শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ মে, ২০২২

কারণে অকারণে অর্থনীতিতে অস্থিরতা

ডলারের দাম বাড়ছেই, কমছে টাকার মান, শেয়ারবাজার মন্দা, মূল্যস্ফীতি, চাপের মুখে রেমিট্যান্স ও রপ্তানি খাত, আমদানি কমিয়ে অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বাড়ানোর পরামর্শ, বাজেটকে আরও গণমুখী ও কল্যাণকর করার তাগিদ বিশেষজ্ঞদের
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
কারণে অকারণে অর্থনীতিতে অস্থিরতা

বিশ্ব অর্থনীতির অস্থিরতার সঙ্গে দেশের অর্থনীতিতেও সংকট বাড়ছে। স্বস্তি নেই অর্থনীতির কোনো খাতেই। ডলারের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে জিনিসপত্রের দামও। শেয়ারবাজারেও মন্দা। গতকালও ডিএসইতে সাধারণ সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট। ব্যবসা-বাণিজ্যেও অস্বস্তি। আস্থার সংকটে বাড়ছে না কর্মসংস্থান-বিনিয়োগ। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে বিশ্বব্যাপী জ্বালানি ও খাদ্যপণ্যের বাজারও ঊর্ধ্বমুখী। বিশ্ববাজারেও ডলারের দাম বাড়ছে। বাংলাদেশে ডলারের দাম বাড়ার সঙ্গে কমে আসছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। রেমিট্যান্স ও রপ্তানি খাতের প্রবৃদ্ধিও আশাব্যঞ্জক নয়। ডলারের খরচ কমাতে ও দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিলাসী ও কম প্রয়োজনীয় প্রায় ২০০ পণ্যের আমদানি শ্রল্ক বাড়ানো হয়েছে। পরিস্থিতি সামলাতে বন্ধ করা হয়েছে সরকারি, আধাসরকারি-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের বিদেশ ভ্রমণ। তবু কমছে না অস্থিরতা। এরই মধ্যে ঘনিয়ে আসছে ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণার সময়। আসছে বাজেটে সরকারের কিছু নীতির পরিবর্তন করার তাগিদ দিয়েছেন বিশ্লেষকরা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সূত্রমতে, দুই সপ্তাহের ব্যবধানে ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমানো হয়েছে ১ দশমিক ৩০ টাকা। অবশ্য এ সময়ের মধ্যে এর আগের দুই সপ্তাহের তুলনায় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ১ বিলিয়ন ডলারের বেশি বেড়েছে। কিন্তু আমদানি ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় ডলারের খরচও বেড়েছে। ১৮ মে পর্যন্ত বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৪২ দশমিক ৩৮ বিলিয়ন ডলারে; যা ৩০ এপ্রিলে ছিল ৪৪ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার।

স্কুলশিক্ষক হাসিনা আক্তার রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভাড়া বাসায় বাস করছেন। এক সন্তান স্কুলে পড়ে। স্বামী-স্ত্রী দুজন মিলে আয় করেও সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাঁদের। পেশাগত জীবনের গত ১৫ বছরে এতটা কঠিন সময় তিনি পার করেননি। তিনি জানান, খরচের খাতটা কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে খাবার, জামাকাপড়সহ অন্যান্য খাতের বাজেট কাটছাঁট করতে হচ্ছে। জিনিসপত্রের দাম যেভাবে বেড়েছে তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে জীবনযাত্রার ব্যয়। ফলে খরচ কমাতে হচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে টিকে থাকা কঠিন হয়ে পড়বে বলে জানান তিনি।

রাজধানীর গোপীবাগের বাসিন্দা মনজুরুল ইসলাম। তিনি দুবাইপ্রবাসী ছিলেন অনেক বছর। করোনা মহামারির মাঝামাঝি দেশে ফিরে আসেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ ইনস্টিটিউটের সাবেক ছাত্র। দুবাইয়ে দীর্ঘদিন কোম্পানির হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা ছিলেন। বর্তমানে ফার্মেসি ব্যবসা করছেন। তিনি বলেন, গত দেড়-দুই বছরে বাংলাদেশে যে হারে জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে তাতে টিকে থাকা খুবই কঠিন হয়ে পড়েছে। আয়ের সঙ্গে সংগতি রেখে পরিবার চালানো সম্ভব হচ্ছে না।

বৈদেশিক মুদ্রাবাজারের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা দরকার

-ড. ফাহমিদা খাতুন

এদিকে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বলেছেন, দু-তিন মাস ধরে ডলারের বাজারে অস্থিরতা চলছে। এর জন্য একটি পৃথক তহবিল গঠন করা যেতে পারে। এর অধীনে ব্যাংকগুলো আপাতত আমদানির ক্ষেত্রে কোনো মার্জিন রাখবে না। রপ্তানির ধারা ধরে রাখতে হবে। আগামী কিছুদিনের জন্য বাণিজ্যিক ব্যাংকের ডলার ধরে রাখার ক্ষমতা ৫০ শতাংশ কমিয়ে আনতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত হবে বাজারে ডলার সরবরাহ বাড়ানো। এ সময় টাকার অবমূল্যায়ন কিছুটা কমানো যেতে পারে। তবে তা হতে হবে বাস্তবসম্মত। বৈদেশিক মুদ্রার ব্যবহার করতে হবে বিচক্ষণতার সঙ্গে। বিলাসবহুল পণ্য আমদানির লাগাম টানতে হবে। এখানে সরকার যেসব ব্যবস্থা নিয়েছে তা কার্যকর করতে হবে। ব্যাংকগুলোর রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়াতে হবে। এখানে রেমিট্যান্স যাঁরা পাঠাচ্ছেন, নীতিনির্ধারক, যাঁরা রেমিট্যান্স আহরণ করছেন তাঁরা মিলে একটা সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে। তা না হালে ফরমাল চ্যানেলে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ানো সম্ভব হবে না বলে তিনি মনে করেন।

বাংলাদেশ মুদ্রা বিনিময় হার কখনই বাজারের ওপর ছেড়ে দেয়নি। অর্থনীতি যখন স্বস্তিদায়ক অবস্থায়, বৈদেশিক মুদ্রা আয়ে কোনো সংকট ছিল না তখনো টাকার বিনিময় হার কৃত্রিমভাবে ধরে রেখেছে বাংলাদেশ। আর এখন চরম সংকটের সময় বাংলাদেশ ব্যাংক পরিস্থিতি সামাল দিতে দফায় দফায় টাকার মান কমাচ্ছে। পরিস্থিতি এতটাই নিয়ন্ত্রণের বাইরে যে বাংলাদেশে নির্ধারিত টাকায় ডলার কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বেঁধে দেওয়া দরে খোদ ব্যাংকের ভিতরেও ডলার মিলছে না। কার্ব মার্কেটে পরিস্থিতি তো আরও কঠিন। এখানে আরেকটি বড় সমস্যা হলো ব্যাংক ও খোলাবাজারে ডলার রেটের পার্থক্য সব সময়ই অনেক। এ ব্যবধানটা কমিয়ে আনতে হবে। বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা এবং এখানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

এদিকে ডলারের বাজারে অস্থিরতার কারণে বাড়ছে আমদানি ব্যয়। আবার করোনা মহামারির ফলে বিশ্বব্যাপী উৎপাদন কমেছে। বাংলাদেশেও শিল্প ও কৃষি উৎপাদনে এর একটা প্রভাব রয়েছে। এ ছাড়া বৈরী আবহাওয়া ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে কৃষিজ উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে দফায় দফায়। এবারও হাওরাঞ্চলের কৃষক সময়মতো ধান কাটতে না পারায় লোকসানের মুখে পড়েছে। এসব প্রেক্ষাপটে খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে। অনবরত বাড়ছেও। এর প্রভাবে মার্চ-২০২২ শেষে মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ২২ শতাংশে; যা ১৭ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। অথচ করোনা মহামারিতেও মূল্যস্ফীতি এতটা বাড়েনি; যা বেড়েছে গত তিন মাসে।

প্রবাসী আয়ের ধারায়ও নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি চলছে। ২০২০ সালে কভিড-১৯ সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়লেও ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত দেশে রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধি ছিল বেশ ভালো। শুরুতে রপ্তানি নিয়ে নানা শঙ্কা দেখা দিলেও পরে তা-ও ঘুরে দাঁড়ায় খুব কম সময়েই। এমনকি আমদানি ব্যয়ও ছিল সহনীয়। কিন্তু চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের শুরু থেকেই কয়েকটি সূচকে অস্থিরতা দেখা দেয়। এর মধ্যে প্রবাসী আয়ে প্রবৃদ্ধি দূরের কথা, আগের বছরের সমান আয়ও করা যায়নি। অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে প্রবাসী আয় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কমে গেছে ১৬ দশমিক ২৫ শতাংশ। আগের অর্থবছরে এ প্রবৃদ্ধি ছিল ৩৬ দশমিক ১০ শতাংশ।

বাজেটে সংকট সমাধানের রাস্তা দেখাতে হবে

-ড. এ বি মির্জ্জা আজিজ

এদিকে ২০২১-২২ অর্থবছরের পুরো সময়ে আমদানি ব্যয় ছিল ৬ হাজার কোটি ডলারের কিছুটা বেশি। আর চলতি অর্থবছরের নয় মাসেই আমদানির জন্য ব্যয় করতে হয়েছে ৬ হাজার ১৫২ কোটি ডলার। এ ছাড়া গত নয় মাসে আমাদের আমদানিতে প্রতি মাসে গড়ে ব্যয় হয়েছে ৬ দশমিক ৮৪ বিলিয়ন ডলার। আর একই সময়ে রপ্তানি আয় হয়েছে মাসে ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার এবং রেমিট্যান্স এসেছে মাসে গড়ে ১ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার। তাই গত নয় মাসে বাণিজ্য ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২৪ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার। আমদানি বৃদ্ধির হার রপ্তানি বৃদ্ধির হারের চেয়ে ছিল ঢের বেশি। অন্যদিকে এ সময়ে প্রবাসী আয় কমেছে প্রায় ১৭ শতাংশ হারে। তাই চলতি হিসাবে এ নয় মাসে ঘাটতি দেখা দিয়েছে ১৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার। গত অর্থবছরেও তা ছিল উদ্বৃত্ত। অন্যান্য সূত্র থেকে ডলার পেলেও সার্বিক আর্থিক ভারসাম্যে ঘাটতি বেড়েই চলেছে। তাই রিজার্ভে টান পড়েছে। তবে রিজার্ভ পরিস্থিতি এখনো অস্বস্তিকর হয়ে ওঠেনি। এ পরিস্থিতিতে আমাদের একদিকে ডলার সরবরাহ বাড়াতে হবে এবং অন্যদিকে এর অযথা ব্যবহারের চাহিদা কমানোর চেষ্টা করতে হবে। নতুন নতুন উদ্যোগ নিয়ে আমাদের রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স দু-ই বাড়াতে হবে। আন্তর্জাতিক সংস্থা থেকে লম্বা গ্রেস, রিপেমেন্ট পিরিয়ডসহ কম সুদের বৈদেশিক ঋণ প্রাপ্তি ও ছাড় বাড়ানোর চেষ্টা করে যেতে হবে। এ প্রসঙ্গে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের রিজার্ভ কমেছে। প্রতিনিয়ত কমছে। তবে এখনো পাঁচ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর মতো রিজার্ভ আমাদের রয়েছে। কিন্তু এ বিষয়ে নজর রাখতে হবে। সতর্ক থাকতে হবে। বৈদেশিক ঋণের ব্যাপারে সুদৃঢ় নীতি গ্রহণ করতে হবে। ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমছে। এও শক্তভাবে খেয়াল রাখতে হবে। টাকার অবমূল্যায়ন ভয়াবহ বিপদও ডেকে আনতে পারে। এটা ঠেকাতে হবে। এজন্য আসছে বাজেটে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। পাশাপাশি বিশ্বব্যাংক, এডিবি, আইএমএফের মতো সংস্থাগুলোর কাছ থেকে যাতে নমনীয় সুদহারের ঋণ পাওয়া যায় সেদিকে নজর রাখতে হবে। উচ্চ সুদের ঋণ এড়িয়ে চলতে হবে। দ্বিপক্ষীয় যেসব ঋণ রয়েছে সেগুলো যাতে কম নেওয়া যায় এমন নীতি গ্রহণ করতে হবে আসন্ন বাজেটে। পাশাপাশি সঞ্চয়পত্রের মাধ্যমে ঋণ নেওয়ার মাত্রা কমাতে হবে। এজন্য আসছে বাজেটটা হতে হবে গণমুখী, কল্যাণকর এবং বাস্তবনির্ভর।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদে শতাংশ হিসাব করে প্রবাসী প্রতিনিধি নিশ্চিত করব
সংসদে শতাংশ হিসাব করে প্রবাসী প্রতিনিধি নিশ্চিত করব
ঢাকায় এখন মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার
ঢাকায় এখন মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার
দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে ‘না’ বলুন
দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে ‘না’ বলুন
ফ্যাসিবাদ ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
ফ্যাসিবাদ ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে
জুলাই সনদ যেন প্রতারণার বস্তু না হয়
জুলাই সনদ যেন প্রতারণার বস্তু না হয়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
চীনের সঙ্গে কাজে কী ঝুঁকি ঢাকাকে স্পষ্ট করব
চীনের সঙ্গে কাজে কী ঝুঁকি ঢাকাকে স্পষ্ট করব
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
শক্তিশালী বিচার বিভাগ বিনির্মাণ করতে হবে
শক্তিশালী বিচার বিভাগ বিনির্মাণ করতে হবে
টাকা ছাড়া ঘোরে না চেয়ারের চাকা
টাকা ছাড়া ঘোরে না চেয়ারের চাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
সর্বশেষ খবর
যে কারণে কানাডার ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ ট্রাম্পের
যে কারণে কানাডার ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ ট্রাম্পের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

চানখারপুলে ছয় হত্যা, হাবিবসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে আজ ১২তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ
চানখারপুলে ছয় হত্যা, হাবিবসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে আজ ১২তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

এইচএসসিতে ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন সোয়া ২ লাখ পরীক্ষার্থীর
এইচএসসিতে ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন সোয়া ২ লাখ পরীক্ষার্থীর

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধবিরতির পর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৯৩ ফিলিস্তিনি নিহত
যুদ্ধবিরতির পর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৯৩ ফিলিস্তিনি নিহত

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা, অপরিবর্তিত তাপমাত্রা
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা, অপরিবর্তিত তাপমাত্রা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ডাকসুর বিক্ষোভ ও রেজিস্ট্রার ভবন ঘেরাও আজ
তিন দাবিতে ডাকসুর বিক্ষোভ ও রেজিস্ট্রার ভবন ঘেরাও আজ

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সকালে সড়কে ঝরল শিক্ষার্থীসহ ৩ প্রাণ
সকালে সড়কে ঝরল শিক্ষার্থীসহ ৩ প্রাণ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকতায় এআইয়ের ব্যবহার নিয়ে টিএমজিবি ও গিগাবাইটের কমর্শালা
সাংবাদিকতায় এআইয়ের ব্যবহার নিয়ে টিএমজিবি ও গিগাবাইটের কমর্শালা

৩০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিমান দুর্ঘটনার পর ব্ল্যাক বক্স খুঁজে পেয়েছে হংকং
বিমান দুর্ঘটনার পর ব্ল্যাক বক্স খুঁজে পেয়েছে হংকং

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যেসব কর্মসূচি থাকবে আজ
ঢাকায় যেসব কর্মসূচি থাকবে আজ

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আসিয়ান সম্মেলনে ট্রাম্প, প্রত্যাশা কি?
আসিয়ান সম্মেলনে ট্রাম্প, প্রত্যাশা কি?

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন

৪৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৬ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৬ অক্টোবর ২০২৫

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ অক্টোবর)

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই

৫৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সন্তানের শিক্ষায় পিতা-মাতার আমানতদারি
সন্তানের শিক্ষায় পিতা-মাতার আমানতদারি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হারামের বিকল্প যে হালাল
হারামের বিকল্প যে হালাল

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দাসত্ব থেকে মর্যাদার মসনদে অধিষ্ঠিত সাহাবি
দাসত্ব থেকে মর্যাদার মসনদে অধিষ্ঠিত সাহাবি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিমিয়ার লিগে টানা চার ম্যাচ হারল লিভারপুল
প্রিমিয়ার লিগে টানা চার ম্যাচ হারল লিভারপুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নর্থ ক্যারোলিনায় পার্টিতে বন্দুক হামলা, নিহত ২
নর্থ ক্যারোলিনায় পার্টিতে বন্দুক হামলা, নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কার্ডভিত্তিক লেনদেন বেড়েছে তিন গুণের বেশি
দেশে কার্ডভিত্তিক লেনদেন বেড়েছে তিন গুণের বেশি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আয়ারল্যান্ডের নতুন প্রেসিডেন্ট ক্যাথরিন কনলি
আয়ারল্যান্ডের নতুন প্রেসিডেন্ট ক্যাথরিন কনলি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি
ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম