শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

সবাই হতে চান মুক্তিযোদ্ধা

আওয়ামী লীগ নেতাসহ ৮১ মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল, বাতিল হচ্ছে মৎস্যমন্ত্রী ও এমপি ফারুক খানের স্বীকৃতি, জামুকায় ডাকা হচ্ছে শ ম রেজাউলকে, ফারুক খানের তথ্য নিশ্চিত হতে সেনা সদরের মতামত চেয়েছে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল
উবায়দুল্লাহ বাদল
প্রিন্ট ভার্সন
সবাই হতে চান মুক্তিযোদ্ধা

দেশের জন্য যুদ্ধ না করেও জালিয়াতির মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা হয়েছিলেন বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মজিবর রহমান মজনু। বীর মুক্তিযোদ্ধার সরকারি সুযোগ-সুবিধা বাগাতে নিজ পিতা জসমতুল্লাহর নাম বদলে মশমতুল্লাহ করেন। ক্ষমতার দাপটে ২০২১ সালের ৩০ জানুয়ারি যাচাইবাছাইকালে আদমদীঘির প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা মজিবরকে বাদ দিয়ে তার লাল মুক্তিবার্তা নম্বর (৩০৬০৯০১২১) ব্যবহার করে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মজিবর রহমান মজনু মুক্তিযোদ্ধা বনে যান। কিন্তু বিধিবাম, ধরা খান জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের (জামুকা) শুনানিকালে। গত ১০ মার্চ মজিবর রহমানের (মজনু) ১৮৬৩ নম্বর বেসামরিক গেজেট ও সনদ বাতিল করে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়। শুধু তাই নয়, সারা দেশের এ ধরনের ৮১ জন অ-মুক্তিযোদ্ধার গেজেট বাতিল করা হয়েছে।

এ ছাড়া মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান এমপির মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি বাতিল হতে পারে বলে আভাস পাওয়া গেছে। তাদের স্বীকৃতি নিয়ে গণমাধ্যমসহ বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন ওঠায় পুনঃযাচাইয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে জামুকা। বিষয়টি পরিষ্কার করতে ও জামুকার ভাবমূর্তি অক্ষুণ্ন রাখতে শ ম রেজাউল করিমের সঙ্গে কথা বলবে তারা। আর প্রকৃত সত্য উদঘাটনের স্বার্থে ফারুক খানের বিষয়ে সেনা সদরের মতামত  চেয়ে চিঠি দিয়েছে জামুকা। সেনা সদরের মতামত পাওয়ার পরই এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জামুকার চেয়ারম্যান ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা ৭৮তম সভায় ৮১ জন অ-মুক্তিযোদ্ধা চিহ্নিত হওয়ায় তাদের সনদ ও গেজেট বাতিলের সুপারিশ করেছি। এ ছাড়া মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান এমপির মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি নিয়ে গণমাধ্যমসহ বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন ওঠায় পুনঃযাচাইয়ের সিদ্ধান্ত হয়েছে। বিষয়টি পরিষ্কার ও জামুকার ভাবমূর্তি অক্ষুণ্ন রাখতে শ ম রেজাউল করিমের সঙ্গে কথা বলা হবে। আর প্রকৃত সত্য উদঘাটনের স্বার্থে ফারুক খানের বিষয়ে সেনা সদরের মতামত চেয়ে চিঠি দিয়েছে জামুকা। তাদের মতামত পাওয়ার পরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে।’ এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘মৎস্যমন্ত্রীর বিষয়টি মহামান্য আদালতের নির্দেশনার কারণে দিতে হয়েছে। আদালতের মতে, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বয়স জিজ্ঞাসা করা যাবে না।’

জামুকা সূত্র জানায়, গত বছরের ১৫ জুন জামুকার ৭৫তম সভায় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমকে বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি প্রদানের সিদ্ধান্ত হয়। মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, তাঁর জন্ম ১৯৬২ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি। সে হিসাবে মুক্তিযুদ্ধ শুরুর সময় তাঁর বয়স ১০ বছরের কম ছিল। অথচ মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি পেতে ন্যূনতম বয়স হতে হয় সাড়ে ১২ বছর। তাহলে রেজাউল করিমকে কীভাবে এ স্বীকৃতি দেওয়া হলো? বিভিন্ন মহল থেকে প্রশ্ন ওঠার পর বিষয়টি নতুন করে যাচাই-বাছাইয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে জামুকা। একই সঙ্গে কমিটি তাঁর সঙ্গে কথা বলারও সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পাশাপাশি সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খানের মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি চেয়ে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে জামুকার ৭২তম সভায় ইতিবাচক সিদ্ধান্ত হয়। তবে তাঁর স্বীকৃতি নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় জামুকা সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রকৃত সত্য উদঘাটনের স্বার্থে ফারুক খানের বিষয়ে সেনা সদরের মতামত নেওয়া হবে। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জামুকার সদস্য মেজর (অব.) ওয়াকার হাসান বীরপ্রতীক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এগুলোর বিষয়ে আমি জোর আপত্তি দিলেও জামুকার অন্য সদস্যরা আমলে নেননি। তারা ক্ষমতাসীন দলের গুরুত্বপূর্ণ নেতা বলে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত দেয়। আমি জোর দিয়ে বলেছি-মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানের ২৩ পাঞ্জাব ব্যাটালিয়ন ভারতীয় সেনাদের কাছে আত্মসমর্পণ করে। ওই ব্যাটালিয়নে ছিলেন ফারুক খান। নিজে বাঙালি অফিসার পরিচয় দিয়ে কোনোমতে জানে রক্ষা পান। ভারতীয় সেনারা ১৫ ডিসেম্বর তাকে দিল্লি পাঠান। ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন হলে ফারুক খানকে কলকাতার বাংলাদেশ হাইকমিশনার হোসেন আলীর দফতরে পাঠানো হয়। সেখানে এক মাস ঘোরাঘুরি করে ১৪ জানুয়ারি বেনাপোল বন্দর দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন। তাহলে তিনি মুক্তিযুদ্ধ করলেন কখন? বরং পাকিস্তানের হয়ে যুদ্ধ করে ধরা খান তিনি। এসব বলার পরও তারা কোনো তোয়াক্কা করেননি। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে সিদ্ধান্ত চেয়ে সারসংক্ষেপ পাঠালে প্রধানমন্ত্রী সম্মতি দেননি। অথচ তার আগেই এই দুজনের গেজেট জারি করে মন্ত্রণালয়। এ ধরনের ব্যক্তিকে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেওয়া প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মহত্যার শামিল। দেখা যাক তাদের ব্যাপারে নতুন করে কী সিদ্ধান্ত আসে। প্রয়োজনে আমি আবারও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ দেব।’ জানা গেছে, বাংলাদেশ যখন স্বাধীনতার সুর্বণজয়ন্তী পালন করছে তখন বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পেতে আবেদন করেন ক্ষমতাসীন দলের দুজন সিনিয়র সংসদ সদস্য। তাঁরা হলেন গোপালগঞ্জ-১ আসনের এমপি ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান এবং ঢাকা-১১ আসনের এ কে এম রহমতুল্লাহ। এ ছাড়া মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব খাজা মিয়া তাঁর প্রয়াত বাবা সোহরাব হোসেনের নাম বীর মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে আবেদন করেন। এই তিনজনের মধ্যে ফারুক খানের নাম বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গেজেটভুক্ত করতে গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে জামুকার ৭২তম সভায় সিদ্ধান্ত হয়। এ ছাড়া অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল তাঁর নাম বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গেজেটভুক্তির জন্য আবেদন করলে তা জামুকার বিশেষ উপকমিটিতে পাঠানো হয়। আবেদনটি পর্যালোচনা করে উপকমিটি পর্যবেক্ষণ দেয় তিনি ‘মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে প্রমাণিত নন’। একই উপকমিটি মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সচিব খাজা মিয়ার বাবা সোহরাব হোসেনকেও বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্ত না করার সিদ্ধান্ত নেয়। এদিকে জামুকার গত ৭৮তম সভায় ৮১ জনের গেজেট ও সনদ বাতিলের সিদ্ধান্ত হয়। তাদের বিষয়ে বলা হয়েছে, যাদের শুধু গেজেট রয়েছে তাদের গেজেট বাতিল; যাদের শুধু সনদ রয়েছে তাদের সনদ বাতিল; যাদের লাল মুক্তিবার্তা আছে তাদের লাল মুক্তিবার্তা বাতিল এবং যাদের গেজেট, সনদ ও লাল মুক্তিবার্তা রয়েছে তাদের গেজেট, সনদ ও লাল মুক্তিবার্তা বাতিল করা হবে। এরপর গত ১০ মার্চ তাদের গেজেট ও সনদ বাতিলের প্রজ্ঞাপন জারি করে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়। উল্লিখিত মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আসার পর ২০২০ থেকে ২০২২ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত দুই দফা শুনানি গ্রহণ করা হয়েছে। এসব শুনানিতে উপস্থিত হয়েও তারা অভিযোগ খণ্ডন করে মুক্তিযোদ্ধার সপক্ষে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস ও সহযোদ্ধাদের সাক্ষী হাজির করতে পারেননি। তাদের অনেকেই মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেননি। কেউ কেউ মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের সদস্য, কিন্তু সক্রিয়ভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেননি। অথচ তাদের অধিকাংশই গত দুই দশক ধরে নিয়মিত মুক্তিযোদ্ধা ভাতা এবং সরকারি চাকরিতে সন্তান-পোষ্যদের জন্য নির্ধারিত কোটার সুবিধাসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা ভোগ করেছেন।

বাতিল হলো যাদের মুক্তিযোদ্ধার সনদ : দিনাজপুরের চিরিরবন্দরের মো. আফতাব উদ্দীন, মো. ইসমাইল; খুলনার ডুমুরিয়ার নিখিল চন্দ্র মণ্ডল, প্রভাষ চন্দ্র ফৌজদার; সাতক্ষীরার আলিপুরের মো. আবদুল করিম সরদার, বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জের সরোয়ার হোসেন, হাবিলদার রুস্তম আলী, মো. তৈয়বুর রহমান, হাফিজুর রহমান কাশেম, আসাদুজ্জামান, শেখ মজিবুর রহমান; নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার মো. মতিউর রহমান, কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ার মোহাম্মদ মতিউর রহমান সরকার, ভৈরব বাজারের মো. ফজলুল হক; গাজীপুরের কালিগঞ্জের সিরাজুল হক মোড়ল, নাজির উল্লাহ মোল্লা, শহীদ আবদুল কাদির শেখ, মো. আহসান উল্লাহ, অনল রিবেরু, মন্টু গোমেজ, কাপাসিয়ার মো. আবদুল হাই, শ্রীপুরের মো. সামসুল হক, মো. আছিম উদ্দিন, সদরের মো. সাইয়েদুল হক মোল্লা; চট্টগ্রামের পটিয়ার রণজিত কুমার দাশ, সাতকানিয়ার হাফেজ আহমদ, বাবুল কান্তি দাশ, কুমিল্লার দেবিদ্বারের মৃত আবদুল কাদের, ফেনীর ছাগলনাইয়ার ছিদ্দিক উল্লাহ, ভোলার বোরহানউদ্দিনের মো. আহম্মদ উল্লা, মো. আ. মান্নান; বরগুনার বামনার মো. হারুন অর রশিদ; ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ার মো. শমসের আলী, ত্রিশালের মো. শহিদুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ সদরের নুরুল ইসলাম দিলীপ; পাবনার ঈশ্বরদীর মো. আক্তারুজ্জামান, মো. খায়রুল ইসলাম, মো. ইমান আলী, ছায়েদ আলী, মসলেম উদ্দিন, মো. আমিরুল ইসলাম, ডা. আ. কাদের আজাদ, মো. আতিয়ার রহমান, মো. গোলাম মহমুদ, মো. আতিয়ার রহমান, মো. নূর মোহাম্মদ, মো. মজিবর রহমান; শরীয়তপুরের গোসাইরহাটের মো. আলী আহম্মদ আকন, বগুড়ার শেরপুরের মজিবর রহমান, গোপালগঞ্জ সদরের বিএম আলী আহম্মদ, জামালপুরের বকশীগঞ্জের মো. দেলোয়ার হোসেন, মো. আবদুর রাজ্জাক; রাজশাহীর পবার মো. আফাজ উদ্দিন, মৃত আ. সাত্তার, মো. সামছুল হক; খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গার চান মিয়া; কুমিল্লার লাকসামের মনিরুল আনোয়ার, আবুল কালাম আজাদ, আনা মিয়া, মো. শফিকুর রহমান; পাবনা সদরের মো. খালেকুজ্জামান, মো. আবদুল মজিদ, মো. ইজিবর রহমান, মো. রুহুল আমীন, মো. মকছুদুল হক ফিরোজ, মো. খলিলুর রহমান, মো. আবু বকর সিদ্দিক, মো. তোফাজ্জল হোসেন (হেলাল), মো. লুৎফর রহমান, মো. সাইদুর রহমান, মো. আ. রহমান, মো. আবদুল করিম, মো. মজিবর রহমান, এএসএম ইজহারুল ইসলাম, মো. আবদুল জব্বার খান, মীর্জা মো. ইদ্রিস আলী, মো. আ. রশিদ; সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জের নুরুল আমিন ও আবুল হাসেম।

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা