শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ মে, ২০২২ আপডেট:

হঠাৎ বিএনপি কেন আন্দোলনমুখী

♦ ফয়সালা হবে রাজপথে : ফখরুল ♦ ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি : মোশাররফ
শফিউল আলম দোলন ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
হঠাৎ বিএনপি কেন আন্দোলনমুখী

বিএনপি কেন হঠাৎ আন্দোলনমুখী! সরব হয়ে উঠছে দল ও অঙ্গসংগঠনগুলো। জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নেতা-কর্মীদের চাঙা করতে শক্ত অবস্থান নিয়েছে দলটি। চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার পূর্ণাঙ্গ মুক্তির বিষয়টিও সামনে আনা হচ্ছে ভোটের আগে। কৌশল বদল করেছে দলটি। ভোটের আগে তৈরি করা হচ্ছে দরকষাকষির নানা ইস্যু। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডন থেকে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়মিত কথা বলছেন। ছাত্রদল-যুবদলের কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। অন্য অঙ্গসংগঠনগুলোও সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করা হচ্ছে। আগামী মাসের মধ্যেই দল ও অঙ্গসংগঠনের সর্বস্তরের কমিটি গঠন-পুনর্গঠনের কাজ সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন দলীয় হাইকমান্ড। আন্তর্জাতিক পর্যায়েও যোগাযোগ ও তৎপরতা বাড়ানো হয়েছে। এ অবস্থায় বিএনপির নেতা-কর্মীরা মনে করেন, আস্থা ও বিশ্বাসের সঙ্গে আছেন কেন্দ্রীয় নেতারা। রোজার ঈদের পর চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দলের কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় নেতা দেখা করেছেন। চেয়ারপারসন দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে না যাওয়ার বিষয়ে তাঁর পরিষ্কার মতামত ব্যক্ত করেছেন। একইভাবে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও দলের দায়িত্বশীল নেতাদের সঙ্গে নিয়মিত কথা বলছেন। তিনি দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে না যাওয়ার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দিয়েছেন। সংশ্লিষ্ট নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলো নিশ্চিত করেছে এসব তথ্য।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এ সরকারের সময় শেষের দিকে। নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে। এর আগে ফয়সালা হবে রাজপথে। এটা বুঝতে পেরেই ক্ষমতাসীনরা এখন দিন দিন বেপরোয়া হয়ে উঠছে। তাদের ছাত্র সংগঠনকে ছাত্রদলসহ সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের ওপর লেলিয়ে দিচ্ছে। তারা এখন প্রকাশ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস থেকে শুরু করে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে গিয়ে পর্যন্ত সশস্ত্র হামলা চালাচ্ছে। তারা একটা ভীতিকর পরিবেশ পরিস্থিতি তৈরি করতে চায় জনআন্দোলনকে স্তব্ধ করে দেওয়ার জন্য। কারণ এ সরকার জানে যে, তাদের সময় শেষ হয়ে আসছে। ক্ষমতা থেকে বিদায় নেওয়া ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। হামলা চালিয়ে মামলা দিয়ে জোর করে ক্ষমতায় থাকার দিন শেষ। সমগ্র জাতি আজ ঐক্যবদ্ধ। আন্তর্জাতিক মহলও তাদের সুস্পষ্ট মতামত ব্যক্ত করছেন। এ দেশে আর কোনো প্রতারণার নির্বাচন হবে না এবং হতেও দেওয়া হবে না। নিরপেক্ষ সরকার ও কমিশনের অধীনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সে নির্বাচনে জনগণ নিজেদের পছন্দমতো প্রার্থীকে ভোট দিয়ে তাদের সরকার প্রতিষ্ঠা করবে ইনশা আল্লাহ।’

এদিকে জানা গেছে, বর্তমান অবস্থায় বিএনপির নেতা-কর্মীরা মনে করেন, দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের টোপে পড়লে দল লাভজনক অবস্থানে যেতে পারবে না। আন্তর্জাতিক মহল থেকেও বিএনপির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে না যাওয়ার বিষয়ে একই মত ব্যক্ত করছেন। আন্তর্জাতিক মহলকে বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের উদারহণ টেনে বিএনপি নেতারা বলছেন, দলীয় সরকারের অধীনে কখনই সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। এ জন্য ভোটের আগে তারা মাঠে শক্ত অবস্থান ধরে রাখার পক্ষে অবস্থান নিচ্ছেন। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিএনপি এবার আর ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রতারণার (নির্বাচনী) ফাঁদে পা দেবে না। আবার দলীয় সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন হতেও দেবে না। সুতরাং এবারের নির্বাচন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনেই হতে হবে। আর এসব হামলা নির্যাতন করে জনআন্দোলন দমানো যাবে না। সরকারকে বিদায় নিতেই হবে। তিনি বলেন, সরকারি দল আজ অত্যন্ত মারমুখী। সমগ্র পৃথিবী আজ দেখছে, তারা কীভাবে সন্ত্রাসী তাণ্ডব চালাচ্ছে। আর কারা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে ক্ষমতাসীনদের কর্তৃক এই সশস্ত্র নারকীয় হামলার শিকার হচ্ছে। আসলে সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য তাদের ছাত্র সংগঠনকে হাতিয়ার বানিয়ে ছাত্রদলের ওপর নির্মম হামলা চালাচ্ছে। কিন্তু এতে তাদের শেষরক্ষা হবে না। জনগণ জেগে উঠছে। ছাত্র শ্রমিক জনতা- সবাই মিলেই এবার ধাক্কা দেবে। রাজপথেই এবার ফয়সালা হবে। জানা গেছে, সম্প্রতি ছাত্রলীগের কয়েক দফা হামলা-নির্যাতনের শিকার হওয়ার পর সারা দেশে দল ও অঙ্গসংগঠনের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীদের কাছে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা জনপ্রিয় হয়ে উঠছেন। কেন্দ্র থেকে শুরু করে দেশের জেলা-উপজেলা পর্যন্ত সবখানেই তারা সহানুভূতি পাচ্ছেন। আগামীতে ছাত্রদল মাঠে নামলে মূল সংগঠনসহ অন্য অঙ্গসংগঠনগুলোর পক্ষ থেকেও অনেকে সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদানের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন। অপর একটি সূত্রে জানা গেছে, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া দলের সাংগঠনিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে তেমন কোনো ভূমিকা না রাখলেও বড় ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের কাছ থেকে নিয়মিত খোঁজখবর নিচ্ছেন এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে টুকটাক পরামর্শও দিচ্ছেন। বিএনপির স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের দলের অবস্থান অত্যন্ত পরিষ্কার। নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ ক্ষেত্রে কোনো রকমের ব্যত্যয় হবে না। এর আগে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারকে বিদায় নিতে হবে। কাজেই আওয়ামী লীগের উচিত, সময় থাকতেই সম্মান নিয়ে চলে যাওয়া। নিরপেক্ষ সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। অন্যথায় সময় চলে গেলে সে সময়টুকুও হয়তো আর তারা পাবে না।’ সম্প্রতি ছাত্রদলের ওপর ছাত্রলীগের নারকীয় হামলার ঘটনা সম্পর্কে তিনি বলেন, এসব করে কোনো লাভ নেই। সরকারের শেষরক্ষা হবে না। বরং তাদের অপরাধের পরিমাণই শুধু বাড়বে। জনগণ এসব অপরাধের হিসাব একদিন কড়ায়-গণ্ডায় ফিরিয়ে দেবে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
মানবাধিকার লঙ্ঘন যেন আর না ঘটে
মানবাধিকার লঙ্ঘন যেন আর না ঘটে
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
পেনাল্টি-ব্যর্থতা ভুলে এবার বিশ্বকাপ ট্রফি চান কেইন
পেনাল্টি-ব্যর্থতা ভুলে এবার বিশ্বকাপ ট্রফি চান কেইন

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

বহিঃশত্রুর আক্রমণ মোকাবেলায় শক্তিশালী ভূমিকা রাখেছে আনসার বাহিনী: মহাপরিচালক
বহিঃশত্রুর আক্রমণ মোকাবেলায় শক্তিশালী ভূমিকা রাখেছে আনসার বাহিনী: মহাপরিচালক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জীবনের ‘শেষ দীপাবলি’তে ক্যান্সার আক্রান্ত তরুণের বার্তায় নেটিজেনদের চোখে জল
জীবনের ‘শেষ দীপাবলি’তে ক্যান্সার আক্রান্ত তরুণের বার্তায় নেটিজেনদের চোখে জল

১১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাইবান্ধায় ১৯ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ১৯ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহ কার্যক্রম পরিচালনায় ৫৬ এজেন্সিকে অনুমোদন দিল সরকার
ওমরাহ কার্যক্রম পরিচালনায় ৫৬ এজেন্সিকে অনুমোদন দিল সরকার

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে বাসচাপায় স্কুলছাত্রী নিহত, ক্ষুব্ধ জনতার আগুন
টাঙ্গাইলে বাসচাপায় স্কুলছাত্রী নিহত, ক্ষুব্ধ জনতার আগুন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে সেল কাউন্টার ও পোর্টেবল ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে সেল কাউন্টার ও পোর্টেবল ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

দিনাজপুর বোর্ডে কমেছে পাসের হার ও জিপিএ-৫
দিনাজপুর বোর্ডে কমেছে পাসের হার ও জিপিএ-৫

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এনসিএলের সূচি প্রকাশ, নতুন দল ময়মনসিংহ
এনসিএলের সূচি প্রকাশ, নতুন দল ময়মনসিংহ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাইদা বাসের ধাক্কায় হাত ভাঙল নারী পুলিশ কনস্টেবলের
রাইদা বাসের ধাক্কায় হাত ভাঙল নারী পুলিশ কনস্টেবলের

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

কোচিংয়ে নাম লেখালেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল
কোচিংয়ে নাম লেখালেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিত্র সাংবাদিকদের ভিড়ে মেজাজ হারালেন বুমরাহ
চিত্র সাংবাদিকদের ভিড়ে মেজাজ হারালেন বুমরাহ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন অন্যথায় হাস্যাস্পদ হবেন : ফারুক
ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন অন্যথায় হাস্যাস্পদ হবেন : ফারুক

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চার দফা দাবিতে মেহেরপুরে পরিচ্ছন্ন কর্মীদের মানববন্ধন
চার দফা দাবিতে মেহেরপুরে পরিচ্ছন্ন কর্মীদের মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসিতে কুমিল্লা বোর্ডে এগিয়ে মেয়েরা
এইচএসসিতে কুমিল্লা বোর্ডে এগিয়ে মেয়েরা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের মুখোমুখি বাংলাদেশ
আজ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের মুখোমুখি বাংলাদেশ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা সহ্য করা হবে না : শামসুজ্জামান দুদু
নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা সহ্য করা হবে না : শামসুজ্জামান দুদু

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক ঐক্য ২০২৫’
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক ঐক্য ২০২৫’

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সিলেটে এইচএসসির ফলাফলে বিপর্যয়: একযুগের মধ্যে পাসের হার সর্বনিম্ন
সিলেটে এইচএসসির ফলাফলে বিপর্যয়: একযুগের মধ্যে পাসের হার সর্বনিম্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের সময়সীমা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের সময়সীমা বাড়াল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রী নিবন্ধন না করায় ৬৬ এজেন্সিকে সতর্ক
হজযাত্রী নিবন্ধন না করায় ৬৬ এজেন্সিকে সতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টয়লেটে সাপের ছোবল, হাসপাতালে নেয়ার আগেই ছোট্ট রায়হানের মৃত্যু
টয়লেটে সাপের ছোবল, হাসপাতালে নেয়ার আগেই ছোট্ট রায়হানের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত
ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
বগুড়ায় বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীবান্ধব বিচারবিভাগ প্রতিষ্ঠায় কাঠামোগত প্রতিবন্ধকতা বিদ্যমান : প্রধান বিচারপতি
নারীবান্ধব বিচারবিভাগ প্রতিষ্ঠায় কাঠামোগত প্রতিবন্ধকতা বিদ্যমান : প্রধান বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি
প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের
নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন