শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ মে, ২০২২

কারণে অকারণে অর্থনীতিতে অস্থিরতা

ডলারের দাম বাড়ছেই, কমছে টাকার মান, শেয়ারবাজার মন্দা, মূল্যস্ফীতি, চাপের মুখে রেমিট্যান্স ও রপ্তানি খাত, আমদানি কমিয়ে অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বাড়ানোর পরামর্শ, বাজেটকে আরও গণমুখী ও কল্যাণকর করার তাগিদ বিশেষজ্ঞদের
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
কারণে অকারণে অর্থনীতিতে অস্থিরতা

বিশ্ব অর্থনীতির অস্থিরতার সঙ্গে দেশের অর্থনীতিতেও সংকট বাড়ছে। স্বস্তি নেই অর্থনীতির কোনো খাতেই। ডলারের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে জিনিসপত্রের দামও। শেয়ারবাজারেও মন্দা। গতকালও ডিএসইতে সাধারণ সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট। ব্যবসা-বাণিজ্যেও অস্বস্তি। আস্থার সংকটে বাড়ছে না কর্মসংস্থান-বিনিয়োগ। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে বিশ্বব্যাপী জ্বালানি ও খাদ্যপণ্যের বাজারও ঊর্ধ্বমুখী। বিশ্ববাজারেও ডলারের দাম বাড়ছে। বাংলাদেশে ডলারের দাম বাড়ার সঙ্গে কমে আসছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। রেমিট্যান্স ও রপ্তানি খাতের প্রবৃদ্ধিও আশাব্যঞ্জক নয়। ডলারের খরচ কমাতে ও দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিলাসী ও কম প্রয়োজনীয় প্রায় ২০০ পণ্যের আমদানি শ্রল্ক বাড়ানো হয়েছে। পরিস্থিতি সামলাতে বন্ধ করা হয়েছে সরকারি, আধাসরকারি-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের বিদেশ ভ্রমণ। তবু কমছে না অস্থিরতা। এরই মধ্যে ঘনিয়ে আসছে ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণার সময়। আসছে বাজেটে সরকারের কিছু নীতির পরিবর্তন করার তাগিদ দিয়েছেন বিশ্লেষকরা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সূত্রমতে, দুই সপ্তাহের ব্যবধানে ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমানো হয়েছে ১ দশমিক ৩০ টাকা। অবশ্য এ সময়ের মধ্যে এর আগের দুই সপ্তাহের তুলনায় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ১ বিলিয়ন ডলারের বেশি বেড়েছে। কিন্তু আমদানি ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় ডলারের খরচও বেড়েছে। ১৮ মে পর্যন্ত বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৪২ দশমিক ৩৮ বিলিয়ন ডলারে; যা ৩০ এপ্রিলে ছিল ৪৪ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার।

স্কুলশিক্ষক হাসিনা আক্তার রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভাড়া বাসায় বাস করছেন। এক সন্তান স্কুলে পড়ে। স্বামী-স্ত্রী দুজন মিলে আয় করেও সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাঁদের। পেশাগত জীবনের গত ১৫ বছরে এতটা কঠিন সময় তিনি পার করেননি। তিনি জানান, খরচের খাতটা কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে খাবার, জামাকাপড়সহ অন্যান্য খাতের বাজেট কাটছাঁট করতে হচ্ছে। জিনিসপত্রের দাম যেভাবে বেড়েছে তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে জীবনযাত্রার ব্যয়। ফলে খরচ কমাতে হচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে টিকে থাকা কঠিন হয়ে পড়বে বলে জানান তিনি।

রাজধানীর গোপীবাগের বাসিন্দা মনজুরুল ইসলাম। তিনি দুবাইপ্রবাসী ছিলেন অনেক বছর। করোনা মহামারির মাঝামাঝি দেশে ফিরে আসেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ ইনস্টিটিউটের সাবেক ছাত্র। দুবাইয়ে দীর্ঘদিন কোম্পানির হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা ছিলেন। বর্তমানে ফার্মেসি ব্যবসা করছেন। তিনি বলেন, গত দেড়-দুই বছরে বাংলাদেশে যে হারে জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে তাতে টিকে থাকা খুবই কঠিন হয়ে পড়েছে। আয়ের সঙ্গে সংগতি রেখে পরিবার চালানো সম্ভব হচ্ছে না।

বৈদেশিক মুদ্রাবাজারের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা দরকার

-ড. ফাহমিদা খাতুন

এদিকে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বলেছেন, দু-তিন মাস ধরে ডলারের বাজারে অস্থিরতা চলছে। এর জন্য একটি পৃথক তহবিল গঠন করা যেতে পারে। এর অধীনে ব্যাংকগুলো আপাতত আমদানির ক্ষেত্রে কোনো মার্জিন রাখবে না। রপ্তানির ধারা ধরে রাখতে হবে। আগামী কিছুদিনের জন্য বাণিজ্যিক ব্যাংকের ডলার ধরে রাখার ক্ষমতা ৫০ শতাংশ কমিয়ে আনতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত হবে বাজারে ডলার সরবরাহ বাড়ানো। এ সময় টাকার অবমূল্যায়ন কিছুটা কমানো যেতে পারে। তবে তা হতে হবে বাস্তবসম্মত। বৈদেশিক মুদ্রার ব্যবহার করতে হবে বিচক্ষণতার সঙ্গে। বিলাসবহুল পণ্য আমদানির লাগাম টানতে হবে। এখানে সরকার যেসব ব্যবস্থা নিয়েছে তা কার্যকর করতে হবে। ব্যাংকগুলোর রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়াতে হবে। এখানে রেমিট্যান্স যাঁরা পাঠাচ্ছেন, নীতিনির্ধারক, যাঁরা রেমিট্যান্স আহরণ করছেন তাঁরা মিলে একটা সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে। তা না হালে ফরমাল চ্যানেলে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ানো সম্ভব হবে না বলে তিনি মনে করেন।

বাংলাদেশ মুদ্রা বিনিময় হার কখনই বাজারের ওপর ছেড়ে দেয়নি। অর্থনীতি যখন স্বস্তিদায়ক অবস্থায়, বৈদেশিক মুদ্রা আয়ে কোনো সংকট ছিল না তখনো টাকার বিনিময় হার কৃত্রিমভাবে ধরে রেখেছে বাংলাদেশ। আর এখন চরম সংকটের সময় বাংলাদেশ ব্যাংক পরিস্থিতি সামাল দিতে দফায় দফায় টাকার মান কমাচ্ছে। পরিস্থিতি এতটাই নিয়ন্ত্রণের বাইরে যে বাংলাদেশে নির্ধারিত টাকায় ডলার কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বেঁধে দেওয়া দরে খোদ ব্যাংকের ভিতরেও ডলার মিলছে না। কার্ব মার্কেটে পরিস্থিতি তো আরও কঠিন। এখানে আরেকটি বড় সমস্যা হলো ব্যাংক ও খোলাবাজারে ডলার রেটের পার্থক্য সব সময়ই অনেক। এ ব্যবধানটা কমিয়ে আনতে হবে। বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা এবং এখানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

এদিকে ডলারের বাজারে অস্থিরতার কারণে বাড়ছে আমদানি ব্যয়। আবার করোনা মহামারির ফলে বিশ্বব্যাপী উৎপাদন কমেছে। বাংলাদেশেও শিল্প ও কৃষি উৎপাদনে এর একটা প্রভাব রয়েছে। এ ছাড়া বৈরী আবহাওয়া ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে কৃষিজ উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে দফায় দফায়। এবারও হাওরাঞ্চলের কৃষক সময়মতো ধান কাটতে না পারায় লোকসানের মুখে পড়েছে। এসব প্রেক্ষাপটে খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে। অনবরত বাড়ছেও। এর প্রভাবে মার্চ-২০২২ শেষে মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ২২ শতাংশে; যা ১৭ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। অথচ করোনা মহামারিতেও মূল্যস্ফীতি এতটা বাড়েনি; যা বেড়েছে গত তিন মাসে।

প্রবাসী আয়ের ধারায়ও নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি চলছে। ২০২০ সালে কভিড-১৯ সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়লেও ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত দেশে রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধি ছিল বেশ ভালো। শুরুতে রপ্তানি নিয়ে নানা শঙ্কা দেখা দিলেও পরে তা-ও ঘুরে দাঁড়ায় খুব কম সময়েই। এমনকি আমদানি ব্যয়ও ছিল সহনীয়। কিন্তু চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের শুরু থেকেই কয়েকটি সূচকে অস্থিরতা দেখা দেয়। এর মধ্যে প্রবাসী আয়ে প্রবৃদ্ধি দূরের কথা, আগের বছরের সমান আয়ও করা যায়নি। অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে প্রবাসী আয় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কমে গেছে ১৬ দশমিক ২৫ শতাংশ। আগের অর্থবছরে এ প্রবৃদ্ধি ছিল ৩৬ দশমিক ১০ শতাংশ।

বাজেটে সংকট সমাধানের রাস্তা দেখাতে হবে

-ড. এ বি মির্জ্জা আজিজ

এদিকে ২০২১-২২ অর্থবছরের পুরো সময়ে আমদানি ব্যয় ছিল ৬ হাজার কোটি ডলারের কিছুটা বেশি। আর চলতি অর্থবছরের নয় মাসেই আমদানির জন্য ব্যয় করতে হয়েছে ৬ হাজার ১৫২ কোটি ডলার। এ ছাড়া গত নয় মাসে আমাদের আমদানিতে প্রতি মাসে গড়ে ব্যয় হয়েছে ৬ দশমিক ৮৪ বিলিয়ন ডলার। আর একই সময়ে রপ্তানি আয় হয়েছে মাসে ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার এবং রেমিট্যান্স এসেছে মাসে গড়ে ১ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার। তাই গত নয় মাসে বাণিজ্য ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২৪ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার। আমদানি বৃদ্ধির হার রপ্তানি বৃদ্ধির হারের চেয়ে ছিল ঢের বেশি। অন্যদিকে এ সময়ে প্রবাসী আয় কমেছে প্রায় ১৭ শতাংশ হারে। তাই চলতি হিসাবে এ নয় মাসে ঘাটতি দেখা দিয়েছে ১৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার। গত অর্থবছরেও তা ছিল উদ্বৃত্ত। অন্যান্য সূত্র থেকে ডলার পেলেও সার্বিক আর্থিক ভারসাম্যে ঘাটতি বেড়েই চলেছে। তাই রিজার্ভে টান পড়েছে। তবে রিজার্ভ পরিস্থিতি এখনো অস্বস্তিকর হয়ে ওঠেনি। এ পরিস্থিতিতে আমাদের একদিকে ডলার সরবরাহ বাড়াতে হবে এবং অন্যদিকে এর অযথা ব্যবহারের চাহিদা কমানোর চেষ্টা করতে হবে। নতুন নতুন উদ্যোগ নিয়ে আমাদের রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স দু-ই বাড়াতে হবে। আন্তর্জাতিক সংস্থা থেকে লম্বা গ্রেস, রিপেমেন্ট পিরিয়ডসহ কম সুদের বৈদেশিক ঋণ প্রাপ্তি ও ছাড় বাড়ানোর চেষ্টা করে যেতে হবে। এ প্রসঙ্গে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের রিজার্ভ কমেছে। প্রতিনিয়ত কমছে। তবে এখনো পাঁচ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর মতো রিজার্ভ আমাদের রয়েছে। কিন্তু এ বিষয়ে নজর রাখতে হবে। সতর্ক থাকতে হবে। বৈদেশিক ঋণের ব্যাপারে সুদৃঢ় নীতি গ্রহণ করতে হবে। ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমছে। এও শক্তভাবে খেয়াল রাখতে হবে। টাকার অবমূল্যায়ন ভয়াবহ বিপদও ডেকে আনতে পারে। এটা ঠেকাতে হবে। এজন্য আসছে বাজেটে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। পাশাপাশি বিশ্বব্যাংক, এডিবি, আইএমএফের মতো সংস্থাগুলোর কাছ থেকে যাতে নমনীয় সুদহারের ঋণ পাওয়া যায় সেদিকে নজর রাখতে হবে। উচ্চ সুদের ঋণ এড়িয়ে চলতে হবে। দ্বিপক্ষীয় যেসব ঋণ রয়েছে সেগুলো যাতে কম নেওয়া যায় এমন নীতি গ্রহণ করতে হবে আসন্ন বাজেটে। পাশাপাশি সঞ্চয়পত্রের মাধ্যমে ঋণ নেওয়ার মাত্রা কমাতে হবে। এজন্য আসছে বাজেটটা হতে হবে গণমুখী, কল্যাণকর এবং বাস্তবনির্ভর।’

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’

৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন
শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু
মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ
কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা