকাহ পড়ানো ও নিবন্ধনের মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজটি করেন কাজি। দেশের এ কাজি অফিসগুলো থাকার কথা ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অধীন। কিন্তু এটিও আইন ও বিচার বিভাগের নিবন্ধন পরিদফতরের অধীনে। এ ছাড়া দেশের মেডিকেল কলেজগুলো স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের অধীনে থাকলেও এর প্রধান স্টেকহোল্ডার চিকিৎসকদের নিয়োগ, পদোন্নতি ও পদায়ন নিয়ন্ত্রণ করে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ। উল্লিখিত বিষয়গুলো নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চলছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর মধ্যে এক ধরনের স্নায়ুযুদ্ধ। কিন্তু কেউ কারও কর্তৃত্ব ছাড়তে রাজি নয়। গড়ে উঠেছে পরিকল্পনাহীন প্রশাসনে এক ধরনের সমন্বয়হীনতা। দীর্ঘদিন ধরে এ ধরনের পরিকল্পনাহীন প্রশাসনে সমন্বয়হীনতা থাকলেও গত জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনে সাবরেজিস্ট্রার অফিসের কর্তৃত্ব দাবি করেছিলেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী। একই দিন তা নাকচ করে দেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। ডিসি সম্মেলনের শেষ দিনে (২০ জানুয়ারি) ভূমি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত কর্ম অধিবেশন শেষে ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘সাবরেজিস্ট্রাররা ভূমির কাজ করেন, অথচ তাঁরা আইন মন্ত্রণালয়ের অধীন। ভূমি ব্যবস্থাপনার কাজে সমন্বয় করাটা জটিল হয়। এটি আমার একটি কষ্টের জায়গা। কী কারণে কেন এটা আইন মন্ত্রণালয়ের অধীন দেওয়া হলো আমার বোধগম্য নয়। সাবরেজিস্ট্রাররা আশা করি ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতায় চলে আসবেন।’

ওই দিনই সন্ধ্যায় ডিসি সম্মেলনের আইন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত কর্ম অধিবেশন শেষে ভূমিমন্ত্রীর বক্তব্যের বিষয়ে আইনমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন সাংবাদিকরা। ভূমিমন্ত্রীর দাবি নাকচ করে দিয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী এ বিষয়ে অনুশাসন দিয়েছেন। এটা আইন মন্ত্রণালয়ের অধীন থাকবে। প্রধানমন্ত্রী যেখানে অনুশাসন দিয়েছেন সেখানে এ বিষয়ে আলোচনার কোনো অবকাশ থাকতে পারে না।’

এর আগে ২০১৯ সালের ৪ সেপ্টেম্বর সাবরেজিস্ট্রার অফিস ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধীন আনার সুপারিশ করেছিল ভূমি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি। বৈঠকে বলা হয়- জমির মালিকানা পরিবর্তনের দলিল করার ক্ষেত্রে সহকারী কমিশনার ভূমি, সেটেলমেন্ট অফিস ও সাবরেজিস্ট্রার অফিস যুক্ত। এর মধ্যে সাবরেজিস্ট্রার অফিস আইন মন্ত্রণালয়ের অধীন। এ তিনটি কার্যালয়কে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধীন আনার কথা বিভিন্ন সময় বলা হলেও তা কার্যকর হচ্ছে না। ২০১৫ সালে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা গওহর রিজভীকে চিঠি দিয়ে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন তৎকালীন ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ। ওই চিঠিতে বলা হয়- একসময় আইন ও ভূমি মন্ত্রণালয় একত্রে ছিল। পরে পৃথক হওয়ার সময় ভূমি রেজিস্ট্রেশন অফিস আইন মন্ত্রণালয়ের অধীন থেকে যায়। ভূমি ব্যবস্থাপনা কাজে গতি আনতে এ তিনটি শাখাকে একই মন্ত্রণালয়ের অধীন আনা প্রয়োজন। এ নিয়ে বিভিন্ন সময় উদ্যোগ নেওয়া হলেও বাস্তবায়ন হয়নি। ওই দিনই সংসদ সচিবালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়- বৈঠকে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ লাঘবে সাবরেজিস্ট্রার অফিসকে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধীন আনার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হলো।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল আইন সচিব ও ধর্ম সচিবের দায়িত্ব পালন করেছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আইন মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, কাজী হাবিবুল আউয়াল যখন আইন সচিব ছিলেন তখন কাজি অফিসগুলো ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অধীন দেওয়ার একটি প্রস্তাব তৈরি করার নির্দেশ দেন। পাশাপাশি স্টেকহোল্ডার হিসেবে কাজিদের সংগঠন ‘বাংলাদেশ মুসলিম নিকাহ রেজিস্ট্রার কল্যাণ সমিতি’র সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এটি করা হলে দেশের কাজিরা আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি দেন।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে সংগঠনটির সিনিয়র সহসভাপতি মাওলানা ড. মো. গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘আমরা তৎকালীন আইন সচিব হাবিবুল আউয়াল স্যারকে বলি আমরা যেহেতু নিবন্ধনের কাজ করি সেহেতু আমাদের আইন মন্ত্রণালয়ের অধীন থাকাই যুক্তিযুক্ত। এ বিষয়ে তৎকালীন মন্ত্রীর সহায়তা চাইলে বিষয়টি আর এগোয়নি।’

২০১২ সালে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন করার সময় তৎকালীন খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতরকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের অধীন আনার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। কিন্তু স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিরোধিতার কারণে সে উদ্যোগ আলোর মুখ দেখেনি। এখনো বড় ধরনের কোনো দুর্ঘটনা বা প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেখা দিলে ফায়ার সার্ভিসকে নির্দেশনা দিতে হয় সুরক্ষা সেবা বিভাগের মাধ্যমে।

২০১৭ সালে প্রশাসনিকভাবে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ভাগ হয়ে ‘স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ’ এবং ‘স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ’ নামে দুটি বিভাগ করা হয়। এতে মেডিকেল কলেজ স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের অধীন রাখা হয়। কিন্তু চিকিৎসকদের নিয়োগ, পদোন্নতি ও পদায়ন নিয়ন্ত্রণ করে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা উপেক্ষা করার অভিযোগ তুলেছেন সংশ্লিষ্টরা। ২০২০ সালের ১৩ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এ-সংক্রান্ত একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব ড. আহমদ কায়কাউসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের পক্ষ থেকে বলা হয়- ২০১৬ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ভাগের সময় প্রধানমন্ত্রী যে অনুশাসন দিয়েছিলেন তা ২০১৭ সালের ১৬ মার্চ চূড়ান্ত অনুমোদনের সময় মানা হয়নি। এ কারণে স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের কার্যক্রম সম্পাদনে নানাবিধ জটিলতার সৃষ্টি হচ্ছে।

সব সরকারি মেডিকেল কলেজ, মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান, ডেন্টাল কলেজ, ম্যাটস ও আইইএইচটিগুলোর বিভিন্ন পদে প্রভাষক, সহকারী অধ্যাপক ও সহযোগী অধ্যাপক পদে কর্মরতদের বদলি, পদোন্নতি ও পদায়ন স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ থেকে করায় মেডিকেল কলেজগুলোর প্রশাসনিক ও অ্যাকাডেমিক কার্যক্রমে সমন্বয়হীনতা ও জটিলতার সৃষ্টি হচ্ছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতর স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের মাধ্যমে পরিচালিত হওয়ায় স্বাস্থ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতরের স্থাপনাগুলোর নির্মাণ ও মেরামতের কাজ মারাত্মক ব্যাহত হচ্ছে। কিন্তু আজ অবধি এ সমস্যার সমাধান হয়নি বলে সংশ্লিষ্টরা নিশ্চিত করেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা